নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই পৃথিবীর বাইরে কোথাও গিয়ে যদি কিছু লিখা যেতো ; এই অসহ্য মনোবৈকল্য দূর হতো। হে ভাবনা, দয়া করে একটু থামো। আমাকে কিছুটা মুক্তি দাও। আমার দম বন্ধ হয়ে আসছে তোমার অবিরাম পদচারণায়। বিচ্ছেদে যাও তুমি। ফুলে ওঠো পিঙ্গল বিভ্রম বেশে। আমাকে মৃত্যু দাও নয়তো চিৎকার করে ওঠার অপরিসীম ক্ষমতা দাও। আমি ক্লান্ত এই অমানিশায়। শান্তির খোঁজে মৃত্যুদূতের পরোয়া করিনা, পরোয়ানা জারি করো। গভীর, গভীর, গভীর। বোহেমিয়ান মন অভ্যস্ত জীবনের শিকল ভেঙ্গে ফেলো।
কেমন ছোঁচা ঢ্যাঙ্গারে তুই
অন্ন ধরিস বায়া !
খাবার বেলায় সব খেয়ে যাস
নেই কিছুতে মায়া।
তোর উনুনে হাড়ি কি তবে
উল্টো চড়ে বসে!
তুই কি তখন হাড়ির মুখে
গামছা বাঁধিস কষে!
ওরে ঢ্যাঙ্গা নিমকহারাম
বাড়তি কেন চাস,
কোমর বেঁধে তুই কি সবার
আনবি সর্বনাশ!
দাঁত চেপে তুই মাঝপথে যা
জোরসে ধর হেসে,
দেখবি সবার চমকে হিঁয়ে
উঠবে একটু কেশে!
এমন হেলায় জীবনটা তুই
বাঁধিসনা সব তেড়ে,
ঢ্যাঙ্গারে তুই মানুষ হ
আলসে তুফান ঝেড়ে।
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:০০
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: হুম। অলস তো। অলসদের শীত গ্রীষ্ম সব এক। অবস্থাসম্পন্ন অলসরা গরমে এসি ছেড়ে কম্বল গায়ে শুয়ে থাকে।
২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:১৩
সিগন্যাস বলেছেন: হে হে হে
এমন হেলায় জীবনটা তুই
বাঁধিসনা সব তেড়ে,
ঢ্যাঙ্গারে তুই মানুষ হ
আলসে তুফান ঝেড়ে।
বেশ অনুপ্রেরণা পেলাম হে আপু
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: হিহি। তোমার কথা শুনে আমার সত্যিই খুব ভালো লাগছে। এমন অলসদের অনুপ্রেরণা দেয়ার জন্যই এই লেখা। তবে তোমার অলসতার একটা ভালো দিক আছে, তুমি খামাখা বিনোদনের কাজ বা ঘুমিয়ে সময় নষ্ট না করে পড়ার মত ভালো কাজ করো। যদিও গুরুত্বহীন লেখা পড়লে সেটাও সময় নষ্টই। তবে নিজেই সবচেয়ে ভালো বোঝা যায় সময়টা কোয়ালিটিফুল হচ্ছে কি-না। শুভকামনা সিগন্যাস ।
৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: ফানি।
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৫
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: হ্যাঁ ফানি । ফানের আড়ালে আহ্বান টা বুঝেছেন তো,রাজীব ভাই ।
৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: সুন্দর।
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৭
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: ব্লগ মাস্টারের মন্তব্যে ধন্য। ঢ্যাঙ্গা যদি এবার অলসতা ঝাড়ে।
৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ঢ্যাঁংগাদেরকে বিয়ে করায়ে দিলে ঠিক হয়ে যায়, কাজ শুরু করে
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: অলস ঢ্যাঙ্গাদের বিয়ে করবে কে ? আর না পাত্রীকে না জানিয়ে বিয়ে দিলে পরে যদি ঢ্যাঙ্গা অলসতা না ঝাড়ে তাহলে মেয়েটির সাথে তো অন্যায় হয়ে যাবে।
ঢ্যাঙ্গা মাত্রই বিয়ের উপযোগী নয়। বিভিন্ন বয়সী ঢ্যাঙ্গা আছে। বিবাহিত ঢ্যাঙ্গাও আছে। নিজের জীবনের জন্যই ঢ্যাঙ্গাদের অলসতা ঝেড়ে ফেলতে হবে।
৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫২
স্রাঞ্জি সে বলেছেন: এসব ঢ্যাঙ্গা, মানুষ হবে কিনা বিশ্বাস নাই
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৫৯
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: বিশ্বাস নাই আবার একই সাথে বিশ্বাস রাখতে হয় স্রাঞ্জি সে ভাইয়া। মানুষের উপর বিশ্বাস না রাখলে এই পৃথিবীতে কিসের উপর বিশ্বাস রাখবো ? চেষ্টা, আহ্বান, উৎসাহ, অনুপ্রেরণা এসব যে বহমান রাখতেই হবে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৩১
রাকু হাসান বলেছেন: ছোট বাচ্চাদের সাথে ডাক্টারা হেসে খেলে টাস করে ইনজেকশন দিয়ে দেয় .....ছড়া টাও এমন অনেক টা ,হেসে খেলে মেসেজ দিয়ে দিলে । বাহ ! চমৎকার
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৫৬
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: ভালো একটা উদাহরণ দিয়েছো। আমি তাহলে ছড়ার ডাক্তারি করে ঢ্যাঙ্গাদের ইনজেকশন দিয়ে দিলাম ।
আমাদের ঘরে, আশেপাশে ঢ্যাঙ্গাদের কিন্তু অভাব নাই। সরকারি অফিসগুলো ভর্তি ঢ্যাঙ্গা। ছেলেদের ক্রিকেট টিমেও ঢ্যাঙ্গা বেড়ে গেছে। তবে সবচেয়ে বড় ঢ্যাঙ্গা হল আমাদের নেতারা। তারা সব খেয়ে নেয়, আবার বাড়তি চেয়ে জনতার সর্বনাশ করে কিন্তু কাজের বেলায় একদম আলসে বজ্জাত। তাই কিশোররা যদি অল্প বয়স থেকেই অলস ঢ্যাঙ্গার মত না হওয়ার পণ করে তবেই ডাক্তারি আসলে সফল হবে।
৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৩২
সুমন কর বলেছেন: ভালো লাগল।
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৫৮
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন কর দাদা। আপনার এই মন্তব্য আমাকে উৎসাহ এবং অনুপ্রেরণা দিয়ে গেলো । ভালো থাকুন সদা।
৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: চঞ্চল হরিণী ,
ঢ্যাঙ্গাদের ঠ্যাঙ্গা দিয়ে ডাঙ্গায় তোলার চেষ্টা................
ছড়া ভালো হয়েছে ।
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪৭
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: আপনাকে পেয়েই ভীষণ ভালো লাগলো আহমেদ জী এস ভাই। আর মন্তব্যে তো দারুণ অনুপ্রেরণা ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং প্রাণঢালা শুভেচ্ছা।
১০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৪১
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কবিতাটি খুব ভাল লেগেছে! কবিতার আগাগোড়া বেশ শক্ত বুনটের। শুরু থেকে শেষতক পরিণাম ধীরেধীরে এসেছে! কাব্যের আসল সুধা পেলুম বন্ধু! ধন্যবাদ!
১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১:২১
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: বন্ধুর সুধাময় মন্তব্যে আমি সিক্ত হয়ে গেলাম। তবে একটা কিন্তু জেগে গেলো মনে। 'ছড়া' না বলে 'কবিতা' কি ইচ্ছে করে বলা ? অবশ্য ছড়াও তো কবিতাই। যাক, ধন্যবাদ বন্ধু এমন প্রশংসনীয় ও প্রেরণাদায়ক মন্তব্যের জন্য ।
১১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:১৭
রাকু হাসান বলেছেন: হুম হুম ঠিক বলেছো ,তুমি ছোটদের ঠিক করে গড়ে তোল ,তাঁরাই নেতা হবে একদিন ,সমস্যা থাকবে না ,ওকে ক্লিয়ার ?
হায় হায় কারে কি বলি ! আমার গুরু কে! ,মাইন্ড করিও না ,একটু জ্বালাতন তো সহ্য করতেই হবে ।
১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: হিহিহি। তুমি পারোও বটে।
ভাবিতাছিলাম রাগার কি হইলো। পরে বুঝিলাম। হ, আমি জ্বালাতনের জইন্য প্রস্তুত আছি।
১২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:১১
অচেনা হৃদি বলেছেন: চমৎকার! আপু সবাই কবিতা পড়ে খুব আনন্দ পায়, কিন্তু কবিতার ব্যপারে আমার চিন্তা ভাবনা এখনো সেকেলে রয়ে গেছে, আমার খালি মনে হয় ছন্দে মিল না থাকলে কবিতা হয় না।
আপনার কবিতার অন্ত্যমিল খুব মজার। সেরকম ভালো লাগা। +++
১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩০
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: একরাশ ধন্যবাদ হৃদি মণি। তোমার মন্তব্যের উৎফুল্লতায় আমারও অনেক ভালোলাগা।
কবিতা মানুষের একান্ত অনুভূতি থেকে উৎসারিত। ব্যাক্তি মানুষের সবচেয়ে কাছের, আপনজনের মত তার অস্তিত্ব। যখন মানুষ বাইরের পৃথিবী বা সমাজ থেকে নিজের অনুভূতির দিকে দৃষ্টি ফিরিয়ে সমস্ত সঙ্কোচ ও সংযম ভেঙ্গে নিজেকে প্রকাশে মরিয়া হয়ে ওঠে তখনই কবিতার জন্ম হয় প্রাকৃতিকভাবেই। মানুষের একান্ত গভীর অনুভূতি আর কোন মাধ্যমেই এতটা তীব্রভাবে প্রকাশ করা যায় না। আবার সমাজ সংসারে বিপন্ন মানুষের চরম অসহায়ত্ব থেকেও কবিতার জন্ম হয়। একবার লিখতে শুরু করলে এরপর আরও নানা ভাব নিয়ে মানুষ কবিতার আকার দিয়ে লেখে, কিন্তু সেসবের খুব কমই আসলে অনুভূতির সেই গভীর স্তরে পোঁছায়। মানুষের একান্ত অনুভূতি মানে কিন্তু শুধু নরনারির প্রেম নয়; মানবিক প্রেম, ঈশ্বরের প্রতি প্রেম, বন্ধুর প্রতি প্রেম, মা-বাবার প্রতি প্রেম অথবা তীব্র কষ্ট, রাগ, ঘৃণা, ভয় মোটকথা মানুষের সব ধরণের আবেগ অনুভূতিই হল ব্যাক্তি মানুষের একান্ত অনুভূতি। সেই অনুভূতির গভীর স্তরের ছোঁয়া নিয়েই কবিতার আত্মপ্রকাশ ঘটে। তুমি যদি কবিতা পড়তে শুরু করো এবং অনুভূতিটা উপলব্ধি করার চেষ্টা করো তাহলে ধীরে ধীরেই একসময় এঁর সুধা পান করতে শুরু করবে। ছন্দে মিল কবিতা লেখার একটা ধরণ মাত্র, কিন্তু কবিতার আসল সৌন্দর্য এঁর ভাবাবেগ এবং দর্শনে। সেক্ষেত্রে ব্লগে কবিতা পড়া রিস্ক। জয় গোস্বামী, শক্তি চট্টপাধ্যায়, পূর্ণেন্দু পত্রী, হেলাল হাফিজ, রুদ্র মোহাম্মদ, নির্মলেন্দু গুণ, আবুল হোসেন আরও অনেক অনেক কবি আছেন তাঁদের কবিতা পড়লেই বুঝে যাবে কবিতার অমৃত কেমন।
অনেক কথা বলে ফেলেছি বাচালের মত । তুমি আমাকে পণ্ডিতি করছি এমন ভেবো না যেন । আসলে এমন ধরণের কথা বলার সুযোগ খুবই কম পাই তো । তাই কবিতা নিয়ে তোমার মন্তব্যে আমার উপলব্ধি ঝেড়ে দিলাম । অনেক অনেক শুভকামনা তোমার জন্য ।
১৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৩৪
অচেনা হৃদি বলেছেন: তুমি আমাকে পণ্ডিতি করছি এমন ভেবো না যেন
আপু যে কি বলেন ! আপনার প্রতিমন্তব্য ভালো লাগলো অনেক । সবার জন্য যত মন্তব্য করলেন আমার একার জন্য হয়ত এর চেয়েও বেশি সময় দিয়েছেন । এটা তো আমার জন্য আনন্দের । আমাকে গুরুত্ব দিয়েছেন বলেই তো সুন্দর একটা প্রতিমন্তব্য পেলাম । অনেক ভালোবাসা রইল আপু ।
১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪৬
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: হ্যাঁ, সময় তো একটু লেগেছেই, কিন্তু আমার এইটুকু সময়ব্যায় যদি তোমাকে কবিতার প্রতি আগ্রহী করে তাহলে সেটার চেয়ে ভালোলাগা আর কিছুই হতে পারে না। অনেক ভালোবাসা তোমার জন্যও রইলো হৃদিমণি।
১৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪১
আখেনাটেন বলেছেন: হা হা হা; মজা করে লিখেছেন তো।
ঢ্যাঙার জন্য একটি ঢ্যাঙানী দরকার মনে কয়।
১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৫০
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: তা তো দরকারই। এই সময়ে ঢ্যাঙ্গানি খুবই দরকার।
আপনাকে আমি মিস করি আখেনাটেন ব্রাদা ।
১৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৫৫
আখেনাটেন বলেছেন: এই সময়ে ঢ্যাঙ্গানি খুবই দরকার। -- হা হা হা। এ ক্যামন কথা। বেচারার জন্য মায়া হয় না।
আপনাকে আমি মিস করি আখেনাটেন ব্রাদা--- ক্যানে ক্যানে? আশেপাশে এত এত ঢ্যাঙা থাকতে আমারেই আপনার মিস করতে হবে ক্যানে। মনে মনে আবার ঠ্যাঙানী দেওয়ার চিন্তা করছেন নি। ভুই পাই।
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১:০০
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: ঢ্যাঙ্গাদের জন্য আবার মায়া কিসের ? তবে খানিক করুণা হয় বলেই তো ছড়ায় মানুষ হওয়ার আহ্বান।
আপনি বড়ই জ্ঞানী মানুষ ব্রাদা। মোটেই ঢ্যাঙ্গা নহেন। আপনার আখেনাটেনের মত জ্ঞান ও দর্শন চর্চার জন্যই আপনাকে বহুত পছন্দ করি। আপনার পদার্পণে আমার ব্লগবাড়ি আলোকিত হয় ।
১৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:০০
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: কে সে ঢ্যাঙা???
ছড়া লিখলৃমঃ
চঞ্চল হরিণী
ঠাঁই দাঁড়িয়ে রয়,
নাহি করে ম্যাওপ্যাও
নাহি কথা কয়!
ওরে হরিণ বলতো দেখি
সারাদিন কি খাস?
লতা পাতা দিতে পারি
যদি তুই খেতে চাস!!
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১:১২
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: হাহাহাহাহা হাসিতে হাসিতে হরিণী আর দাঁড়াইয়া থাকিতে পারিতেছে না। ছড়া এত ভালো হইয়াছে যে, হরিণ যে কি খায় আর মনে করিতে পারিতেছে না ।
এই মুহূর্তে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের দিকে তাকান, একজন উৎকৃষ্ট ঢ্যাঙ্গা পাইয়া যাবেন ।
১৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৫২
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন:
ভালা হইছে!!!!!!!!!!! ওস্তাদের মাইরে শেষ রাইতে !!!!!!!!!!!!!!
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:০০
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: হিহিহি । মাইর এখন জায়গামত লাগলেই হয়। নিকের গুণে আপনার পদার্পণে ইহা সার্থক হইলো ।
ঘুমাতে যাবেন কি ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৪
সিগন্যাস বলেছেন: ছবির ছেলেটা কি কম্বলের নিচে শুয়ে আছে? এতো গরমে?