নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কখনো নিজের নাম লুকোই না। আকাইমা শব্দ দিয়ে বানানো ছন্ম নাম আমার পছন্দ নয়। মা-বাবা\'র দেয়া নাম দিয়েই প্রোফাইল খুলেছি।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন

আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আই লাভ ইউ, ট্রিজ!!!

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩



ঢাকা শহরে কয়টি গাছ আছে?
পুরো বাংলাদেশে কতগুলো গাছ আছে?

দেশে মানুষ আছে ১৭ কোটি। মানুষ প্রতি ১০ টি গাছ থাকলেও দেশে ১৭০ কোটি গাছ থাকা উচিত। মনে রাখতে হবে আমাদের অকৃত্রিম বন্ধু গাছ। গাছ লাগাতে হবে মন থেকে । গাছের যত্ন নিতে হবে প্রাণ খুলে।

বাংলাদেশের আবহাওয়াগত বৈচিত্র যেন হারিয়ে যাচ্ছে। সারাদেশে চলছে দারুণ খরা। কোন বৃষ্টি নেই। চারিদিকে যেন একটু বৃষ্টির জন্য হাহাকার। মানুষ প্রচন্ড গরমে যেন হাসফাস করছে। আমরা কি জানি, গাছের সংখ্যা কমে যাওয়াও এর একটি প্রধান কারণ। রাজধানী ঢাকা শহরে কয়টা গাছ আছে? কতগুলো গাছ থাকা উচিত ছিল? জানি, আমার প্রশ্নের জবাব সবারই জানা।

আমরা অনেকেই জানি, যে, দেশের মোট আয়তনের কম পক্ষে ২৫% এলাকা বৃক্ষ দ্বারা আচ্ছাদিত থাকা প্রয়োজন। আমাদের দেশে তা নেই অনেক আগে থেকেই।প্রাকৃতিক বনাঞ্চল তো উজার হয়েছে মানুষের তৈরী সামাজিক নবায়ানের দশা ও বেহাল।

আমাদের দেশে একটা অলিখিত প্রবচন আছেঃ: কাট গাছ দামে বেচ। তাই মানুষ গাছ কাটতেই বেশী আনন্দ পায়, গাছ লাগাতে তাদের আনন্দ কম। তারা জানে না যে, তারা যে গাছগুলো কেটে ফেলছেন এগুলো কোন এক সময় কেউ লাগিয়েছিল। অনেক দিন ফল দেয়ার পর তাদের কোপানলে পড়ে তারা কাটা পড়ছে।তাই আবার গাছ লাগাতে হবে। নইলে শূণ্যস্থান পূরণ করা সম্ভব হবেনা।
আমি যেটা মনে করি তা হচ্ছে; কেউ যদি একটা গাছ কাটে সেই জায়গায় সাথে সাথেই আরেকটি গাছ লাগানো উচিত। কেবল লাগালেই হবে না। সাথে সাথে তার পরিচর্যাও করতে হবে। কিন্তু আমাদের দেশে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রতিবছর বেশকিছু গাছ লাগানো হয় । কিন্তু সেগুলোর যত্ন নেয়া হয় না। কিংবা যত্ন নেয়া প্রয়োজন মনে করা হয়না।

বর্ষামৌসুমে গাছ লাগালে গাছ সহজেই বাঁচে। সামনে বর্ষা আসছে । তাই আসুন, আমরা ১৭ কোটি মানুষ কম পক্ষে একটি গাছ লাগাই আর তার যত্ন নিই। মনে রাখতে হবে, এক একটি গাছ যেন এক একটি প্রাণ। এই সব প্রাণের যত্ন নিতে হবে। গাছগুলো অক্সিজেনের কারখানা হিসাবে বাতাসে দেবে নির্মল অক্সিজেন। গাছ দেবে ফল। ভেজাল মুক্ত ফল খেতে চাইলে বাড়িতে অবশ্যই ফলের গাছ লাগাতে হবে।

আর একটি কথা। আজ আমরা যে সব গাছের ফল খাচ্ছি সেগুলো অনেক আগে আমাদের বাবা-মা লাগিয়েছেন। আমরা সেব গাছের ফল খাচ্ছি। ছায়া পাচ্ছি। এখন আমরা যদি গাছ না লাগাই তাহলে আমাদের সন্তানেরা কি খাবে? তারা কোথায় ছায়া পাবে? তাদের প্রতি আসুন, আমরা এক মহান দায়িত্ব পালন করি। গাছ লাগাই, গাছের যত্ন নিই। অনেক রক্তের বিনিময়ে পাওয়া আমাদের এই বাংলাদেশ। আসুন, একে আবারো সুজলা-সুফলা, শস্য-শ্যামলা করে তুলি।

আমি এক জন নাদান মানুষ। গাছের জন্য আমার সীমাহীন মমতা রয়েছে। রয়েছে নিদারুণ ভালোবাসা। কেউ গাছ কাটলে আমার কষ্ট লাগে। কেউ গাছের ডাল ভাঙ্গলে আমার কষ্ট লাগে। আমার মন চায় এই শহরটাকে গাছ লাগিয়ে ভরে দিই। পুরো বাংলাদেশের প্রতিটি পতিত জায়গায়, রাস্তার ধারে, নদীর পাড়ে, বিলের ধারে গাছ লাগিয়ে ভরে দিই। গাছের জন্য আমার অনেক মায়া লাগে। আমি গাছকে ভালোবাসি।

গাছের জন্য আমার ভালো বাসা থাকবে চিরকাল।
আমি গাছকে ভালোবাসি।
আই লাভ ইউ, ট্রিজ!!!


মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৯

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: গাছের জন্য এই ভালোবাসা বেচে থাকুক সবার অন্তরে

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৪২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: গাছই এক মাত্র বন্ধু যে কা‌রো ক্ষ‌তি ক‌রে না । জীবন দি‌য়ে মানু‌ষের উপকার ক‌রে।

২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২

কাইকর বলেছেন: প্রকৃত প্রেমী মানুষ খুব ভালো লাগে। প্রকৃতি আমাদের নীরবে সাহায্য করে

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৫২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমরা সবাই কোন না কোন ভাবে প্রকৃতিপ্রেমী। কেননা, মানুষ প্রকৃতির সন্তান। মানুষ তার শিকড়কে ভুলে থাকতে পারবে না। একটা সময় সে তার শিকড়ে ফিরে যাবেই।

৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষা পেতে হলে সকলের উচিত সবুজ বনানী সৃষ্টি করা। বনায়ন করলে নিজের যেমন লাভ তেমনি দেশের অর্থনীতির ভিতও হবে মজবুত। অনেকে এগিয়ে এসেছে বনায়ন করার জন্যে, বিশেষ করে রাবার বাগান। কারণ রাবার গাছ সারা বছর উৎপাদনে থাকে, উৎপাদন শেষ হয়ে গেলে গাছ জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান। বনায়ন করুন, সুস্থ থাকুন। অন্যকেও বনায়ন করতে উৎসাহিত করুন। এই মন্ত্রে আমরা যদি অভ্যস্ত না হই পরিবেশ কিন্তু আমাদের ছাড়বে না, তিলে তিলে আমাদের ভোগাবে। তখন কারো কিছুই করার থাকবে না। তাই আসুন, একটি গাছ কাটলে কম করে হলেও তিনটি গাছ লাগাই তথা বনায়নে মনোযোগী হই, আগামী প্রজন্মের জন্যে সবুজ বনানী গড়ে তুলি।

গাছ নিয়ে খুব ভালো একটা পোস্ট। ধন্যবাদ সাজ্জাদ ভাই ।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৫৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: স্যার, আপনার সুন্দর ও সাবলীল মন্তব্য আমাকে ও অনেক পাঠককে অনুপ্রেরণা যোগাবে সন্দেহ নেই। গাছ আমাদের পরম বন্ধু। এই বন্ধুর সাথে শত্রুতা থাকা উচিত নয়।

আপনার প্রতি আমার সীমাহীন কৃতজ্ঞতা। ভালো থাকুন সব সময়।

৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: আপনার সাথে সহমত।

কিন্তু যখন মাবাবারা গাছ লাগাইছিল, তখন তাদের সন্তান ছিল কম। যার গৃহের প্রয়োজন কমই পড়েছে। আর যখন নাতিপুতি আসছে তখন বিস্তর ঘরবাড়ির প্রয়োজন। তাহলে গাছ কেটে সেই জায়গায় ঘর করতেই হবে। তাই না ভাইজান।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৫৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: তাহলে কি আপনি সব গাছ কেটে একাকার করতে চান। মানুষ বাড়ছে আমাদের সিদ্ধান্তহীনতার কারণে। ছেলে হোক মেয়ে হোক দুটি সন্তানই যথেষ্ট । এই সন্দর আদর্শ অনুসরণ করলে দেশে কোন সমস্যা হবার কথা নয়। মানুষ বাড়বে না।

৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


৪০% বাংগালী এখন ভুমিহীন; ভুমি যারা কিনে নিয়েছে, তাদের বড় অংশ শহরে বাস করে; তাই, ফল গাছে ক্রমেই কমে যাচ্ছে

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৫৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: স্যার, একেকটি গাছ যেন একেকটি জীবন। এই জীবন আরো হাজারো জীবনকে বাঁচায়। তাই গাছের জীবন সবার আগে। প্রচুর গাছ থাকলে জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব কম হবে। তাই গাছ লাগানো ও তার যত্ন নেয়া সব চেয়ে সওয়াবের কাজ।

৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩০

জুন বলেছেন: যখন কোন রাস্তা বানানোর জন্য বা বিরাট এক কংকৃটের জঙ্গল তোলার জন্য সার সার গাছগুলো কেটে ফেলা হয় তখন যে কি কষ্ট লাগে তা বলার নয় । আগে ঢাকার বাইরে গেলে কত তাল আর খেজুর গাছ দেখতাম এখন সেসব ইট ভাটায় পুড়ে পুড়ে শেষ।
বাংলাদেশ সচেতন না না হলে অনেক দুর্ভোগ আছে কপালে ।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:১৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কিছু উগ্র মানুষ আছে তারা কেবল বিনাশ করতে শিখেছে। সৃষ্টি করতে শিখেনি।
কোন এক সময় আমার প্রিয় জয়পাড়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় ঘিরে অসংখ্য গাছ ছিল । সেই সব গাছ কেটে ফেলে সেখানে মার্কেট নির্মাণ করা হয়েছে। প্রকৃতি যেন পরাজিত হয়েছে বাণিজ্যিক রাজনীতির কাছে।
খাল, নালা সব ভরে দেয়া হচ্ছে পদ্মা থেকে বালি তুলে এনে।

ভেবে দেখুন তো, রাস্তার দুই পাশে সারি সারি গাছ। সেখানে পাখিরা গানের প্রতিযোগিতায় মেতেছে।
দৃশ্যটা সুন্দর না?

৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সবাই শহরমুখী। গাছ লাগাতে হলে গ্রামে থাকতে হবে। গ্রামে থাকার পরিবেশ থাকলে সবাই গ্রামে ফিরে যেত। তবে গাছ লাগানো উচিত। অতিরিক্ত জনসংখ্যার চাপে জমিও কমছে। মধ্যপ্রাচ্যের মরুভূমিতে বিশেষ জমি নিয়ে কৃত্রিম বনাঞ্চল তৈরি করা হচ্ছে। আমাদের দেশেও বিশাল জায়গা নিয়ে বনাঞ্চল করা যেতে পারে। সরকারের স্বদিচ্ছার দরকার...

২২ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মহোদয়, তবু গাছ লাগাতে হবে। তবু গাছ লাগান। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে। ইচ্ছে থাকলেই জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

শহর ও গ্রামের প্রকৃতিকে বাঁচাতে হলে গাছ লাগাতেই হবে। এর কোন বিকল্প নেই। প্রয়োজন জনসচেতনতা। দরকার সরকারের আন্তরিক কর্মসূচী।

৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:০২

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: সুন্দর পোস্ট! গাছ যে আমাদের কতবড় বন্ধু তা এখন অনেকটাই টের পাওয়া যাচ্ছে। সুযোগ থাকলে সবারই গাছ লাগানো উচিত। আসুন আমরা সবাই বেশী বেশী গাছ লাগানোর চেষ্টা করি।
পোস্টে প্লাস!

২২ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ, মহামান্য সম্রাট বাহাদুর! আসলেই গাছের কোন বিকল্প হয় না। এটা লাগাতেই হবে এবং যত্ন নিতে হবে। নামাজ রোজার মতো গাছ লাগানোও ভালো কাজ।

৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:২৭

পদ্মপুকুর বলেছেন: আমরা বাঙালিরা সবচে ভালো পারি গাছ কাটতে। একদা কবি বুদ্ধদেব বসু এই ঢাকা শহরকে বলেছিলেন উদ্যানের শহর। আজ থেকে অর্ধশত বছর আগে শহরটা আদতে তাই ছিলো। এখনও কাকরাইল থেকে শেরাটন মোড়ের দিকে যেতে ওই রাস্তাটা অদ্ভুত এক স্নিগ্ধতা ছড়িয়ে দেয়।

কিন্তু এই সবুজ আমাদের সহ্য না। তাই আমরা গাছ কাটতে শুরু করলাম। কাটতে কাটতে এখন পুরো শহরটা ন্যাড়া হয়ে গেল। শহরের উঞ্চতম দিনগুলোতে এখন মাঝে মধ্যেই নিঃশ্বাস আটকে আসে।

সুন্দর লিখেছেন। ভালো লাগলো।

৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: প্রিয় সহব্লগার, আপনার মন্তব্য অসাধারণ। বুদ্ধদেব বসুর একটি লেখায় আমি সভ্যতার চন্ডালবৃত্তি গাছ কেটে ফেলার কথা পড়েছি। সভ্যতার অন্যতম প্রধান উপাদান গাছ। গাছ আমাদের সবার বন্ধু।

গাছকে বাঁচাতেই হবে। তবেই না আমরা বাঁচবো।

আপনার সুন্দর মন্তব্য আমার প্রেরণা। ভালো থাকুন সব সময়।

১০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৫১

আখেনাটেন বলেছেন: গাছের জন্য আপনার মমতা হৃদয় ছুঁয়ে গেল। আমি নিজেও গাছকে ভীষণ ফিল করি। এবার ঈদেও বাড়ি গিয়ে বেশ কয়েকটি গাছ লাগিয়ে এসেছি। নানা ফলমূলের বেশ কয়েকটি বাগানও করা হয়েছে।

বিশেষ করে মনে পড়ে ফখরুদ্দিন সরকারের সময় একবার ছাত্রদের উপরে চড়াও হয়েছিল প্রশাসন, তখন ক্যাম্পাস বন্ধ থাকায় বহুদিন পর দেশের বাড়িতে ছিলাম মাস খানেক। সেই সময় কিছু জঙ্গল ছাপ করে পতিত অনেকখানি জমিতে বিভিন্ন প্রজাতির গাছ লাগিয়েছিলাম। এখন সেই বাগানে নানা জাতের আম, জাম, লিচু, অামড়া, গোলাপজাম, পেয়ারা, ডালিম, কাঁঠাল, লেবু, জলপাই, বেল, নারিকেলসহ নানা গাছে ফলে টইটুম্বুর। বেশ ভালো লাগে এখন সেই বাগানে প্রবেশ করলে।

আসুন সকলেই একটি হলেও গাছ লাগাই।

২৫ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্য পাঠ করে বিমোহিত হয়ে গেলাম আপনার মন্তব্যের সাথে সম্পুর্ন এক মত। আপনারা যারা উন্নত দেশে থাকেন আরো সুন্দর সুন্দর পোস্ট লিখতে পারেন। ভালো ভালো ইউটিউব ভিডিও তৈরি করতে পারেন। আপনারা এ ব্যাপারে অনুপ্রেরণা যোগাতে পারেন । আপনারা পোস্ট করলে বাংলাদেশের সাথে আমরা একটা তুলনামূলক চিত্র পেতে পারি। উন্নত দেশগুলো নিয়ে আমাদের দেশের মানুষ ভাবতে শিখবে।

সুন্দর ও অত্যন্ত প্রাঞ্জল মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা। ভালো থাকুন সব সময়, সুন্দর থাকুন সব সময়।

১১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:০৯

নাজিম সৌরভ বলেছেন: গাছের জন্য আপনার মায়া দেখে ভালো লাগলো। হুম সত্যিই গাছ লাগানো উচিত। কিন্তু ভাই, গাছ লাগাবেন কোথায়? আমার দেশে তো এখন গাছ লাগানোর জায়গা অনেক সংকুচিত হয়ে এসেছে।

১২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।
গাছের জন্য আমার সীমাহীন ভালোবাসা।

২৫ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: গাছ নিয়ে আপনার পোস্ট দেখে আজ সকালে আমার এই পোস্টটিতে আবার পোস্ট করলাম । তার মানে রিপোস্ট । আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সব সময়।

১৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৫০

হাঙ্গামা বলেছেন: দুনিয়াতে যত প্রাকৃতিক সৃষ্টি আছে তার মধ্যে আমার সবচাইতে পছন্দ "গাছ"। তারপর যে কোন প্রকার "জলাশয়"
গত কয়েক বছর ঢাকা শহরে রাস্তাঘাট চওড়া করতে এবং নতুন রাস্তা বা ঘরবাড়ি করতে যত গাছ কাটা হইসে তার ১০ ভাগ ও সরকার রোপন করে নাই।
যতবার আমি কেউকে গাছ কাটতে দেখি ততবারই আমার পাপের পরিমান প্রচন্ডভাবে বেড়ে যায় কারন আমি মনে মনে তার চৌদ্দগুষ্ঠি সহ গালাগালি করি।

৩০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৪৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বাংলাদেশে প্রতি বছর কমপক্ষে 50 কোটি গাছের চারা লাগানো উচিত । তারপর গাছের চারার যত্ন করা উচিত। তারপর বড় করে তোলা উচিত। একটি গাছ মানেই একটি জীবন।

১৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:২৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ,




গাছ শুধু ফলফলাদি আর ছায়া-ই দেয়না , আমার আপনার বেঁচে থাকার জন্যে অতি প্রয়োজনীয় অক্সিজেনও সরবরাহ করে, যেটা আপনিও বলেছেন । গাছ না থাকার কারনে বৈশ্বিক উষ্ণতা বাড়ছে , প্রকৃতি ধীরে ধীরে রূক্ষ হয়ে উঠে আবহাওয়ার বিপর্যয়ও ঘটাচ্ছে ।
ভালো লেখা ।

১৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৩৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


বিশ্বব্যাংক বলছে দেশে বনভূমি ১১ ভাগ, বাংলাদেশ বলছে ১৭ ভাগ! দরকার ২৫ ভাগ! এটা নিয়ে আপনার প্রস্তাব চাই!

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৪৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ভাইরে, আমি তো আর মাননীয় সংসদ সদস্য নই। আমার প্রস্তাবে কি যায় আর কি আসে?
এক জন সাধারণ হিসাবে বুঝি, গাছ আমাদেরকে লাগাতেই হবে।
পারলে পুরো দেশ গাছ দিয়ে ঢেকে দিন।
কেবল ফসলের ক্ষেতে ফসল থাকবে। নদী থাকবে। বিল থাকবে। রাস্তা থাকবে। আর থাকবে সারি সারি গাছ। ফলে গাছ। ফুলের গাছ। গাঠের গাছ।

১৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৫০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

আপনি ভাল একটা বিষয়ে ফোকাস করেছেন। কিন্তু সমাধানটা জরুরী!

৩০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৪৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমরাই বাংলাদেশ। সমাধান আমাদেরকে করতে হবে‌ কারণ এটা আমাদের দেশ।

১৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:২৭

মলাসইলমুইনা বলেছেন: গাছ নিয়ে গুছিয়ে লিখেছেন চিন্তাগুলো, গুরত্ব দেবার মতোই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার, বুঝতে পারত যদি সবাই |

১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৫৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: নাইমুল ইসলাম ভাই, আপনার সুন্দর মন্তব্য অনুপ্রেরণা দেয়। আমাদের সবাইকে বলা দরকারঃ আসুন, গাছ লাগাই। গাছের যত্ন নিই।

১৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৪০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সুইডেন। বছরের ৬-৭ মাস থাকে বরফের তলে চাষযোগ্য জমি নাই। নিজস্ব গ্যাস বলার মতো খনি কিছুই নাই। কিন্তু শালাদের ইকোনমিকস ৬০ শতাংশ আয় গাছ বেঁচে। শহরের বাইরে গেলে গ্রীস্মে এদের বন আর সবুজ মাঠ দেখলে মাথা নস্ট। পুরো দেশ কিভাবে যে এত স্বয়ংসম্পুর্ণ সেটা এদের বনাঞ্চল দেখলেই বোঝা যায়

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমাদের দেশটা কেবল মানুষ দিয়ে ভরা। এতো মানুষ কাজে লাগানোর মতো অবকাঠামো নেই। জমি জমা সব শেষ। বিদেশে কামলা পাঠানোর সুযোগও বেশী দিন থাকবে না। দেশ চলবে কি করে?

আমাদের নীতি নির্ধারকরা বিদেশে যান। শপিং করেন। ঘুরেন। কিন্তু শিখেন না কিছুই। ফলে দেশ ভ্রমণ হয়। জ্ঞান অর্জন হয় না। কাজ হয় না।

১৯| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:০১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আফসোস

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.