নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যেমন ইচ্ছে লেখার আমার ব্লগের খাতা।

Never argue with idiots. They bring you down to their level and then beat you with experience

সন্দীপন বসু মুন্না

অন্য সবার মতোই জীবনে স্বপ্ন ছিল অনেক। তবে আপাতত বাসা টু অফিস টু ক্লাস টু ঘুম। এক সময়ের স্বপ্ন গল্পকার হওয়া আজ গল্পের মতোই লাগে। বাংলার সাহিত্যাকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা ! ;) ;) তারপরও ভাবি...এই বেশ ভালো আছি... সামু বা অন্যান্য ব্লগ সাইটগুলোতে প্রায়ই ঘোরঘুরি হয়। অনেক কিছুর পরও এই বিলাসিতাটুকু বাদ দিতে পারিনি। তবে শৌখিন ব্লগ লেখালেখি আপাতত বন্ধ। তবুও কাজের খাতিরে লেখাগুলো দিয়ে আপলোড চলছে-চলবে (একই সাথে পাঠকের বিরক্তি উৎপাদনও সম্ভবত!)। ছবিসত্ত্ব: গুগল ও ইন্টারনেটের অন্যান্য ইমেজ সাইটস। যোগাযোগ - ফেইসবুক: https://www.facebook.com/sandipan.Munna ইমেইল: sbasu.munna এট্ gmail.com

সন্দীপন বসু মুন্না › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমিও প্রেমিক ছিলাম...

২৭ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

ভালোবাসা ও প্রেমে পড়ার গল্প



হল লাইফে পোলাপাইনের নানাবিধ সমস্যা লেগেই থাকে। এর মধ্যে এক নম্বরে আছে প্রেমহীনতা। আমার এক রুমমেট জুয়েল, দিনের মধ্যে কমপক্ষে চৌদ্দবার বলবে,

: দোস্ত আমারে একটা লাইন ধরাইয়া দেস না।

: আরে দুর ব্যাটা আমার নিজেরই কিছু হয় নাই আবার তোর লাইন !

- বলে তাকে ভাগাতে চেষ্টা করি। কিন্তু জুয়েল নাছোড়বান্দা ; একটা প্রেম, নিদেনপক্ষে একটা মোবাইল নাম্বারের জন্য তার সে কী আকুতি... দেখে মায়া হয়। তবু এই জগতে চিরসত্যটা হলো -আগে আপনা কাম তারপরে বাপের নাম।



এই আপনা কামের সন্ধানে আছি। এমন সময় হঠাৎ একদিন, কালো নয়না লালচুলো এক সুন্দরীকে ভালো লেগে গেল।

এরপর, খোঁজ খবর। জানা গেল সুন্দরীতমা ইংরেজি ডিপার্টমেন্টের ফার্স্ট ইয়ারের। এবং সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ণ তথ্য এলাকা সূত্রে পাতানো তিন বান্ধবীর সার্কেলের বাইরে তাকে কেউ কোনো দিন দেখেনি। যাক রাস্তা তাহলে একেবারে ক্লিয়ার।

এরপর মেয়েটার পেছনে নিয়মিত ঘুরঘুর শুরু করলাম। ক্লাস টাস ফেলে ইংরেজি ডিপার্টমেন্টের পেছনের বারান্দায় গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকি। মাঝে মাঝে মেয়েটার সঙ্গে চোখাচোখিও হয়। পূর্ণায়তন চোখ তুলে সে যখন তাকায় আমি তখন শ্যাষ। ওই যে, কবিতায় আছে না, তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ ! এ সেই সর্বনাশ চোখ।



... মনে মনে কত কথা সাজাই আজ তাকে বলবই। কিন্তু বলতে পারছি না তাই হাতে কলম তুলে নিলাম। হস্তলিখিত হৃদয়ের পঙক্তিমালায় জানাব তাকে মনের কথা। অনেক ভেবেচিন্তে রাইত ২টা অবধি জাগরণের পর যে জিনিস বাইর হলো তা হচ্ছে- প্রহর শেষে রাঙা আলোয় সে দিন চৈত্র মাস তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ।

লিখেই মনে হলো না এ জিনিস দেয়া যাবে না। অত্যধিক কচলানো লেবুর মতো তিতা এই লাইন দুইটা। তার চাইতেও বেশি মনে হচ্ছিল এই লেখা যেন আমার আগে কে লিখে ফেলেছে !

এই আমার আরেক জ্বালা ! কোন ভালো লেখা মনে আসলেই দেখা যায় আমার আগে কে যেন লিখে গেছে !

তাহলে কি লেখা যায়। কী? কী ? এমন ভাবতে ভাবতে লিখে ফেললাম-

ইংরেজি ডিপার্টমেন্টের বারান্দার হাসি,

ও কইন্যা, আমি তোমায় ভালবাসি।

লিখেই বাথরুমে গেলাম হালকা হইতে। কিন্তু হালকা হতে শুরু করার সেই সুখময় পরম মাহেন্দ্রক্ষণে মনে হইল- আরে ইংরেজি ডিপার্টমেন্টের বারান্দায় তো কতজনেই হাসে। এই জিনিস দিলে তো ধরা খাইয়া যামু। তাইলে কি ...কি লেখা যায়..?



ভাবলাম, আরেকটু কাব্য করা দরকার। এমন কাব্য লেখব যে মুখস্থ করে বুকের ভেতরে রেখে সেকেন্ডে সেকেন্ডে জপবে। অনেক ভেবেচিন্তে লিখেই ফেললাম,

হাত আমার যদি, পৌঁছাতো আকাশ অবধি !

বিছিয়ে দিতাম নক্ষত্রদের তোমার পায়ের তলায়।

হ্যাঁ এই জিনিস দেয়ার রিস্ক নেয়া যায়, সাথে হৃদয়ের ডায়লগ কহিতে ব্যাকুল এক ৪৮ কেজি চিকনা যুবকের ভালোবাসাসহ পাঁচটি লাল গোলাপ !

তারপর, কিভাবে হাঁটুর কাঁপাকাঁপি শীতের কাঁপুঁনির সঙ্গে অ্যাডজাস্ট করে... জুয়েলের ধাক্কা আর থাবড়া হজম কইরা তার হাত পর্যন্ত চিঠিটা পৌঁছাইলাম, সে আরেক গল্প।

উপহার আর চিঠি পেয়ে আমার ও বোধহয় খুশিই হলো । ভ্রু-টা হালকা কুঁচকাইয়া, বিলোল কটাক্ষসহিত সর্বনাশা চোখ দুটি মেলে যে মিঠাকড়া হাসিটুকু দিলরে... আমি আবার পুরা শ্যাষ।

বিকেলে রুমের বিছানায় স্বপ্নসুখে নিমগ্ন আমি, ভাবছিলাম শুধু সর্বনাশা চোখ দুটির কথা, সেই সর্বনাশা চোখে ভাসতে ভাসতে কেটে যাবে আমার দিনগুলো, পুরোটা জীবন...



ভাবনার এই পর্যায়ে যখন ভার্সিটির স্বনামে (কু) খ্যাত এক বড়ভাই কলার সহযোগে গলা ধরে উঠিয়ে আক্ষরিক অর্থেই শুণ্যে রেখে হাতের মুঠো খুলে বের করলেন সেই চিরকুট; সেই মুহুর্তেই বুঝলাম সে চোখ শুধু আমার জন্য নয় অনেকের জন্যই সর্বনাশা !

মাসলম্যান বড় ভাই বললেন,

:পায়ের তলায় নক্ষত্র বিছাতে চেয়েছিস, নক্ষত্র লাগব না ; তরে বিছালেই চলব। এই বলে আমাকে হিড়হিড় করে টেনে নিয়ে চললেন।

এর পরের দৃশ্য বেশ করুণ...



ক্যাফেটরিয়ার সামনে এই আমি সেই সুকন্যার দুই পা ধরে উচ্চেঃস্বরে বলছি, আপনে আমার ধর্মের বড় বইন আর কোনো দিন আপনার সঙ্গে বেয়াদপি করমু না... ও আম্মা গো.... ও ও ও.... ! আর সে খিলখিল করে হাসছে...

সুন্দরী মেয়েরা নিষ্ঠুর হয় জানতাম। কিন্তু এতখানি হৃদয়হীনা !!



এর বেশ কিছুদিন পর , হলের আদুভাই এবং বিসিএস ব্যর্থ বড় ভাইদের সংস্পর্শে এসে; পৃথিবীতে ভালোবাসা বলে কিছু নেই টাইপ কাব্য-তত্ত্বচর্চা করে কাটিয়ে এই আমি আবার প্রেমে পড়লাম। পুরো ক্লিয়ার করে বললে বলতে হয় , প্রেম আমার ওপর পড়ল।

আমাদের ডিপার্টমেন্টেরই এক মেয়ে। তিনটাকা কলরেট আর দুই টাকার এসএমএস-এর জমানায় সকালে মেসেজ পাঠায় তো রাতে ফোন করে। কেয়ারের নমুনা দেখলে মায়েরও টাসকি! নোট দেয়, ক্লাসে তার বন্ধু-আর আমার শত্রুদের দিয়া আমার প্রক্সি মারায়া দেয়। প্রায়ই এটা ওটা গিফট করে। দুই মাসেই রাজ্যের ভালোবাসার কথাসমেত কেজি দুয়েক ওষুধের কোম্পানির অফসেট পেপারের প্যাডে লিপস্টিক ও নানাবিধ উপাচারে লাভলেটার ।



যাই হোক দুই মাসের রেজাল্ট আসলো একসময়.... মেয়েদের ভালোবাসা মুনি ঋষিরাও উপেক্ষা করতে পারেননি আর আমি তো কোথাকার তুচ্ছ নাদান মানব ! যথারীতি প্রেমে পড়ে গেলাম।

কিন্তু মেয়ে বড়ই সেয়ানা, ছিপে মাছ গেঁথেছে দেখে সে তার প্রেমের জাহাজকে পুরা ব্যাক গিয়ারে দিয়ে দিল।

এবার আমিই গিফট দেই, ফোন করি, ভালোবাসার ন্যাঁকা ন্যাঁকা কথা বলি মেয়ে নিস্পৃহ !

শেষে একদিন, কলাভবনের দোতলায় সরাসরি প্রশ্ন করলাম,

: তুমি কি সত্যিই আমাকে ভালোবাস ?

প্রশ্ন শুনে মেয়ে মুখ বাঁকায়। এদিক ওদিক চায়... আবার জিগাইলাম। গুছায়া উঠে সম্ভবত.. মেয়ে জবাব দেয়

: তুমিই তো আমাকে ভালোবাস না।

: না, তুমি ঠিক করে উত্তর দাও, তুমি আমাকে ভালোবাস কি না?

: আচ্ছা যাও... বাসিনা।

: দ্যাখ..দ্যাখ..আমি কিন্তু...

: কি করবে আমাকে মারবা নাকি নাকি সিন ক্রিয়েট করবা?

: দেখ আমার মেজাজ গরম করবা না কিন্তু!

: আমি কি বললাম মানে? এই তুমি আমার দিকে এইভাবে তাকাইতাছো ক্যান? এসিড ছুড়বা নাকি? তোমাদের ছেলেদের তো আবার বিশ্বাস নাই।

ঝগড়ার মুড তাই দুইজনের গলাই হালকা মাত্রায় উপ্রে। তবে বালিকার এই কথা শোনামাত্র দেখি আশেপাশের কিছু জাগ্রত জনতা ঘাড় ঘুরিয়ে আমার দিকে তাকাল। এদের মধ্যে এক স্বনামধন্য নারী নেত্রীকে দেখে ঘাবড়ে যাই।

লো ভলিউমে বলি;

: ছি ছি কি বলছ এসব?

: কি বলছি মানে ? তুমিই তো বললা। আমি এবার চেঁচিয়ে লোক জড়ো করব তারপর জেলের ঘানি টানিয়ে ছাড়ব কত সাহস আমারে এসিড মারার কথা কস।

হায় হায় কি বিপদে পড়লাম। এবার উপায়? ভাবি আমি। আবার মিন মিন করে বলি,

: এইগুলা কি বলতাছো সোনা !! আমি তো বলেছিলাম তুমি আমাকে ভালো না বাসলে এ জীবন আর রাখব না।

: তোর আবার কিয়ের জীবন রে তেইল্যাচুরা !! জীবন রাখব না, কি করবা তুমি? দোতলা থেকে ঝাঁপ দিবা, তাও পারবা না কাপুরুষ কোথাকার।

: দেখ তুমি কিন্তু আমাকে অপমান ...

আমার কথা শেষ হবার আগেই নাকের পাটা ফুলায় মেয়ের তরিৎ জবাব

: আইছে আমার মানওয়ালা ! তোর কিয়ের মান আবার এসিড ছুড়ে মারতে চেয়েছ। আমি লোক জড়ো করে বলব।



খাইছে রে, আবারও সেই কথা, এটেইম টু এসিড ছোড়ার অপরাধে গণপিটুনি প্লাস জেলের ভাত খাওয়ার চেয়ে দোতলা থেকে লাফ দেয়া ভালো। হয়তো মরবো না। তবু ডর লাগে যে...



চিপা থেকে বাঁচার জন্য শেষ চেষ্টা করলাম। খুবই বিনীতভাবে বললাম তাহারে...



: দ্যাখ আমি কিন্তু লাফ দিলাম।

উদ্দেশ্য কিছুটা হলেও সিমপ্যাথি পাওয়া। কিন্তু কোথায় কি? এইবার বুকের পাটা (ইয়ে মানে যদি থাকে আর কি !) ফুলিয়ে মেয়ে জবাব দেয়,

: দাও লাফ, তবে এখান থেকে নয় ছাদে যাও, মরার সিকিউরিটি পাবা। কাপুরুষ কোথাকার।



বলে কি এই মেয়ে ! ! আমার তখন আর মাথামুথা ঠিক নাই, দিলাম লাফ... কিন্তু বাংলা বিহার উড়িষ্যার ধারাবাহিকতায় ভাগ্যের নির্মম পরিহাস এবার আমাকে নিয়া খেলল। দোতলা থেকে লাফ দিয়ে মরতে পারলাম না। শধু ডানপায়ের গোড়ালিটা ভালোমত মচকে গেল আর ব্যাকসাইডে একখান বাঁশের গুতা খাইলাম। এরপর...ব্যাপক হৈ চৈ চিল্লাফাল্লা ... দৌড়াদৌড়ির পর আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলো, ভর্তি হলাম এবং পরদিন ছাড়াও পেয়ে গেলাম।



ওইদিনই, রিকশায় উবু হয়ে বসে হলে আসছি; বন্ধুরা নিয়ে গেল সেই লাফ দেয়ার ঐতিহাসিক স্থানে। গিয়ে দেখি লাফিয়ে পড়ার জায়গাটায় কারা যেন বাঁশ-ইট দিয়ে মনুমেন্ট টাইপের কি একটা বানিয়েছে।

ওই মনুমেন্টের সামনে কিছু ফুলও আছে, পাশে ঝুলানো বিস্কুটের কার্টনের কাগজ।

তাতে লেখা- হে পথিক, ক্ষণকাল দাঁড়াও শ্রদ্ধা ভরে

এখানেই প্রেমিক পা ভেঙ্গেছিল প্রেমের তরে।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫১

শিব্বির আহমেদ বলেছেন: =p~ =p~ :P :P :) :) :D :D B-) B-)

৩০ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: থ্যাংকু।

২| ২৭ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫২

ভাল্লুক আকবর বলেছেন: প্রহর শেষে রাঙা আলোয় সে দিন চৈত্র মাস তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ।
এই লাইন ছোটবেলায় আমি লেখসিলাম কিন্তু কাম হয় নাই তখন |-) X((
কিন্তু এখন অবশ্য তার সাথেই আছি যারে লেখসিলাম লাইন ২ টা। :D !:#P

৩০ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: কি লাইন লেখছিলেন কয়া ফালান। আমরাও শিখ্যা রাখি।

৩| ২৭ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:০৬

আদার ব্যাপারি বলেছেন: ব্যাপক বিনোদুন।

৩০ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: বিদুদন না ভাই, কড়া বিরহ।

৪| ২৭ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৫৮

আতা2010 বলেছেন: Click This Link
মেয়েরা নিজেরা টাইট ফিটিং বোরকা পড়লেও সে চায় না তার স্বামী দাড়ি , টুপী ওয়ালা হুজুর হোক।

৫| ২৭ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৩১

মাক্স বলেছেন: হে পথিক, ক্ষণকাল দাঁড়াও শ্রদ্ধা ভরে
এখানেই প্রেমিক পা ভেঙ্গেছিল প্রেমের তরে।
=p~ =p~ =p~ =p~ =p~

৩০ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

৬| ২৭ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: চ্রম মজা পাইলাম। =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

৩০ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: কত চ্রম ? মজার চ্রম শিখরে ?

৭| ২৭ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: হাত আমার যদি, পৌঁছাতো আকাশ অবধি !
বিছিয়ে দিতাম নক্ষত্রদের তোমার পায়ের তলায়

৩০ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: বাহ

৮| ৩০ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ওই মনুমেন্টের সামনে কিছু ফুলও আছে, পাশে ঝুলানো বিস্কুটের কার্টনের কাগজ।
তাতে লেখা- হে পথিক, ক্ষণকাল দাঁড়াও শ্রদ্ধা ভরে
এখানেই প্রেমিক পা ভেঙ্গেছিল প্রেমের তরে।

এই অংশটুকু ব্যাপক হইছে

৩০ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় পাঠক। : :D

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.