নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন বাজেট ট্রাভেলার।

সারাফাত রাজ

পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর স্থান হচ্ছে বান্দরবান আর আমি একজন পরিব্রাজক।

সারাফাত রাজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছবিতে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২

সেদিন রাত নটার সময় হুট করে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের নির্ঝর এলাকায় ঘুরতে যাওয়া হয়েছিল। ছবিগুলো সেখানকার। তবে প্রথমগুলো মিরপুর ক্যান্টনমেন্টের।





























এইবার ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট

































































































আমার ক্যামেরা ভালো না, আর আমি ছবি তুলতেও পারি না। এই জায়গাগুলো সত্যিই অসাধারণ সুন্দর আর পরিচ্ছন্ন।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬

কাবিল বলেছেন: ছবি গুলো সুন্দর, ভাল লাগলো।
অনেক গুলো ছবি প্রায় একই রকম পোস্ট হয়েছে, কিছু কমিয়ে দিলেও ভাল লাগত।

মডুদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ-
ছবি ব্লগ পোস্ট গুলো অনেক গুলো ছবি ভিউ হয়ে থাকে। পোস্ট গুলো স্ক্রোল করতে গেলে শুধু ছবি আর ছবি।
আমার কাছে অস্বস্তি বোধ মনে হয়, আর সবার কাছে কেমন লাগে জানিনা। এটা যদি কমিয়ে তিন/চারটার মধ্যে সীমাবদ্ধতা করা যেত তা হলেতো ভালই হয়।

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৭

সারাফাত রাজ বলেছেন: ছবি ভালো লাগার জন্য ধন্যবাদ।
সামুতে ছবি দেয়া বিরাট ঝামেলার ব্যাপার। একই ছবি কবার আসলো আমি নিজেও মাঝে মঝে বুঝি না। আবার ডিলিট করতে গেলে অন্যটা ডিলিট হয়ে যায়। খুবই বিরক্তিকর ব্যাপার।


আপনার দ্বিতীয় ব্যাপারটির সাথে পুরোপুরি একমত। আমার নিজের কাছেও অস্বস্তি লাগে। আসলেই এটা যদি কমিয়ে তিন/চারটার মধ্যে সীমাবদ্ধতা করা যেত তা হলেতো ভালই হয়।

২| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভাল হয়েছে ছবি ব্লগ। সন্ধ্যাবেলা প্রায়ই যাওয়া হয়। ভালই লাগে ক্যান্টনমেন্টের পরিচ্ছন্ন পরিবেশ। মাঝে মাঝে মনে হয় ক্যান্টনমেন্ট এর বাইরে বাংলাদেশ আর ভেতরে ইউরোপ। হাঃ হাঃ B-)

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫২

সারাফাত রাজ বলেছেন: মাঝে মাঝে মনে হয় ক্যান্টনমেন্ট এর বাইরে বাংলাদেশ আর ভেতরে ইউরোপ। হাঃ হাঃ B-) মজা পেলাম। একটা মজার বিষয় দেখেছেন, ক্যান্টনমেন্ট এরিয়ায় প্রবেশ করলেই সবাই কতো সুন্দর আইন মেনে চলে। কেউ কোথাও কোন ময়লা ফেলা তো দূরে থাকুক থুতুও ফেলে না। আবার ক্যান্টনমেন্ট থেকে বের হলেই সবাই বনমানুষ :-< হয়ে যায়।

৩| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০২

শাহাদাত হোসেন বলেছেন: চমৎকার ছবি !

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫২

সারাফাত রাজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।

৪| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪

অগ্নি কল্লোল বলেছেন: এটা কি বাংলাদেশ না কাতার???

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪০

সারাফাত রাজ বলেছেন: মনে তো হয় বাংলাদেশ। :P

৫| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫১

মহা সমন্বয় বলেছেন: ক্যান্টনম্যান্টর ভিতরে প্রবেশ করলে মনে হয় আমি আর বাংলাদেশে নাই উন্নত কোন দেশে আইলাম বুঝি :-P সবকিছু ছিমছাম সাজানো গোছানা, নো হুড়োহুড়ি নো চিল্যাচিল্লী আমার কাছে খুব ভাল লাগে !:#P

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৪

সারাফাত রাজ বলেছেন: আসলেই। ক্যামন যেন শান্তি শান্তি লাগে। সবচেয়ে ভালো লাগে কেউ কোথাও ময়লা ফেলছে না, এমনকি বংশদন্ড :P হাতে কোন পুরুষ রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করছে না। বরঞ্চ রাস্তার ধারের বিভিন্ন ধরনের অর্কিড ফুলের সমারহ দেখে চোখ জুড়িয়ে যায়।

৬| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ক্যানটনমেন্ট টাকে "ইউনিভার্সিটি ও রিচার্চ শহরে" পরিণত করার দরকার ।

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫০

সারাফাত রাজ বলেছেন: হা হা।

ক্যানটনমেন্ট টাকে "ইউনিভার্সিটি ও রিচার্চ শহরে" পরিণত করার পর কি করবেন? ইউনিভার্সিটিকে ক্যানটনমেন্ট বানাবেন? হা হা


আপনি কি জানেন, মিরপুর ক্যানটনমেন্টে ৩টি বিশ্ববিদ্যালয় আছে। আর প্রত্যেকটা ক্যানটনমেন্টে অনেকগুলি করে মানসম্পন্ন স্কুল আর কলেজ রয়েছে। এমনকি ঢাকা ক্যানটনমেন্টে অটিস্টিক আর প্রতিবন্দী বাচ্চাদের জন্যও কতগুলো স্কুল আছে।

৭| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৮

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আপনার ছবি গুলি দেখে আমাদের ফুটপাতের বাস্তব রাতের চিত্র গুলি চোখে ভেসে উঠছে।
প্রশ্ন আপনাকে রাতে পথ শিশুরা কি ভাবে ফুটপাতে ঘুমায়?
প্রশ্ন আবারো আপনাকে যে দেশের শিশুরা রাত কাটায় ফুটপাতে সে দেশের ক্যানটরম্যন্টে এত্ত আলোক সজ্জা করা যায় কার বিবেকে?

০১ লা মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪০

সারাফাত রাজ বলেছেন: ভাই আমাকে প্রশ্ন করে কি হবে? আমি কিভাবে এর উত্তর দিব? আমিতো শুধু বাংলাদেশের একটা সুন্দর জায়গা দেখাবার চেষ্টা করেছি।


হাতিরঝিলেও তো প্রচুর আলোকসজ্জা করা থাকে, অথবা বাংলাদেশে বিশ্বকাপ উদ্ধোধনের সময় প্রচুর আতশ বাজি ফোটানো হয়, কিংবা বিজয়ের মাসে মতিঝিলের সব ২০/ ২৫ তলার ভবনগুলো রঙ্গিন আলো ঝলমলে করা হয়, সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সেগুলোর সব ভবন লাইটিং করা হয় তখন তো ফুটপাতের পথশিশুদের কথা কারো মনে থাকে না।


বাংলায় শায়েস্তা খানের আমলে যখন ১টাকায় ৮ মণ চাল পাওয়া যেত তখনও কিছু মানুষ না খেয়ে থাকতো।


অবশ্যই চাই পথশিশুদের উন্নতি হোক। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন সবসময়।

৮| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫১

সুমন কর বলেছেন: দেখতে সুন্দরই লাগছে। চমৎকার শেয়ার। +++

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫২

সারাফাত রাজ বলেছেন: শুধু দেখতেই সুন্দর না, জায়গাগুলি আসলেই খুব সুন্দর।

৯| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৫

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: সুন্দর ছবি । অনেকগুলো দিয়েছেন দেখে আরও ভাল লাগলো ।

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৪

সারাফাত রাজ বলেছেন: হা হা।

আমি আরো ভাবছিলাম এতোগুলো ছবি দেখে আবার কেউ বিরক্ত হয় কিনা! যাই হোক আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

১০| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৫

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: এ যেন কম্পিটিউটারে তৈরী থ্রিডি গ্রাফিক্স। পুরো বাংলাদেশটা যদি এমন হতো !
অনিন্দ্য সুন্দর ছবিগুলো উপহার দেবার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই।

২০ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩১

সারাফাত রাজ বলেছেন: আমি ছবি তুলতে পারিনা। আর আমার ক্যামেরাও ভালো না। কিন্তু জায়গাগুলো অসাধারণ বলে ছবিগুলো দেখতে ভালো লাগছে। ওখানকার জায়গা আরো সুন্দর।


আর্মিরা তাদের জায়গাগুলো পরিচ্ছন রাখে বলে এই এলাকাগুলো এতো সুন্দর। আমরা সারা দেশের সব লোক যদি আমাদের এলাকা এভাবে পরিচ্ছন্ন আর পরিকল্পিত রাখতে পারি তাহলে পুরো বাংলাদেশই কম্পিটিউটারে তৈরী থ্রিডি গ্রাফিক্স এর মতো সুন্দর হয়ে যেত।


আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

১১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:১৬

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: ঠিক এখনি আমার বা দিকের জানালায় নীল আলোর ব্রীজটি দেখতে পাচ্ছি। একদিন দুদিন করে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট আর এর আশে পাশে ১৮ বছর পার করে দিলাম। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, যেখানে এখন বাগানবাড়ী সেখানে মাছ ধরেছি অনেক অনেক বছর। ভাষানটেক বাজারে ট্রলারে করে কোরবাণীর গরু এনেছি টঙ্গী থেকে। ভাষানটেকে বাজারে নাকওয়ালা একধরণের গাড়ী ছিল যা পুরো বাংলাদেশের আর কোথাও ছিলনা, এটা ছিল আদি মাতুয়াইল। সিএমএইচের ইউ এর মত পুকুরটার পুব কোনায় লুকিয়ে অনেক মাছ ধরেছি, যেখানে এখন ১৪তলা নার্সিং কোয়ার্টার। আর যেখানকার ছবিগুলো দিলেন এখানে ছিল ঢাকা শহরের মধ্যে তুরাগ নদীর সর্বশেষ মাথা। যা আজ ত্রীবেনি। আমরা চিনতাম ধামালকোটের বিল নামে। যেখানে এখন নৌবাহিনী প্রধানের বাড়ি হচ্ছে সেখানে ছিল আমার দেখা ঢাকা শহরের সবচে সুন্দর গ্রাম্য বাড়ী। হায় কোথায় গেল সব। সব চলে যাচ্ছে শুধু আমি কেন যেন এই এলাকার মায়া ছাড়তে পারিনা। না আমি আর্মির কেউ না আমার নিজের বাড়ী এখানে। তারপরো ভালবাসি ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট। কারণ এর প্রতিটি কোনা কাঞ্চিতে আমার বাড়ন্ত শৈশব জড়িয়ে।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭

সারাফাত রাজ বলেছেন: আপনার রোমান্থিত স্মৃতি শুনে খুবই ভালো লাগলো। ত্রিবেনী যে তুরাগের অংশ তা আপনের মাধ্যমেই জানতে পারলাম। এটা ভেবে ভালো লাগছে যে তুরাগের এই অংশটাই সবথেকে ভালো আছে। মূল তুরাগের অবস্থা তো ভয়ংকর বীভৎস্য। আমার তো মনে হয় এই সেনানিবাসগুলোই ঢাকা শহরের পরিবেশের ভারসম্য রেখে চলেছে। যাই হোক, মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সবসময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.