নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছিলাম বইয়ের পোকা, এখন ইন্টারনেটের ।

সাদা মনের মানুষ

বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'

সাদা মনের মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিলাইদহে রবি ঠাকুরের কুঠিবাড়ি

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:০৫


শিলাইদহ কুঠিবাড়ি রবীন্দ্রস্মৃতি-বিজড়িত একটি ঐতিহাসিক স্থান ও পর্যটনকেন্দ্র। ১৮০৭ সালে রামলোচন ঠাকুরের উইলসূত্রে রবীন্দ্রনাথের দাদা দ্বারকানাথ ঠাকুর এ জমিদারির মালিক হন। রবীন্দ্রনাথ জমিদারি দেখাশোনার দায়িত্ব নিয়ে প্রথম শিলাইদহে আসেন ১৮৮৯ সালের নভেম্বর মাসে।

কবির যখন ভরা যৌবন এবং কাব্য সৃষ্টির প্রকৃষ্ট সময়, তখনই তিনি বিচরণ করেছেন শিলাইদহে। কখনও একাকী, কখনও স্ত্রী, পুত্র-কন্যা নিয়ে এসেছেন শিলাইদহে, পেতেছেন ক্ষণিকের সংসার; ঘুরে বেড়িয়েছেন বোটে, পালকিতে। যে লেখার মাধ্যমে রবীন্দ্রনাথ বিশ্ব দরবারে পরিচিত হন; নোবেল পুরস্কার পান, সেই লেখার স্থান শিলাইদহ হওয়ায় কুষ্টিয়াবাসী তথা দেশবাসী আজ গর্বিত। শিলাইদহে বসে রবীন্দ্রনাথ যেসব গান-কবিতা লিখেছেন, তার মধ্যে কুঠিবাড়ির পাশে বকুলতলার ঘাটে বসে লেখা “যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে” গড়াই নদীতে বোটে বসে লেখা “সীমার মাঝে অসীম তুমি বাজাও আপন সুর” “শিলাইদহে বসে লেখা “আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ”, “কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি” প্রভৃতি। কবিগুরু শিলাইদহে ছিলেন ১৯২২ সাল পর্যন্ত। এই সুদীর্ঘ ৩০ বছর এখানে অবস্থানকালে তিনি সৃষ্টি করেছেন সাহিত্যের অমূল্য সম্পদ।

১৯৫৮ সাল থেকে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের ব্যবস্হাপনায় শিলাইদহ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠিবাড়িটি গৌরবময় স্মৃতিরূপে সংরক্ষিত আছে । ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর কুঠিবাড়িটি গুরুত্ব অনুধাবন করে কবির বিভিন্ন শিল্পকর্ম সংগ্রহপূর্বক একে একটি জাদুঘর হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয় । পুরো ভবনটি এখন জাদুঘর হিসেবে দর্শকদের জন্যে উম্মুক্ত । জাদুঘরের নীচ ও দ্বিতীয় তলায় ১৬টি কক্ষেই কবি রবীন্দ্রনাথ, শিল্পী রবীন্দ্রনাথ, জমিদার রবীন্দ্রনাথ, কৃষক বন্ধু রবীন্দ্রনাথ অর্থাৎ নানা বয়সের বিচিত্র ভঙ্গির রবীন্দ্রনাথের ছবি । বাল্যকাল থেকে মৃতু্শয্যার ছবি পর্যন্ত সংরক্ষিত আছে । তাছাড়াও রয়েছে শিল্পকর্ম এবং তাঁর ব্যবহার্য আসবাবপত্র দিয়ে পরিপাটি দিয়ে সাজানো।


(২) কুষ্টিয়া শহর থেকে শহর থেকে শিলাইদহ যেতে পাড়ি দিতে হয় গড়াই নদী। গড়াই নদীর মাঝ খানে বালির চর থাকায় প্রথমে এক ট্রলার দিয়ে নদীর মাঝখানে নামতে হয়। পরে অন্য ট্রলার দিয়ে বাকী অর্ধেক পার হয়ে উপারে যেতে হয়। এখানে আমরা মাঝ নদীর বালুচরে নামছি।


(৩) মাঝ নদী থেকে দ্বিতীয় ট্রলারে চড়ছি। অবশ্য অন্য পাশ দিয়া নদী পার হওয়ার জন্য ব্রীজও আছে।


(৪) এমন রাস্তা দিয়ে সিএনজি নিয়ে ছুটে গেছি আমরা শিলাইদহের দিকে।


(৫) রাস্তার পাশে কখনো দেখেছি এমন ফুলে ভরা ডোবা, কখনো ধান ক্ষেত। মূলত এটা একটা নিরেট গ্রাম।


(৬) গ্রামের বাড়ি ঘর গুলো প্রায় এমনি।


(৭) এক সময় আমরা পৌছে গেলাম কুঠিবাড়ির দরজায়।


(৮/৯) লনের ঘাস ও রঙ্গন বনে খেলা করছিল প্রজাপতিরা। কবি এসব দেখলে হয়তো সৃষ্টি হতো আরো কিছু কাব্য গ্রন্থ।



(১০) এমন পাকা রাস্তা প্রায় ১১ একরের পুরো কুঠি বাড়ি ঘুরে দেখার জন্য বিস্তৃত।


(১১) পুকুরের মাঝে ডুবে আছে একটা বোট, যদিও এটা আসল বোট নয়। রবিন্দ্রনাথের মূল পদ্মা বোটের ডামি হিসাবে বানানো হয়েছিল। এই কুঠিবাড়ি ও পদ্মা বোটে বসে রচিত হয় রবীন্দ্রসাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ফসল সোনার তরী, চিত্রা, চৈতালী, কথা ও কাহিনী, ক্ষণিকা, নৈবেদ্য ও খেয়ার অধিকাংশ কবিতা, পদ্মাপর্বের গল্প, নাটক, উপন্যাস, পত্রাবলী এবং গীতাঞ্জলি ও গীতিমাল্যের গান।


(১২) ডাব গাছ, সুপারি গাছ, কাঠ বাদাম গাছ যেন, মিলেমিশে আছে ওরা আত্মীয় হেন।


(১৩) রবিন্দ্রনাথের সময়ের একটা পুরোনো আম গাছ, তার ফাঁকে দেখা যাচ্ছে রবিন্দ্র কুঠিবাড়ি।


(১৪) রবিন্দ্রনাথের আমলের পুরোনো অনেক আম গাছের সাথে নতুন আমের গাছও লাগানো হয়েছে প্রচুর। তার মাঝখান দিয়া চলাচলের জন্য নির্মিত পাকা রাস্তা।


(১৫) একটা ছোট বসন্ত বাউরি অন্য পুকুরটার অশথ্থের ডালে বসে উঁকিঝুঁকি মারছিল।


(১৬) এবার ঢুকে গেলাম বাড়িটির ভেতরের রবিন্দ্র সংগ্রহশালায়। এই সিন্দুকটি বরি ঠাকুর নিজে ব্যবহার করতেন।


(১৭) রবি ঠাকুরের সময় ব্যবহৃত আট বেহারার পালকী।


(১৮) এই ডিম্বাকৃতির টেবিলটি রবি ঠাকুর নিজে ব্যবহার করতেন।


(১৯) রবি ঠাকুর কর্তৃক ব্যবহৃত সোফা।


(২০) ইঞ্জিন চালিত স্পিডবোট (চপলা)। এটি রবি ঠাকুর নিজে ব্যবহার করতেন।


(২১) কুঠিবাড়ির দোতলার বারান্দায় দাঁড়িয়ে তোলা বাড়ির সামনের দিকের ছবি।


(২২) সব শেষে কুঠিবাড়ির গেইটের সামনে দাঁড়িয়ে আমি।

মন্তব্য ৭২ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৭২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩৭

জগতারন বলেছেন:
দেখলাম, যদিও আগে দেখেছি। আবারও দেখলাম।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ, আমি এবারই প্রথম দেকলাম।

২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫৫

তার ছিড়া আমি বলেছেন: ধন্যবাদ। আমার প্রোফাইল পিকচারটা শিলাইদহের কুঠিবাড়ির সামনে থেকে তোলা। আপনার স্ট্যাটাসে অনেক কছিু মনে পড়ে গেল।
১। আমার মনে হয়েছে, কুঠি বাড়ির বাইরে গ্রামগুলো একেবারেই 'অজপাড়াগা' যাকে বলে। এমনকি রাস্তাগুলোও ভাল না, যেটা সরকারের দায়িত্ব ছিল। যেখানে হাজার হাজার মানুষ বেড়াতে যায়, সেখানকার যোগাযোগ ব্যাবস্থা আরো উন্নত হওয়া উচিত ছিল।
২। কুঠি বাড়ি যাওয়ার পথে মনে হয়েছিল, রবি ঠাকুর কি এখানে আত্মগোপনে এসেছিলেন? কেননা এই ডিজিটাল যুগে এখানকার অবস্থা যদি এই হয়, তাহলে সেই ১৮৯০ এর দশকে কি অবস্থা ছিল! ভাবতেই অবাক লাগে। পরে জেনেছি, উনি জমিদারী করতে এসেছিলেন। তখন মনে হয়েছে, শুধু জমিদারীই করেছেন। জনগনের, দেশের জন্য কিছুই করেন নাই। ..... তবে উনার কুঠি বাড়িটা ভাল লেগেছে।

আমার তোলা ছবি।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তখন মনে হয়েছে, শুধু জমিদারীই করেছেন। জনগনের, দেশের জন্য কিছুই করেন নাই।........ ঠিকই বলেছেন ভাই, আর এটা সত্যিই অজপাড়া গাঁ। তবে আমার ভালো লেগেছে খুব।

৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: শিলাইদহ কুঠি বাড়ি দেখেছিলাম ১৯৮৮ সালে। কিন্তু তখন কুঠি বাড়ির চেহারা এত ভালো ছিল না। অভ্যন্তরীন পথগুলোও মনে হয় পরে করা হয়েছে। অথবা হয়তো আগে থেকেই ছিল, পরে সংস্কার করা হয়েছে। কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।

আর আপনাকে তো ধন্যবাদ অবশ্যই। ছবিগুলো ঝকঝকে। প্রদর্শনী করার মতো।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ১৯৮৮ তে আমরা বন্যার পানিতে হাবুডুবু খাই আর আপনি গিয়া শিলাইদহে ঘুরে বেড়ান........আমারে সাথে নিলেন্না ক্যান?

৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আপনার তোলা ছবিতে যেন প্রায় সবটুকুই দেখা হয়ে যায়।
সুন্দর একটি পোষ্টে প্লাস +++

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ সোহেল ভাই, চেষ্টা করি সব সময় ভালো ভাবে প্রতিটি পোষ্টের মূল বিষয়টা তুলে ধরতে।

৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আল্লাহ রাব্বুল 'আ-লামীন এর সৃষ্টির কি মায়াময় সৌন্দর্য! পোস্টের কয়েকটা ছবি দেখে চোখ জুড়িয়ে গেল!
তথ্যপ্রমাণসহ ইতিহাস তুলে ধরার জন্য অনেক ধন্যবাদ!
পোস্টে ভাল লাগা + +

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ বড় ভাই, ভালো থাকুন, সব সময়।

৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: ছবি গুলো দেখে মনে হলো আমি নিজেই কুঠিবাড়ি থেকে ঘুরে এলাম।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ নুর ভাই, শুভেচ্ছা নেবেন।

৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৪

জাহিদ অনিক বলেছেন: ভালোলাগা জানিয়ে পালিয়ে গেলাম সাদামন ভাই।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ জাহিদ ভাই, আন্তরিক শুভেচ্ছা নিবেন।

৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৩

কামরুননাহার কলি বলেছেন: ওয়ায় অনেক সুন্দর ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ছবির চাইতে অনেক সুন্দর এই অঞ্চলটা। ধন্যবাদ কলি আপু

৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫

শাহিন-৯৯ বলেছেন: বরাবরের মতোই মন জুড়ানো সব ছবি।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনাদের এমন মন্তব্যে সব সময় আমি উৎসাহিত হই শাহিন ভাই।

১০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫২

শুভ_ঢাকা বলেছেন: যেই অনুক্রমে আপনি ঝকঝকে ছবি ও অনুসাঙ্গিক বর্ণনার সমন্বয় করেছেন, এক কথায় অসামান্য। এক্সিসিলেন্ট!

আপনার পোস্টের বাড়তি পাওনা হলো আপনার আর হেনা ভাইয়ের মধ্যে একাধিক মজার কথোপকথন। এইবারে পেলাম মাত্র একটা। :(

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হেনা ভাই, নিশ্চয়ই কোন কারণে ব্যস্ত, অবশ্য ব্যস্ত আমি নিজেও........শুভেচ্ছা জানবেন শুভ ভাই।

১১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: কুঠিবাড়ির নাম শুনলেও যাওয়া হয়নি কখনো, জানাও হয়নি এর আগে কিছুই। আপনার বদৌলতে আজ অনেককিছু জেনেই গেলাম।
ভালো লাগলো ভাই বর্ণনীয় কথার সাথে ছবিগুলো।

শুভকামনা আপনার জন্য

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ নয়ন ভাই, ভালো থাকুন, সব সময়।

১২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪০

শামচুল হক বলেছেন: পাকা হাতের ছবি। সব ছবিই সুন্দর।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পাকা হাতের কাঁচা ছবি, তবে হাত কাঁচা হলেও মনের মাধুরী মেশানোর চেষ্টা থাকে ষোল আনা। তাই হয়তো কিছুটা...........শুভেচ্ছা জানবেন শামচুল ভাই।

১৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৩

হাসান রাজু বলেছেন: রবি ঠাকুরের বাড়ি গেলেন বাড়ির কর্তার (কবি'র) একটা ছবি নিলেন না ।

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ভাই এর মন্তব্য দ্বারা অনুপ্রাণিত ।

ভালো লাগা পোস্ট ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
নেন বাড়ির দেয়ালে ঝুলানো কর্তার একটা ছবি দিলাম আপনার জন্য। তবে মন্তব্যটা ঠিক হেনা ভাইয়ের মতোই হয়েছে :)

১৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪১

রিএ্যাক্ট বিডি বলেছেন: New Bangla Funny Video | বাঙালি TEACHER VS STUDENTS | New Video 2017

Video link: https://youtu.be/l4Q5Wh4rpg

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার লিঙ্কটা কাজ করছে না ভাই

১৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০

সুমন কর বলেছেন: রবিন্দ্রকুঠি ভার্চুয়ালভাবে ঘুরিয়ে নিতে সাহায্য করার জন্য ধন্যবাদ।
+।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কষ্ট করে ঘুরার জন্য আপনাকেও সাধুবাদ দাদা।

১৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১২

পৌষ বলেছেন: বরাবরের মতোই দারুণ

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পৌষ ঐ এলো বলে........শুভ কামনা জানবেন ভাই।

১৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩২

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: এক পলকে দেখা হয়ে গেলো। ধন্যবাদ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বাস্তবে দেখাটা বড়ই মজার, আর এক পলকে সম্ভবও না, ধন্যবাদ বাবু ভাই।

১৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: রবীন্দ্র মাঝেমাঝে রবিন্দ্র হয়ে গিয়েছে। ঠিক করে নেবেন।
ওর মত এমন একটা বাড়ি থাকলে, আমিও....... বাকিটা বুঝে নেন :)

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কবি হয়ে যেতেন, এই তো :-B

১৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৪

প্রামানিক বলেছেন: আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: শিলাইদহ কুঠি বাড়ি দেখেছিলাম ১৯৮৮ সালে। কিন্তু তখন কুঠি বাড়ির চেহারা এত ভালো ছিল না। অভ্যন্তরীন পথগুলোও মনে হয় পরে করা হয়েছে। অথবা হয়তো আগে থেকেই ছিল, পরে সংস্কার করা হয়েছে। কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।

হেনা ভাইয়ের কথা ঠিক। আমি নব্বই সালে যখন গিয়েছিলাম তখন পুরানো আমগাছগুলি ছিল। ২০১৩ সালে গিয়ে দেখি আমগাছ কেটে নতুন চারা লাগানো হয়েছে। পুরো বাড়িটাই নতুন করে সাজানো হয়েছে। থাকার জন্য ভাড়া সিস্টেম বাড়িও তৈরী করা হয়েছে।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পরোনো কিছু আম গাছ এখনো রয়েছে প্রামানিক ভাই। আর আপনারা এতো আগেই ওখানে গেলেন, অথচ আমাকে কিছুই বললেন না? :(

২০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪০

প্রামানিক বলেছেন: আপনার ৪নং ছবি দেখে বুঝতে পেলাম আপনি গ্রামের ভিতর দিয়ে রিক্সা নিয়ে গিয়েছেন। আমিও এই রাস্তায় গিয়েছিলাম। তবে শিলাই দহ থেকে কুমারখালী যাওয়ার বড় একটি রাস্তা আছে ওই রাস্তায় টেম্পু চলে। আপনি যেখান থেকে রিক্সায় উঠেছেন তার একশ’ গজ পূরব দিকে গেলেই সেই রাস্তা।
তবে আপনার হাতের তোলা ঝকঝকা তকতকা ছবি দেখে মন ভরে গেল।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি গিয়েছি স্কুটারে আর ফিরেছি ভ্যান গাড়িতে পা দুলিয়ে বসে........সুনাম ফুন্তে ভাল্লাগে B:-/

২১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৯

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এখানে যাওয়া হয়নি কখনো তবে আপনার বর্ননা আর ছবি মনে হলো সত্যি সত্যি দেখা হয়ে গেছে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন সুজন ভাই, বর্ণনার বেশীর ভাগই নেট থেকে ধার করা।

২২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: শিলাইদহের কুঠি বাড়ি নিজের চোখে হয়তো কখনো দেখা হবেনা কিন্তু আপনার পোস্টের মাধ্যমে দেখে নিলাম।

ছবি আর বর্ণনা দুইটাই সুন্দর।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ক্যান দেখা হবে না আপু? এতো বিদেশ ঘুরেন একবার দেশে এসে চষে বেড়ান না নিজের দেশটা :)

২৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: দেশীয় ভ্রমন পোস্টগুলির সাথে যাতায়াতের উপায়টা বলে দিলে ভাল হয়। অভাগাদের যদি সুযোগ হয় --- =p~

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আসলে নেটে সার্চ দিলে এসবই মিলে যায়, তাই এসব আমি আর কষ্ট করে লিখতে চাই না। তবে কোন অভাগা যদি জানতে চায় তাহলে তার খরচে আমাকে সাথে নিলেই হয় :-P

২৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মূল পোস্টের কোন লেখা কপি পেস্ট করা যাচ্ছে না (চুরি ঠেকানোর ব্লগিয় তরিকা)। যাই হোক, ৫ নং ছবির নিরেট গ্রাম বলতে কী বুঝিয়েছেন? অজ পাড়াগ্রাম, গণ্ডগ্রাম, ছোট গ্রাম, বড় গ্রাম, সবুজ শ্যামল গ্রাম, চোরের গ্রাম, সাধুর গ্রাম এরকম বহু গ্রামের নাম শুনেছি, কিন্তু নিরেট গ্রামের নাম কখনো শুনিনি। গ্রামে প্রবেশের কোন রেট (মানে ফি) নাই বলেই কী এই গ্রামের নাম নিরেট গ্রাম?

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
এই জন্যই আমি ব্লগে আইসা খালি আম্নের লাহাইন গেয়ানী মানুষ খুইজা বেড়াই। নিরেটের ব্যাখাটায় আমি যার পর নাই খুশি হইছি =p~

তবে ব্লগে চুর ঠেকানোর এই তরিকা আমার পছন্দ হয় নাই :(

২৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ২২ নং ছবি। কুঠিবাড়ির গেটের সামনে খাড়াইয়া আছেন ক্যান? আপনারে কী ঢুকতে দেয় নাই?

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঐ সময়টায় আসলেই আমাদেরকে ঢুকতে দেয়নি, মানে খোলার সময় হয়নি। আপনাকেও কি এমন ভাবে বাহিরে খাড়া কইরা রাখছিল হেনা ভাই?

২৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বুঝতে পারছি, এই পোস্টের জন্য আপনাকে কবিগুরুর জীবনী পড়তে হয়েছে অথবা কুঠিবাড়ির জাদুঘর থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে হয়েছে। আপনি মার্কো পোলো, ভাস্কো ডা গামা বা হিউয়েন সাং-এর মতো বিখ্যাত পর্যটক হয়ে যাচ্ছেন দিনের পর দিন। আপনি বাংলার সম্পদ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সব পোষ্টেই প্রচুর লেখাপড়া করতে হয় হেনা ভাই। আর এটাই আমি খুব এনজয় করি। কারণ এই লেখা পড়া করে নিজেরও কিছুটা জ্ঞান অর্জন হয়। সব থেকে জ্ঞান অর্জন হয় আপনার মন্তব্য পড়ে :D

২৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এই পোস্টে ২টা ছবি বেশি দিয়েছেন। আশা করি, অন্য পোস্টে ২টা ছবি কম দিয়া ব্যালান্স কইরালাইবেন।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, গড়ে ২০টা তো হওয়া চাই :D

২৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪১

নিয়াজ সুমন বলেছেন: যাওয়ার ইচ্ছা ছিলো আপনার ভ্রমণ পোস্ট দেখে ইচ্ছাটা আরো তীব্রতর হল। ভালোবাসা রইলো সুন্দর ভ্রমন পোস্ট।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমারো এমনই হয়, কোন ভ্রমণ পোষ্ট দেখলেই ছুটে পালাতে ইচ্ছে করে নিয়াজ ভাই।

২৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৪

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
ঘুরে এলাম রবীন্দ্রনাথের কুঠিবাড়ী।

আপনার ছবি আর বর্ণনাগুলোর জন্য ভ্রমন চমকপ্রদ ও উপভোগ্য ছিল। :)

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান, উৎসাহিত হলাম।

৩০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৪

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ১ নম্বরটাই সবচেয়ে সেরা!!:)



:):)

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনি যে মিছা কওয়ার লোক না সেটা আমি জানি :)

৩১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪২

চানাচুর বলেছেন: আট বছর আগে খুব আশা নিয়ে দেখতে গিয়েছিলাম কুঠিবাড়িতে। সাড়ে চার ঘণ্টা জার্নি করে মাত্র দুই ঘণ্টা ছিলাম। এজন্য ভাল লাগেনি, খুব বিরক্ত ছিলাম। আপনার ছবিগুলো দেখে মনে হয়েছে আসলে কিছুই দেখা হয়নি /:)

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বলেন কি! বিরক্ত হওয়ার কি কারণ থাকতে পারে? আমিও ওখানে দুই আড়াই ঘন্টাই ছিলাম। তবে আরো সময় দিতে পারলে ভালো লাগতো।

৩২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৪

সামিয়া বলেছেন: পোষ্টে ভালোলাগা ++++

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন আপু

৩৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৩

কাবিল বলেছেন: কত তারিখে গিয়েছিলেন?
পাকা হাতের ছবি, সুন্দর না বলে কি উপায় আছে।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: নভেম্বরের প্রথম দিকেই গিয়েছিলাম কাবিল ভাই।

৩৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪

কাবিল বলেছেন: কত তারিখে গিয়েছিলেন?
পাকা হাতের ছবি, সুন্দর না বলে কি উপায় আছে।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: নভেম্বরের ১০ তারিখে গিয়েছিলাম ভাই

৩৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২০

কাবিল বলেছেন: ভাই নাকের ডগার উপর দিয়ে ঘুরে গেলেন দেখাও করলেন না :||
আপনার সাথে আমার আরি :-0

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: রেডি থাইকেন আবার আইতাছি ভাই।

৩৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:১০

মুদ্‌দাকির বলেছেন: অসাধারন সুন্দর!! কচুরিপানা ফুল অনেক প্রিয়। আমার শশুরের পাজেরো থামিয়ে আমার বৌ কে দিয়েছিলেম, ব্রাহ্মণ বাড়িয়ের এক পুকুর থেকে। তখন সে আমার বৌ ছিল না। আমার শশুর আমাকে শাস্তি দিল ৫ কি মি হাটায়ে। :P :P :P

১৮ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হাটা পথে গ্রামিন পথ সত্যিই অসাধারণ, শশুর মশায় হয়তো আপনার সৌন্দর্য্য পিয়াসী মনের পরিচয় পেয়ে গিয়েছিল :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.