নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নেই তো কোন পরিচয়

আহা রুবন

নেই তো কোন পরিচয়

আহা রুবন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কৃষকের স্বার্থের কথা কেউ ভাবে না

১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:১০

প্রাণীজ আমিষ মেটানোর জন্য বাংলাদেশের মানুষ গরুর মাংসের ওপর সবচেয়ে বেশি নির্ভর করত। কারণ গরুর মাংস সবচেয়ে সস্তা ছিল। আবার মাংস পছন্দের দিক থেকেও গোরুর মাংস শীর্ষে। দেশে যে পরিমাণ গোরুর চাহিদা তার পুরোটা পূরণ করা যেত না বলে, বিপুল পরিমাণ গোরু প্রতি বছর ভারত থেকে বৈধ-অবৈধ পথে বাংলাদেশে ঢুকত। এতে করে আমারা যেমন সহজে আমিষের চাহিদা পূরণ করতে পারতাম, অন্য দিকে হিন্দু প্রধান ভারতের কৃষকগণ গোরুগুলো বিক্রি করতে পারত। কিন্তু বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর হঠাৎ করে ভারত থেকে বাংলাদেশে গরু রফতানি বন্ধ করে দেয়। ফলে গরুর মাংসের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়। ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী এক সভায় বলেন, বাংলাদেশিদের গরুর মাংস খাওয়া বন্ধ করতে হবে। এ-জন্য ভারত থেকে বাংলাদেশে গরু যাওয়া বন্ধ করতে হবে। বিজেপির এই কট্টর হিন্দুত্ববাদী দর্শনের বিরুদ্ধে খোদ ভারতেই সমালোচনার ঝড় ওঠে।

গোরু রক্ষকদের বাড়াবাড়িতে ভারতে নানা অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে থাকে। বহু নীরিহ মুসলমানকে প্রাণ হারাতে হয়। ঘটনা এতটা আতঙ্কিত করে তোলে সেখানকার মুসলমানদের যে পত্রিকায় আমাদের পড়তে হয় ভয়ে মুসলমান যুবকের বোরখা পরিধান। সেদেশের কৃষকরাও বিপদে পড়েছে, কেননা চাষ-বাষের অযোগ্য গোরুগুলো তারা বিক্রি করতে পারছে না। এদের বসিয়ে বসিয়ে খাওয়ানোর মত অবস্থা কৃষকদের নেই। দেশের ভেতরে একটা চাপ থাকলেও, হিন্দুত্ববাদী দল এসব পাত্তা দেয়নি। বাংলাদেশে সেই ফাঁকে গোরুর মাংসের দাম হু হু করে বৃদ্ধি পেয়েছে। এই অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে আবার আমাদের অনেকেই নতুন স্বপ্ন দেখা শুরু করে। লাঙলের বদলে ট্রাক্টর আসায় যারা গোরু পালন বাদ দিয়েছিল, তারা গোরু মোটা-তাজা করতে শুরু করে।

দেশের বিভিন্ন জায়গায় গোরুর বড় বড় খামার গড়ে উঠতে থাকে। এতে দেশে গোরুর ঘাটতি দিন দিন কমে আসছে। সরকার যদি গোরু উৎপাদনে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের সহযোগিতার হার আরও বৃদ্ধি করে তবে অচিরেই আমাদের দেশে গোরুর ঘাটতি থাকবে না। কিন্তু সরকারি, বেসরকারি সুবিধা পায় কেবল তারাই যাদের মাথায় তেল আছে। গরিব কৃষক ধার-দেনা করে গোরু কিনে অতি কষ্টে দুটো পয়সা লাভের আশায় লালন-পালন করে। এদেরকে সন্তানের মতই তারা লালন পালন করে। বাড়ির কর্তা যখন হাটে নিয়ে যায় কিষানির চোখ ছলছল করে ওঠে। এত যত্ন করে পোষা প্রাণিটি বিক্রি করে কখনও কিছু লাভ পায় কখনও লোকসান হয়ে পথে বসে।



এ-বছর আগাম বৃষ্টিতে ধানের চরম ক্ষতি হয়েছে। দেশে চালের ঘাটতির কারণে দাম চড়া, কৃষকের বাড়িতে খর নেই, গো-খাদ্যের ঊর্ধ্বগতি। এই বিপদের মধ্যে যারা একটু আশার আলো দেখতে চেয়েছিল, আর্থিক ক্ষতির কিছুটা পুষিয়ে নিতে চেয়েছিল কোরবানির ঈদে গবাদি পশুগুলো বেচে—বন্যা তাদের সব শেষ করে দিয়েছে। এখন তাদের নিজেদেরই থাকার জায়গা নেই, গোরু, ছাগল কোথায় রাখবে। তাদের খাবারই-বা কোথায় পাবে? বন্যা আক্রান্ত অঞ্চলের গোরু পালকরা লাভের আশা ছেড়ে, এখন চালান ওঠানোর চেষ্টায়। কিন্তু হতাশা-জনক সংবাদ হল, বন্যার ভেতরে কে গোরু কিনবে? অর্ধেক দামেও কেউ কিনতে চাচ্ছে না। যারা আমাদের মুখের খাবার যোগায়, তাদের আমরা কখনও প্রতিদান দেইনি, প্রকৃতিও যেন গরিব মানুষদের অপছন্দ করে!

সবার পক্ষে কথা বলার মানুষ আছে—কৃষকের অন্তরজ্বালা কেউ বোঝে না। শেয়ার বাজারে পুঁজি হারানোরা গাড়ি ভাঙতে পারে, মিছিল করতে পারে। পত্রিকাগুলো দিনের পর দিন সরব হয় কিন্তু কত শতবার শেয়ার বাজারের মত সর্বনাশ ঘটে কৃষকের, তাদের কথা কেউ মনে রাখে না, এদের নিঃশব্দ আর্তনাদ কারও কানে পৌঁছায় না।

‘সমঝোতার ভিত্তিতে ভারত সীমান্তের ৩১ করিডর খুলে দেওয়া হয়েছে। এ পথগুলো দিয়ে বৈধ পথে আসছে গরু। এ ছাড়া সীমান্তের বিভিন্ন পথ দিয়ে অবৈধ পথেও ঢুকছে দেদার গরু। কোরবানির ঈদ সামনে রেখে প্রতিদিন ভারত থেকে হাজার হাজার গরু ঢুকছে।’ আমাদের সময় ১৭/০৮/২০১৭। যারা সারা বছর গোরু গোরু করে পাগল হয়, এখন নিজেরা বিপদে পড়ে আমাদের দেশের গোরু চাষিদের সর্বনাশ করতে উঠে পড়ে লেগেছে। কয়েক বছর তো ভারতীয় গোরু আসেনি, আমাদের কি কোরবানির পশুর অভাব হয়েছে? যেটুকু ঘাটতি ছিল সেটা চোরেরা আপনা-আপনিই পাচার করে পুষিয়ে দিতে পারত। বন্যার ভেতরে সীমান্তের করিডোরগুলো খুলে দেয়ায় গোরুর দাম পড়ে যাবে, ভুড়িওয়ালারা আরও ভুড়ি বাড়াবে—নেতারা আট-দশটা গোরু মেরে হাততালি নেবে। কিন্তু আধমরা যারা তারা হা-হুতাশ করবে, নিরবে চোখের জল ফেলবে—তাদের মরার ব্যবস্থা করে দেয়া হয়েছে।

ছবি:গুগল থেকে

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:২৭

ওমেরা বলেছেন: নিরীহ কষ্ট পায় । ধন্যবাদ ।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৪৬

আহা রুবন বলেছেন: সত্যিই তাই।

২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতের গরুর মাংস বিষাক্ত; তারা "ডেকোফেন" বানে ঔষধ ব্যব হার করে, যাতে গরুর "খুরা রোগ" না হয়; ভারতে সব শকুন মরে গেছে মরা গরু খেয়ে।

বাংলাদেশের প্রতিটি কৃষককে একটি সমবায়ের অধীনে এসে ভারতীয় গরুর ব্যবসা নজেদের হাতে নিতে হবে; তখন কি পরিমাণ গরু আনতে হবে, নাকি না আনলে চলবে সমবায় ঠিক করতে পারবে।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৪৫

আহা রুবন বলেছেন: বাংলাদেশের প্রতিটি কৃষককে একটি সমবায়ের অধীনে এসে ভারতীয় গরুর ব্যবসা নজেদের হাতে নিতে হবে; তখন কি পরিমাণ গরু আনতে হবে, নাকি না আনলে চলবে সমবায় ঠিক করতে পারবে।
কাজটা তো খুব একটা কঠিন বলে মনে হয় না। টিভিতে অনেক প্রচার করা হয়েছে কাঁচা ঘাস, কাঁচা খর কীভাবে সংরক্ষণ করা যায়। কিন্তু অনেককে জিজ্ঞেস করেছি তারা পদ্ধতিটি জানে না। ঠিকই বলেছেন সববায় গড়ে তুললে সমবায়ের মাধ্যমে গোরু পালনকারীদের প্রশিক্ষিত করে তোলা সহজ হবে। আপনাদের অঞ্চলের বুনো গয়াল পালন করেও মাংসের উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব, শুনেছি ওগুলো নাকি একেকটা ক্ষুদে আকৃতির হাতির মত।

৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ২:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার এলাকায় কি বন্যা হচ্ছে?

১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৪৬

আহা রুবন বলেছেন: ‌আমার গ্রামের বাড়ি বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধের ভেতরে। ক্ষেতের ভেতরে হাঁটু পানি, নতুন লাগানো ধানের চারা হাবুডুবু খাচ্ছে, একটু বেশি পরিমাণ বৃষ্টি হলেই সব তলিয়ে যাবে। এমনিতে যমুনার পানি আটাশির লেভেল অতিক্রম করেছে, যদি বাঁধ ভাঙ্গে ঘরে পানি উঠবে। আমাদের এলাকার বাইরে অর্থাৎ বাঁধের বাইরে ভয়াবহ অবস্থা!

৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:১৪

কালো আগন্তুক বলেছেন: কে বলেছে কেউ ভাবে না। আপনি তো ভাবছেন সাথে আবার লিখছেনও।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩৬

আহা রুবন বলেছেন: আপনি আমি মরা-ধরারা হয়ত ভাবি কিন্তু যাদের ভাবার কথা তারা থাকে নিজের সুবিধা নিয়ে।

৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:১১

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৫২

আহা রুবন বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভাই।

৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৩

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: সব সাধকের বড় সাধক আমার দেশের চাষা ; কবির ভাষায় বুঝলে বোঝা যায় যে কৃষকের সম্মান আছে কিন্তু বাস্তবে কী তাই ? এখন বন্য হচ্ছে; এই বন্যা পরবর্তীকালীন কৃষকের অবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? তার খবর কে রাখে ! কৃষকের কথা কেউ ভাবে না। পশু পাখির কথা নাহয় বাদ দিলাম। এখন বন্যায় মানুষের নিরাপদ আশ্রায় পাওয়াটাই এখন কঠিন।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:০১

আহা রুবন বলেছেন: একদম ঠিক। আমরা শুধু নিজের সুবিধাটুকু পেলেই খুশি, কিন্তু একবারও কি ভাবি যদি কৃষক লোকসান দিতে দিতে অন্য পেশায় চলে যায়, তখন আমরা খাব কী! খাদ্য পণ্যের মূল্য কোথায় গি‌য়ে পৌঁছেবে! কৃষকের ব্যাপারে বিবেকহীনরা হিসেবেই আনবে না, তবু তাদের নিজের স্বার্থেই তো তাদেরকে উপযুক্ত সম্মান, লাভ দিতে হবে।

৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গরুর মাংসের দাম আর কখনো কমবে না। অসহায় কৃষক চিরকাল মার খেয়েছে, আগামীতেও মার খাবে।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৩৯

আহা রুবন বলেছেন: আমি কিন্তু অতটা নিরাশ নই হেনা ভাই। রাস্তা-ঘাট হওয়াতে মানুষ ঘরের বাইরে আসতে শুরু করেছে। দেশের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে নানা পেশার সৃষ্টি হবে। ন্যায্য মূল্য না পেলে কৃষক অন্য পেশায় যেতে থাকবে, পণ্যের দাম বাড়বে--যারা চাষা-বাদে যুক্ত থাকবে তখন তার ঠিকই মূল্য পাবে।

৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২

রিফাত হোসেন বলেছেন: কোন একটি পক্ষ এই সমবায় হতে দিবে না, হলেও দুর্নীতিতে ভরপুর হবে। আশা করি, একদিন সবাই নিজের দেশকে প্রাধান্য দিবে।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৪২

আহা রুবন বলেছেন: একদিন সবাই নিজের দেশকে প্রাধান্য দিবে। এই স্বপ্নকে সাথি করেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।

৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



@রিফাত হোসেন ,

বাংলাদেশে অনেক বাধা আছে, কিন্তু মানুষ এর মাঝে অনেক কিছু করছে।

১০| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:১৪

অালপিন বলেছেন: কৃষকের কথা শুধু নির্বাচনের আগে ভাবা হয় এ দেশে। বাকীটা সময় তারা ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা। মরলে কি আর বাঁচলে কি!!

১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৪৪

আহা রুবন বলেছেন: কিন্তু যেদিন এক নম্বর আর দুই নম্বর বাচ্চা মরবে সেদিন ঠিকই তিন নম্বরের মূল্য আমরা টের পাব।

১১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ২:৩৩

উদাস মাঝি বলেছেন: কৃষকদের কথা কেউ ভাবেনা।সত্যিই দুঃখজনক :(

১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩৩

আহা রুবন বলেছেন: আমাদের ভাবতে শুরু করতে হবে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৪৯

প্রামানিক বলেছেন: কৃষকের ভোটেই সব নেতা হয় কিন্তু ক্ষমতায় গিয়ে কৃষকের উন্নয়নের চিন্তা কেউ করে না।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৫৭

আহা রুবন বলেছেন: কৃষকেরা সংগঠিক নয় বলে ক্ষমতাবানেরা তাদের অবহেলা করতে পারে। অনেক ধন্যবাদ।

১৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৫

ফাহমিদা বারী বলেছেন: সুন্দর লেখা রুবন ভাই। আপনি তো আমাকে গ্রামের মহিলা মেম্বার বানিয়ে দিয়েছিলেন। আপনি নিজেও তো গ্রামবাংলার চিত্র কিছু কম ফুটিয়ে তোলেননি। :)

১৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৫৬

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: আসলেই কেউ ভাবে না

১৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৩৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ঋদ্ধ- থ্রি তে আপনার 'মৃত আত্মার কথন' গল্পটি পড়ে বেশ ভালো লাগলো। ঋদ্ধ-থ্রি কে নিয়ে আমি একটা রিভিউ লিখছি। ইতিমধ্যে প্রথম আটটি গল্পের রিভিউ লেখার কাজ শেষ করেছি। আগামী 2-3 দিনের মধ্যে তৃতীয় পর্ব প্রকাশ করব, যার মধ্যে আপনার গল্পটি থাকবে। পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে আগাম আমন্ত্রণ জানালাম।

শুভকামনা জানবেন।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৫৩

আহা রুবন বলেছেন: অবশ্যই পড়ার আশা রইল। ভুলেই গিয়েছিলাম গল্প পাঠিয়েছিলাম। মেলার সময় ছাদ থেকে পড়ে মেয়ের পা ভাঙ্গার কারণে এবার মেলায় ঢাকা যাওয়া হয়নি, বইটি সংগ্রহও করতে পারিনি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.