নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সপ্ন

আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী

কিছুই না

আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী › বিস্তারিত পোস্টঃ

অ্যান্ড দেন ইট হ্যাপেন্ড

২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৫৭


বাসে এসে বসলাম। ফেরিতে থাকবার পুরো সময়টাই বলতে গেলে গল্পে কাটল। সময় কিভাবে গেল টেরই পেলাম না। না, গল্পগুলো পিওর গল্পই ছিল। ঐ বইগুলো টাইপ গল্প না। আমেরিকার প্রেমিকের সাথে প্রেমের ডিটেলস জানতে চাইনি। ইচ্ছে করেনি, বলব না। মনে ওসব ইচ্ছে গজিয়ে উঠলেও, জিজ্ঞেস করতে পারিনি। হয়তো অতি সাবধান ছিলাম। যেহেতু ডিসাইড করেছি, পরিচয় নেক্সট লেভেলে নিয়ে যাওয়া ট্রাই করব, তাই কথা একটু বুঝে শুনে বলা উচিৎ। একটা ভুল কথা, পুরো প্ল্যানের বারোটা বাজিয়ে দিতে পারে।
নাহ। আই থিঙ্ক সাবকনসাস মাইন্ড কিছুটা সাবধানতা অবললম্বন করছিল। কিংবা হয়তো এসব গল্পই ভাল লাগছিল। কারণ যাই হোক, দারুণ লাগছিল। ইট ওয়াজ অ্যান এক্সপেরিয়েন্স অফ অ্যা লাইফ টাইম।
পত্রিকা কেনার পর থেকে আলাপের উদ্দেশ্য সম্ভবতঃ ছিল একটু ক্লোজ হওয়ার, নট প্রেম, ইউ নো…। রাজশাহী যাচ্ছে, কিছুদিন থাকবে, হু নোজ, কি হয়। তবে এক সময় আবিস্কার করলাম, কোন প্ল্যান মোতাবেক গল্প করছি না। গল্প এসে যাচ্ছে। সাবলীলভাবে। আর গল্পের তেমন কোন মাথা মুন্ডুও থাকছে না। কবে কোন মেয়েকে পছন্দ হয়েছিল, কেন হয়েছিল থেকে শুরু করে শিরিনের সাথে আমার ব্রেকাপের গল্পও বলে ফেললাম।
প্ল্যান ফ্ল্যান কখন যেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেল। পার্সোনাল কোন ব্যাপার আমি ইউজুয়ালি অন্য কারো সাথে শেয়ার করি না, কিন্তু করে ফেললাম। এমনকি আমার প্রাক্তন প্রেমের ডিটেলসও বলে ফেললাম। নিজে থেকে বলবার ইচ্ছে ছিল না, কিন্তু যখন জিজ্ঞেস করল, তখন কেন যেন বলে ফেললাম। সব শুনে জানতে চাইল
— আপনার কি ধারণা?
— মানে?
— মানে ডিড শি লিভ ইউ?
একটু দার্শনিক সাজলাম।
— আসলে আমার ধারণা, আমাদের প্রেমটা ঠিক প্রেম ছিল না। ইট ওয়াজ সর্ট অফ ফ্রেন্ডশীপ প্লাস। একটা মেয়ে মনে মনে যেমন হিরো খোঁজে, আই ওয়াজ নট দ্যাট। অন্ততঃ সেই বয়সে তো অবশ্যই তা ছিলাম না।
— এখন?
— এখনও না। বাট 'অন দ্যা ওয়ে’ টাইপ কিছু বলতে পারেন।
কথাটা শুনে রিয়া কিছুক্ষণ আমার দিকে তাকিয়ে থাকল। হয়তো বোঝার চেষ্টা করল আমি কি ভাবছি। তারপর বলল
— আই থিঙ্ক দ্যাট ওয়াজন'ট।
— মানে?
— মানে...আই থিঙ্ক ইট ওয়াজ অ্যানাদার লাভ। মেয়েটা আবার প্রেমে পড়েছিল।
— কিভাবে সম্ভব? ইট ওয়াজ অ্যা সেটল ওয়ান।
— আই থিঙ্ক বিয়ের কথাবার্তা যখন হয়, ছেলেটার ছবি কিংবা সামাজিক অবস্থান দেখে ও ইম্প্রেসড হয়ে যায়। যেসব কোয়ালিট থাকলে বিয়ের বাজারে দামী পাত্র হওয়া যায়, ও আসলে সেইসব কোয়ালিটির প্রেমে পড়ে।
বড় একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়লাম। এক মুহুর্ত ভাবলাম, শিরিন ঠিক কি কারণে আমাকে ছেড়েছিল? লোভ? না প্রেম?

এসব অবশ্য পরের ঘটনা। তার আগে রিয়া নিজের সম্পর্কে অনেক কিছুই খোলামেলা বলে ফেলেছে।
আমার হেজিটেশান দেখে যখন রিয়া যখন নিজে থেকেই জানতে চাইল
— কি জানতে চান, আমি 'ইন অ্যা রিলেশানশিপ’ কি না?
উত্তর দিতে গিয়ে তোতলাতে লাগলাম।
— না, ঠিক তা না।
— ও কাম অন। জানতে ইচ্ছে করলে বলুন। বলছি।
এবার ‘হ্যাঁ' সুচক উত্তর দিলাম। সঙ্গে যোগ করলাম
— আসলে আপনার সম্পর্কে সব কিছুই জানতে ইচ্ছে করছে। প্রথম থেকে বলুন। আপনার বাবা মা...
এটা অবশ্য ভন্ডামি। ওসব জানবার খুব একটা ইচ্ছে নেই। এনিওয়ে, ও শুরু করল। একে একে আমেরিকার গল্প, সেই প্রেমিকের গল্প, বাবা মা, দুই ভাই— কমবেশি সবার সম্পর্কেই বলল। শুনলাম। কিছুটা ইন্টারেস্ট, কিছুটা ভদ্রতা। তবে ফিল করলাম সবচেয়ে বেশি জানতে ইচ্ছে করছে বর্তমান সম্পর্কে। সুযোগের অপেক্ষায় আছি, এলেবেলে আলাপ সেরে কখন বর্তমানে আসা যায়।
আমার সাবকনসাস মাইন্ড সম্ভবতঃ তখন অন্য কিছু চলছিল। হাবি জাবি গল্পের ফাঁকে ফাঁকে মনে মনে যখন রিয়ার বর্তমান সম্পর্কে জানতে চাওয়ার প্রশ্ন তৈরি করছি, ফিল করলাম, হার্ট বিট বাড়ছে। আমি কি ওর ব্যাপারে ইন্টারেষ্টেড ফিল করতে শুরু করেছি? পুরো চিন্তার জগত জুড়ে তখন একটাই প্রশ্ন— হোয়াট ইজ হার স্ট্যাটাস নাও। এখন প্রেম ট্রেম কিছু করে কি না। ব্যাপারটা সরাসরি জিজ্ঞেস করা কি ঠিক হবে? কিন্তু জানতেও তো ইচ্ছে করছে। বাঙ্গালী তো, মাঝামাঝি রাস্তা বের করে ফেললাম। ইশারায় জানতে চাইলাম।
— হোয়াট অ্যাবাউট ইউ?
বোধহয় ইশারা বুঝল। এবং উত্তরও দিল। হ্যাঁ। প্রেম করে। ওদের ইউভার্সিটিতেই পড়ে। ওদের দুবছর সিনিয়র। বড়লোকের ছেলে, স্মার্ট, গুড লুকিং। অ্যানাদার দামী পাত্র। ছবিও দেখলাম। যুগল ছবি।
বুকের ভেতর কিছুটা চিনচিন করে উঠল কি? নট সিওর।
এনিওয়ে, গল্প এগিয়ে চলল। যা জানলাম তা সামারাইজ করলে দাঁড়ায়, যে উদ্দেশ্যে বাংলাদেশে পাঠানো হয়েছে, তা পুরোপুরি প্রায় ব্যার্থ হয়েছে।এই মেয়ে এভাবে কন্ট্রোল করবার জিনিস না। দাদা দাদী পাহারা দেয়ার আপ্রাণ চেস্টা করেছিলেন, বাট পারেননি। দাদী সাথে করে নিয়ে যেতেন, নিয়ে আসতেন, তারপরেও লাভ হয়নি।
হওয়ার কথাও না। এমন সুন্দরী মেয়ে, প্রেমের প্রস্তাব তো পাবেই। তার ওপর আমেরিকান সিটিজেন। বিয়ের এবং প্রেমের, দুই বাজারেই এই পাত্রী ভয়ানক দামী। তাই সিরিয়াল ধরে প্রেমের প্রস্তাব আসা শুরু হয়েছিল। আর সেসব পাত্রের ভেতর এক আধ জনকে অন্ততঃ মনে ধরবে না, তাই কি হয়? সো, দ্যা ইনেভিটেবল হ্যাপেনড।
রিয়ার বাবা মা আমেরিকা ফিরে যাবার পরে ওর দাদা এখানকার এক প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে ওকে ভর্তি করে দেন। পড়াশোনা সম্ভবতঃ একটা এক্সকিউজ, উনাদের আল্টিমেট প্ল্যান সম্ভবতঃ প্রথম সুযোগেই বাংলাদেশের কোন ভাল পাত্রের সাথে বিয়ে দেয়া। হয়তো দাদা দাদী ভেতরে ভেতরে পাত্রও খুঁজছেন।
রিয়ার ফাইনাল প্ল্যান জানি না। তবে ইউনিভার্সিটি জীবন শুরুর দিন পনেরর ভেতরেই সে প্রেমে পড়ে। দাদা দাদীর অগোচরেই। দাদীর পাহারায় লাভ হয়নি। পথে পাহারার ব্যাবস্থা করলেও ইউনিভার্সিটিতে তো আর থাকতে পারছিলেন না। সুযোগটা পুরোপুরি ইউটিলাইজ করে রিয়া।
না।বর্তমানে যার সাথে প্রেম চলছে ইনি সেই ব্যক্তি না। বর্তমান জন দ্বিতীয়ও না। আমেরিকার জনকে ধরলে, ইনি পঞ্চম। আগে যে আরো তিনটে করেছিল তার দুটোই ভেঙ্গেছে। একজন ক্রেডিট ট্রান্সফার করে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছে। যেগুলো ভেঙ্গেছে, সেগুলোও খুব বেশিদিন টিকেনি।
চেহারা দেখে প্রেমের সুত্রপাত হলেও বেশিদিন ব্যাপারটা প্রেম থাকেনি। রিয়া কথাটা বলেনি, আমি গেস করছি। আমার ধারণা, প্রথম কদিন গল্প করার পরে পাত্র যখন বুঝেছে এই মেয়ে বেশ ফার্স্ট লাইভ লিড করা টাইপ, তখনই প্রেম ধান্ধায় কনভার্ট হয়ে যায়। আমেরিকার গল্প যদি ওদের কাছে করে থাকে, তাহলে আই অ্যাম সিওর, দোজ গাইজ হ্যাড অনলি ওয়ান অবজেক্টিভ।

রিয়াকে বেশ ইডিওট মনে হচ্ছে, তাই না? আমিও তাই ভেবেছিলাম। বাট আই ওয়াজ রং। মেয়েটাকে প্রথমে যেমন বোকা বা সরল টাইপ ভেবেছিলাম, ও আসলে তা না। শি ইজ কোয়াইট ইন্টেলিজেন্ট। আমার ধারণা পর্ণ পত্রিকা ও ইচ্ছে করেই চেয়েছিল, ডাইনিং হলে ইচ্ছে করেই ও সবার সামনে সেটা খুলেছিল। ওর ভেতর একটা ডেসপারেট, ড্যাম কেয়ার অ্যাটিচুড আছে। যেন বলতে চায়, ‘কি আর হবে? সবাই একটু ড্যাব ড্যাব করে তাকাবে, এই তো। হু কেয়ারস?’ আমাদের যে সব কাজ করতে মন চায়, বাট চক্ষুলজ্জায় করতে পারি না, সেসব ও ইচ্ছে করেই সবার সামনে করে। হয়তো এটাই ওর স্বভাব। কিংবা হয়তো বাবা মার ওপর রাগ থেকে। আবার হতে পারে এই সমাজ ব্যবস্থার ওপরেই ও রেগে আছে। জানি না কেন করে, বাট করে।

ওর আরও একটা ব্যাপার আছে। কোন পিছুটান নেই। আমেরিকার প্রেমিক নিয়ে ওর তেমন কোন হ্যাং ওভার নেই। রিয়া বাংলাদেশে চলে আসবার পরে ছেলেটা আরেকটা সম্পর্কে জড়ায়। কথাটা বলবার সময় রিয়ার গলায় তেমন কোন কস্ট দেখলাম না। বেশ স্বাভাবিকভাবেই বলল। মনে হল বেশ খুশি মনেই ব্যাপারটা মেনে নিয়েছে।
এখানে যে তিনটা প্রেম করেছে কিংবা বলা যায় ভেঙ্গেছে, সেগুলো নিয়েও হালকা আলাপ হল
— রিয়াজ, মানে দ্যা ফার্স্ট ওয়ান, আই থিঙ্ক ওয়াজ সর্ট অফ প্লেবয়।
ভদ্রভাবে বললেও বুঝে গেলাম ব্যাপারটা। হারামজাদা আসলে ধান্ধায় ছিল। ধান্ধা কমপ্লিট, এরপরে কেটে পড়েছে। সেটাতে কষ্ট পেয়েছে বলে তো মনে হল না। সে ব্যাপারটা বুঝেও গিয়েছিল আর অপেক্ষাও করছিল, কবে ভাগে।
— বাট হি ওয়াজ নাইস। যেকদিন একসাথে ছিলাম, মন্দ কাটেনি। দেন... সুপ্রিয়ার সাথে ওর রিলেশানশিপ হল। আমাকে ব্যাপারটা জানাল। আই অলসো এগ্রিড।
রিলেশানশিপ না ছাই। শালা’র ধান্ধাই ছিল অন্য।
সেকেন্ডটার ব্যাপারে আর জিজ্ঞেস করিনি। একই কেস হবে। থার্ডটা তো উড়াল পার্টি। যাওয়ার আগে রিয়াকে সাথে নিয়ে যাওয়ার চেস্টা করেছিল কি না জানতে চাইনি। বরং লেটেস্টটা সম্পর্কে জানতে চাইলাম।
— হি ইজ নাইস। পোয়েট। কবিতার দুটো বইও বেরিয়েছে।
ফেসবুক খুলে দুএকটা কবিতাও দেখাল। পড়ে কিছু বুঝলাম না। তবে আসল খবর হচ্ছে, এই ব্যাটার সাথে তেমন কিছু হয়নি। এই শালা বায়বীয় প্রেমে বিশ্বাসী। এটা মাস তিনেক ধরে চলছে। ছেলেটা সম্পর্কে যেভাবে ডিস্ক্রাইব করল, কেন যেন মনে হল, এটা প্রেম না। ছেলেটার দিক থেকে কি অবস্থা জানি না, তবে রিয়ার দিক থেকে ব্যাপারটা একটা এক্সপেরিমেন্ট। এই টাইপের একটা ছেলের সাথে রিলেশান করে দেখি, কি হয়।
অনেস্টলি স্পিকিং, এসব শুনে, আমি কনফিউজড। লেটেস্ট প্রেম যে ভাঙ্গবে, এব্যাপারে আমি সিওর। বাট দেন হোয়াট? শুড আই ট্রাই? আর ট্রাই করলেও, সেটা কিসের জন্য? প্রেম ট্রেম? না…।

বাস বেশ দ্রুত গতিতেই চলছে। এভাবে চললে ঘন্টা তিনেকের মধ্যেই সম্ভবতঃ পৌছে যাব। বাসে হালকা আলো। রিয়াকে দেখা যাচ্ছে, তবে এই আলোতে পড়া সম্ভব না। পর্ণ পত্রিকা পড়া শিকায় উঠেছে। বাসে আলো নেই, সেটা একটা কারণ। তবে আসল কারণ না। আসলে আমার মনের ভেতরে তখন ঝড় চলছে। দারুণ এক্সাইটেড ফিল করছি এই মেয়ের সাথে গল্প করে। আমার অবস্থা সম্ভবতঃ ফ্রেন্ড প্লাস স্টেজে পৌঁছে গেছে।
প্রথম দিকে তাল মিলিয়ে কথা বললেও, এখন আমি কথা খুব কমই বলছি, শুনছি বেশি। ব্যাপারটা লক্ষ্য করল — এনিথিং রং?
স্মিত হাসি দিলাম। যার অর্থ হচ্ছে, তেমন কিছু না। বোধহয় মানেটা বুঝল না। আবার জানতে চাইল
— কি হল? হঠাৎ চুপ হয়ে গেলেন।
মাথা নেড়ে অসম্মতি জানালাম। বললাম
— কৈ না তো। আসলে আপনার গল্প শুনতেই বেশি ভাল লাগছে।
— তাই?
— আসলে আপনার মত মানসিকতার মেয়ে আমি আগে কখনও দেখিনি।
— কোন মানসিকতা?
সাবধান হলাম। প্রসঙ্গ ঘোরালাম।
— রাজশাহীতে কি কি করবেন কিছু প্ল্যান করেছেন?
— আসলে আমি বাড়ী থেকে পালিয়েছি।
— মানে?
— মানে সাথে পাঠাবার মত কেউ ছিল না দেখে আমার গ্র্যান্ড প্যারেন্টস এই বিয়েতে আসতে দিতে রাজী ছিলেন না।
— তাই পালালেন?
— ইয়া, ইউনিভার্সিটি থেকে আজকে বিকেলে স্পেশাল ক্লাস ছিল। সুযোগটা নিলাম।
— মাই গড।
— আপনি কি করতেন?
— আমিও হয়তো পালাতাম, বাট আমি তো ছেলে।
— সেজন্যই আরো বেশি করে পালালাম।
নাহ। এই মেয়ে সত্যিই পাগল টাইপের। আই স্যুড বি কেয়ারফুল।
— চলবে

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:২২

শায়মা বলেছেন: হা হা পালানো মানুষেরা বিষম সাহসী হয় !!! :)

২| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:৩৪

সোহানী বলেছেন: আচ্ছা দেখি নায়ককে কতদূর নিতে পারেন। নায়িকাকে তো আগেই বহুদূর পাঠিয়েছেন..............হাহাহাহাহা++

৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:২০

বনসাই বলেছেন: অবশেষে তার দেখা পেলাম, সাথেই আছি।

৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৪১

আজিজার বলেছেন: চালিয়ে যান

৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:০০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আনন্দ পেলাম। তবে বহুদিনের প্রতিক্ষার অবসান হয়েছে বলে ধন্যবাদ দিতে কৃপনতা করবো না। পরের পর্বের অপেক্ষায়...

৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৯

এ্যান্টনি ফিরিঙ্গী বলেছেন: বহুদিনের প্রতিক্ষার পর,,,,,

৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আপনি বড়ো লেজি :)
Going through writing block?

৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪১

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: স্টার্ট রাইটিং মোর

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.