নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নবীউল করিম

নবীউল করিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিয়া, সুন্নি এবং ওহাবি! কিছু প্রশ্ন, কিছু উত্তর।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:২৫

মানুষ খুব দ্রুতই ভুলে যায়, এটাই মানুষের স্বভাব। নতুবা আমি যদি এখন প্রশ্ন করি মনে আছে কি “Operation Opera” এর কথা? নিশ্চয়ই চোখ ছোট হয়ে ভ্রূ কুঁচকে গিয়েছে? জুন ৭,১৯৮১ ইসরাইলী এয়ারফরস।



বাগদাদ থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে ইরাকের নিউক্লিয়ার প্ল্যান্টে ইসরাইলী এয়ারফরস এফ-১৬-এ দিয়ে অত্যন্ত সফল ভাবে সেই প্ল্যান্ট টাকে ধ্বংস করে দিয়েছিলো।



বিস্তারিত বলে ইসরাইলের গুন গাওয়ার জন্য আমি এই লেখাটা লেখছি না। যাদের তা জানার প্রয়োজন আছে তারা এই সাইটগুলোতে Click This Link

Click This Link গেলেই পেয়ে যাবেন।



এই ঘটনার সাথে জড়িত,কিন্তু যেটা অধিকাংশ মানুষ বিশেষ করে মুসলমানেরা জানে না,সেটাকে নিয়ে লেখাই আমার বিষয় বস্তু।



“The basic procedure for the airstrike had been formulated as early as 1979.However, the Israelis needed photographic intelligence about the layout of the plant. That task allegedly fell to the Iranians.Rather than carrying out a follow up air raid after their September attack, on November 30, 1980, an Iranian F-4 Phantom reconnaissance jet took pictures of the Osirak reactor. The photographs were allegedly placed in a top-secret metal container, and certain elements of the Iranian military delivered them to the Israelis. With these photographs, the Israelis began to plan out Operation Opera. Click This Link



ঠিকই পড়েছেন,ইরান ঐ প্ল্যান্টে এ্যটাক করেছিলো ৩০ সেপ্টেম্বর,১৯৮০। ইসরাইল আক্রমন করার আগেই! এবার আমার দ্বিতীয় প্রশ্ন, কেন ইরান এ্যটাক করেছিলো? তৃতীয় প্রশ্ন, কেন ইরান ইসরাইলের হাতে ওখানকার মানচিত্রটা তুলে দিয়েছিলো? মুসলমান মুসলমান তো ভাই ভাই, তাই না? তবে কি আঞ্চলিক প্রভুত্ব বিস্তার করার জন্যই শুধু এই এ্যটাকটা ছিল? অধিকাংশই তাই বোলবেন,কারন এটাই মস্তিস্কের জন্য সহজ গ্রহণযোগ্য বার্তা নেওয়ার এবং দেওয়ার স্বাভাবিক পক্রিয়া।



আমরা বাতাস দেখতে পাই না,কিন্তু তার অর্থ এই না, বাতাসে অক্সিজেন,হাইড্রোজেন,নাইট্রোজেন,ফসফরাস ইত্যাদি উপাদানগুলোর অস্থিত্ত নাই। এটা সে বুঝবে না এবং অস্বীকার করবে যার জ্ঞানের চোখ নেই,আবার এটাও ঠিক এমন অনেক জ্ঞানী মানুষ আমার এই লেখা পড়ছেন যারা,কোন কোন উপাদান কি পরিমানে কি অবস্থায় আছে সবই ঠিক ঠিক বলে দিতে পারবেন!এটাই স্বাভাবিক আমরা সবাই তা জানি।



আজকে যারা সৌদি আরবের ইয়েমেনে হস্তখেপ কে রক্ত চক্ষু দিয়ে বিচার করছেন মুসলমান মুসলমান বলে বা সৌদিদের প্যালেস্টাইনের ব্যাপারে বা সিরিয়ার ব্যাপারে আপাতদৃষ্টিতে দেখা প্রতিক্রিয়াহীন থাকা নিয়ে রেগেমেগে গালাগালি করছেন,এটাকে অন্যায় অবিচার ইত্যাদি হিসাবে বিচার করছেন,তাঁদের এই সহজ এবং সাদা চোখে দেখা তথ্যগুলোকে নিয়ে বিশ্লেষণ না করে অদেখা কিন্তু হাজার বছর ধরে ঘটে চলা হাজারো তথ্য দিয়ে বিচার বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্তে আসার।



অনুরোধ করছি কোরআনের তাফসীর, হাদিস ও হাদিসের তাফসীর এবং সঠিক ইতিহাস পড়ে বিচারকের আসনে বসতে।আমরা অনেক সময় আন্দাজের উপর বা অন্যের কথার উপর ভিত্তি করে, যাচাই বাছাই না করে কোন একটি বিষয়ে সহজ সিদ্ধান্তে চলে আসি এবং অপরজনের কাছে বলে থাকি,প্রচার করে থাকি, এটা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।



আবূ হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত। নাবী (সাঃ) বলেছেন, “মানুষের মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটুকুই যথেষ্ঠ যে, সে যা কিছু শোনে (বিনা-বিচারে) তা –ই বর্ণনা করে। [সহীহ মুসলিম ৫; আবূদাঊদ ৪৯৯২]



সিরিয়া বা প্যালেস্টাইনের ব্যাপারে সৌদিদের ভূমিকা সাদা চোখে অত্যন্ত দৃষ্টি কটু,সন্দেহ নাই এতে। কিন্তু আমরা কি জানিনা যে চোখের সামনে ঘটে চলা ঘটনা আড়ালে ঘটে যাওয়া বিশাল ঘটনার থেকে সামান্যই হয়! দুইটা সম্পূর্ণ ভিন্ন ভিন্ন রাজনীতির চর্চা ওখানে চলছে! যদিয়ো দিনের শেষে একটা বিন্দুতেই যেয়ে মিলবে! ইসরাইল যতোই বসতির পর বসতি গড়ুক হাজার হাজার জলপাইয়ের গাছ কেটে, দেউক না সীমানা, জলপাই গাছ শুন্য করে! শিয়ারা যতোই সিরিয়ায় শক্ত ঘাঁটি বসাতে লক্ষ্য লক্ষ্য সুন্নি শিশু, মা ও মানুষের জীবন নিয়ে হলি খেলুক না কেন(৩০০০ ইরানি রেভুলশনারি গার্ডের সৈন্য আসাদকে সরাসরি সাহায্য করছে), সেই দিন খুব দূরে নেই যে দিন জলপাই গাছের আড়ালে লুকিয়ে থাকা ইহুদীদের ধরিয়ে দিবে ঐ গাছ গুলোই। দামেস্কের সেই প্রধান মসজিদের ছাদের উপড়ে ইসা আঃ এর আগমন শিয়ারা এবং ইহুদীরা ঠেকাতে পারবে না! ইরানের বিশেষ রেভুলেশনারি বাহিনীর ক্ষমতা থাকবে না সেটা আটকাতে!



ইসরাইল কখনই ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা করবে না! হুমকি ধামকি যাই বলেন না কেন সবই একটা পরিকল্পনার অংশ।মধ্যপ্রাচ্চের ম্যপটা হাতে নিয়ে একটু ভাবেন,কিছুটা হোলেও অনুমান কোরতে পারবেন! মুসলমানদের ভুলের ইতিহাস ৮০০ বছরের পুরন!ভুল আমরা আজও করে চলছি। ইরানের পরমাণু প্ল্যান্ট নিয়ে সব এখানে পাবেন http://www.democracynow.org/topics/iran



মানলাম কুর’আন হাদিসের কোথাও শিয়াদের উল্লেখ নেই।কিন্তু হিন্দুধর্ম, জৈনধর্ম বা পরবর্তীতে যদি আরো নতুন কোন ধর্মেরও উৎপত্তি হয়ে থাকে, কুর’আন হাদিসে না থাকার ফলে কি সেগুলো সত্য হয়ে যাবে? কিংবা সেগুলো কি ভ্রান্ত নয়? ‘উলামারা কি শিয়াদের ব্যাপারে নিশ্চুপ?





আরবি শিয়া শব্দের অর্থই হলো গোষ্ঠী। শিয়ারাই হলো রাজনৈতিক কারণে মুসলিমদের মূল জামা’আত থেকে স্বেচ্ছায় বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া প্রথম গোষ্ঠী, যারা পরবর্তীতে নিজেদের মনগড়া ভ্রান্ত আকিদা গড়ে নিয়েছে। শিয়াদের মধ্যেও ভাগ আছে। ইমামিয়্যাহ, ইসনে আশারিয়্যাহ, ইসমাইলি, নুসাইরিয়্যাহ প্রভৃতি। এদেরকেই রাফেজি বলা হয়। শুধুমাত্র যায়িদিয়া সম্প্রদায় ছাড়া বাকি শাখাগুলোর আকিদা কুফরে পরিপূর্ণ।



শিয়া কালিমা মুসলিমদের শাহাদাহ থেকে ভিন্ন। তাদের কালিমা হলো – “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি ‘আলিউন ওয়ালিউল্লাহি ওয়াসিয়্যু রাসুলুল্লাহি ওয়া খালিফাতুহু বিলা ফাসলিন”।শিয়ারা তাদের আযানে “আশহাদু আন্না ‘আলিউন ওয়ালিউল্লাহ” ও “হুজ্জাতুল্লাহ” এবং “হাইয়্যা আলা খাইরিল আমাল” যুক্ত করেছে।সুন্নিরা কুকুরের চেয়েও অধম।সুন্নিরা জারজ সন্তানের চেয়েও নিকৃষ্ট।( এই শেষ দুইটা পড়ে অনেকে খুব খুশী আমি নিশ্চিত)।শিয়া কুর’আন চূড়ান্ত ইমামের কাছে সংরক্ষিত আছে যিনি গত ১২০০ বছর ধরে ইরাকের কোন একটি গুহায় লুকায়িত আছেন। বিস্তারিত লেখার জায়গা এটা না। যদি জানতে চান তবে এখানে http://islamhouse.com/bn/



শিয়াদের আকিদা(বিশ্বাস) সঠিক ভাবে না জেনে এমন কোনও সিদ্ধান্তে আসবেন না এবং ওদের প্রচারের সাথী হবেন না যাতে করে নিজের আসল ঈমানি বিশ্বাসটাই নষ্ট না হয়ে যায়। যারা মনে করে তারা শুধু ইসলামের আনুষঙ্গিক বিষয়ে আহলে সুন্নাহর সাথে দ্বিমত পোষণ করে বিভিন্ন ব্যাখ্যার আশ্রয়ে, কুরআন ও হাদিসের সাথে যার নিকটতম বা দূরতম সম্পর্ক রয়েছে। যারা আমার লেখায় অনেক বিরক্তি বোধ করছেন, এবং দুঃখিত হচ্ছেন আমার কারণে, তাঁদের অনুরোধ শিয়াদের শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ “আল-কাফি”পড়ে সিদ্ধান্তে আসার জন্য।এ বইটা শীয়া মাযহাবের শ্রেষ্ঠ দলিল। একটা উদাহরণ দিচ্ছি সেই বই থেকে, শীয়াদের “আল-কাফি” গ্রন্থের একটি অধ্যায়ের শিরোনাম হচ্ছে: [আহলে বাইত কুরআনের মুখাপেক্ষী নয়, কারণ তাদের কাছে রয়েছে পূর্বের আসমানি কিতাবসমূহ!]



যে শীয়া বা যে শিয়া হতে চায় এ আকিদায় তাকে বিশ্বাসী হতে হবে, এর ওপর তাকে আমল করা জরুরী, কারণ “আল-কাফি”: (খ.১), কিতাবুল হুজ্জাহ, (পৃ.২০৭)-তে একটি অধ্যায় রয়েছে:

(باب إن الأئمة عليهم السلام عندهم جميع الكتب التي نزلت من الله عز وجل وأنهم يعرفونها كلها على اختلاف ألسنتها)

“অধ্যায়: ইমাম আলাইহিমুস সালামগণের নিকট সকল আসমানি কিতাব রয়েছে, যা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাযিল হয়েছে, ভিন্ন ভিন্ন ভাষা সত্ত্বেও তার সব তারা বুঝেন”।এর দলিল আবু আব্দুল্লাহ থেকে মরফু সনদে বর্ণিত “আল-কাফি” গ্রন্থের দু’টি হাদিস: তিনি [আবু আব্দুল্লাহ] ইঞ্জিল, তাওরাত ও জবুর সুরিয়ানি ভাষায় পাঠ করতেন। এর পশ্চাতে লেখকের উদ্দেশ্য কারো নিকট গোপন থাকার কথা নয়, অর্থাৎ আহলে বাইত ও শীয়ারা ইহুদী-খ্রীস্টানদের অনুসারী, তাই কুরআন ত্যাগ করা তাদের জন্য দোষণীয় নয়, কারণ তাদের নিকট পূর্বের আসমানি কিতাবসমূহ রয়েছে। শীয়াদেরকে ইসলাম ও মুসলিম থেকে দূরে রাখার এটা এক সুদূর পরিকল্পনা শীয়াগুরুদের।



এবার একটু জেনে নেই শিয়া-রাফেযী সম্প্রদায়ের ব্যাপারে শাইখুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়্যা র. এর বক্তব্য কী?



তারা অজ্ঞতা ও যুলুমের দিক বিবেচনায় ভীষণভাবে প্রবৃত্তির পূজারী; নবীগণের পরে প্রথম সারির মুহাজির ও আনসার এবং যাঁরা তাঁদেরকে উত্তমভাবে অনুসরণ করেছে (আল্লাহ তাঁদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন এবং তাঁরাও তাঁর প্রতি সন্তুষ্ট), তাঁদের মধ্যকার আল্লাহ তা‘আলার উত্তম বন্ধুদের সাথে তারা (রাফেযীরা) শত্রুতা করে; পক্ষান্তরে তারা ইয়াহূদী, খ্রিষ্টান, মুশরিক এবং নুসাইরি (তথাকথিত সিরিয়ার আলাভী সম্প্রদায়), ইসমাঈলিয়্যা (আগাখানী সম্প্রদায়) ও অন্যান্য পথভ্রষ্ট নাস্তিকদের বিভিন্ন কাফির ও মুনাফিকদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে। [মিনহাজুস সুন্নাহ আন-নবুবিয়্যাহ (منهاج السنة النبوية) পৃ. ২০, ১ম খণ্ড]।



যখন উনাকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো: তারা কি ইয়াহূদীদের সহযোগিতাকারী ?

উত্তরে উনি বলেছিলেন: রাফেযীরা কর্তৃক ইয়াহূদীদেরকে সহযোগিতা করার বিষয়টি একটি প্রসিদ্ধ বিষয়। [মিনহাজুস সুন্নাহ আন-নবুবিয়্যাহ (منهاج السنة النبوية) পৃ. ২১, ১ম খণ্ড]।



লেখাটা আর বড় কোরতে চাই না। বড় লেখা কেউ পড়তে চায় না! শিয়াদের বিষয়ে জানতে এখানে ক্লিক করেন http://islamhouse.com/bn/ , অথবা Click This Link



এবং Click This Link



সিদ্ধান্ত আপনাদের।



ইরানে সুন্নিরা কেমন আছে তা জানতে এখানে ক্লিক করেন Click This Link



ওহাবি ওহাবি বলে আমরা যে ভাবে সৌদি রাজপরিবারকে গালাগালি করি, কতটুকু জানি আমরা ওহাবিদের সমন্ধে? সবই তো শুনে,সত্যি মিথ্যা বিচার না করা লেখা পড়ে!



“ওহাবী নাজদী”সমন্ধে জানতে এই খানে বই বা লেখা লেখি পাবেন http://islamhouse.com/bn/ কষ্ট করে একটু দেখে নেন।



এই অধম ক্ষুদ্র লেখা পড়ায় ওহাবিদের সমন্ধে যা জেনেছে তাতে ৯৯%ই রাজনৈতিক প্রপাগন্ডা! আর এই প্রপাগন্ডার কৃতিত্ব মাজার পূজারী সুন্নি দাবিদারীদের এবং শিয়াদের!যাদের ঈমাম নবীর থেকে উঁচু স্থানে!যাদের শেষ নবী মোহাম্মদ সাঃ না!যাদের কোরআনের সাথে সমগ্র পৃথিবীর জানা কোরআনের মিলে না!এই দেশের অনেক মানুষ যেহেতু পশ্চিমাদের ইসরাইল আর প্যালেস্টাইনের বিকৃত রাজনীতির কুৎসিত চর্চায় খুদ্ধ,সেই হেতু তারা ইরানের প্রতি ভীষণ মাত্রায় সহানুভূতিশীল এবং ইরান প্রেমী।এক মাত্র ইরানই পারবে মুসলমানদের হয়ে জবাব দিতে ! কেমন দিচ্ছে দেখেছেন ভাই......... আর কয়েকদিন পরে ইসরাইলের উপড়ে এ্যটম বোমা ফাটাল বলে…………. আমোদে আহ্লাদিত।“শিয়ারা মুসলমান আর ওহাবিরা মুসলমানের শত্রু”। এটা কোনই অবাক করার বিষয় না যে,ঐ দুই সম্প্রদায় সমন্ধে সামান্যতম লেখাপড়া বা সত্যিকারের ঘটনা কারোরই জানা নাই! অবশ্য এই ধ্যান ধারনার চর্চা সমগ্র মুসলিম জগতেই চলছে।



খুব সাবধান! সতিই বলছি খুব সাবধান! ঠিক সেইগুলোই ঘটছে যেগুলো ঘটার কথা কোরআনে এবং হাদিসে ইঙ্গিত করা আছে! সিরিয়ার যুদ্ধ,ইসরাইলের কর্মকাণ্ড,মুসলমানদের নিগ্রহ সবই খাপে খাপে মিলে যাচ্ছে! আপনি আমি জানি না বা বুঝি না বলে যে কেউই তা বুঝছে না,তা কিন্তু না? আপনি সমর্থন করেন অথবা না করেন, তাতে কিছুই পরিবর্তন হবে না। কিন্তু আপনি সঠিক সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন কি না তাতে ব্যক্তি আপনার অনেক কঠিন অবস্থার সম্মুখীন হতে হবে নিশ্চিত।



বাংলাদেশের উচিৎ ছিল প্রথমেই সমর্থন জানান,তা না করে ৪ দিন লাগাল! আসলে ৪৪ বছর পার হলেও স্বভাবটা এখনও যায় নাই।পাকিস্তানকে যতোই ফাকিস্তান করুক,বড় ভাইয়ের সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত ছোট ভাই দেয় কি করে!



পুনশ্চঃ এই লেখাটা গত ক’এক দিন ধরে লেখছি। ভেবেছিলাম আরও বিস্তারিত এবং আরও সুত্র ও দলীল সহ এটা পোস্ট করবো। সময়ের অভাবে বেশীক্ষণ লেখার সুযোগ পাই না। কিন্তু আজকের খবর হচ্ছে ইরান নিউক্লিয়ার ডিলে জীতে গেছে! সবাই আপনারা জেনে গেছেন এরই মধ্যে নিশ্চয়ই। তাই আর না বাড়িয়ে এখনি দিয়ে দিলাম। ইচ্ছা আছে এটার দ্বিতীয় অংশ পোস্ট করার।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৩৫

জুলহাস খান বলেছেন: ধন্যবাদ। সুন্দর একটি লেখার জন্য।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:২৬

নবীউল করিম বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ, সময় নিয়ে লেখাটা পড়ার ও মন্তব্যর জন্য।

২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৫৮

এই আমি রবীন বলেছেন: পাগল কি আর গাছে ধরে ?

তোমাদের মতো কিছু হাফ ম্যাড এর কাজই হলো শুধু নিজে ঠিক, অন্যকে ধিক বানানোর তালে !!

তোমরাই যীশুকে তোমাদের নবী বানাও, ইন্ঞ্জিল কে ভুল বানিয়ে ছাড়, এবং হিন্দু ধর্মকে মিথ্যা, ভ্রান্ত আখ্যা দাও!

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:২৯

নবীউল করিম বলেছেন: অসাধারণ আপনার জানার পরিধি। সেই সাথে অভাবনীয় ভদ্রতা এবং শিষ্টাচার বোধ! আপনার পিতা মাতার জন্য আমার শুভ কামনা থাকলো।

৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:২৭

জিয়া উদ্দিন আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ তথ্য বহুল পোষ্ট। ২য় পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:২৯

নবীউল করিম বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ, সময় নিয়ে লেখাটা পড়ার ও মন্তব্যর জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.