নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন বাজেট ট্রাভেলার।

সারাফাত রাজ

পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর স্থান হচ্ছে বান্দরবান আর আমি একজন পরিব্রাজক।

সারাফাত রাজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কম খরচে আবার ভারত পর্ব-২৫ ( আধিক্য লাদাখের শহর লেহ পরিক্রমা)

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮



আগের পর্ব
পরের পর্ব
অন্য পর্বগুলো

লাদাখের লেহ শহরের পথ দিয়ে হেঁটে বেড়াচ্ছি। সবকিছু কেমন যেন স্বপ্নের মতো মনে হচ্ছে। পাহাড়ী এই শহরটিতে প্রচুর পরিমানে গাড়ি। তবে কোথাও এতোটুকু ভিড় নেই। তবে প্রচুর পরিমানে বিদেশী পর্যটক রয়েছে।



শহরটিতে ব্যাংকের পরিমান প্রচুর। মনে হয় ভারতীয়রা টাকা জমাতে খুবই পছন্দ করে। এই শহরেও বেশ কটি বাস স্ট্যান্ড আছে। ওল্ড বাসস্ট্যান্ডে এখন ট্যাক্সি থামে। ট্যাক্সি মানে জীপ গাড়ি। প্রধান বাসস্ট্যান্ডটা একটু নীচের দিকে।



হাঁটতে হাঁটতে এসে উপস্থিত হলাম লেহ শহরের প্রবেশ তোরণে।



অসাধারণ সূক্ষ কারুকার্য খচিত লেহ শহরের প্রধান দরজা। পাশে কতোগুলো বৌদ্ধ স্থাপত্য রয়েছে।



কাহিনীর এ পর্যায়ে একটা ছোটখাটো লাফ দেয়া যাক। কিছু তথ্য এবং সৃতি একান্ত আমার নিজস্ব হয়ে থাকুক, সেই স্মৃতিটুকু আমি কারো সাথে শেয়ার করতে চাচ্ছি না। এই সময়টুকুতে আমি কি করেছি তা কারো সাথে বলবো না। তবে এটুকু বলতে পারি , দূর থেকে শান্তি স্তূপাটি দেখতে খুবই ভালো লাগে।



নূতন হোটেল খুঁজতে হবে, বাইরে সাইনবোর্ড টাঙ্গানো দেখে ঢুকে পড়লাম ভিতরে। ঢুকে দেখি যে এটা একটা বাড়ি, এবং বাড়িটিতে কেউ নেই। কিছুক্ষন বাড়িটার বিভিন্ন ঘরে উঁকিঝুঁকি মেরে কাউকে খুঁজে না পেয়ে বাগানের আপেল গাছের নীচে বসে থাকলাম। আমি যদি এখান থেকে সবকিছু চুরি করে নিয়ে পালিয়েও যাই তাহলেও কেউ বুঝতেই পারবে না। এই শহরে মনে হয় কোন চোর নেই। নিজেদের বাড়িঘরের দরজা এরা যেভাবে খুলে রাখে!!

প্রায় ১৫ মিনিট পর একজনকে দেখতে পেয়ে জিজ্ঞাসা করলাম যে থাকার ঘর পাওয়া যাবে কিনা। তিনি জানালেন যে রুম খালি আছে। আসলে নিজেদের বাড়ির দুটি-তিনটি ঘরকে এরা হোটেল হিসাবে ভাড়া দেয়। এটি একটি মুসলমান হোটেল। আমি বাংলাদেশী, তার উপর মুসলমান শুনে রুমের ভাড়া অনেকখানি কমিয়ে দিলো। রুমটা দেখে আমার বেশ পছন্দ হয়ে গেল, ডাবল বেডের একটা রুম সাথে এটাচড বাথরুম।

আসলে হয়েছে কি যেহেতু ঈদ-উল-আযহা তিনদিন ধরে হয়, এজন্য হোটেল মালিকেরা আজকেও কুরবানি দিচ্ছে। আর এজন্যই তারা খুব ব্যাস্ত। আমি আগের হোটেল থেকে এখুনি আমার ব্যাগটা নিয়ে আসছি জানিয়ে বিদায় নিলাম।

বিভিন্ন অলিগলি দিয়ে হেঁটে ফেরত এলাম পুরানো হোটেলটাতে।





সেখানে ঢুকেই দেখি মজার কান্ড হচ্ছে। এক সাদা চামড়ার বিদেশী এই হোটেলের করমচারীর সাথে ৫ রুপির জন্য ঝগড়া করছে। আমরা সবসময় ভাবি সাদা চামড়ার লোকেরা বুঝি খুবই ভদ্রলোক হয় আর এদের বুঝি অনেক টাকা, এজন্য এরা বোধহয় টাকা খরচ করতে কার্পণ্য করে না। কিন্তু এরাও যে ৫ রুপির জন্য বিরাট আকারে ঝগড়া আর ছ্যাচড়ামি করতে পারে তা নিজের চোখে দেখলাম। মুখ টিপে কিছুটা হেঁসে নিজের ব্যাগ আনার জন্য রুমের দিকে পা বাড়ালাম।

এই হোটেলটাতে আবারও কতোগুলি ছবি তুললাম, হোটেলটি সত্যিই চমতকার।





এটা ছেড়ে যেতে কষ্ট হচ্ছে।



কিন্তু কিছু করার নেই।



অবশেষ শেষবারের মতো ঘরটির দিকে তাকিয়ে বিদায় জানালাম। আর তো কখনো এখানে আসা হবে না।



হেঁটে হেঁটে ফিরত এলাম নূতন হোটেলে। মালিক তখন কুরবানি নিয়েই ব্যাস্ত। বললো আমার জন্য ঘর খুলে রেখেছে, নাম পরে এন্ট্রি করলেও চলবে। রুমে ঢুকে জামা-কাপড় ছেড়ে ধপাস করে শুয়ে পড়লাম খাটের উপর।



রুম থেকে বাইরেরটা খুব সুন্দর দেখা যায়।







কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়েই আবার বেড়িয়ে পড়লাম বাইরে দুপুরের খাবার খাওয়ার জন্য।

নীচে নামতেই হোটেল মালিকের সাথে আবার দেখা হলো। এতক্ষণে তিনি কিছুটা ফ্রী হয়েছেন। বললেন তার নাম সালমান। জানালাম আমাদের দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নায়কটির নাম সালমান শাহ, যিনি বহুদিন পূর্বে গত হলেও এখনো সবথেকে জনপ্রিয়। আমরা এখনো মুগ্ধভাবে তার অভিনয় দেখি। অন্য কোন অভিনেতা এখনো পর্যন্ত তার ধারেকাছেও যেতে পারেনি।

আপেল গাছের নীচে দাঁড়িয়ে দুজন গল্প করছি। সালমান ভাই আমাকে আপেল গাছটি ভালোভাবে দেখালেন। তিনি জানালেন, এই গাছটিতে দুধরণের আপেল ধরে। গাছের একটা অংশে কাশ্মিরি আপেল আর অন্য অংশটিতে লাদাখি আপেল।



আমি বাংলাদেশী তারুপর মুসলমান এটা বোধহয় সালমান ভাইকে আমার প্রতি আকর্ষিত করেছিল। এই ব্যাপারটা আমি পুরো কাশ্মীর জুড়েই লক্ষ্য করেছি। এখানকার লোকেরা বাংলাদেশী মুসলমানদের খুবই পছন্দ করে। সালমান ভাই জানালেন যে বাংলাদেস ক্রিকেট দল তার সবথেকে প্রিয় দল। আর সবচেয়ে প্রিয় খেলোয়ার হচ্ছে রহিম। রহিম শুনে কিছুক্ষন হতভম্ব হয়ে গিয়েছিলাম, তারপর বুঝলাম যে মুশফিকুর রহিম। হো হো করে হেঁসে উঠে তাকে জানিয়েছিলাম যে আমার প্রিয় খেলোয়ার হচ্ছে নড়াইল এক্সপ্রেস মাশরাফি বিন মুর্তজা।

জামে মসজিদের কাছে একটা মুসলিম খাবার হোটেল দেখেছিলাম, হাঁটতে হাঁটতে এলাম সেদিকে যাচ্ছি।







খাবার হোটেলটিতে পৌছালাম, কিন্তু ঈদের সময় বলে নীচতলার অংশটি বন্ধ। দ্বোতলায় যেতে বললো। সরু সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠে এলাম। দেখি হোটেল বয়রা মিলে একটা টেবিলে বসে আড্ডা দিচ্ছে। কোনের একটা টেবিলে বসলাম। আমাকে দেখে একজন বয় উঠে এলো। জানতে চাইলো কি খাবো। হাসিমুখে জানালাম যে তাদের হোটেলের সবচেয়ে ভালো খাবারটা খেতে আগ্রহী।

খাবারের অর্ডার দিয়ে চুপচাপ বসে আছি। এসময় পাশের জামে মসজিদ থেকে ভেসে এলো জোহরের আযানের শব্দ।



আমি হঠাত করে লক্ষ্য করলাম আমার শরীর কেঁপে কেঁপে উঠছে। কতোদিন পর এতো পরিচিত বানীগুলো শুনতে পেলাম! আযানকে আগে কখনো এমন গভীরভাবে অনুভব করিনি।

আমার যখন খুব ছোট বয়স তখন আমাদের বাড়িতে এক দরিদ্র হিন্দু পরিবার ভাড়া থাকতেন। পরিবার মানে দুই ভাই-বোন। আমাদের বাড়িতে থেকে তারা মাইকেল মধুসূদন কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন। সারাদিন তারা অসম্ভব পরিশ্রম করতেন আর রাত জেগে পড়াশোনা করতেন। তারা দুজনেই আমাকে অসম্ভব স্নহ করতেন। তাদেরকে আমি কাকা আর পিসি বলে সম্বোধন করতাম। তো এই পিসিই আমাকে প্রথম আযানের মর্ম বুঝিয়েছিলেন। তিনি আমাকে চিনিয়েছিলেন যে আশেপাশের মসজিদগুলোর মধ্যে কোন মসজিদের আযান বেশি সুমধুর। তো এরপর থেকেই আমার মোটামুটি অভ্যাস হয়ে গেছে যে নূতন কোন এলাকায় গেলে সেই এলাকার মসজিদগুলোর আযান মনোযোগ সহকারে শোনা। এতোদিন আযানগুলো মন দিয়েই শ্রবণ করেছি। কিন্তু নিজের দেশ থেকে অনেকখানি দূরে বৌদ্ধ অধ্যুষিত একটা এলাকার পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু মসজিদের একটি থেকে ভেসে আশা এই পবিত্র বানীগুলো যেন আমার মনের সাথে শরীরকেও নাড়িয়ে দিলো।

কিছুক্ষণ পর খাবার এলো। পাত্রগুলোতে রঙের পাহাড়। লাল টকটকে প্লেটে ভাত, লাল টকটকে বাটিতে আরো রঙিন সবজি। আর সবুজ একটা বাটিতে কাশ্মিরিদের অতিহ্যবাহী মাংশ, সেটি বর্ণিল ঝোলের মধ্যে ডুবানো রয়েছে। এটাকে রিস্তাভা না গুস্তাভা কি যেন একটা বলে। গরুর মাংশ পিন্ডটিকে কিভাবে মুরগির ডিমের আকৃতি করেছে সেটা আমার কাছে যথেষ্ট রহস্যময়। আমি এই খাবারগুলো পরখ করবার জন্য খুবই ব্যাস্ত হয়ে উঠলাম। আসলে খুবই খিদে লেগেছে।

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২

আমি গাডডুর বাপ বলেছেন: আরও বিস্তারিত লেখলে ভাল হত। পর্বটা ছোট হয়ে গেছে। আর অনেক দিন পর লেখলেন আমি তো প্রায় প্রতিদিন সামুতে ঢুকি আপনার লেখা দেলেন কিনা চেক করি। ভাই আরও বড় করে লেখবেন আশা করি।

আর এই লেখাটা কি তাড়াহুড়া লেখা কেমন জানি আপনার অন্য লেখার মত স্বাদ পেলাম না। X(( X(( X(

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:১২

সারাফাত রাজ বলেছেন: পর্বটা ছোট হবার কারণ হচ্ছে যে পর্বটা লিখতে বসেছিলাম সেটা অনেক বড় হয়ে যাচ্ছিলো। এজন্য দুভাগে ভাগ করে ফেলেছি। আশা করি পরের পর্বটা বেশ বড় হবে।

আপনি যে নিয়মিত পাঠক এটা তো আমি জানিই। ভালোবাসা রইলো। অপেক্ষা করানোর জন্য দুঃখিত।

লেখাটা আমার কাছেও মনে হচ্ছে বেশ তাড়াহুড়ো হয়ে গেছে। আরেকটু সময় নিয়ে যত্ন করে লেখা উচিৎ ছিলো। আর অনেকদিন পর লিখছি এজন্য মনে হয় ধরণটা বদলে গেছে, সেকারণেই মনে হয় স্বাদ পাননি। এর পরের পর্বতে ভালো করার চেষ্টা করবো।

২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩

অগ্নিবেশ বলেছেন: সুপাঠ্য

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:১৬

সারাফাত রাজ বলেছেন: মন্তব্য প্রেরণাদায়ক।

৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৯

রিফাত বিন আনোয়ার বলেছেন: visit this link and earn the money
http://doneforpay.com/index.php?ref=86083

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৩৪

সারাফাত রাজ বলেছেন: এই সাইটে ঢুকলেই টাকা !!!!! !:#P

৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:১০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: অনেক দিন পরে ব্লগে আবার আসার জন্য ধন্যবাদ

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৩৫

সারাফাত রাজ বলেছেন: বরণ করে নেবার জন্য কৃতজ্ঞতা। এটা ভেবে খুবই শান্তি পাচ্ছি যে ভুলে যাননি। :)

৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:১৩

অদৃশ্য বলেছেন:



অবশেষে... পড়া শুরু করিনি, মাত্রই দেখলাম... কথা হলো আপনার সাথে ঝগড়া করে তখনই মজা হবে যখন আমি আপনার সাথে কোথাও ভ্রমণে যাব... আপনি অভিগ্যতা অর্জন করতে থাকেন, কোন একদিন দেখা যাবে আমরা একসাথে কোথাও ভ্রমণে যাচ্ছি... আমিতো খালি দিন গুনি, কিন্তু সব মিলিয়ে আর হয়ে ওঠেনা...

যা হোক লিখাটি পড়বার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলাম... লাঞ্চের পরেই পড়ে ফেলবো...
শুভকামনা...

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১২

সারাফাত রাজ বলেছেন: আশা করি আপনার লাঞ্চটা খুব ভালো হয়েছে। ;)

৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:১৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: লেখাটা ছোট হয়ে গেল পরের পর্বটা তাড়াতাড়ি দিয়েন

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৪

সারাফাত রাজ বলেছেন: এই লেখাটা একটা খন্ডিত অংশ। যে পর্বটা লেখা শুরু করেছিলাম সেটা দেখি অনেক বড় হয়ে যাচ্ছে। এজন্য দুভাগ করে ফেলেছি। আশা করি পরের পর্বের আকার যথাযথ হবে। :)

৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৪৭

আপনার আপন বলেছেন: 3333333ple like

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৫

সারাফাত রাজ বলেছেন: ভাইয়া, বুঝতে পারছি না তো !! :-B

৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫

অদৃশ্য বলেছেন:




প্রথমেই যেটা বলতে হচ্ছে যে আপনি রহস্যের বেড়ালাজে আমাদের আবদ্ধ করতে চাইছেন তাইনা?... আগের এক রহস্যের এখনো কোন কিনারা করলেননা আপনি অথচ এর উপর আরেকটা রহস্যের ফাঁদে আমাদের ফেললেন !!... সেই লেহর প্রধান দরজার ওখান থেকে লাফ দিয়ে আপনি কোথায় গিয়েছিলেন বলেনতো?... সামান্য ক্লু ও দিয়ে দিলেন কিন্তু আপনি এর থেকে বেশি আর কিছু বলবেন না!!... বলবেনই না যখন, তখন পুরোটাই স্কিপ করে গেলেই ভালো হতো... আমার মতো দু'চারজন পাঠক অন্তত সেই সময়টা নিয়ে আর মাথা ঘামাতে পারতোনা...

যা হোক, মনে করলাম অনেকখানি সময় নিয়ে আপনার লিখাটি পড়বো... কিন্তু আপনিই বলেন এতো ছোট একটি লিখা পড়তে কতোক্ষন সময় দেওয়া যেতে পারে...

তবে সব থেকে বড় কথা হলো ছবিগুলোর সাথে আপনার বিস্তারিত বর্ণনা পড়ে ভালো লেগেছে... ছবিগুলো চমৎকার... গল্পের মাত্রা আরেকটু বেশি হলে ভালো লাগতো... যদিও ছবিগুলোর দিকে তাকিয়ে ভাবনা-চিন্তা ও কল্পনায় অনেকটা সময় পার করে দেওয়া সম্ভব... অসাধারণ জায়গার সবকিছুই অসাধারণ...

সামনে লিখাটি আরও দ্রুত চাই... পাঠকের চাহিদা অনুযায়ী কাহিনীর মাত্রা বেশি হলেই ভালো হয়... আপনার এই সিরিজের পাঠকরা আপনার ভ্রমণের অভিগ্যতা, ছবি, কাহিনী, বর্ণনা সবকিছুই তুলনামূলক বেশি মাত্রায় চায়... আর চায় রহস্যের জট জনগনের সামনে উন্মুক্ত করুন...

অসাধারণ আরও অনেক পর্বের জন্য অপেক্ষাতেতো থাকলামই...
শুভকামনা...

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৫১

সারাফাত রাজ বলেছেন: প্রথমেই যে কৈফিয়তটা দিতে হচ্ছে তা হলো, আমি কাউকে কোন রহস্যের বেড়াজালে আবদ্ধ করতে চাচ্ছি না।..... আগের রহস্যটার কিনারা কিন্তু হয়ে গেছে। একজন কিন্তু সঠিক উত্তর দিয়েছিলেন। তিনি হচ্ছেন গাড্ডুর বাপ। তাকে অনেক অভিনন্দন। ফেসবুকে তার সাথে আমার যোগাযোগ আছে।

লেহর প্রধান দরজা থেকে লাফ দিয়ে কোথায় যে গিয়েছিলাম তা এখন আর কিছুতেই মনে করতে পারছি না। :-P আসলে অনেকদিন হয়ে গেছে তো। B-))

ব্যাপারটা হচ্ছে কি, সবকিছু জেনে ফেললে কি আর আগ্রহ থাকে! যারা ওখানে বেড়াতে যাবে তারা যদি আমার লেখা পড়েই সবকিছু জেনে যায়, তাহলে সেই অন্যরকম উত্তেজনা টা অনুভব করবে না। কোন নূতন বিষয় আবিষ্কারের যে আনন্দ তা থেকে আমি কাউকে বঞ্চিত করতে চাচ্ছি না। B-)) কিছু তথ্য অভিযাত্রীরা ওখানে গিয়ে নিজেই খুঁজে বের করুক। তবে একটা ব্যাপার আছে, যারা তাদের খরচটা কমের ভিতরে রাখতে চায় শুধুমাত্র তাদেরই এই তথ্যগুলো দরকার হতে পারে। অন্যদের কাছে এটা অপ্রয়োজনীয়।

সবাই বলছে যে এই পর্বটা অনেক ছোট হয়ে গেছে। এটা আসলে পুরো পর্বের একটা খন্ডিত অংশ। বাকীটুকু আগামী পর্বে দিয়ে দিতে পারবো আশাকরি। ভাইরে! টাইপ করা খুবই ধৈর্যের কাজ, আর এই জিনিসটা আমার খুবই কম।

ছবিগুলো কতোটুকু ভালো এসেছে জানি না, তবে জায়গাগুলি সত্যিকার অর্থেই অতিরিক্ত অসাধারণ সুন্দর। এই সৌন্দর্য আমার ক্যামেরায় পুরোপুরি ধরা পড়েনি।

সামনের পর্বটি তাড়াতাড়িই দেবার চেষ্টা করবো। সেটিই মনেহয় এই সিরিজের শেষ পর্ব হবে।

ভালোবাসা জানবেন নিরন্তর। :)

৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:২৭

রঞ্জন সরকার জন বলেছেন: লেখাটাতে আগেরগুলোর মত গোছানো ভাবটা পেলাম না :(

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৫৭

সারাফাত রাজ বলেছেন: এটা কি অনেক অগোছালো হয়েছে? অবশ্য আমি খুব তাড়াহুড়ো করে লিখেছি।

১০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৪২

চন্দ্রদ্বীপবাসী বলেছেন: চমৎকার লেখা..প্রিয়তে রাখলাম

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৫০

সারাফাত রাজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, চন্দ্রদ্বীপবাসী। :)

১১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৫০

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ছবিগুলোর সাথে আপনার বিস্তারিত বর্ণনা পড়ে ভালো লেগেছে!!!!!
ছবিগুলো চমৎকার!!!! অনেক ধন্যবাদ!!

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৫২

সারাফাত রাজ বলেছেন: ছবি এবং লেখা ভালো লাগার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। :>

ভালো থাকবেন সবসময়।

১২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:১০

মাদিহা মৌ বলেছেন: ভালো লেগেছে …

০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:২১

সারাফাত রাজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আপু। :)

১৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:০৮

সত্‌ব্রত বলেছেন: ভাল লিখেছেন।লেখাটির জন্য অপেক্ষায় ছিলাম।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:২২

সারাফাত রাজ বলেছেন: আশা করি অপেক্ষার প্রহর শেষ হয়েছে। ;)

১৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮

প্রথমকথা বলেছেন:





ভাল লেগেছে, সুন্দর বর্ণনা। ছবিও সুন্দর।

১২ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৩৬

সারাফাত রাজ বলেছেন: ভালো লাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আশা করি ভালো থাকবেন সবসময়। :)

১৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০

আপনার আপন বলেছেন: TRIPLE LIKE = 333333 PLE LIKE

১২ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৪২

সারাফাত রাজ বলেছেন: থ্যাঙ্কু ভাই থ্যাঙ্কু :D :D :D

১৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬

অদৃশ্য বলেছেন:



আচ্ছা গাড্ডুর বাপ তাহলে প্রথম রহস্যের গিট খুলে ফেলছে... আর দ্বিতীয় রহস্যের গিট আপনি ছাড়াতো আর কেউ খুলতে পারবেনা...
ঠিকই আছে... সব বলে দিলে কি চলে... তবে কথা হলো আপনি এমন কিছু দেখলেন যা কেউ সেভাবে দেখেইনি, সেটা একটা উদ্ভাবন... আবার আপনি এমনভাবে লিখলেন যে লিখা পড়েই সেই দৃশ্যটা মনের মাঝে এমনভাবে গেঁথে গেলো যে তা না দেখলেই আফসোস... আর দেখলে, আরেব্বাস একজন সারাফাত রাজ পরিব্রাজক এই দৃশ্যটার কথা বলছিলেন... বুঝাইতে পারছি আশাকরি...
আচ্ছা, তাহলে খন্ডিত অংশ হিসেবেই ছোট হয়ে গ্যাছে এই আরকি... কোন কিছু ভালো লাগলেই তার প্রতি প্রত্যাশা বেড়ে যায়...

কি বললেন আগামী পর্বই এই সিরিজের শেষ পর্ব ?!!?... বলেন কি... আপনিতো মাত্র লেহ, তাহলে এইটা শেষ কিভাবে হচ্ছে ?... আপনি কি আপনার কাশ্মির ভ্রমণ অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার করতে চাননা! নাকি সেটা আলাদা সিরিজ হিসেবে উপস্থাপন করতে চান... জানালে খুশি হবো...

শুভকামনা...

১২ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৫১

সারাফাত রাজ বলেছেন: ভাইয়া, দ্বিতীয়টাতে কোন রহস্য নাই। :-P

ঠিকই আছে... সব বলে দিলে কি চলে... তবে কথা হলো আপনি এমন কিছু দেখলেন যা কেউ সেভাবে দেখেইনি, সেটা একটা উদ্ভাবন... আবার আপনি এমনভাবে লিখলেন যে লিখা পড়েই সেই দৃশ্যটা মনের মাঝে এমনভাবে গেঁথে গেলো যে তা না দেখলেই আফসোস... আর দেখলে, আরেব্বাস একজন সারাফাত রাজ পরিব্রাজক এই দৃশ্যটার কথা বলছিলেন... বুঝাইতে পারছি আশাকরি..

=p~ =p~ =p~


আগামী পর্বে কি হবে সেটা আগামী পর্বের জন্যই তোলা থাকুক। ;)

১৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:২১

তাওহিদ হিমু বলেছেন: আমার পড়ার স্পিড স্লো। লাস্ট দুই ঘন্টায় এই সিরিজের অনেক গুলো লেখা পড়লাম। ২৬নং পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। দ্রুত দেবেন। ধন্যবাদ

১২ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫

সারাফাত রাজ বলেছেন: কষ্ট করে ধৈর্য সহকারে লেখাগুলো পড়ার জন্য আপনাকে অনেক শুভেচ্ছা। :)

আশা করি পরবর্তী পর্ব খুব দ্রুতই দিতে পারবো। :>

১৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:০৮

তাওহিদ হিমু বলেছেন: ২৬তম পর্বের জন্য প্রতিদিন একবার করে আপনার ব্লগ ঘুরে গেছি। পাই না। দিন ফুরোয়, সপ্তাহ ফুরোয়; অপেক্ষা ফুরোয় না।

২০ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:১১

সারাফাত রাজ বলেছেন:
ওয়েটিং রুমে আপনাকে স্বাগত। ;)


আশা করি খুব শ্রীঘ্রই আপনার অপেক্ষার প্রহর শেষ হবে। :)

১৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:১৭

গ্রাম বাংলা এবং গ্রামীণ জীবন বলেছেন: আপনার লেখা গুলি আমি নিয়মিত পড়ি আমার কাছে খুব ভাল লাগে ভ্রমন গল্প আর এই লেখা গুলি পড়ে আমারও ভ্রমণ করার খুব ইচ্ছা জাগে কিন্তু হাতে একদম সময় পাইনা তবে আশা রাখি নিয়মিত লিখবেন খুব ভাল লাগে

২০ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:১৪

সারাফাত রাজ বলেছেন: নিয়মিত পড়া আর ভালো লাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ;)

আশা করি সময় বের করে আপনিও বেড়াতে যেতে পারবেন। :)

২০| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৩৫

মৃন্ময় আহসান বলেছেন: ajke apnake ekta sotti kotha boli vaia... TOB te apnar ai lekhatar link pelam.. pray mas khanek agei hobe... then first porbo, second porbo ta pore kmn jeno ekta feel hote laglo..mone holo jeno ami nijei chole gesi okhane.. then ekdinei sob gula porbo sesh korlam.. vor hoye giyechilo sedin porte porte.. then thik korlam amakeo jete hobe shimla manali ai jayga gulate.. buss oidin e bank e taka joma diye porerdin passport office e renew korte diye aslam.. 5 din age passport ta hatey pelam... akhon preparation nicchi visa r jonno...
akhon asi apnar lekhar kotha te.. apni hoyto janen na vaia , apnar ai lekha ami protidin e kotobar kore je pori..joto pori totoi valo lage... infact kichu kichu porbo er lekha amar mukhostho e hoye gese ..hahaha.... apni shudhu likhen na, marattok likhen.. apni hocchen sei dhoroner lekhok jara manushke upoloddhi korate shikhay... m honestly saying ..u r the best travel writer in the world.. really..
ami amar ek friend keo manaisi jawar jnno amar sathe..o na gele ekai jabo... apnar lekha pore sei sahos ta at least hoise... apnar moto hote parbo na kokhonoi..bt apnar chaya sobsomoy follow korbo...
ar ha..notun likha taratari din.. aita request o vabte paren aabar threat o..hahaha...
valo thakben vaia... aro onk ghuren , onk lekha den.. amrao tripto hoi....

২০ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩৪

সারাফাত রাজ বলেছেন: প্রথমেই বলি, সত্যি কথা বলার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। :-P =p~ =p~ =p~

আশাকরি এতোদিনে আপনার ভিসা হয়ে গেছে। হয়তো এতদিনে আপনি রওনা দিয়ে দিছেন, অথবা প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আপনার যাত্রাপথের সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল কামনা করছি। ভ্রমণ শেষে দেশে আসার পর আপনার কাছে থেকে ভ্রমণ কাহিনীর দাবী জানাচ্ছি।


akhon asi apnar lekhar kotha te.. apni hoyto janen na vaia , apnar ai lekha ami protidin e kotobar kore je pori..joto pori totoi valo lage... infact kichu kichu porbo er lekha amar mukhostho e hoye gese ..hahaha.... apni shudhu likhen na, marattok likhen.. apni hocchen sei dhoroner lekhok jara manushke upoloddhi korate shikhay... m honestly saying ..u r the best travel writer in the world.. really..

আমার প্রতি অনুভূতির এমন বহিঃপ্রকাশের জন্য সত্যিকারের কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। :) ভাইয়া, আমার লেখার দৌড় কতদূর সেটা সম্পর্কে আমার ধারণা আছে, ;) এবং সত্যি কথা বলতে কি আমার লেখা যে ভালো না সেটা সম্পর্কে আমি যথেষ্ট ওয়াকিবহাল। পৃথিবীতে সত্যিকারের ভালো ভ্রমন কাহিনী লেখক আছেন এবং অবশ্যই আমি সেই দলে পড়ি না। তবু আপনার ভালোবাসার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। :D


আপনার বন্ধু যদি আপনার সাথে যায় তো ভালো, না গেলেও সমস্যা নেই। একা ট্যুর দেবার আলাদা মজা আছে। আপনি তখন নিজেকেই উপভোগ করতে পারবেন।


আপনার হুমকিতে X(( মনেহয় কাজ হবে। আশা করি খুব দ্রুতই পরবর্তী পর্ব দিতে পারবো। :-*


ভালো থাকবেন সবসময়। আপনার সুমহান মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। B-)

২১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৪৯

মৃন্ময় আহসান বলেছেন: আমি খুবই দুঃখিত ইংরেজি টাইপ করার জন্য । রিমুভ করার অপশন খুঁজেছি কিন্তু পেলাম পেলাম না । পোস্ট করার পরই বোকা বনে গেলাম,আরে এখানে তো এভাবে লিখা নিষেধ ।

২০ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৪৬

সারাফাত রাজ বলেছেন: দুঃখিত হবার কিছু নাই। তবে আশা করি এখন থেকে বাংলাতেই আপনার লেখাগুলো পাবো।

রিমুভ করার অপশন তো আমার কাছে। B-))

২২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪

মৃন্ময় আহসান বলেছেন: ভাইয়া, গত এক সপ্তাহ চেষ্টা করলাম ইটোকেন এর জন্য , সফল হতে পারলাম না। ভাবলাম যদি নিজেই নিতে পারি তাহলে দালালের টাকা টা থেকে যাবে , সেটা ট্যুর এ কাজে লাগবে । কিন্তু শেষমেশ দালালেরই দ্বারস্থ হতে হলো , এই সপ্তাহেই ইটোকেন হাতে পাবো নিশ্চিত । আমার ইচ্ছা বরফ আর স্নো ফল দেখা, সে হিসেবে কখন গেলে ভালো হয় চিন্তা করছি, কিন্তু দেখা গেলো ওই সময় যদি রোথাং পাস্ বন্ধ হয়ে যায়,তাহলে তো মাঠেই মারা যাবে সব। কিন্তু আমার ব্যক্তিগত ভাবে পছন্দ আপনি সময় টাতে গিয়েছিলেন সেটা ।
আর আপনি যে আসলেই মহানুভব, বিনয়ী , তা আপনার লেখাতেই বুঝেছিলাম , আর কমেন্টতো প্রমান পেলাম ভাই।
আর হ্যা ভাইয়া, যদি আল্লাহ আমাকে ওখানে নেয়, অবসসই আমি লিখবো আর সেটা আর কাউকে না, আপনাকে উৎসর্গ করবো ।
ভালো থাকবেন নিরন্তর। :)

২১ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৫১

সারাফাত রাজ বলেছেন: ভাইয়া, আপনি কি দয়া করে আমার ফেসবুকে আসবেন? খুশি হইতাম। :)

২৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:১৫

রুবাইয়াত শোভন বলেছেন: এই খাবার এর নাম রিস্তা, গুস্তাভা একই ধরনের কিন্তু ঝোল টা সাদা হয়। জামে মসজিদ এর পাশের গলি তে হোটেল দিলশান নামে নতুন একটা রেস্টুরেন্ট আছে, ওখানের খাবার খুব ই চমৎকার লেগেছে।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫

সারাফাত রাজ বলেছেন: হতে পারে। এরকমই কি যেন শুনেছিলাম। সবকিছু গুলিয়ে ফেলেছি। আমার মনে হয় কোন সমস্যা আছে, কোন মানুষের নাম বা কোন জিনিসের নাম একেবারেই মনে রাখতে পারি না। :| একবার কি হয়েছে জানেন!! চরম লজ্জ্বার ব্যাপার, আমি আমার দাদার নাম ভুলে গিয়েছিলাম। #:-S কি যে বিব্রতকর অবস্থাইয় পড়তে হয়েছিলো সেদিন!!!! :-&

জামে মসজিদের পাশে মনেহয় অনেকগুলো খাবার হোটেল আছে, কিন্তু আমি যেদিন ওখানে ছিলাম ঈদের কারণে সেসময় অনেকগুলো হোটেল বন্ধ ছিলো। :|| এজন্য অনেককিছু মিস করে গেছি। /:)

২৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৩০

তাওহিদ হিমু বলেছেন: একদিন সারারাত জেগে আপনার এই সিরিজের সব লেখা পড়েছিলাম। তারপর থেকেই অপেক্ষায় আছি ২৬তম পর্বের জন্য। কিন্তু দিন যায়, সপ্তাহ যায়, মাস যায়, অপেক্ষা ফুরোয় না।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭

সারাফাত রাজ বলেছেন: হা হা ;)

অপেক্ষার প্রহর তো মিষ্টি হবার কথা। ;)

আশা করি আপনার অপেক্ষার প্রহর শেষ হয়েছে। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.