নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নবীউল করিম

নবীউল করিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

বি জে পি কে আমার নমস্কার। অবশ্যই অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৩০

বি জে পি শেষ পর্যন্ত তাঁদের নির্বাচন মেনিফেস্ট প্রকাশ করলো বাবরী মসজিদের জায়গায় রাম মন্দির নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়ে। এই ঘোষণা অত্যন্ত তাৎপর্য বহন করে কয়েকটা কারনে। প্রথমত তাঁরা যে দুই নৌকায় পা রাখছেনা সেটা পরিষ্কার। অর্থাৎ তাঁদের মধ্যে হিপক্রেসি নেই। এটা অবশ্যই প্রশংসার দাবী রাখে



দ্বিতীয়ত, তাঁদের আত্ম বিশ্বাস এখন যে অনেক উঁচুতে, সেটা অস্বীকার করার কনও সুযোগ নেই। তাঁরা নিশ্চিত যে, তাঁরা সম্ভবত একক ভাবে খমতায় আসছে! এর অর্থ, কংগ্রেস এবং অন্যান্য দলগুলো প্রকাশ্য মৌলবাদী রাজনীতির কাছে হেঁড়ে গেলো!



এর অর্থ সংখ্যা গরিস্ট ভারতীয়, হিন্দু জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী। ধর্ম নিরপেক্ষতায় না।



তৃতীয়ত, হিন্দু জাতীয়তাবাদ ও মৌলবাদ এখন থেকে ভারতীয় রাজনীতিতে প্রকাশ্যই সদর্পে বিচরণ করবে, যা ছিল এতো দিন পর্দার অন্তরালে।



চতুর্থত, পৃথিবীর বৃহৎ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের প্রকাশ্য মৌলবাদী রাজনীতি এই উপমহাদেশে ব্যাপক পরিবর্তনের আভাষ দিচ্ছে বলেই মনে হয়। যদি বি জে পি ক্ষমতায় গিয়ে সত্যিই তাঁদের এই প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করে তবে, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মৌলবাদী দলগুলো অনেক শক্তিশালী অবস্থানে চলে যাবে বলে আশংকা করা যেতেই পারে। তাঁরা বোলতেই পারে, “এই মুহূর্তে দড়কার,দাড়িওয়ালা সরকার”, “ভাজাকাররা দেশ ছাড়ো, নিজামির পা ধরো”!



আমরা কি অনুমান কোরতে পারছি কি হতে যাচ্ছে উপমহাদেশের ভবিষ্যৎ?



গত ৬৭ বছরে কংগ্রেস যতদিন ক্ষমতায় ছিল,৭০০ এর অধিক হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা ভারতে হয়েছে!প্রতিটা দাঙ্গায় কম বেশী মুসলমান প্রান দিয়েছে ও ঘড় ছাড়া হয়েছে।৭ মাস আগে মুজাফফর নগরের দাঙ্গায় অন্তত ১৫০০ মুসলমান জীবন দিয়েছে! এখনো পর্যন্ত ঘরছাড়া ৫০,০০০ এর বেশী! বিস্ময়কর সত্যি হচ্ছে এই দাঙ্গা কংগ্রেস ও বি জে পি তাঁদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে উস্কে দিয়ে এখনো ফায়দা হাসিলের চেস্টা করছে! তুলনায় বাংলাদেশের হিন্দু- মুসলিম দাঙ্গার সংখ্যা গত ৪২ বছরে ১০ টাও না! শুধু তাই না, এখন পর্যন্ত এক জন হিন্দু এই দাঙ্গায় প্রান হারিয়েছে বলে কনও রেকর্ড নেই!



অথচ, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক, মৌলবাদ ও জঙ্গিদের উর্বর স্থান বলে ভারতীয় প্রচারে এই দেশের হিন্দুরাও কম যায় না। এই দেশের হিন্দুদের সংখ্যা ৪ শতাংশের নীচে চলে আসার কারণ সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ও মৌলবাদের অত্যাচার বলে সব জ্ঞানী, মহাজ্ঞানী একমত। তাহলে স্বাভাবিক ভাবেই মনে প্রশ্ন জাগে, পরিসংখ্যানের হিসাবে ভারতের অবস্থাকে কি বলবো? এখানকার টা যদি এতোই ভয়াবহ অবস্থা তইরী করে, তবে ওখানে কি অবস্থা? এখানকারটাকে যদি দাঙ্গা বলি, তবে ভারতেরটাকে কি বলা যায়? শুধুই দাঙ্গা?



ভারতে মুসলমানরা গত ৬৭ বছর ধরেই ভুল করে আসছে, ঠিক এই দেশের হিন্দুদের মত! ওখানে মুসলমান রা সবসময়ই কংগ্রেস কে অপেক্ষাকৃত নিরাপদ মনে করে সাপোর্ট করেছে দেশ ভাগের পর থেকেই! আর এখানে হিন্দুরা ঠিক এই কাজটাই করে আওয়ামীলীগকে বুকে তুলে নিয়ে। তাঁরা কখনোই বুঝতে চায় নাই যে, কংগ্রেস ও আওয়ামীলীগ বস্তুত অপ্রকাশ্য শত্রু! এই দুই দল সঙ্খালুঘুদেরকে শুধু মাত্র তাঁদের ক্ষমতায় যাবার ঘুঁটি হিসাবেই ব্যাবহার করে আর পিছন থেকে ছুড়ি মারে! ইতিহাস কি আমার কথার বিপক্ষে সাক্ষী দিতে পারবে?



ভারত যে, ধর্ম নিরপেক্ষতার আড়ালে একটা সত্যিকারের হিন্দু রাষ্ট্র হিসাবে নিজেকে এতদিন গুছিয়ে নিয়েছে, সেটাতো এখন দিনের আলোর মত পরিষ্কার। এই ধর্ম নিরপেক্ষতার বুলী যে, প্রতারণার মিথ্যা কূট কৌশল, সেটা এই দেশের তথাকথিত সুশীল, সুজন, শিক্ষিত ধর্ম নিরপেক্ষতার লেবাস পরা মানুষগুলো কবে স্বীকার করবে? অরুদ্ধতি রায়ের একটা ভিডিয় আমি মাত্র কয়েক দিন আগেই আমার ফেসবুক টাইম লাইনে দিয়েছিলাম Click This Link , যেটাতে উনি প্রমাণ সহ ব্যাখ্যা করেছেন যে, ভারত আসলে একটা হিন্দু রাষ্ট্র। কিন্তু এই দেশের প্রায় সব শিক্ষিত মানুষগুলো ক্লীবলিঙ্গ বিশিষ্ট কি না, তাই ইসলাম ধর্ম নিয়ে কথা বলা, বা বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ নিয়ে কথা বলাটাকে মধ্যযুগীয় বর্বর মানসিকতা ও দেশদ্রোহিতার প্রকাশ মনে করে!



বি জে পি কে আমার নমস্কার। অবশ্যই অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে! ভণ্ডামি না করার জন্য। তাঁরা সত্যিই যা ও যে দর্শন নিয়ে তাঁদের রাজনীতি, সেটা এই ভাবে নির্বাচনের আগে ঢাকঢোল পিটিয়ে প্রকাশ করার জন্য সুচারু প্রস্তুতি ও সংগঠিত এবং অত্যন্ত সৎ সাহস ও বলিষ্ঠ চারিত্রিক কঠিনতার দড়কার! বি জে পি প্রমাণ করেছে, সেটা তাঁদের আছে! আর যাদের এটা আছে তাঁরা আর যাই হউক হিজড়াদের মতো ছোবড়া দিয়ে বানানো স্ফীত স্তন দেখিয়ে নর্তন কুর্দন করে বাহাদুরী প্রকাশ করবে না। এখন যেমন করে নাই, ক্ষমতায় আসলেও করবে না!এবং আমার বিশ্বাস ওখানে মুসলমানরা আগের থেকে অনেক ভালো থাকবে। মুসলমানদের উচিৎ একতা বদ্ধ ভাবে বি জে পিকে ভোট দেওয়া। প্রকাশ্য শত্রু চোখের সামনে থাকলে অনেক নিরাপদ থাকা যায়। অপ্রকাশ্য শত্রু কংগ্রেসের পিছনে ছুড়ির ঘা দিয়ে মরিচের মলম লাগানোর যন্ত্রনা থেকে বেঁচে থাকতে পারবে!



এই দেশের মানুষ কি বি জে পি থেকে (ভারত) থেকে শিক্ষা নিবে?



নামটা মুসলমান কারণ,সংখ্যাগরিস্টের সুবিধা আদায় করা যাবে এবং পুড়তে যেহেতু ভয় পায়, তাই দাফন হবে! বাকী সব কিছু যে ঐ মধ্য যুগের বর্বরতাকে হারিয়ে প্রাকঐতিহাসিক যুগের অসভ্য, ইতর মানসিকতা ও কাজ সেটা ভাববার সময় নাই!মিথ্যা,কুৎসা,অন্যের জায়গা,জমি,টাকা,সম্পদ জোর দখল,লুণ্ঠন,যৌতুক,প্রতারণা,ধর্ষণ,মেয়েদেরকে সম্পত্তির অধিকার থেকে ছলে বলে বঞ্চিত করা ইত্যাদি সব কিছুই এখন গা সওয়া এই সমাজে! এই গুলো অন্যায় না। অন্যায় হচ্ছে টুপী পরা,দাড়ি রাখা, মসজিদে মাইকে আজান দেওয়া



অসৎ উপার্জন কোরতে না পারায় গরিবী হালে জীবন যাপন যে করে সে, স্রেফ “বোকাচোঁদা”! আর যার ব্যায় মায়নার থেকে ১০০ গুন বেশী,যে মানুষের বেঙ্কে গচ্ছিত রাখা টাকা লুটে নিয়ে পাজেরো হাকাচ্ছে ফ্লাট এর মালিক হচ্ছে,খাদ্যে ভেজাল দিচ্ছে,কর ফাঁকি দিচ্ছে,ছেলে মেয়েদের কে তথাকথিত আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত কোরতে প্রায় উলঙ্গ কাপড় পরিয়ে মাদ্রাসায় না দিয়ে ইংলিশ মিডিয়াম আর বাংলা মিডিয়ামে স্কুলে দিচ্ছে সেই আধুনিক,বুদ্ধিমান!এই হচ্ছে আমাদের মূল্যবোধ! শুধু তাই না,এই মূল্যবোধ আমরা অত্যন্ত অহঙ্কারের সাথে উচ্চকিত কণ্ঠে ছড়িয়ে দিচ্ছি,শিক্ষা দিচ্ছি আমাদের প্রজন্মকে!



ইউনুস সুদী ব্যাংক চালায়, তাই সে সুদ খোঁড়! আমি টাকা রাখি সুদী ব্যাঙ্কে, কিন্তু ইসলামী ব্যাংক উচ্ছেদে প্রথম সারিতে থাকি, তাই আমি প্রগতিশীল !



মুসলমানরা দেশ ভাগ করার জন্য এক মাত্র দায়ী, এই মিথ্যাটা প্রতিষ্ঠিত করা সুশীল আর অধ্যাপকের তকমা পাওয়ার একটা বড় মাধ্যম। কিন্তু ঐ দিকে সরোজিনী নাইডু, অরুদ্ধতি রায়, খুশবন্ত সিং ইত্যাদি আরও অনেকে বলছে, না............... বোম্বের হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গার জন্য বল্লভ ভাই প্যাটেল দায়ী!ভারত ভাগের জন্য নেহেরুর কংগ্রেস মূল আসামী! কিন্তু কে শুনে কার কথা। শুনলে যে অনেক তোকমা খুঁয়াতে হবে! রুজি বন্ধ হবে। দেশে যে তখন মাথায় কাপর ঢেকে চোলতে হবে!সর্বনাশ! ইসলাম????? কভু না, কাভি না!!!!!!



ইসলাম আসলে যে,লজ্জায় মুখে রুমাল বেঁধে আসল,নকল,পারাতো,খালাতো,চাচাতো,মামাতো শালী পরিবেষ্টিত হয়ে বিয়ে করা যাবে না! প্রথম রাতেই সেই লাজুক জামাইয়ের দুই ইঞ্চি লিঙ্গ দুই ফুট প্রমানের তাড়নায় বউয়ের গলা টিপে যৌতুক আদায় কি করে হবে? উল্টাতো বৌকেই দেন মহর দিয়ে বৌয়ের মতের অপেক্ষায় থাকতে হবে! অসম্ভব!!!!!!!!!!! কভু নেহি, কাভি নেহি!



বঙ্গ পুং দের লজ্জার তো শেষ নাই! শাশুড়ি পাতে খাবার তুলে না দিলে লজ্জায় খুদা নিয়ে বঙ্গের পুংরা নিজ হাতে খাবার তুলে নিতে পারে না! কিন্তু ঐ দুই ফুটি পুং রাই ১২ মাসের মধ্যে ৬ মাস, না হয় পুরদস্তর, শ্বশুরের কৃপায় শাশুড়ির ঘড়ের পাশে ঘড় তুলে থাকতে বীরত্বে ফেটে পড়ে! ইসলাম থাকলে এটা হবে? যোগ্য তায়,সততায় ভাত কাপড় গাড়ি বাড়ি পাবো? তো? কভু নেহি, কাভি নেহি! ইসলাম মধ্যযুগীয়, অসভ্য!



সিগমন্ড ফ্রয়েডের কথা মানার কি দরকার? সুন্দর মেয়ের চেহারা দেখেও যে যৌন শুখ পাওয়া যায়, ধর্ষণের গল্প শুনেও যে রতি ক্রিয়া অনুভব হয় ! তাই হি.........জা............ব???????? পরাধীনতা!



টাইট ফিটিং পরবো, ডি জে পার্টি করবো! আমি স্বাধীন! এইডস থেকে বাঁচতে কনডম ব্যাবহার করুন। আমি আধুনিক! তেতুলের স্বাদ ছেলেরা কেন পাবে, ওটাতো আমাদের! সুতরাং শফি হুজুরের ফাঁসি চাই, দিতে হবে! আমিতো মুক্ত, আমার শরীর আমি যাকে ইচ্ছা তাকে দিব, যখন ইচ্ছা তখন দিব যেভাবে ইচ্ছা সে ভাবে দিব............ আমি নারী, নারীই শক্তি! যেন নারী আর পুরুষ দুজনে দুজনার প্রতিদ্বন্দ্বী!



দাড়িতে মেহেদী লাগিয়ে মসজিদের মুতয়াল্লি হওয়া একজন প্রাক্তন ঘুষখোঁড় সরকারী চাকুরীজীবী বা দুর্নীতিবাজ ব্যাবসায়ি বা রাজনীতিবিদের অধিকার! যার জানা নাই সঠিক নিয়মে নামাজ আদায় করা ও সঠিক উচ্চারনে কোরআন পরার গুরুত্ব। ইমাম নামাজ শেষে দোয়া না করলে বা মিলাদে সম্মতি না হলে, ইমামের দাফন করে দিতে যারা অতি মাত্রায় পারঙ্গম!এই দেশে ইসলাম পূর্ণ মাত্রায় বহাল! নিবেদক; সচিব!



দোয়া, তাবিজ, ঝাঁর-ফুক, ও ব্যাটা কাফের, সে কাফের, বিশ্ব নবীর খাঁটি প্রেমিকের সনদ সপ্নে পাওয়া আমি ঘোষণা করছি,অমুক অমুক মুনাফেক,নারীদের স্থান পুং এর নীচে! পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা যেহেতু ঈমানের অঙ্গ, সেহেতু অইশশোরিয়া রাইয়ের লাক্স সাবানে পরিষ্কার হয়ে আমার মুরিদ হয়ে জান্নাত নিশ্চিত করো! নারায়ে তাকবীর, আল্লাহ্‌ হুয়াকবার! জিহাদের জন্য তইরী হন, বলছে পীর চাঁদে মুখ দেখিয়ে। নামাজ গোল্লায় যাক, হালাল রুযী কাফনে ঢাকা থাক।এই না হোল ইসলাম!



এতো খারাপ খারাপ ফালতু কথা বললাম, আমাদের কি ভালো কিছু নাই? আছে, অবশ্যই আছে...... আমরা খুব যত্নশীল ! অন্তত দুটা কাজে।



যত্ন করে কাপড়ের চাদর পড়িয়ে কোরআন কে মাথার উপড়ে, আরও উপড়ে যেখানে হাত যায় না সেখানে টুলে দাড়িয়ে কোনওমতে! পাছে কেউ যদি ফেলে দেয় নতুবা ওজু না করেই ধরে! নাউজুবিল্লাহ!নাউজুবিল্লাহ!



আর কনও কারনে ডিশের লাইন কেটে গেলে,খুব যত্ন করে সময়ের অপচয় না করে ডিশের প্রভাইডারকে তাড়া দেই, পাছে মহাভারত আর রামায়ণ, আকবর ও যোধা বাঈয়ের মিথ্যা সিরিয়াল মিস না হয়ে যায়!যেখানে দস্যু রাজপুতদের কে মোগলদের উপড়ে স্থান দেবার ইতিহাস রচনা হচ্ছে!



বি জে পি কে আমার নমস্কার। অবশ্যই অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে!এই দেশের মহা মানবদের সম্ভাব্য শিক্ষা নিজ দায়িত্তে তুলে নেবার জন্য।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৪১

ইউরো-বাংলা বলেছেন: ভারতের বিজেপি এবং বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ একই সূত্রে গাঁথা।

২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৪৬

এস বাসার বলেছেন: নাহ্.........

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:০৯

নবীউল করিম বলেছেন: কি নাহ......... বুঝলাম না।ভালো থাকবেন কামনায়

৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৫৩

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: পুরো লেখার সাথেই প্রায় একমত। তবে কংগ্রেসের সাথে আওয়ামী লীগের তুলনা মানতে পারলাম না। কংগ্রেস মুসলিমদের সাথে হিপোক্রেসি করে ভোট আদায় করলেও আওয়ামী লীগ সত্যি সত্যি হিন্দুদের স্বার্থ দেখে। >৯০% মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ মুসলিমদের স্বার্থ কত পার্সেন্ট দেখেছে?

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:১০

নবীউল করিম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, মতের ভিন্নতা থাকতেই পারে......... ভালো থাকবেন কামনায়

৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৫৬

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: আওয়ামী লীগ ধর্মপ্রান মুসলিমদেরকে প্রায় সময়ই জামাত-শিবিরের কাতারে ফেলে দেয় এবং হিউমিলিয়েট করে। আর কংগ্রেস সবসময়ই ভারতের হিন্দুদেরকে অগ্রাধিকার দিয়ে এসেছে। আওয়ামী লীগ ও কংগ্রেসের মধ্যে তুলনা তাই অবান্তর।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:১২

নবীউল করিম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, মতের ভিন্নতা থাকতেই পারে, তাই বলে অবান্ত?বেশ ঠিক আছে।

৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৫৯

রওনক বলেছেন: +,
জটিল, ভাই, জটিল লিখেছেন।
প্রিয়তে রাখলাম।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:১৩

নবীউল করিম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে........ ভালো থাকবেন কামনায়

৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:০৫

গুগলরকস বলেছেন: @সীমানা ছাড়িয়ে ছাগু আওয়ামী লীগ ধর্মপ্রান মুসলিমদেরকে হিউমিলিয়েট করে? কে বেশী পর্দা করে? শেখ হাসিনা না খালেদা জিয়া? কে ২টার সময় ঘুম থেকে উঠে আর কে ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে? উত্তর দে। তোরা ধর্ম ব্যাবসা করতে চাস আর আওয়ামী লীগ করতে দেয় না এটাই হচ্ছে তোদের দুঃখ

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:১৬

নবীউল করিম বলেছেন: কাওকে সন্মান করা না করা যার যার ব্যাপার, কিন্তু কাওকে অসন্মান করার কনও অধিকার কারও নেই। আয়নার সামনে দারালে চেহারার বদলে চরিত্র দেখা গেলে, খুব কি লজ্জা পেতেন!

৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নামটা মুসলমান কারণ,সংখ্যাগরিস্টের সুবিধা আদায় করা যাবে এবং পুড়তে যেহেতু ভয় পায়, তাই দাফন হবে! বাকী সব কিছু যে ঐ মধ্য যুগের বর্বরতাকে হারিয়ে প্রাকঐতিহাসিক যুগের অসভ্য, ইতর মানসিকতা ও কাজ সেটা ভাববার সময় নাই!মিথ্যা,কুৎসা,অন্যের জায়গা,জমি,টাকা,সম্পদ জোর দখল,লুণ্ঠন,যৌতুক,প্রতারণা,ধর্ষণ,মেয়েদেরকে সম্পত্তির অধিকার থেকে ছলে বলে বঞ্চিত করা ইত্যাদি সব কিছুই এখন গা সওয়া এই সমাজে! এই গুলো অন্যায় না। অন্যায় হচ্ছে টুপী পরা,দাড়ি রাখা, মসজিদে মাইকে আজান দেওয়া।

অসৎ উপার্জন কোরতে না পারায় গরিবী হালে জীবন যাপন যে করে সে, স্রেফ “বোকাচোঁদা”! আর যার ব্যায় মায়নার থেকে ১০০ গুন বেশী,যে মানুষের বেঙ্কে গচ্ছিত রাখা টাকা লুটে নিয়ে পাজেরো হাকাচ্ছে ফ্লাট এর মালিক হচ্ছে,খাদ্যে ভেজাল দিচ্ছে,কর ফাঁকি দিচ্ছে,ছেলে মেয়েদের কে তথাকথিত আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত কোরতে প্রায় উলঙ্গ কাপড় পরিয়ে মাদ্রাসায় না দিয়ে ইংলিশ মিডিয়াম আর বাংলা মিডিয়ামে স্কুলে দিচ্ছে সেই আধুনিক,বুদ্ধিমান!এই হচ্ছে আমাদের মূল্যবোধ! শুধু তাই না,এই মূল্যবোধ আমরা অত্যন্ত অহঙ্কারের সাথে উচ্চকিত কণ্ঠে ছড়িয়ে দিচ্ছি,শিক্ষা দিচ্ছি আমাদের প্রজন্মকে!

ইউনুস সুদী ব্যাংক চালায়, তাই সে সুদ খোঁড়! আমি টাকা রাখি সুদী ব্যাঙ্কে, কিন্তু ইসলামী ব্যাংক উচ্ছেদে প্রথম সারিতে থাকি, তাই আমি প্রগতিশীল !

মুসলমানরা দেশ ভাগ করার জন্য এক মাত্র দায়ী, এই মিথ্যাটা প্রতিষ্ঠিত করা সুশীল আর অধ্যাপকের তকমা পাওয়ার একটা বড় মাধ্যম। কিন্তু ঐ দিকে সরোজিনী নাইডু, অরুদ্ধতি রায়, খুশবন্ত সিং ইত্যাদি আরও অনেকে বলছে, না............... বোম্বের হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গার জন্য বল্লভ ভাই প্যাটেল দায়ী!ভারত ভাগের জন্য নেহেরুর কংগ্রেস মূল আসামী! কিন্তু কে শুনে কার কথা। শুনলে যে অনেক তোকমা খুঁয়াতে হবে! রুজি বন্ধ হবে। দেশে যে তখন মাথায় কাপর ঢেকে চোলতে হবে!সর্বনাশ! ইসলাম????? কভু না, কাভি না!!!!!!


পুরাটাই ফাটাফাটি!!!

নিজেদের আয়নায় দাড় করানোর সময় এসেছে। যত খারাপ বা ভাল লাগুক-মুখোশের আড়ালে আর কত!!!

জাতি হিসাবে যে জাগতেই হবে। জাগতে হলে জানতে হবে। সত্য। নিরেট খাদহীন।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২১

নবীউল করিম বলেছেন: আপনার মন্তব্য খুব প্রত্যাশিত ছিল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

আমি আসলে বাঙ্গালীর পোঁদে কোষে লাত্থি মাড়ার মতো করে লেখি! তাই অধিকাংশই আমার লেখা বুঝে না এবং পড়তে পছন্দ করে না। কিন্তু আপনাকে দেখেছি ঠিক ঠিক বুঝতে পারেন।

ভালো থাকবেন শুভ কামনায়

৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৩৩

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: @গুগলরকসঃ তোর কথা শুনেই বোঝা যাচ্ছে তুই কোন বংশ থেকে উঠে আসছোস। হারামজাদা দূরে ভাগ। তোর মত বলদের সাথে আমার কোন কথা নাই।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২২

নবীউল করিম বলেছেন: কাওকে সন্মান করা না করা যার যার ব্যাপার, কিন্তু কাওকে অসন্মান করার কনও অধিকার কারও নেই। আয়নার সামনে দারালে চেহারার বদলে চরিত্র দেখা গেলে, খুব কি লজ্জা পেতেন!

৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৫৮

গুগলরকস বলেছেন: @সীমানা ছাড়িয়ে তুই তো পাকি বংশের। তোদের নেতাদের মত। সমঝোতা না, সামঝোতা তাই না? জয় বাংলা না। বাংলাদেশ জিন্দাবাদ তাই না? তুই পাকিস্তানে গিয়া মর...

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩

নবীউল করিম বলেছেন: কাওকে সন্মান করা না করা যার যার ব্যাপার, কিন্তু কাওকে অসন্মান করার কনও অধিকার কারও নেই। আয়নার সামনে দারালে চেহারার বদলে চরিত্র দেখা গেলে, খুব কি লজ্জা পেতেন!

১০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:১৭

অচিনপুরের আমি বলেছেন: লেখা টা পড়ে এত ভাল লাগল যে শুধু ধন্যবাদ জানানোর জন্য আজ এতো দিন পর সামু তে লগ ইন করলাম..অনেক সুন্দর করে অপ্রিয় সত্য কথা গুলো বললেন... আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ :-).. কিন্তু দু:খ হল এই সত্য অনুধাবন করার বোধ হারিয়ে আজ আমরা জাতিগত ভাবে পংগু...

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০

নবীউল করিম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

আমি আসলে বাঙ্গালীর পোঁদে কোষে লাত্থি মাড়ার মতো করে লেখি! তাই অধিকাংশই আমার লেখা বুঝে না এবং পড়তে পছন্দ করে না। কিন্তু আপনাকে দেখেছি ঠিক ঠিক বুঝতে পেড়েছেন! সত্যিই তাই...............

যদি সম্ভব হয় তবে এই ধরনের লেখা(সবার) খুব বেশি করে শেয়ার করার চেষ্টা করবেন। না ভাই, এতে আমি ধন্য হব না ইনশাআল্লাহ্‌, কিন্তু এক জন মানুষও যদি আত্ম গ্লানিতে ভুগে আত্ম সংশোধন করে, তবে তা আমাদের সবার জন্য ভালো হবে।

ভালো থাকবেন শুভ কামনায়

১১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১৭

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: @গুগলরকসঃ তুই নিজেই নিজের কথা বলে দিলি। তোর জন্ম পাকি বীর্য থেকে। এই জন্যই তোর আচার ব্যবহার এই রকম। তুই তোর বাপের দেশ পাকিস্তানের গিয়া মর। এই ব্লগে আইসা গন্ধ ছড়াইস না। এইসব বলদগুলা যে কোত্থেকে আসে।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৫০

নবীউল করিম বলেছেন: কাওকে সন্মান করা না করা যার যার ব্যাপার, কিন্তু কাওকে অসন্মান করার কনও অধিকার কারও নেই। আয়নার সামনে দারালে চেহারার বদলে চরিত্র দেখা গেলে, খুব কি লজ্জা পেতেন!

১২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৩০

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: @লেখকঃ আপনার দৃষ্টি আকর্ষন করছি। "গুগলরকস" হচ্ছে সেইসব মাথামোটা ব্লগারদের একজন, যারা আওয়ামী লীগের সমালোচনা করলেই তাকে জোর করে এবং গায়ে পড়ে জামাত/শিবির/পাকি ট্যাগ লাগানো শুধু করে। আমি আপনাকে অনুরোধ করব এই ব্লগারকে আপনার ব্লগ থেকে ব্লক করে দিতে। কারন আমি অযথা আপনার ব্লগে এসে আরেকজনের সাথে বেহুদা ঝগড়া করতে আগ্রহী না। আপনি নিজেই দেখতে পারছেন যে সে পোস্টের বিষয়বস্তু বাদ দিয়ে অযথা ব্যক্তিগত আক্রমন করে বেড়াচ্ছে।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৫

নবীউল করিম বলেছেন: বালেগ হতে আপনাদের এখনো অনেক বাকী আছে! প্লিজ নিজেদের কে আর তামাশার পাত্র বানাবেন না। মতের পার্থক্য হলেই যে, পরস্পর পরস্পরের শত্রু হতে হবে এমন সভ্যতা তো মানব জাতী হাজার বছর আগেই পার হয়ে এসছে। আপনারা কেন এখনো বর্তমানের মতো করে নিজেদেরকে সংশোধন করে নিচ্ছেন না?

১৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:২৮

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: আহারে গুগলরকস তোমার কথা বার্তাতেই অনেক কিছু পরিষ্কার হয়ে যায়, জাশি দুই চক্ষে দেখতে পারিনা ধর্ম ব্যবসায়ি হওয়ার কারণে আর তোমাদের হাম্বালীগ বাল ছাল দেখতে পারিনা নিজ ধর্মকে অবজ্ঞা করার কারণে। ধিক তোমায়, দুর হও।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৮

নবীউল করিম বলেছেন: আপনি আর এর মধ্যে নিজেকে জড়িয়েন না প্লিজ! আমার লেখায় আঘাত পেলে ক্ষমা চাচ্ছি। কিন্তু ব্যাক্তিগত ভাবে কাওকে আঘাত করার কনও মানে হয় না।

১৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০৩

গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন: ভারত এর নীতিই ত হিন্দু জাতীয়তা বাদ
৪৭ এ ১৪ আগস্ট রমজানে পিন্ডিতে পাকিস্তানে স্বাধিনতা উপলক্ষে আয়োজিত পার্টির লাঞ্চে জিন্নাহ খান (তিনি ধর্ম কর্ম না করা লোক )//পরদিন ভারতের স্বাধীনতা প্রগ্রাম হয় পুরোপুরি হিন্দু রীতিতে ।
দেশ ভাগ দেওবন্দি even জিন্নাহও চাননি তিনি চেয়ে ছিলেন মুসলিমদের জন্য কিছু সুযোগ সুবিধা । হিন্দু নেতারা সেসব মানেননি ।আর ভারত যে চানক্য নিতি ফলো করে তার প্রমাণ হায়দরাবাদের স্বাধীন মুসলিম রাজ্য দখলে ৫ দিনে ১ লাখ
মুসলিম হত্যা ধর্ষণ সিকিম ।
মোদির ক্ষমতায় আসা নিয়ে এদেশের হিন্দুরা পুলকিত আমার বন্ধু পরিচিত হিন্দু দের মাঝে ব্যাপারটা খেয়াল করি ।
আল্লাহু আকবর হাদিসে গাজওয়া ই হিন্দ বা হিন্দুস্তানের শেষ যুদ্ধের কথা বলা আছে net search করুন হাদিস রেফারেন্স সহ পাবেন । সেই ক্ষত্রই ধীরে ধীরে প্রস্তুত হচ্ছে । তবে ভয় একটাই মুশরিকদের সাথে এই যুদ্ধে বাংলার মুসলমানের অবস্থা হবে রোহিঙ্গাদের মত । 2025 এ ই বড় পরিবর্তন ঘটতে যাচ্ছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে । প্রস্তুতি নিন ।

১৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০৮

গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন: iit এর লেকচার ভিডিও গুলো র শুরুতের হিন্দুদের নম দিয়ে শুরু হয় এবং প্রতীক হিসেবে ত্রিশুল থাকে ।
ভারতের এমন কোন রাস্ট্রীয় কাজ নেই যেখানে হিন্দু কালচার নেই ।
এই বিষ এখন এদেশেও ছড়িয়েছে সুশিল রা মোমবাতি /মঙ্গল শোভাযাত্রার নামে বসন্ত /পহেলা বৈশাখের নামে

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১

নবীউল করিম বলেছেন: আপনার তথ্যবহুল(আন ভেরিফাইড)মন্তব্বের জন্য অনেক ধন্যবাদ। হয়তো আপনার দেওয়া তথ্য গুলো ভবিষ্যতে কাজে লাগাতে পারবো। ধন্যবাদ আবারও।

আমার লেখাটায় খেয়াল করলে বুঝবেন যে, আমি সব দোষ আমাদের ঘাড়েই নিয়েছি ও দিয়েছি। ওরা ওদের ভালোটা দেখবে এটাই স্বাভাবিক। আমারা কেন ওদের সুযোগ দেই ও দিয়ে আসছি আমার পোঁদে গু আছে না খোশবু আছে, তা দেখতে?আমি কাপড় খুলে রাখলে তো অন্য কেউ সুযোগ নিবেই।

তাই অন্য কারও দোষ ধরার আগে নিজের দোষটা খুঁজে বেড় করে, সংশোধন করে তবেই অন্যকে ধরবো। আমরা অনেক ভুল তথ্য ও মিথ্যা ধারণা নিয়ে চলি! “পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা যেহেতু ঈমানের অঙ্গ” বলেছি আমি লেখাটায়। আসলে কি তাই? না কি পবিত্রতা ঈমানের অঙ্গ? আমি ইচ্ছা করেই কিছু প্রচলিত ভুল গুলো কোট করেছি, যাতে লেখাটার গভীরতা বাড়ে। আপনি খেয়াল করলে দেখবেন সব জায়গায় ব্যাবহার হয় ঐ ভুল হাদিস টা!এই রকম অনেক জাল/ বানোয়াট মিথ্যা হাদিস নিয়ে বাঙ্গালী মুসলিম গর্ব করে!

আসুন আগে আমরা ঠিক হই, আর ঠিক হতে হলে জানতে হবে, জানতে হলে পড়তে হবে। এই বানীটা সবার মাঝে ছড়িয়ে দেই। ইকরা...........................

ভালো থাকবেন শুভ কামনায়।

১৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:০৮

নবীউল করিম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে......... ভালো থাকবেন কামনায়

১৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: বর্তমানে বাংলাদেশের ৯০% এর চেয়ে বেশী মানুষ ছাগু আর রাজাকার হয়ে গেছে। পাকি বংশের লোকজন দিয়ে দেশটা ভরে গেল। অবস্থাদৃষ্টিতে তো মনে হচ্ছে আর কিছুদিন পর ছাগুরা চেতনাবাজদের পাছায় লাথি মেরে দেশ থেকে খেদায় দিবে! চেতনাবাজদের চেতনায়, বাংলাদেশের পতাকা কুত্তার গায় আর ইন্ডিয়ার পতাকা কলিজায়।
পোস্ট প্রিয়তে নিলাম। পোস্টে প্লাস!

১৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১২

মদন বলেছেন: জটিলসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসস

১৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:১১

নাসীমুল বারী বলেছেন: শুভেচ্ছা।
বিজেপি- ভারতের চরম মৌলবাদী দল। তাদের কারণেই উপমহাদেশের একটি জনপ্রিয় খেলা ক্রিকেট এবং শক্তিশালী দুটি দল ভারত-পাকিস্তানের খেলা প্রায় বন্ধ। তাদের মৌলবাদ অনেক কুসংস্কারকে প্রচণ্ড প্রশ্রয় দেয়। তারপরও তাদের মৌলবাদ নিয়ে ভারতীয় রাজনীতি বা বিশ্বরানীতিতে কোন সমস্য বা আলোচনা নেই। 'যত দোষ নন্দ ঘোষ'এর মতই 'ইসলামী মৌলবাদ' নিয়েই সারা বিশ্বে কত হৈ চৈ।

এবার 'সীমানা ছাড়িয়ে'র সাথে সহমত প্রকাশ করে বলি, আমিও 'কংগ্রেসের সাথে আওয়ামী লীগের তুলনা মানতে পারলাম না। কংগ্রেস মুসলিমদের সাথে হিপোক্রেসি করে ভোট আদায় করলেও আওয়ামী লীগ সত্যি সত্যি হিন্দুদের স্বার্থ দেখে। >৯০% মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ মুসলিমদের স্বার্থ কত পার্সেন্ট দেখেছে?' আর দেখুন বর্তমান সরকারে উচ্চপদস্থ প্রায় সকল পদেই হিন্দুদের প্রাধান্য- যদিও তাদের চেয়ে ঢের বেশি যোগ্যতাসম্পন্ন মুসলমান প্রার্থী রয়েছে আমাদের দেশে। ভারতে কি এমনটা সম্ভব মুসলমানদের জন্য?

সক্রেটিস ঠিকই বলেছিলেন, 'নিজেকে জানো'। আমরা নিজেকে জানতে চাই না। নিজের একান্ত স্বার্থ আর দলের তেলমোদী স্বার্থ জানতে চাই। হায! সক্রেটিস এখন এলে হয়ত লজ্জা পেতেন।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩১

নবীউল করিম বলেছেন: আমি বিরুদ্ধ মতকে সন্মান করি।

বাংলাদেশে বর্তমানে সরকারী পর্যায়ে কোন কোন বিভাগে কতজন হিন্দু আছে তার বিস্তারিত লিস্ট আমার কাছে আছে। আমি জানি আপনি কি বোলতে চাচ্ছেন।

বাংলাদেশে ৭১ সালে ২২% হিন্দু ছিল, এখন আছে ৭-৮%! এটা প্রতিনিয়ত কমছে।

সুতরাং আমি মনে করি কান টেনে মাথা হাতে নেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। এতে শাপ মরবে, লাঠি ভাঙ্গবে না!

আমি ভারতের পররাষ্ট্রনীতির(বিশেষ করে বাংলাদেশের সাথে) তীব্র বিরোধী। ভারত বিরোধী আমি না! কিন্তু ওঁদের পররাষ্ট্রনীতির বিরোধিতা কোরতে গেলে যতোটুকু ভারতবিরোধী হতে হয়,ততো টুকু ভারতবিরোধী আমি। প্রতিবেশী হিসাবে ভারতের অস্তিত্ব কে অস্বীকার করার মতো মূর্খ আমি হতে চাই না।

আমি মনে করি দেশের স্বার্থ ষোল আনা ঠিক রেখে বা আদায় করে ভারতের স্বার্থ একটা নির্দিষ্ট মাত্রা পর্যন্ত মেনে নাওয়াতে কনও পরাজয় থাকতে পারে না।

বিস্তারিত এখানে বলা সম্ভব না বিধায়, ক্ষমা প্রাত্থি............ ভালো থাকবেন শুভ কামনায়।

২০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৭

নাসীমুল বারী বলেছেন: শুভেচ্ছা।
আবারও একটু লিখছি। প্রায় আড়াই হাজার বছরের প্রাচীন সভ্যতা 'ভারতীয় সভ্যতা'। সে সভ্যতারই একটি অংশ 'বাংলাদেশ'। বাংলাদেশের জন্মগত ও বংশগত নাগরিক বলেই ভারতীয় সভ্যতার গর্ব আমি অনুভব করি। সে সভ্যতার নামে আদিস্থান ভারত- তার বিরোধীতা আমি করব কেন? না, আপনার অনুমানটা সঠিক নয়। আমার দ্বিমত ভারতীয় রাজনীতিবিদদের একপেশে চেতনার সাথে। তাদের রাজনৈতিক অজ্ঞতার সাথে কিংবা রাজনৈতিক সুবিধাভোগী চেতনার সাথে। মাত্র শ তিনেক বছর আগে বৃটিশরা এদেশ শোষণ করতে এসে সাম্রাজ্য বিস্তার করেছিল। তাদের শোষনের বিরুদ্ধে মুসলমানরাই গর্জে উঠেছিল। কিন্তু সাম্রাজ্য টিকিয়ে রাখতে বৃটিশরা অনৈক্য কৌশল গ্রহণ করে হিন্দুদের বিভিন্ন সুযোগ তৈরি করে দেয়। তারপরও প্রায় দু'শ বছরের সংগ্রামের পর বৃটিশদের যখন বিদায় করা হয়, তখনও ভারতীয় রাজনীতিবিদ গান্থীসহ সকালে বৃটিশদের উচ্চিষ্ট গ্রহণ করেছে বলেই একে 'স্বাধীনতা দিবস' বলে। সাথে ছিল বৃটিশ শিক্ষায় আরেক উচ্চিষ্টগ্রহণকারী জিন্নাহ। ওই দুইগোষ্ঠী ভারতীয় সভ্যতার স্বাধীনতা পেল কোথায়? উচিত ছিল ১৪ ও ১৫ আগস্ট এ উপমহাদেশে 'বৃটিশ বিতারণ দিবস' পালন করা।
এমন মুর্খ অজ্ঞ রাজনীতিবিদদের জন্যই আড়াই হাজার বছরের ভারতীয় সভ্যতাকে 'স্বাধীনতা দিবস' নামে গোলামীর স্মৃতিচিহ্নে আজও আমরা বয়ে বেড়াচ্ছি। এমন দাসত্বের জন্য হিন্দু রাজনীতিবিদারাই অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে। আজ তারা বৃটিশদের সেই তত্ব 'অনৈক্য কৌশল'কে মাড়িয়ে বেড়াচ্ছে।
আমরাও আমাদের নিজেকে চিনতে পারি না। এই যেমন আমাদের ভাষা আন্দোলন সূচনা করেছিলেন ১৯৪৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক 'আবুল কাসেম'। তার অরাজনৈতিক এ আন্দোলনেই সরকার ১৯৪৮ সলের ১১ মার্চ বাধ্য হয় চুক্তি করতে বাংলাকে রাষ্ট্র ভাষা করার। আপমর জনাতার এ জয়ে কোন রাজনীতি ছিল না। পরবর্তীতে আবুল কাসেম বাংলাভাষাকে রাষ্ট্রে কার্যকরণ করতে শিক্ষব্যকস্থায় বাংলা ব্যবহারে উদ্যোগ গ্রহণ করেন। নিজ মেধা উদ্যোগে অর্থে জায়গা ক্রয় করে 'বাংলা কলেজ' প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমান বাংলা কলেজের সম্পূর্ণ জমিটাই আবুল কাসেমের। সে কলেজকে তিনি নিজের নামে করেন নাই। আজ বাংলা ভাষা আন্দোলনের সৈনিক কারা? তাদের বাংলা ভাষার জন্য কার্যকর ভূমিকা কতটুকু? আমরা কি আবুল কাসেমকে মনে রেখেছি বা মনে করি? আমাদের এ হীনমন্যতা কোত্থেকে এসেছে? বৃটিশদের শিখিয়ে দেওয়া ভারতীয় হীন রাজনীতিবিদদের থেকে নয় কি?
শুভ কামনায়

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.