নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যুবক : আচ্ছা বলোতো ভরদুপুরে দুম করে একটা ছাদ জুড়ে যদি মেঘ ঘুমাতে আসে তবে কি হয়!
কন্যা - জানি না তো আমি
: জেনে কি করবো...
বিছানা সৈরাচারী ছারপোকাদের দখলে,
তারা নিত্য সুখে আমার রক্ত চুষছে আর,
ডিম ফুটিয়ে নতুন খুনে আনছে,
মন অপরাজিতা তোমার দখলে,
তুমি নিত্য চোরাকাঁটা বিঁধাচ্ছো আমাতে,
কখনো তার ডগায় তীব্র সুখ, কখনো তীব্র বিষাদ,
আমার ভেতরে তুমি...
প্রেমিকা আমার চাইনা,
প্রেমিকার বুকে শুধু মাংসের গন্ধ।
আমার সত্ত্বা চাই,
যাতে ঘুমের আকুলতা আছে,,
মাঝরাতের মাতালতা চাই,
আমার একজোড়া হাত চাই, আমার হাত দুটো বন্দী করার জন্য শেষ বিকেলে,
দুটো...
একটা কবিতা লিখি চলো,
সর্বভূক কবিতা,
খেয়ে নিক সব দুঃখ গুলো,
আবর্জনা অতিত কথা,
সুখ স্বপ্ন বাক্স বন্দী,
আমি কিনেছি সোনার খাঁচা,
একটা কবিতার দরে, তারার হাঁটে,
মন কিনেছি, স্বপ্নের দরে,
সব গল্প আটকে...
ভ্যাগাবন্ডগুলো ছন্নছাড়া হয়, মোড়ে দাঁড়িয়ে সিগারেট ফোঁকে,রাত একটায় দু তিন কিলো হেঁটে যায় চা খেতে। মন না চাইলে বাড়ি ফেরে, না ভুলেও কদাচিৎ না। ওরা বাড়ি ফেরে না। আজ রাত্তিরে...
কালো রাত পেরিয়েছি বহু আগে,
এমনি এমনি ভাবছো,
হা হা হা বোকা সব,
না এমনি নয়,
স্ত্রীর বাহুবন্ধন থেকে কেড়ে,বাবার ওষুধ হাত থেকে ফেলে,
মেশিনগানের কামড়ে ঝাঁজরা হয়ে যাওয়া শিশুর দেহ মাড়িয়ে,
বুড়ো লোকটারো চশমাটা...
মাঝরাতে,
এ নগরের দম্ভ ভরা দালানগুলোও মন মরা হয়ে যায়,
যেতে হয়, এমনটাই নিয়ম।
মায়া মায়া মেয়েটার ছাদটাও একা হয়ে যায়,
কেউ আর কার্ণিসে এসে উঁকি দেয়না,
দালানগুলোর ফাঁক দিয়ে আকাশ...
কথাটা সত্যি ছিল।
"দেখা হয়নাই চক্ষু মেলিয়া ঘর হইতে দুইপা ফেলিয়া একটি ঘাসের ডগার উপর একটি শিশির বিন্দু "
সুখী হবার উপকরণ কি? খুব বেশি কিছু কি! আমি ঠিক হিসেবটা জানি...
রাত বাড়ছে তোমাদের নগরের বুকে, ট্রাফিকটাও ক্লান্ত হয়ে পড়ে,
এবার ফেরার পালা,
হুমমম, এখন নিয়মের চোখ রাঙানি নেই ,
ট্রাফিক পুলিশটাও বাড়ি ফিরবে ,
জীবনের পথটুকুতে পাহারা নেই ,
ও ভাই চলোনা একটু পা...
কাদের হতচ্ছাড়া বলো o.O ......মাঝরাতে একা বারান্দায় বসে নিকোটিন খোর ছেলেটাকে ...কিংবা.... ওই গলির আবছা অন্ধকারে আরো অন্ধকার জড়িয়ে........ ঠোঁটে কড়া করে সস্তা লিপিষ্টিক দেওয়া পতিতাটাকে :O
ওরা হতচ্ছাড়া নয় ....এ...
সত্যিই নির্ঘুম রাতের একাকীত্বের মায়া বড্ড কড়া। ছাড়া যায় না। শুধু দিনের আলো ফুটলে পরে মায়া চোখ ছেড়ে সাময়িক পালায়, অসহ্য ঘুম নামে।
সব কটা দিন কেন রাত হয়না... হাজারোরাত জেগে...
অভিমানেরা...
হু,তোমাদেরই বলছি..
শেষ রাতগুলোতে কেন নিত্য বাড়াবাড়ি...গলা টিপে দেবো....
রাতেরা তোমরা ফুরোননোর বেলায় বিষমন্ত্র ঢালো...
আমার ভোরগুলো কাটে অসহ্য সুখে.. আবছায়ায়...
অভিমানেরা...
তবুও কেন চোরাকাঁটা হয়ে বিঁধো।
আগল খুলে ললাটে দাও চন্দনটীকা...
ভবঘুরের বেশে.... ছন্নছাড়া এনগর ওনগর...
ভোরের...
রাত দুইটা।
আনিস সাহেব বিছানায় বসে আছেন। হাতে পানির গ্লাস নিয়ে। একবার হাতের গ্লাসের দিকে আর একবার মনোয়ারা বেগমের দিকে তাকাচ্ছেন। অস্বস্তি বোধ করছেন কেন...
এখনই ঘুমিয়ে পড়লে কি,
নাগরিক আলোরা এখনও জেগে, ঝিমুনি,
অতন্দ্র পাহারার নামে,...
দেখিস ঠিকই মুছে যাবো,
তোর শত অনুযোগের মাঝে হাঁফ ছেড়ে,
তোর চোখের কোণে ফাঁকি দিকে,...
©somewhere in net ltd.