নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যে সত্যি সত্যি চলে যেতে চায়\nতাকে যেতে দেয়া উচিত...কারন\nহয়তোবা সে চলে যাবার জন্যই\nএসেছে...সবাইতো আপন না;\nঅতিথিও হয় অনেকে...\n

বাংলার ফেসবুক

আমি একজন বেকার ব্লগার

বাংলার ফেসবুক › বিস্তারিত পোস্টঃ

চরে সরিষা চাষে সাফল্য কৃষকের মাঝে অনন্দের বন্য বয়ে চলচ্ছে

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৪


নদী তীরবর্তী চরাঞ্চলে নদীবাহিত পলির বেলে-দোয়াশ মাটিতে ব্যাপকভাবে সরিষা চাষ হচ্ছে। উঁচু এলাকার জমির চাইতে চরাঞ্চলের উর্বর জমিতেই এ বছর সরিষা চাষে সাফল্যে । ফলে মঙ্গাপ্রবণ এসব এলাকার দরিদ্র কৃষকরা রবি মৌসুমে সরিষা চাষ করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার প্রত্যাশা করছে।

এ বছর কৃষকরা কৃষি বিভাগের পরামর্শে সরিষা চাষ শুরু করে। প্রতিটি জমিতেই তরতাজা সবুজ সরিষা গাছগুলোতে হলুদ ফুলে ফুলে ভরে ওঠায় কৃষকের মুখে হাসি ফুটতে শুরু করেছে। দেখা গেছে, ইতোমধ্যে সরিষা ফুল ঝড়তে শুরু করে গাছগুলোতে সরিষার দানা বাঁধতে শুরু করেছে।

কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে চরাঞ্চলে সরিষার চাষাবাদ হয়েছে। এরমধ্যে চরাঞ্চলই বেশির ভাগ জমিতে চাষ হয়েছে উন্নত ফলন জাতের সরিষা। সরিষার গাছগুলো যেভাবে লকলকিয়ে উঠেছে এবং হলুদ ফুলে ছেয়ে গেছে তাতে এ বছর সরিষার ভাল পাবেন বলে আশাবাদী হয়েছে। এবার আবহাওয়া ভাল থাকায় জমিতে সরিষার ফলন ভাল হয়েছে। গত বছর যেসব জমিতে ভূট্টা চাষ করা হয়েছিল সেই জমিতেই এবার তিনি অত্যন্ত কম খরচে সরিষা চাষ করেছেন। সরিষার বাড়ন্ত ফুলে ভরা গাছগুলো দেখে তিনি আশান্বিত হয়েছেন এবারে সরিষা উৎপাদন করে তিনি যথেষ্টই লাভবান হতে পারবেন।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উঁচু এলাকাগুলোর চাইতে চরাঞ্চলের নদীবাহিত পলি সমৃদ্ধ বেলে-দোয়াশ মাটিতে সরিষাসহ বিভিন্ন ফসলের আবাদ ভাল হচ্ছে। কারণ চরাঞ্চলের জমিগুলো অত্যন্ত উর্বর। এ থেকে মঙ্গা প্রবণ এ সমস্ত দুর্গম এলাকার কৃষকরা রবি মৌসুমে মরিচ, সরিষা, ছিটানো পিয়াজ, মিষ্টি কুমড়া, ডাল, ভুট্টা, ধনিয়া পাতা, আলু ও মিষ্টি আলু, বাদামসহ বিভিন্ন জাতের ফসল উৎপাদনের মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে শুরু করেছে। যা চরাঞ্চলের চিরায়ত অভাব নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৩

নিমগ্ন বলেছেন: কৃষির খপর নিয়া বুলুগাররা কি কইরবো?? :>

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৮

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: ভাই ৬৮ হাজার গ্রাম নিয়ে বাংলাদেশ। ৬৮ হাজার গ্রাম বাচলে তবে বাংলাদেশ বাচবে। আর এই ৬৮ হাজার গ্রামের কৃষকরা আমাদের মুখের অন্ন তুলে দেয়। তাদেরকে অবহেলা করতে নেই। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৬

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৯

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: আপনাকেও শুভকামণা জানাই। ভাল থাকেন।

৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৯

মিতক্ষরা বলেছেন: সরিষা ফুটে থাকা ক্ষেতের মত সুন্দর বোধকরি দ্বিতীয়টি নেই। ভাল থাকুন।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৮

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: মিতক্ষরা আপনার মন্তব্যের জন্য শুভ ব্লেগিং রইল।

৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪১

শক্র হতে চাই বলেছেন: মেয়েদের মাথায় শুধু রান্নার বস্তু ঘুর পাক খায়। পিয়াজ রসুন শরিশা সারা দিন নারাচারা করে ওদিকেই মন বেশি গেছে। আপু এটা বিরাট একটা প্লাট ফরম সব ধরণের পোস্ট করাটাটা ঠিক না। তবে তথ্যগত দিক দিয়ে ভালই আছে। এখানে ফেসবুকের মতো কোন কৃষকই লেখার সুযোগ পায়না পড়ার হয়তো সুযোগ পায়। এগিয়ে যান ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.