নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যেমন ইচ্ছে লেখার আমার ব্লগের খাতা।

Never argue with idiots. They bring you down to their level and then beat you with experience

সন্দীপন বসু মুন্না

অন্য সবার মতোই জীবনে স্বপ্ন ছিল অনেক। তবে আপাতত বাসা টু অফিস টু ক্লাস টু ঘুম। এক সময়ের স্বপ্ন গল্পকার হওয়া আজ গল্পের মতোই লাগে। বাংলার সাহিত্যাকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা ! ;) ;) তারপরও ভাবি...এই বেশ ভালো আছি... সামু বা অন্যান্য ব্লগ সাইটগুলোতে প্রায়ই ঘোরঘুরি হয়। অনেক কিছুর পরও এই বিলাসিতাটুকু বাদ দিতে পারিনি। তবে শৌখিন ব্লগ লেখালেখি আপাতত বন্ধ। তবুও কাজের খাতিরে লেখাগুলো দিয়ে আপলোড চলছে-চলবে (একই সাথে পাঠকের বিরক্তি উৎপাদনও সম্ভবত!)। ছবিসত্ত্ব: গুগল ও ইন্টারনেটের অন্যান্য ইমেজ সাইটস। যোগাযোগ - ফেইসবুক: https://www.facebook.com/sandipan.Munna ইমেইল: sbasu.munna এট্ gmail.com

সন্দীপন বসু মুন্না › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্নোডেনকে ইস্যুতে নতুন শত্রু চান না ওবামা

২৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩







মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা তথ্য ফাঁসকারী এডওয়ার্ড স্নোডেনের বিষয় নিয়ে নতুন করে কোন বিভ্রান্তি ও শত্রু বাড়াতে চান না। এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে ওবামা রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে সম্পর্কে নতুন টানাপোড়েন চান না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন।



স্নোডেনকে রাজনৈতিক আশ্রয় না দিতে ইকুয়েডরকে কড়া ভাষায় সতর্কবাণী দেয়ার প্রেক্ষাপটে ওবামা এ কথা বলেন। ওবামা বলেন, রাশিয়া ও চীনের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক ব্যাপক ভিত্তিক। বহু বিষয়ের সাথে এটা সম্পৃক্ত। স্নোডেনকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের কোন প্রকার উদ্দেশ্য থাকার বক্তব্যও তিনি প্রত্যাখ্যান করেন।



স্নোডেন এক সময় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) কারিগরি সহকারি ছিলেন। যুক্তরাষ্ট্র সরকার বিভিন্ন নিরাপত্তা সংস্থার মাধ্যমে কীভাবে টেলিফোনে সাধারণ জনগণের ব্যক্তিগত কথোপকথন রেকর্ড করছে এবং ইন্টারনেটে তাদের গতিবিধির ওপর নজর রাখছে তা গত মে মাসে যুক্তরাজ্যের দৈনিক গার্ডিয়ানের কাছে ফাঁস করে দেন স্নোডেন। এরপর তিনি হংকং পাড়ি জমান।



এরই মধ্যে গত ২১ জুন শুক্রবার স্নোডেনের বিরদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ এনে তার বিরদ্ধে সাময়িক গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে যুক্তরাষ্ট্র। স্নোডেনের বিরদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা ও তাকে প্রত্যর্পণের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে হংকংয়ের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদনের প্রেক্ষাপটে তিনি ২৩ জুন রোববার হংকং ছেড়ে রাশিয়া যান। স্নোডেন এখনও মস্কোর বিমানবন্দরের ট্রানজিট জোনে অবস্থান করছেন বলে ক্রেমলিন জানিয়েছে।



বিশ্লেষকরা ওবামার এই বিবৃতিকে ভিন্ন খাতে দেখছেন। বিবিসির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক বিশেষজ্ঞ ক্যাথি ফার্কের মতে এমনিতেই সিরিয়া সংঘাত নিয়ে ওয়াশিংটন ও মস্কোর সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। এসময় স্নোডেনের বিষয় নিয়ে রাশিয়ার পাশাপাশি চীনের সঙ্গেও সম্পর্কের আরো অবনতি হতে পারে বলে ধারণা করা হছে।



তবে চলতি আফ্রিকা সফরবকালে সেনেগালে ওবামা বলেন, যুক্তরাষ্ট্র স্নোডেনকে ধরতে চায়। তবে সেক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা অবশ্যই রয়েছে। তিনি বলেন, আমি নিশ্চয়ই স্নোডেনকে ধরতে বিমানে বিমানে তল্লাশি করবো না।



এদিকে ভেনিজুয়েলা আবারও স্নোডেনকে রাজনৈতিক আশ্রয়দানের প্রস্তাব করল। গত বৃহস্পতিবার ভেনিজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলা মাদুরো মার্কিন গোয়েন্দা তথ্য ফাঁসকারী ফেরারি এডোয়ার্ড স্নোডেনকে রাজনৈতিক আশ্রয় দেয়ার প্রস্তাব পুনর্ব্যক্ত করেন।



তিনি বলেন, যদি সেই বিপ্লবী যুবকের মানবিক সুরার প্রয়োজন হয় এবং যদি তিনি মনে করেন যে, তিনি ভেনিজুয়েলা আসতে পারবেন, তাহলে ভেনিজুয়েলা এই সাহসী যুবককে মানবিক পন্থায় সুরক্ষা দিতে প্রস্তুত রয়েছে যাতে মানবতা সত্য শিখতে পারে এবং তার দুর্ভোগের অবসান ঘটে। মার্কিন কর্তৃপক্ষ ব্যাপক মার্কিন নজরদারি কর্মসূচির কথা ফাঁস করে দেয়ায় স্নোডেনের উপর পরোয়ানা জারি করেছে।



মাদুরো স্নোডেনের কাজকে সত্যের বিদ্রোহ উল্লেখ করে বলেন, তার কাজ মার্কিন যুবসমাজের মধ্যে ঘটমান বিষয়ের প্রতিনিধিত্বমূলক। মাদুরো এ প্রসঙ্গে ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্টের প্রতিও সমর্থন ব্যক্ত করে তাকে প্রয়োজনীয় সকল সহায়তার আশ্বাস দেন।









মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১০

হেডস্যার বলেছেন:
চুরি তো চুরি আবার শিনা জুরি....কুত্তা

২| ২৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: :| :| :|

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.