নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নবীউল করিম

নবীউল করিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামের কিছু প্রচলিত কৌশল । লেখাটার জবাবে...............

২৪ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২

ঐ লেখাটা এখানে Click This Link



শুধু তাই নয় ইসলামের অনেক বর্বরতা, নিষ্ঠুরতা কে খুব সুন্দর করে এমন ভাবে উপস্থাপন করা হয় যে , যেটা অনেকেই অনুধাবন করতে পারেন না বা তাদের কাছে সেটা স্বাভাবিক মনে হয় ।----- গোটা তিনেক উদাহরন দিতে পারলে উত্তরটা দেওয়া যেতো। বর্বরতা আর নিষ্ঠুরতার মাপ কাঠি কি আপনাদের দৃষ্টিতে?



ইসলামের খুব জনপ্রিয় একটি তত্ব হচ্ছে ইহুদী-নাসারাদের ষড়যন্ত্র । সারা বিশ্বের যেকোন ঘটনা মুসলিম বা ইসলামের বিরুদ্ধে যায় তখন "ইহা ইহুদী-নাসারাদের ষড়যন্ত্র" তত্ব টি সাধারন মুসলিমদের সামনে উপস্থাপন করা হয়, যাতে করে প্রকৃত ঘটনার কারন গুলো সাধারন মুসলিমদের থেকে দূরে রাখা যায় ।…...... যেটা ইসলামের বিরুদ্ধে যাবে সেটাতো ষড়যন্ত্রই। না কি অন্য কিছু? আর ষড়যন্ত্র কে করে? যে যত শক্তিশালী প্রতিপক্ষ সেই তো না কি? তো কে সেই শক্তিশালী ইহুদী- নাশারা ছাড়া?



উদাহরন সরূপ বলা যায়, টুইন টাওয়ার ধ্বংস হবার ঘটনা টি , বেশীর ভাগ মুসলিম বিশ্বাস করেন এটা ঘটনার সাথে কোন মুসলিম জড়িত নেই । শুধু মাত্র ইসলাম ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে ইহুদী-নাসারাই এটা ঘটিয়েছে ।…...... এটা কি নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে মীমাংসিত যে ঐ ঘোটনায় মুসলমানরাই শুধুমাত্র জড়িত? সে তদন্তের ফলাফলটা কথায় পাওয়া যাবে জানাবেন কি?



ধর্মীয় গ্রন্থের বিশাল অংশ জুড়ে রয়েছে মৃত্যু পরবর্তি জীবনের শাস্তি ও পুরুষ্কারের বর্ননা । শাস্তির বর্ননা এতটাই ভয়াবহ যে মানুষের কল্পনা শক্তির সীমানা পাড় হতে হয়, কল্পনা দূরে থাক শাস্তির বর্ননা শুনে একজন সাধারন মানুষ ও শিউড়ে উঠবে । সাধারন মুসলিম পরিবার গুলো তে শিশুদের খুব ছোট বেলা থেকেই ধর্মীয় শিক্ষা দেয়া হয়ে থাকে এবং সেই সাথে কচি মনে ঢুকিয়ে দেয়া হয় শাস্তির ভয়াবহতা । যা এত বেশী প্রভাবিত করে যে সেই শিশুটি বড় হয়েও এর প্রভাব থেকে মুক্ত হতে পারে না । সে নিজেও বুঝে না সে যে পরিনত হয়েছে ধর্মান্ধে ।…......... তাই না কি? আমি তো সে ভাবে বড় হই নাই, আপনিও হন নাই, হলে তো শিউরে উঠতেন! এই লেখা লেখতেন না!তবে কে হচ্ছে? সমগ্র কোরআনে শুধু মাত্র মহাকাশ নিয়ে ৩৭৬ টা সাইন আছে! অন্যান্য বিষয়ের কথা না হয় বাদই দিলাম।





(পরিবারের কেউ হাফেজ হলে পুরো পরিবার জান্নতে বিনা হিসাবে জান্নাতে যাবে , এই লোভে পড়ে অনেক পিতা-মাতা তার সন্তান কে স্কুলে না পাঠিয়ে মাদ্রাসায় পাঠিয়েছেন এমন ঘটনা প্রচুর রয়েছে …......... এই কথা কথায় আছে যে, কেউ বিনা হিসাবে জান্নাতে যাবে? আমি তো জানি স্বয়ং নবী করিম সাঃ কেও হিসাব দিয়ে তারপর পাড় হতে হবে! আর মাদ্রাসা শিক্ষাকে আপনি কি মনে করেন? স্কুলে পড়ে আপনার মতো পণ্ডিত মদ্রাসায় হয় না? না কি মাদ্রাসা শিক্ষা কনও শিক্ষাই না? ধারনা আছে তাঁদের সিলেবাস কি? গত বছর মেডিক্যালের পরিক্ষায় যে ছাত্রটা প্রথম হয়েছে, সে কি মাদ্রাসা প্রডাক্ট না আপনার মতো তথাকথিত স্কুল কলেজ প্রডাক্ট? একটু খোঁজ নেন তো! আরও খোঁজ নেন বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর কতো মাদ্রাসা প্রডাক্ট বিদেশে উচ্চ শিক্ষা কোরতে সুযোগ পাচ্ছে এবং আন্তর্জাতিক সিরাত, কেরাত প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের কতজন ছেলে মেয়ে প্রথম, দ্বিতীয় হচ্ছে? যদি মাদ্রাসা শিক্ষা অবজ্ঞা করার মতোই হতো তবে বাঙ্গালী হয়েও মাদ্রাসা প্রডাক্টের সাফল্য স্কুল কলেজ প্রডাক্ট এর থেকে বেশী ছাড়া কম না কেন? খোঁজ নিয়ে উত্তর দিবেন। আপনি যখন লেখেছেন তখন আপনারই দায়িত্ব বিস্তারিত সততার সাথে জেনে নিয়ে লেখা।



ইমানের অর্থ হচ্ছে বিশ্বাস ! মানে অন্ধ ভাবে ইসলাম কে বিশ্বাস করতে হবে ।…...... হ্যাঁ হবে। তবে ইসলাম কে না! আল্লাহকে। শেষ বিচার কে। মৃত্যু পরবর্তী জীবন কে। আর এই সবকে শর্তহীন ভাবে বিশ্বাস কোরতে যা যা রসদ প্রয়োজন তাঁর সবগুলোই কোরআনে ও হাদিসে বিস্তারিত ভাবে বলা আছে। ইসলামকে অন্ধ ভাবে বিশ্বাস কোরতে হবে বা মানতে হবে এটা কথায় আছে? প্রমাণ দেন।



মনের মাঝে যতই প্রশ্ন আসুক না কেন কিন্তু কোন প্রশ্ন করা যাবে না ! প্রশ্ন করলে ইমান চলে যাবে আর চলে গেলে সে হয়ে যাবে কাফের ! কাফের মানেই অনন্ত কাল ধরে দোজখের আগুনে পোড়া । তাই কোন কিছু জানার চেয়ে একজন মুসলিমের কাছে ইমান অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ন । এটা মানুষ কে এত বেশী প্রভাবিত করে যে তার চোখে ইসলামের ভুল গুলো ধরা পড়ে না ।…............ এটা কথায় পেলেন? প্রশ্ন করা যাবে না কে বলেছে? আল্লাহ? রসুল? কে? প্রমাণ দেন।আমি ইনশাআল্লাহ আপনার উল্টাটাই প্রমাণ কোরতে পারবো। প্রশ্ন যদি করা নাই যাবে, তবে সাহাবিরা কেন হাজার হাজার বিষয়ে প্রশ্ন করেছিলো? কেন ইসলামে মাসলা, মাসায়েল আছে?



ইসলাম কে নির্দোষ প্রমান করতে বর্তমান সময়ে খুব প্রচলিত বুলি হচ্ছে " ইহা সহীহ ইসলাম নহে" । যখন আফগানিস্থানে পাথর ছুড়ে কোন নারীকে হত্যা করা হয়, সিরিয়াতে সামান্য চুরির অপরাধে জন সম্মুখে কেটে নেয়া হয় হাত, সৌদির বৃদ্ধ শেখ ১২ বছরের মেয়ে কে শয্যা সঙ্গিনী বানায় , যখন জিহাদের নামে সারা পৃথিবীতে অশান্তির সৃষ্টি করা হয়, যখন বাংলাদেশে আল্লাহর আইন কায়েম করার জন্য জামাত-শিবির ধ্বংস যজ্ঞ চালায় তখন সাধারন মুসলিমরা জিকির তোলেন "ইহা সহীহ ইসলাম নহে" । কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে এরাই ইসলামের বাহক , এরাই রক্ষাকারী …......... অনেকক্ষণ ধরে আপনার গাঁজাখোর কথা গুলো সহ্য কোরতে কোরতে এখন আর পারছি না! কিন্তু তাঁর পরও......... বিবাহিত পুরুষ-নারির জন্য ব্যাভিচারের শাস্তি পাথর নিক্ষেপে হত্যা। এটাই ইসলামের আইন।এখানে নারী- পুরুষের কনও পার্থক্য নেই।অবিবাহিত পুরুষ ও নারীর অবৈধ যৌন সঙ্গমের শাস্তি ১০০ বেত্রাঘাত।আপনি মানেন না সেটা আপনার ব্যাপার। সব কিছু আপনার মতো করে হতে হবে এমন তো না। আপনাদের/আমাদের বিচারের ফলাফলটা এই খানে দেখেন Click This Link



চুরি সামান্য অপরাধ? এটা ঠিক করার আপনি কে? কি আপনার ক্ষমতা? কি আপনার অধিকার? নিজের একটা চুলও তো বাকা থেকে সোজা বা সোজা থেকে বাঁকা কোরতে পারেন না!সউদি কনও বৃদ্ধ ১২ বছরের মেয়েকে শয্যা সঙ্গিনী করলে দোষের হবে না, এটা ইসলাম বলেছে? বললে প্রমাণ দেন।



পৃথিবীর তাবৎ দেশের তাবৎ ভদ্র,সুশীল, জ্ঞানি মাথাওয়ালারা কিন্তু ঐ ১২ বছরের একটা মেয়ের যোনীর সাধ পাবার জন্য ব্যাকুল! আপনার বাবাকে জিজ্ঞেস করে দেখেন তো কি বলে, যদি সৎ সাহস থাকে! এক জন শিক্ষক জার্মানিতে হার্ট এটাক কেন করেছিলো জানেন? গ্রুপ সেক্স আর সুইঙ্গার সেক্সের জন্য জার্মানি কিন্তু বিখ্যাত!



এই সব কারনে বর্তমানে সারা পৃথিবী জুরে শিশু ও নারী অপহরন ভয়ানক ভাবে বেড়েছে। টেকেন সিনেমা টা দেখেন নাই? দেখে নেন……। কথায় যায় প্রতিদিন হাজার হাজার হারিয়ে যাওয়া শিশু ও মেয়ে? নেটে সব পর্ণ সাইট গুলোতে ঢু মেরে দেখেন তো, ১০ থেকে ১৬ বছরের শিশুর ছরাছরি কি না? বিশেষ করে এশিয়ান ও পূর্ব ইউরপের!কারা তাঁদের খদ্দের? আপনার পিতা। অবাক হলেন( জন্মদাতাই শুধু পিতা না)?



জি তারাতো আপনার পিতাই, যদি নাই হবে তবে সাধারন মানুষতো ওদের ভোগ কোরতে পারবে না! অনেক দামি যে ঐ কচি শিশুরা! যদি তা নাই হবে, তবে ঐ পিতাদের তইরী করা বুলি কপচান কেন? কেন তাদের সব কিছুকে তালি বাজিয়ে সাপোর্ট করেন? কেন তাদের মূল্য বোধ নিজের সাথে মিলিয়ে নেন?কন ওদের শিক্ষা ঠিক বলেন?যদি তাই না হবে তবে কেন ঐ শিশুগুলোকে মুক্ত করা যায় না? কেন প্রতিদিনই হারিয়ে যাওয়া শিশুর ও নারীর সংখ্যা বাড়ছে? কারন একটাই……… আবার বলছি, ওরা আপনার পিতা, ক্ষমতাবান! বিকৃত মস্তিষ্কের অধিকারী শয়তানের সহচর। সৃষ্টিকর্তার আইনকে মানা যায় না! কিন্তু ঐ শয়তানদের আইনকে চর্চা করা যায়!কেন, কোন বিচারে ওদের কথা,বানী,আইন। নিয়ম-কানুন একদম নির্ভুল? পৃথিবীর কোন কোন পণ্ডিত এই দাবি করে? নাম দেন যদি পারেন।



জিহাদের নামে সারা বিসশে কয়টা লোক মরেছে? ৫০০০?১০,০০০?২০,০০০?৩০,০০০? কয়টা? আপনার পিতাদের মূল্যবোধের কারনে, ভোগ বাদিতার কারনে যে শুধু মাত্র গত ছয় দশকেই অন্তত ১,৫০,০০,০০০ মানুষ মরেছে! গৃহহীন হয়েছে তারও অন্তত ছয় গুন! আর এই অন্যায়ের শিকার অন্তত ৮০% মুসলিম! মধ্যপ্রাচ্য থেকে আফ্রিকা, এশিয়া থেকে আমেরিকা! ব্রাজিল আর মেস্কিকর ৫০ লক্ষ মুসলিম নাই হয়ে গিয়েছে!রাশিয়া সহ সমস্ত পূর্ব ইউরোপের অন্তত ১ কটি মুসলিম গায়েব হয়ে গিয়েছে! আফ্রিকাতে প্রতি বছর অন্তত ১০ হাজার মুসলিম হত্যা করা হচ্ছে! এশিয়া আর আফ্রিকার সম্পদ লুটপাট করে আপনার সভ্য পিতারা এখন সভ্যতার জয় গান গাইছে! আইন শিখাচ্ছে, কলা-কানুন শিখাচ্ছে!“HOW THE OTHER HALF DIES”বৈটা পড়েন। নেটে পাবেন আশা করি।মুসলমানরা জিহাদের নামে বিদ্রোহ করলেই দোষ? কারা ইসলামের রক্ষাকারি? আর কারা ইসলামের বাহক? ইসলামিক জ্ঞান থেকে জবাব দেন।





কিন্তু আর উন্নত বিশ্বের দিকে তাকিয়ে মুসলিমরা স্বান্তনা খোজে "…......... উন্নতির মাপ কাঠি কি?কনও বেকুব তথাকথিত মুসলমান যদি তথাকথিত উন্নত বিশ্বের দিকে তাকিয়ে স্বান্তনা খোজে, তবে তাতে ইসলামের দায় কি? কনও মুসলিম অথবা পৃথিবীর সব মুসলিমও যদি ইসলামের ভুল ব্যাখ্যা করে তবে তাতে ইসলামের কিছুই যায় আসে না। মুসলমান আর ইসলাম এক না।



মুসলমান আর ইসলাম এক না।

আপনার সম্পূর্ণ লেখাটায় এটা দিনের সূর্যের আলোর মতো পরিষ্কার যে, ইসলাম বিষয়ে আপনার জ্ঞান এতোটাই কম যে আপনি ইসলাম নিয়ে এক লাইন লেখার যোগ্যতা রাখেন না।মুসলমান আর ইসলাম এক না এই কথাটা আগে খুব ভালো করে বুঝে নেন।



বেশ কিছু বিভ্রান্ত পাঠক আপনি পাবেন আপনার পক্ষে, কারন ঐ বিভ্রান্তি! কেউ কেউ জন্ম পরিচয় নিয়ে বিভ্রান্তে আছে! কেউ জাতীগত পরিচয় নিয়ে বিভ্রান্তে আছে! কেউ তাদের জন্মদাতাদের মূল্যবোধ নিয়ে বিভ্রান্তে আছে!আর এই বিভ্রান্তি নিয়ে ১৫/২০/৩০ বছর একই ছাদের নীচে, একই বন্ধু মহলে, একই সমাজে কাটানোর পরিপ্রেক্ষিতে তাদের সম্পূর্ণ চিন্তা ধারাই বিকৃত হয়ে গিয়েছে। এটা আমার কথা না! যে কনও মনবিশেষজ্ঞ বা সমাজ বিজ্ঞানি এই কথাই বলবে। আর কিছু আছে সুযোগ সন্ধানী মালোয়ান! থাকে ঐ পারে, গাল পারে এই পারের। থাকে এই পারে তালি বাজায় ঐ পারের! এই দেশে কামায়, খায়, হাগে কিন্তু জমায় ঐ পারে,গুন গায় ঐ পারের! আর আপনাদের মতো বেকুব ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চার মতো, ওদের সুরে সুর মেলায়।



অনেক পাঠক আপনার ঐ লেখাটার খুব বাজে ভাবে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। আমি উনাদের বলছি, এদেরকে রিহাইবিলেটেশন সেন্টারে পাঠানোর খুবই প্রয়োজন মানছি! যে ভাবে পাগল আর ড্রাগ এডিক্টদের পাঠানো হয়। কিন্তু প্লিজ, আবেগ দিয়ে না, বাজে ব্যাবহার দিয়ে না, খারাপ ভাষা দিয়ে না।এরাও সমাজের অংশ, পচন ধরলেও ফেলে দেবার মতো না। দুর্গন্ধ ছরালেও অস্বীকার করার মতো না। যেমন আপনাদের পায়ু পথের দুর্গন্ধ বন্ধ কোরতে পায়ু পথ কেটে ফেলে না দিয়ে যত্ন করে পরিষ্কার করে রাখেন, তেমনি এদেরও যত্ন করে পরিষ্কার করে রাখা আমাদেরই দায়িত্ব! আর যদি তা না পারেন তবে, শ্রেফ অবজ্ঞা করেন। এরা এটাই ডিজারভ করে।





মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৯

ফিলিংস বলেছেন: সাবাস ভাই, সাবাস । ধন্যবাদ দিলাম না কারন এটা কম হয়ে যাবে। আমি দোষী হতে পারি, মসুলমান দোষী হতে পারে কিন্তু ইসলাম দোষী হতে পারেনা।

২৫ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০১

নবীউল করিম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনাকে

২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একজন ফ্যানাটিক নাস্তিক কি বললো সেটা নিয়ে হাইপার হওয়াটা বোকামীর লক্ষন। সেটা এজন্য যে ঐ ফ্যানাটিক মুসলমানদের কুকর্মের সাথে ইসলামকে গুলিয়ে ফেলেছেন।

যদি সত্যিকার ভাবে বলতে হয় ইসলামের জায়গায় বর্তমানকার মুসলমানদের কথা বলা হয় তাহলে জিনিসটা দারুন সত্য হয়ে দাড়ায়।

আর আপনি আবেগের বশে এমন কিছু প্রশ্ন করলেন যার উত্তর খুব সুন্দর ভাবে দেয়া যায়।




যেটা ইসলামের বিরুদ্ধে যাবে সেটাতো ষড়যন্ত্রই। না কি অন্য কিছু? আর ষড়যন্ত্র কে করে? যে যত শক্তিশালী প্রতিপক্ষ সেই তো না কি? তো কে সেই শক্তিশালী ইহুদী- নাশারা ছাড়া?

ভাই বেশী দূরে বা অতীতে যাবার দরকার নাই। সিরিয়ার শয়তান আব্বাস নিজের ক্ষমতাকে আকড়ে রাখবার জন্য শিয়াদের ওপর বুলডোজার চালায়। শিয়ারা যখন রুখে দাড়া্য আর আমেরিকার সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসে তখন আর ইহুদী নাসারা মনে থাকে না। আবার সুন্নী পন্হিরা যখন রাশিয়ার সাহায্য চায় যখন রাশিয়া এগিয়ে আসে তখনও মনে থাকে না যে তারা খ্রিষ্টান। আজকের যে তালেবান তারা গঠিত হয়েছিলো রাশিয়াকে তাড়ানোর জন্য। সমস্যা হলো তালেবান যখন গঠিত হয় তখন কিন্তু সিআইএ আসে নাই। যখন লাদেনের মতো তেলের ব্যাবসায়ীরা আমেরিকা আর পশ্চিমাদের লোভ দেখায় তখনই কিন্তু সিআইএ আসে। যার ফলে দেখেন আজকে যখন তালেবানরা বেকে বসে এটা দেবো না ওটা করবো না, তখন সিআইএ গুতাইলে হয়ে যায় ইহুদী নাসারা ষড়যন্ত্র।

যখন শিয়াদের ঘুমন্ত অবস্হায় রাসায়নিক বোমা মেরে ৫০ হাজার লোক আধা ঘন্টায় মেরে ফেলে সুন্নীরা তখন সেটা নিয়ে কথা হয় না। যখন এই শিয়ারাই প্রতিশোধ হিসেবে স্বামী স্ত্রীর চোখের সামনে যুবতীকে মেয়ে ধর্ষন করে উঠিয়ে নিয়ে যায় আর ৬ বছরের মেয়ের হাট পা কেটে রেখে ঘরের সামনে জীবন্ত বেধে রেখে তখন সেটাও হয় আমেরিকার দোষ!

একটা কথা কই, মুসলমানরা একটা দিন চুপচাপ বসে থাকুক। দেখবেন সারা দুনিয়া কত শান্তিতে থাকে আর সারা দুনিয়ার মানুষ ১ ঘন্টা চুপচাপ বসে থাকুক, দেখেন তালেবান আল কায়েদা আর বাংলাদেশের হেফাজত-জামাত কি করে!

কিন্তু তাঁর পরও......... বিবাহিত পুরুষ-নারির জন্য ব্যাভিচারের শাস্তি পাথর নিক্ষেপে হত্যা। এটাই ইসলামের আইন।এখানে নারী- পুরুষের কনও পার্থক্য নেই।অবিবাহিত পুরুষ ও নারীর অবৈধ যৌন সঙ্গমের শাস্তি ১০০ বেত্রাঘাত।আপনি মানেন না সেটা আপনার ব্যাপার। সব কিছু আপনার মতো করে হতে হবে এমন তো না। আপনাদের/আমাদের বিচারের ফলাফলটা এই খানে দেখেন

কথা যদি সেটা সত্য হইতো তাইলেও কথা ছিলো। কিন্তু আরব দেশে একটা মেয়েরে ধর্ষন করা হইছে সেইটা প্রমান করা আর চান্দে গিয়া আমগাছ বুইনা তাতে আম ফলানো এক কথা। আমার একটা পোস্ট দিলাম। হাফ ডজন লিংক পাইবেন আরবের ইসলামিক বর্বরতার । এই আইন কিন্তু ইসলামে নাই, তবে ইসলামিক দেশে আছে।

এক জন শিক্ষক জার্মানিতে হার্ট এটাক কেন করেছিলো জানেন? গ্রুপ সেক্স আর সুইঙ্গার সেক্সের জন্য জার্মানি কিন্তু বিখ্যাত!

ভাই, এই খানকার বেশীর ভাগ প্রোস্টেটিউট গুলা হলো আরবী। এমনকি শুধু জার্মানীতে, পুরো ইউরোপে আরবী, পূর্ব ইউরোপ থেকে মুসলিম দেশগুলো বেশ্যাবৃত্তিতে খুব গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখে। তবে স্হানীয়রা যে করে এমন না তবে তারা সেটা করে স্বল্প সময়ের পয়সার চাহিদা মেটানোর জন্য।

আর আরব দেশে যান, যেখানে বাংলাদেশ সরকার এই পর্যন্ত যতজন নারী ঘরের কাজের জন্য পাঠাইছে তাদের ৯০% ভাগই যৌন নির্যাতনের শিকার। তাহলে প্রশ্ন আরবদের ইসলামী আইন এতই যদি ভালো হয় তাহলে এইযে এতগুলা ধর্ষিতা নারী কাজের বিনিময়ে নষ্ট হয়ে ফিরে আসলো তাদের বিচারের জন্য কোনো হারাম জাদা আলেম বা হেফাজতে কুকুরের শফী তথা ৪ বৌ এর জামাই শফী কেন উচ্চবাচ্য করে নাই?

রেফারেন্স চাইলে একটা ব্লগ লিখে ফেলা যাবে।

ইসলামের সমস্যা নয়, মুসলমানদের খাসলতের কারনেই ইসলামের বিরুদ্ধে আঙ্গুল তোলার সাহস পায় এসব ফ্যানাটিক।

৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০২

এম এস জুলহাস বলেছেন: .
শেয়ার মারলাম, ভাই।

২৫ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০১

নবীউল করিম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনাকে

৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০২

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ফিলিংস বলেছেন: সাবাস ভাই, সাবাস ।

২৫ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০২

নবীউল করিম বলেছেন: আপনাকেও সাবাস

৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৫

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: উদাসী রেফারেন্স দিন, আর বস্তির মেয়েদের মত ভাষা না লিখে ভদ্র শব্দ লিখুন।

২৫ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

নবীউল করিম বলেছেন: Impossible tusk দিয়েছেন উনাকে। উনার কথার কনও নির্ভর যোগ্য সূত্র দেখানোর ক্ষমতা উনার নেই। তব কে ফেসবুকে বা ব্লগে বা এখানে ওখানে কি কি Hypothetical মন্তব্য করেছে তা বেশ দিতে পারবে। গালাগালি উনাদের অলঙ্কার.

৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
উদাসীকে লাইক দিলাম।

২৫ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

নবীউল করিম বলেছেন: সাধুবাদ আপনাকে.....

৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫৪

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: আগে শুদ্ধ বানানে লিখতে শিখেন তারপর আতলামী করতে আসেন।

২৫ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮

নবীউল করিম বলেছেন: বানান ভুলের জন্য ক্ষমা প্রাত্থি! কিছু ভুল হয় অজ্ঞতার কারনে, কিছু তাড়াহুড়ার কারনে,কিছু অসচেতনতার কারনে আর কিছু লেখার অক্ষমতার কারনে। ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখলে অধমরাও কিছু সাহস পায় লেখার !

৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০২

ইমাম হাসান রনি বলেছেন: ভালো পোষ্ট

২৫ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০

নবীউল করিম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনাকে

৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০০

নবীউল করিম বলেছেন: উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একজন ফ্যানাটিক নাস্তিক কি বললো সেটা নিয়ে হাইপার হওয়াটা বোকামীর লক্ষন। সেটা এজন্য যে ঐ ফ্যানাটিক মুসলমানদের কুকর্মের সাথে ইসলামকে গুলিয়ে ফেলেছেন।…….. ধন্যবাদ মন্তব্যর জন্য। আর আমি হাইপার হয়ে লেখি নাই, লেখলে যে লেখার শব্দ, ভাষা ইত্যাদি অন্য রকম হয়ে যেতো, তা কি মনে হয় না? মুসলমানের সাথে ইসলাম কে আমিই গুলিয়ে ফেলেছি? তাই কি? সেই জন্যই মনে হয় বলেছি যে ইসলাম ও মুসলিম এক না। তাই না? হাইপার হয়ে আমি লেখেছি না আপনি লেখেছেন,তা পাঠকের উপরে ছেরে দিলাম।

যদি সত্যিকার ভাবে বলতে হয় ইসলামের জায়গায় বর্তমানকার মুসলমানদের কথা বলা হয় তাহলে জিনিসটা দারুন সত্য হয়ে দাড়ায়।............ একদম ঠিক। এটাই আমার পুরো লেখাটার অর্থ ছিল।

আর আপনি আবেগের বশে এমন কিছু প্রশ্ন করলেন যার উত্তর খুব সুন্দর ভাবে দেয়া যায়।......... এইটার উত্তর একদম নীচে দ্রষ্টব্য।

যেটা ইসলামের বিরুদ্ধে যাবে সেটাতো ষড়যন্ত্রই। না কি অন্য কিছু? আর ষড়যন্ত্র কে করে? যে যত শক্তিশালী প্রতিপক্ষ সেই তো না কি? তো কে সেই শক্তিশালী ইহুদী- নাশারা ছাড়া?ভাই বেশী দূরে বা অতীতে যাবার দরকার নাই। সিরিয়ার শয়তান আব্বাস নিজের ক্ষমতাকে আকড়ে রাখবার জন্য শিয়াদের ওপর বুলডোজার চালায়।......... বেশী দূর বা অতীতে বলছেন না! তাহলে এটা কোন আব্বাস? আর সিরিয়ায় তো শিয়ারাই দন্ডমূর্তের কর্তা, ওরা আবার শিয়াদের উপর বুল ডোজার চালাবে কেন? ইরান কি তবে সিরিয়ায় সুন্নিদের কে সাপোর্ট করছে ?

শিয়ারা যখন রুখে দাড়া্য আর আমেরিকার সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসে তখন আর ইহুদী নাসারা মনে থাকে না।আবার সুন্নী পন্হিরা যখন রাশিয়ার সাহায্য চায় যখন রাশিয়া এগিয়ে আসে তখনও মনে থাকে না যে তারা ক্রিস্টান
......... বুঝলাম না! উত্তর তো অইটাই “যদি সত্যিকার ভাবে বলতে হয় ইসলামের জায়গায় বর্তমানকার মুসলমানদের কথা বলা হয় তাহলে জিনিসটা দারুন সত্য হয়ে দাড়ায়”।............ কিন্তু এগুলো সব সাদা চোখে! পর্দার আড়ালে এমন অনেক কিছুই আছে যা একমাত্র অতি উচ্চ লেভেলের আমলা ছাড়া আর কেউ জানে না। ইহুদী-নাশারারা যে ইসলাম কে তাঁদের প্রধান শত্রু মনে করে, এটাত স্বীকৃত সত্য। আপনি জানেন না? না জানলে জেনে নেন। তো সেই ইহুদী-নাশারারাও তো মুসলমানদের কাছে প্রয়োজনে হাত মিলায়। না কি মিলায় না বলবেন?

আজকের যে তালেবান তারা গঠিত হয়েছিলো রাশিয়াকে তাড়ানোর জন্য। সমস্যা হলো তালেবান যখন গঠিত হয় তখন কিন্তু সিআইএ আসে নাই।............ বোধ হয় ভুল করে ফেললেন। তালেবান সি আই এর প্রডাক্ট। এটা প্রমানিত সত্য।

যখন লাদেনের মতো তেলের ব্যাবসায়ীরা আমেরিকা আর পশ্চিমাদের লোভ দেখায় তখনই কিন্তু সিআইএ আসে।......... তাই কি? লাদেনের মতো তেল ব্যবসায়ী লোভ দেখাবে, তারপর সেই লোভে পশ্চিমারা যুক্ত হবে! চমৎকার অকাট্য (শিশু সুলভ)যুক্তি! দেখেন কেউ এই যুক্তি খায় কি না।

যার ফলে দেখেন আজকে যখন তালেবানরা বেকে বসে এটা দেবো না ওটা করবো না, তখন সিআইএ গুতাইলে হয়ে যায় ইহুদী নাসারা ষড়যন্ত্র…......... ভীষণ রকম শিশু সুলভ হালকা হয়ে যাচ্ছে ভাইজান! ইচ্ছা করছে না উত্তর দিতে!

যখন শিয়াদের ঘুমন্ত অবস্হায় রাসায়নিক বোমা মেরে ৫০ হাজার লোক আধা ঘন্টায় মেরে ফেলে সুন্নীরা তখন সেটা নিয়ে কথা হয় না। যখন এই শিয়ারাই প্রতিশোধ হিসেবে স্বামী স্ত্রীর চোখের সামনে যুবতীকে মেয়ে ধর্ষন করে উঠিয়ে নিয়ে যায় আর ৬ বছরের মেয়ের হাট পা কেটে রেখে ঘরের সামনে জীবন্ত বেধে রেখে তখন সেটাও হয় আমেরিকার দোষ!......... উত্তর তো দেওয়াই আছে। কিন্তু যদি কেউ এর জন্য হাসিনা বা মোদী কে দোষ দেয়, তাতেই বা কি হবে? এই বেকুবির জন্য তো আর ইসলাম দায়ী না।
আর রাসায়নিক বোমা মেরে ৫০ হাজার লোক আধা ঘন্টায় মেরে ফেলার হিসাবটা যাদের কাছ থেকে পেয়েছেন তারা কিন্তু সাদ্দামের কাছে ভয়ঙ্কর রকমের রাসায়নিক অস্ত্র আছে বলে লক্ষাধিক এরই মধ্যে মেরে ফেলেছে! ৩০ লক্ষের বেশী শিশু ও নারীকে এতিম ও ঘড় ছাড়া করেছে! ঐ তারাই কিন্তু সাদ্দামকে রাসায়নিক অস্ত্র বানাতে সাহায্য করেছে! ঐ তারাই ১ম বিশ্ব যুদ্ধের পর মধ্য প্রাচ্চের রাজনীতি কন্ট্রোল করছে! তারাই সংখ্যা গরিস্ট ইহুদিদের পছন্দ কৃত নিবাস আর্জেন্টিনা না মেনে,ইসরাইল রাষ্ট্র মধ্যপ্রাচ্যে তইরী করে লালন পালন করছে! লক্ষ লক্ষ আদি অধিবাসী ক্রিস্টান ও মুসলমানদের কে রাষ্ট্রহীন করেছে! আর কতো বলবো? আর কতো মুসলমানের খুন হলে,আর কতো মুসলমান এতীম হলে আর কতো মুসলমান রাষ্ট্রহীন হলে আপনি ও আপনারা ওদের কথা,পরিসঙ্খান,বানী ইত্যাদিকে অন্তত অবিশ্বাসের চোখে দেখবেন?

একটা কথা কই, মুসলমানরা একটা দিন চুপচাপ বসে থাকুক। দেখবেন সারা দুনিয়া কত শান্তিতে থাকে আর সারা দুনিয়ার মানুষ ১ ঘন্টা চুপচাপ বসে থাকুক, দেখেন তালেবান আল কায়েদা আর বাংলাদেশের হেফাজত-জামাত কি করে!......... মুসলমানদের ভুলের ইতিহাস ৮০০ বছরের! যেদিন থেকে মুসলমানরা ওদেরকে বিশ্বাস কোরতে শুরু করেছে, যেদিন থেকে মুসলমানরা ওদেরকে বন্ধু হিসাবে কাছে টেনে নিয়েছে সেদিন থেকে মুসলমানদের পতন শুরু হয়েছে। তবে মুসলমানদের পতনের আরও কারন ভোগ বিলাসের প্রতি আসক্তি। অবশ্য এই কারনেই মুসলমানরা ওদেরকে বিশ্বাস ও বন্ধু ভাবতে শুরু করেছিলো! এই করে মুসলমানরা তো চুপ হয়েই গিয়েছিলো.........তার পরিনতিঃ ইউরোপ হাত ছাড়া( স্পেন, ফ্রন্সের কিছু অংশ। জার্মানি ও ইংল্যাণ্ড,গ্রীস হুমকিতে ছিল।বৃহত্তর রাশিয়ার অনেক অংশ।চেকশ্লাভিয়া, যুগশ্লাভিয়া,রুমানিয়া, অষ্ট্রিয়ার অনেক অংশ। মঙ্গোলিয়া ও চায়নার কিছু অংশ।ভারত বর্ষ। মেক্সিক,ব্রাজিল ও আরও কয়েকটা ল্যাটিন আমেরিকার দেশের মুসলমানরা বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে।)আপনি কি জানেন যে আমেরিকার মেইলেন্ড এর অনেক জায়গার নাম মক্কা, মদিনা ইত্যাদি এখনো আছে? তার মানে কি দাড়ায়? এরপরও বলবেন মুসলমান চুপ থাকলে দুনিয়া শান্তিতে থাকবে? বেশ, তাহলে ইউক্রেইন, রাশিয়া, কিউবা, চিলি, পেরু, এল সাল্ভাদর, নিকারাগুয়া, মেস্কিক, ভেনেযুয়েলা ইত্যাদি রাষ্ট্র গুলোতে কি মুসলমানরা চিল্লা চিল্লি করছে বলে আপনার আমেরিকা ও প্রিয় পশ্চিমারা আদর যত্ন করেছে ও করছে? সার্বিয়া, চেচনিয়া,কাশ্মীর,মায়ানমার ইত্যাদি কি মুসলমানদের চুপ করে থাকার ফসল না? আরও অনেক উদাহরন দিতে পারি,কিন্তু রুচি হচ্ছে না! যে জেগে ঘুমায় তাকে জাগানোর সাধ্যি কার আছে? সবই অরন্নে রোদন...............


কিন্তু তাঁর পরও......... বিবাহিত পুরুষ-নারির জন্য ব্যাভিচারের শাস্তি পাথর নিক্ষেপে হত্যা। এটাই ইসলামের আইন।এখানে নারী- পুরুষের কনও পার্থক্য নেই।অবিবাহিত পুরুষ ও নারীর অবৈধ যৌন সঙ্গমের শাস্তি ১০০ বেত্রাঘাত।আপনি মানেন না সেটা আপনার ব্যাপার। সব কিছু আপনার মতো করে হতে হবে এমন তো না। আপনাদের/আমাদের বিচারের ফলাফলটা এই খানে দেখেন কথা যদি সেটা সত্য হইতো তাইলেও কথা ছিলো। কিন্তু আরব দেশে একটা মেয়েরে ধর্ষন করা হইছে সেইটা প্রমান করা আর চান্দে গিয়া আমগাছ বুইনা তাতে আম ফলানো এক কথা। আমার একটা পোস্ট দিলাম। হাফ ডজন লিংক পাইবেন আরবের ইসলামিক বর্বরতার । এই আইন কিন্তু ইসলামে নাই, তবে ইসলামিক দেশে আছে।............ উত্তরটা নিজেই দিয়েছেন অথচ অরুচিকর উদাহরন, কথা, ধারনা, অনুমান, অনভিজ্ঞ, অজ্ঞতা, মতামত সম্বলিত একটা লিঙ্ক দিয়ে উদারতাও দেখিয়েছেন! কিন্তু আমি এমন উদার হবার যোগ্যতা রাখি না!শফি হুজুরের শব্দ চয়নটা ভুল, কিন্তু ভাবের সাথে শুধু আমি না বর্তমান শরীর ও মন বিজ্ঞান সম্পূর্ণ একমত। ডিসকভারি চ্যানেলে The Science of Sex Appeal নামে একটা ডকুমেন্টারি কয়েক মাস আগে দেখিয়েছে। পারলে সংগ্রহ করে দেখে নিয়েন। এই বিষয়ে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাটাও সংগ্রহ করেন।

এক জন শিক্ষক জার্মানিতে হার্ট এটাক কেন করেছিলো জানেন? গ্রুপ সেক্স আর সুইঙ্গার সেক্সের জন্য জার্মানি কিন্তু বিখ্যাত!
ভাই, এই খানকার বেশীর ভাগ প্রোস্টেটিউট গুলা হলো আরবী। এমনকি শুধু জার্মানীতে, পুরো ইউরোপে আরবী, পূর্ব ইউরোপ থেকে মুসলিম দেশগুলো বেশ্যাবৃত্তিতে খুব গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখে। তবে স্হানীয়রা যে করে এমন না তবে তারা সেটা করে স্বল্প সময়ের পয়সার চাহিদা মেটানোর জন্য।.
........ এই তথ্য কথায় পেলেন? আপনি অবশ্যই তা জানাতে বাধ্য।কিন্তু আপনি কেন, আপনার সব সোর্সরা মিলেও এই তথ্য প্রমাণ কোরতে পারবেন না। আমার চ্যালেঞ্জ থাকলো।

রাশিয়া ভেঙ্গে যাবার পর পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোর মেয়েরা হচ্ছে, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, দুবাই, মালি,ভারত,মালদিপ ইত্যাদি দেশগুলোর প্রধান পতিতা! ইউরোপে এবং আমেরিকায় পতিতা তইরী হয় ওদের নিজেদের মধ্যে থেকে এবং আফ্রিকান দেশ থেকে মেয়েদের ভুলিয়ে ভালিয়ে, প্রতারনা করে, হাইজ্যাক করে এনে।এর উপরও ডকুমেন্টারি তইরী করেছে ডিসকভারি ও ন্যাশনাল জিয়গ্রাফি চ্যানেল।


আর আরব দেশে যান, যেখানে বাংলাদেশ সরকার এই পর্যন্ত যতজন নারী ঘরের কাজের জন্য পাঠাইছে তাদের ৯০% ভাগই যৌন নির্যাতনের শিকার। তাহলে প্রশ্ন আরবদের ইসলামী আইন এতই যদি ভালো হয় তাহলে এইযে এতগুলা ধর্ষিতা নারী কাজের বিনিময়ে নষ্ট হয়ে ফিরে আসলো তাদের বিচারের জন্য কোনো হারাম জাদা আলেম বা হেফাজতে কুকুরের শফী তথা ৪ বৌ এর জামাই শফী কেন উচ্চবাচ্য করে নাই?......... ১-আপনার পরিচয় নিয়ে আমি সন্দিহান!২- যৌন নির্যাতন কথায় নাই?৩- পরিসংখ্যান বলে যৌন নির্যাতন প্রাচ্চের থেকে পাশ্চাততে বেশি। ৪ (ক)- এশিয়ার মধ্যে অনেকের ভারত মাতায় সবচেয়ে বেশী যৌন নির্যাতন ঘটে.৪(খ)- ভারতে এক রাজ্যের মেয়ে কে আরেক রাজ্যে নিয়ে বিক্রি করে দেওয়া হয়. ৪(গ) সেবা দাসী নামে ভারতে লক্ষ লক্ষ মেয়েকে মানবেতর জীবন মেনে নিতে হয়। আড়ও দিব? ৫- আরবদের ইসলামী আইন বলে আলাদা কিছু নাই। ইসলামী আইন ওখানকার জন্য যা ঠিক, এখানকার জন্যও তাই ঠিক। পার্থক্য প্রয়োগ করা নিয়ে। যে দেশেই হউক না কেন, যদি ঘড়ের কাজের জন্য কনও মেয়ে কে নিযুক্ত করা হয় তবে শতকরা ৯০ ভাগ মেয়েই যৌন নির্যাতনের স্বীকার হয়! সেটা শুধু আরবে না, আপনার ঘরেও! আপনার দ্বারা বা আপনার ভাইয়ের দ্বারা বা আপনার সন্মানিত বাবার দ্বারা বা আপনার বোন জামাই দ্বারা বা চাচা, খালু, ফুপা ও দাদা দ্বারা! এই কুকাজে জাত,পাত, ধর্ম, বর্ণ ইত্যাদি একদমই অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যায়! এই জন্য এই দেশে এই কথাটা খুব চালু “কাজের মেয়েকে ......দা খুব সোজা”! আর পশ্চিমে, Baby sitter , নামে রগরগে সিনেমার তো জয়জয়কার! হিন্দুদের ঘড়ে এই যৌন নির্যাতনের ঘটনা অনেক বেশী! তার একটা বড় কারন, হিন্দু আইনে এক স্ত্রীর বর্তমানে আরেক স্ত্রী এলাও না(যদিয় মহাভারত ও রামায়ন অন্য কথা বলে)। আরেকটা বড় কারন, জাত-পাত দেখে বিয়ে ঠিক কোরতে কোরতে মেয়ের বয়স বেরে যায়। তখন অনেক মেয়েই............... বা অনেক ছেলেই ঐ মেয়েকে নিজের মনে করে............। আর তাই সচেতন অনেক হিন্দু অভিভাবক তাঁদের মেয়েকে কম বয়সেই বিয়ে দিয়ে দিতে ব্যাকুল হয়(এটাই ঠিক কাজ)। আমার বোন বা মেয়ে দশ জনের ভোগের পাত্রী হবার চেয়ে ১ জনের ৪র্থ স্ত্রী হওয়াটাকে আমি এবং আমার বোন ও মেয়ে অনেক অনেক সন্মানের মনে করে(যদি প্রয়োজন হয় তবেই)। কনও আলেম কে এবং শফি হুজুরকে গালাগাল করার আগে নিজের চেহারাটা আয়নায় দেখে নেন।
আপনি নিজে উনার থেকে বা ঐ তথাকথিত আলেমদের থেকে কনও অংশে কম কিছু না।

রেফারেন্স চাইলে একটা ব্লগ লিখে ফেলা যাবে…............ ব্লগই তো লেখেছেন! তো হয়ে যাক না নির্ভরযোগ্য রেফারেন্স রেফারেন্স খেলা............

ইসলামের সমস্যা নয়, মুসলমানদের খাসলতের কারনেই ইসলামের বিরুদ্ধে আঙ্গুল তোলার সাহস পায় এসব ফ্যানাটিক।............... মুসলমানদের খাসিলত এতোটাই খারাপ যে ২০০ বছরের বেশী ভারতবর্ষ শাসন করার পরও সেই ভারতবর্ষ মুসলমানের সংখ্যা মাত্র ৩০%-৩৫%। আর ফ্যানাটিক? হাসালেন সরোজিনী নাইডুর লেখা ইতিহাস বা খুসবন্ত শিং এর গবেষণা কিন্তু উল্টা কথাই বলে। ইতিহাস পড়ে দেখেন কয়টা সভ্যতা ফ্যানাটিক মুসলমান ধ্বংস করেছে আর কয়টা খ্রিস্টান। ফ্যানাটিক মুসলমানের জন্য কত মানুষ জীবন দিয়েছে আর ফ্যানাটিক খ্রিস্টান ও হিন্দুর কারনে কতো মানুষ জীবন দিয়েছে? তুলনায় মুসলমানরা এতোটাই পিছিয়ে আছে যে, পরিসংখ্যানটা উল্লেখ কোরতে কুণ্ঠা হল!

আবেগে তাড়িত আমি কেন হবনা! উপরে আমার কনও কথাই আপনার জন্য মেনে নেওয়া সম্ভব না, নিশ্চিত! ১০০১ টা উদাহরন দিতে পারি। কিন্তু যেহেতু আমি আমার আবেগের কাছে বিবেক কে জলাঞ্জলি দেই নাই, তাই মাত্র একটা উদাহরন দেই............ স্টিফেন হকিং কে তো চেনেন। ওনার একটা বিখ্যাত বই আছে,নাম “God Created the Integer” বিশাল মোটা একটা বই! আর হবেই না বা কেন? যে বিপুল আবিষ্কারের গল্প উনি লেখেছেন ঐ বইতে, তাতে তা হবারই কথা! শুরু করেছেন ৩২৫ বি.সি. থেকে শেষ করছেন ১৯৫৪ এ.সি তে এসে! তবে............... তবে মাঝখানে ৩য় শতক বি.সি. থেকে ১৫৯৬ এ.সির কনও আবিষ্কারের হিসাব নেই! এই দীর্ঘ সময়ে কনও কিছুই আবিষ্কার হয় নাই! কারন প্রায় ঐ সময়টার উল্লেখযোগ্য সময় ধরে যে শুধুই মুসলমানেরা রাজত্ব করেছে আর আবিষ্কার করেছে! মুসলমানদের আবিষ্কারের উপর দাড়িয়ে য়ে আজকের আধুনিক পৃথিবী, এটা প্রায় সব বর্তমান গবেষকরা একমত হচ্ছে এখন! অথচ সেটা স্বীকার করার মতো সততা ও চরিত্র স্টিফেন হকিং এর মতো মানুষেরও নেই! আপনাদের থাকবে কথা থেকে? যে কফিতে চুমুক দিয়ে আজকে সভ্যতা, লেখছে, পড়ছে, হিসাব করছে, গবেষণা করছে, আড্ডা দিচ্ছে, ফুর্তি করছে, সেই কফির আবিষ্কারক মুসলমান কখনো হতে পারে? ঐ সময়ে মুসলমানরা কি কি আবিষ্কার করেছে তা জানার সৎ সাহস ও মানসিকতা যদি থাকে তবে 1001 Inventions - Discover The Muslim Heritage In Our World | সংগ্রহ করেন। আপনাদের কুরুচিকর ও মিথ্যা ধারনা এবং মুসলমান নামধারী মুসলমানদের হীন ও পরাজিত মানসিকতায় আমি আবেগ তাড়িত না হয়ে পারছি না!

পরিশেষে সবাইকে অনুরধ করবো, পড়েন, প্লিজ পড়েন। শুধু একজন লেখকের না, একই বিষয়ে বিভিন্ন লেখকের লেখা, বিশেষ করে ইতিহাস ও ধর্ম।

সুত্রঃ
1-Discovery channel
2-National Geography Channel
3-God Created the Integer- Stephen Hawking
4- History of the Arabs- P.K.Hitty
5-History of world, P.K.Hitty,
6-History of the world-.W.Moore
7- A short history of the Saracens - Sir S.Amir Ali
8- History of Islam- Sir S.Ameer Ali
9- The Spirit of Islam - Sir S.Ameer Ali
10-Discovery of India -J. Nehru
11- Glimpses of the world History - J. Nehru
12- India wins Freedom_ M.A.Kalam Azad
১৩- 1001 Inventions - Discover The Muslim Heritage In Our World
আরও কিছু বই ও প্রবন্ধ, যে গুলোর নাম অফিসে বসে মনে পড়ছে না।

১০| ২৫ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৭

বেলা শেষে বলেছেন: Excuse me brother, if you write by this way "SamuGovernment" will band you, & other bengal will call you Rajakar, Shibir, Ghot, .......please try to be cool!

২৫ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

নবীউল করিম বলেছেন: Thank u 4 ur comment….. I m self called RAZAKAR. I don’t worry abt band. But I don’t think samu will do that. কে আমাকে কি বলল না বলল সেটার থেকেও বড় হল আমি আমাকে কি উত্তর দিচ্ছি! আমার অতি সামান্য জ্ঞান আমার অতি ছোট বিবেকের কাছে দায়বদ্ধ হয়ে যাচ্ছে কি না, সেটা আমার কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

১১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

নবীউল করিম বলেছেন: Thank u 4 ur comment….. I m self called RAZAKAR. I don’t worry abt band. But I don’t think samu will do that. কে আমাকে কি বলল না বলল সেটার থেকেও বড় হল আমি আমাকে কি উত্তর দিচ্ছি! আমার অতি সামান্য জ্ঞান আমার অতি ছোট বিবেকের কাছে দায়বদ্ধ হয়ে যাচ্ছে কি না, সেটা আমার কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

১২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৩৯

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: সরি ধৈর্যহীন হয়ে মন্তব্য করার জন্য।

আবার বলি। দরকারী ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে লিখছেন। যদি বানান ভুল হয় তবে লেখার মান নেমে যায় দূভার্গ্যজনক ভাবে। যারা সাবলীল ভাবে পড়তে অভ্যস্ত তারা বিরক্ত হয়। বানান ভুলকারীরা দ্রুত পাঠক হারান। যারা বেশী পাঠক পান লক্ষ্য করুন তাদের লেখা মোটামুটি বানানের ত্রুটিমুক্ত।

আপনার অর্জিত জ্ঞান সম্পর্কেও দূর্ভাগ্যজনক নেতিবাচক ধারণা করে পাঠক অথচ আপনি হয়তো নির্দিষ্ট বিষয়ে যথেষ্ঠ জ্ঞানী।

অতএব বানান নিয়ে হেলাফেলা করা ঠিক নয়।

২৭ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৮

নবীউল করিম বলেছেন: খুবই মূল্যবান কথা বলেছেন। কিন্তু অনেক সীমাবদ্ধতা নিয়ে ভেঙ্গে ভেঙ্গে লেখার সময় বার কোরতে হয়! এখন যদি আমি সব দিক গুছিয়ে লেখার চিন্তা করি, তবে আমার আর ব্লগে বিচরণের সুযোগ হবে না।

তারচেয়ে বলি কি, মনি মুক্তা কিন্তু অনেক জঞ্জাল পেরিয়ে তবেই পাওয়া যেতে পারে অথবা কাঁটা ছাড়া গোলাপ কি ভাবা যায়। এই কারনে আমি সব লেখাতেই শুধু মনি-মুক্তা খুঁজি, আর সব কিছু অবজ্ঞা করি। অনেকটা যেখানে দেখিবে ছাই, উড়াইয়া দেখ তাই..................পেলে সংগ্রহে রাখি, না পেলে ভুলে যাই। আমি বলছিনা যে সবাইকে আমার মতো ভাবতে হবে, তবে এতে কোনও ক্ষতি দেখি না।

ভালো থাকবেন, শুভ কামনায়...............।

১৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:২২

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: আরো লিখুন। টাইম ম্যানেজমেন্ট করে লিখুন। তবেই মুক্তা ঝরবে।

১৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২

নবীউল করিম বলেছেন: আমি বলি নাই আমার লেখায় মুক্তা আছে বা থাকতে পারে।ব্লগে অনেকেরই লেখায় এতো বেশী বানান ভুল থাকে যে, রীতিমত মাথা গরম হয়ে যায় পড়তে। কিন্তু দেখা যায় সেই লেখাতে এমন কিছু থাকে যা মূল্যবান, সেটাই মুক্তা।সবার কাছে ঐ একই বিষয় মুক্তা মনে হবে এমন নিশ্চয়ই না! সাধারণত ব্লগে যারা লেখে, তাঁরা কেউই লেখক হিসাবে নামি দামি হয় না আর প্রুফ রিডারের ও প্রয়োজন হয় না। ব্লগ প্রধানত চিন্তা ও তথ্য শেয়ার করার খোলামেলা জায়গা।সুতরাং ছিদ্র না খুঁজে বিষয় বস্তুর মূল্য দেওয়াটাই ভালো।বিষয় বস্তু ভালো লাগলে প্রশংসা করবো অথবা প্রয়োজনে নিজের মতামত অনুযায়ী মন্তব্য করবো।লেখার খুঁত ধরার মধ্যে কনও বাহাদুরি থাকতে পারে না।তবে অবশ্যই তত্থের খুঁত বা ভুল ধরায় প্রশংসা আছে।

১৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:০৬

নবীউল করিম বলেছেন: Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.