নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছিলাম বইয়ের পোকা, এখন ইন্টারনেটের ।

সাদা মনের মানুষ

বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'

সাদা মনের মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জ্বীনের মসজিদ

২৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:০৩


প্রচলিত রূপকথা অনুযায়ী কোন এক অমাবস্যার রাতে জ্বীন-পরীরা এই এলাকা উপর দিয়ে উড়ে যাওয়ার সময় এলাকাটি পছন্দ করে । তারপর তারা মাটিতে নেমে এসে মসজিদ নির্মাণের কাজ শুরু করে, কিন্তু গম্বুজ তৈরির আগেই ভোর হয়ে যাওয়াতে কাজ অসমাপ্ত রেখে চলে যায়। ফলে গম্বুজ ছাড়া দাঁড়িয়ে থাকে অসাধারণ কারুকার্যময় মসজিদটি । জ্বীন-পরীরা এটি তৈরি করেছে, এইজন্য স্থানীয়দের কাছে এটি জ্বীনের মসজিদ নামে পরিচিত ।

ইতইহাসঃ জমিদার মেহের বকস চৌধুরী উনবিংশ শতাব্দী শেষ ভাগে বালিয়াতে এক মসজিদ তৈরীর পরিকল্পনা করেন । এই জন্য দিল্লির আগ্রা মতান্তরে মুর্শিদাবাদ থেকে স্থপতি আনা হয় । মুঘল স্থাপত্যের রীতি অনুযায়ী ডিজাইনকৃত এই মসজিদ তৈরির করাটা ছিল অনেক জটিল ও সময় সাপেক্ষ ব্যাপার । হঠাৎ প্রধান স্থপতির মৃত্যুর ফলে মসজিদ নির্মাণের কাজ থেমে যায় । মেহের বকস স্থানীয় কারিগরের সহায়তায় পুনরায় মসজিদ নির্মাণের কাজ শুরু করেন। কিন্তু স্থানীয় কারিগরগণ মসজিদের গম্বুজ নির্মাণে ব্যর্থ হন । ১৯১০ সালে মেহের বকস চৌধুরী মৃত্যুবরণ করেন।

মেহের বকসের ছোট ভাই কয়েক বছর পর মসজিদটি নির্মাণের জন্য আবারও উদ্যোগ নেন। কিন্তু, নির্মাণ কাজ সমাপ্ত না করে তিনিও মৃত্যু বরণ করেন। ফলে মসজিদটি ১০০ বছর গম্বুজ ছাড়াই দাঁড়িয়ে থাকে।

অবশেষে মেহের বকস চৌধুরীর প্রোপৌত্রি তসরিফা খাতুনের পৃষ্ঠপোষকতায় ও প্রত্নতত্ত্ব ইনস্টিটিউটের কারিগরী সহায়তায় ২০১০ সালে বালিয়া মসজিদটির সংস্কার কাজ শুরু হয় । এই মসজিদ সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সংস্কার কাজের তত্ত্বাবধায়ন করেন শিল্পী কামরুজ্জামান স্বাধীন এবং জাকিরুল হক চৌধুরী। একই সাথে আর্কিটেক্ট সৈয়দ আবু সুফিয়ান কুশল এর নকশায় নতুন ভাবে গম্বুজ নির্মাণ করা হয় । (সুত্রঃ উইকি)


(২) বোদা উপজেলা যাওয়ার পথে ভূল্লী থেকে তিন কিলোমিটার এমন সরু রাস্তা ধরে যেতে হবে জ্বীনের মসজিদে। সরু পথের অবারিত গ্রামীন সবুজ সত্যিই আমাদের চোখ ধাঁধিয়ে দিয়েছিল আমাদের।


(৩) এক সময় দেখা মিলল আমাদের কাংখিত গন্তব্যের।


(৪/৫) আমাদের শুভেচ্ছা জানাবে বলে রাস্তার ধারে ফুটে ছিল এমন বুনো ফুলগুলো।



(৬) মসজিদের প্রবেশ গেইটা বেশ প্রসস্ত আর সেখান থেকে মসজিদের বারাব্দা পর্যন্ত লাল লালিচা পাতা ছিল (হয়তো আমরা আসবো বলে ;) )


(৭) সব মিলিয়ে বলতে হয় জ্বীনদের নির্মাণশৈলি বেশ চমৎকার।


(৮/৯) দক্ষিণ পাশের অজুখানায়ও একটা ভালো আর্ট আছে।



(১০) প্রধান ফটক পেরিয়ে তোলা ছবি।


(১১) ভেতরটা নিতান্তই ছোট মেহরাবখানাও ছোট তবে বেশ ছিমছাম।


(১২/১৩) তিন কাতারের মসজিদে আমার মনে হয় সর্বোচ্চ ৬০ জন মানুষ নামাজ পড়তে পারবে। উত্তর ও দক্ষিণ দিক থেকে তোলা দুটি ছবি।



(১৪) মসজিদের বাহিরে দক্ষিণ পশ্চিম দিক থেকে তোলা ছবি।


(১৫) একটা নাম ফলকও পাওয়া গেল মসজিদের সামনে।


(১৬) দোয়েলটি এসে ছবি তোলার জন্য পোজ দিয়াছিল, কিন্তু আমার দুঃখ কি জানেন! জীবনেও দোয়েলের রঙিন ছবি তুলতে পারিনি, শুধুই সাদা কালো।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:০৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সুন্দর+++

২৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন চিন্তা ভাই

২| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২৬

শায়মা বলেছেন: এই উপজেলা কি দিনাজপুরে?

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:২৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: না আপু, এটাপঞ্চগড় জেলার অন্তর্ভূক্ত.....শুভ সকাল।

৩| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৩২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: চট্টগ্রাম শহরে একটা মসজিদ আছে। গুজজার মোড়ে। সেখানে নাকি জ্বিন এসে রাতে কোরান তেলওয়াত করে। পটিয়ায় এক্কটা কওমি মাদ্রাসা আছে। সেখানে নাকি জ্বিনের বাচ্চারা পড়তে আসে। আজকে জ্বিনের মসজিদ সম্পর্কে জানলাম।

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:২৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বাংলাদেশের জ্বীনেরা মনে হয় বাংলার মানুষদের মতোই পরহেজগার, এজন্যই তাদের এসব করতে দএখা যায়।

৪| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:





আমি জ্বিন পরী খুবই পছন্দ করি
আমার ইচ্ছা আছে জ্বিন পরীর খামার কথার

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৩৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার খামারে আমার দাওয়াত, জ্বীনদের ফটো তুলুম B-)

৫| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২৫

কামাল১৮ বলেছেন: ডাকা শহরের বেশির ভাগ মসজিদ জ্বীনের বানানো।তার মধ্যে প্রধান হলো বাইতুল মোকাররম।কেউ বানাতে দেখে নাই।

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৩৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তাই নাকি! এটা আগে কইবেন্না? তাহলে আমি আর এতো দূরে ছুটে যাইতাম!

৬| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২৮

কামাল১৮ বলেছেন: এটারো কোন গম্বুজ নাই।সকাল হয়ে যাওয়াতে জ্বীনেরা চলে যায়, গম্বুজ না বানিয়েই।

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৩৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমার মনে হয় জ্বীনদের মধ্যে গম্বুজ বানানোর ইন্জিনিয়ার নাই, আপনার কি মনে হয়? :-B

৭| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৪৭

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: লোকজন ভালো নামকরণ করেছে। মানুষের তৈরি অনেককিছুই জ্বীনের নামে চালিয়ে দেয়।

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৪০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: নিজের বাহাদুরিটা না দেখানোই ভালো, নাকি ভাই! B-)

৮| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫৩

সোনাগাজী বলেছেন:



গ্রামের লোকজনকে মসজিদে দেখেছেন?

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৪১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমরা সকালে গিয়েছিলাম লোকজন ছিলোনা, খবর পেয়ে মুয়াজ্জিন এসে আমাদের জন্য মসজিদ খুলে দিয়েছিল গাজী ভাই।

৯| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:



জমিদার বাড়ী কি কাছেই?

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৪২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ওটার হদিস পাইনি বা নেইনি

১০| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


সত্যিই চমৎকার কারুকার্য।

বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় এরকম জীনের মসজিদ আছে।

অনেক দিন পরে আপনার পোস্ট পড়লাম!

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৪৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ পথিক ভাই, জ্বীনেরা জানে বাংলাদেশের মানুষ যতো পাপ কর্মই করুক না কেন তারা নামাজী B-)

১১| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩৭

শেরজা তপন বলেছেন: দারুন কারুকার্যময় হলেও বেশী ছোট মসজিদ!

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৪৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কুমিল্লার ময়নামতি পাহাড়ের উপড়ে আদিনা শরীফ নামে একটা যায়গা আছে ওখানেও জ্বীনদের তৈরি একটা মসজিদ দেখতে গিয়েছিলাম ঐ মসজিদের ধারণ ক্ষমতা মাত্র ছয় জন মুসুল্লী.........কেমন আছেন ভাইজান?

১২| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:১৪

অপু তানভীর বলেছেন: আমার গ্রামের পাশের গ্রামেও ঠিক একই রকম একটা মিথ প্রচলিত আছে । সেখানে একটা মসজিদ রাতারাতি তৈরি হয়েছে বলে এমন জনশ্রুতি আছে । আমি নিজে কয়েকবার সেই মসজিদে নামাজও পড়েছি । প্রতি বছর আটই ফাল্গুন এই উপলক্ষে এই মসজিদের প্রাঙ্গনে ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করা হয় !

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৪৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কোথায় সেটা তানভীর ভাই, সুযোগ থাকলে চলে যাবো একদিন.........শুভ সকাল।

১৩| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৩১

হাসান রাজু বলেছেন: কতশত বছর পরে ব্লগে দেখলাম।

উইকির গল্প ভাল্লাগেনাই। জ্বীন পরীর গল্প ঠিক আছে।

পুরাতন মসজিদ গুলো এমনই ছোট, জায়গা কম টাইপের হয়। মনে হয়।

আমার ধারনা, গ্রামের মানুষ নামাজ কম পড়ে, শহরে বেশি। অন্তত মসজিদে মুসল্লিদের উপস্থিতি বিবেচনায়।

খোঁজ নিয়ে দেখেছি এই দোয়েল পাখিদের দেশীও একটি পোশাক ব্র্যান্ড স্পন্সর করে রেখেছে। দুঃখ করে লাভ নাই। পুঁজিবাদের আগ্রাসন।

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আজি হতে শতবর্ষ পরে
কে তুমি পড়িছ বসি আমার ব্লগখানি
কৌতূহলভরে--
আজি হতে শতবর্ষ পরে।


ধন্যবাদ রাজু ভাই এখন আবার ব্লগে কিছুটা সময় দেওয়ার চেষ্ঠা করছি...........ভালো থাকবেন সব সময়।

(বিঃ দ্রঃ উপরের কবিতাখানি আমার নিজের রচিত =p~ )

১৪| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:১৩

রানার ব্লগ বলেছেন: এমন জ্বীন বিষয়ক গপ্প কাহিনী পুরা ভারত বর্ষের আনাচে কানাচে অজস্র আছে । শুধু মসজিদ না এমন মন্দীর ও আছে এক রাতে ফুরুত করে মাটি ঠেলে জেগে উঠেছে । মুসলিমরা এর কারিগর জ্বীন বলে হিন্দুরা কি বলে জানি না ।

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হিন্দুরা হয়তো দেবতা বলে, তবে এমন মিথগুলো শুনতে আমার খুবই ভালো লাগে, যদিও এতে বিন্দু মাত্র বিশ্বাস আমার নাই..........শুভ রাত্রী

১৫| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৭

ধুলো মেঘ বলেছেন: মসজিদ নির্মাণে নারীদের সম্পৃক্ততা যত বেশি দেখা যায়, মসজিদে নারীর নামাজ পড়ার ব্যবস্থা ততটা করতে দেখা যায়না। সময়মত নামাজ পড়তে না পারায় অনেক মহিলার নামাজ কাজা হয়ে যায়।

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, কথা সত্য। অনেক মসজিদে তো মহিলাদের প্রবেশে কঠোর ভাবে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, যা মোটেও থাকা উচিৎ নয়।

১৬| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আমাদের পাশের উপজেলায় একটা মসজিদ আছে যেটা মাটির নিচ থেকে এক রাতের মধ্যেই উঠে এসেছিল ।
কিন্তু কোন একজন লোক দেখে ফেলায় পুরোপুরি উঠতে পারেনি ।
ফলে মসজিদের কিছুটা অংশ এখনো মাটির নিচে আছে।‌
আফসোস!!

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঐ লোকটাকে ধরে শুলে চড়ানো উচিৎ, লোকটার নাম কি সাজ্জাদ ভাই?

১৭| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৬

অপু তানভীর বলেছেন: চুয়াডাঙ্গা জেলার সদর থানার ঠাকুরপুর গ্রাম । যদিও চুয়াঙ্গাতে আর কিছুই তেমন দেখার নেই । তাই কেবল এই একটা মসজিদ দেখতে যাওয়ায় ভ্রমনকারীদের পোষাবে না । তবে যদি মুজিব নগর বেড়াতে যান কখনও তাহলে ফেরার বা যাওয়ার পথে এখানে ঘুরে যেতে পারেন ।

এইবার ঈদে গ্রামে যদি সময় পাই আমি নিজেই কিছু ছবি তুলে নিয়ে আসবো নে !

৩১ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:১৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চুয়াডাঙ্গা, আলমডাঙ্গা, দর্শনা এসব যায়গায় বেশ কয়েকবার যাওয়া আছে। আপনি কেন বলছেন চুয়াডাঙ্গা কিছুই নাই ওখানে অনেক কিছুই আছে। দেখি ছবিগুলো পাই কিনা পেলে পোষ্ট দিয়ে দেবো।

............ধন্যবাদ ভাইজান।

১৮| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর ছবি ।

০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:০১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন রাজীব ভাই

১৯| ৩১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:০০

শেরজা তপন বলেছেন: আমি ভাল আছি ভ্রাতা। আপনাকে ইদানিং ব্লগে দেখে ভাল লাগছে।
আমাদের সব সঙ্গী সাথীরা যদি এইভাবে ফিরে আসত তবে কতই ভাল না হৈত।

০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:০২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সবার মনেই কিন্তু ব্লগের প্রতি ভালোবাসা আছে, হয়তো সময় সুযোগের অভাব...........শুভ কামনা সব সময়

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.