নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি বলা যায়! কিছু কথায় নিজেকে ব্যক্ত করা সম্ভব না আমার পক্ষে। তাই একটা সিরিজে কিছু কিছু করে সবই বলছি।

সামু পাগলা০০৭

আমি অতিআবেগী, আগে ব্যাপারটা লুকানোর চেষ্টা করতাম। এখন আর করিনা।

সামু পাগলা০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বের সেরা দশটি বৃহৎ, অতিমানবীয় রহস্য এবং রহস্যজট খোলার যাত্রায় পাওয়া মনি মানিক্য! (প্রথম কিস্তি)

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭

সৃষ্টি বড়ই রহস্যময়। এর পরতে পরতে পরতে লুকিয়ে নানা রহস্য। এ রহস্যময় সৃষ্টির কতটুকুই বা আমরা জানতে পেরেছি? খুব কম। সৃষ্টির যতো রহস্য সমাধা হয়েছে তা বিন্দু সমান, আর যা বাকি তা যেন গোটা এক মহাসমুদ্র! যুগে যুগে শত সাধনায় মানুষ রহস্যসমুদ্রে হাতড়ে জট খুলে কিছু মনি মানিক্য পেয়েছে ব্যাখ্যা রূপে। আজকে বিশ্বের ইন্টারেস্টিং সেসব রহস্য নিয়ে লিখতে বসে পরলাম। :)


১) ম্যারি সেলেস্তে; একটি ভৌতিক জাহাজ!


রহস্য: ১৮৭২ সালে এটলান্টিক মহাসাগরে এজোরেস দ্বীপে ম্যারি সেলেস্তে নামের একটি জাহাজ উদ্ধার করা হয়। জাহাজটি মাসখানেক ধরে ভেসে বেড়াচ্ছিল সাগরে। তখনো ছয় মাসের মতো খাবার ও পানির মজুদ ছিল। জাহাজটিতে জীবিত বা মৃত কোন সদস্য পাওয়া যায়নি। একজনও নয়! তবে এর সকল জিনিসপত্র একদম সাজানো গোছালো ছিল। যাত্রীদের মালপত্র একদম সেখানেই ছিল যেখানে থাকার কথা! দেখে বোঝা যায় এই জাহাজটিতে মানুষের আনাগোনা ছিল। তবে তারা কোথায় গেলেন? বাতাসে মিলিয়ে তো যেতে পারেন না! জলদস্যুদের কবলে জাহাজটি পরেনি কেননা কোন হস্তাহস্তির চিহ্ন বা লুটপাট হয়নি। কোন প্রাকৃতিক দূর্যোগ বা ঝড়ের আভাসও সেই এরিয়ায় সে সময়ে পাওয়া যায় নি। সবমিলিয়ে অলৌকিক কোন শক্তিতে জাহাজের সব মানুষ উধাও হয়ে গিয়েছিল তাই মনে করা হত একটা লম্বা সময় ধরে। একারনেই ম্যারি সেলেস্তেকে একটি ভৌতিক জাহাজ বলা হয়ে থাকে।



ব্যাখ্যা: রহস্য লুকিয়ে নয়টি শুন্য মদের বোতলে! জাহাজটিতে ১৭০১ ব্যারেল মদ ছিল, যার মধ্যে নয়টি খালি পাওয়া যায়। সেই নয়টি ব্যারেল লিকড হয়েছিল। লাল ওকের তৈরি ছিল ব্যারেলগুলো। লাল ওক অনেক বাষ্প এমিট করে থাকে। যেকোন ধরনের স্পার্ক তা কোন ধূমপায়ী যাত্রীর পাইপ হতে আসতে পারে বা ব্যারেলগুলোর ঘষাঘষিতেও হতে পারে প্রচুর বাষ্প এমিট করতে পারত। যা দেখে সাথে সাথে জাহাজের ক্যাপ্টেন সকল যাত্রীকে লাইফবোটে করে নেমে যেতে বলেন জাহাজটি থেকে বিষ্ফোরণের ভয়ে। যদিও ম্যারি সেলেস্তে বিষ্ফোরিত হয়নি শেষ পর্যন্ত, ব্যাস ব্যারেলগুলো পুরোপুরি নিঃশেষিত হয়েছিল ধোঁয়া ছড়িয়ে। জাহাজটির লাইফবোট এবং দড়ি মিসিং ছিল। টেবিলে গোছানো অর্ধসমাপ্ত ব্রেকফাস্ট পরে ছিল। এসবই প্রমান করে হুট করে তারা সকালবেলা সরে পরেন। যদিও সেই লাইফবোট বা কোন সদস্যের হদিস কখনো পাওয়া যায়নি। বিশ্বাস করা হয়ে থাকে বৈরী পরিবেশে, ক্ষুদায় তারা সবাই মারা যান! আর ম্যারি সেলেস্তে পরে থাকে জনমানবহীন অবস্থায় নয়টি শুন্য মদের ব্যারেল নিয়ে!

২) পায়রার বাড়ির ফেরা এবং হারানো!

রহস্য: যে পায়রার রহস্য গল্প করতে যাচ্ছি তাদেরকে হোমিং পায়রা বলা হয়ে থাকে। এমন নামের কারন তাদেরকে যেকোন অচেনা, অজানা জায়গায় ছেড়ে দিলেও তারা ঠিকই খুঁজে খুঁজে নিজ গৃহে ফিরতে পারে! কিভাবে তা সম্ভব? এই রহস্য সমাধানে ১৯৬০ সালে একদল রিসার্চার নেমে পরেন। তারা নিউ ওয়ার্ক স্টেইটের বিভিন্ন জায়গায় হোমিং পায়রাদের ছেড়ে দেন। যেকোন জায়গা থেকে তারা আবারো নিজ গৃহে ফিরে আসতে পেরেছিল। শুধু জার্সি হিলে যে পাখিদের ছাড়া হয়েছিল তারা বারবার হারিয়ে যেত! অবাক, দিশেহারা, ছত্রভংগ হয়ে উড়ে বেড়াত! তবে ১৯৬৯ সালের ১৩ আগস্ট তারা আবার খোঁজ পায় নিজ আবাসস্থলের। এর কারন কি? কেন তারা নিউ ওয়ার্ক স্টেইটের সেই জায়গাটিতেই হারাত, আর কেনইবা শুধু ১৩ ই আগস্ট বাড়ি ফিরতে পারল?



ব্যাখ্যা: ড: জোনাথন হ্যাগস্ট্রাম ব্যাখ্যা দেন এ রহস্যের। পাখিরা কম্পাস এবং ম্যাপ ব্যবহার করে থাকে নীড়ে ফেরার জন্যে। সূর্যের অবস্থান তাদেরকে কম্পাস সেট করতে সহায়তা করে। তবে এই হোমিং পায়রারা অন্যরকম। তারা ম্যাপ হিসেবে ব্যবহার করে শব্দকে! এই শব্দ মানুষের শোনার সাধ্যের বাইরে। তবে পায়রারা পৃথিবী পৃষ্ঠে সমুদ্র ঢেউয়ে হওয়া সূক্ষ্ণ কম্পনের শব্দকে ব্যবহার করে নিজেদের অবস্থান বুঝে ঘরে ফিরতে পারে। জায়গা পরিচিত হোক না হোক, এ শব্দ তাদের অতি পরিচিত!
তাহলে জার্সি হিলের রহস্যটা কি? কেন সেখানে তারা হারিয়ে যেত? যেসব সময়ে তারা হারিয়েছে সেসব সময়ে জার্সি হিলে প্রবল বাতাসের আনাগোনা ছিল। যা সেই শব্দ বা সিগন্যালটিকে শোনা মুশকিল করে দিয়েছিল পায়রাদের জন্যে। কিন্তু ১৩ আগস্ট জার্সি হিলে বাতাস চলাচল স্বাভাবিক ছিল এবং তারা খুঁজে পেয়েছিল নিজ ঘর। এই হচ্ছে হোমিং পায়রাদের রহস্য!

৩) সাগরে অতিমানবীয় শব্দ!

রহস্য: ১৯৯৭ সালে প্যাসিফিক জুড়ে খুব জোরে, লো ফ্রিকোয়েন্সির একটি শব্দ শোনা যায়। পানির নিচের লিসেনিং স্টেশনগুলো ৫০০০ কিলোমিটার দূরত্বে শুনেছিল অদ্ভুত রহস্যময় শব্দটি। গা ছমছমে ভয় জাগিয়ে দেওয়া। যেন কোন হিংস্র প্রানীর আর্তচিৎকার! এ কারনে অনেকেই সাজেস্ট করেছিল কোন অজানা পশুর শব্দ ছিল সেটি। সেই পশুটির আগমন অন্যকোন গ্রহ থেকে হতে পারে এমন জল্পনাও তৈরি হয়েছিল। আসলেই কি তাই?



ব্যাখ্যা:
আসল কারনটি খুবই সরল। ন্যাশনাল ওশানিক এন্ড এটমোসফেয়ারিক এডমিনিস্ট্রেশনের গবেষকেরা সেটিকে কোন পশুর শব্দ মানতে নারাজ ছিল বরাবরই। একপর্যায় তারা আবিষ্কারও করে ফেলেন যে এন্টার্টিকার কাছে আইসবার্গ ভাংঙার কারনে শব্দটি তৈরি হয়েছিল। ফ্যান্টাসি পছন্দ করেন যারা তারা এমন সহজ ব্যাখ্যায় যারপরনাই হতাশ হয়েছিলেন!

৪) কোন অলৌকিক শক্তিতে পিরামিড তৈরি হয়েছিল? 

রহস্য: অনেকদিন পর্যন্ত বিশ্বাস করা হত শুধু মানব শক্তিতে পিরামিড তৈরি সম্ভব নয়! নিশ্চই কোন এলিয়েনের সাথে সম্পর্ক ছিল মিশরীয়দের। কেননা কোন আধুনিক প্রযুক্তি ছাড়া এত ভারী ভারী মূর্তি ও পাথর যার ওজন প্রায় ২.৫ টন তা মরুভূমিতে টানা বা সরানো সম্ভব না কেবল বাহুর জোরে। আসলেই সেভাবে পিরামিড তৈরি করতে হলে যে পরিমান লোকবল বা সময় লাগত তাতে পিরামিড শেষ পর্যন্ত তৈরি হতো কিনা সন্দেহ। তো এলিয়েন কিছু সাহায্য করেছে নিশ্চিত! তাই কি?



ব্যাখ্যা: আসল ব্যাখ্যাটি আসলে পানির মতো সহজ। পানিই যে ব্যবহৃত হয়েছিল! বিশাল বিশাল স্লেজগাড়ীতে পাথরগুলোকে টেনে নেবার সময়ে বালুতে পানি ঢালা হতো যা স্লাইডিং ফ্রিকশন কমিয়ে টানার কাজটি খুবই সহজ করে দিত। এই ট্রিকটি ব্যবহার করে মিশরীয়রা শ্রমিক সংখ্যা অর্ধেকে নামিয়ে এনেছিল!
২০১৪ সালে আমস্টারডাম ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা এই রহস্যজট খোলেন। একটি প্রাচীন মিশরীয় সমাধিতে একটি ছবি পাওয়া যায় যা ১৯০০ বি.সি.র ধারনা করা হয়ে থাকে। সেই ছবিতে দেখা যায় মিশরীয় শ্রমিকেরা স্লেজে করে একটি ভারী মূর্তি বয়ে নিয়ে যাচ্ছে এবং স্লেজের সামনে একজন মানুষ পানি ঢেলে যাচ্ছে বালুতে। এই পানির মতো সহজ কারনটি জানতে কত যুগ অপেক্ষা করতে হলো! এটি সেই প্রশ্নটিকে আবার দাড় করিয়ে দেয়, প্রাচীনকালে মানুষেরাই কি বেশি আধুনিক ছিলেন?

৫) মৃত্যু উপত্যকার চলমান পাথর!

রহস্য: পূর্ব রহস্যে ২.৫ টন পাথর মানুষ কিভাবে টানত তা ভাবা হচ্ছিল। এই রহস্য আরোই জটিল! ৭০০ পাউন্ড পাথর নিজে নিজেই সরে যাবার রহস্য! ডেথ ভ্যালি বা মৃত্যু উপত্যকা পূর্ব ক্যালিফোর্নিয়ার একটি মরুভূমি যা পৃথিবীর অন্যতম উষ্ণ স্থান হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। ১৯৪০ সাল থেকে মানুষ ভেবেই যাচ্ছিল কিভাবে এই মরুভূমির ভারী ভারী পাথরগুলো নিজে নিজে সরে যায় এবং পিছে লম্বা চিহ্ন রেখে যায় বালুর মধ্যে! বালুতে কেবলই পাথর সরার লম্বা চিহ্ন। কোন মানুষ বা প্রানীর পদচিহ্ন কখনোই পরিলক্ষিত হয়নি। নিশ্চই পাথরগুলোর ওপরে ভূতের কোন আছর হয়। নয়তো কিভাবে এমন মিরাকেল সম্ভব?



ব্যাখ্যা: ২০১১ সালে ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার গবেষকেরা অবশেষে এই রহস্যজট খুলেছিলেন। ন্যাশনাল পার্ক সার্ভিস তাদেরকে সেই পাথরগুলোতে কোন কাঁটাছেড়া করতে দিতেন না। সেজন্যে তারা একই সাইজের ১৫ টি পাথর এনে সেই মরুভূমিতে রেখেছিলেন জিপিএস সিস্টেম সংযুক্ত করে। দু বছর গবেষনা করার পরে তারা ইউরেকা বলে উঠলেন। শীতকালে খুব পাতলা বরফ জমে যেত মরুভূমি তলে। আর সূর্যে সে বরফ গলে ছোটখাট পুকুরের মতো হয়ে যেত। বাতাস প্রবল ধাক্কায় গলে যাওয়া বরফ বা পানির প্রবাহ সরিয়ে নিয়ে যেত এবং স্রোতময় পানির ধাক্কা পাথরগুলোকে টেনে নিয়ে যেত। অল্প পানি ও হালকা বাতাসই হচ্ছে ভূতের আছরের পিছের আসল রহস্য! তবে এ পাথরগুলো খুবই ধীরে ধীরে সরে, খালি চোখে দেখা যায় না এমনভাবে। একটা লম্বা সময় পরে পরে পর্যবেক্ষন করলে বোঝা যায় কি ভীষন পরিবর্তন হয়েছে অবস্থানে। আবারো সেই সরল পানির যুক্তিতে জটিল রহস্যে মুক্তি!

বাকি পাঁচটি বৃহৎ রহস্য পরের কিস্তিতে দেওয়া হবে। এ পর্ব ভালো লেগেছে আশা করি।

সূত্র: অন্তর্জালের নানা অলিগলি!

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


৫) মৃত্যু উপত্যকার চলমান পাথর!

"বাতাস পাথরগুলোকে পানির ওপরে ভাসিয়ে সরিয়ে নিয়ে যেত। "

-তা'হলে, "পানির উপর ভাসিয়ে", বাতাস পাথে সরাচ্ছে? পাথর পানি পেলে ভেসে উঠে, নাকি তলায় গিয়ে অবস্হান নেয়?

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুন্দর প্রশ্নে। মরুভূমির শক্তিশালী বাতাস গলে যাওয়া বরফ বা পানিকে সজোরে ধাক্কা দেয়। সেই ধাক্কা পাথরগুলোকে টেনে নিয়ে যেতে থাকে। দূর থেকে দেখলে মনে হবে পানির ওপরেই ভেসে আসছে যেন! আসলে পানি পেছনে থেকে সরিয়ে নিয়ে যায়। আমি হয়ত ঠিকভাবে বোঝাতে পারিনি। আপনার প্রশ্নে ক্লিয়ার হয়ে গেল বিষয়টি। সেজন্যে ধন্যবাদ।
পাঠকদের মন্তব্যে আরো রহস্য বের হবে ও জট খুলবে সে কামনাই করি। :)

পাঠ ও মন্তব্যে অনেক কৃতজ্ঞতা।
শুভকামনা রইল!

২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯

সামিয়া বলেছেন: আমি আপনার post অনেক আগে থেকেই পড়ে এসেছি, অসাধারণ লিখেন আপনি। কানাডার স্কুল নিয়ে আপনার লেখা সিরিজগুলো পড়ে আপনার সম্পর্কে জানবার ইচ্ছে হয়েছে, এবং দেখার ও। যাই হোক Be happy always, Blessing......

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: সামিয়া আপুউউউ!
অনেক ভালো লাগল আমার পোষ্টে পেয়ে। আপনার সহজবোধ্য, প্রান্জল লেখা আমি অনেক পছন্দ করি। আর ছবিও কত সুন্দর তোলেন!

ও! আপনার এমন আন্তরিক অনুপ্রেরনায় মন খুশিতে ঝলমলিয়ে উঠল। :)
অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।
মন থেকে দোয়া করি অনেক ভালো থাকুন, সুখে থাকুন!

৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কিন্তু ম্যারি সেলেস্তে কোন দেশের জাহাজ ছিল, সেটার যাত্রী কারা ছিল তাতো জানার কথা। কোন দেশ নিশ্চয়ই ঐ জাহাজের দাবীদার হওয়ার কথা। আর হাওয়ায় মিলিয়ে যাওয়া মানুষদের স্বজনেরা তাদের না খোজার ও কোন কারণ নাই। রহস্য কি আরো কিছুটা থেকেই গেলো না আপু?

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: খোঁজাখুঁজি অনেক হয়েছে। তবে সেই লাইফবোটটির বা যাত্রীদের কোন হদিস পাওয়া যায়নি। যাত্রী কেন? ক্যাপ্টেনের নামও সবার জানা। সমস্যা তো সেটা না। নাম জানলেই বা কি? যদি পানিতে সবাই তলিয়ে যায়? সবাই একটি লাইফবোটে কেন সরে গিয়েছিল সেটা ছিল আসল প্রশ্ন। সে রহস্য সমাধা হয়েছে।

আর রহস্য থাকল কিনা সেটা পাঠকের হাতে ছেড়ে দিলাম! পাঠকের মতামত শিরোধার্য। :)

পাঠ ও মন্তব্যে অজস্র ধন্যবাদ।

৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


:বিশাল বিশাল স্লেজগাড়ীতে পাথরগুলোকে টেনে নেবার সময়ে বালুতে পানি ঢালা হতো যা স্লাইডিং ফ্রিকশন কমিয়ে টানার কাজটি খুবই সহজ করে দিত। এই ট্রিকটি ব্যবহার করে মিশরীয়রা শ্রমিক সংখ্যা অর্ধেকে নামিয়ে এনেছিল! "

-আপনি ভুল পড়েছেন, মিশরের এই এলাকার বালিতে পানি দিলে, উহা পিচ্ছিল হবে না, সরে যাবে। এটেল মাটিতে পানি দিলে উহা পিচ্ছিল হবে। আরেকটু সঠিক মতো পড়ে নেন।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: জ্বি অামি বেশ অনেক জায়গাতেই এমন লজিক পড়েছি। কোন বিশেষকেরা এমনটা কিভাবে আবিষ্কার করেছেন তাও তো বলেছি। একটি থিয়োরির পক্ষে বিপক্ষে অনেক যুক্তি থাকে। আপনার যুক্তি তুলে ধরায় আবারো কৃতজ্ঞতা জানাই।

সুখে থাকুন সদা সর্বদা!

৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পায়রাদের ব্যাপারটা সত্যিই ইন্টারেষ্টিং :)

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হুমম পাঠকের ইন্টারেস্টিং লাগলেই বলতে হয় লেখা সার্থক! :)

৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: (৩) ফ্যান্টাসি পছন্দ করেন যারা তারা এমন সহজ ব্যাখ্যায় যারপরনাই হতাশ হয়েছিলেন! ......আমিও হলাম।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৫

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হাহা, আসলে ভাই, জগৎ এর সবচেয়ে জটিল রহস্যগুলোর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাগুলো আসলেই বোরিং ও হতাশাজনক! ভূত প্রেতে বিশ্বাসীদের মন ভেংঙে চূড়মার করে দেয়! হাহা।

৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: (৪) প্রাচীনকালে মানুষেরাই কি বেশি আধুনিক ছিলেন? .....ক্ষেত্র বিশেষে বলতে হয় তাই।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ভাই, আপনি বেশকিছু কমেন্ট করে পোষ্টের বিভিন্ন এসপেক্ট তুলে ধরেছেন বলে অনেক কৃতজ্ঞ আমি। লেখায় অনুপ্রেরনা পেলাম।

আমার ভ্রমনপাগল ভাইটি অনেক ভালো থাকুক, সুখে থাকুক!

৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ৫) মৃত্যু উপত্যকার চলমান পাথর! এর রহস্যময়তার কথা জেনে সত্যিই চমৎকৃত হলাম.....বাকী পাঁচটা জানার অপেক্ষায় থাকলাম।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। পরের পর্ব লেখার অনুপ্রেরনা নতুন করে পেলাম আপনার কল্যানে।
যত্ন নিয়ে পোষ্টটি পড়েছেন এবং যত্ন নিয়ে কমেন্টও করেছেন। অনেক কৃতজ্ঞ আমি।

শুভকামনা!

৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পৃথিবীতে কোন কিছুরই কোন রহস্য নাই। সব রহস্যের বিজ্ঞানভিত্তিক কার্যকারণ রয়েছে। এই পোস্টে সেগুলো ব্যাখ্যা করা হয়েছে। পাঁচটি ব্যাখ্যাই পর্যাপ্ত বলা সঙ্গত হবে না। অবশ্য তার মানে এই নয় যে, কোন রহস্যের অতি প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। আসলে বিজ্ঞানভিত্তিক কার্যকারণ শতভাগ উন্মোচিত নয়। যেদিন তা' হবে, সেদিন আমরা বলবো, ও, এই ব্যাপার?

ভালো লাগলো ব্যতিক্রমধর্মী পোস্টটি।
ধন্যবাদ সামু পাগলা০০৭।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: একদম মুখের কথা টেনে এনে বলেছেন হেনাভাই। এ সকল রহস্য উন্মোচনের পরেও অনেক প্রশ্ন মাথায় ভীর করে। যেন এক রহস্যের ভেতরে আরেক রহস্য! থাকনা, জানা অজানার এ ছায়াখেলা এভাবেই চলুক না! সবকিছু জেনে গেলে সৃষ্টিকে কি এত আকর্ষনীয় মনে হতো? :)

আপনার ভালো লাগায় প্রীত।
আপনার সার্বিক কল্যান ও সুস্থতা কামনা করছি হেনাভাই!

১০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১১

কাছের-মানুষ বলেছেন: মেরি চেলেস্ট জাহাজ রহস্য ইয়ে আমিও লিখেছিলাম তবে রহস্যের সমাধান ছিল না লেখায় । আপনার লেখায় তা উঠে এসেছে । প্রতিটি ঘটনাই চমৎকার ।

সত্যিই জটিল রহস্যের সহজ সমাধান ।

+++++++++++++


২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: উরে বাবা এতগুলো প্লাস!!! অনেক ধন্যবাদ।

আমি সত্যিই অনেক অনুপ্রানিত হলাম।
শুভকামনা রইল!

১১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৯

নতুন বলেছেন: চমতকার একটা লেখা মানুষের এই রকমের বিষয়ে আরো জানা দরকার তবে সমাজে অনেক কুসংস্কার এবং অলৌকিক বিষয়ের বিশ্বাস থেকে বের হতে পারবে।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: একদম ঠিক। আমি সহমত পোষন করছি। বিজ্ঞানের সাধন যতো হবে সৃষ্টি রহস্য সমাধানে, নানা রকমের কুসংস্কার দূর হয়ে সমাজ ততোই আলোকিত হবে!

অনেক অনেক প্রীত হলাম আপনার সুন্দর মন্তব্যে।
শুভকামনা রাশি রাশি!

১২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, কোন ভাবনাতিত কঠিন কাজ অতীতে সম্পন্ন হয়েছে তখন গবেষক দল মমনে করেন এ্যলিয়েন বোধহয় কাজটা করতে সাহায্য করেছে, হা হা হা,... আর একদল ভাবে ভৌতিক কর্মকান্ড।

লেখা ভালো হইছে তবে মৃত উপত্যকার চলমান পাথর আর পিরামিড পাথর নেয়ার সময় পানি ঢেলে নেয়া হতো; এ দু বিষয়ে আমার একটু সংশয় আছে!!
যাই হোক কষ্ট করে লেখছেন শেয়ার করছেন ধন্যবাদ....,
শুভ কামনা

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হাহা, একদম ঠিক কথা বলেছেন। এ সব রহস্যের পেছনেই এলিয়েন, ভূত, প্রেত কতকিছু যে ভাবা হয়েছিল! বিজ্ঞান শেষমেস কত সাদামাটা লজিকে সবকিছু ব্যাখ্যা করে!

আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ যত্ন নিয়ে পোষ্টটি পড়ায় ও মন্তব্য করায়।
শুভকামনা!

১৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
২.৫ টন সলিড পাথর তা মরুভূমিতে টেনে আনা কেবল বাহুর জোরে।
পানি স্লাইডিং কৌশল জানলেও এর পেছনে নির্মম অন্ধকার দিকটা অনেকেই জানলো না।

বিনা মজুরিতে বন্দি করে আনা কৃতদাশদের দিয়েই এই পিরামিড।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হুমম অন্য এক দৃষ্টিকোন তুলে আনলেন আপনি। আসলেই ইতিহাসের পাতাগুলো ঘাটলে আমরা যেমন বিজ্ঞান, প্রযুক্তির এক অনন্য, সৃষ্টিশীল ব্যবহার দেখতে পাই, তেমনি করে অমানবিকতার নিদর্শনও এর পাতায় পাতায় আঁকা!

পাঠ ও মন্তব্যে আপনাকে ধন্যবাদ।
শুভকামনা রইল!

১৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৫

আশফাক ওশান বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো।কিন্তু পিরামিডের রহস্যটা ঠিক খোলসা হলো না।বালুতে পানি দিলে তা পুরোটাই শোষিত হওয়ার কথা।ফ্রিকশন কমার কথা না।অবশ্য এর চেয়ে ভালো ব্যাখ্যা আমার জানা নেই।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: বালুতে পানি দেওয়ায় বালুর কাঠিন্য কমে যেত। পানির ফোঁটাগুলো বালুকনাগুলোতে একত্রিত করে বলে। এজন্যে স্লেজগুলো সহজে মুভ করতে পারত। সেই রিসার্চ পেপারের লিড অথর, ড্যানিয়েল বন উদাহরন দেন যে, এ কারনেই ভেজা বালু ব্যবহারে কোনকিছু নির্মান অনেক সহজ শুষ্ক বালুর তুলনায়। তিনি একটি এক্সপেরিমেন্ট করেছিলেন যাতে স্লেজের ওপরে রেখে ভারী বস্তুকে টানার চেষ্টা করা হয় ভেজা ও শুষ্ক বালির ওপরে। তখন তারা আবিষ্কার করেন, প্রাচীন যন্ত্রের সামনে বালুকে ভেজালে তা স্লেজের ফ্রিকশন কমিয়ে টানা সহজ করে দেয়। তবে খুব ভেজা বালুও কিন্তু কাজ করত না। পারফেক্ট পরিমানে ব্যালেন্সড থাকতে হতো যাতে বালু বেশি ভেজা বা শুষ্ক না হয়। তবেই এই ট্রিকটি কাজ করতে পারে। আশা করি এতে রহস্যজট আরো পরিষ্কার হয়েছে।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ পাঠ ও সুন্দর মন্তব্যে।
শুভকামনা রাশি রাশি!

১৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৩

শুভ_ঢাকা বলেছেন: বিজ্ঞান সমস্ত রহস্য ধীরে ধীরে উন্মোচন করে ফেলবে। মৃত্যুর পর মানুষের পরিণতি কি হয় তা বের করতে পারবে।

বৈচিত্র‍পূর্ন এই লেখার কারণে লেখিকার প্রতি মুগ্ধতা আরও বেড়ে গেল।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হুমম একদিন হয়ত এ দুনিয়ার পরের দুনিয়াতেও বিজ্ঞানের আলোকিত হাত পৌঁছে যাবে!

আপনার আন্তরিক মুগ্ধতায় প্রীত হলাম পাঠক।
অনুপ্রেরনা হয়ে পাশে থাকায় কৃতজ্ঞ।
শুভকামনা জানবেন!

১৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪১

সোহানী বলেছেন: ভালোলাগলো বিজ্ঞানের দৃষ্টিকোন থেকে ব্যাখ্যা দিলেন বলে +++

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৫৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: সোহানী আপু!

প্লাস, ভালোলাগায় ভীষন প্রীত ও অনুপ্রানিত হলাম।
পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ।
অনেক ভালো থাকবেন। 

১৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: চোখের সামনে যা বাস্তবে ঘটতে দেখি তা হয়ত ১০০ শত বছর পর রহস্য হিসেবে দেখা হবে। হয়ত ট্রাম্প রহস্যের জট খুলে মানুষ ইউরেকা বলে উঠবে। স্বশ্তির নি:শ্বাস ফেলবে।

যা হউক পোষ্টে ++++++

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:০১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: বেশ ইউনিক একটা দৃষ্টিকোন জানলাম তো! আমরা সাধারনত ভাবি ইতিহাসের সকল রহস্যজট ভবিষ্যৎ এ খুলবে, আপনি বললেন বর্তমান ইতিহাস হয়ে ভবিষ্যৎ এ রহস্য হিসেবে ধরা দিতে পারে! ইন্টারেস্টিং!

এতগুলো প্লাসে অনেক কৃতজ্ঞ।
শুভকামনা রইল!

১৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩২

কলাবাগান১ বলেছেন: "বিজ্ঞানের সাধন যতো হবে সৃষ্টি রহস্য সমাধানে, নানা রকমের কুসংস্কার দূর হয়ে সমাজ ততোই আলোকিত হবে!"
আর তাতে জীন নিয়ে গবেষনা ও একটু কমে আসবে

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হ্যা, একদম ঠিক বলেছেন।

পাঠ, ও মন্তব্যে ধন্যবাদ।
শুভকামনা!

১৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৩

ক্লে ডল বলেছেন: রহস্যের ব্যাখ্যা দেওয়াতে ধন্যবাদ। নতুবা মাথায় চিন্তা ঘুরপাক খেত! :)

খুব ভাল লাগল।
আগামী পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ পরের পর্ব লেখার অনুপ্রেরনা জোগানোর জন্যে।
ভালো থাকুন।

২০| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: সামু পাগলা০০৭ ,



বিষয়গুলো দেখলুম । ভালো লেগেছে ।
আর শেষের ৫ নম্বরটির রহস্য উৎঘাটনের ব্যাখ্যায় একটু ফাঁক রয়েছে মনে হলো । সাথের লিংকটির লেখার শেষাংশে এ ব্যাপারে বিশদ বলা আছে -----নৈঃস্বর্গের মৃত্যু উপত্যকা ....

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আহমেদ জী এস,

আপনার সম্বোধনের স্টাইলটি দারুন লাগে। তাই নিজেও কপি করলাম। ;)

আমি কোনটি নিয়েই বিশদ বলিনি যেহেতু বেশ কটি লিখেছি। সবগুলো সংক্ষিপ্ত আকারে, সরল ভাষায় লেখার চেষ্টা করেছি। মেইন পয়েন্টগুলো ব্যাখ্যায় রহস্যজট খোলার গল্প করেছি। নাহলে পোষ্টটি বেশি বড় ও একঘেয়ে হয়ে যেত। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর রিলেটেড পোষ্টটি শেয়ারে। শুধু শেষ নয়, অসাধারন লাগল পুরোটাই। ছবি ও বিবরনে মুগ্ধ। শেষের ডিটেইলড ব্যাখ্যার জন্যেও কৃতজ্ঞ।

পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ।
শুভকামনা!

২১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুমম
রহস্য উদ্ধার হয়ে গেলে আসলেই মজা শেষ হয়ে যায় ;)

সবকিছূ কি আর বিজ্ঞান দিয়ে হয়? মনে পড়ে বিখ্যাত ব্লগার ইমন জুবায়ের ভাইয়ের কটি লাইন

জীবন মানে যদি প্রাণ রসায়ন
জোৎস্না রাতে মুগ্ধ কেন মন????

দারুন পোষ্টে মুগ্ধতা সখি!
রহস্য আর বিজ্ঞানের মেল বন্ধনে জানতে পেলাম অজানা কিছু :)
++++++++++++++++++++

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: জীবনের মানে কি আর দু শব্দে হয়? আরো অনেককিছুতে জীবন সংজ্ঞায়িত হতে পারে। সেসব সংজ্ঞায় এক রহস্য খোলে তো আরেক রহস্য গড়ে! :)

সখা মুগ্ধতায় সখি আপ্লুত।
এতগুলো প্লাস! হায় আমার প্লাস বাগিচা ভরিয়ে তোলার জন্যে অনেক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। :)
শুভকামনা রইল অজস্র!

২২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১৪

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: মজার পোষ্ট ।পড়তে বেশ
আসলে রহস্যের জট প্রতিদিন খোলে =p~
যখন বুড়া হয়ে যাব তখন এগুলা নিয়েই আরো কিছু পড়ব :)

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: বুড়ো হবার অপেক্ষা কেন? এখন থেকেই রহস্যজট খোলার কাজে নেমে পরুন। সে বয়সে আসতে আসতে কিছু সাফল্য পাবেন তবে। ;)

অনেক প্রীত হলাম পাঠ ও মন্তব্যে।
শুভকামনা জানবেন।

২৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৬

নিওফাইট নিটোল বলেছেন: রহস্য যখন প্রথম পড়ি তখন হাঁ হয়ে ভাবি- "না জানি কী!!" #:-S
পরে যখন ব্যাখ্যাও পড়ি তখন হতাশ হয়ে বলি- "ক্যামনে কী?" X((

অামি নিজেও প্রচন্ড বিজ্ঞানপ্রেমী......কিন্তু অাসলেও সব রহস্যের সমাধান শুনতে মন চায়ও না- বিশেষ করে অতিপ্রাকৃতিক কিছুর অাঁচ থাকলে! অামার জীবনের প্রথম রহস্য ভালোবাসা হল 'বারমুডা ট্রায়াঙ্গল'.....যে যতই ব্যাখ্যা দিক, কিছু জিনিস এখনও অবিশ্বাস্য বা ব্যাখ্যাতীত মনে হয়- ভালো-ও লাগে :P

পিরামিড নিয়ে এই জন্যেই বেশি পড়ার অাগ্রহ কখনো হয়নি......যা হোক, পাথর না হলে পানিতে ভেসে অারাম করে চলেছিল, কিন্তু এত্ত ভারী জিনিস এত এত উপরে তুলল ক্যামনে? অামার তো মনে হয় এলিয়েন ঠিকই অাসছিল, মিশরীয়রা কোন কারণে তাদের দিলে অাঘাত দিয়েছিল দেখে তারা অার কামব্যাক করেনি ;) বিষয়টা অাম্রিকাও মনে হয় জানে, তাই মুভিতে এত তাফালিং করে- অার অাপনি কিনা সেটা বিশ্বাস করেন না? বড়ই অন্যায্য =p~

বারমুডা অার পিরামিড নিয়ে কোন কথা হবে না......শত বুঝালেও অামিও কোন না কোন ফাঁক বাইর করবই......
কসম এলিয়েনের :-B

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: মাস্টারসাহেববব! হেই গ্ল্যাড টু সি ইউ! কি সৌভাগ্য আমার, পোষ্টের হেডিং "কানাডার স্কুলে একদিন" নয় তবুও আপনার আগমন! হুমম আমাকে করা প্রথম কমেন্টেই সম্ভবত বলেছিলেন রহস্য গল্প পছন্দ করেন। এই লেখা পোষ্টের পরে তাই মনে হচ্ছিল আসতেও পারেন নিয়ম ভেংঙে! হাহা।

অনেক ভালো লাগল আপনার চটুল মন্তব্য। আচ্ছা যা মানতে মন চাইবে না তা মানবেন না। তবে যেহেতু বিজ্ঞানপ্রেমী, তাই আজ না হয় কাল তো মানতেই হবে কোন জোড়ালো যুক্তিতে! হাহা।

অন্তহীন শুভকামনা রইল আপনার জন্যে।
সুখে থাকুন, সবাইকে সুখে রাখুন!

২৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮

নতুন বলেছেন: ৫) মৃত্যু উপত্যকার চলমান পাথর!
https://www.youtube.com/watch?v=89-AFHieDpM

এটা দেখলে সবার সন্দেহ দুর হবে এতে পাথর সরে যাচ্ছে তার ভিডিও আছে...

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আন্তরিকতা নিয়ে ভিডিওটি শেয়ারে। আমিও বেশ কটি ভিডিও দেখেছিলাম এ টপিকে। বেশ ইন্টারেস্টিং লেগেছিল।

পাঠ ও উপকারি মন্তব্যে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
শুভকামনা রইল!

২৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১৯

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: ইন্টারেস্টিং!!!

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ।
শুভকামনা জানবেন।

২৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সখির ব্লগটি ব্লগ বাস্টারে নির্বাচিত হওয়ায়

অভিনন্দন! :)

কনগ্রাটস!!!!! যেন - ভিনি ভিডি ভিকি :)

শুভেচ্ছা অফুরান

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৫৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: এজ ইউজাল, আপনি জানালেন তারপরে জানলাম। :)

ভীষনভাবে কৃতজ্ঞ আপনার আন্তরিকতায়।
আল্লাহর কাছে দোয়া করি, আপনার জীবন সুখী ও সাফল্যময় হোক।

২৭| ১৮ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:৩৮

নীল-দর্পণ বলেছেন: গতকাল পড়েছিলাম ৬-১০
আজ এই পর্ব পড়লাম। দারুন লাগল

১৮ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:৫১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদদদ দুটি পর্বই পড়ার জন্যে।
পছন্দ করেছেন জেনে আরো আনন্দিত বোধ করছি।

সকল শুভকামনা রইল!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.