নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অন্য সবার মতোই জীবনে স্বপ্ন ছিল অনেক। তবে আপাতত বাসা টু অফিস টু ক্লাস টু ঘুম। এক সময়ের স্বপ্ন গল্পকার হওয়া আজ গল্পের মতোই লাগে। বাংলার সাহিত্যাকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা ! ;) ;) তারপরও ভাবি...এই বেশ ভালো আছি... সামু বা অন্যান্য ব্লগ সাইটগুলোতে প্রায়ই ঘোরঘুরি হয়। অনেক কিছুর পরও এই বিলাসিতাটুকু বাদ দিতে পারিনি। তবে শৌখিন ব্লগ লেখালেখি আপাতত বন্ধ। তবুও কাজের খাতিরে লেখাগুলো দিয়ে আপলোড চলছে-চলবে (একই সাথে পাঠকের বিরক্তি উৎপাদনও সম্ভবত!)। ছবিসত্ত্ব: গুগল ও ইন্টারনেটের অন্যান্য ইমেজ সাইটস। যোগাযোগ - ফেইসবুক: https://www.facebook.com/sandipan.Munna ইমেইল: sbasu.munna এট্ gmail.com
বাংলাদেশসহ পৃথিবীর প্রায় সকল দেশেই গাড়ি অ্যাকসিডেন্ট কিংবা গাড়ির ঝাঁকুনিতে যাত্রী ও চালক আহত হন স্টিয়ারিং হুইল, ড্যাশবোর্ড বা সামনের উইন্ডস্ক্রিনে ধাক্কা খেয়ে। কিন্তু গাড়িতে চড়ার সময় যাত্রী বা চালকের সিটবেল্ট বাঁধা থাকলে এই ধরনের আঘাতপ্রাপ্তি এড়ানো সম্ভব।
বাংলাদেশে অনেকে সিটবেল্টের ব্যবহার জানলেও নানা রকম কারণ দেখিয়ে সিটবেল্ট ব্যবহার করেন না। গাড়ির সিটবেল্ট ব্যবহার করা উচিত কারণ যে কোনো দুর্ঘটনায় কিংবা গাড়ি হার্ডব্রেক কষার সময় এই বেল্ট স্বয়ংক্রিয়ভাবে আটকে গিয়ে যাত্রী ও চালককে সামনে গিয়ে ধাক্কা খাওয়া থেকে রক্ষা করে।
এ ছাড়া মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটলে সিটবেল্ট যাত্রীকে আসনের সঙ্গে বেঁধে রাখবে, ফলে মারাত্মক আঘাত এড়ানো সম্ভব হয়। তাই আপনার নিজের সুরক্ষার্থে সিটবেল্ট বাঁধা অভ্যাসে পরিণত করুন। আপনার শিশুটির সুরক্ষার্থে তাকেও পরিয়ে দিন সিটবেল্ট।
©somewhere in net ltd.