নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যে সত্যি সত্যি চলে যেতে চায়\nতাকে যেতে দেয়া উচিত...কারন\nহয়তোবা সে চলে যাবার জন্যই\nএসেছে...সবাইতো আপন না;\nঅতিথিও হয় অনেকে...\n

বাংলার ফেসবুক

আমি একজন বেকার ব্লগার

বাংলার ফেসবুক › বিস্তারিত পোস্টঃ

বর্তমান বাচ্চাদের মরণ ব্যধি বিষয় হচ্ছে প্রেম,গার্ল ফ্রেন্ড,বয় ফ্রেন্ড

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৩


আপনি ভাবতে পারেন বর্তমান সময়ের সব চেয়ে বেশি আলোচিত বিষয় হচ্ছে প্রেম,গার্ল ফ্রেন্ড,বয় ফ্রেন্ড অবিশ্বস্য হলে সত্যি যে ছেলেটা এখনও একলা ঘরে থাকতে ভয় পায় রাতে মা ছাড়া প্রছাব করতে যায় না সেও নাকি প্রেম করে,শুনে অবাক হলাম তারও নাকি গার্ল ফ্রেন্ড আছে।আর যে মেয়েটার সাথে প্রেম করে সেই মেয়েটা এখনও রাতের বেলা মাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমায়,প্রত্যেক রাতে ঘুমের ঘোরে বিছানায় হিসু করে। প্রথমে শুনে অবাক হতাম এখন আর হইনা। যে ছেলেটা এখনও স্কুল লাইফ শেষ করতে পারেনি,যে হয়ত এখনও আম্মুর হাতে তুলে খায়,সেই ছেলেটিও নাকি আজকাল প্রেমে ছ্যাকা খাইছে। আমার অনেক অশ্চয্যের মধ্যে এটাই সব চেয়ে বড় অশ্চয্য প্রেমে ছ্যাক খাওয়া মেয়েটির জন্যে হাত কাটে।আর মেয়েটি নাকি ক্লাশ ৬-১০ শেষ করতে করতে কয়েক ডর্জন বয় ফ্রেন্ড পাল্টায়।এটা শুধু মেয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য নয়,ছেলেদের ক্ষেত্রে খুব বেশিই প্রযোজ্য। আজকালকার পিচ্চিদের প্রিকেডেড ও কচিং নাসারি পড়ুয়া ছেলে মেয়ের প্রেম দেখলে আবেগে অনেকের কান্না পেলেও আমার খুব হাসি পায়।তারা ভ্যালেন্টাইন ডে পালন করে,হাত কেটে রক্ত দিয়ে চিঠি লিখে মেয়েটিকে প্রপোজ করে,আর মেয়েটি সেই রক্তে লেখা চিঠি দেখে আবেগে একদম মোমের মত গলে যায়,প্রেম আগ্নেয় লাভার মত উতলে উতলে ওঠে।শুধু কি তাই ক্লাশ এইট না পেরুতেই মেয়েটি যায় হাসপাতালে,পেটে নাকি আটকে গেছে।এর জন্যে দায়ি কে? খুঁজতে খুঁজতে বেরিয়ে আসে ক্লাশ নাইনে পড়া একটা ছেলে,যার দাড়ি গোফ এখনও ভালভাবে গজায়নি সেই ছেলে। খুব অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। অনেকে আবার আছে ক্লাশ নাইনেই দেবদাস হয়ে যায়।প্রেমে ছ্যাকা খেয়ে বিড়ি সিগারেট খাইতে শুরু করে,বিড়ি সিগারেটটা প্রথম স্টেজ,বাকি গুলো তো আছেই।যদি তাকে বলা হয়,এত্ত ছোট্ট এখনি এগুলো খাও যে?উত্তর আসে এ রকম,"নিজেকে টেনশন মুক্ত রাখতে।"ভাবতে পারেন স্কুল পড়ুয়া একটা ছেলে বিড়ি সিগারেট খায় নিজেকে টেনশন মুক্ত রাখতে?। আজকাল ক্লাশ এইট-নাইনে এ পড়া মেয়ে গুলো যে রকম পেকে গেছে তাতে এদের তাকানোর অন্য রকম ভংগি দেখে, চোখে চোখ পড়লে নিজেরই লজ্জালাগে।এরা অতি তাড়াতাড়ি পেকে যায় বলে গন্ধটাও তাড়াতাড়ি ছড়ায়,চারদিক থেকে সে গন্ধে ছুটে আসে গন্ধ পিপাসুরা।যখন একে একে সবাই গন্ধ শুকে চলে যায়,তখন মেয়েটি তার বন্ধুকে উপদেশ দিতে গিয়ে বলে সব ছেলেরায় এক মত। আমরা যে সময় প্রেম কি,ভালবাসা কি বুঝতাম না সে সময় এরা দু চারটা ছ্যাকা খায়। আমরা যে সময় রুপকথার গল্প পড়েছি সে সময় এরা চটি গল্প পড়ে।আমরা যখন মোবাইল ছুয়ে দেখারও সাহস পাইনি এরা সে সময় অ্যান্ড্রয়েট ফোন ইউজ করে। এখন ক্লাশ ফাইভে পড়া একটা মেয়েকে ক্লাশ সিক্সে পড়া ছেলে প্রোপোজ করতে গেলে, মেয়েটা খুব অবাক আর বিষ্ময় প্রকাশ করে বলে,"ভাইয়া আমি এখনক্লাশ ফাইভে পড়ি,আপনি কামনে ভাবলেন আমি এখনও সিংগেল আছি!!!!!!!!?" কয়েকদিন পর হয়ত শুনবেন ক্লাশ ওয়ানে পড়া ছেলেটি নার্সারিতে পড়া মেয়েটিকে প্রপোজ করতে গিয়ে এই কথাশুনেছে যে,"ভাইয়া আমি এখন নার্সারিতে পড়ি,আপনি ক্যামনে ভাবলেন আমি এখনও ফ্রি আছি। এখন ভাবুন তো কখন অফিস বা সংসার সামলাই কখন ছেলে মেয়েদের সামলাই। মেয়ের বাবারা তো সব সময় চিন্তায় মাথা গরম হয়ে থাকে কখন যেন হাসপালে যাবার ডাক পড়ে। ছেলের বাবা গনতে থাকে তার ছেলেকে কজন মেয়ে প্রফেজ করে। যতো প্রেমে ফেমাস হবে ওর ডিমেন্ট ততো বেশি। গৃহ শিক্ষক পড়াইতে আসলে ৩য় শ্রেণী পড়–য়ার মেয়ের মায়ের টিভিতে প্রিয় ছিরিয়েল দেখা বন্ধ করে মেয়ের নাটক দেখতেই সময় চলে যায়। একটু চোখের আড়াল হলে ছোট গল্পোটাকে টেনে সেটাকেই প্রেম কাহিনীর সিনেমা তৈয়ার করতে একটু সময় নেয় না। সম্পতিতে ফেসবুকে আইডিতে একটা ছোট বাচ্চার ছবি দিয়ে আইডির প্রোফাইল খুলে চেটিং করে। আমি ভেবেছি ফ্যান প্রোফাইল আর সেই আইডিতে যদি ভুল করে মন্তব্যে সম্মধন করেন বাবু প্রতি মন্তব্যে দেখে অবাক বলে এই আনটি আপনার কতো নাম্বার চলছে। বুঝতে না পেরে রিপলাই দিয়ে জানতে চাইলাম কি ক নাম্বার চলছে। ও পাশ থেকে বলে ধূর যতোসব বেকডেড এখনও কি ফিডার খান কতোজনের সঙ্গে লাভ চলছে। আমি থ মরে বলি লে হালুয়া এই পিচ্চিটা বলে কি। আবার আন্ডর লাইনে লেখা আমার ১১ শেষ লাইনে ৯ ওয়েটিং ৩২ আর টাগেট ৭০। আমি ভাবলাম কোন এক ছেলে ফাজলামো করে ফ্যাক আইডি দিয়ে আমায় বোকা বানাচ্ছে। আমি বললাম তোমার নাম্বারটা দিবে বাবু। পিচ্ছি রেগে মেগে বলে এটা কোন গোয়ালে গরু আপনি আমায় বাবু বলছেন কেন আমি আশিক সেই সঙ্গে মোবাইল নাম্বারটা দিলো। আমি আর ধয্য ধরতে পারলাম না। সঙ্গে সঙ্গে মোবাইলে নাম্বরটা তুলে কল দিলাম কল ওয়েটিং প্রায় ৪৫ মিনিট পর কল ধরলো ও পাশ থেকে বলছে কতো নাম্বার বলছেন আমি থ মেরে গেলাম সত্যিই তো ৫/৬ বছরের বয়সের ছেলে বাচ্চার কন্ঠ। আমি বললাম ক নাম্বার মানে। আরে আন্টি আপনি ব্যাবডেড হয়ে গেছেন। বলেই লাইনটা কেটে দিলো। এখনও আমার ওই বাচ্চার কথা গুলি ঘুরে ফিরে কানে বাচচ্ছে। এখন মনে হচ্ছে সত্যি কি দেশটা রাতারাতি ডিজিটাল হয়ে গেলো। তারা যে কি দেখে প্রেমে পড়ে সেটাও ওরা নিজেরাও জানেনা। এটাই জানে প্রেম করতে হবে। ভাবতে গা শিহরণ দিয়ে উঠে ৯ বছরের বাচ্চাকে এভাশন করতে করার জন্য ক্লিনিকে যেতে হচ্ছে। এই প্রভাবটা শুধু শহরে সীমাবদ্ধ নেই এখন সেটালাইড চেনেল ও মোবাইলের বদৌলতে গ্রমেও পৌছে গেছে। এই মহামারি মরণ ব্যধি রোগ থেকে সকল শিশুকে বাচতে এগিয়ে আসুন। এই প্রেম নামক ভাইরাসটা উল্কার বেকে ছুটছে । প্রেমের রসলো গল্পো বড়দের কাছ থেকে শুনে টিভি ছিরিয়েল আর মোবাইলে ফেসবুক আর অশ্লিল ছবির ভিডি দেখে বাচ্চারা এ কান থেকে ও কান পৌছাইতে দেরি করেনা। নিজের অন্তেই প্রেম নামক রোগে অক্রান্ত হয়ে পড়ে। এই কারণে বাল্য বিয়ের প্রবনতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই মরণ ব্যধি রোগ থেকে কেমনে শিশুদের বাচান যায় প্লিজ সবাই টিপস ও কমেন্ট দিয়ে জানাবেন। হয়তো বা আপনার একটা মূল্যবান মন্তব্যে একটা শিশু ভুল পথ খেকে সঠিক পথে ফিরে আনা সম্ভাব হবে।

মন্তব্য ৪৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪৭) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪২

রানার ব্লগ বলেছেন: হুম বুঝলাম

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৩

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: রানা ভাই কেমন আছেন। শুধু হুম করে দায় সেরে গেলেন। চাও খেলেন নি নিরবে এসে নিরবে চলে গেলেন।

২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৬

সমূদ্র সফেন বলেছেন: অনেক কিছুই জানলাম ।
সত্যিই বিষয় গুলো আমাদের হতাশ করে ।আমাদের মূল্যবোধে আঘাত করে ।এ নিয়ে বাচ্চদের দোষ দিয়ে লাভ নেই ।পরিবেশে ও পরিবারের প্রভাব কতটুকু তা বিবেচনাই আনতে হবে।
বাচ্চারা সাধারণত বাস করে ফ্যান্টাসির জগতে ,এজন্য বাচ্চাদের সাথে তাদের জগত নিয়ে প্রচুর কথা বলতে হবে ।
অশ্লিল বিষয় কে তার কাছে শ্লিল ভাবে উপস্থাপন করতে হবে।বাচ্চাদের ভয় বা শাসন নয়,যদি কিছু করতেই হয় তবে ওর উপর অভিমান করুন। কারন বাচ্চারা আচরণ ভালো বোঝে ।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৫

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: ভাই সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ। আসলে ওদেরকে শাসন না ভালবেসে বুঝাইতে হবে।

৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৪

লুৎফুরমুকুল বলেছেন: এই ব্যাধিতে জ্বলছেনা কন কোন সে শালা শালি
কার বুকটা ছিল কিংবা কার বা আছে খালি?

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। সবাই জ্বলবে তাতে দোষ নেই কিন্ত বয়সের দিক বেবচোনা করবেন না। প্রাইমারি পার করার আগেই যদি পেকনেট হয় সেই পরিবারের কথাটা একবার ভেবে দেখুন।ধন্যবাদ।

৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:

হরমোনযুক্ত মুরগী খেয়ে অকালে শরীরে "গ্রোথ হরমোন" যুক্ত হচ্ছে।

সেলফোনে সবাই নিয়মিত "পর্ণ" দেখে।

মানুষ বেশী, ছেলেমেয়েরা খেলাধুলা করতে পারে না, আগাছার মতো, লতাপাতার মতো বড় হচ্ছে।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন। কিন্ত এর কবল থেকে মুক্তির উপায় জানাবেন।

৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৩

রানার ব্লগ বলেছেন: প্রেমময় পৃথিবী, ফাঁদ পাতা সর্বত্র।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: হুম

৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৫

রানার ব্লগ বলেছেন: একবারো তো চা খাওার দাওয়াত দিলেন না। আর শুধু চা ক্যনো টা হবে না?

আপনার মত সুন্দুরীর সাথে শুধু চা এ মোন ভরে কি, মিস্টি মিস্টি আলাপন না হলে চলে ?

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৬

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: ভাই আসলে মন যার সুন্দর সেই কিন্ত প্রকৃত সুন্দর। চেহারা এখন ভাল দেখছেন যে কোন রোগে তা ভেঙ্গে যায়।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: রানা ভাই কেন যানি আমি অন্যের পোষ্টে মন্তব্য করতে গেলেই এই লেখাটা ভেসে উঠে। সমস্যটার সমাধান কি।


একটি ভুল পাওয়া গেছে

sorry,you are not allowed to comment in this blog

৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৪

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: এখন কার ছেলে-মেয়েরা হাতে একটা মোবাইল পেলেই ভাবতে থাকে ,চাই একটা গার্ল্ডফ্রেণ্ড বয়ফ্রেণ্ড

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪০

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: দেবজ্যোতিকাজল ভাই আপনার মন্তব্যের সঙ্গে একমত বাট এখন থেকে শিশুদের ফিরানোর উপায় কি। @কেন যানি আমি অন্যের পোষ্টে মন্তব্য করতে গেলেই এই লেখাটা ভেসে উঠে। সমস্যটার সমাধান কি।


একটি ভুল পাওয়া গেছে

sorry,you are not allowed to comment in this blog

৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: বাড়ির লোকদের সচেতন হতে হবে । একটা পরিনত ছেলে বা মেয়েদের হাতে মোবাইল দিতে হবে । তা হবে ২২ বছরের ছেলে বা মেয়েকে।
আর বাড়ির ছেলে- মেয়েদের সাথে বাবা মাকে বন্ধু সুলোভ ব্যবহার করতে হবে । বাবা মা ছেলে মেয়েকে যা করতে বলবেন তা পিতামাতাকে মানতে হবে ।আরও আছে…………

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৯

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: সুন্দর গঠন মূলক সময়উপযুগি পরামর্শ। ভাই আমার একটা সমস্যার কথা বলেছিলাম সেটার কোন উত্তর ভাইনি। প্লিজ জানা থাকলে একটু বলেন।

৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩০

রানার ব্লগ বলেছেন: sorry,you are not allowed to comment in this blog

এর অর্থ হল সে আপনাকে ব্লক করেছে।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১০

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: তাহলে আপনারটায় গিয়ে একবার চেষ্টা করে দেখি আপনিতো আবার আমায় ব্লগ করেন নি।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৬

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: আপনার পোষ্টে মন্তব্য করতে গিয়েও ওই একেই অবস্থা।তাহলে কি আপনিও আমাকে ব্লগ করেছেন। আমার কি মন্তব্য করার পরিমান বেশি হয়েছে।

১০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৭

রানার ব্লগ বলেছেন: হমম বুঝলাম হয়তো আপনি কন এডমিনের চক্ষু শূল হইসেন তাই অটো ব্লক হচ্ছেন। অথবা আপনি কন না কন ভাবে স্পামিং করছেন তাই এই সতর্কতা।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২০

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: একটা নোটিশ দিয়েছে (নতুনআপনাকে ফ্রন্টপেইজ একসেস দেওয়া হয়েছে ) এই ফ্রন্টপেইজ অর্থটা বুঝলাম না। আর আপনি সঠিক ধরেছেন। আমার সঙ্গে ২ জনের ঝগড়া হইছে। এখন কাউকে ব্লগ থেকে সরানোর ষড়যন্ত্র করতে হবেনা আপনা আপনি মাথা নিচ করে চলে যেতে হচ্ছে। ফেসবুক ভুল ব্লগে আর কোনটাই সময় দিবো না মনোযোগ দিয়ে সংসারমুখি হবো।

১১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৯

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনার স্কাইপি আই ডি দেন শুনি আপনার কথা

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২১

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: সরি।

১২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৮

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: আমি ব্লগ কৃতিপকের কাছ থেকে একটা নোটিশ পেয়েছি তার অর্থ জানিনা। কোন স্বহৃদয়বান বন্ধুর জানা থাকলে অর্থটা জানাবেন।(নতুনআপনাকে ফ্রন্টপেইজ একসেস দেওয়া হয়েছে ) এই ফ্রন্টপেইজ অর্থটা বুঝলাম না।

১৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪২

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনার ব্লক তুলে দেয়া হয়েছে

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৭

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: সু সংবাদ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। আসলেই আপনি আমার প্রকৃত বন্ধু।

১৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৩

রানার ব্লগ বলেছেন: সরি বলার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৯

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: কাটা ঘায়ে নবনের ছিটা কি না দিলেই নয়। আমি বুঝা আর না বোঝার মধ্যে আছি আপনি সত্যি কি আমার পাশ্বে সর্বদা বন্ধুর মতো ছায়া হয়ে থাকবেন।

১৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩৯

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: সামুতে একটা ই-মেল কর । সঠিটা জানতে পারবে ।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৭

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: [email protected] মেইল কি এইটা না অন্যটা আর বিষয় কি লেখবো। পরামর্শ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

১৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩৯

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: সামুতে একটা ই-মেল কর । সঠিকটা জানতে পারবে ।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: মেইল ঠিকানাটা দিন আর ওনাদের শুধু লেখে জানাবো আমারয় মন্তব্য করা কোন ব্লগ করেছেন।

১৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪১

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: সামুতে একটা ই-মেল কর । সঠিকটা জানতে পারবে । সহয়োগিতা অবশনে ক্লিক কর পেয়ে যাবা মেল করার জায়গা

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪০

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: ধন্যবাদ ব্লগসহযোদ্ধা

১৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৪

রানার ব্লগ বলেছেন: প্রশ্নঃ আপনি সত্যি কি আমার পাশ্বে সর্বদা বন্ধুর মতো ছায়া হয়ে থাকবেন ??


উত্তরঃ কেনো নয় আমরা আমরাই তো, বন্ধুত্ব যেখানে গভীর সেখানে কি , কিন্তু, যদি থাকে না।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২

বাংলার ফেসবুক বলেছেন:
ভাই প্রশ্নটা নিচুক হেয়ালিপনা নয় আমার মন্তব্য প্রতি মন্তব্যেও কিছু বুঝতেছেন না। কারণ না থাকলে আমায় মন্তব্য থেকে বিরত রাখছে।

১৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭

রানার ব্লগ বলেছেন: হুম !!! সমস্যা নাই বন্ধুত্তের হাত বাড়ালাম ধরা না ধরা আপনার উপর

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২০

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: বিপদে পড়লে ছেড়ে দিবেন না তো। সব সম্পর্ক একদিন শেষ হয় কিন্ত প্রকৃত বন্ধু দিন দিন সম্পর্ক গারো হয়।

২০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৩

রানার ব্লগ বলেছেন: বিপদেই বন্ধুর পরিচয়

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৫

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: এই তো লাইনে এসেছেন। আখন আমি মন্তব্য না করতে পেরে শুধু মন্তব্যকারীদের ঋণের বোঝ বেশি হচ্ছে। তারা তো জানে না আমার মন্তব্য করা ব্লগ করেছে। অনেকে ভুল বুঝে আমার ব্লগে আর নাও আসতে পারে ভাববি আমি আহংকারে কারো ব্লগে যায় না। এখন পরামর্শ দেন এই বিপদ থেকে কেমনে সমাধন হবে।

২১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫০

রানার ব্লগ বলেছেন: অপেক্ষা এক মাত্র সমাধান

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৫

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: ভাই অনেকে যে ভুল বুঝতেছে যে আমি কেন তাদের পোষ্টে মন্তব্য করছি না। জানি না কতো দিন অপেক্ষা করতে হবে।

২২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৬

রানার ব্লগ বলেছেন: এতো ব্যস্ত হবেন না এই পৃথিবিতে কেউ কারো জন্য অনির্ধারিত কাল পর্যন্ত অপেক্ষা করে না। যখন সুজুগ পাবেন বলে দিবেন কারন টা ব্যস হয়ে গেলো

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৪

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: বতমানে বড় সমস্য কারো পোষ্টে মন্তব্য করতে পানছি না।

২৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৩

শক্র হতে চাই বলেছেন: আসলে ডিজিটালটাকে বাস্তবায়নে আমরা বড়রা পিছিয়ে পড়ছি তাই ছোটরা একটু এগিয়ে গেছে। এইখান থেকে মুক্তির পথ স্বচেতনা মুলক সেমিনার প্রশিক্ষণ প্রষ্ঠানের প্রধান ও কৃতপক্ষকে অধীকতর ছত্রদের উপর ভালবাসা দিয়ে পরিচর্যা করা। আর তাদের সব সময় লেখাপড়া মধ্যে মনো নিবাস করা। পড়া লেকার পাশাপাশি খেলাধুলা পাশাপাশি সামাজিক শিক্ষ মূলক সাংস্কৃতিক অনুষ্টনের মধ্যে সময় পাড় করা।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৮

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.