নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রতি যুগে একদল সত্যের অনুসারী থাকে। আমি সে দলে আছি।

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া)

সকল মানুষের মধ্যে কিছু কিছু ভুলত্রুটি আছে যা মানুষ নিজে বুঝতে পারে না, সেই ভুলগুলো ধরিয়ে দেয়া এই অধমের দায়িত্ব

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাষ্টে বখে যাওয়া ছেলেমেয়েগুলো এবং অসহায় শিুশুদের দু’ফোঁটা অশ্রু ও আমার পরিপূর্ণ বিনোদন লাভ!!!

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩১



(তিনটি অণুগল্প)

১।

হাঁটছি।
ঢাকা শহরের পরিচিত দৃশ্য। চারদিকে গাড়ির হর্ণ আর মানুষের কোলাহল। ফুটপাতে দোকানীদের পসরা। নিন্ম আয়ের মানুষেরা সাধ্যের মধ্যে প্রয়োজনীয় পরিধেয় কাপড় কেনার জন্য ধর দাম করছেন। মাঝে মাঝে ‘একদর একশা, বাইচ্চা লন একশ, দেইখ্যা লন একশ’ দোকানীদের হাঁক ডাক শোনা যাচ্ছে। মানুষের গ্যাদারিং, গাড়ির আওয়াজ, চিৎকার শোরগোলে গুলিস্তানে আলাদা একটা টোন পাওয়া যায়। আমার পাশে পঞ্চাশোর্ধ দুই বৃদ্ধাকে হেঁটে আসতে দেখলাম। একজনকে বেশভূষাতে গ্রামের স্বল্প আয়ের মানুষ মনে হল অপরজন মধ্যবিত্ত ধাঁচের। রোডের অপর পাশ দিয়ে রিক্সা করে এক তরুণী অতি মর্ডান ও য়ূরোপীয় ধাঁচের টাইট ফিট পোশাক পড়ে রিক্সার চড়ে চলে যাচ্ছে। গ্রাম থেকে আসা বৃদ্ধা চাঁচাকে মেয়েটির দিকে কতক্ষণ এক নজরে তাকিয়ে থাকতে দেখলাম। কিছুক্ষণ নিবিড়ভাবে পর্যাবেক্ষণ করার পর মহূর্তে রিক্সাটি তাদের অতিক্রম করে গেল। চাচা মুখ দিয়ে বিড়বিড় করে কি জানি আওড়াইলেন, তারপর বলে উঠলেন, “ খাদিজার বাপ, মুতে কোনহান দিয়া মুতে!”

************************************************************************************************************************
২।

হাঁটছি।
যাদের পকেটে টাকা কম থাকে তারা একটু বেশী হাঁটেন। দশ পনের টাকার রিক্সা ভাড়া তারা হেঁটে পুষিয়ে নেন।
রাস্তায় প্রচন্ড জ্যাম।জ্যামে আটকে পড়া বাসে কিছু নিম্ন আয়ের মানুষ ঠান্ডা পানির বোতল বিক্রি করেন। এই সমস্ত লোকদের কাছে গরম আর্শিবাদ। কারণ গরম আসলে তারা দু টাকা ইনকাম করতে পারে। পনের-বিশ টাকা দিয়ে একটা বোতল কিনে এতগুলো টাকা গচ্ছা দেয়ার মত মানুষ আমি নই। কিন্তু জৈষ্ঠ মাসের তীব্র গরমে ছাতি ফেঁটে যাওয়ার দশা। তাই চায়ের দোকান থেকে দুই টাকায় এক গ্লাস পানি কিনে গলাটাকে ভিঁজালাম। মেসে দুপুরের খাবার দেয়া নাই তাই অনিচ্ছা সত্বেও হোটেলে খেতে হবে। বড় হোটেলে খেলে টাকা বেশী লাগে তাই মেইন রোড থেকে একটু দূরের হোটেলে খেলে বিল কম আসে, তাই সেখানে খেতে গেলাম। খাওয়ার মেন্যু নিয়ে তিনবার ভাবলাম। শেষ পর্যন্ত চাষ করা কৈ মাছ আর ডাউল দিয়ে পেটটা ডান্ডা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সামনের টেবিলে দু’জন ছেলেকে খাবারের অর্ডার করতেই খাবার হাজির হয়ে গেল। চৌদ্দ পনের বছরের একটি ছেলে তাদের জন্য খাবারের আঞ্জাম দিয়েছে। খদ্দের দুইজনের মধ্যে একজনের চুলে স্পাইক, গলায় কিসের যেন একটা মালার মত আছে, ডান হাতে ব্রেস লাইট আর বাম হাতে ঘড়ি পরিহিত। অপর একজন শার্ট, প্যান্ট পরিহিত সাধারণ মানের মনে হলো। চুলে স্পাইক করা ছেলেটি কিছুক্ষণ পরপর বলে উঠল, তোর গ্লাসে ময়লা পরিস্কার করে নিয়ে আস, চামচ কত দিন ধরে ধুস না, তোদের পাকের ঘর বেশী ভালো না, বাবুর্চি কোন দেশের ইত্যাদি ইত্যাদি। কিছুক্ষণ পর ডাউল দিতে বললে; ছেলেটি ডাউল নিয়ে আসলো কিন্তু অন্য কাষ্টমারদের চাপাচাপির কারণে ডাউলের বাটিটা ভালোভাবে টেবিলে রাখতে পারেনি। কিছুটা ডালের ছিঁটা টেবিলের উপর রাখা মোবাইলের উপর পড়ল। সাথে সাথে ছেলেটির গালে ঠাস করে একটি চড় পড়ল। চড়ের আওয়াজে আমি মাথা উঁচু করে তাকালাম। স্পাইক করা ছেলেটিকে বলতে শুনলাম, জানিস এই মোবাইলের দাম কত! তোকে বেঁচলে এই মোবাইলের দাম হবে? আমার কি দোষ, পিছন থেকে ধাক্কা না দিলে এমনটা হত না! কথা শেষ হতে না হতেই ছেলেটির গালে আরেকটি ঠাস আওয়াজ হল, আবার কথা বলিস বেয়াদপ, এটুকু বলে যখন আরেকটি মাড়বে তখন দোকানের মালিক এসে স্পাইক ছেলেটির হাত ধরে নিবৃত করল। কিন্তু আমি ভালোভাবে তাকিয়ে দেখলাম যেটুকু ডাউল মোবাইলে পড়েছে এতে মোবাইল নষ্ট হওয়ার কথা না।

হোটেল বয় ছেলেটির দুগালে দু’ফোটা অশ্রু গড়িয়ে পড়তে দেখলাম। এই অশ্রুতে আমার সব তৃষ্ণা মিটে গেল এবং কি খাবারের ক্ষিদাও।

*************************************************************************************************************************
৩।

হাঁটছি।
রামপুরা ব্রিজ থেকে পুলিশ প্লাজা পর্যন্ত। বিকালে হাঁটতে আমার ভালো লাগে। সূর্য তার তেজ হারিয়ে ফেলে। যে কেউ তেজ হারালে আশে পাশের পরিবেশটা তাকে উপভোগ করে। ফারসি, রোমান, বার্জেন্টাইন, মুসলিম, হান, চেঙ্গিস, ইংরেজ, স্পেন প্রভূতি জাতিগুলো তাদের তেজ হারিয়ে অন্যকে স্বস্তি দিয়েছে।

মাঝে মাঝে শিলা মেয়েটি সাথে থাকলে ভালো লাগে। শিলার নাকি তরুণ-তরুণীদের ফিসফাস আওয়াজ অনেক পছন্দ। কখনও কখনও সে নিজেই আমাকে ফোন দেয় সাথে হাঁটার জন্য। আমি সাথে থাকলে তার বেশ উপকার হয়, ছবি তুলার বেগার খাটাতে পারে। আমারও বেশ উপকার হয়, সেটা শিলা বুঝতে পারে না। এই সমস্ত জায়গায় একা হেঁটে বেড়ালে অধম ও বেচারা বেচারা লাগে, মন মড়া হয়ে থাকে, তার চেয়ে শিলা মেয়েটি পাশে হাঁটলে অত্যান্ত এই সব ভাবনা আসে না। হাতির ঝিলে হাটলে একটি বিষয় চোখে পড়ে, এখানকার যারা ভ্রাম্যমান বাদাম, চা-সিগেরেট বিক্রেতা তাদের কে মাঝে মাঝে মাঝে দৌড়ের উপর থাকতে হয়। লাল পোষাক পরিহিত গার্ডদের দেখলেই এদিক ঐদিক সরে যায় আর মোটর বাইকে দু’একজন টহলদার দেখলে জান বের হওয়ার উপক্রম। সামনে পড়লে আর রক্ষা নেই; সমস্ত মালামাল ঝিলের পানিতে বির্সজন দিয়ে দিবে। সেদিনও একই কান্ড দেখলাম। দু’জন মোটর সাইকেল আরোহী আমাদের সামনে এসে থামল। একজন চৌদ্দ পনের বছরের বাদাম বিক্রেতাকে দেখলাম জোরে দৌড় মারতে। শিকারী হায়েনার সামনে পড়লে নিরহ হরিণ শাবক যেভাব প্রাণপনে দৌড় দেয় ঠিক সেভাই দৌড় দিল। আরোহী লোক দুটাকে দেখলাম হিংস্র জানোয়ারের মত অঙ্গভঙ্গি করতে। ছেলেটি দৌড়ের বেগ ঠিক রাখতে না পেরে সামনে বোরকা পরিহিত এক মেয়ের সাথে ধাক্কা খেল এবং তার ডালা থেকে অনেকগুলো বাদাম ছিটকে পড়েছে। মেয়েটির সাথে থাকা প্যান্ট কোর্ট পরিহিত ত্রিশ বত্রিশ বয়সের একজন মানুষ সম্ভবত মেয়েটির স্বামী নিরহ বাদাম বিক্রেতাকে চড় মেরে বলতেছে, ‘এই শালার ব্যাটা,পথ দেখে দৌড় দিতে পারিস না। তোগো হকারদের জ্বালায় ঢাকা শহরে টেকা বড় দায়’। ছেলেটি ঠায় দাড়িয়ে থাকল। কোন কিছু বলছেনা। মটরসাইকেল আরোহী দু’জন চলে গেছে। তারা ভাবছে উচিত শিক্ষা হয়েছে। আর মেয়েটি কিছু বাদাম কুঁড়িয়ে ছেলেটির ঢালায় রাখছে। সম্ভত মেয়েটি তার স্বামীর ঘরে পান থেকে চুন খসালে এই ধরণের অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়। তার হয়ত ছেলেটির জন্য মায়া লেগেছে। এই সমস্ত ব্যাপারে মেয়েদের মনে মায়া মহব্বত একটু বেশী।
আমি রাষ্ট্রের কর্তা ব্যক্তিদের উপর একটু বিরুক্ত হলাম আর শিলা জন্য অপেক্ষা করতে থাকলাম।

**********************************#################################**************************************

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


পড়লাম, ৩টা অনুকে এক করে ফেললে কেমন হয়?

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: “পড়লাম, ৩টা অনুকে এক করে ফেললে কেমন হয়?”

আপনার কথা অনুযায়ী করলে যৌগিক অনু/পদার্থ গঠিত হবে। কারণ, দুই বা তথাধিক ভিন্ন অনুকে এক করলে যৌগিক অনু/মৌলিক পদাথ গঠিত হয়।

কারণ, আমরা জানি, পদার্থের ক্ষুদ্রতম একক যাকে রাসায়নিক ভাবে ভাঙেলে ঐ পদার্থের স্বাধীন অস্তিত্ব থাকে না তাকে অনু বলে। (অণুকে যদি এক করা যায় তাহলে পদার্থ গঠণ করা সম্ভব। পরমানু দিয়ে যেহেতু করা যায় অণু দিয়ে আরো সহজ হবে)

তাই সমাজের সকল অপদার্থ/অমানুষ কে (অণু কে) পদার্থ (মানুষ) করতে পারলে সাম্যবস্থা বিরাজ করত।

ধন্যবাদ, এই ধরণের জ্ঞান তাত্ত্বিক মন্তব্যের জন্য।

২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০২

সুমন কর বলেছেন: হুম, ভালো হয়েছে।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ,

আপনার জন্য শুভ কামনা রইল।

৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:১৪

আখেনাটেন বলেছেন: চলতে ফিরতে টুকরো টুকরো গাঁথা!!!!!!!!!!!!

ভালো লাগল। তবে অারো ভাল লাগবে যখন এই ধরণের অসামঞ্জস্যগুলো ঘুরতে ফিরতে চোখের সামনে পড়বে না কোনদিনই।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: জগতে সবার অর্থনৈতিক সক্ষমতা সমান নয়। আর সমান করা সম্ভবও নয়। কিন্তু রাষ্ট্রের যদি সদিচ্ছা থাকে সবার মৌলিক এবং রাষ্ট্রীয় অধিকার নিচ্ছিত করা সম্ভব।

দেশে অসহায় শিশুদের শিক্ষা ও পূর্ণবাসন করার মত পর্যান্ত সম্পদ আছে। দেশের ৪০ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে। সোনালী ব্যাংক থেকে হাজার টাকা গায়েব হয়। জাতীয় ব্যাংক থেকে হ্যাকারা হাজার হাজার কোটি নাই করে দিয়েছে। শেয়ার বাজারের হাজার কোটি টাকা লুটেরা লুট করে নিয়েছে। এই টাকা যদি দেশের মানব সম্পদ উন্নয়নে ব্যয় হত তাহলে রাষ্ট্রে বৈষম্য ও নিপিড়ন থাকত না। আপনার মন্তব্যের বাস্তব প্রতিফলন ‘তবে অারো ভাল লাগবে যখন এই ধরণের অসামঞ্জস্যগুলো ঘুরতে ফিরতে চোখের সামনে পড়বে না কোনদিনই।’ দেখতে পেতাম।

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩৮

বর্ষন হোমস বলেছেন:

সব বুজলাম।তবে আপনি রাষ্ট্রের কর্তা ব্যাক্তিদের উপর কেন বিরক্তিত হলেন?

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: :D যে সমস্ত শিশুরা হোটেল, হকার বা অন্য ক্ষেত্রে শ্রম দিচ্ছে তারা পিতার আর্থিক দৈন্যতা ঘোচানের জন্য এক প্রকার বাধ্য হয়েই দিচ্ছে। এই শিশুদের স্কুল কিংবা কলেজে থাকার কথা ছিল কিন্তু রাষ্ট্রীয় অব্যবস্হাপনার কারণে তারা আজ শিশু শ্রমিক।
অথচ রাষ্ট্রের কর্তা ব্যক্তিরা তাদের কৌশলে এড়িয়ে যাচ্ছে। যে দেশের প্রধান মন্ত্রী সতের বছরের শিশুর ভ্যানে চড়ে আমোদিত হন সেখানে প্রকত অবস্হা কি হতে পারে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

কিন্তু তাদের গলাবাজি শুনলে অবাক লাগে বৈকি। বিরুক্তি হল পার্সোনাল অভিব্যক্তি।

ধন্যবাদ।

৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪৯

জুন বলেছেন: মানুষ তার মনুষত্য হারিয়ে ফেলছে । শিশু রাজনকে চুরির অভিযোগে মেরে ফেল্লো আর তার ভিডিও করছে মানুষ নামেরই এক প্রানী । শুধু রাস্ট্রই নয় অভিভাবকদের দায়িত্বও এড়ানো যায় না ।
আর রেস্টুরেন্টের বাচ্চা কর্মীদের উপর এই অত্যাচার বোধহয় যুগ যুগ ধরেই চলছে । শুধু খদ্দের না মালিকরাও কম না ।
ভালোলাগা ।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: : :| রাষ্ট্র, পরিবার, সমাজ সবার দায়িত্ব রয়েছে তাদের জন্য কিছু করার কিন্তু রাষ্ট্র ও সমাজ তাদের দায়িত্ব কৌশলে এড়িয়ে যাচ্ছে। পরিবার এক প্রকার বাধ্য না হলে কোন শিশু সন্তান কে কাজে লাগায় না।

ধন্যবাদ।

৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৩

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন:
চমৎকার :D :D :D

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ

৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫

জুন বলেছেন: আমি বখে যাওয়া মিন করেছি সেই রেস্টুরেন্ট এ খেতে আসা স্পাইক করা ছেলেটিকে।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমি সেটাই বুঝাতে চাইছি যেটা আপনি বুঝেছেন। আমি আপনার সাথে একমত।
তবে সবচেয়ে অবাক করার ব্যাপার হল, রাষ্ট্রের কর্তা ব্যক্তিরা বখে যাওয়ার কাতারে পরে।

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

ব্লগে স্বাগতম! উত্তর করার জন্য সবুজ বক্সে চাপুন। এরপর একটি বক্স আসলে সেখানে প্রতিউত্তর লিখুন। এর পর মন্তব্য প্রকাশে ক্লিক করুন!

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: B-)) দু:খিত, আপনি যেমনটা আশা করেছে এটা সেইটা নয়, আপনার জন্য কোন সুখর দিতে পারছিনা।
আপনি ভুল জায়গায় প্রবেশ করেছেন, ভুল।

৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

#@*#*&%$# …. ♪|~£¢♣®©}[=♣|♦¢র‍্য<

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:১৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন:

১০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

:-B ভালু লাগছে। ধাক্কাটার ফিলিংস আহনো আছে না গেছে গা

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: :( খোঁচা খুঁচি আমার ভাল লাগে না। হঠাত আমাকে খোচাতে আসলেন, কারণটা কি?

১১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: চাচা মুখ দিয়ে বিড়বিড় করে কি জানি আওড়াইলেন, তারপর বলে উঠলেন, “ খাদিজার বাপ, মুতে কোনহান দিয়া মুতে!”


এইখানেই আটকায় গেলাম!

বাকি দুটো তো বাস্তব, চোখে দেখা নিত্য ব্যাপার!! এ আর এমন কি? ভাবার মতো সময় কই আমাদের? :

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪০

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আসলে সবগুলো গল্প বাস্তবতার আলোকে লেখা তবে কিছু কাল্পনিক আশ্রয় নেয়া হয়েছে।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.