নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যে সত্যি সত্যি চলে যেতে চায়\nতাকে যেতে দেয়া উচিত...কারন\nহয়তোবা সে চলে যাবার জন্যই\nএসেছে...সবাইতো আপন না;\nঅতিথিও হয় অনেকে...\n

বাংলার ফেসবুক

আমি একজন বেকার ব্লগার

বাংলার ফেসবুক › বিস্তারিত পোস্টঃ

©যে হাদিসটি সবসময় ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদেরকে প্রেরণা জোগায়©

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৮


রাসূলুল্লাহ (সা) তাঁর সাহাবাদের বলেন- “শেষ বিচারের দিনে এমন কিছু মানুষকে আনা হবে, যাদের বুক ও ডান হাতে জ্বলজ্বল করতে থাকবে নূর, তাদেরকে বলা হবে, আজকে
তোমাদের জন্য সুসংবাদ, তোমাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক, তোমাদের কল্যাণ হোক,
তোমরা চিরদিনের জন্য প্রবেশ কর জান্নাতে।’ তাদের প্রতি আল্লাহ তায়ালার এই ভালবাসা দেখে নবী- রাসূলগণ পর্যন্ত ঈর্ষান্বিত হবেন।”

একথা শুনে সাহাবা (রা) জিজ্ঞেস করলেন, “ইয়া রাসূলুল্লাহ, এরা কারা?” উত্তরে মুহাম্মাদ (সা) বললেন, “এরা আমাদের (নবীদের) মধ্য হতেও না, এরা তোমাদের (সাহাবীদের) মধ্য হতেও না। তোমরা আমার সঙ্গী, কিন্তু তারা আমার বন্ধু। তারা তোমাদের অনেক পরে আসবে। তারা কুরআনকে পরিত্যক্ত অবস্থায় পাবে এবং সুন্নাহকে মৃত অবস্থায় পাবে।

তারা শক্ত ভাবে কুরআন ও সুন্নাহকে আঁকড়ে ধরবে এবং পুনরুজ্জীবিত করবে। তারা এগুলো অধ্যয়ন করবে এবং মানুষকে শেখাবে। কিন্তু একাজ করতে গিয়ে তারা তোমাদের
চেয়েও ভয়াবহ ও কঠিন নির্যাতনের শিকার হবে। প্রকৃতপক্ষে, তাদের একজনের ঈমান হবে তোমাদের চল্লিশজনের ঈমানের সমান। তাদের একজন শহীদ হবে, তোমাদের
চল্লিশজন শহীদের সমান। কেননা তোমরা সত্যের পথে একজন সাহায্যকারী (আল্লাহর রাসূল) পেয়েছ, কিন্তু তারা কোন সাহায্যকারী পাবে না। প্রত্যেক জায়গায় তারা অত্যাচারী
শাসক দ্বারা পরিবেষ্টিত থাকবে এবং তাদের অবস্থান হবে বায়তুল মোকাদ্দাস এরচারপাশে।

তাদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে সাহায্য আসবে এবং তারা এই বিজয়ের গৌরবকে প্রত্যক্ষ করবে।” তারপর তিনি (রাসূল সা) দু’আ করলেন- “হে আল্লাহ, তুমি তাদেরকে সাহায্য দান কর। জান্নাতে তুমি তাদেরকে আমার অন্তরঙ্গ বন্ধু হিসাবে গ্রহণ ক নামাজ হলো মুসলমানদের সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। নর-নারী উভয়ের জন্যেই নামাজ ফরয করা হয়েছে। কিন্তু পৃথিবীতে এমন কিছু মুসলিম নারী আছেন যাদের নামাজ কবুল হয় না। চলুন কোন ধরণের মুসলিম নারীর নামাজ কবুল হয় না তা হাদিসের

আলোকে জেনে নিই-
১. নবী কারীম সা. এরশাদ করেন, সেই মহিলার কোন নামাজ কবুল হয় না যে তার স্বামী ছাড়া অন্য কারোর জন্য সুগন্ধি ব্যবহার করে এবং যতক্ষণ না সে নাপাক ব্যক্তির মতো গোসল হয়ে পবিত্র না হয়, ততক্ষণ তার নামাজ কবুল হবে না। (আবু দাউদ, নাসাঈ, ইবনে
মাজাহ,সিলসিলাতুস সাহীহা : হাদিস. ১০৩১)

২. অন্য একটি হাদিসে নবী কারীম সা. বলেন, সর্বশ্রেষ্ঠ স্ত্রী সে যাকে দেখলে মন খুশিতে ভরে ওঠে এবং তাকে আদেশ করলে সত্বর তা পালন করে, স্বামী বাহিরে গেলে নিজের দেহ,
সৌন্দর্য এবং ইজ্জতের এবং স্বামীর সম্পদের যথার্থ রক্ষণা বেক্ষণ করে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২২

নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: লিখা সুনদর++

২| ১৭ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৫০

খায়রুল আহসান বলেছেন: ভাল লিখেছেন। + +

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.