নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যেমন ইচ্ছে লেখার আমার ব্লগের খাতা।

Never argue with idiots. They bring you down to their level and then beat you with experience

সন্দীপন বসু মুন্না

অন্য সবার মতোই জীবনে স্বপ্ন ছিল অনেক। তবে আপাতত বাসা টু অফিস টু ক্লাস টু ঘুম। এক সময়ের স্বপ্ন গল্পকার হওয়া আজ গল্পের মতোই লাগে। বাংলার সাহিত্যাকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা ! ;) ;) তারপরও ভাবি...এই বেশ ভালো আছি... সামু বা অন্যান্য ব্লগ সাইটগুলোতে প্রায়ই ঘোরঘুরি হয়। অনেক কিছুর পরও এই বিলাসিতাটুকু বাদ দিতে পারিনি। তবে শৌখিন ব্লগ লেখালেখি আপাতত বন্ধ। তবুও কাজের খাতিরে লেখাগুলো দিয়ে আপলোড চলছে-চলবে (একই সাথে পাঠকের বিরক্তি উৎপাদনও সম্ভবত!)। ছবিসত্ত্ব: গুগল ও ইন্টারনেটের অন্যান্য ইমেজ সাইটস। যোগাযোগ - ফেইসবুক: https://www.facebook.com/sandipan.Munna ইমেইল: sbasu.munna এট্ gmail.com

সন্দীপন বসু মুন্না › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোহিঙ্গারা বাঙালি !!

১২ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪

মিয়ানমার জনসংখ্যামন্ত্রীর ভাষ্য





মিয়ানমারের রোহিঙ্গা ইস্যু আন্তর্জাতিক মিডিয়ার সামনে এলেই দেশটি প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে মিয়ানমারে বসবাসরত রোহিঙ্গাদের বাঙালি বলে প্রমাণ করার চেষ্টা করে। যদিও মুসলিম ধর্মাবলম্বী ও জাতিগোষ্ঠী শত-শত বছর ধরে মিয়ানমারে বাস করে আসছে। তারা নিজেদের মিয়ানমারের নাগরিক বলে পরিচয় দেয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে এটিই স্বীকৃত। সর্বশেষ গতকাল রোহিঙ্গাদের জন্য বিতর্কিত দুই সন্তান নীতির প্রতি নিজের সমর্থন জানাতে গিয়ে রয়টার্সে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে মিয়ানমারের অভিবাসন ও জনসংখ্যামন্ত্রী খিন আই রোহিঙ্গাদের বাঙালি বলে উল্লেখ করেছেন। রোহিঙ্গাদের জন্য ২ সন্তাননীতি ইতোমধ্যেই বিশ্বব্যাপী ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে। মিয়ানমারের বিরোধীদলীয় নেত্রী অং সান সু চি ইতোমধ্যে এই আইনের বিপক্ষে নিজের অবস্থানের কথা জানিয়েছেন। এছাড়া জাতিসংঘও একে মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে। তবে বিতর্কিত ২ সন্তাননীতির প্রতি নিজের অটল আস্থা জানিয়েছেন মিয়ানমারের অভিবাসন ও জনসংখ্যামন্ত্রী খিন আই। বার্তাসংস্থা রয়টার্সে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে তিনি সমালোচনা আমলে না নিয়ে আইনটিতে রোহিঙ্গা নারী ও সরকার উপকৃত হবেন বলে দাবি করেন খিন। সাক্ষাত্কারে খিন রোহিঙ্গাদের ‘বাঙালি’ বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এই আইনে বাঙালি নারীরা উপকৃত হবে। তিনি আরও বলেন, রাখাইন রাজ্যে বসবাসকারী বাঙালি নারীদের সন্তানসংখ্যা অনেক। কিছু কিছু এলাকায়, একটি পরিবারের ১০ থেকে ১২টি সন্তান। এটি শিশুদের পুষ্টির জন্য ভালো না। তাদের জন্য স্কুলের ব্যবস্থা করাও সহজ হয় না। শিশুদের দেখভাল করাও বেশ কঠিন হয়ে যায়। এই নীতি তিনি সমর্থন করেন কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, হ্যাঁ।



বৌদ্ধ সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ মিয়ানমারে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা ও মুসলিমদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ নিয়ে বিশ্বব্যাপী দেখা দেওয়া উদ্বেগের মধ্যেই মিয়ানমারের প্রভাবশালী জ্যেষ্ঠ নেতা খিন এসব মন্তব্য করলেন। দেশটির শীর্ষ কর্মকর্তাদের মধ্যে খিনই প্রথম প্রকাশ্যে রাখাইন রাজ্য কর্তৃপক্ষের ঘোষিত এ আইনটির প্রতি সমর্থন জানালেন।



গত বছর থেকে শুরু করে সাম্প্রতিক সময় পর্যন্ত মুসলমানদের সঙ্গে বৌদ্ধদের ভয়াবহ সামপ্রদায়িক দাঙ্গায় কয়েক শত মানুষ নিহত হয়, যাদের অধিকাংশই মুসলিম। এছাড়া ওই সময়ে ১ লাখ ৪০ হাজারেরও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়, এদেরও অধিকাংশই মুসলিম ধর্মাবলম্বী। দ্রুত বর্ধনশীল রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সংখ্যা নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যেই রাখাইন রাজ্য কর্তৃপক্ষ এমন বৈষম্যমূলক প্রায় বর্ণবাদী নীতি গ্রহণ করেছে বলে পর্যবেক্ষকদের ধারণা।





রোহিঙ্গারা বাঙালি!

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫

গেস্টাপো বলেছেন: বাঙালি জাতিয়তাবাদের ঝান্ডা তো আওয়ামী লীগের হাতে।তাদের ৪ টা মূলনীতির প্রথমটাই হচ্ছে তো বাঙালি জাতিয়তাবাদ।তারা চুপ ক্যান :|

১২ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: গেস্টাপো বাহিনী সম্ভবত সবকিছুতেই রাজনীতি খুঁজতো !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.