নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আভ্যন্তরীণ আদিম পশুত্বের নিয়ন্ত্রনে সদা সচেষ্ট মানুষ আমিও আর সবার মত।
আদালত কিভাবে মধুমতি মডেল টাউনের ক্রেতা সাধারণের বিরুদ্ধে এই রকম একপক্ষীয় রায় দিতে পারলো ! মাননীয় বিচারপতিগন কিভাবে এতগুলো মানুষকে পথে বসিয়ে দিলো।একটা মাত্র রায়েই একযুগেরও বেশি সময় ধরে একটা মাত্র প্লট,একটা মাথা গোজার ঠাই এর জন্য অপেক্ষারত মানুষগুলোর স্বপ্ন ভেংগে দিলো;করলো বাস্তুহারা।মাননীয় বিচারপতিগন তো আর ভিনগ্রহের প্রাণী নয় যে তাঁরা বাস্তবতা বুঝবে না।এই রকম শত শত কোম্পানি আছে যারা নিচু জমি,জলাশয়,খাল-নদী-নালা ভরাট করে অবাধে প্লট বিক্রি করে যাচ্ছে।তাদের কার্যক্রম মাননী্য আদালতের চোখে পড়লো না।শুধু মধুমতি-মডেল-টাউন বিদ্বেষী স্বার্থপর অ্যডভোকেট রেজওয়ানা বেলা'র আবেদন নিবেদনই আদালত রক্ষা করলো।আর আমরা নিরিহ তিন হাজার প্লট ক্রেতা তথা তিন হাজার পরিবারের কষ্ট মাননীয় আদালত অনুধাবন করতে পারলোনা।
মাননীয় আদালত রা্য়ে মধুমতি মডেল টাউনকে ছয় মাসের মধ্যে পর্বাবস্থায় ফিরিয়ে নিতে আদেশ দিল। আর প্লট ক্রেতাদের পরিশোধিত টাকার দ্বিগুন টাকা ছয় মাসের মধ্যে ফেরত দিতে মেট্রোমেকারস কে আদেশ দিলো।
কিন্তু বাস্তবতা অন্যরকম।প্লট ক্রেতাাদের কেউই আমার মতো বিশ্বাস করেনা যে মেট্রোমেকারস মেট্রোমেকারস দ্বিগুন টাকা তো দুরের কথা আসল টাকাই ফেরত দিতে সক্ষম।আর এই দশ বছর পর তিন কাঠা একটা প্লটের ফেরত পাওয়া টাকা দিয়ে ঢাকায় কি এক কাঠা,এক কাঠার অর্ধেক জায়গাও কেউ কিনতে সামর্থ হবে না। আর এতো বিশাল রেডি করা একটা প্রজেক্ট কে খুঁড়ে পুর্বাবস্তায় ফিরিয়ে নেয়াও বাস্তবতার সাথে ম্যাচ করে না।
সূত্র : মধুমতি মডেল টাউন প্লট ওনার্স
Click This Link
২| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:০৭
তারেক বলেছেন: বানচোত
৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
রোহান খান বলেছেন: কি বলবো.... মুখ বন্ধ হয়ে গেল....।
৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: দুর্ভাগা ক্রেতারা এই ক্ষতিপূরণই পায় কি না সন্দেহ !
৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০০
রাজীব বলেছেন: বসুন্ধরা-যমুনা চোখে দেখে না??
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:২৭
ইকবাল পারভেজ বলেছেন:
এই সব বিচারপতি হইলো আন্ধা, দলীয় দালাল| পৃথিবীর কোন রায়ে জন সাধারনের বিরুদ্বে এমন কথা বলা হয় না|