নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Our sweetest songs are those that tell of saddest thought (Shelly).

রূপক বিধৌত সাধু

মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইলো পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])

রূপক বিধৌত সাধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার কখনও কোটি কোটি টাকার মালিক হওয়ার শখ জাগেনি

১২ ই জুন, ২০২৩ রাত ১১:০৯


মফস্বলের যে বিশ্ববিদ্যালয়টায় পড়ালেখা করতাম, সে এলাকায় জীবনযাত্রার ব্যয় অত ছিল না। এখন যেমন পনেরো-বিশ হাজারে চলতেও কষ্ট হয়ে যায় (অবশ্য রাজধানীতে জীবনযাত্রার ব্যয় বেশি হওয়াটাও স্বাভাবিক), মাত্র তিন হাজার টাকায় সেখানে মাস চলে যেত। যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়টা সরকারি, সেমিস্টার ফিও খুব বেশি ছিল না। মাত্র দু'হাজার পনেরো টাকা।

দুঃখজনক ব্যাপার হলো, মাত্র তিন হাজার টাকা জোগাড় করতেও আমার কষ্ট হয়ে যেত। আমাদের পরিবারে উপার্জন করার মতো কেউ ছিল না। বাবা আরও ৭-৮ বছর আগে সৌদি আরব থেকে খালি হাতে চলে এসেছিলেন। তার জমিজমাও তেমন ছিল না। আমাদের সংসারের খরচ চালাতেন মামারা। সে খরচ থেকে মা আমার পড়ালেখার খরচ দিতেন।

বড়বোনের বিয়ে হয়ে গিয়েছিল অনেক আগেই। তিন বছর আগে বিয়ে হয় মেজোবোনের। বাকি দু'ভাইবোনের বোঝা টানতে হতো মাকে। দু'ভাইবোন বললে অবশ্য ভুল হবে। আমার বোঝা বলাটাই যথোচিত। কারণ, ছোটোবোন বড়ো অবহেলায় বড়ো হয়েছে। আমি আর মেজোবোনের খরচ থেকে যে উদ্বৃত্ত থাকত, তাই খরচ হতো তার পেছনে।

আমি বুঝতে পারতাম মায়ের অনেক কষ্ট হচ্ছে টাকা পাঠাতে। কিন্তু কী করব বুঝতে পারছিলাম না। এরমধ্যে ডেসটিনিতে ধরা খেয়ে মনোবল পুরোপুরি ভেঙে গিয়েছিল। সেখানে আমার পনেরো হাজার টাকা বিনিয়োগ করা ছিল। সে টাকার জন্য দিনরাত আফসোস হতে লাগল।

পড়ালেখা মোটেও হতো না আমার। সারাক্ষণ চিন্তা হতো কেমনে চলব? কেমনে তিন হাজার টাকা হবে অন্তত? বাড়িতে টাকা পাঠানোর দরকার নেই। মা-বাবাকে একটু বোঝামুক্ত করা তো দরকার।

আমার এলাকার একজন তার ফুপুর বাসায় থেকে ক্লাশ করত। প্ররোচিত করে তাকে আমাকে সঙ্গে নিয়ে নতুন মেসে উঠলাম। তারপর পরামর্শ করতে লাগলাম কেমনে শিক্ষার্থী জোটানো যায়। নিদেনপক্ষে আশপাশের কোচিং বা কিন্ডারগার্টেনে ক্লাশ নিতে পারলেও হবে। মাত্র তিন হাজার টাকা উপার্জন করতে পারব না?

একসময় তাকে একটা কোচিং থেকে ডাকা হলো। দেখা গেল সে টিউশনিও করায়। আমি হতভাগা একটা শিক্ষার্থীও জোটাতে পারলাম না। তাকে যে বলব, আমাকে একটা টিউশনির ব্যবস্থা করে দাও, আমার চলতে কষ্ট হচ্ছে- আমার পক্ষে বলা সম্ভব হলো না। একটু অভিমানও হলো। সে তো জানতই আমার অবস্থা। সে স্বপ্রণোদিত হয়ে একটা টিউশনি দিতে পারল না?

মেসের আরেক সহপাঠিকে দেখলাম অন্য বিভাগের এক ছেলেকে টিউশনি দিল। আমি হাভাতের মতো চেয়ে রইলাম। নিজের প্রতি এত রাগ হলো! আমি কি এতই বেশি হলাম দুনিয়ায় যে আমাকে কেউ স্কুল বা কোচিং এ ডাকে না? আমি কেন একটা টিউশনি পেতে পারি না?

রুমমেটকে বললাম, ময়মনসিংহে চলে যাব। কেন যাব সেটা হয়তো সে ঠাহর করতে পারেনি। অথবা আমাকে নিয়ে ভাবার অবকাশ পায়নি। যদিও একবার সে থেকে যেতে বলেছিল। আমি তাকে বলতে পারিনি একটা টিউশনি পেলে আমি থেকে যাব।

ময়মনসিংহে একটা কিন্ডারগার্টেনে পড়ানোর সুযোগ পেলাম কাকাত বোন মারফত। সে একটা টিউশনিরও ব্যবস্থা করে দিল। মেসের রুমমেটরা বলল, কিন্ডারগার্টেনে পড়ালে নিজের ক্যারিয়ার বরবাদ হয়ে যাবে। তাদের পরামর্শে সেখানে যোগ দিলাম না। টিউশনিতে মাত্র এক হাজার টাকা দেবে। তাই এটাও শুরু করলাম না।

অন্য কাকাত বোন আরও একটা টিউশনির প্রস্তাব আনল। একটা কাজের কারণে দু'দিন পর টিউশনিতে যাব বললাম। দু'দিন পর শুনি অন্য শিক্ষক নিয়ে নিয়েছে। ভাবলাম, হয়তো আরও প্রস্তাব পাব। অত বিচলিত হওয়ার কিছু নেই।

এরপর টানা দু'বছর একটা টিউশনির জন্য ময়মনসিংহ শহর দৌড়িয়েছি। কোচিংগুলোতে সিভি পাঠিয়েছি। কিন্তু ডাক আসেনি একবারও। আমার খুব আফসোস হয়েছে আগের প্রস্তাবগুলো কেন গ্রহণ করিনি। আমি বুঝতে শিখি উপদেশ দেওয়ার মতো লোকের অভাব নেই। কিন্তু একটা কাজের ব্যবস্থা করে দেওয়ার লোক পাওয়া যায় না। দু'পয়সা দিয়ে সহযোগিতা করার লোকও কম।

একসময় ময়মনসিংহে থাকা হলো না আমার। বাড়িতে চলে আসি। সেখান থেকে মাঝেমাঝে গিয়ে ক্লাশ করতাম ভার্সিটিতে। এই খবরটা এক প্রবাসী মামার কানে যায়। উনি আমার পড়ালেখার দায়িত্ব নেন। দু'বছর ভালোভাবেই কাটে।

দু'বছর পর মামা আর সহযোগিতা করেননি। আমি অনার্স শেষ করে কাজকর্মের খোঁজ করতে থাকি। গাজীপুর আসি। গার্মেন্টসেও যোগাযোগ করি। কিন্ডারগার্টেনগুলোতেও পরীক্ষা দেই। কিন্তু কোথাও কিছু হয়নি।

একসময় এলাকায় ফিরে যাই। মাস্টার্সের ক্লাস শুরু করি। উপার্জনের চেষ্টা চালাই। একটা কোচিং এ বিকল্প শিক্ষক হিসেবে ক্লাস নিই। সেই শিক্ষক চলে আসায় আমার আর কাজ করা হয় না।

এরপর চলে চিরাচরিত দুর্বিষহ জীবনযাপন। ভালুকা সদরে চলে এসে ভেতরের দিকে একটা কোচিং করাই। মাস শেষে টাকা আসে ১০০০-২০০০। সে টাকায় থাকাই চলে না। খাওয়া তো পরের কথা। টিউশনির প্রস্তাব পাই একটা। একদিন পড়ানোর পর সেটাও চলে যায়। এরপর একটা কিন্ডারগার্টেনে পড়ানো শুরু করি। ৬-৭ মাস কঠোর পরিশ্রম করার পর যখন উঠে দাঁড়াব, তখন চাকরিটা চলে যায়।

কথায় বলে, 'কপালে আছে হাড় কী করবে চাচা শাহীদার।' আমার হলো সেই দশা। এরপর একটা কোচিং ধরি। একমাস পর সেটাও চলে যায়। এরপর আরেকটা স্কুলে কোচিং শুরু করলে দু'মাস পর তারা বেতন দিতে না পেরে আমাকে না করে দেয়।

আমার জন্মস্থান আমাকে আশ্রয় দিতে পারেনি। পাড়ি জমালাম গাজীপুর। এখানে এসে বীমা কোম্পানিতে ঢোকে প্রতারিত হলাম। এরপর ঢুকি একটা স্কুলে। ৭ মাস কাজ করি। অভাব যখন ঘুচল, এর মধ্যে এই চাকরিও নিই। এরপর দুটো কিন্ডারগার্টেনে চাকরি নিই। যা বেতন আসত, পেটে-ভাতেও চলত না। সর্বশেষ কোনাবাড়িতে একটু স্কুলে ঢুকি।

করোনার কারণে এই চাকরিটাও চলল না। স্কুল-কলেজ বন্ধ হয়ে গেল। এলাকায় গিয়ে শুনি বড়বোনের স্বামীর পা ভেঙে গেছে ফুটবল খেলতে গিয়ে। তার সংসার চলছে না। ভাগ্নেকে নিয়ে তার ফার্মেসিতে বসতে লাগলাম। একসময় তার অবস্থা মোটামুটি ভালো হলে এক বন্ধুর সঙ্গে এলাকায় হোটেল খুলি, চা-পান বেচি, থালা-বাসন ধুই, ভাত বেচি। কিন্তু সেখানেও সুখ হলো না। ব্যবসা লাটে উঠল।

কলেজের ছেলেমেয়েদের পড়ানো শুরু করি। দিন ফেরে বটে। কিন্তু মন আর বসে না। এলাকার লোকজন কেমন চোখে তাকায়! যেসব ছেলেমেয়ে স্কুল পাশ করতে পারেনি, তারা পয়সাওয়ালা। কেউ রাজনীতি করে পসার করে ফেলেছে। আর আমি মোটামুটি ভালো শিক্ষার্থী হয়েও চা-পান বেচেছি, এলাকায় টিউশনি করাই- এসব অনেকের আলোচনার বিষয়। আমার মনে হতে থাকে- এলাকা ছাড়লেই বাঁচি।

একটা চাকরির প্রস্তাবে ঢাকায় চলে আসি। কিন্তু এত অসম্মান আর অমর্যাদা, দীর্ঘদিন শিক্ষকতা পেশায় থাকা আমার সহ্য হলো না। ছাড়তে বাধ্য হই এই চাকরি। একটা স্কুলে মৌখিক পরীক্ষা দিই। একটা প্রাইভেট চাকরিও হওয়ার কথা। কিন্তু কোনোটাই হয়নি। আবার অকূল পাথারে পড়ি। প্রাণ এ চাকরি নিয়েও ছেড়ে দিই। দু'টো কোচিং এ নামমাত্র টাকায় ক্লাশ করাই। চলে না কোনোমতে। আবার একটা চাকরির প্রস্তাব পাই। অথচ দু'মাস করে টাকা পাইনি একটাও। ছাড়তে বাধ্য হই। তারপর মন্দের ভালো নতুন একটায় ঢুকি। এখনও সেখানেই আছি, খেয়েপরে বেঁচে আছি।

চাকরির পাশাপাশি একটা টিউশনিও চলে। এখানেও ঠকে যাচ্ছি প্রতিনিয়ত। দুই বাচ্চাকে সপ্তাহে ৫-৬ দিন পড়িয়ে টাকা আসে ৪ হাজার। তাও সময় মতো না। এত কম পয়সায় রাজধানীতে কেউ পড়ায় কি না জানা নেই। আমি বোকা বলে পড়াই হয়তো। অথবা পড়াতে বাধ্য হই। সব মিলিয়ে চলতে তো হবে।

এতদ্বসত্ত্বেও কখনও হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হওয়ার শখ জাগেনি আমার, মনে হয়নি বাড়ি,গাড়ি; অনেক নারী হোক। মোটামুটি স্বচ্ছল একটা জীবন চেয়েছি সবসময়।

অনেকেই যখন হাজার হাজার কোটি টাকা কামায়, অথচ জীবনকে উপভোগ করতে পারে না; তাদের জন্য আফসোস হয়। তাদেরকে মানসিক রোগী মনে হয়। যদি জীবনে সুখ না আনা যায়, শান্তি না আনা যায়; হাজার হাজার কোটি টাকায় কী লাভ?

পেটপুরে খাওয়া, পর্যাপ্ত ঘুম আর একটা সুখি পরিবার- বোধ করি এটুকুর সংস্থান করতে পারলেই জীবনের সফলতা। এর বাইরে চাওয়া ঘোরাঘুরি। অমরত্ব লাভ করা। আর কিছু না।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুন, ২০২৩ রাত ১১:১৭

ইসিয়াক বলেছেন: আপনার ভাবনার সাথে আমার ভাবনার বেশ মিল আছে।

১২ ই জুন, ২০২৩ রাত ১১:৪১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কোটি কোটি টাকা আসলে সুখ আনতে পারে না। তাও কিছু কিছু মানুষ মনে করে শুধু টাকা হলেই সুখ হবে। অথচ বেশি টাকা থাকলে চিন্তাও বেশি।

২| ১২ ই জুন, ২০২৩ রাত ১১:২৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হাল না ছাড়ার জন্য আপনাকে অভিনন্দন।

১২ ই জুন, ২০২৩ রাত ১১:৪২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পেছনের দিনগুলোর কথা ভাবলে মনে হয় কী দুর্বিষহ জীবন গেছে!

৩| ১২ ই জুন, ২০২৩ রাত ১১:৫৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার অনেক পোস্ট পড়েই আমিও খুব কষ্ট পাই। কারণ, এমন জীবন আমিও একদিন পার করে এসেছি। কোটিপতি হবার স্বপ্ন দেখে সে, যে বর্তমানে লাখপতি, অর্থাৎ বেশ সচ্ছলভাবেই দিনাতিপাত করছে। তবে, কোটিপতি হবার আশা না থাকুক, জীবনে সুখী হতে চায় সবাই। সুখী হবার জন্য অনেকে কাব্যিক ও বায়বীয় অনেক কথাই বলবেন, কিন্তু বেঁচে থাকার জন্য মিনিমাম কিছু টাকার দরকার আছে, যা আপনার লেখাতেও ফুটে উঠেছে। মানুষ স্বপ্নেই বেঁচে থাকে, স্বপ্নেই বড়ো হয়। একটা টার্গেট থাকতে হবে। টার্গেট খুব বড়ো নেয়ার দরকার নেই, যা অর্জন করা সম্ভব, সেরকম হতে হবে। আরেকটা জিনিস হলো, পরিশ্রমের কোনো বিকল্প নেই। আল্লাহর রহমতে আমি বর্তমানে একটা ভালো সুখী অবস্থানেই পৌঁছেছি, কিন্তু এর জন্য আমাকে যে শ্রম দিতে হয়েছে এবং যতখানি কষ্ট করতে হয়েছে, আপনি তত কষ্ট করেন নি। সুতরাং আপনার চাইতেও অধিক হতভাগা ব্যক্তিও যে থাকতে পারে, তার প্রমাণ আমি নিজে। কিন্তু আমি কোনোদিনই হাল ছাড়ি নি, মুহূর্তের জন্যও ভেঙে পড়ি নি।

উপদেশ দেবার মানুষের সত্যিই অভাব নেই। তবু আপনাকে একটা উপদেশ দিই। জীবনের এসব দুঃখগাথা বলার আরো ভালো সময় আপনার সামনে আসবে ইন শা'ল্লাহ। সেই সময়ের জন্য এগুলো রেখে দিন। এখন জীবনের দিকে দৃষ্টি দিন, কীভাবে সুখী হওয়া যায়। মনোবল চাঙ্গা করে, এমন কিছু লিখুন। আনন্দে থাকুন।

ভালোবাসা ও শুভ কামনা আপনার জন্য।

১৩ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:০৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অনেকেই বলে পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি। আমার কেন জানি কথাটা পছন্দ না। কথাটা সত্যি হলে গাধা কিন্তু সবচেয়ে ভাগ্যবান হতো। আসলে কি সে ভাগ্যবান? আমার ধারণা, আমি বেশ পরিশ্রম করেছি জীবনে। কিন্তু যথাযথ জায়গায় শ্রমটা যায়নি। শ্রমটা যদি সঠিক খাতে দেওয়া হতো, তাহলে হয়তো আমিও ভালো অবস্থানে পৌঁছতে পারতাম। এসব ভেবে আফসোস হয়।

আসলে দুঃখগাথা লিখতে নিজেরও অস্বস্তি লাগে। তাও কেমনে কেমনে জানি লেখা হয়ে যায়

৪| ১৩ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:১৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
কথাটা সত্যি হলে গাধা কিন্তু সবচেয়ে ভাগ্যবান হতো।

:)

উদাহরণটা ভুল :) গাধা, ঘোড়া, গরুসহ সব প্রাণীই মানুষের আজ্ঞাবহ। মানুষের পরিশ্রমের সাথে সহজাত বুদ্ধি ও প্রতিভা যুক্ত থাকে, তাই সে এগিয়ে যায়। পরিশ্রম না করেই জীবনে বড়ো ও সুখী হয়েছে, এমন উদাহরণ হয়ত পাওয়া যাবে পৃথিবীতে, কিন্তু সেগুলোর সংখ্যা কম এবং তারা বিশেষ ভাবে ভাগ্যবান, হয়ত উত্তরাধিকারসূত্রে সম্পদ ও সুখের অধিকারী হয়েছেন। পরিশ্রম করে কোনো লাভ হবে না, তাই আর কোথাও পরিশ্রম করবো না, ঘরে বসে থাকবো - কেউ এমনটা যদি করে তাহলে সুখ এমনি এমনি তার কাছে এসে ধরা দিবে না।

ভালো থাকুন।

১৩ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:৩১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: স্কুল-কলেজ জীবনে প্রচুর পড়তাম, তাও দেখা যেত নাম্বার কম পেতাম। অথচ শহরে এসে যখন পড়ানো শুরু করলাম অথবা শহরের ছেলেমেয়েদের দেখলাম শর্ট সিলেবাসে পড়ালেখা করে ভালো নাম্বার পায়। এমনকি একসময় ভালো চাকরিও পেয়েছে। তখন মনে হতো পরিশ্রমের পাশাপাশি কৌশলও দরকার পড়ে।

তবে শতভাগ সহমত আপনার সঙ্গে পরিশ্রম করতেই হবে, , তবে সেটা সঠিক খাতে :(

৫| ১৩ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:২৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু,




নিজেকে স্বপ্নহীন ভাবা একপ্রকারে পরাজয় মেনে নেয়ারই মানসিকতা। এটি ঝেঁড়ে ফেলুন।
সহ-ব্লগার সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই এর মন্তব্যটি আপনাকে অনুধাবন করতে বলি।

১৩ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:৩২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জ্বি। অবশ্যই।

৬| ১৩ ই জুন, ২০২৩ ভোর ৪:১৩

কামাল১৮ বলেছেন: ভালো মানুষ হবার স্বপ্ন দেখুন।স্বপ্ন একটা থাকা ভালো।

১৩ ই জুন, ২০২৩ ভোর ৬:২৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সম্ভবত ভালো মানুষ আছি :( এজন্য ভোগান্তিও বেশি।

৭| ১৩ ই জুন, ২০২৩ ভোর ৫:২৬

কাছের-মানুষ বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই সাহেব ভাল বলেছেন। তার মন্তব্য যথার্থ।

স্বপ্ন দেখুন, এবং এগিয়ে যান।

উপরে লেখছেন হাজার কোটি টাকা আছে কিন্তু ভোগ করতে পারে না! আমার মনে হয় আপনার ধারনায় ভুল আছে, তারা ভোগ করতে পারেনি কে বলছে!! তারা ভোগ করার পড়েও হাজার কোটি টাকা আছে তাই আপনার মনে হচ্ছে তারা ভোগ করতে পারেনি!

মানুষের কিছু ভুল ধারনা, টাকা থাকলেই সুখী হইয়া যায়না, হাজার কোটি টাকা থাকলেও লাভ কি, অথবা লেখা পোরায় জিপিএ-টা আসল নয়, টাকাই কি সব! আসলে এরকম কথাগুলো সান্ত্বনার বানীর জন্য তৈরি এবং মানুষকে মোটিভেট করার জন্য তৈরি হয়েছে! তবে বাঙ্গালী এগুলোকে লিটারেলি নেয়া শুরু করেছে!

তবে সব টাকা ওয়ালাই, সব ভাল জিপিএ ওলাই সফল নয় তবে সংখ্যাটা কম বরং কম টাকাওয়ালা বেশীর ভাগই কষ্টে আছে! আমার মনে হয়!

তাছাড়া কিছু শ্লোক ছেড়া কাথায় শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখতে নেই, আধার বেপারি হয়ে জাহাজের খবর রেখে লাভ কি, আসলে বল উচিত ছেড়া কাথায় শুয়েই লাখ টাকার স্বপ্ন দেখা উচিত, আধার বেপারির জাহাজের খবর রাখতে হবে! মোট কথা স্বপ্ন দেখতে হবে লৌহ মানব এপিজে আবদুল কালাম আজাদ বলেছেন ছোট স্বপ্ন দেখাও অপরাধ।স্বপ্ন দেখুন।

১৩ ই জুন, ২০২৩ ভোর ৬:২৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মানুষের কিছু ভুল ধারণা, টাকা থাকলেই সুখী হওয়া যায় না, হাজার কোটি টাকা থাকলেও লাভ কী, অথবা লেখাপড়ায় জিপিএ-টা আসল নয়, টাকাই কি সব! আসলে এরকম কথা সান্ত্বনার বানীর জন্য তৈরি এবং মানুষকে মোটিভেট করার জন্য তৈরি হয়েছে! তবে বাঙ্গালী এগুলোকে লিটারেলি নেয়া শুরু করেছে! মনে হয়। তবে তারা ঠিক কতটুকু স্বস্তিতে থাকে? ভোগ জায়গায় উপভোগ বলাটা হয়ত সঙ্গত ছিল। সত্যি কি তারা জীবনটা উপভোগ করতে পারে?

৮| ১৩ ই জুন, ২০২৩ সকাল ৮:৫১

কাছের-মানুষ বলেছেন: সত্যি কি তারা জীবনটা উপভোগ করতে পারে?

কারো জীবনই পারফেক্ট নয় ! সেই হিসেবে হয়ত সবাই উপভোগ করতে পারে না তবে সেটাও গরীব ধনী সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য!

পকেটে মালপানি না থাকলে বাবা মার কাছেও দাম পাওয়া যায়না, সন্তানের যখন না খেয়ে থাকে টাকার অভাবে, বোনের বিয়ে হয়না, বাবা যখন শেষ বয়সে সন্তানের দিকে চেয়ে আফসোসের নিঃশ্বাস ছাড়ে, সংসারে যখন অভাব অনটন থাকে প্রতিটি খন উৎকণ্ঠা, অনিশ্চয়তা, অবশেষে অল্প বয়সে উচ্চ্রক্ত চাপ তখন বুঝা যায় কত আটায় কত রুটি হয়!

হয়ত অনেকে জীবন উপভোগ করতে পারে না তবে আমার কাছে উপরের সমস্যা থেকে টাকা থেকে উপভোগ না করাটাও ভাল!

আসলে তারা উপভোগ করতে পারে না এটা ঠিক না, অনেকে জেনারেলাইজড করেছে। বাংলাদেশে যারা হাজার কোটির মালিক দেখবেন নিজের প্রতিষ্ঠান নিজের চালাতে হয় না, টাকা দিয়ে লোক, ম্যানেজার, বিশেষজ্ঞ রেখে দেয় তারা শুধু সাইন করে, মাঝে মাঝে ফিলসফি ছাড়ে! টাকা দিয়ে কি হবে, টাকাই কি সবরে পাগলা এগুলোও দেখা যাবে কোন মালদার পার্টির পেট থেকে বেরিয়েছে আর দরিদ্র মানুষ সেগুলো লুফে নিয়েছে!

অনেক ধনী যেমন উপভোগ করতে পারেনা আর বেশিরভাগ দরিদ্ররাও পারেনা সাথে দরিদ্ররা বোনাস হিসেবে কঠিন জীবন পারি দেয়! না ধারে কাটে না ভারে কাটে!


১৩ ই জুন, ২০২৩ সকাল ১০:২৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পকেটে মালপানি না থাকলে বাবা মার কাছেও দাম পাওয়া যায়না, সন্তানের যখন না খেয়ে থাকে টাকার অভাবে, বোনের বিয়ে হয়না, বাবা যখন শেষ বয়সে সন্তানের দিকে চেয়ে আফসোসের নিঃশ্বাস ছাড়ে, সংসারে যখন অভাব অনটন থাকে প্রতিটি খন উৎকণ্ঠা, অনিশ্চয়তা, অবশেষে অল্প বয়সে উচ্চ্রক্ত চাপ তখন বুঝা যায় কত আটায় কত রুটি হয়! আমি কিন্তু এগুলো অস্বীকার করিনি :| মৌলিক চাহিদা পূরণ তো অবশ্যই করতে হবে। আমি অতিরিক্ত কিছুরটা বলতে চেয়েছি :(

৯| ১৩ ই জুন, ২০২৩ সকাল ৯:১৬

অপু তানভীর বলেছেন: একটা কথা বলি যদি কিছু মনে না করেন । নিজের দুঃখ আর অসহায়ত্বে কথা মানুষকে বলবেন না । বিশেষ করে যখন আপনি সেই কষ্ট থেকে উৎড়ে যেতে পারেন নি তখন । এতে মানুষের মনে আপনার জন্য করুণার সৃষ্টি হবে । যদি জীবনে কোন দিন সফল হতে পারেন তাহলে বলবেন এই কষ্টের কথা । তখন মানুষ আপনার থেকে অনুপ্রাণীত হবে ।

১৩ ই জুন, ২০২৩ সকাল ১০:২৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমার আবার স্মরণশক্তি কম। যখন যা মনে পড়ে তা হুটহাট লিখে ফেলি। মনে হচ্ছে একটু সতর্ক থাকা দরকার।

১০| ১৩ ই জুন, ২০২৩ সকাল ১০:৩৯

ডার্ক ম্যান বলেছেন: লড়াই চলুক

১৩ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:২১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জ্বি।

১১| ১৩ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:০৫

শেরজা তপন বলেছেন: আমার মনে হয় কোটি টাকা কামিয়ে তবে এমন বলা উচিৎ।
আপনার পরিস্থিতিতে কোনরকম খেয়ে পরে জীবন পার করে দেবার বাইরে অন্য সপ্ন দেখা কষ্ট বৈকি।
টাকা জীবনের বেশীরভাগ সমস্যার সমাধান করে- মাঝে মধ্য সুখ ও দেয় বৈ কি!

১৩ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:২৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আসলে যতটুকুই উপার্জন হয়, তার সদ্ব্যবহার করাটা এবং জীবনকে সাজিয়ে নিয়ে সময়টা উপভোগ করতে পারাটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হচ্ছে।

১২| ১৩ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:১২

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি জানেন আপনি কোনোদিন কোটিপতি হতে পারবেন না। তাই সেই স্বপ্ন দেখেন না।
গরীব হয়ে জন্ম নেওয়াটা অন্যায় নয়। কিন্তু গরীব হয়ে মরে যাওয়া সঠিক কাজ নয়।

মূলত আপনি ব্রিলিয়ান্ট মানুষ না। ছাত্র হিসেবে ভালো না। এমনকি ভালো সাবজেন্ট নিয়ে পড়াশোনা করেন নি। আপনার যোগ্যতা ও দক্ষতা কম। তাই আপনি কোথাও ভালো চাকরি পান নি। এই সমাজে যারা ভালো ভাবে পড়াশোনা করেছেন, ভালো রেজাল্ট করেছেন। দক্ষতা ও যোগ্যতা অর্জন করেছেন, তাঁরা ভালো চাকরী বা বিজনেস করছেন। তাদের কোনো বেগ পেতে হয়নি। এই সমাজে যাদের যোগ্যতা কম, পড়াশোনায় ভালো না- তাঁরা চাকরী পায় না। সারাদিন ফে ফে করে ঘুরে আর হায় আফসোস করে।
আপনি আমার কথায় রাগ করবেন না। আমি আপনাকে বাস্তবতার কথা বলছি।

১৩ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:২৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যোগ্যতা এবং দক্ষতা কম; এটা সত্যিই। এই সমাজে যারা ভালোভাবে পড়াশোনা করেছেন, ভালো রেজাল্ট করেছেন, দক্ষতা ও যোগ্যতা অর্জন করেছেন; তাঁরা ভালো চাকরি বা বিজনেস করছেন। অনেকাংশে ঠিক, তবে সর্বাংশে নয়। আমার পরিচিত অনেক ব্রিলিয়ান্ট স্টুডেন্টও জীবনে তেমন কিছু করতে পারেনি।

১৩| ১৩ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ২:৫৯

অগ্নিবেশ বলেছেন: কোটি টাকা কামান তার পর সুপাত্র দেখে দান করে দেন, না হলে বুঝুম আঙ্গুর ফল টক।

১৩ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৫২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমি ব্যাঙ, ইঁদুর- এগুলো দেখতে পারতাম না। ঘেন্না লাগত। তাই নবম শ্রেণিতে উঠার পর বিজ্ঞান বিভাগটা পছন্দ করতে পারি নি। জীববিজ্ঞান বইতে এসব হাবিজাবির ছবি দেওয়া আছে, প্র্যাক্টিকেলে এগুলো কাটাছেঁড়াও নাকি করা লাগে। এই যে বিজ্ঞান নিইনি; এখন নিশ্চয়ই বলবেন না পারি নি তাই নিইনি :|!

১৪| ১৩ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:১২

শাওন আহমাদ বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে বুঝলাম আপনি অল্পে তুষ্ট ও স্বাধীনচেতা মানুষ। কিছু করতেও চান আবার দিনশেষে স্বাধীন থাকতেও চান।

১৩ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জীবনটাকে উপভোগও করতে চাই।

১৫| ১৩ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:১৯

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: আপনার লেখা আমার ভাল লাগে। বিশেষ করে আপনার কষ্টের অভিজ্ঞতা গুলো আমার হৃদয় ছুঁয়ে যায়।

শ্রদ্ধেয় সোনাবীজ, আহমেদ জি এস, কাছের মানুষ, শেরজা এরা সবাই বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে প্রণিধানযোগ্য গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করেছেন। আমার শুধু এটুকু বলবার আছে, যে লেভেলরই হোক আপনি কিন্তু বেশ ভাল সংখ্যারই কাজ জোগাড় করতে সক্ষম হয়েছিলেন, কিন্তু বেশিরভাগ সময়েই হয় আপনার চাকরি চলে গিয়েছে না হয় ছেড়ে দিয়েছেন অথবা ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছেন। কিন্তু এর পেছেনের মূল কারণটি কি আপনি কখনো খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছেন? এই রুট কজ টি খুঁজে বের করা আপনার জীবনের জন্য খুবিই গুরুত্বপূর্ণ বলে আমি মনে করছি।

আমার কখনও কোটি কোটি টাকার মালিক হওয়ার শখ জাগেনি।

খুব সম্ভবত আপনি এখনো ওই স্টেজে পৌঁছাননি। ২০-৩০ লক্ষ জোগাড় করেন দেখবেন কোটির স্বপ্ন এমনিতেই দেখতে শুরু করবেন। প্রত্যাশা পূরণ হলেই নতুন প্রত্যাশার জন্ম হয়।

শুভকামনা। ভাল থাকবেন।
হ্যাপি ব্লগিং।

১৩ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:০০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যে কাজগুলো করতাম, সে সবে সন্তুষ্টি আসত না। সত্যি কথা এটাই। মানুষ কোনো কাজে সন্তুষ্ট থাকলে সেটাতে লেগে থাকে।
খুব সম্ভবত আপনি এখনো ওই স্টেজে পৌঁছাননি। ২০-৩০ লক্ষ জোগাড় করেন দেখবেন কোটির স্বপ্ন এমনিতেই দেখতে শুরু করবেন। প্রত্যাশা পূরণ হলেই নতুন প্রত্যাশার জন্ম হয়। আপনার এই কথাটা হয়তো বেশিরভাগ মানুষের ক্ষেত্রে ঠিক। আমার ক্ষেত্রে ঠিক হওয়ার সম্ভাবনা কম। একজন আমাকে বলেছিল যারা আমাকে অপমান করেছিল, তাদের প্রতি প্রতিশোধ নিতে ইচ্ছে হয়েছিল কি না। আমি বলেছিলাম, তেমন ইচ্ছে হয়নি। রাজীব নুর বা অগ্নিবেশ হয়তো বলবেন প্রতিশোধ নিতে পারিনি, তাই সান্ত্বনা খুঁজি। সত্যি বলতে সুযোগ সত্ত্বেও অনেকসময় প্রতিশোধ নিইনি। মনে হয়েছে ওরা বুঝেনি।

১৬| ১৩ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

আমি সাজিদ বলেছেন: শক্ত হোন। ভালো কিছু অবশ্যই আসবে। শুভকামনা।

১৩ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:২৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।

১৭| ১৩ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:১৪

কামাল১৮ বলেছেন: দেশে কি এতো সম্পদ আছে যে প্রত্যেকে কোটি পতি হতে পারবে।হাজারো চেষ্টা করলেও পারবে না।অনেকেই অনেক কথা বলেছে।সম্পদের সুষম বন্টন হলে ধনী গরিবে এতো পার্থক্য থাকবে না।

১৩ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:২৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কোটিপতিরা সব কানাডা, মালয়েশিয়া, আমেরিকায় চলে যাবে। দেশকে কয়জন আপন ভাবে?

১৮| ১৩ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম।
কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

১৩ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:২৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তারপর কী কী জানলেন?

১৯| ১৫ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:১০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:

- আপনার বারবার টিউশনি নেয়া-ছেড়ে দেয়া- চলে যাওয়া, চাকরির চেষ্টা করা-পাওয়া-বেতন না পাওয়া-চলে যাওয়া-ছেড়ে দেও আবার চেষ্টা করা, আবার সেই একই চক্র(!!) অনেক দিন যাবত চলছে।
- আপততো মন্দের ভালো একটিতে আছে জেনে ভালো লাগলো। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। আপনার মন্দ সময়ের চক্র শেষ হোক এই কামনাই করি।

১৬ ই জুন, ২০২৩ সকাল ৭:০৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বয়স কম ছিল। তাছাড়া কাজে সন্তুষ্টি ছিল না। সত্যি বলতে বেতন ভালো হলে অনেককিছু সহ্য করা যায়। দেখা যেত বেতনও কম ছিল। তাই এত ছাড়াছাড়ি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.