নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তোমরা মানুষ, আমরা মানুষ, তফাৎ শুধু শিরদাঁড়ায়

যাযাবর চিল

i agree to disagree...

যাযাবর চিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইতিহাস পাঠঃ বৈশাখী মেলা

১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:১৬


আকবরের থিংক ট্যাংক সংকর ক্যালেন্ডার তারিখ-ই-ইলাহির জনপ্রিয়তা তৈরি করার জন্য একটি উৎসবও আমদানি করেন, ইরান থেকে। এবং এক্ষেত্রেও দীন ই ইলাহির বৈশিষ্ট অক্ষুণ্ণ রাখা হয়। এই উৎসব গ্রহন করা হয় অগ্নি পুজারি জরথুস্ত্রবাদের বছরের প্রথ্ম দিনের উৎসব নওরোজের অনুকরণে।[https://goo.gl/kwjXPU] এছাড়া নওরোজ শিয়া সম্প্রদায়েরও একটি বড় উৎসব [https://goo.gl/gll6Uz]। বৈশাখ মাসে রাজকীয় উদ্যোগে নওরোজ পালন শুরু হয়। পরে এই উৎসব বৈশাখী মেলা নাম ধারন করে [https://goo.gl/VE0c9s]। শিয়া সম্প্রদায় ব্যতিত, সাধারণ মানুষের কাছে এই উৎসব খুব বেশি একটা জনপ্রিয়তা পায় না। সম্রাট আকবর হতে সম্রাট আওরঙ্গজেবের সময় পর্যন্ত (১৫৫৬-১৭০৭) এটা রাজকীয় উদ্যোগে পালন করা হতো। সম্রাট আওরঙ্গজেবের রাজত্ব শেষ হওয়ার সাথে সাথে নওরোজও তার জৌলুস হারিয়ে ফেলে। আধুনিক নববর্ষ উদযাপনের খবর প্রথম পাওয়া যায় ১৯১৭ সালে। হিন্দুরা প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশদের বিজয় কামনা করে সে বছর পহেলা বৈশাখে হোম কীর্তন ও পূজার ব্যবস্থা করা হয়। এরপর ১৯৩৮ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ও অনুরূপ কর্মকান্ডের উল্লেখ পাওযা যায়। পরবর্তীকালে ১৯৬৭ সনের পূর্বে ঘটা করে পহেলা বৈশাখ পালনের রীতি তেমন একটা জনপ্রিয় হয় নি [https://goo.gl/VE0c9s]। ১৯৬৭ সালে সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট রমনা পার্কে অশ্বত্থ গাছের নিচে প্রথম বর্ষবরণ অনুষ্ঠান শুরু করে [https://goo.gl/VE0c9s]। এটাকে কেন্দ্র করে মেলাও শুরু হয় কিছুদিন পর।
#ইতিহাস_পাঠ ২
#পহেলা_বৈশাখ ২
#KnowYourHistory

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:২১

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: জরস্থুবাদ/জরাস্ট্রিয়ান মতবাদ কি অগ্নিপুজারী?

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৩১

যাযাবর চিল বলেছেন: জী!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.