নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কখনো নিজের নাম লুকোই না। আকাইমা শব্দ দিয়ে বানানো ছন্ম নাম আমার পছন্দ নয়। মা-বাবা\'র দেয়া নাম দিয়েই প্রোফাইল খুলেছি।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন

আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেউ প্লিজ বলে না, ধন্যবাদ বলে না, সরিও বলে না। ***************************

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৫

আমাদের দেশের বলতে গেলে বেশিরভাগ মানুষের খুব কমন একটি বিষয় একটু খেয়াল করলেই যে কারো চোখে পড়বে। সৌজন্য প্রকাশ সূচক কিছু শব্দ আছে যেগুলোআমাদের দেশের মানুষ পারতপক্ষে কখনই ব্যবহার করতে চায় না কিংবা ব্যবহার করতে অভ্যস্ত নয় কিংবা ব্যবহার করতে সচ্ছন্দ বোধ করেনা।

প্লিজ, সরি, মাফ করবেন, ধন্যবাদ এই জাতীয় শিষ্টাচার বা এটিকেট (Etiquette) সমৃদ্ধ শব্দগুলোর ব্যবহার করতেই চায় না। এটা কি আমাদের দৈন্যতা নাকি আমরা অতটা উদার নই। যদি তাই হয় তাহলে কিন্তু খবর আছে। চলনে বলোনা শিষ্টাচারের কোন বিকল্প নেই আমাদেরকে বিনয়ী হতে হবে সর্বত্র।

প্রাত্যহিক জীবনে এই শব্দগুলোর প্রয়োজনীয়তা অসীম। যেমন অচেনা কোন মানুষের কাছে কোন কিছু জানতে চাইলে – সরি বলে শুরু করতে হবে। ছোটখাট কোন ভুল করলে সে ক্ষেত্রেও সরি বলা দরকার। অথচ আমরা বলি না।

প্লিজ বলার অভ্যাস আমাদের নাই বললেই চলে। অথচ এই সামান্য শব্দটি ইন্টারপারসোনাল কম্যুনিকেশনকে খুবই সহজ ও আন্তরিক করে তুলতে পারে। তাই আমাদের উচিত যত বেশী সম্ভব প্লিজ বলা। এতে আন্তরিকতা বৃদ্ধি পাবে। যে কোন ধরনের ভুলত্রুটি এড়িয়ে যাওয়া যাবে।

যে কোন সেবা নেয়ার পর ধন্যবাদ বলার অভ্যাস আমাদের নেই বললেই চলে। কারো উপর সন্তুষ্ট হলে তাকে ধন্যবাদ দেয়াটা একটা সাধারণ রীতি। অথচ এই সামান্যতম সৌজন্যটুকু আমরা করি না বা করতে চাই না।


উপরে যে শিষ্টাচার বা এটিকেট (Etiquette)-গুলোর কথা বলা হয়েছে সেগুলো সামান্য ইচ্ছে করলেই আমরা অনুসরণ করতে পারি। অথচ আমরা এটা করছি না। সেটা কেন করছি না তা জানারও চেষ্টা করছি না।

আফসোস!

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫০

জেরী বলেছেন: আমি বলি,বাসে কেউ উঠে জায়গা দিলে ও ধন্যবাদ দেই

আর সরি তাড়াতাড়িই বলা উচিত কারণ ভুল করে সেটা নিয়ে কথা বাড়ালে আরো ঝামেলাই বাড়ে

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আপনি এক জন মডার্ন মানুষ।
আপনার আচরণ দেখে অন্য মানুষ শিখতে পারবে।
এটা দারুণ একটি ব্যাপার।

২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১২

কামাল১৮ বলেছেন: এটা সংস্কৃতির অংশ।আমাদের সংস্কৃতিতে এখনো গড়ে উঠেনি।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আপনি সঠিক বলেছেন।
আমাদেরকে আরো পরিশীলিত হতে হবে।

৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০১

বিজন রয় বলেছেন: আমাদের দেশে আমাদের সামাজকি স্তর কোথায় তা আপনি জানেন না?
আমারা হলাম পৃথিবীর সবচেয়ে (!!!???) জাতি!!!

তো এসব কালচার আমাদের লাগে না।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আমরা যে খুব খারাপ জাতি সেটাও আমার বিশ্বাস করতে মন চায় না ।কেননা, আমাদের ইতিহাস ঐতিহ্য একেবারে খারাপ নয়। শিল্পী সাহিত্য এই সমস্ত বিষয়েও আমরা পিছিয়ে নেই । তাহলে শিষ্টাচার জাতীয় শব্দ প্রয়োগে আমরা কেন অযথা পিছিয়ে থাকব আমরা তো ইচ্ছা করলেই পারি এই শব্দগুলো ব্যবহার করে নিজেদের বিনয় প্রকাশ করতে।

৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:২২

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: অনেক বছর আগে ,আমার একজন ক্লায়েন্ট এসেছিলেন সাথে উনার ছোট্ট বাচ্চা কে নিয়ে। উনার অনুমতি নিয়ে আমি ওকে একটা চকোলেট দিয়েছিলাম। বাচ্চাটি চুপ চাপ নিয়েছিল,পাশে থেকে ভদ্রমহিলা ফিস ফিস করে বললেন , আমি কিছু শুনতে পাইনি। তৎক্ষণাৎ বাচ্চাটি আধো আধো ভাবে বলেছিলো ,জনাব আপনাকে ধন্যবাদ।
এই দেশের প্রেসিডেন্ট ও যদি সাধারণ কোনো মানুষকে কিছু জিজ্ঞেস করে প্রথমেই হ্যালো ,থ্যাংকস ,প্লিজ এই শব্দগুলি সহকারে বলবে।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


খুবই ভালো লাগলো।
এমনই হওয়া দরকার।

৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৪০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- অনেকাংশে সঠিক বলেছেন।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আমারও তাই ধারণা।

৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:০০

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আপনার উল্লেখিত বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এই শিষ্টাচার আমাদের সমাজে নেই বললেই চলে। বিষয়টি নিয়ে আমি দীর্ঘদিন লিখতে চেয়েও লিখিনি কারন তাতে অনেকের চক্ষুশূল হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে। বলতে পারেন অনেকটাই দ্বিধা-দ্বন্দে ছিলাম। আমাদের জাতিগত শিষ্টাচারজনিত সমস্যাটি আমেরিকায় এসে বিষয়টি আমার কাছে বেশ বড় হয়ে ধরে পড়েছে। এখানে বেশীরভাগ মানুষকেই ধন্যবাদ, প্লিজ, সরি/দুঃখিত শব্দটি ব্যবহার করেন। ব্যাপারটি বোধগম্য হওয়ার পর নিজেদের দৈন্যতার বিষয়টি বুঝতে পারি। বিষয়গুলো পরিবার ও স্কুল লেভেল থেকে আসা উচিত বলে আমার মনে হয়। বিষয়টি তুলে ধরার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আপনি সুন্দর লিখেছেন।
আপনাকেও ফিরতি ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৫৪

সামরিন হক বলেছেন: আপনার মূল্যবান পোষ্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আপনাকেও ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন সব সময়।

৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৪

শেরজা তপন বলেছেন: আগে এই শিষ্টাচার একেবারেই ছিল না।
এখন অবশ্য ধীরে ধীরে পাল্টে যাচ্ছে সবকিছু মানুষ শিখছে... সময় লাগবে

১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


সেটাই যেন হয়।
মানুষ দিনে দিনে আরো উন্নত হবে এটাই কাম্য।

৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০৭

কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনি সঠিক বলেছেন। দেশের বাইরে দেখি প্রতিটি বাস যাত্রীও ড্রাইভারকে ধন্যবাদ দেয় নামার সময়! এই কালচার আমাদের দেশে গড়ে উঠেনি এখনো!

১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


এক দিন আমাদের দেশের মানুষও হয়তো শিখবে।
শেখার কোন বয়স নেই।

১০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৯

জুন বলেছেন: থাইল্যান্ডে কথার আগে পরে ধন্যবাদ না জানানো ওরা চিন্তাই করতে পারে না। গত পরশু দেখলাম ওদের শিক্ষামন্ত্রী কিন্ডারগার্টেন লেভেল থেকে শুরু করে বাচ্চাদের ধন্যবাদ, স্যরি বলা, বায়োজ্যেষ্ঠদের সন্মান করা এই সব শিষ্টাচার শেখানোর জন্য একটা নতুন ক্লাস খোলার নির্দেশ দিয়েছেন।
তিন বা চার বছরের একটা বাচ্চাকে আমার ছেলের হাত থেকে আইসক্রিম নিতেই দিলোনা ফুটপাতে বসা এক ভেন্ডর মা যতক্ষণ না সে তা হাতে নেয়ার আগে আমার ছেলেকে ধন্যবাদ বল্লো।
আমরা কি শিক্ষা দেই বাচ্চাদের ইভেন শিক্ষিত বাবা মায়েরা পর্যন্ত!!

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


অনেক কিছু জানতে পারলাম আপনার কাছ থেকে।
আসলেই কত কিছু যে জানি না।
জানার কোন শেষ নেই।
আমি আজীবন শিখতে চাই।

১১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৯

নতুন বলেছেন: এই জিনিসটা আমি বিদেশে আশার পরে শিখেছি।

অনেক বাবা মা তাদের বাচ্চদের শেখায়।

বাচ্চাদের মনে করিয়ে দেয় "' কেউ কিছু দিলে কি বলতে হয়???"

এটা পরিবার এবং স্কুল থেকে এটা শুরু করতে হবে। তবে পরের জেনারেসন থেকে এটা পাবেন।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

একটি সত্য কথা হচ্ছে- নিজের দেশকে চিনতে চাইলে কম পক্ষে একবার হলেও বিদেশে যেতে হবে।
এর কোন বিকল্প নেই।
পরিবার হচ্ছে পৃথিবীর সেরা প্রতিষ্ঠান।
সব চেয়ে শক্তিশালী ও দরকারী প্রতিষ্ঠান।

১২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: একটা দরিদ্র দেশে এবং দুষ্টলোকের দেশে আপনি এত কিছু কেন আশা করেন?

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


দরিদ্র হলে মানুষকে কি অভদ্র হতে হবে?
দরিদ্র আর অভদ্রতা কি একই জিনিস?

১৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৫

এইযেদুনিয়া বলেছেন: বাঙালিদের মধ্যে মুখে স্পষ্ট করে বলার অভ্যাসটা কম। তারা অভিব্যক্তি প্রকাশ করে আচরণের মাধ্যমে। তবে ইদানিং বেশি বেশি আই লাভ ইউ বলার চেষ্টা করছে বটে, কিন্তু পারছে না, ভালো বাসতে।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


বিশ্ব অনেক এগিয়ে গেছে এই সময় আমাদেরকেও এগোতে হবে। সুন্দর ব্যবহার সুন্দর আচরণ সকলেই পছন্দ করে। মানুষের সাথে মানুষের পারস্পরিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে সুন্দর ব্যবহার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
সবার উচিত বিনয়ী হওয়া সবার সাথে সুন্দর ব্যবহার করা।

১৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৫২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পাশের রুমের একজনের অসতর্কতায় আমার টেবিলফ্যান ভেঙে গেল সেদিন। ঠিক করালাম। আজকে একটা সবজি রাখার ঝুড়ি ভেঙে ফেলল। টাকা হয়তো বেশি না, তবে যে ব্যাপারটা অবাক লাগল যে এমন কাণ্ড করল তার মধ্যে ন্যূনতম অনুশোচনাবোধ দেখলাম না। অথচ আমার দ্বারা কারও ক্ষতি হলে পারলে পায়ে ধরে ক্ষমা চাই।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


শিষ্টাচার ও বিনয় খুব বড় জিনিস।
এর কোন বিকল্প নেই।
আমি বিনয়ী হতে চাই।
শিষ্টার শিখতে চাই।
মানুষ হতে চাই।

১৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৪

আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: অসাধারণ বিষয়। শিক্ষামূলক পোষ্ট।

কিন্তু বিষয়টাকে আপনি যেভাবে দেখছেন বিনয়ের সাথে, With all respect, দ্বিমত করছি।

কেউ প্লিজ বলে না, ধন্যবাদ বলে না, সরিও বলে না।
সঠিক, তবে শতভাগ সঠিক নয়।

স্বাভাবিক সামাজিকতার অংশ হিসেবে অকেই প্লিজ/ধন্যবাদ/সরি বলেছেন বা বলছেন, সুতরাং কেউ বলেনা এটা ঠিক না। বেশিরভাগই বলেনা, এটা বলা যায়। এই কথাগুলো না বললে কারো ভেতর ভদ্রতা, শিষ্টাচার, এটিকেট ইত্যাদি নেই এটাও মানতে পারলাম না। এছাড়া আপনি গ্রিটিংস (সালাম, শুভ সকাল, শুভ অপরাহ্ন, শুভ সন্ধ্যা, শুভ রাত্রি) প্রসঙ্গে কিছু বলেন নি বা উল্লেখ করতে ভুলে গেছেন।

সামনাসামনি দেখা হলে বা কারো সাথে Eye contact হলে সালাম, আস্‌সালামুআলাইকুম; বিদায়ের সময় আল্লাহ্‌ হাফেজ বলা এই কালচারও আমাদের দেশে শুরু হয়েছে এই সেদিন। দুইশত বছর ধরে কাঁধে বসে থাকা ব্রিটিশদের কাছ থেকে গুড মর্ণিং/আফটারনুন/ইভ্‌নিং/নাইট বলার কালচারও যদি আমরা নিয়ে নিতাম তাহলেও হয়তো এই বিষয়টা আসতেনা।

ভদ্রতা/শিষ্টাচার/এটিকেট আমাদেরকে ছেলেবেলা থেকে নিয়ম করে বা প্রাইমারী শিক্ষা ব্যাবস্থার একটা অংশ হিসেবে যদি শেখানো হত তাহলে এই সমস্যা হত না।

দয়া করে আমাকে ভুল বুঝবেন না। যারা এই শব্দগুলো ব্যাবহার করেননা ঢালাওভাবে তাদের দোষারোপ করতে পারছি না।

আপনার পোষ্টটা শিক্ষামূলক, Eye Opening. এটা পড়ে আমি নিজেকেও প্রশ্ন করেছিলাম, এই এটিকেটগুলো কি আমার ছোট ভাইবোনদের কিংবা নেক্সট জেনারেশনকে আমি শিখিয়েছি? উত্তর পেয়েছি, হ্যাঁ।

অন্যরকম অথচ প্রয়োজনীয় বিষয়ে পোষ্ট দিয়েছেন, অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আপনি অনেক সুন্দর লিখেছেন।
পোস্টের চেয়েও আপনার মন্তব্য অনেক বেশী চমকপ্রদ।
ধন্যবাদ দিয়ে আপনাকে খাটো করা চলে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.