নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যে সত্যি সত্যি চলে যেতে চায়\nতাকে যেতে দেয়া উচিত...কারন\nহয়তোবা সে চলে যাবার জন্যই\nএসেছে...সবাইতো আপন না;\nঅতিথিও হয় অনেকে...\n

বাংলার ফেসবুক

আমি একজন বেকার ব্লগার

বাংলার ফেসবুক › বিস্তারিত পোস্টঃ

৪৩ বছর পরেও মনে প্রশ্ন জাগে মুক্তিযোদ্ধারা কি ভাল আছে?

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯

একটি সুন্দরী মেয়েকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ৩৬৪ দিন ধর্ষণ করার পর যদি তাকে বাছরের বাকী একদিন ভাল ভাবে গোসল করিয়ে তেল,সাবান ক্রীম বিউটিপালার থেকে মেকাপ মাখিয়ে সুন্দর করে রাজরানীর মতো সুন্দর দামী পোষাক পড়িয়ে সাজিয়ে রাখেন তাহলেই কি সে তার প্রাপ্য সম্মান ইজ্জত ফিরে পাবে, নিশ্চয় পাবেনা, তেমনি,সারা বছর স্টার জলসা আর জি বাংলা চ্যানেল দেখে একদিন বাংলা সেই ৭১ এর পুরনো ভিডিও দেখে দেশ প্রেমিক হওয়া যায়না।
বিভিন্ন সময় মদের আড্ডায় বাইজি খানায় সময় দিয়ে সবেবরতের রাতে মসজিদের সামনের কাতারে জুব্বা পড়লেই সে কি পূণ ইমানদার ব্যক্তি হয়।

রাজনীতির স্টেজে দাঁড়িয়ে অনেকেই গরীবদের পক্ষ হয়ে সাপায় গাইতে গাইতে মুখের ফেনা বের করে ফেলে আর সেই ব্যক্তি স্টেজ থেকে নামিয়ে একটা অন্ধ তার কাছে একটি টাকা চাইলে সে দুর দুর করে তারিয়ে দেয়।
আজও স্বাধীনতার ৪৩ বছর পর মুক্তিযোদ্ধার সাটিফিকেট নিয়ে তেলেজমাতি করবার হচ্ছে। আর যারা সত্যিকারে দেশকে ভালবেসে দেশকে রক্ষা করতে গিয়ে হাত পা হারিয়ে পঙ্গু হয়ে ভিক্ষা করে মানবেতর জীবন যাপন করছেন তাদের কাছে একটাই প্রশ্ন এই জন্যই কি আমরা সোনর বাংলার স্বাধীনতার জন্য প্রাণ ও অঙ্গ হারালাম। আমরা চাইলাম কি আর পাচ্ছি কি।

দেশের ভিতর পাক সমার্থনে ভরপুর আর ঢাকা ভারসিটি দায়সারা পাকদের সঙ্গে সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করছে।

সারা বছর যারা দেশের বিরুদ্ধে কথা বলে তারাই ১৬ ডিসেম্বারের অনুষ্টানে প্রধান অতিথি।

ভাই আগামী কাল ১৬ ডিসেম্ভার তাই আপনারা যারা আগামী দিনের ভবিষ্যত তারাই এই অনুষ্টনটি বেশি করেন তাদের কাছে একটাই অনুরোধ শুধু মাত্র কিছু টাকার বিনিময়ে আপনার মহত অনুষ্টনে কোন দেশদ্রোহীকে বা নিজ দেশে থেকে পরদেশ প্রেমিককে অতিথি না বরং অনুষ্টানের কোন কাজেই তারা যেন শরিক না হতে পারে সেই দিকে লক্ষ্য রাখবেন।

যারা দেশ প্রেমে বিতর্কিত তাদেরকে শহীদ মিনারের আশপাশ যেতে দিবেন না। কে শুনবে কার কথা এই সমস্ত লোকের সংখ্যাই বেশি তারাই সবার আগে গিয়ে আসন গেড়ে বসে। এদের ক্ষমতার পাল্লাই ভারি।

এরা কাকের মতো কোকিলের বাসায় ডিম পেড়ে ওখানেই বাচ্চা ফুঁটায় আবার সময় মতো বাচ্চাকে বুকে টেনে নেয়।

৪৩ বছর পর আবারও মনে হয় মজীব সাহেব কি এই জন্যই এই দেশ গড়ার স্বপ্ন দেখেছিল।আর এই জন্যই কি জীয়া সাহেবকে জীবন দিতে হলো।

জাত ধর্ম যে যার দেশটা তো সবার। আসুন ৪৪ তম স্বাধীনতা দিবসে ঐক্য হয়ে দেশ প্রেমিক হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলার অঙিকার করি।

অশেষ কৃতজ্ঞতা এবং ভালবাসা সকল বাংলা মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি, যাঁরা হাজারো বাঁধা অবহেলা অবমূল্যায়িত-বেদনায় মিলেমিশে গণতন্ত্র রক্ষায় বাকস্বাধীনতার দায়িত্বশীল চর্চা অক্ষুন্ন রেখে চলেছেন।

বাংলাজুড়ে শান্তি, সত্য এবং কল্যাণ প্রতিষ্ঠা পাক। মঙ্গলময় হোক দেশ প্রেমিকদের সফল হোক ৪৪তম স্বাধীনতা দিবস।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪১

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমার কেন যেন মনে হচ্ছে আপনি ইচ্ছেকৃত ভাবেই মুজিব এবং জিয়ার বানান ভুল করেছেন!! এটা আপনার মনের ব্যাপার।।
তবে লেখাটি বাস্তবতার উপর বলেই ভাল লাগলো।। এর বেশী কিন্তু আমরা আশাও করতে পারি না।।
কোন ধরনের শপথেই আমি বিশ্বাসী নই।।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৪

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.