নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তোমরা মানুষ, আমরা মানুষ, তফাৎ শুধু শিরদাঁড়ায়

যাযাবর চিল

i agree to disagree...

যাযাবর চিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

উইশ ইউ মেরি ক্রিসমার্স???

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১০

না জেনে না বুঝে অন্ধ অনুকরণ করার অর্থ ব্যক্তিত্বহিনতা, জ্ঞানগত এবং মানসিক দৈন্যতা। তাই মেরি ক্রিসমার্স বলার আগে আমাদের এ সম্পর্কে জানা উচিত।

খৃষ্ঠ ধর্মের ইতিহাসে অনান্য ধর্মের মত বেশ কিছু বড় বড় মোড় আছে। জিসাস (PBUH) খ্রিষ্টের পরে সেন্ট পল খৃষ্ঠ ধর্মে সবচেয়ে প্রভাবশালি ব্যক্তি। সেন্ট পল খৃষ্ঠ ধর্মে বেশ কিছু সংস্কার আনেন। সেন্ট পলের পরে খৃষ্ঠ ধর্মে বেশ কিছু ধারা চালু হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে প্রভাবশালি ধারা ছিল পলিন ধারা ও আরিয়াস ধারা। ইতিমধ্যে সম্রাট কন্টাসটাইন খৃষ্ঠ ধর্ম গ্রহণ করেন। কন্টাসটাইন খৃষ্ঠ ধর্মের একতা রক্ষার্থে সব কার্ডিনালদের [কার্ডিনাল-খ্রিষ্টান ধর্ম যাজকদের সবচেয়ে উঁচু পদ ] নিয়ে একটি সম্মেলন করেন। এই সম্মেলন ঐতিহাসিক নাইসির সম্মেলন নামে পরিচিত।

বর্তমান তুরস্কের নাইসির শহরে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এর পর খৃষ্ঠ ধর্মের একটি একক ধারা চালু হয়। এবং ট্রিনিটি ধারনাটি খৃষ্ঠিনিয়াটিতে পুরাপুরি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। এই ট্রিনিটি ধরনাটি দ্বিতিয় শতাব্দির শেষের দশকে চালু হয়। সেন্ট আগস্টিন এবং সেন্ট টেরটোলিয়ান ট্রিনিটি ধারনাটির প্রতিষ্ঠার পেছনে সবচেয়ে প্রভাবশালি ব্যক্তিত্ব হিসেবে ধরা হয়। [ নোট- আরিয়াস ট্রিনিটি মতবাদে বিশ্বাসি ছিলেন না। ব্রাজেন্টাইন সাম্রাজের ঐতিহাসিক এবং থিয়োলজিয়ান সাপতায়াজ ভি “ইসলামকে” অভিহিত করেন “আরিয়াস খৃষ্ঠিনিয়াটি” এর পরবর্তি রুপ হিসেবে- Continuation of Arious Christianity ] যাই হোক বেশির ভাগ কার্ডিনাল ট্রিনিটি মেনে নেন।* এবং ট্রিনিটি খৃষ্ঠ ধর্ম বিশ্বাসের একটি মৌলিক উপাদানে পরিনিত হয়। ট্রিনিটি ধারনাটির অর্থ ঈশ্বরের তিনটি রুপ। পিতা, পুএ ও পবিএ আত্না। পবিএ আত্নার স্পর্শে ডিসেম্বারের ২৫ তারিখ এ জিসাস (PBUH) কুমারি মা মেরির গর্ভে জন্ম গ্রহন করেন। জিসাস হলেন ঈশ্বরের পুএ। এবং তিনিই হলেন ঈশ্বর। তাই ২৫ ডিসেম্বর খৃষ্ঠ ধর্ম বিশ্বাসিরা ক্রিসমাস ডে বা বড় দিন হিসাবে পালন করে থাকে। বলা বাহুল্য জিসাসের জন্ম ২৫ ডিসেম্বর হয়েছিলো কিনা তা নিয়ে যথেষ্ট মতভেদ খোদ খৃষ্টানদের মধ্যেই রয়েছে। প্রটেস্টেন্ট খৃষ্টানরা মনে করে জুলাই মাসের চার তারিখ।
ক্রিসমাস ডে বলা অর্থ ট্রিনিটি ধারনা স্বিকার করে নেওয়া।

এ ব্যাপারে ইসলামিক দৃষ্টিভঙ্গি-
'তারা বলে, দয়াময় সন্তান গ্রহণ করেছেন। তোমরা তো এক বীভৎস কথার অবতারণা করেছ। এতে যেন আকাশসমূহ বিদির্ণ হয়ে যাবে, পৃথিবি খন্ড-বিখন্ড হবে ও পর্বতসমূহ চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে আপতিত হবে। যেহেতু তারা দয়াময়ের উপর সন্তান আরোপ করে। অথচ সন্তান গ্রহণ করা দয়াময়ের জন্য শোভনিয় নয়। আকাশসমূহে এবং পৃথিবিতে এমন কেউ নেই , যে দয়াময়ের নিকট উপস্থিত হবে না বান্দারূপে।' [সূরা মারিয়াম: ১৯,৮৮-৯৩]

ব্যাপারটা আরও পরিস্কার হতে আমাদের যেতে হবে পবিএ কুরানের ১১২ নম্বর সূরায়। সূরা ইখলাস (১-৪)
'বলুন আল্লাহ এক
আল্লাহ অমুখাপেক্ষী
তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং কেউ তাকে জন্ম দেয়নি
এবং তার সমতুল্য কেউ নেই।'

ইসলাম অনুসারে মেরি ক্রিসমাস বলাটা চুরান্ত শিরক অর্থাৎ সবচেয়ে বড় পাপ যা কখনওই ক্ষমা করা হবে না। এমনি এমনি এটা বলা যায় কি? এর উওর যা আপনি বিশ্বাস করেন না তা বলা অর্থ নিজের বিশ্বাসকে অবজ্ঞা করা। আর ইসলামও এই অনুমতি দেয় না। আপনার বন্ধুকে খুশি করতে এমনি এমনি বলতে পারেন না আল্লাহ এর সন্তান আছে।[নাউজুবিল্লাহ]

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৯

কলাবাগান১ বলেছেন: "ইসলাম অনুসারে মেরি ক্রিসমাস বলাটা চুরান্ত শিরক অর্থাৎ সবচেয়ে বড় পাপ যা কখনওই ক্ষমা করা হবে না। "
হায়রে ধর্মান্ধ

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৯

যাযাবর চিল বলেছেন: এটাই ইসলাম। আল্লাহ এটাই বলেছেন। এখন মানা না মানা আপনার কাছে। কেউ জোর করবে না।

২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:

আপনি এত জানেন, ২ বিলিয়ন খৃস্টান এত জানে না কেন?

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪২

যাযাবর চিল বলেছেন: এই কথাগুলা আমি বানাই নাই। স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির এনসাইক্লোপিডিয়া এবং সত্য বাইবেল সোসাইটি এর লেখা থেকে পেয়েছি। রেফারেন্স- Click This Link
http://www.christadelphia.org/trinityhistory.htm
কে কেন কি জানে না সেটা তো আমি বলতে পারবো না।

৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: 'বলুন আল্লাহ এক
আল্লাহ অমুখাপেক্ষী
তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং কেউ তাকে জন্ম দেয়নি
এবং তার সমতুল্য কেউ নেই।'

ঈসা আ: এর জন্মদিনে শুভেচ্ছা! কিন্তু আল্লাহ ৩ জনের মধ্যে এক এটা গর্হিত । এটা কোরআনের আয়াতে সু-প্রতিস্ঠিত। এখানে মডারেট হবার কোন অপশন নেই।
ত্রিত্ববাদের অসাঢ় দাবী বাদ দিলে তাদের সাতে ব্যবধান সামান্যই। কারণ তারাও আহলে কিতাবী।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৫

যাযাবর চিল বলেছেন: yes. Islam itself see it as Continuation of Christianity

৪| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩১

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
সাগরসম কতোনা শিরকি পাপে হাবুডুবু খাচ্ছি আমরা। সুদ খাওয়া বন্ধ নাই, নির্যাতিত-নিপীড়ত মানুষের সাহায্য করার খবর নিই। প্রতিবিশী কি হালে আছে ওদিকে ভ্রুক্ষেপ নাই। এমতবস্থায় আপনার এই পোস্ট হলো ফাঁকা বুলি ...

তবুও লিখেছেন বলে ধন্যবাদ জানাই। তবে আপনার লেখা উচিত ছিলো প্রিয় বন্ধুটিকে শিরক না করেও কিভাবে তাঁর উৎসব-আচরণটি করা যায়। এখন কথা হলো সেটা করতে হলে আরবি-বাংলা-ইংরেজির গ্রামারে খোঁজ করা। সে কষ্টটুকো যদি করতেন ?

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৪

যাযাবর চিল বলেছেন: ভাইয়া আমার সবগুলা ব্লগ পড়ে যদি মন্তব্য করতেন খুব ভাল হতো।

৫| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৩

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
যাযাবর চিল,
সব লেখা ত পড়া সম্ভব হয় না, সময়ের অভাব। তবে আপনার কিছু লেখার সাথে পরিচয় আছে বলেই না কষ্টটুকোর কথা বলছিলুম। বিশাল সমাজ অনেক মানুষ , তাঁদের উৎসব আছে। এসব এড়িয়ে চলার কথা বলাটা সহজ। তবে বাস্তবে নিয়ে আসা মুশকিল। তাই আমাদের দেখতে হবে শিরক না করেও ভাষার মাধুর্যতা কিভাবে আনা যায়।

আশাকরি অনুধাবন করতে পারছেন। :)

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৫

যাযাবর চিল বলেছেন: আমি তো এড়িয়ে চলছি। এখন পর্যন্ত কোন সমস্যা হয় নাই। আমার জানা অনেক মানুষ আছে। আমর হিন্দু, খ্রিষ্টান, বুদ্ধ, ইহুদি বন্ধু আছে। তাদের সাথে বেশ ভাল সম্পর্ক। কই সমস্যা হয়নি তো.

৬| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১১

নতুন বলেছেন: মেরি ক্রিসমাস বলাটা চুরান্ত শিরক

Merry = Happy
Christmas= Birth of Chirst

তাহলে যীষু খৃস্টের জন্মদিনের শুভেচ্ছা কিভাবে শিরক হইলো??

আমি যীসূর জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাইতেছি.... যীষু তো একদিন জন্মাইছিলো নাকি? সেই জন্মদিনের সুভেচ্ছা জানাইতে সমস্যা কোথায়?

উপরের যেই কাহিনি বললেন সেটা তো পরে সংযোজন...সেটা ভুল করছে কিন্তু তাতে কি যীষূর জন্মদিন পাল্টে গেছে?

আপনি উপরে জিসাস (PBUH) খ্রিষ্ট লিখতে পারেন???? এটা শিরক না?

ঈসা আ: বলতে পারেন... কিন্তু jesus christ যখন বলবেন তখন.... ইশ্বর এবং ম্যেরীর পুত্র কেই জেসাস খ্রিস্ট বললেন... জেসাস মানেই হইলো...মেরীর + ইশ্বরের পুত্র... অন্য কেউ নাই এই নামে..

তাই আমি ঈসা আ: বলি... কিন্তু শুধু জিসাস/যীষু বলি... ;)

আর আপনি ফতোয়া দিলেন যে '''' ইসলাম অনুসারে মেরি ক্রিসমাস বলাটা চুরান্ত শিরক অর্থাৎ সবচেয়ে বড় পাপ যা কখনওই ক্ষমা করা হবে না। ;;;

কোরানে/হাদিসে কি কোথাও সরাসরি বলা আছে যে ''মেরি ক্রিসমাস'' বলা শিরক? <<< নাই,, তাহলে এটা আপনাদের সৃস্টি তাইনা??

ঈসা আ: জন্মগ্রহন করেছেন সেই দিনে যদি আপনি কাউকে উইস করেন তবে সেটাও কি শিরক হবে??

আপনার বন্ধু একটা উসতব করছে... আপনি তাকে ঐ দিন আনন্দময় হউক এটা উইস করা কিভাবে শিরক হয়??

শিরক এইভাবে মুড়ি মুড়কির মতন ফোটানো শুরু করলে তো সমস্যা...

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৫

যাযাবর চিল বলেছেন: PBUH- peace be upon him.
Jesus ইংরেজি শব্দ। প্রথম বাইবেল লেখা হয় গ্রিক ভাষায়। Jesus, গ্রিক ভাষায় J উচ্চারন “য়” এর মত। Jesus এর উচ্চারন ঈশো। ইংরেজিতে Jesus হয়ে যায় জিসাস। [ যেমন এখন অনেক পেপার য়ুভেন্টাসকে লেখে জুভেন্টাস]।
মেরি ক্রিসমার্স – একতা শুধু মাত্র একটি নিছক শব্দ না, এটি একটা বিশাল ধারনাকে বহন করে। যে ধরনাটি শিরক। এখন যদি না জেনে কিছু বলা, করা পুরাপুরি মূর্খতা।
সরাসরি আয়াত- ই উল্লেখ করলাম। 'তারা বলে, দয়াময় সন্তান গ্রহণ করেছেন। তোমরা তো এক বীভৎস কথার অবতারণা করেছ। এতে যেন আকাশসমূহ বিদির্ণ হয়ে যাবে, পৃথিবি খন্ড-বিখন্ড হবে ও পর্বতসমূহ চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে আপতিত হবে। যেহেতু তারা দয়াময়ের উপর সন্তান আরোপ করে। অথচ সন্তান গ্রহণ করা দয়াময়ের জন্য শোভনিয় নয়। আকাশসমূহে এবং পৃথিবিতে এমন কেউ নেই , যে দয়াময়ের নিকট উপস্থিত হবে না বান্দারূপে।' [সূরা মারিয়াম: ১৯,৮৮-৯৩]
এটা কাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলা হয়েছে? আপনার কি মনে হয়? বুদ্ধদের নিয়ে নাকি হিন্দুদের নিয়ে? নাকি শিখ?

৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০২

কালীদাস বলেছেন: শিরক নিয়া টেনশনে আছেন ভাল কথা। বিদআত নিয়া মত কি আপনার? আজকে সারাটা দিন লুকজন মিলাদুন্নবি পালন করার জন্য ক্রিসমাসের উদাহরণ দিছে, কি কইলেন হেগরে?

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৬

যাযাবর চিল বলেছেন: কালিদাস ভায়া আমার পরের পোস্টটি পড়েন।

৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৮

নতুন বলেছেন: PBUH- peace be upon him.
Jesus ইংরেজি শব্দ। প্রথম বাইবেল লেখা হয় গ্রিক ভাষায়। Jesus, গ্রিক ভাষায় J উচ্চারন “য়” এর মত। Jesus এর উচ্চারন ঈশো। ইংরেজিতে Jesus হয়ে যায় জিসাস। [ যেমন এখন অনেক পেপার য়ুভেন্টাসকে লেখে জুভেন্টাস]।
মেরি ক্রিসমার্স – একতা শুধু মাত্র একটি নিছক শব্দ না, এটি একটা বিশাল ধারনাকে বহন করে। যে ধরনাটি শিরক। এখন যদি না জেনে কিছু বলা, করা পুরাপুরি মূর্খতা।

আপনি জেসাস নামের সাথে দুরদ পরবেন কারন এইটা জেসাস হইলো ঈসা আ: ....

কিন্তু জন্মদিনের শুভেচ্ছা কে বানাইলেন ত্রিনিটিকে সমথ`ন করা?

ঈসা আ: এর জন্মদিনে শুভেচ্ছা কেন হবে না?

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১২

যাযাবর চিল বলেছেন: দাদা আপনাকে একটু ভাষা নিয়ে পড়তে হবে। আমরা অনেক শব্দ বলি যেটা উৎসতে তা ছিল না। যেমন ইস্কেন্দার- এটা আসলে আলেকজ্যান্ডার। ওসমানীয় কে বলি অটোম্যান। মালয়েশিয়ানরা মোহাম্মাদ সাঃ কে বলে মোহাম্মাড। ঈশো কে আপনি জিসাস বা ঈশা বলেন এটা কোন সমস্যা না।

৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২২

মানবী বলেছেন: ক্রিসমাসের সময়টা আমেরিকার সবচেয়ে বড় উৎসব বললেও ভুল হবেনা। পথে ঘাটে, অফিস আদালতে বিশেষ করে দোকান পাট আর শপিং মল গুলোতে সাজ সাজ রব আর উৎসবের আমাজে ছেয়ে থাকে। অথচ এই দেশেও সকলকে "মেরি ক্রিসমাস" বলে গ্রিট করা হয়না বরং বলা হয় "হ্যাপি হলিডেজ"। বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের অণুভূতির প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই এধরনের সম্ভাষন অথচ বাংলা ব্লগে "মেরি ক্রিসমাস" বলা না বলাএ বিতর্ক দেখে বুঝতে পারছিনা বাংলাদেশে আজ এই সম্ভাষণ স্টাইলে পরিত হয়েছে কিনা!

আজ আমেরিকার একটি সংবাদ মাধ্যম থেকে জানলাম বালংদেশের খ্রিস্টানদের বড় একটি অংশ বিভিন্ন হুমকী পেয়েছেন, দিনাজপুরের একটি চার্চ তাঁদের ঐতি্হ্যবাহী মিডনাইট মাস বাতিল করেছেন নিরাপত্তার অভাবে। স্বাধীনতার ৪৪ বছর পর কুলাঙ্গারের এমন ধৃষ্টতা হয় এদেশে বসেই এদেশের মানুষকে ভয়, আশংকা আর নিরাপত্তআহীনতার মাঝে ডুবিয়ে রাখা তা খুঁজে বের করে নির্মুল করা জরুরী।

অখ্রিস্টানদের মুখে "মেরি ক্রিসমাস" সম্ভাষণ নয়, প্রয়োজন অখ্রিস্টানদের কাছ থেকে ক্রিসমাস পালনে খ্রিস্টানদের নিরাপত্তা নিশ্চয়তা।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৫

যাযাবর চিল বলেছেন: যারা এমন হুমকি দেয় তারা দেশ এবং ইসলামের শত্রু

১০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৫

নতুন বলেছেন: মানুষকে আপনার ভন্ডামীর মুখোশটা দেখানো দরকার।

ধম` ধম` করে ব্লগিং করে বেহেস্ত হাসিল করে ফেলে যিনি তার আসল রুপটা দেখা দরকার তো।

ট্রাফিক দিয়ে কি হয়... প্রায় ১০ বছর তো দেখলাম এমন কত বেয়াদব এলো গেলো... কিছু টেরাফিক এরা অবশ্য পায়...

১১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৭

নতুন বলেছেন: ভাই জান আপনি মন্তব্য মুছে ফেলেন কেন??

গালি দেবার সাহস থাকলে সেটা সবাইকে দেখানোর সাহসও থাকা উচিত...

আপনার জন্য করুনা হচ্ছে... এমন মন মানুষিকতার মানুষেরা কিভাবে ভদ্রলোকের মুখোস পড়ে ইসলামের পক্ষে জিকির করে...

১২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১০

নতুন বলেছেন: ভীরু কাপুরুষেরা সরাসরি যুক্তি দিয়ে না পারলে গালিবাজি করে... কিছু চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে পালিয়ে যায়...

আপনিও প্রমান করলেন আপনিও তাদেরই মতন একজন...

ধন্যবাদ ভাল থাকবেন...

get a life

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৭

যাযাবর চিল বলেছেন: মার্ক টোয়েন এর উপদেশটা ভুলে গেছিলাম। “ don’t argue with stupid” । এখন সেটা মেনে চলছি। আমার লেখাটা যথেষ্ট প্রঞ্জল। ব্যাখার দাবি রাখে না। না মানলে নাই। মুড়ি খাও।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.