নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্যস্ত মানুষ https://www.facebook.com/sajjadustc

সাাজ্জাাদ

আমিতো গিয়েছি জেনে ,প্রণয়ের দারুণ আকালে,নীল নীল বনভূমি ভিতরে জন্মালে,কেউ কেউ এভাবে চলে যায়,চলে যেতে হয়..................... কেউ কেউ এভাবে চলে যায়বুকে নিয়ে ব্যাকুল আগুন।

সাাজ্জাাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা জেনে শুনে বিষ করছি পান......

২৮ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:০৫


আমরা এখন প্রযুক্তির উৎকর্ষতাই চমৎকার ভাবে দিনযাপন করছি।প্রতিটা খবর এবং পৃথিবীর সব খুঁটিনাটি ব্যাপার এখন আমাদের হাতের মুঠোই।আর যা কিছু আমরা জানি না তা মুহূর্তের মধ্যেই নেটের মাধ্যমে জেনে যাচ্ছি। বংশপরম্পরায় বা ছোট থেকে যা জেনে আসছি পরবর্তীতে দেখা যাচ্ছে যে তার অনেক কিছুই পরিবর্তিত হচ্ছে।
ঠিক সে রকম কিছু জিনিস আমরা আলোচনা করব যার কিছু খারাপ দিকও আমাদের অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে।

হ্যান্ড স্যানিটাইজার (HAND SANITIZER)


আমাদের দৈনন্দিন জীবনের খুব প্রচলিত একটি অভ্যাস হচ্ছে হাত ধোয়া। হাত ধোয়ার জন্য বাচ্চাদের পরিবার ছাড়াও স্কুল থেকে এ অভ্যাসের ব্যাপারে জোর দেয়া হয়।পানি ছাড়াও হাত পরিস্কারের ব্যাপারে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যাবহার বিশেষ ভাবে লক্ষণীয়। উন্নত বিশ্বে খাওয়ার আগে বাচ্চাদের লাইন ধরিয়ে হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত পরিস্কার করা হয়। আমাদের দেশেও বাচ্চাদের প্রয়োজনীয় সামগ্রীর মধ্যে এটি অত্যাবশ্যাক।
এটি বাজারে তরল, রুমালে বা wipes আকারে পাওয়া যায়।সব জায়গায় পরিস্কার পানির আর সাবানের অভাবই মুলত এর জনপ্রিয়তার মুল।এটি মুহূর্তের মধ্যেই ৯৯% জীবাণু ধ্বংস করে হাত পরিস্কার করে।
কিন্তু মুলত পানি দিয়ে হাত পরিস্কারের যে মূল্য তা স্যানিটাইজার দিয়ে পূরণ করা সম্ভব না।বাজারের অধিকাংশ স্যানিটাইজার এ Iso-propye alcohol এর সাথে triclosan অথবা triclocarban থাকে যা খারাপ ব্যাকটেরিয়ার সাথে ভাল ব্যাকটেরিয়াকেও মেরে ফেলে এবং রেগুলার ব্যবহারের ফলে ব্যাকটেরিয়া resistant তৈরি করে। ।উপরোক্ত দুটি উপাদান endocrine এর হরমোন নিঃসরণে বাঁধা সৃষ্টি করে যা বয়ঃসন্ধিতে প্রভাব ফেলে।
আরেকটি ব্যাপার হচ্ছে এটি হাতকে বা ব্যবহারের জায়গাকে শুষ্ক করে ফেলে ফলে অত্যাধিক শুস্কতার কারনে চামড়া কুচকিয়ে ফেলে।
আর বাচ্চাদের ক্ষেত্রে বাচ্চার নমনীয় ত্বকে এর pH (এসিডিটি) কোনও প্রভাব ফেলছে নাকি তা খেয়াল রাখা উচিত।

Filtered And Bottled Water পান করা।


পানি, যার অপর নাম জীবন।পঞ্চাশ বছর আগেও মানুষ কখনও চিন্তা করেনি যে এই পানি বোতলজাত হয়ে তাদের কিনে পান করতে হবে আর তার ব্যাবসা এতো লাভজনক হবে।কিন্তু বর্তমানে এর সুলভ মূল্য আর সহজলভ্যতার জন্য মানুষ এই বোতলজাত পানির দিকে পুরোপুরিই ঝুকে পড়ছে।
কিন্তু এই বোতলজাত পানি স্বাস্থ্যের জন্য কতটুকু উপকারি তা কি আপনি জানেন?পানির উৎসের ব্যাপারে সন্দেহ যদি বাদ দেই তাহলে এর পরে যে প্রশ্নটা আসে তা হল এর উপকারিতা।অধিকাংশ পরীক্ষায় দেখা গেছে যে, পানির বোতলের জন্য ব্যবহিত বোতলটি গ্রেড-৩ মানের হওয়ার ফলে বোতল থেকে বিভিন্ন কেমিক্যাল যেমন bisphenol A (BPA)অথবা phthalates পানিতে পরিস্রত হয়ে একে সংক্রমন করে যা মুলত ক্যান্সারের জন্য দায়ী।এরা আমাদের হরমোনের পরিবর্তনেও প্রভাব ফেলে। এর ঝুকি আরও কয়েকগুণ বেড়ে যায় যদি আমরা একে রোদে দীর্ঘক্ষণ রাখি।
আর filter water আর mineral water যাই বলি না কেন,এদের প্রক্রিয়াকরণের ব্যাপারে আমাদের বিন্দুমাত্র ধারনা থাকে না।সমস্ত পানিই আমাদের নগরের সিটি কর্পোরেশন থেকে আসে।তাদের প্রক্রিয়াকরণের(পরিশোধিত) সময় যদি সমস্ত মিনারেল বের করে ফেলা হয় তবে তা আমাদের কোনও কাজেই আসে না।আর যদি fluoride বের করে ফেলা হয় তবে তা আমাদের দাঁতে প্রভাব ফেলে।

তাড়াহুড়ো করে ব্রেকফাস্ট করা।


কাজের চাপ খুব বেশি? সকালে খাওয়ার সময় পর্যন্ত নেই।ভাবছেন সকালের নাস্তা তো বাদ দেয়া উচিত না।তাই কোনও ভাবে কিছু মুখে গুজে দিয়ে চলে গেলেন কাজে।
সমস্যা হচ্ছে কোনও ভাবে মুখে কি গুজে দিলেন?সবাই সাধারণত এক কাপ চা খেয়ে যাই বা মুখে কোনও রকমে একটা বিস্কিট বা স্নেক জাতীয় কিছু গুজে দিয়।এই খালি পেটে কিছু তো খেলেনই না উল্টা সুগার বেড়ে যাওয়ার রাস্তা তৈরি করলেন। প্রতিদিনের এই অভ্যাসের ফলে আপনার স্থায়ী ভাবে গ্যাস্ট্রিক বা সুগারের সমস্যা দেখা দিবে।
খেতে হলে আপনি এক কাপ ফ্রুট সাথে স্বাস্থ্যকর peanut butter খেতে পারেন।

ছুটির দিনে আরাম করে ঘুমানো...


হলিডে ফানিডে। বন্ধের দিন হাত-পা ছড়িয়ে আরাম করে ঘুমানোর মানুষের সংখ্যা নেহায়েত কম নয়। “social jetlag” নামক একটি শব্দ আছে যা এদের ক্ষেত্রে মানানসই।ঘুমান ভালো কথা কিন্তু অতিরিক্ত কোনও কিছুই ভালো না। এই অতিরিক্ত ঘুম আপনাকে বেশি খাওয়া খেতে বাধ্য করবে আর সপ্তাহের অন্যান্য দিন গুলোতে কাজের উদ্দীপনা কমিয়ে দিবে।আমাদের শরীর একটা ছন্দে থাকতে পছন্দ করে। অতিরিক্ত ঘুমের ফলে এই ছন্দ নষ্ট হয়।এক সমিক্ষায় দেখা গেছে যে,প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত এক ঘণ্টা বেশি বা কম ঘুমালে হার্টের সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা ১১% বেড়ে যায়।
আসলে দৈনিক ৫ ঘণ্টার চেয়ে কম ঘুম অথবা ৮ ঘণ্টার চেয়ে বেশি ঘুমালে আপনার অকাল মৃত্যুর সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাই আপনার সাপ্তাহিক ঘুম কি আসলে অন্যান্য দিনের ঘুমের উপর নির্ভর করছে কিনা তা অবশ্যই খেয়াল রাখা উচিত।

খাদ্যতালিকা সংশোধন করা।


সাধারণত আমাদের দেশের খাদ্যতালিকা পরিবার ভিত্তিক হয়ে থাকে।পরিবারের প্রধান সদস্যরাই ঠিক করে থাকেন আমাদের খাদ্য তালিকা কি হওয়া উচিত।এক্ষেত্রে তেমন কোনও বড় সমস্যা আমাদের চোখে পড়ে না কিন্তু সমস্যা হয় যখন আমরা খাদ্যতালিকা কন্ট্রোল করার চেষ্টা করি।
আমরা সাধারণত খাদ্য তালিকা কন্ট্রোল করি তালিকা থেকে যে কোনও একপ্রকার খাওয়া সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে। হয়ত মাংস জাতীয় খাওয়া পুরো বাদ দিলেন।কোনও রোগের চিকিৎসা ব্যতিত বা ডাক্তারের পরামর্শ ব্যাতিত কোনও খাওয়া সম্পূর্ণ বাদ দেয়া ঠিক না।এতে আপনার শরীরে নির্দিষ্ট পুষ্টির ঘাটতি হতে পারে।তাছাড়া পরবর্তীতে এতে আপনার স্বাদের পরিবর্তন ঘটতে পারে।
আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনও খাওয়া বাদ দিতে চান বা কোনও খাওয়ার প্রতি আপনার আল্যারজি থাকে সরাসরি কোনও পুষ্টিবিদের সাথে আলোচনা করুন।

ভিটামিন খাওয়া।


খাদ্যতালিকার মতো এটাও একই সমস্যা। আমরা সবাই কমবেশি ভিটামিন এর উপর নির্ভরশীল। কিন্তু আমরা কি জানি আমাদের শরীরে কোন ভিটামিন এর দরকার বা দরকার নেই। মাল্টিভিটামিন খেলেই যে আপনার শক্তি হবে তা কিন্তু না। বরঞ্চ এটি নিরবে আপনার ক্ষতি করতে পারে।
ভিটামিন নির্ভর করে আপনার খাদ্যতালিকা আর বয়সের উপর।ডাক্তারের সাথে পরামর্শ না করে ভিটামিন খেলে নির্দিষ্ট কিছু ভিটামিন যা আপনার শরীরে যথেষ্ট পরিমানে আছে তা overdose হতে পারে।
বিজ্ঞানিরা এমন অনেক phytonutrients (plant nutrients) পেয়েছেন যা ক্যান্সার, হার্ট, ডায়াবেটিস এমন অনেক কিছুর জন্য খুবই উপকারি। কিন্তু তা আলাদা ভাবে isolate করা সম্ভব না। তাই এই সব ভিটামিন এর উপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে শাক-সবজি উপর নির্ভর করা উচিত।
ভিটামিন সংরক্ষণেরও কিছু নির্দিষ্ট বিধিমালা আছে। তাই ভিটামিন ওষুধ হিসেবে নেয়ার চেয়ে প্রাকৃতিক খাদ্যর উপর বেশি জোর দিতে হবে।

পেইনকিলার


শুধু মাত্র পেইনকিলার না সমস্ত ওষুধের উপর থেকে মানুষের নির্ভরশীলতা কমানো উচিত।ওষুধের উপর এই নির্ভরশীলতায় পুরো ওয়ার্ল্ড এর ফার্মাসিউটিক্যাল ব্যাবসা আজ রমরমা।
যা হোক, পেইনকিলারের ব্যাবহার আমাদের সমাজে রমরমা। এগুলো OTC ড্রাগ হওয়ার ফলে এর সহজলভ্যতা ও সুলভ মূল্য আমাদের এই ড্রাগ ব্যাবহারে উদ্বুদ্ধ করে। হিসেব করলে দেখা যায় যে, বাংলাদেশের প্রতিটা রোগীই পেইনকিলার ব্যাবহার করে।ডাক্তাররাই মুলত এইসব ওষুধ প্রায় বিনা কারনে লিখে থাকে। এই ওষুধ ব্যাবহারের ফলে রোগী হয়ত সাময়িক তৃপ্তি লাভ করে কিন্তু সবশেষে এর পরিনাম ভয়াবহ।
এইসব ওষুধের দীর্ঘমেয়াদি ব্যাবহারের ফলে এর উপর নির্ভরশীলতা তৈরি হয় আর তা কিডনি, লিভার প্রভৃতির উপর বিরুপ প্রভাব ফেলে।

এগুলো ছাড়াও এমন আরও অনেক ব্যাপার আছে যা দৈনন্দিন জীবনে আমরা অহরহ করে থাকি কিন্তু সে অভ্যাস ছেড়ে দেয়া উচিত।পরবর্তীতে ইনশাল্লাহ এ ব্যাপারে আরও বিস্তারিত আলোচনা করব।


মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:২৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: Good post

২৮ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:১৯

সাাজ্জাাদ বলেছেন: ধন্যবাদ মিতা। আমার নামটাও ঠিক আপনার নামের মতো।
কেমন আছেন? ভালো থাকবেন।

২| ২৮ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো পোষ্ট। খুব মন দিয়ে পড়লাম।
এরকম পোষ্ট ঘন ঘন দিবেন। এইসব দরকারি কথা গুলো যেন না ভুলে যাই।

২৮ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:০১

সাাজ্জাাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনার এই টাইপের পোস্ট ভালো লাগলে নিচের টা পড়তে পারেন। আপনার ভালো লাগবে আর কাজেও লাগবে।

http://www.somewhereinblog.net/blog/sazzzzad/30082110

২৮ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:০৯

সাাজ্জাাদ বলেছেন: শরীরের যে ১৬ টি উপসর্গ দেখে আপনাকে সতর্ক হতে হবে.........

৩| ২৮ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

শিখণ্ডী বলেছেন: সবারই মনে রাখা উচিত। সাবানওয়ালারা তো পারলে সারাদিনই হাত ধোয়ায়। এতে করে শিশুরা হয়ে যাচ্ছে পেঙ্গুইনের মতো। পেঙ্গুইন যেমন স্থান বদলে জীবানুর আক্রমন মোকাবেলা করীতে পারে না। শিশুদের পুতু করে রাখতে হচ্ছে--অথচ বস্তির বাচ্চারা?

২৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ১২:৪৭

সাাজ্জাাদ বলেছেন: একদম সত্যি কথা। আমরা মা-বাবারাও কেমন যেন শর্টকার্ট হয়ে যাচ্ছি। ব্যাগে সব কিছু গুছিয়ে দিয়েই শেষ। কি করছে ,কেমন করছে আর কোনও ডিটেইলস নাই।
আজকের প্রজন্ম যেন ফার্মের মুরগির মতো।

৪| ২৮ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:৪০

রাকু হাসান বলেছেন: আমার গায়তে ইচ্ছা করছে ...আমি জেনে েশুনে করেছি বিষপাণ........... :D
সাজ্জাদ ভাই খুবই উপকারি পোস্ট । বেশ কিছু জানলাম । কাজে লাগবে । হ্যান্ড স্যানিটাইজারের মধ্যে বাজারে ...কোন ব্রান্ডের উপর বিশ্বাস রাখতে পারি ?

৩০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৩৮

সাাজ্জাাদ বলেছেন: ধন্যবাদ রাকু হাসান ভাই।
এখনকার দুনিয়াতে কিছুই করার নাই। জেনে শুনেই বিষ পান করতে হয়। তবে যেটাতে কম বিষ সেটাই পান করবেন।
দেশের হ্যান্ডস্যানিটাইজার নিয়ে আমার কোনও আইডিয়া নাই।

৫| ২৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ১:২০

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: আমিও হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ভক্ত ছিলাম। আর পানির বোতল :| । খুবই গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট। এমন পোস্ট আরও চাই। ধন্যবাদ ভাই।

৩০ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩

সাাজ্জাাদ বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
ছোট খাটো ব্যাপার যা আমরা খেয়াল করি না হয়ত পরবর্তীতে কোনও এক সময়
তা অনেক বড় হয়ে আমরা সাফার করি।

৬| ২৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:৩৮

নতুন বলেছেন: ব্যবসার কারনে এই সব জিনিসের প্রচার অনেক বেশি করছে এবং আমরাও ব্যবহার করছি।

পানির বোতল এমন একটা ব্যবসা যা মানুষ ভাবেই না। সরকারী সাপ্লাইলের পানি বোতলে ভরে বেশি দামে আমাদের কাছে বিক্রি করছে আর আমরা কিনি খাচ্ছি। :)

ওষুধের মধ্যে এন্টিবাওটিক মুড়িমুরকির মতন খাচ্ছে জনগন....কারন কিছু হলেই তো ফা`মাসী থেকে এন্টিবায়েটিক কিনে খেতে পারে দেশের জনগন।

তাই কিছু দিন পরেই প্রচলিত এন্টিবায়েটিকে আমাদের দেশের জনগনের কাজ হবেনা। :(

ফসলে ক্যমিক্যেল ব্যবহারে/খাবারে ভ্যাজালের কারনে সবাই কোন না কোন ওষুখে ভুগছে দেশের জনগন। :(

সামনে অন্ধকার.....

০২ রা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:২৩

সাাজ্জাাদ বলেছেন: ব্যাবসার কারনে কিছু মানুষ সম্পূর্ণ নীতিহীন হয়ে যায়, তারা আর ভাল-মন্দ চিন্তা করে না।
একটা সমাজে ডাক্তার, উকিল , শিক্ষক সবই আছে কিন্তু নীতি ছাড়া....
ভাবুন তো সমাজের অবস্থা কি হবে?

৭| ২৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:২১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনার এই টাইপের পোস্ট ভালো লাগলে নিচের টা পড়তে পারেন। আপনার ভালো লাগবে আর কাজেও লাগবে।


ধন্যবাদ আপনাকে আরেকটি সুন্দর লিংক দেওয়ার জন্য।

০৩ রা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:২৫

সাাজ্জাাদ বলেছেন: রাজিব নুর ভাই, অনেক দেরী করে ফেললাম আপনার উত্তর দিতে। দুঃখিত।
ভালো থাকুন আর ব্লগ মাতিয়ে রাখুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.