নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইলো পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])
এই যে বৃষ্টির জল
চারপাশে থৈথৈ করে,
মন আমার রয় না
এক মুহূর্তও ঘরে।
কাকে যেন মনে পড়ে!
ভাবতে বসি যখন
চোখে কেন অশ্রু ঝরে।
মনটা কেমন করে!
সে কি প্রেয়সী আমার
যার বাস মনে?
নিদানকালেও যাকে
খুঁজবো গোপনে?
ইচ্ছে করে দৌড়ে...
জামালপুর জেলার কোন একটা প্রত্যন্ত গ্রাম; গ্রামের কোন একটা গৃহস্থ-বাড়ি। তখন নিশুতি রাত। বাড়িতে কোন পুরুষ মানুষ নেই। পাশের গ্রামে দাওয়াতে গেছেন। আসতে দেরি হচ্ছে। শাশুড়ি আর পুত্রবধূ- দুজন দু...
ইদের ছুটিতে কিছুদিন বাড়িতে বসবাস করছিলাম। শহরের যান্ত্রিকতা মুক্ত- সময় ভালোই যাচ্ছিল। একদিন সন্ধ্যেবেলা এলাকার এক ভাইস্তাকে শিগগির আমার সঙ্গে দেখা করতে বললাম। সে ফোনে জানাল, "আধা ঘন্টার মধ্যেই চলে...
* আপনি যত খারাপ মানুষই হোন না কেন, যদি ধর্মের লেবাস পরে থাকেন কেউ আপনাকে খারাপ বলবে না। আপনার খারাপ সবাই এড়িয়ে যাবে। আর আপনি যদি ধর্মকর্ম না করেন, যত...
কয়েকটা প্রশ্ন
মক্কার লোক সহজেই হজ্জ পায় না,
গেঁয়ো যোগী নিজের গাঁয়ে পায় না ভিগ;
এর পেছনের কারণটা কী সঠিক?
বেকারদের ব্যস্ততা কেন ফুরায় না?
নানা কথা ভাবতে মাথায় গন্ডগোল,
হারিয়ে ফেলছি মানসিক ভারসাম্য;
এমনটা কি কখনও...
প্রথমাংশ:
বিদায়টা ছিল খুব আবেগঘন। কিছু শিক্ষার্থীকে দশমের কক্ষে ডেকে কিছুক্ষণ লেকচার দেই। একপর্যায়ে কেঁদে মাটিতে প্রায় লুটিয়ে পড়ি।...
দূরত্ব ব্যস এক পদক্ষেপের ছিল,
কিন্তু সেটা তো আর পার করা গেল না।
তুমি দাঁড়িয়ে রইলে অন্যদিক চেয়ে,
আমিও যে হয়ে রইলাম আনমনা।
মাঝখানে কেটে গেল সহস্র জনম,
বয়ে গেল কত শত তটিনীর ধারা।
কত ট্রেন...
সে কেঁদেছে; সে কান্নায় সমগ্র জাহান
কেঁপে উঠে বেদনায় আমার হৃদয়
আদ্র হয়েছিলো। সে হেসেছে; সে-ই হাসি,
ভুলিয়ে দিয়েছে পৃথিবীকে; সে হাসিতে মুক্তো
ঝরে পড়েছিলো আর আমি প্রেমে
পড়ে হয়েছিলাম আনন্দে আটখানা।
তার চাহনি আমায়...
হৃদয় উজাড় করে ভালোবাসলাম,
বিনিময়ে শেষে আমি কী আর পেলাম?
সহস্র লাঞ্ছনা, গঞ্জনা, কত বদনাম-
এক বুক কষ্ট নিয়ে হারিয়ে গেলাম।
এই যে ঘর-দুয়ার, বৈদ্যুতিক পাখা;
আঁকিবুকি করে রাখা ইটের দেয়াল-
চেয়ার, টেবিল, বেঞ্চি এলোমেলো রাখা;
করবে...
ইহা ভাবিয়া ভালো লাগিতেছে যে সসম্মানেই "গাজীপুর শাইনিং পাথ হাইস্কুল" হইতে প্রস্থান করিয়াছি। সসম্মানে বলিতে ইহা বোঝানো হইতেছে না যে আমাকে ফুলেল সংবর্ধনা দেওয়া হইতেছে অথবা আমার জন্য কেহ অশ্রুপাত...
শুনিবে যদি গল্পটি
২০১৮ সালের ফেব্রয়ারি মাসের ১ তারিখ। দিনটি শুক্রবার। আমার মোবাইলে একটি নাম্বার তুলিতেছি। নাম্বারখানি দিয়াছেন "বেস্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্স" এর জিয়া স্যার। বীমা কোম্পানিতে আমি যখন কাজ করিব...
ফুল আর পাথর
পাথরের দেবতারে ফুল দিয়ে পূজি,
ক্ষীণ আশা এই ক্ষণে জেগে উঠে বুঝি।
পুরবে এবার হৃদয়ের যত আশ,
জেগে উঠা দুঃখগুলো করবে বিনাশ!
অতীত কাহিনী এমনি করেই লেখা,
সে মতেই পৃথিবীকে ঘুরেফিরে দেখা!
আলাদিনের চেরাগ...
হঠাৎ বেস্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি থেকে ফোনটা এল। হতাশার সমুদ্রে নিমজ্জিত নাবিক যখন অকূলে কূল খুঁজে পায়, তখন তার যে দশা হয়- শানেরও সেই একই দশা হল। অদূরে বুঝি আলোকরশ্মি...
দরজাটা ভেজিয়ে সটান শুয়ে ছিলাম। পশ্চিমের জানালাটা অবশ্য খোলা! অনেকদিন পর সামান্য অবকাশ জুটল। নানান কথা ভেবে তাই সময়টাকে কাজে লাগানো! ভাবতে আমার বরাবরই ভাল লাগে। এমনিতে তো চিন্তা-ভাবনার সুযোগ...
©somewhere in net ltd.