নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেখা হবে অপেক্ষা কর

Md SaRower HosSain

আপনার পরিচয় সম্পর্কে কিছ লিখুন

Md SaRower HosSain › বিস্তারিত পোস্টঃ

% সত্য জানার পর গ্রহণ না করা মূর্খতা ইসলামি একমাত্র সত্য ধর্ম %

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৯

% সত্য জানার পর গ্রহণ না করা মূর্খতা ইসলামি একমাত্র সত্য ধর্ম %

আঙ্গুলের ছাপের
ভিন্নতা :

"মানুষ কি মনে করে যে আমি তার
অস্থিসমূহকে একত্রিত করতে
পারব না? বস্তুত আমি উহাদের অঙ্গুলির অগ্রভাগ
পর্যন্ত সুবিন্যস্ত
করব"। (সূরা
কিয়ামাহ:
৩,৪)

অর্থাৎ কারো আঙ্গুলের অগ্রভাগই
অন্য কারো সাথে
পুরোপুরি একই হবে
না।

আজ প্রমানিত, এ পৃথিবীর প্রত্যেকটি মানুষের আলাদা আলাদা আঙ্গুলের ছাপ রয়েছে।

কারো ছাপই কারো
সাতে মিলবে না।

আর এ জন্যই এই
ছাপ এখন ব্যবহার করা হয় পরিচয়পত্র হিসেবে।

১৯ শতকের পূর্বে
মানুষ আঙ্গুলের
ছাপকে শুধু কিছু
ভাজ বলেই জানতো।

উল্লেখ্য আঙ্গুলের
ছাপ ভিন্ন হয়, এটা
১৮৮০ সালে প্রথম
আবিষ্কার করেন
স্যার ফ্রান্সিস
গ্যালটন।

% ১৫০০ বছর আগে আল্লাহ জানিয়ে দেন মুহাম্মাদ সাঃ এর উপর নাজিল হওয়া কুরআনে %

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৯

দিশেহারা আমি বলেছেন: আরো জানতে ইচ্ছে করে।

সেদিন এক ইউনিভার্সিটির ছাত্রাবাসে গিয়েছিলাম (বিদেশে) । মেইন গেইটে নতুন একটা ডোর লক দেখলাম।ফিঙ্গার প্রিন্টের দিন শেষ এখন এসেছে কব্জি প্রিন্ট।মানে হাতের পুরো কব্জিটা একটা মেশিনে ডুকালে তারপর দরজা খুলে।

কব্জির প্রিন্টের কোন নির্দেশনা দেওয়া আছে কি?

২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৭

সঠিক পথের সন্ধানী বলেছেন: যারা আল্লাহ ও কুরআন মানে না তারাও ভালো করেই জানে আল্লাহই আমাদের সৃষ্টিকর্তা আর কুরআন আল্লাহর প্রেরিত ধর্মগ্রন্থ। এরা আল্লাহর সৃষ্টিকে নিয়তি বলে চালিয়ে দিতে চায়। কিন্তু এই নিয়তি ও জ আল্লাহর ই সৃষ্টি সে কথা কে এদের বুঝবে? কথায় আছে, ঘুমন্ত মানুষকে জাগানো যায় কিন্তু যে জেগে জেগে ঘুমায় তাকে জাগানো যায় না। এদের অবস্থা হলো ফেরাঊন এর মতো , জানি আল্লাহ আসে কিন্তু মানি না। আল্লাহ আছে কি না তা এরাও টের পাবে , মৃত্যুর সময় ও মৃত্যুর পর।

৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৯

নাভিলা বলেছেন: আল্লাহ মহাজ্ঞানী কিনা এনিয়ে কিছু নাস্তিক ভাইয়ের সন্দেহ রয়েছে মনে হয়!!
মাঝে মাঝে কিছু পোষ্ট দেখে তাই ভাবি।
দুনিয়ার সকল মানুষই ইউনিক। আমার মনে হয় তদ্রুপ প্রত্যেকটি প্রাণীও সম্ভবত ইউনিক।
আল্লাহ যে নিজেও ইউনিক এবং অদ্বিতীয় এর মাধ্যমেও তার ইঙ্গিত পাওয়া যায়।
মাঝে মাঝে একটি বিষয় ভাবি, ডিভাইস বা হোষ্টের পরিচয় যেমন ম্যাক এড্রেস দিয়ে নির্ণয় করা করা তেমনি আমাদের প্রত্যেকের
ফিঙ্গার ফ্রিন্টও এক প্রকার ম্যাক এড্রেস। আমরা সবাই আল্লাহর নুরানী সার্ভারের সঙ্গে কানেকটেড!!
পিওই সুইচ থেকে ডিভাইস সেভাবে পাওয়ার পায়, আমাদের রূহের পাওয়ারটাও এক্ভইবে নির্দিষ্ট এক জায়গা থেকে ডিষ্ট্রিবিউট হয়। কেউ কিছু মনে করবেননা, একটা উদাহরন দিলাম যাষ্ট!!
এটা দেওয়ার কারন হচ্ছে আমাদের সবার কৃতকর্ম যে আল্লাহর সার্ভারে রেকর্ড হচ্ছে তা ভেবে গা শিউরে উঠল!
আমাদের আমলনামা লিপিবদ্ধ করা আল্লাহর জন্য কত সহজ ভেবে দেখুন!
তিনি যদি ক্ষমা না করেন কারো পার পাওয়ার সাধ্য নাই।
বিচারের দিনে পাওয়ারফুল প্রজেক্টরের স্ক্রীনে ঠিকই সবকিছু ভেসে উঠবে, অস্বীকার করবো কিভাবে?
আল্লাহ মাফ করুক আমাদের সবাইকে।
আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।

৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০২

মোঃ মাকছুদুর রহমান বলেছেন: ঠিক বলেছেন! ধন্যবাদ!

৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:৫৪

Md SaRower HosSain বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.