নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেখা হবে অপেক্ষা কর

Md SaRower HosSain

আপনার পরিচয় সম্পর্কে কিছ লিখুন

Md SaRower HosSain › বিস্তারিত পোস্টঃ

চাঁদে অবতরণ: বাস্তব নাকি প্রতারণা!

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮

চাঁদে অবতরণ: বাস্তব নাকি প্রতারণা!



মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৬৯ সালে চাঁদে মানুষ পাঠিয়ে বিশ্বে এক বিরল সম্মানের আসনে বসেছে।

কিন্তু সত্যিই কি মানুষ চাঁদে গিয়েছে? রাশিয়া, চীন, জাপান, ফ্রান্স ও ভারতের মতো উন্নত দেশগুলোর বিজ্ঞানীরা বলেন পৃথিবীর ইতিহাসে আজ পর্যন্ত কোনো মানুষ চাঁদে অবতরণ করতে পারেনি।

নাসার মাধ্যমে আমেরিকার চাঁদে মানুষ পাঠানোর ঘটনাটি ছিল শুধুই সাজানো নাটক। তারা বলেন, নীল আর্মস্ট্রং, মাইকেল কলিন্স ও বুজ অলড্রিনের চাঁদে যাওয়ার গোটা ঘটনাটি ছিল সিনেমা। বিস্তারিত লিখেছেন((ওবায়দুল গনি চন্দন))
চাঁদে যাওয়ার এই গোটা কাহিনীটা ঠিক তেমনভাবে সাজানো হয়েছিল যেমন ভাবে সাজানো থাকে সিনেমার স্ক্রিপ্ট।

উন্নত বিশ্বের বিজ্ঞানীদের ধারণা চাঁদে যাওয়ার এই নাটকের শুটিং করা হয়েছিল দুর্গম কোনো মরু অঞ্চলে, যেখানে নাটক সাজালে কেউ বুঝতে পারবে না।

হলিউডে মার্কিন পরিচালকরা এত অবিশ্বাস্য সব সিনেমা তৈরি করে থাকেন যে তাদের পক্ষে এরকম একটি চন্দ্র বিজয়ের শুটিং করা খুবই সহজ ব্যাপার। কিছু কিছু বিজ্ঞানী এই চন্দ্র বিজয় নাটকের পরিচালকের নামও বলে দিয়েছেন, তাদের মতে এই মিথ্যা কাহিনীর পরিচালক ছিলেন বিখ্যাত মার্কিন পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিক।

বিজ্ঞানীরা নাসার সমালোচনা করে বলেন, ১৯৬৯ সালে নাসার এমন কোনো উন্নত প্রযুক্তি ছিল না যা দিয়ে মানুষ চাঁদে গমন করতে পারে। এপোলো-১১ নামের মহাকাশ যানটি ছিল সাজানো নাটকের অংশ। ১৯৬৯ সালে যদি সত্যিই মার্কিনরা চাঁদে মানুষ পাঠিয়ে থাকে তাহলে তারপর আরো প্রায় ৫০ বছর অতিবাহিত হলেও তারা আর দ্বিতীয়বার চাঁদে মানুষ পাঠাতে পারছে না কেন?

১৯৬৯ সালের চেয়ে বর্তমান আমেরিকা আরো অনেক বেশি উন্নত, ১৯৬৯ সালের চেয়ে এখন নাসার কাছে আরো উন্নত প্রযুক্তির বিভিন্ন মহাকাশ যান আছে তবে এখন তারা চাঁদে আর মানুষ পাঠাতে পারছে না কেন?

মানুষ সত্যিই চাঁদে গেছে নাকি এটা বিশ্বের মানুষের সঙ্গে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় প্রতারণা সেটা আরো বেশি ঘনীভূতহয় মার্কিন রকেট প্রযুক্তি তত্ত্বের প্রবক্তা বিল কেসিংয়ের বক্তব্যের পর।

১৯৭৪ সালে তিনি একটি বই লেখেন ‘আমেরিকার ৩০ বিলিয়ন ডলারের জোচ্চুরি’ শিরোনামে। এই গ্রন্থে তিনি উল্লেখ করেন আমরা কখনই চাঁদে যাইনি। চাঁদে যাওয়ার বিষয়টি ছিল বিশ্ববাসীর সঙ্গে প্রতারণা। তিনি আরো উল্লেখ করেন এপোলো-১১ মহাকাশ যানটি উৎক্ষেপণের কিছু সময় পর যানটি অদৃশ্য হয়ে যায়।

এরপর তিন নভোচারী বিশিষ্ট লুনার ক্যাপসুলটি একটি সামরিক কার্গো বিমানে সরিয়ে ফেলা হয় এবং আট দিন পর ক্যাপসুলটি প্রশান্ত মহাসাগরে ফেলে দেয়া হয়। তারপর নভোচারীদের নিয়ে নেভাদার মরুভূমিতে কঠোর সামরিক প্রহরার মধ্য দিয়ে চন্দ্র বিজয়ের নাটকটি মঞ্চস্থ করা হয়।

মহাকাশচারীরা চাঁদে অবতরণ করার পর সেখানে তাদের কয়েকটি ছবি ও ভিডিও তোলা হয় এবং চন্দ্র থেকে তারা কয়েকটি পাথর সংগ্রহ করে নিয়ে আসেন।
এই ছবি, ভিডিও ও পাথরগুলো তাদের সত্যিকারের চাঁদে যাওয়ার প্রমাণ বহন করে।
কিন্তু বিরুদ্ধবাদীরা চাঁদের এই ছবি ও পাথর নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। ছবি দেখুন
তারা চন্দ্র বিজয়কে সাজানো নাটক হিসেবে প্রমাণের জন্য বেশ কয়েকটি যুক্তি উপস্থাপন করেছেন।
পৃথিবী থেকে আমরা রাতের আকাশে নক্ষত্র বা তারকা দেখতে পাই সুতরাং চাঁদের রাতের আকাশে তারকাগুলোকে আরো উজ্জ্বল দেখানোর কথা।
কিন্তু নভোচারীরা চাঁদে গিয়ে যে ছবিগুলো তুলেছেন তাতে কোনো ছবিতে চাঁদের আকাশে তারকা দেখা যাচ্ছে না।চাঁদ থেকে ফেরার পর মহাকাশচারীরা বলেছিলেন সেখানে কোনো অক্সিজেন বা বাতাস নেই ফলে সেখানে স্বাভাবিক অবস্থায় এক মিনিটও বাঁচা সম্ভব নয়। কিন্তু চাঁদে থাকতে মহাকাশচারীদের যে ছবি তোলা হয়েছিল তাতে দেখা যায় চাঁদে তাদের পুঁতে রাখা মার্কিন পতাকা বাতাসে উড়ছে।
তাহলে চাঁদে বাতাস না থাকলে তাদের পতাকা বাতাসে উড়ছিল কীভাবে। সেটা কি তাহলে পৃথিবীর বাতাস ছিল!
ছবিতে দেখা যায় নভোচারীরা যেখানে অবতরণ করেছিলেন সেখানে পাশাপাশি বস্তুগুলোর ছায়া পরস্পরকে ছেদ করেছে এবং বিভিন্ন বস্তুর ছায়া বিভিন্ন দিকে গেছে।
কিন্তু চাঁদে শুধু আলোর উৎস সূর্য হয়ে থাকলে বস্তুর ছায়া পরস্পরকে ছেদ না করে সমান্তরাল হওয়ার কথা। তাহলে কি সেখানে শুটিং করার সময় কৃত্রিম আলো ব্যবহার করা হয়েছিল!
মানব ইতিহাসে চন্দ্র বিজয় ছিল সবচেয়ে বড় ঘটনা তারপরও এই অভিযানের টেলিমেট্রি ডাটা পরে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি।

অবশ্য নাসা বলেছিল এই ডাটা তাদের কাছ থেকে হারিয়ে গেছে।
কিন্তু এমন গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ডাটা তাদের নিকট থেকে কীভাবে হারিয়ে যায় সেটা একটি প্রশ্নের বিষয়।
এ সব বিষয়গুলো ছাড়াও ছোটখাটো অনেক অমীমাংসিত প্রশ্ন লুকিয়ে আছে চন্দ্র বিজয় কাহিনীতে।
চন্দ্র বিজয় কর্মকাণ্ডে জড়িত নভোচারীদের মধ্য থেকে গাস গ্রিসাম নামের এক নভোচারী চন্দ্র জয়ের পর নিহত হন। ধারণা করা হয় তিনি আমেরিকার এই প্রতারণার কথা বিশ্বকে জানিয়ে দিতে চেয়েছিলেন তাই তাকে কৌশলে হত্যা করা হয়েছিল।
কারো কারো মতে চন্দ্র বিজয়ের এই নাটক মঞ্চস্থ করা হয়েছিল মার্কিন ঘাঁটি ‘এরিয়া৫১’তে। যে ঘাঁটিটি এতটাই সুরক্ষিত যে, কোনো সাধারণ মানুষকে সেখানে কখনো ঢুকতে দেয়া হয় না। এমনকি এই ঘাঁটির পাশ দিয়েও কেউ গেলে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
চন্দ্র জয়ের বিরুদ্ধে এসব প্রমাণ ও যুক্তি উপস্থাপনের পর চন্দ্র জয় নিয়ে শুরু হয়েছে কৌতূহল। মার্কিনরা সত্যিই কী চন্দ্র জয় করতে সক্ষম হয়েছিল নাকি এটা ছিল নিছক একটা প্রতারণা। তাই মহাবিশ্বের অন্যতম একটি প্রধান রহস্য এখন চন্দ্র বিজয়।


চাঁদে অবতরণ নিয়ে কিছু
ছবি দেখুন

প্রশ্ন-- ১. চাঁদের আকাশে কোনো তারা দেখা যায়নি কেন?
২. মডিউলটি চন্দ্রপৃষ্ঠের যেখানে অবতরণ করে সেখানে গর্ত সৃষ্টি হওয়ার কথা। কিন্তু ভিডিও ফুটেজে গর্তের কোনো চিহ্ন নেই।
৩. চাঁদে বাতাস নেই অথচ দেখা যাচ্ছে আমেরিকার পতাকা উড়ছে।

৪. চাঁদ থেকে সংগৃহীত পাথর কি সত্যি চাঁদের পাথর ছিল?

৫. ফুটেজে দেখা যায় দুটি বস্তুর ছায়া পরস্পরকে ছেদ করেছে, অথচ আলোর উত্স হওয়ায় তা সমান্তরাল হওয়ার কথা।

৬. কেন লুনার মডিউলের পায়াতে চাঁদের ধুলো জমেনি, যা রকেটের কারণে হতে পারত।

৭. কেন চাঁদের মাটিতে একেক বস্তুর ছায়া একেক রকম, যেখানে আলোর উত্স সূর্য কেবল।

৮. কেন তোলা ছবিতে চাঁদের আকাশে তারা দেখা যায় না।

৯. কেন অভিযানের টেলিমেট্রি ডাটা খুঁজে পাওয়া যায় না (নাসা স্বীকার করেছে হারিয়ে গেছে)।

১০. কেন বিভিন্ন স্থানে তোলা ছবির ব্যাক গ্রাউন্ড দেখতে একই রকম (যেন সিনেমার সাজানো সেট)

১১. কেন ক্যামেরার ক্রস হেয়ার ঢাকা পড়ে যায় বিভিন্ন বস্তু দিয়ে, যা বাস্তবে কখনোই সম্ভব নয়।

১২. কীভাবে নভোচারীরা ভ্যান হেলেন বেলট-এর মারাত্মক রেডিয়েশন থেকে বেঁচে গেলেন, যেখানে মরণ নির্ঘাত্।


পরবর্তী সময়ে নাসা তাদের সপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করলেও কেসিংয়ের ষড়যন্ত্রমূলক তত্ত্ব এখনও অনেকে বিশ্বাস করে।
ষড়যন্ত্রমূলক তাত্ত্বিকরা মনে করেন, স্নায়ুযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে সোভিয়েত ইউনিয়নকে ঘায়েল করতে তুরুপের তাস হিসেবে ব্যবহার করার লক্ষ্যে নাসা কৃত্রিমভাবে চন্দ্রজয়ের ঘটনা তৈরি করে।
অনেকে বলেন, নভোচারী গাস গ্রিসাম এই ভাঁওতার গোমর ফাঁস করতে চাওয়ায় তাকে সুকৌশলে হত্যা করা হয়।
আবার কেউ কেউ বলেন, এসব কীর্তি করা হয়েছিল এরিয়া ৫১-এর গোপন শুটিং স্পটে, যে কারণে ওখানে সাধারণ মানুষের ঢোকার অনুমতি নেই।
এসব তথ্য পড়লে যে কেউই ভাবতে পারেন, মার্কিন চন্দ্রাভিযান মিথ্যা ছিল।
অনেক বিজ্ঞানী, গবেষক ও অধ্যাপক মনে করেন যে আমাদের পৃথিবী কে ঘিরে একাধিক রেডিয়েশন বা তেজস্ক্রিয় বেল্ট বা বলয় সমূহ আছে যা কোন জীবিত মানুষ বা প্রাণীর পক্ষে এখন পর্যন্ত অতিক্রম করা সম্ভব নয়।

১৯৫৮ সালে James A. Van Allen নামক এক ব্যাক্তি এগুলো কে প্রথম সনাক্ত করেন। কারণ এটি মহাশুন্য যানের ধাতব কাঠামো ভেদ করে স্পেস স্যুটের ভিতর দিয়ে মানুষের শরীরে ক্ষতি করে।
এটা হচ্ছে একধরণের অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রন যা খুনী ইলেকট্রন নামে পরিচিত।
এটা এমন কি বিভিন্ন ধরণের নভোযান ও স্যাটেলাইটের ধাতব শরীর কাঠামো ভেদ করে তাদের যথেষ্ঠ ক্ষতি সাধন করে।
আর আমাদের মুসলমানদেরকেও চাঁদের ফাটল যা আর্মষ্ট্রং দেখেছেন ও ইসলাম গ্রহণ করেছেন ইত্যাদি কথা বলে বোকা বানানো হয়েছে।
আমরা মুসলিম হিসেবে বিশ্বাস করি যে আল্লাহ্ তালা তার ক্ষমতা বলে রাসুল (সাঃ) এর মাধ্যমে চাঁদ কে দ্বিখন্ডিত করেছিলেন।
অত্যন্ত সুকৌশলে মুসলিমদের সরল বিশ্বাসের সুযোগে এ কথাটি প্রচার করা হয়েছিল। এই পোষ্টটি ভিন্ন ভিন্ন রচনা হতে সংগৃহিত।।

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১২

আব্দুল্যাহ বলেছেন: অনেক সরল যুক্তি পেলাম, কিন্তু খন্ডাবে কে?

২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭

ডি মুন বলেছেন: ১৯৬৯ সালে যদি সত্যিই মার্কিনরা চাঁদে মানুষ পাঠিয়ে থাকে তাহলে তারপর আরো প্রায় ৫০ বছর অতিবাহিত হলেও তারা আর দ্বিতীয়বার চাঁদে মানুষ পাঠাতে পারছে না কেন?


------- আমার প্রশ্নও এটাই।

আর আমেরিকা সাজানো নাটক তৈরিতে ওস্তাদ। মধ্যপ্রাচ্যের দিকে তাকালেই তা স্পষ্ট হয়ে ওঠে।

+++

৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮

খোলা মনের কথা বলেছেন: ভাল কিছু তথ্য জানতে পারলাম। অনেক ধন্যবাদ রইল মন থেকে

৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮

জেন রসি বলেছেন: এই বিষয়টি নিয়ে অনেক বিতর্ক আছে। সেইসময় স্নায়ু যুদ্ধের প্রয়োজনে তারা অনেক কিছুই করেছিল। এই চাঁদে যাওয়ার ব্যাপারটি তাই সাজানো হলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫০

ছাসা ডোনার বলেছেন: আমেরিকানরা সারা দুনিয়াকে ধুকা দিয়ে নিজেদের প্রাধান্যতা বাড়িয়েছে, কিন্তু খুব শীঘ্রই তাদের এই খোলস খুলে যাবে।

৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬

হামিদ আহসান বলেছেন: পতাকাটা কেমন পত পত করে উড়ছে .......

৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৯

কলাবাগান১ বলেছেন: মূর্খ রা নিজে কিছু না জেনে পারে অন্যের খুত ধরতে। এই সমস্ত বাল্যখিল্য সন্দেহ কে হাজার বার ডিবান্কড করা হয়েছে তার পর ও এমন পোস্ট। মানুষ আজ মংগল গ্রহে পানি খুজে পাচ্ছে আর মূর্খ রা বসে বসে খুত ধরেই মনে শান্ত শান্ত পাচ্ছে।

এখানে দেখুন আপনার সব সন্দেহের [link|http://www.clavius.org/manmoon.html|linkঊত্তর দেওয়া আছে

৮| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৯

কলাবাগান১ বলেছেন: Link

৯| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:১০

কলাবাগান১ বলেছেন: more

১০| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: মোটামুটি সিউর। এইটা সিনেমা।

১১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৮

কাবিল বলেছেন: ১৯৬৯ সালের চেয়ে বর্তমান আমেরিকা আরো অনেক বেশি উন্নত, ১৯৬৯ সালের চেয়ে এখন নাসার কাছে আরো উন্নত প্রযুক্তির বিভিন্ন মহাকাশ যান আছে তবে এখন তারা চাঁদে আর মানুষ পাঠাতে পারছে না কেন?
প্রশ্ন আমারও, আরও প্রশ্ন পতাকার ছায়া কই?

১২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫২

ডাঃ মারজান বলেছেন: পোস্টটি পড়ে ভালো লাগলো। এ সম্পর্কে কিছু পড়াশোনা করেছিলাম। আপনার সাথে সহমত পোষণ করছি। ধন্যবাদ।

১৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৮

ইমরান আশফাক বলেছেন: অনাবশ্যক আর সন্দেহ না করে বরং বাংলাদেশ সরকারকে প্রেশার দিন যে অন্তত: একখানা রকেট মহাশুন্যে প্রেরন করুক।

১৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৬

সাদী ফেরদৌস বলেছেন: আপনি যে প্রশ্ন গুলো নাসার দিকে ছুঁড়ে দিয়েছেন , সেগুলি অনেক আগের । অনেকেই এগুলি নাসাকে করেছে এবং নাসা এগুলি যৌক্তিক ভাবে উত্তর দিয়েছে । উত্তর গুলা শুনার পর আপনার আর মনে হবে না চাঁদের মিশন ভুয়া ছিল । যেমন পতাকাটি উড়ছিল না , এটি ভাজ করা অবস্থায় লাগানো হয়েছিলো বলে এমন মনে হচ্ছে । ভালো করে ছবিতে দেখুন ।

আপনার কথা গুলি সব ষ্টুপিড কথা বার্তা । আমেরিকা যদি ছবির ই শুটিং করতো তাহলে আমেরিকা সব বিচার বিবেচনা করেই করতো । আর শুটিং করার তথ্য চরম হাস্যকর , তখন সোভিয়েত ইউনিয়নের কে জি বি এত শক্তিশালী ছিল ওরা বুঝতে পারেনি যে আমেরিকা চন্দ্র বিজয়ের শুটিং করছে । সোভিয়েত কে পেছনে ফেলার জন্যই আমেরিকা চন্দ্র বিজয় করে ।
উপরে কয়েকজন প্রশ্ন করলো , চাঁদে তাইলে এখন আমেরিকা মানুষ পাঠাতে পারছে না কেন ?

কি চরম হাস্যকর সব গর্দভ এক একটা :) :)
আরে গর্দভ রা , চাঁদে যাওয়া এখন ডাল ভাত রে আমেরিকার জন্য তো বটেই , ভারত ও যেতে পারবে । আমেরিকা মহা শূন্যে স্পেস ইষ্টেশন বানাইছে গোটা কয়েক , আর তারা নাকি চাঁদে যাইতে পারতেছে না :) :) কোথায় পাইছে এই তথ্য । আরে গাধারা চাঁদে যাওয়া এখন এতই ডাল ভাত , তাই নাসার প্রোজেক্ট গুলা এখন খবরে আসে না । এখন এক একজন মহাশূন্যচারি পৃথিবীর বাইরে এক বছর ধরে সময় কাটিয়ে আসে , আর তারা নাকি চাঁদে যাইতে পারতেছে না ।


আরে গর্দভ রা , আমেরিকা এখন কয়েক আলোকবর্ষ দুরের গ্রহ উপগ্রহ নিয়া ভাবতেছে , চাঁদ তো আরও কয়েকদশক আগে অতীত হইয়া পড়ছে ।




১৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৬

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ভালো বিষয় তুলে ধরেছেন ।

১৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬

দরবেশমুসাফির বলেছেন: ইন্টারেস্টিং বিষয়। কিন্তু পড়াশোনা না করে কিছু বলা যাচ্ছে না।

১৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১২

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: সাদী ফেরদৌস এবং কলাবাগান১ সাথে সহমত
এসব বহুল চর্চিত অসার সব যুক্তি চন্দ্র জয়ের বিপক্ষে.........
চন্দ্র বিজয় কেবল মাত্র আমেরিকার বিজয় নয়,এটি মানব সভ্যতার বিজয়।
চন্দ্র বিজয়ের সে দিনটিতে সারা বিশ্ব জুড়ে লাইভ রেডিও ধারা বিবরণী প্রচারিত হয়েছিলো।যেই মাত্র মানুষের চাঁদে নামার খবর এলো সমগ্র বিশ্ব একত্রে আনণ্দে মাতোয়ারা হয়েছিলো কেবল মাত্র সোভিয়েত ইউনিয়ন বাদে।এ এক অভাবণীয় মূহুর্ত।যারা সেই ক্ষনটির সাক্ষী তাদের কাছে তা আজো মধুর সুখস্মৃতি।

১৮| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫০

মামুন ইসলাম বলেছেন: দেখা যাক পর্বতিতে আমাদের দেশ থেকে কবে কখন যায় ।

১৯| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১০

সাহসী সন্তান বলেছেন: কিছু মনে করবেন না ভাই! অনেক পুরানো ক্যাচাল, টেকটিউনস এ ঠিক এমনই একটা পোস্ট দেখছিলাম! তাই আপনার পোস্ট সম্পর্কে কোন মন্তব্য করার প্রয়োজন বোধ করছি না! তবে কে কি বলে সেটা দেখার অপেক্ষায় থাকলাম!

শুভকামনা জানবেন"

২০| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২১

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: ৫০ বছর অতিবাহিত হলেও তারা আর দ্বিতীয়বার চাঁদে মানুষ পাঠাতে পারছে না কেন?

হাহাহাহাহাহাহাহাহা...চরম কথা বলেছেন ভাই! কেউ কি পিএইচডি করার পরে ক্লাস ফাইভে আবার পড়ে???!?! না পড়লে কী বলবেন??? সে আসলে ক্লাশ ফাইভ পাশই করে নাই তাই পড়তে ভয় পায়....হাহাহাহাহাহাহাহাহা...

নাসা প্লুটোতে হরাইজন পাঠিয়ে দিচ্ছে আর আপনি আছেন পঞ্চাশ বছর আগের চাঁদ নিয়ে!!!

২১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৩

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: অবশ্য এইটা আপনার দোষ না! জাতিগতভাবে বাঙ্গালীরা চরম হিংসুটে! নিজে তো জীবনে কিছু করতে পারবেই না...অন্যের বা@ ধরে টানাটানি...হাহাহাহাহাহাহাহা!!!

২২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২০

কলাবাগান১ বলেছেন: "অবশ্য এইটা আপনার দোষ না! জাতিগতভাবে বাঙ্গালীরা চরম হিংসুটে! নিজে তো জীবনে কিছু করতে পারবেই না...অন্যের বা@ ধরে টানাটানি...হাহাহাহাহাহাহাহা!!!"

কয়দিন পর এক লাখ ডলারে বানিজ্যিক ভাবে চাদে মানুষ পাঠানোর ব্যবস্হা হচ্ছে আর উনি পড়ে আছেন সেই আদিম যুগে।
যারা উনার পক্ষে নিলেন তাদের মানসিকতা যে পর্যায়ে আছে তা দিয়ে এদেশে কিছুই হবে না

২৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪৯

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট । এই বিষয়টা নিয়ে অনেক আগে থেকেই তর্ক বিতর্ক চলছে । আরও চলবে ।

২৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৩৫

সুমন কর বলেছেন: হুম !!! চলুক......তর্ক-বিতর্ক...

২৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৪:২২

কলাবাগান১ বলেছেন: Click এখানে দেখুন ৮০০০ ছবি (সমস্ত ছবি বিভিন্ন এ্যাপোলোর চাদে অভিজান) ফ্লিকারে আপলোড করা হয়েছে। ৮০০০ ছবি, সবই ফেইক!!!!!!!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.