নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্যস্ত মানুষ https://www.facebook.com/sajjadustc

সাাজ্জাাদ

আমিতো গিয়েছি জেনে ,প্রণয়ের দারুণ আকালে,নীল নীল বনভূমি ভিতরে জন্মালে,কেউ কেউ এভাবে চলে যায়,চলে যেতে হয়..................... কেউ কেউ এভাবে চলে যায়বুকে নিয়ে ব্যাকুল আগুন।

সাাজ্জাাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শরীরের যে ১৬ টি উপসর্গ দেখে আপনাকে সতর্ক হতে হবে.........

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০৩

শরীর অমূল্য সম্পদ। আমাদের প্রতিনিয়ত ব্যাস্ত জীবনে শরীরের উপর অনেক চাপ যায়।হাজার ব্যাস্ততার মাঝে আমরা ভুলে যায় শরীরের বিভিন্ন সমস্যার কথা। ছোটোখাটো কিছু সমস্যা হয়ত আমরা নজর না দিলেও পারি কিন্তু কিছু সমস্যা আছে যেগুলো উপেক্ষা করার আগে আপনার একবার ভাবা উচিত এর প্রভাবটা কি হতে পারে শরীরের উপর।আপনার যদি কিছুটা ধারনা আগে থেকেই মনে গেঁথে রাখেন তবে সমস্যা বড় হওয়ার আগেই হয়ত আমরা এর থেকে পরিত্রান পেতে পারি।
নিচে কিছু ছোটোখাটো সমস্যা আলোচনা করলাম।

সতর্কতা-১ ঃ আপনার শ্বাস-প্রশ্বাস যদি ছোট হয়ে আসে যদিও আপনি কোনও ভারি কাজ বা ব্যায়াম করছেন না।
সম্ভাব্য কারন ঃ Pulmonary embolus (পাল্মনারির জমাট রক্তপিণ্ড)
দ্রুত, অতি সত্বর কোন ব্যাবস্থা নিন। সাধারনত ব্যায়াম বা ভারি কাজের পর অথবা অনেক সময় বসে থাকলেও দুশ্চিন্তা বা উদ্যমহীনতার কারনেও ব্যাথা হতে পারে।কিন্তু এগুলো ছাড়া আপনি যদি হটাত বুকে ব্যাথা অনুভব করেন তবে তা পালমনারি ধমনির ভিতর রক্ত জমাট বাধার কারনেও হতে পারে যা আপনার জীবন কেড়ে নিতে পারে।
অপর একটি কারনে বুকের ব্যাথা হতে পারে। আপনার যদি মনে হয় যে আপনার হটাত করে নিশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে বা অক্সিজেনের অভাব বোধ করছেন তবে সম্ভবত আপনি স্ট্রোক করতে যাচ্ছেন।
দুটোর ক্ষেত্রেই আপনাকে দ্রুত, অতি সত্বর ব্যাবস্থা নিতে হবে।

সতর্কতা- ২ ঃ আপনার পালস হটাত করে খুব দ্রুত চলছে।
সম্ভাব্য কারন ঃ হার্ট অ্যাটাক
যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারকে ফোন করুন।যদিও এটি মাঝে মাঝে দুশ্চিন্তার কারনে হয় , তবুও খেয়াল রাখুন ব্যাথার সাথে যদি আপনার শ্বাসপ্রশ্বাস অনিয়মিত হয়ে যায় তবে তা হার্ট অ্যাটাকেরই লক্ষণ।

সতর্কতা- ৩ ঃ বিছানা থেকে উঠার পরও যদি আপনার ঘুম ঘুম ভাব থাকে।
সম্ভাব্য কারন ঃ নিম্ন রক্তচাপ।
সকালে উঠে মাথায় ঝিম ভাব থাকা orthostatic hypotension এর লক্ষণ। তাছাড়া পানিশূন্যতা,ডায়াবেটিস,পারকিন্সন রোগের কারনেও আপনার নিম্ন রক্তচাপ দেখা দিতে পারে।
কিছু কিছু ওষুধ যেমন-মুত্রবর্ধক, ডায়াবেটিস, হার্টের ওষুধ গ্রহনের ফলেও আপনার নিম্নরক্তচাপ দেখা দিতে পারে।
অপর একটি সাধারন রোগ হচ্ছে postural hypotension. এটি শোয়া থেকে হটাত উঠে বসলে বা বসা থেকে উঠে দাঁড়ালে রক্তপ্রবাহ পরিবর্তনের কারনে নিন্মরক্তচাপ দেখা যায়।
বুঝতে চেষ্টা করুন নিজের অবস্থা, সন্দেহজনক মনে হলে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহন করুন।

সতর্কতা- ৪ ঃঅজান্তে প্যান্ট ভিজিয়ে ফেলছেন??
সম্ভাব্য কারন ঃ লক্ষ্য করুন নিচের কোনটির কারনে এমন হচ্ছে।
প্রস্রাবনালির অসংযমতা (প্রস্রাব ধরে রাখতে না পারা) সাধারন বয়সের কোনও রোগ নয়। এমনকি অনেকে আছেন যারা দু-এক ফোঁটা প্রস্রাব লিক হওয়াকে তেমন জটিল কিছু মনে করেন না। তাদের উচিত সাবধান হয়ে যাওয়া।
এ কারণটি সাধারনত প্রস্রাবনালির সংক্রামন, প্রস্টেট এর সমস্যা, স্নায়ুর চাপ, ডায়াবেটিস বিভিন্ন কারনে হতে পারে। দেরি না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

সতর্কতা- ৫ ঃ ক্রমাগত মাথাব্যাথা।
সম্ভাব্য কারন ঃ মস্তিস্কের রক্তক্ষরণ।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ক্রমাগত মাথাব্যাথা সাধারনত মাইগ্রেন বা অন্যান্য কারনে হয়ে থাকে যা ওষুধ ও বিশ্রামের ফলে চলে যায়।
তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মাথাব্যাথা টিউমার বা রক্তক্ষরণের কারনে হতে পারে। লক্ষ্য করুন ব্যাথা যদি মাথার একদিকে হটাত শুরু হয়ে তীব্র হয়ে দীর্ঘক্ষণ স্থায়ী থাকে এবং ভমি বা চোখে জল আসার মাধ্যমে এর শেষ হয় তবে দেরি না করে দ্রুত ডাক্তারের শরনাপন্ন হন।

সতর্কতা- ৬ ঃ চোখ যদি ফুলে যায়।
সম্ভাব্য কারন ঃ চোখের স্নায়ু প্রদাহ।
ইনফেকশন হোক আর অ্যালার্জি, যে কোন কারনেই হোক আপনার চোখ যদি ফুলে যাই তবে অতি সত্বর ডাক্তারের সরনাপন্ন হন।যদিপ্রথম দিকেই আপনি চিকিৎসা শুরু করতে পারেন তবে হয়ত আপনার চোখ রক্ষা পাবে।


সতর্কতা- ৭ ঃ যদি কানে ব্যাথা পান এবং ব্যাথা মাথা পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে।
সম্ভাব্য কারন ঃ মধ্য-কর্ণ সংক্রমন।
এই পরিস্থিতি খুব ভয়ানক এবং এটি যে কোনও সময় আপনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে।
নিজের প্রতি খেয়াল রাখুন যদি দেখেন যে ঘাড় ফুলে গেছে, মাথা ব্যাথা,ভমি ভমি ভাব, চোখে দুবার দেখা, ঘুম ঘুম ভাব, ঢোঁক গিলতে ব্যাথা লাগা, জ্বর ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয় তবে সাথে সাথে ডাক্তারের শরণাপন্ন হন।

সতর্কতা- ৮ ঃ চেষ্টা না করা সত্ত্বেও যদি ওজন কমতে থাকে।
সম্ভাব্য কারন ঃক্যান্সার, অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির সমস্যা।
কোনও কারন ছাড়াই যদি আপনার ওজন কমতে থাকে তবে সাবধান হন। এটি ক্যান্সারের কারনে হতে পারে।
অন্যান্য কারন গুলোর মধ্যে অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির সমস্যা যেমন থাইরয়েড , বিষণ্ণতা, ডায়াবেটিস ইত্যাদিও হতে পারে। তবে যাই হোক প্রতিটা কারন-ই বিপজ্জনক এবং এর জন্য উচিত তাড়াতাড়ি ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া।

সতর্কতা- ৯ঃপায়ের নিচে ঝিরঝিরে অনুভূত হওয়া।
সম্ভাব্য কারন ঃ স্নায়ু রোগ।
পায়ের নিচে ঝিরঝিরে অনুভুতি সাধারনত স্নায়ু সংকোচন,স্নায়ু আঘাত বা অন্যান্য স্নায়ু রোগের কারনে হয়ে থাকে।

সতর্কতা- ১০ ঃ আপনার কোমর যদি ৪২ ইঞ্চি হয়।
সম্ভাব্য কারন ঃ পুরুষত্বহীনতা
আপনি হয়ত এখন কোনো সমস্যা অনুভব করছেন না কিন্তু হার্ভার্ড এর গবেষণা অনুযায়ী আপনি ভবিষ্যতে পুরুষত্বহীনতায় ভুগতে পারেন।কারন, অতিরিক্ত ওজনের মানুষের সাধারনত ধমনিতে রক্তজমাট দেখা দেয় যা ইরেকশনের সময় রক্তপ্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে।
তাই যারা অতিরিক্ত ওজনে ভুগছেন তাদের ডাক্তারের কাছে যাওয়ার দরকার নেই। ব্যায়াম করতে থাকুন যতক্ষন না আপনার কোমর ৩৪ ইঞ্চিতে নেমে না আসে।


সতর্কতা- ১১ ঃ ১ সেকেন্ডের জন্য হলেও যদি চোখে অন্ধকার দেখেন।
সম্ভাব্য কারন ঃ স্ট্রোক
সাধারনত স্ট্রোকের কমন ২টি কারন হচ্ছে ব্লাডপ্রেসার ১৪০/৯০ এর বেড়ে যাওয়া, আর একটি হচ্ছে কোলেস্টেরল ২০০ এর উপর বেড়ে যাওয়া।
দু-চোখে ক্ষণিকের জন্য অন্ধকার দেখার পাশাপাশি যদি শরীরের একপাশ ভারি হয়ে যায়, কথায় জড়তা আসে ও শরীরের ভারসাম্য চলে যায় তবে খুব সম্ভবত আপনি TIAবা transient ischemic attack শিকার।
অতিসত্বর ডাক্তারের পরামর্শ নিন।



সতর্কতা- ১২ ঃ বুকে জ্বালা-পোড়া করা।
সম্ভাব্য কারন ঃ এনজাইনা বা হৃতপিণ্ডে রক্তসরবরাহের অপ্রতুলতাহেতু যে ব্যথা হয়
বুকের যে কোন ধরনের জ্বালা পোড়া বা ব্যাথা যদি ৪ ঘণ্টার বেশি থাকে তবে ডাক্তাররা একে “unstable coronary syndrome” বলে থাকে। করনারি ধমনির ভিতরে রক্ত জমাটের দরুন এই ব্যাথা হয়ে থাকে। যারা unstable coronary syndrome এ ভুগছেন তাদের মোটামুটি পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে স্ট্রোক করার সমুহ সম্ভাবনা থাকে।


সতর্কতা- ১৩ ঃ প্রচণ্ড ব্যাক পেইন।
সম্ভাব্য কারন ঃAneurysm বা ধমনির ত্বক দুর্বল হওয়ার বা ধমনির প্রদাহের কারনে প্রচণ্ড ভাবে ফুলে যাওয়া।
আপনি যখন নিয়মিত কাজের অংশ হিসেবে ঘর-দোর পরিস্কার করতে যান বা কাপড়-চোপড় গুছাতে যান তখন হয়ত আপনার এ ধরনের ব্যাথা হতে পারে আর আপনি চটপট প্যারাসিটামল খেয়ে ফেললেন বা একটু রেস্ট নিয়ে নিলেন। তারপরও ব্যাথা রয়ে গেল।
একে একেবারে সাধারনভাবে নিবেন না। এ ধরনের ব্যাক পেইন Aneurysm হতে পারে যার কারনে পরবর্তী কালে আপনার ধমনি ফেটে গিয়ে বিপদ আনতে পারে।
সি টি স্ক্যানে এর ধরন সন্মন্ধে জানতে পারবেন।

সতর্কতা- ১৪ ঃ আপনার বাবার যদি উচ্চ-রক্তচাপ থাকে।
সম্ভাব্য কারন ঃ আপনার জন্যও উচ্চ-রক্তচাপ অপেক্ষা করছে।

কিঞ্চিত উচ্চ-রক্তচাপে যদিও ভয়ের কিছু নেই তারপরেও প্রতিবছর রক্তচাপ চেকআপ করা দরকার যদি না আপনার ফ্যামিলিতে উচ্চ-রক্তচাপের রোগী থাকে।এক গবেষণায় দেখা গেছে, অধিক দুশ্চিন্তা যুক্ত মানুষের উচ্চ-রক্তচাপ হওয়ার সম্ভাবনা প্রচুর থাকে যদি তাদের ফ্যামিলির কারো রক্তচাপের সমস্যা থাকে। আপনার রক্তচাপ যদি ১৪০/৯০ উপরে থাকে তবে এখন থেকেই আপনার ব্যায়াম করা, ওজন কমানো, লবনের পরিমান কমিয়ে দেয়া, সামুদ্রিক মাছ খাওয়া এবং বেশি বেশি করে ভিটামিন-সি খাওয়া উচিত।


সতর্কতা- ১৫ ঃ তলপেটে ব্যাথা অনুভুত হওয়া।
সম্ভাব্য কারন ঃ নিচের যে কোন একটি কারন বেছে নিন।
যেহেতু আপনার তলপেটটি বিভিন্ন অঙ্গ দ্বারা জ্যাম হয়ে আছে, তাই এটি এপেনডিক্স অথবা প্যানক্রিয়েটাইটিস অথবা গলব্লাডারের ব্যাথা হতে পারে। তিন ক্ষেত্রেই কারন একই। ব্যাথার কারনে অনেক সময় আপনার অঙ্গ ফেটে যেতে পারে যা আপনার জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ। জলদি ডাক্তারের শরণাপন্ন হন।


সতর্কতা- ১৬ ঃ ব্যাথা সহিত পা ফুলে যাওয়া।
সম্ভাব্য কারন ঃধমনিতে রক্তজমাট বাঁধা।
আপনি যদি কোন জায়গায় ৬ ঘণ্টা বা তারও বেশি সময় ধরে বসে থাকেন তবে আপনার পায়ের নিচের অংশে রক্ত জমাট বাধতে পারে।এই জমাটরক্ত হয়ত আপনার ধমনি ব্লক করে দিতে অথবা ব্যাথা ও পা ফুলে যেতে পারে। অজ্ঞতাবশত আমরা প্রথমেই পা-কে একটু ম্যাসাজ করে নিই যেটা মারাত্মক ভুল কাজ। এর ফলে জমাটরক্তটাকে আমরা চারপাশে ছড়িয়ে দেয় যা আপনার মৃত্যুর কারন হতে পারে।


সাবধান থাকুন আর নিজের যত্ন নিন। মনে রাখবেন শরীর আপনার অমূল্য সম্পদ।
ভালো থাকুন সবসময়।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৭

তারছেড়া লিমন বলেছেন: দারুন কার্যকরী পোষ্ট। প্রিয়তে নালাম।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৮

সাাজ্জাাদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনাদের মন্তব্য আমাকে অনেক অনুপ্রেরনা দেয়।
ভালো থাকবেন।

২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: লাইক নাম্বার ২ , প্রিয়তে নাম্বার ৩, কমেন্ট নাম্বার --- :)

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫২

সাাজ্জাাদ বলেছেন: গিয়াস ভাই , আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আপনার কমেন্ট আমাকে সবসময় উৎসাহ দেয়।
যে কোনও ধরনের সাজেসন কাম্য।
ভালো থাকবেন।

৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৬

সুমন কর বলেছেন: শুধু সতর্কতাগুলো দেখে গেলাম। পড়িনি। কাজের পোস্ট।

সবাই দেখছে কিন্তু মন্তব্য করছে না কেন !! ..............হাহাহা

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:২৭

সাাজ্জাাদ বলেছেন: আশা করি সময় করে পড়ে নিবেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।
ভালো থাকবেন।

৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৪

রহস্যময় ডিটেকটিভ ঈশান বলেছেন: কার্যকারি একটা পোস্ট।ধন্যবাদ।নতুন কিছু শিখতে পারলাম।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩১

সাাজ্জাাদ বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
ভাল থাকুন সব সময়।

৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২২

জুন বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়ে মনে হচ্ছে খুব শীঘ্রই ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।
তবে রক্তচাপের ব্যাপারে আমি কনফিউসড। এক জায়গায় মাপছে ১২০/ ৬০, হস্পিটালে সিস্টার মাপছে ১২০/৮০। কোনটা বিশ্বাস করবো বুঝতে পারছি না :(

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৭

সাাজ্জাাদ বলেছেন: আপনার রক্তচাপ দুটোই নরমাল। একটু বিশ্রাম নিয়ে মাপলে একজ্যাক্ট রিডিং পাওয়া যায়।
তারপরও সন্দেহ লাগলে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা ই ভাল।
আশা করি ভাল ও সুস্থ থাকবেন।

৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৯

হাবিবুর রাহমান বাদল বলেছেন: দারুন কার্যকরী পোষ্ট। আশা করি জনকল্যান মুলক লেখা চালিয়ে যাবেন।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৯

সাাজ্জাাদ বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আশা করি পাশেই থাকবেন।

৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫২

শামছুর রহমান বলেছেন: অনেক দরকারি একটি পোস্ট ৷ অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এমন সুন্দর পোস্টের জন্য ৷

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩৪

সাাজ্জাাদ বলেছেন: সামছুর ভাই, অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। পোস্ট ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম।
ভালো থাকবেন সব সময়।

৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৫৬

মুহামমদল হািবব বলেছেন: ধন্যবাদ। খুবই দরকারি পোস্ট। পুরুষের প্রোস্টেট বড় হওয়া এবং এর প্রতিকার ও কি কি সতর্কতা নেওয়া যায়- এ সম্পর্কে কিছু লিখুন।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫২

সাাজ্জাাদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার ভালো লেগেছে জেনে গর্ববোধ করছি।
আমি চেষ্টা করব আপনার প্রশ্ন সন্মন্ধে উত্তর দিতে।
ধন্যবাদ।

৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিষয়গুলো সবার জানা দরকার।
ভালো পোস্ট

০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১১

সাাজ্জাাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
ভালো থাকুন।

১০| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫২

ডাঃ মারজান বলেছেন: দারুন একটি পোস্ট। অনেক অনেক শুভেচ্ছা।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৭

সাাজ্জাাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।

১১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: উপকারী পোস্ট। ধন্যবাদ।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৮

সাাজ্জাাদ বলেছেন: হামা ভাই, আমার ব্লগে আপনার পদার্পণে গর্ববোধ করছি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য।
ভালো থাকুন।

১২| ২৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: এ ধরনের লেখা পড়লে আসলে ভয়ই লাগে।
মনে হচ্ছে শরীরের মধ্যে কত অসুখ বয়ে বেড়াচ্ছি।

২৯ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১

সাাজ্জাাদ বলেছেন: আসলে সতর্কতা হল বড় জিনিস। হাজার কাজের ভিড়ে শরির নিয়ে চিন্তা করার সময় কই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.