নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সৃষ্টির নিপুনতা, কারুকার্যতা, ক্রিয়াপদ্ধতি, জটিল নিয়মের অাবর্তে অাবদ্ধ এই মহাবিশ্ব-অামাকে এক মহান কৌশুলীর/সত্ত্বার অস্তিত্বের প্রমাণ দেয়।

সেলিম৮৩

সেলিম৮৩ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পরকাল কেন থাকতে হবে? একজন ফেরাউন গবেষক, হিরো হকিং এবং একটি বিভ্রান্ত তত্ত্ব(বিবর্তনবাদ)

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৩



অবিশ্বাসীরা যে চিরকালই অজ্ঞ, অন্ধ এবং সুপথ প্রাপ্ত নয়; তা তাদের বাচন ভঙ্গিতেই বোঝা যায়।
এর অাগের ব্লগে (কমেন্টস) এমনই কিছু হাম্বা পেয়েছি।
হকিং সম্পর্কে বলতে গিয়ে-
Andy Buckley বলেছেন (যিনি পার্টিকেল ফিজিক্সের ওপর একজন PhD, এবং CERN এর একজন visiting researcher এবং lecturer in physics)
Hawking’s absence from the Fields Medal and Nobel prize lists does hint that maybe his influence has not been extraordinary.অর্থাৎ, ফিল্ড মেডেল এবং নোবেল পুরষ্কারের লিস্টে হকিং এর অনুপস্থিতিই ইঙ্গিত করে, পদার্থ বিজ্ঞানে তার প্রভাব এত অসাধারণ কিছু নয়।
তিনি অারো বলেন,
তার এই খ্যাতির মূল কারণ তার তত্ত্ব বা পদার্থ বিজ্ঞানে তার অবদান নয়, তার পঙ্গুত্ব।
মানে হচ্ছে, আধুনিক সময়ের পদার্থ বিজ্ঞানীরা পর্যন্ত স্টিফেন হকিং কে খুব বড় বিজ্ঞানী মনে করেন না, অথচ ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকদের স্টিফেন হকিং কে নিয়ে মাতামাতির সীমা নাই। এর কারণ বিজ্ঞান নয়, এর কারণ মুসলমানদের বিরুদ্ধে চলা গভীর ষড়যন্ত্র। মুসলমানদের ব্রেইনওয়াশ করে নাস্তিক বানাবার পশ্চিমা চক্রান্ত।
তার লেখা 'এ ব্রিফ হিস্টোরী অফ টাইম' এবং সর্বশেষ লেখা 'এ গ্রান্ড ডিজাইন' পাঠক মহলে অনেক সাড়া ফেলেছিলো এ কারণে যে এই বইয়ের মধ্যে সৃষ্টিকর্তা নিয়ে অনেক মনগড়া বয়ান ছিলো।
তিনি পদার্থবিজ্ঞানের একজন হিরো; কিন্তু যখনই তিনি গড/সৃষ্টিকর্তা নিয়ে সন্দেহ, সংশয় প্রকাশ করলেন তখনই তাকে নিয়ে মাতামাতির একটি চরম সুযোগ পেয়ে গেলেন সেই ইসলামের চরম দুষমনেরা।
সিএনএন থেকে তার একটা সাক্ষাতকার নেয়া হয়েছিলো,
প্রশ্ন: অাপনি কি ঈশ্বরে বিশ্বাস করেন?
হকিং: ঈশ্বর থাকতে পারে, তবে................................................

ফ্রান্সের একটি বিশেষ সংরক্ষণাগার। মিশর থেকে ফেরাউনের লাশ রাজকীয় অভ্যার্থনায় সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়। সেরা শল্যবিদ বা সার্জন ও লাশ বা শরীর পরীক্ষার বিশেষজ্ঞ এবং গবেষক ও প্রত্নতাত্ত্বিকদের সেখানে জড়ো করা হয়। ফেরাউনের লাশ সংক্রান্ত গবেষক টিমের প্রধান ছিলেন মরিস বুকাইলি।
উদ্দেশ্য ছিলো, কেন ফেরাউনের লাশ অক্ষত থাকলো এবং কিভাবে তার মৃর্ত্যু হয়েছিলো। যাহোক, গবেষনায় প্রমাণিত হলো, তিনি পানিতে ডুবে মারা গিয়েছিলেন। তার শরীরে লবনের উপস্থিতি পাওয়া গিয়েছিলো।
এটা ছিলো হাজার বছরের লাশ। উনি কোরআন আর তাওরাত ঘেটে দেখলেন,

‘আজ আমি তোমার (ফেরাউন) দেহ রক্ষা করব, যাতে তুমি তোমার পরবর্তীদের জন্য নিদর্শন হয়ে থাকো। অবশ্যই মানুষের মধ্যে অনেকে আমার নিদর্শন সম্পর্কে উদাসীন।’ (সুরা : ইউনুুস, আয়াত : ৯২)

’পানি ফিরে এসে ফেরাউনসহ তার পিছে পিছে আসা ঘোড়াগুলো ও তার সেনাদের সবাইকে গ্রাস করে। তাদের কেউই রক্ষা পায়নি।’ (তাওরাতের একটি অধ্যায়)
হেদায়েদ প্রাপ্ত হওয়ার জন্য বুখাইলীর একটি নিদর্শন যথেষ্ট ছিলো। অবিশ্বাসীসের চোখে উনি কিন্তু হিরো হতে পারেন নি। উনি এখন পল্লী চিকৎসক।

মোদ্দা কথা, –হকিং সাহেব যখন বলেন,
আমরা শুধুমাত্র খুব সাধারণ একটি নক্ষত্রের একটি গৌণ গ্রহের বানরদের একটি উন্নততর প্রজাতি। কিন্তু আমরা মহাবিশ্বকে বুঝতে পারি, যা আমাদের গুরুত্বপূর্ণ করে তোলে।
তখন আমার মনে হয়, উনি পদার্থবিদ্যায় একজন পারদর্শী ব্যক্তি হলেও; জীববিদ্যায় একবারে বেহাল দশা ছিলো।

“যতই আমি বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করেছি, বিবর্তনবাদকে ততই কম নির্ভরযোগ্য বলে মনে হয়েছে। . . . আমার মতে, ঈশ্বরে বিশ্বাস করার জন্য যতটা বিশ্বাস প্রয়োজন, বিবর্তনবাদে বিশ্বাস করার জন্য তার চেয়েও বেশি ‘বিশ্বাস’ প্রয়োজন।”—অ্যান্থনি।

বিবর্তনবাদ এমন একটা ইস্যু, যা নিয়ে স্বয়ং বিবর্তনবাদীরাই তিন-চার দলে বিভক্ত। পশ্চিমের অনেক প্রতিথযশা বিজ্ঞানীই বিবর্তনবাদের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। প্রচুর বইপত্র, কলাম, আর্টিকেল লিখেছেন। তাদের লেখার বিপক্ষে বিবর্তনবাদীরা কেবল কটূক্তি আর তিরস্কার ছাড়া তেমন কোন ইন্টেলেকচুয়্যাল আর্গুমেন্টস দাঁড় করাতে পারেনি।

বিবর্তনবাদ হচ্ছে বিজ্ঞান জগতে সবচেয়ে বিতর্কিত একটা থিওরি। এই বিতর্কিত একটা থিওরিকে ‘ফ্যাক্ট’ ধরে নিয়ে কেনো স্টিফেন হকিং পাঠকদের জন্য সরস বক্তব্য বলতে গেলেন? যেখানে প্রতিষ্ঠিত বিজ্ঞানীদের বেশিরভাগই বিবর্তনবাদকে ভুল প্রমাণ করেছে? তাছাড়া স্টিফেন হকিং হচ্ছেন একজন পদার্থ বিজ্ঞানী, উনি জীববিজ্ঞানের কী বোঝেন?

চিন্তা করার মতো বিষয়
দশকের পর দশক ধরে গবেষণা করার পরও বিজ্ঞানীরা বিবর্তনবাদ সম্বন্ধে এমন কোনো উপসংহারে পৌঁছাতে পারেননি, যেটাতে তারা সবাই একমত হতে পারেন। বিজ্ঞানীরা, যাদেরকে বিশেষজ্ঞ বলে মনে করা হয়, তারা যদি বিবর্তনবাদের বিষয়ে একমত হতে না পারেন, তা হলে তোমার জন্য এই মতবাদ নিয়ে প্রশ্ন তোলা কী ভুল?

পরকাল যে কারণে থাকতে হবেঃ
একজন মানুষ দুনিয়ায় আসে, মৃর্ত্যু বরণ করে। এই মাঝখানের সময়টা তার একরকম যায়না।
কেউ ঠকে, কেউ ঠকায়, কেউ অত্যাচার করে আবার কেউ অত্যাচারিত হয়। কেউ কম কেউ বেশি সুবিধা ভোগ করে। এখানে ন্যায় শব্দটা সর্বত্র ব্যবহার হওয়ার সুযোগ থাকেনা।
এরশাদ শিকদার ৬০ এর উপরে মানুষ হত্যা করেছে, আরো শত শত অন্যায় কাজ করেছে। ৬০ বার ওকে কিন্তু ফাঁসি দেয়া সম্ভব নয়। ক্ষমতার কারনে অসংখ্য অন্যায়ের কোন বিচার হয়না। যে ঠকে গেল সে ঠকে গেলই। সুতরাং পার্থিব জীবনে পর একটা জীবন অশম্ভাবী হওয়ার দরকার আছে। যেখানে একটা ন্যায়বিচারের মানদন্ড স্থাপিত হবে। তা না হলে আমরা অবশ্যই মূল্যহীন হয়ে গেলাম।

আজকের হকিংদের ন্যায় সেকালে মক্কার মুশরিক নেতাদের অনেকের ধারণা ছিল যে, মানুষ আপনা-আপনি সৃষ্টি হয়েছে এবং প্রাকৃতিক নিয়মেই তারা ধ্বংস হবে। যেমন আল্লাহ বলেন,
‘এ (মূর্খ) লোকেরা বলে, আমাদের এ পার্থিব দুনিয়া ছাড়া আর কোনো জীবনই নেই, আমরা (এখানেই) মরি বাঁচি, কালের আবর্তন ছাড়া অন্য কিছু আমাদের ধ্বংসও করেনা। (মূলত) এদের এ ব্যাপারে কোনোই জ্ঞান নেই, এরা শুধু আন্দাজ অনুমানের ভিত্তিতেই কথা বলে।’ {সূরা আল জাছিয়া, আয়াত ২৪}।

আমরা দতুষ্পদ জন্তুর মত জীবন চাইনা। একটি বুদ্ধিদীপ্ত, জ্ঞানময় জীবন চাই। যেখানে আধুনিকতার নামে থাকবেনা কোন নগ্নতা, সভ্যতার আড়ালে থাকবেনা কোন বন্যতা। আমার ডিসকভারীর কোন ’ন্যাকড এন্ড অ্যাফরেইড’ নামক কোন আনসিভিলাইজড জগত দেখতে চাইনা।

(অনলাইন থেকে কিছূ তথ্য সংগৃহীত হয়েছে)

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্টিফেন হকিং আসলে সম্পুর্ণ নতুন কিছু আবিস্কার করেননি; তিনি বিজ্ঞাযনের বিষয়গুলোকে মানুষের কাছে আরো পরিস্কার করেছেন বিজ্ঞানের মাধ্যমে।

আমরা এন্ডি বাকলীর কথা আপনার মুখ থেকে শোনার দরকার নেই; উহা লিখিত আকাকরে আছে, আপনার মত লেখক হকিং'কে বুঝার কোন সম্ভাবনা আছে নাকি?

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৩

সেলিম৮৩ বলেছেন: অনেক কিছুই লিখিত অাকারে থাকে; সবাইতো অার সেগুলো পড়ার সুযোগ পায়না। এন্ডি বাকলীর কথা এটিই অাপনি প্রথম শুনেছেন। হকিং'কে বুঝার প্রয়োজন মনে করিনা কারণ উনাকে যারা চুড়ায় উঠিয়েছেন তারাই উনাকে বুঝেননি।

২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: আগামীকাল আমার জন্য অপেক্ষায় আছে কিনা জানি না

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৪

সেলিম৮৩ বলেছেন: সম্ভাবনা নাই।

৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কাউকে নিরুৎসাহিত করা কিংবা
অহেতুক অপমান করা কিবা
যেনে শুনে নাজেহাল করা
কোন সভ্যমানুষের
কর্ম হতে পারেনা।
কাউকে সম্মান করতে না পারলেও
কাউকে অসম্মান করার অধিকার কারো নাই।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮

সেলিম৮৩ বলেছেন: উদ্দেশ্য অপমান নয়। একজন পদার্থবিদ যখন স্বর্গ-নরক খুজে না পেয়ে বলে দেয় এসব কিছূ নেই। কথা সেখানেই।

৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৫

আরোগ্য বলেছেন: কিছু লোক আছে যারা নাস্তিকদের বিশ্বপন্ডিত মনে করে আর ধার্মিকদের মহা মূর্খ। তবে এদের মন্তব্য পড়ে আমি বেশ বিনোদন পাই আবার মাঝেমধ্যে রাগ হয় কোন মানুষ এতটা অজ্ঞ কিকরে হয়।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫২

সেলিম৮৩ বলেছেন: একজন মানুষ দুনিয়ায় অাসার উদ্দেশ্য কি? কোথায় তার গন্তব্য! কেন সে অন্য প্রাণী থেকে অনেক উন্নত মানসিকতার ধারক। এগুলো যারা ভাবেনা তারা যতই পন্ডিত হোক অাসলে তারা পিন্ডত নয়। এগুলো পার্থিব কাজের জন্য।

৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


@আরোগ্য ,

জাপানের ৯০% মানুষ কিছুতেই বিশ্বাস করে না; আপনি কি জাপানীদের মত বিজ্ঞ? আপনার রাগ দিয়ে কি জাপানীরা জুতা মোছেন?

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০০

সেলিম৮৩ বলেছেন: অাপনার বিশ্বাস অাপনি বানরের প্রজাতি। বানরের মগজ বিবর্তিত হয়ে বর্তমান অাপনার মগজ তৈরী হয়েছে। এজন্য জাতভাইয়ের চিন্তা থেকে অাপনার চিন্তা তেমন কোন পরিবর্তন হয়নি।
জাপানিরা অনেক উন্নত টেকনোলজি ব্যবহার করে। অর্থনৈতিক দিক থেকে অনেক শক্তিশালী। এখানেই অাপনার দূর্বলতা।
উন্নত প্রযুক্তি, টেকনোলোজি, শক্তিশালী অর্থনৈতিক পরিকল্পনা এগুলো জাপান থেকে কেউ ধার করে চলেনা। মানুষের বিশ্বাস কখনো জ্ঞান থেকে জন্ম নেয়না। এর জন্য হেদায়েতের প্রয়োজন।

৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৩

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: যুক্তিযুক্ত কথা !

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০১

সেলিম৮৩ বলেছেন: উনি যুক্তি দেন বেশ কিছু কমন প্রশ্ন থেকে। যেগুলো হাজার বছরের পুরানো।

৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৩

ফেইরি টেলার বলেছেন: ভালো বলেছেন । একশ্রেনী পাবেন - বলে আল্লাহ যদি সত্যিই থেকে থাকেন, আর তিনি যদি দয়ালু হনই তাহলে তিনি তার সৃষ্টিকে দু:খ কষ্ট দেন কি করে

সবাই যদি সমস্যা দু:খ কষ্টহীন হয়ে যায়, তাহলে ভালোরা দয়া, সহানুভুতি, ভালোবাসা , উদারতা প্রদর্শন করবে কাকে ? আর খারাপরা খারাপ করার সুজোগটা পাবে কাকে। আল্লাহ তার পছন্দের বান্দাদের সমস্যা, অসুখ, দুর্দশা দিয়ে অবস্থাপন্ন মানুষদের যাচাই করেন - কারা এগিয়ে আসে , কারা এড়িয়ে যায়

এগুলো বুঝা তাদের পক্ষে বেশ কঠিন । তাই তাদেরকে এড়িয়ে চলাই ভালো

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৪

সেলিম৮৩ বলেছেন: অবিশ্বাসীরা অনেক যুক্তি খাড়া করে। যেগুলো ১৪০০-১৫০০ বছর অাগের যুক্তি। এদের বোধশক্তি কম কিন্তু টেকনিক্যাল শক্তি অনেক। যুগে যুগে এরা পৃথিবীতে থাকবে। এদের মোকাবেলা করা তেমন কোন বিষয় নয়।

৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৭

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সেলিম 83- জনাব, প্রফেসর ও ডঃ টাইটেল ছাড়াও Stephan Hawking-এর নামের পরে আরো চারটা title আছে। CH,CBE,FRS,FRSA (এইগুলির মানে Wikipedia খুঁজলে পাবেন)।

তার পড়াশোনা B.A (Oxford university), M.A ও Ph.D (Cambridge university)। (Oxford,Cambridge এর নাম শুনেছেন ? এগুলো কি মানের university জানেন ? খোঁজ নিয়ে দেখবেন )।

Hawking ছিলেন Cambridge-এর Lucasian Professor of Mathematics যেটি বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ Mathematics professorship.

Hawking-এর কাছে Ph.d করেছে অন্তত 44 জন ছাত্র।

Hawking -এর আবিষ্কার ও প্রাপ্ত পুরস্কার সম্পর্কে জানতে চাইলে Wikipedia-য় তার জীবনী পড়ে দেখুন।

কিন্তু Hawking কি ভূলের উর্ধে ? তার কি সমালোচনা করা যাবে না ??

অবশ্যই যাবে । তবে সেই মাপের ক্যালিবার থাকতে হবে।

জনাব,আপনি কি সেই মাপের উপযুক্ত ? অথবা আপনার পোস্টের পাঠকেরা ??

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৪

সেলিম৮৩ বলেছেন: একজন ইএনটি ডাক্তারকে নিয়ে সমালোচনা করতে ডাক্তার হতে হয়না। বা বড় কোন ডিগ্রী লাগেনা। কিন্তু যখন উক্ত ডাক্তার সাইকিয়াট্রিক ট্রিটমেন্ট দিতে গিয়ে নিজেই বিভ্রান্তির মধ্যে পড়ে যান তখন সাধারণ পাবলিক সমালোচনা করার অধিকার রাখেন।

৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এই বিতর্কগুলো দিয়ে আসলে কতটুকু উপকার হয় কে জানে। আসলে কেউ তার বিশ্বাস থেকে তেমন একটা নড়বে না...

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৪

সেলিম৮৩ বলেছেন: উপকার একটা আছে, মোহরকৃত অন্তরগুলো আরো একটু পরিচিত হলো।

১০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৬

ফেইরি টেলার বলেছেন: @ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ

কিন্তু Hawking কি ভূলের উর্ধে ? তার কি সমালোচনা করা যাবে না ??

অবশ্যই যাবে । তবে সেই মাপের ক্যালিবার থাকতে হবে।

জনাব,আপনি কি সেই মাপের উপযুক্ত ? অথবা আপনার পোস্টের পাঠকেরা ??


হতেও পারেন, আপনি নিশ্চই লেখকে ব্যক্তিগতভাবে চেনেননা

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮

সেলিম৮৩ বলেছেন: উনি সাধারণ পাবলিক নন; একারনে উনার একটি ভুল ধারণা অনেক মানুষকে বিপথগামী করার মত ক্ষমতা রাখে। সমালোচনা এখানেই। উনার সমালোচনা করার জন্য পদার্থবিজ্ঞানী হওয়ার দরকার নেই। একমাত্র বানর প্রজাতীরাই এই সাহস রাখেনা।

১১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৪

রসায়ন বলেছেন: ফেরাউনের লাশ পাওয়া গেছে সাগরের নিচ থেকে ।

ফেরাউনের বলতে একটি পদবীকে বুঝায়(ফারাও) । মুসা আ. এর সময়কার ফেরাউন ছিলো অলিদ। তো ফেসবুকে ও ইউটিউবে যে লাশটির ভিডিও দেখানো হয় এবং বলা হয় ওটা নাকি লোহিত সাগরের নিচ থেকে উঠানো হয়েছে সেটা একদম প্রমাণ ছাড়া কথা । আল্লাহ যে ফেরাউনকে শাস্তি দিয়েছিল তার লাশ বলে ওটাকে প্রচার করা হচ্ছে সেটা বিশ্বাস করা যেত তখনই যখন এটা আসলেই পানির নিচ থেকে উঠানো হতো। যে ভিডিওটিকে বা ভিডিওর ফারাওকে অর্থাৎ রামসেস-২ কে ফেরাউন বলা হচ্ছে তার মমি উদ্ধার করা হয়েছিল ১৮৮১ সালে মিশরের "দেইর আল বাহারি" নামের এক গোপন রাজকীয় কুঠুরীর ভেতরের থেকে, সাগরের নিচ থেকে নয়। এছাড়া আসল ফেরাউনের লাশের ব্যাপারে আল্লাহ কুরআনে বলেছেন তিনিই সেটাকে নিদর্শন হিসেবে সংরক্ষণ করছেন কিন্তু রামসেস-২ এর লাশকে ১৯৭৫ সালে ফ্রান্সে পাঠিয়ে ফাঙ্গাল ইনফেকশন এর ট্রিটমেন্ট করা হয় । কাজেই রামসেস-২ কোনমতেই কোরআনের বর্ণিত ফেরাউনের লাশ বা মমি নয় ।


আমার কথা যাচাই করে দেখতে পারেন ইন্টারনেটে বা আপনার যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে । ভুল প্রমাণিত হলে ভ্যালিড এভিডেন্স সহকারে কমেন্ট করে জানান , আমিও শিখি সত্যটা ।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০১

সেলিম৮৩ বলেছেন: আপনাকে আর একটু অ্যাডভ্যান্স লেবেলে গিয়ে জানতে হবে। ফেরাউন একটি উপাধীর নাম এটা সবাই জানে।

১২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



হকিংকে বুঝতে হলে বিজ্ঞান বুঝতে হবে, আপনার লেখার মাঝে যে পরিমাণ বিদ্যা আছে, উহা যথেষ্ট নয়।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১০

সেলিম৮৩ বলেছেন: আপনি তো রাজনীতিবিদ নন, কোন উন্নয়নবিদ নন, কোন পরিকল্পনাবিদ নন ; তাহলে এত বুদ্ধি মাথায় গিজগিজ করে কেন?
উনি বিজ্ঞান দিয়ে আল্লাহর অস্তিত্ব, স্বর্গ, নরক প্রমাণ করার ক্ষমতা রাখেন না। সব কিছু হাতের নাগালে থাকার সত্বেও 'মোটর নিউরন ডিসিস' থেকে তাকে কেউ উদ্ধার করতে পারেনি। উনার ডিসকভারি, ইনভেন্টকে আমি সম্মান করি। কোটি কোটি বার উনি জন্মালেও গড আবিস্কারের কোন সূত্র উনি পেতেন না। কেননা, উনি একটি সৃষ্টি মাত্র।

১৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫০

আরোগ্য বলেছেন: মহা পন্ডিত চাঁদগাজী ভাই,
আপনার সাথে বিতর্কে না যাই।

সকল প্রকার রোগীর আরোগ্য কামনা করছি। আল্লাহুম্মা আমীন।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১১

সেলিম৮৩ বলেছেন: উনি একটা দাওয়াখানা। সব রোগের সমাধান ওখানেই।

১৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৩

সেলিম৮৩ বলেছেন: পাশে থাকুন। একটু আওয়াজ দেয়ার অনুরোধ রইলো। কিছু টেকনিকধারী আপনার পাশেই আছে।

১৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৫৮

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: পোষ্টটা মন ছুয়ে গেল।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৪

সেলিম৮৩ বলেছেন: ধন্যবাদ। পাশে থাকুন।

১৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
যাদের কপালে হেদায়েত নাই তারা বাজে কথা বলে চিরকাল উদাসী থাকবে।


ধন্যবাদ।
+++++++++++

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯

সেলিম৮৩ বলেছেন: Exactly. হেদায়েত সবার কপালে জোটেনা। এগুলো কপাল পোড়ার দল।

১৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫

রানার ব্লগ বলেছেন: জনাব লেখক মমী তৈরি করার একটা উপাদান হোল লবন। লাশ কে মমী করার আগে সম্পুর্ন বডিকে লবন দারা ঢেকে দেয়া হত শরীরের জলীয় অংশ বের করে দেয়ার জন্য। আশা করি লবনের উপস্থিতির কারন টা বুঝতে পেড়েছেন। বাকি গুলর জবাব অন্যান্য কমেন্ট দাতারা দিয়ে দিয়েছে।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩

সেলিম৮৩ বলেছেন: ভাই রানার, ফেরাউনের লাশ মমি যে প্রক্রিয়ায় করা হয় তা করা হয়নি। তার শরীরের ভীতরের কোন অংশই বের করা হয়নি। দেহটি কোন বশ্য (বিশেষ ব্যবস্থায় মমি করা) ছাড়াই সংরক্ষিত আছে। তার লাশটি লোহিত সাগর থেকে অাবিস্কার করা হয়। সেটা ছিলো তার মৃর্ত্যুর প্রায় ৩০০০ হাজার বছর পর। একটু অ্যাডভান্স লেবেলে গিয়ে চিন্তা করতে হবে। ৩০০০ হাজার বছর কিভাবে তার তার সংরক্ষিত থাকতে পারে সেটা অাগে ভাবতে হবে।

১৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২১

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: এই ব্লগে সর্ব-বিষয়েই একজন স্ব-ঘোষিত জ্ঞানি রয়েছেন- যিনি পৃথিবীর বাইরে থেকে পৃথিবীতে জ্ঞানের চাষবাস করে বেড়ান। আর সবাই ওনার কাছে মূর্খ!

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৮

সেলিম৮৩ বলেছেন: You should respect your own name meaning. Few unbeliever don't know their own exist. Only indicated them not average.

১৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৭

রানার ব্লগ বলেছেন: ফেরাউন = বাদশাহ

ফেরাউন একজন নহে যেমন ভারত বর্ষে বাদশাহ একজন নয়। আমরা যে ফেরাউন এর লাশ দেখি তিনি রামোসিস-২ যার লাশ ১৮৮১ সালে মিশরের "দেইর আল বাহারি" নামের এক গোপন রাজকীয় কুঠুরীর ভেতরের থেকে, সাগরের নিচ থেকে নয়, লোহিত সাগরে যে ডুবে মরেছে সে অবশ্যই রামোসিস নয় এবং লোহিত সাগর থেকে কোন ফেরাউনের লাশ উঠানো হয় নাই।

দেখুন আমি এখানে কোন ভাবেই আপনাকে বুঝাতে বা জ্ঞ্যান দান করতে আশি নাই। আমি কিছু সত্য জানাতে এসেছি। একটা ব্যাপার বলি আমরা যারা মুসলিম এরা নিজেদের ধর্ম কে সহি প্রমান করতে গিয়ে অদ্ভুত সব গল্প মানুষের সামনে প্রকাশ করি যার কোন বাস্তবতা নাই। আমি এটা বলছি না যে মুসা (আঃ) এর সময়ের কার ফেরাউনের মৃত্যু লোহিত সাগরে ডুবে হয় নাই, ইহা ঐতিহাসিক ভাবে প্রমাণিত, এবং কোরানে স্পষ্ট উল্ল্যেখ আছে এটাও যেমন ঠিক তেমনি আমরা যে ফেরাউন কে দেখি তার লাশ যে সেই ফেরাউনের লাশ ইহা সত্য নয়।

আর একটা কথা লাশ মমী করার সময় দেহের ভিতরকার নাড়িভুঁড়ি ও মগজ বের করে রাখা হতো, এবং টা বিশেষ পদ্ধতিতে সংরক্ষিত রাখা হতো, দেহ মমী হয়ে গেলে সেই সংরক্ষিত নাড়িভুঁড়ি ও মগজ দেহের সাথে একি স্থানে বিশেষ পাত্রে রেখে দেয়া হতো। যাতে দেহের পুনর্জন্মের সময় কন রকুম ব্যাঘাত না ঘটে। এটা তখনকার সময়কার বিশ্বাস। (যদিও তা হাস্যকর) যেমন আপনার বিশ্বাস। আমি আপনার বিশ্বাস এর উপর পুর্ন সন্মান রেখে বলছি আপনি ভুল জানেন। ধন্যবাদ।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৮

সেলিম৮৩ বলেছেন: ইতিহাস অাবার পড়তে হবে।

২০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪২

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: iআমি আপনাকে কিছু মিন করে বলিনি--আমি যাকে মিন করেছি উনি সবার ব্লগেই নিজের মন্তবে জ্ঞান জাহির করেন এবং মনে করেন উনিই ঠিক।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৩

সেলিম৮৩ বলেছেন: প্রথমে এমনটিই ভেবেছিলাম। Sorry for misconception.

২১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮

রসায়ন বলেছেন: কি অ্যাডভান্স লেভেলে গিয়ে জানবো ? আমার বক্তব্য ভুল প্রমাণ করুন পারলে ।

২২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৫

মহসিন ৩১ বলেছেন: স্বর্গের চিন্তা মানুষের মনে থাকবেই, কর্মের ফিনিশিং লাইন এটা মানুষকে ওভাবেই বাতলে দিবে। কিন্তু এর জন্য তো কোন বিধাতার দরকার হয় না। সেটাই হচ্ছে মানুষের আবিস্কার। আমার মতে স্বর্গীয় ব্যাপারে যত বেশী বিশ্বাসী আছে দুনিয়ায় তার চেয়েও আছে বেশী বিধাতায় অবিশ্বাসী লোকেরা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.