নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রতি যুগে একদল সত্যের অনুসারী থাকে। আমি সে দলে আছি।

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া)

সকল মানুষের মধ্যে কিছু কিছু ভুলত্রুটি আছে যা মানুষ নিজে বুঝতে পারে না, সেই ভুলগুলো ধরিয়ে দেয়া এই অধমের দায়িত্ব

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) › বিস্তারিত পোস্টঃ

পদ্মা সেতুর চলমান ছবি ব্লগ

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০৪

০১।


পদ্মা সেতু হচ্ছে বাংলাদেশের পদ্মা নদীর উপর দিয়ে যে বহুমুখী সেতু নির্মিত হবে। এই সেতু দিয়ে সেতু দিয়ে যুগপৎভাবে যানবাহন ও ট্রেন চলাচল করবে।

০২।

মিশরে যেমন ফারাওদের আমলে মিরামিড নির্মাণের সময় বিশাল কর্মযজ্ঞ সাধিত হত পদ্মা সেতু নির্মাণেও ঠিক তাই।

০৩।

চলছে ক্রেন দিয়ে পাইলিংয়ের কাজ।

০৪।

এও কি সম্ভব! হয়ত ডিসকভারীসহ অন্যান্য ওয়ার্ল্ড লিজেন্ড চ্যানেলগুলোতে বাংলাদেশীদের প্রসংসা করা হবে। সেই প্রশংসার অন্যতম দাবিদার হবে টুঙ্গিপাড়ার একজন বাংলাদেশী মেয়ে আমাদের আদরের ও গর্বের হাসু আপা ওরফে হাচু আপা।

০৫।

পদ্মার চরের সহজ সরল মানুষগুলো ইঞ্জিনিয়ারিং প্রকৌশলের এই সমস্ত লোহা লংকর যন্ত্রের প্যাঁচ গোচ দেখে বলে, ইহা কিভাবে সম্ভব? কিভাবে চলে, আর কাজই বা কিভাবে করে। এরকম নানা রকম কৌতুহলের মধ্যে তাদের চোখের সামনে গড়ে উঠছে স্বপ্নের পদ্মা সেতু।

০৬।

সহজ সরল পদ্মা মেয়েটি তার সন্তানের মঙ্গলের জন্য নিজের দেহকে লোহা লংকর দিয়ে ক্ষত বিক্ষত করে চলেছে।

০৭।

সারি সারি পিলার, ক্রেন আর পাইলিংয়ের কাজ দেখলে মনে হয় সব শংকা দূর করে হয়ত ডিসেম্বর, ২০১৮ সালের মধ্যেই শেষ হবে পদ্মা সেতু।

০৮।

এই প্রজন্ম সাক্ষী থাকবে বিশাল এই কর্ম যজ্ঞের।

০৯।

হয়ত এই খেটে খাওয়া মানুষগুলো তাদের স্মৃতি পরবর্তী প্রজন্মের কাছে বর্ণনা করবে। সেগুলো কায়িক মনে ঢোক গিলতে থাকবে অনাগত প্রজন্মগুলো। হয়ত বলবে, এই চানাচুর.......... ঝাল টক মিস্টি.............. , আছে সিদ্ধ ডিম................ ইত্যাদি ইত্যাদি।

১০।

প্রমত্ত পদ্মা একদিন চর পড়ে ছোট ও ক্ষীনকায় হবে, তখন তার বিশালতা প্রমাণ করার জন্য পদ্মা সেতুই যথেষ্ঠ হবে।

১১।


আর কিছু দিন অপেক্ষা.....................।

১২।

দাদারা যদি আমাদের পানির হিস্যা ঠিকমত দিত তাহলে পলি পড়ে পদ্মা তার নাব্যতা হারাত না। আমাদেরও ড্রেজার দিয়ে বালি খোঁড়া খুড়ি করতে হত না।

১৩।

পদ্মার বুকে ২০১৭ সালের প্রথম সূর্য অস্ত যাওয়া।

এক নজরে।

পদ্মা বহুমুখী সেতু

বাহক: যানবাহন, ট্রেন
ক্রস: পদ্মা নদী
স্থান: লৌহজং, মুন্সিগঞ্জ এর সাথে শরিয়তপুর ও মাদারীপুর
উপাদান: কংক্রিট, স্টিল
মোট দৈর্ঘ্য: ৬,১৫০ মি (২০,১৮০ ফু)
প্রস্থ: ১৮.১০ মি (৫৯.৪ ফু)
নির্মানকারি: চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিঃ
নির্মান শুরু: ডিসেম্বর ৭, ২০১৪
নির্মান শেষ: ডিসেম্বর ২০১৮
উন্মেষিত ডিসেম্বর: ২০১৮
স্থানাঙ্ক: ২৩°২৫′২১″ উত্তর ৯০°১৮′৩৫″ পূর্ব

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ সাহাদাৎ ভাই, আমি কয়েকদিন যাবৎ ভাবছি পদ্মা সেতুর কাজ কর্ম দেখতে যাবো, আপনি তার আগেই সচিত্র ব্লগে তুলে ধরলেন।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: তারপরও সময় ও সুযোগ বুঝে একদিন চলে যায়েন পদ্মার পারে মাওয়া ঘাটে। সেখানে গিয়ে ইলিশ ভাজা খেতে ভুলবেন না কিন্তু।

২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ...

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৬

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

শুভ কামনা রইল।

৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: পদ্মা সেতু আমাদের সপ্নের সেতু

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: হয়ত স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে।

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০২

প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: পদ্মা সেতুর কাজ ভালোই এগিয়ে যাচ্ছে দেখছি :)

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫০

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আশা করা যায়, ডিসেম্বর, ২০১৮ইং সালের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হবে।

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০২

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: ছবি গুলো দেখে খুব ভাল লাগল। আপনাকে ধন্যবাদ।
পদ্মা সেতু বাংলাদেশের সড়ক এবং রেল যোগাযোগে একটি মাইলফলক। এই একটি সেতু নিজেই দেশের মোট প্রবৃদ্ধি ১% বাড়াতে সক্ষম বলে ধারণা করি আমরা। এই সেতু আশা জাগানিয়া।

শীতের এবং শুষ্ক মৌসুমে কাজের ব্যাপক আগ্রগতি না হলে মূল সেতুর উদ্ভোদন দেরিতে হবে। কেননা ভরা মৌসুমে ফারাক্কা ব্যারেজের শ-খানেক গেইট যখন উন্মুক্ত হয়ে যায় তখন কাজের অগ্রগতি হবে না- জল ধারা এবং আবহাওয়া আন স্ট্যাবল থাকায়। তাই এই শুষ্ক মৌসুমে কাজের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি আশা করি। (হয়ত ভারত এই ছূতায় পানি আর কম দিবে, ২০১৬ শুস্ক মৌসুমে চুক্তি বদ্ধ ৩১ হাজার কিউসেকের বদলে গড়ে সরবোচ্চ ৭৫০০ কিউসেক করে দিয়েছিল। এই জালিয়াতির শেষ নেই)।

১। পদ্মা সেতুর দুর্নিতী নিয়ে বহু লিখেছি, এই সেতুর কষ্ট মডেল খুবই খরুচে, চায়না মেজর ব্রিজ এবং দেশী দুর্নিতিবাজ কোম্পানিগুলোর দুর্নিতি প্রবণ। ২টি একনেক বৈঠকে ১ বিলিয়ন ডলার করে মোট ২ বিলিয়ন ডলার শুধু নির্মান ব্যয় বেড়েছে ( প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা) যদিও আন্তর্জাতিক বাজারে তেল, ইস্পাত,সিমেন্টের দাম কম ছিল। ইত্যাদি ইত্যাদি তবে প্রতিটি লিখাই শেষ করেছি এই বলে যে, যাই হোক না কেন সেতুটিকে দ্রুত তম সময়ের মধ্যে ভিজিবল করেন।

৩। মাত্র ৬,১৫ কিমি সেতু নিয়ে (বর্ষায় প্রমত্তা হলেও শুষ্ক মৌসুমে যে নদী একটা বিস্তীর্ণ বালির বেড মাত্র, ড্রেজিং করে লঞ্চ/ফেরি চলাচলের জায়গাটুকুকে গভীর রাখা হয়) কিছু অপ্রাসঙ্গিক তুলনা করে ফেলেছেন। পিরামিড-ডিস্কভারি এগুলা একটু বেশি হয়ে গেছে।
তবে বুঝে নিচ্ছি, কাজের অগ্রগতি দেখে আবেগপ্রবণ হয়েছেন। দেশের অগ্রগতি দেখলে কার না ভালো লাগে।

নাইজেরিয়ার মত দেশে ১১,৮ কিমি সেতু আছে, সে সেতুটির ঠিক পাশেই আটলান্টিকের মোহনা। তাও সেটা উদ্ভোদন করা হয়েছে ১৯৯০ সালে, আজ থেকে প্রায় ১৭ বছর আগে, কাজ শুরু হয়েছে আশির দশকের শুরুর দিকে।

পদ্মা সেতুর পরিকল্পনা ১৯৭২ সালে স্বধীনতার ঠিক অব্যবহতি পরেই শুরু করার দরকার ছিল। তবেই বলতাম দেশের নেতারা দুরদর্শী ছিলেন! দেশ গড়ার কাজে মনোযোগ না দিয়ে সেসময়ের স্থানীয় এবং কেন্দ্রীয় নেতারা সব নীচু যাতের চুরিতে জড়িয়েছেন। উনাদের চিন্তা এতই সংকীর্ণ। স্বাধীনতার ৪৬-৫০ বছর সময়েও (সেতুটির কাজ শেষ হতে আরো বছর ৪-৫ লাগতে পারে) একটি দেশের স্বাধীনতার স্থপতির গ্রামের রাড়িতে যেতে লঞ্চ বা ফেরি লাগবে এটা চরম লজ্জার।

পদ্মা সেতুর কাজ দ্রুত শেষ হোক, এমনিতেই বিশ্বের অন্যতম বেশি ব্যয়ের সেতু হয়ে উঠেছে, তাই ব্যয় আর না বাড়িয়ে স্বল্প তব সময়ে মানসম্পন্ন কাজে শেষ হোক সেতুটি। এই প্রত্যাশা।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানবেন।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ,
আপনি গঠনমূলক সমালোচনা করেছেন।
স্বাধীনতার পরবর্তীতে আমাদের দেশে রাজনৈতিক ক্রাসিস ছিল। চোর বাটপারে দেশ ভরে গেছিল। ক্লু পাল্টা ক্লু বিদ্যামান ছিল। দেশে সরকারী করণ প্রক্রিয়া উন্নতির গতিতে ধীর করে দিয়েছে। এই সেতু নিয়ে আবুলের কারিগড়ি মানুষ দেখেছে। বিশ্ব ব্যাংকের ধোঁয়াসা জাতিকে চিন্তিত করেছে। সেই চিন্তা থেকে সরকারের একক প্রচেষ্টায় উদ্ধার হওয়া গেছে। যদিও সেতুর ব্যয় নিয়ে অনেক কথা থাকতে পারে। যেখানে জাইকা, এডিবি মত সংস্থাগুলোে এই সেতুতে বিণিয়োগ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেনি সেখানে আমাদের নিজস্ব প্রচেষ্টায় তাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়ার মত। ভারতের টিপাইমুখ আর ফারাক্কা বাঁধ যদিও আমাদের জন্য গঁলাকাটা তদাপি তার থেকে আমরা মুক্তি পাচ্ছি না। এর অন্যতম কারণ হলো আমাদের সরকারের দুর্বলতা, আর্ন্তজাতিক লবিংয়ে ক্ষেত্রে পারঙ্গমতা না থাকা, দেশের আর্থিক ও ভৌগলিক অবস্থান ইত্যাদি ইত্যাদি। তাছাড়া আমাদের লেজুরবৃত্তি দলবাজিও অনেকাংশে দায়ী।

আর আপনি ঠিকই বলেছেন; “তবে বুঝে নিচ্ছি, কাজের অগ্রগতি দেখে আবেগপ্রবণ হয়েছেন। দেশের অগ্রগতি দেখলে কার না ভালো লাগে।”

আসলে আপনি হয়ত অবগত আছেন দক্ষিণ বঙ্গের মানুষ সড়ক পথে কত কষ্ট করে যাতায়াত করে থাকে। আর সেই জন্য দক্ষিণ বঙ্গের মানুষের কাছে এ বিশেষ কিছু।

তবে, আমরা আশা রাখি সরকার খুব অল্প সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করবেন এবং প্রকল্পের ব্যয়ের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করবেন।

৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৩

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: ছবি গুলো দেখে খুব ভাল লাগল। আপনাকে ধন্যবাদ।
পদ্মা সেতু বাংলাদেশের সড়ক এবং রেল যোগাযোগে একটি মাইলফলক। এই একটি সেতু নিজেই দেশের মোট প্রবৃদ্ধি ১% বাড়াতে সক্ষম বলে ধারণা করি আমরা। এই সেতু আশা জাগানিয়া।

শীতের এবং শুষ্ক মৌসুমে কাজের ব্যাপক আগ্রগতি না হলে মূল সেতুর উদ্ভোদন দেরিতে হবে। কেননা ভরা মৌসুমে ফারাক্কা ব্যারেজের শ-খানেক গেইট যখন উন্মুক্ত হয়ে যায় তখন কাজের অগ্রগতি হবে না- জল ধারা এবং আবহাওয়া আন স্ট্যাবল থাকায়। তাই এই শুষ্ক মৌসুমে কাজের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি আশা করি। (হয়ত ভারত এই ছূতায় পানি আর কম দিবে, ২০১৬ শুস্ক মৌসুমে চুক্তি বদ্ধ ৩১ হাজার কিউসেকের বদলে গড়ে সরবোচ্চ ৭৫০০ কিউসেক করে দিয়েছিল। এই জালিয়াতির শেষ নেই)।

১। পদ্মা সেতুর দুর্নিতী নিয়ে বহু লিখেছি, এই সেতুর কষ্ট মডেল খুবই খরুচে, চায়না মেজর ব্রিজ এবং দেশী দুর্নিতিবাজ কোম্পানিগুলোর দুর্নিতি প্রবণ। ২টি একনেক বৈঠকে ১ বিলিয়ন ডলার করে মোট ২ বিলিয়ন ডলার শুধু নির্মান ব্যয় বেড়েছে ( প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা) যদিও আন্তর্জাতিক বাজারে তেল, ইস্পাত,সিমেন্টের দাম কম ছিল। ইত্যাদি ইত্যাদি তবে প্রতিটি লিখাই শেষ করেছি এই বলে যে, যাই হোক না কেন সেতুটিকে দ্রুত তম সময়ের মধ্যে ভিজিবল করেন।

২। মাত্র ৬,১৫ কিমি সেতু নিয়ে (বর্ষায় প্রমত্তা হলেও শুষ্ক মৌসুমে যে নদী একটা বিস্তীর্ণ বালির বেড মাত্র, ড্রেজিং করে লঞ্চ/ফেরি চলাচলের জায়গাটুকুকে গভীর রাখা হয়) কিছু অপ্রাসঙ্গিক তুলনা করে ফেলেছেন। পিরামিড-ডিস্কভারি এগুলা একটু বেশি হয়ে গেছে।
তবে বুঝে নিচ্ছি, কাজের অগ্রগতি দেখে আবেগপ্রবণ হয়েছেন। দেশের অগ্রগতি দেখলে কার না ভালো লাগে।

নাইজেরিয়ার মত দেশে ১১,৮ কিমি সেতু আছে, সে সেতুটির ঠিক পাশেই আটলান্টিকের মোহনা। তাও সেটা উদ্ভোদন করা হয়েছে ১৯৯০ সালে, আজ থেকে প্রায় ১৭ বছর আগে, কাজ শুরু হয়েছে আশির দশকের শুরুর দিকে।

৩। পদ্মা সেতুর পরিকল্পনা ১৯৭২ সালে স্বধীনতার ঠিক অব্যবহতি পরেই শুরু করার দরকার ছিল। তবেই বলতাম দেশের নেতারা দুরদর্শী ছিলেন! দেশ গড়ার কাজে মনোযোগ না দিয়ে সেসময়ের স্থানীয় এবং কেন্দ্রীয় নেতারা সব নীচু যাতের চুরিতে জড়িয়েছেন। উনাদের চিন্তা এতই সংকীর্ণ। স্বাধীনতার ৪৬-৫০ বছর সময়েও (সেতুটির কাজ শেষ হতে আরো বছর ৪-৫ লাগতে পারে) একটি দেশের স্বাধীনতার স্থপতির গ্রামের রাড়িতে যেতে লঞ্চ বা ফেরি লাগবে এটা চরম লজ্জার।

৪। পদ্মা সেতুর কাজ দ্রুত শেষ হোক, এমনিতেই বিশ্বের অন্যতম বেশি ব্যয়ের সেতু হয়ে উঠেছে, তাই ব্যয় আর না বাড়িয়ে স্বল্প তব সময়ে মানসম্পন্ন কাজে শেষ হোক সেতুটি, যেমনটি আপনি বলেছেন ২০১৮! এই প্রত্যাশা।

নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানবেন।

৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৬

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: ছবি গুলো দেখে খুব ভাল লাগল। আপনাকে ধন্যবাদ।
পদ্মা সেতু বাংলাদেশের সড়ক এবং রেল যোগাযোগে একটি মাইলফলক। এই একটি সেতু নিজেই দেশের মোট প্রবৃদ্ধি ১% বাড়াতে সক্ষম বলে ধারণা করি আমরা। এই সেতু আশা জাগানিয়া।

শীতের এবং শুষ্ক মৌসুমে কাজের ব্যাপক আগ্রগতি না হলে মূল সেতুর উদ্ভোদন দেরিতে হবে। কেননা ভরা মৌসুমে ফারাক্কা ব্যারেজের শ-খানেক গেইট যখন উন্মুক্ত হয়ে যায় তখন কাজের অগ্রগতি হবে না- জল ধারা এবং আবহাওয়া আন স্ট্যাবল থাকায়। তাই এই শুষ্ক মৌসুমে কাজের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি আশা করি। (হয়ত ভারত এই ছূতায় পানি আর কম দিবে, ২০১৬ শুস্ক মৌসুমে চুক্তি বদ্ধ ৩১ হাজার কিউসেকের বদলে গড়ে সরবোচ্চ ৭৫০০ কিউসেক করে দিয়েছিল। এই জালিয়াতির শেষ নেই)।

১। পদ্মা সেতুর দুর্নিতী নিয়ে বহু লিখেছি, এই সেতুর কষ্ট মডেল খুবই খরুচে, চায়না মেজর ব্রিজ এবং দেশী দুর্নিতিবাজ কোম্পানিগুলোর দুর্নিতি প্রবণ। ২টি একনেক বৈঠকে ১ বিলিয়ন ডলার করে মোট ২ বিলিয়ন ডলার শুধু নির্মান ব্যয় বেড়েছে ( প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা) যদিও আন্তর্জাতিক বাজারে তেল, ইস্পাত,সিমেন্টের দাম কম ছিল। ইত্যাদি ইত্যাদি তবে প্রতিটি লিখাই শেষ করেছি এই বলে যে, যাই হোক না কেন সেতুটিকে দ্রুত তম সময়ের মধ্যে ভিজিবল করেন।

২। মাত্র ৬,১৫ কিমি সেতু নিয়ে (বর্ষায় প্রমত্তা হলেও শুষ্ক মৌসুমে যে নদী একটা বিস্তীর্ণ বালির বেড মাত্র, ড্রেজিং করে লঞ্চ/ফেরি চলাচলের জায়গাটুকুকে গভীর রাখা হয়) কিছু অপ্রাসঙ্গিক তুলনা করে ফেলেছেন। পিরামিড-ডিস্কভারি এগুলা একটু বেশি হয়ে গেছে।
তবে বুঝে নিচ্ছি, কাজের অগ্রগতি দেখে আবেগপ্রবণ হয়েছেন। দেশের অগ্রগতি দেখলে কার না ভালো লাগে।

নাইজেরিয়ার মত দেশে ১১,৮ কিমি সেতু আছে, সে সেতুটির ঠিক পাশেই আটলান্টিকের মোহনা। তাও সেটা উদ্ভোদন করা হয়েছে ১৯৯০ সালে, আজ থেকে প্রায় ২৭ বছর আগে, কাজ শুরু হয়েছে আশির দশকের শুরুর দিকে।

৩। পদ্মা সেতুর পরিকল্পনা ১৯৭২ সালে স্বধীনতার ঠিক অব্যবহতি পরেই শুরু করার দরকার ছিল। তবেই বলতাম দেশের নেতারা দুরদর্শী ছিলেন! দেশ গড়ার কাজে মনোযোগ না দিয়ে সেসময়ের স্থানীয় এবং কেন্দ্রীয় নেতারা সব নীচু যাতের চুরিতে জড়িয়েছেন। উনাদের চিন্তা এতই সংকীর্ণ। স্বাধীনতার ৪৬-৫০ বছর সময়েও (সেতুটির কাজ শেষ হতে আরো বছর ৪-৫ লাগতে পারে) একটি দেশের স্বাধীনতার স্থপতির গ্রামের রাড়িতে যেতে লঞ্চ বা ফেরি লাগবে এটা চরম লজ্জার।

৪। পদ্মা সেতুর কাজ দ্রুত শেষ হোক, এমনিতেই বিশ্বের অন্যতম বেশি ব্যয়ের সেতু হয়ে উঠেছে, তাই ব্যয় আর না বাড়িয়ে স্বল্প তব সময়ে মানসম্পন্ন কাজে শেষ হোক সেতুটি, যেমনটি আপনি বলেছেন ২০১৮! এই প্রত্যাশা।

নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানবেন।

৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৭

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: মন্তব্য নং ৬,৭ ও ৯ মুছে দিবেন, প্লিজ। অসুবিধার জন্য দুঃখিত!

১০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৮

বিজন রয় বলেছেন: আর কয় বছর লাগতে পারে কমপ্লিট হতে।

২০২২ সাল না ২০১৯ সাল?

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫১

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এর সাথে অনেক কিছু জড়িত আছে;
বর্ষায় নদীতে পানি প্রবাহ কেমন থাকবে,
প্রকল্পের মনিটরী ব্যবস্থা।
অর্থের যোগান।
দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের সদিচ্ছা ও জবাব দিহিতা।
কাঁচা মালের যোগান ইত্যাদি ইত্যাদি।

তবে, এ পর্যন্ত প্রায় ৪০% কাজ সাধিত হয়েছে। সরকার আশা করছে ডিসেম্বর ২০১৮ইং সালের মধ্যে শেষ হবে।
তাহলে বলা যায় ২০১৯ সালে শুভ উদ্ধোধন হবে, যেমনটা আপনি বলেছেন।

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

আমরাও আশা করি ডিসেম্বর ২০১৮ সালের মধ্যে শেষ হতে পারে।

১১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭

বিজন রয় বলেছেন: হোক তাতাড়ি শেষ হোক।
বিশ্বব্যাংক বুঝুক যে আমরা পারি।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২১

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সমালোচনা যা হউক, এটা দিয়ে পশ্চিমাদের মুখে অত্যান্ত কালি মাখানো গেছে। তারা বুঝে গেছে বাংলাদেশীদের অবহেলা বা তুচ্ছতাচ্চিল্য করার মত অবস্থান নেই।

১২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩

জাহিদ অনিক বলেছেন: মাবুদ মালুম এই সেতু কবে যান চলাচলের জন্য উপযুক্ত হবে । আমি মানে আমরা যারা দক্ষিন বংগের মানুষ তাদের জন্য পদ্মা এক ভোগান্তি । শীতকালে আরো বেশি ভোগান্তি । কুয়াশার জন্য রাত ১১ টার মধ্যেই ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয় । লঞ্চ ও । কুয়াশা কেটে যেতে যেতে বেলা ১২ টা বেজে যায়। যে গাড়িগুলো এসে ঘাটে জমা হয় তাদের যাত্রীদের অবস্থা ভাবুন !
রাত ১ টায় যদি ফেরি ঘাটে এসে উপস্থিত হয় আর পার হয় সকাল পরের দিন বেলা ১২ টায় । ১১/১২ ঘন্টা বসে আছে ঘটেই ।
বেশি তাড়া থাকলে কেউ কেউ ট্রলার বা স্পিড বোটে করে পার হতে পারে । তাও কুয়াশার জন্য সকাল ৯ টার আগে যেতে চায় না ।

গত ১ তারিখে আমি নিজেই সকালে ট্রলারে করে পাটুরিয়া আসলছিলাম ।
এত কুয়াশা যে ১০ ফিট দূরেও কিছুই দেখা যাচ্ছিল না ।
শেষে ট্রলার গিয়ে আটকা পড়ল মাঝ পদ্মার চরে !
পরে মোবাইল ফোনের জিপিএস দেখে দেখে মাঝিকে দিক নির্দেশনা দিয়ে নদী পার হতে হয়েছে ।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: পদ্মা সেতু নিয়ে বিশ্ব ব্যাংকের ধোঁয়াসা থাকতে পারে। আবুলের কারিশমা থাকতে পারে। ব্যয় নিয়ে সমালোচনা করা যেতে পারে। রাজনৈতিক বক্তব্য এবং সফলতা থাকতে পারে।
সব কিছুর উর্দ্ধে দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের কষ্ট লাগব হবে। তাই দক্ষিণবঙ্গের মানুষ এটা আর্শিবাদ হিসেবে দেখে।

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

১৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৬

প্রামানিক বলেছেন: যাই যাই করে যাওয়া হচ্ছে না। ছবি দেখে সে আশা কিছুটা পুরণ হলো। ধন্যবাদ

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২৬

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সময় ও সুযোগ বুঝে এক দিন ঘুরে আসতে পারেন। সাথে মাওয়ার ঘাটে পদ্মার ইলিশ খেতে ভুলবেন না।

১৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৬

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: জায়গাই বসেই দেখা হয়ে গেলো।

ধন্যবাদ

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ভাইজান, দুধের স্বাদ ঘোলে মিটাইলেন!!

তবে, আপনি যদি একবার পদ্মার চরে যান তাহলে দ্বিতীয়বার আপনাকে চর টানবে। সেখানকার বালুরাশি। মাছধরা, জেলেপল্লী সব কিছু আপনাকে টানবে।

১৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৬

ডি মুন বলেছেন:
ছবিগুলো দেখে ভালো লাগল।

নদীর মাঝে কী বিশাল কর্মযজ্ঞ !

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: নদীর ফেট ফেঁড়ে ওপার এপার করা হচ্ছে। সব কিছু করা হচ্ছে নদীর আচলে বসবাসরত মানুষের মঙ্গলের জন্য।

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

১৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

আহা রুবন বলেছেন: এই সেদিনও পদ্মাসেতু নিয়ে ব্যঙ্গ করা হত। দেশের নাক-সিটকানোরা, বিশ্বব্যাঙ্ক বুঝুক আমরাও পারি।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪০

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: পদ্মা সেতু বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ ছিল। সেই চ্যালেঞ্জ জয় করার পথে।

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

১৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪২

তাওহিদ হিমু বলেছেন: পদ্মাসেতু। আমাদের উন্নতি ও গৌরবের স্বারক হয়ে থাকবে এই সেতু। 'বুকের পাটা' বলে একটা বিষয় আছে, যার ফলে মানুষ দুঃসাহসিক কাজে নেমে পড়ে অনায়েসে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বুকের পাটা আছে বলতে হয়। নাহয় কেউ সাহস করত না এই সেতু করতে।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: পদ্মার সেতু নিয়ে বিদেশীরা আমাদের তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে ছিল। সেটা আমারা তাদের ফেরত দেওয়ার পথে। তারা এখন গোপনে ভ্রু কুঁচকে, এ ও কি সম্ভব!

১৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: late better than never
এখন টাকা খরচ করলে যে কোন দেশেই যে কোন স্থাপনা করা সম্ভব। যমুনা ফিউচার পার্ক নাকি এশিয়ার তৃতীয় বৃহত্তম শপিং মল! পদ্মা সেতু শেষ হলে আসলেই একটা গর্বের মত বিষয় হবে। তবে দুর্নীতি করলে পরবর্তী সরকার রেহাই দিবে না এটা দুর্নীতিবাজদের মাথায় থাকবে আশা করি।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমরাও আশার রাখি শেষটা ভালো হবে।

ফিউচার পার্ক আর সেতুর মধ্যে আপেক্ষিক ও বাস্তবিক এবং কি তাত্ত্বিক অনেক পার্থক্য আছে। কারণ শপিংমল ইঞ্ঝিনিয়ারিং প্রকৌশল আর সেতুর প্রকৌশলের মধ্যে বিশাল তফাৎ। শপিংমল কিছু শ্রেণির মানুষ বিশেষ করে অভিজাত শ্রেণির মানুষের জন্য কিন্তু সেতু সব শ্রেণির মানুষের উপকারে আসে। শপিংমল ব্যক্তি মালিকানাধীন, সেতু রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন। সেতু রাষ্ট্রের প্রতীক ও গর্বের বিষয় হলেও শপিংমল নিয়ে রাষ্ট্র বা জনগণ সেভাবে কিছু অনুভব করে না।

আর আপনি দুর্ণীতির কথা বলেছেন, আমাদের মত উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে এত বড় বিশাল প্রজেক্টে একে বারে দুর্ণীতিমুক্ত কিছু আশা করা কিছুটা বোকামীও বটে (মনে কিছু করবেন না)। সেখানে কিছু দুর্ণীতি হলেও হতে পারে।

তবে,
কথায় আছে, “পাপে বাপেরেও ছাড়ে না”।

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

১৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১

অগ্নি সারথি বলেছেন: তবে তাই হোক! চলুক উন্নয়ন।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সহমত

২০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৭

অতৃপ্তচোখ বলেছেন: বাঙালিরা যে পারে সেটা আবারও দেখছে বিশ্ব।

পোষ্টের ছবির সাথে বর্ণনা ভাল লাগলো। ইতিহাস হয়ে থাকুক লক্ষ বছর

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:২২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ,

২১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০২

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: আহা স্বপ্নের পদ্মা সেতু। কবে যে শেষ হবে। অপেক্ষায় আছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.