নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যেমন ইচ্ছে লেখার আমার ব্লগের খাতা।

Never argue with idiots. They bring you down to their level and then beat you with experience

সন্দীপন বসু মুন্না

অন্য সবার মতোই জীবনে স্বপ্ন ছিল অনেক। তবে আপাতত বাসা টু অফিস টু ক্লাস টু ঘুম। এক সময়ের স্বপ্ন গল্পকার হওয়া আজ গল্পের মতোই লাগে। বাংলার সাহিত্যাকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা ! ;) ;) তারপরও ভাবি...এই বেশ ভালো আছি... সামু বা অন্যান্য ব্লগ সাইটগুলোতে প্রায়ই ঘোরঘুরি হয়। অনেক কিছুর পরও এই বিলাসিতাটুকু বাদ দিতে পারিনি। তবে শৌখিন ব্লগ লেখালেখি আপাতত বন্ধ। তবুও কাজের খাতিরে লেখাগুলো দিয়ে আপলোড চলছে-চলবে (একই সাথে পাঠকের বিরক্তি উৎপাদনও সম্ভবত!)। ছবিসত্ত্ব: গুগল ও ইন্টারনেটের অন্যান্য ইমেজ সাইটস। যোগাযোগ - ফেইসবুক: https://www.facebook.com/sandipan.Munna ইমেইল: sbasu.munna এট্ gmail.com

সন্দীপন বসু মুন্না › বিস্তারিত পোস্টঃ

ড্রোন সাংবাদিকতা

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৪



সংবাদ সংগ্রহের কাজে চালকবিহীন ক্ষুদ্রাকার বিমান (ড্রোন) ব্যবহারের অনুমতি পেল যুক্তরাষ্ট্রের টেলিভিশন চ্যানেল কেবল নিউজ নেটওয়ার্ক (সিএনএন)। গত সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফএএ) পরীক্ষামূলকভাবে সংবাদমাধ্যমটিকে ড্রোন ব্যবহারের অনুমোদন দেয়।



সংবাদ সংগ্রহের জন্য এরই মধ্যে গবেষণা প্রতিষ্ঠান জর্জিয়া টেকের সঙ্গে চুক্তি করেছে সিএনএন। প্রাথমিকভাবে ড্রোনের মাধ্যমে সংবাদ সংগ্রহের জন্য এরিয়াল ভেহিক্যালস বা ইউএভি ব্যবহার করা হবে। এই বিশেষ বিমানগুলোকে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা রয়েছে। এগুলোর আকার পরিবর্তন করাও সম্ভব, যা তৈরিতে খরচও হবে বেশ কম।



ড্রোনের মাধ্যমে ঘটনাস্থলের অনেক দূর থেকেই ঘটনার ছবি বা তথ্য সংগ্রহ করা যাবে। শিগগিরই ড্রোনের মাধ্যমে সংবাদ সংগ্রহের জন্য আইন প্রণয়ন করবে বলে জানিয়েছে এফএএ।



সিএনএনের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ডেভিড ভিজিল্যান্ট বলেন, ‘ড্রোনই হচ্ছে আগামী দিনের ভিডিও সাংবাদিকতার মাধ্যম। এর মাধ্যমে সংবাদ প্রতিষ্ঠান সিএনএন নতুন যুগে প্রবেশ করল।’



সাংবাদিকদের ঝুঁকি কমিয়ে সংবাদ সংগ্রহের এই প্রযুক্তি উদ্ভাবনের কৃতিত্ব অবশ্য বার্তাসংস্থা রয়টার্সের সহায়ক প্রতিষ্ঠান রয়টার্স ইনস্টিটিউট ফর স্টাডি অব জার্নালিজমের। এর নাম দেওয়া হয়েছে ড্রোন জার্নালিজম বা ড্রোন সাংবাদিকতা।



ড্রোনকে বিপজ্জনক স্থানগুলো থেকে তথ্য সংগ্রহে ব্যবহার করার পরিকল্পনা নেওয়া হয় ২০১১ সালের নভেম্বর মাসে। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের নেবরাস্কা-লিংকন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ বিভাগের অধ্যাপক ম্যাট ওয়েটের তত্ত্বাবধায়নে খোলা হয় ড্রোন জার্নালিজম ল্যাব।



অপর ল্যাবটি খোলা হয় মিসৌরি বিশ্ববিদ্যালয়ে। ল্যাবগুলোতে ড্রোন ব্যবহারের নৈতিকতা, বৈধতা বিষয়ে জানানোর পর এর ব্যবহার কৌশল শেখানো হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উদ্যোগে একটি ওয়েবপোর্টাল খোলা হয়েছে যেখানে ড্রোন সাংবাদিকতা সম্পর্কিত নিবন্ধ, গবেষণাপত্র প্রকাশ করা হচ্ছে এবং বিতর্ক ও মতামত আদান প্রদানের ব্যবস্থা থাকছে।



মানবকল্যাণে ড্রোন ব্যবহারের জন্য এগিয়ে এসেছে বিশ্বের বড় বড় প্রযুক্তি সংস্থাও। গুগল, ফেসবুক, অ্যামাজান ডট কমও এ খাতে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.