নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নবী করিম (দ) বলেছেন , "আল্লাহ তা'আলা, বিরাটাকারে এক ফেরেশতা সৃষ্টি করেছেন,যার এক বাহু ভূমণ্ডল পূর্ব প্রান্তে এবং অপর বাহু পশ্চিম প্রান্তে । মস্তক আরশে আযিম এর সন্নিকটে এবং পদদ্বয় সাত তবক জমিন অতিক্রম করেছে । তাকে সমগ্র জগতসম পাখা-পালক দ্বারা সুসজ্জিত করা হইয়াছে । আমার কোন উম্মত যখন আমার উপর দুরুদ শরীফ পাঠ করে,তখন উক্ত ফেরেশতা আল্লাহ পাকের আরশের নীচে অবস্থিত নূরের সমুদ্রে ডুব দেয় । অতঃপর আল্লাহর নির্দেশে সে ফেরেশতা নূরের সমুদ্র থেকে বের হয়ে সর্বশরীর ঝাড়া দেয় । ফলে তার অগণিত পাখা ও পালক থেকে অসংখ্য পানির ফোঁটা ঝরে পরে । তা থেকে আল্লাহর কুদরতে এক একজন ফেরেশতা সৃষ্টি হয় । এ অসংখ্য-অগণিত ফেরেশতা কেয়ামত পর্যন্ত দরূদ পাঠকারীর জীবনের গুনাহের জন্য আল্লাহর দরবারে দরুদ শরীফ পাঠকারীর পক্ষে দোয়া করতে থাকে । (মুকাশাফাতুল কুলূব গ্রন্থের ৩৪ নং এর ১)
" আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে বেশি বেশি দুরুদ শরীফ পাঠ করার তৌফিক দান করুক আমীন । *** পারলে শেয়ার করবেন **
*আরো জানতে PLS LIKE THIS PAGE:- Sayed Mokaram Bari
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০০
নক্শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: এই এ্যামাউন্টের দোয়া হলেতো একবার দুরুদ শরীফ পাঠ করেই বেহেস্ত নিশ্চিত হয়ে যাবার কথা। এই একজন ফেরেস্তা তাহলে কয়বার ডুব দেন এতো শতকোটি মুসলিমদের জন্য? আর আল্লাহ যদি সবই দেখেন, তাহলে আবার ফেরেস্তার দোয়া করার প্রয়োজন হচ্ছে কেন?