নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রতি যুগে একদল সত্যের অনুসারী থাকে। আমি সে দলে আছি।

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া)

সকল মানুষের মধ্যে কিছু কিছু ভুলত্রুটি আছে যা মানুষ নিজে বুঝতে পারে না, সেই ভুলগুলো ধরিয়ে দেয়া এই অধমের দায়িত্ব

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রকৃতির অমোঘ নিয়ম ও কিছু মানুষের হাসি কান্না!

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৬



আজকাল মাথায় নানা রকম বিষয় ঘোরপ্যাঁচ খায়। যেমন; আমি জন্মের আগে দাদা-দাদী কী ভাবছেন; আমি ছেলে হব নাকি মেয়ে হব। নানাজান ভাবার সময় পায়নি । তার আগেই ইন্তিকাল ফরমায়াছেন। নানী হয়ত ভেবে ছিলেন আমি মেয়ে হয়ে জন্ম নিব, তাহলে তার মেয়ে মানে আমার মা’র জন্য সুবিধা হয়। কারণ এর আগে আমার তিন তিন জন ভাই পৃথিবীর আলোর মুখ দেখেছেন। এখন সবার প্রত্যাশা আমি মেয়ে হয়েই জন্ম নিব। না, আমি মেয়ে হয়ে জন্মায়নি, ছেলে হয়েছি। বাবা মায়ের কাছে ছেলে মেয়ে মুখ্য নয় কিন্তু পাড়া প্রতিবেশীর কাছে মুখ্য। তাদের মুখে নানান কথা ঘুরে বেড়ায়। নিজের প্রয়োজনীয় বিষয় থেকে অন্যের অপ্রয়োজনীয় বিষয় কে অধিক গুরুত্ব দেয়।
আমাদের বড় চাচির পাঁচ পাঁচটি মেয়ে, এ নিয়ে চাচা কিংবা চাচা কে কখনও মন খারাপ করতে দেখিনি। অজান্তে করেন কিনা জানি না। কিন্তু প্রতিবেশীদের এ নিয়ে মাথা ব্যাথার অন্ত ছিল না। দুই তিন জন পাড়া প্রতিবেশী মহিলা এক সাথে হলে রাজ্যের নানান আলাপ আলোচনায় মেতে উঠেন, তার মধ্যে সাংসারিক আলোচনাই বেশী প্রাধান্য পায়। সে সময় চাচি কে অন্য মহিলারা নানা রকম ইঙ্গিতে খোঁটা দিতেন। সব দোষ যেন চাচির! মাঝে মাঝে চাচির মুখখানা কালো হয়ে যেত। তা দেখে আমাদের খুব মায়া হত। কিন্তু বড়দের মুখের উপর কোন কথা বলা উচিত নয় বিধায় চুপ করে থাকতাম। আমার চাচি সব সময় একটি কথা গর্ব করে বলতেন, আল্লাহ আমায় ভালবেসে পাঁচটি মেয়ে দান করেছেন, এই মেয়েগুলো মানুষ করতে পারলে তার বদৌলতে পাঁচটি বেহেস্ত দান করবেন।
জানিনা, এটা চাচীর মনের শান্তনা ছিল কিনা। তবে, তার বড় মেয়ের বিয়ের সময় সেকি কান্না; তিনি কান্নায় বিলাপ করে বলেছেন, আজ আমার ঘরের লক্ষীকে বিদায় করে দিলাম।

সেদিক দিয়ে আমার মা বড় ভাগ্যমান। তার চার চারটি ছেলে। চার ছেলের মা বলে কথা। এ নিয়ে মাকে কখনও বড় গলা করতে দেখিনি। আমাদের সাথে চাচাদের ছিল পারিবারিক দ্বন্দ, জায়গা জমি নিয়ে দ্বন্দ কিন্তু কখনও যদি চাচা-চাচি কিংবা চাচাত বোনদের নামে কোন কথা বলতাম তাহলে মা বলতেন, ওর মায়ের পেটের ভাই নেই, তোরাই ওর ভাই। মাঝে মাঝে দু’পরিবারের মধ্যে ছোট খাট বিষয় নিয়ে মনোমালিন্য হত, ফলে বাবা-মায়ের সাথে চাচা-চাদিদের মুখ বিনিময় কিছু দিন বন্ধ থাকলেও পরিবারের ছেলে সন্তানদের উপর এর প্রভাব পড়তে না। বাবা মাঝে মাঝে চাচাত বোনদের এমনভাবে আদর করত তা দেখে আমাদের হিংসা হত, যেন ওরাই সব আমরা কিছু না। আর বোনগুলো একটু বড় হওয়ার পর তাদের মায়ের থেকে আমাদের মায়ের কাছে বেশী সময় ব্যায় করেছে। মায়ের সাথে সারাদিন এটা ওটা কাজ করত। কোথাও গেলে মা তাদের সাথে করে নিয়ে যেতেন। নানু বাড়িতে আমাদের চাইতে তারা বেশী গেছে। এখন বুঝেছি মা-বাবাও তাদের সংসারে একজন মেয়ের অভাব অনুভব করতেন। এই অভাব হয়ত তাদের মাঝে মাঝে পীড়া দিত। হয়ত আফসোস করত। কিন্তু সেটি কি চাচা-চাচীর থেকে বড়? চাচাও আমাদের ভাইদের কে সন্তানের মত আগলে রাখতেন। হয়ত তার জন্ম না দেয়া ছেলের স্বাদ আমাদের কে দিয়ে মিটাতেন। প্রকৃতি মানুষের আশা অপূর্ণ রেখে দেয়। এটা না করা হলে মানুষ প্রকৃতিকে ভুলে যাবে। নিশ্চয় চাচী ছেলের সন্তান জন্ম দিতে পারেনি বলে সারা জীবনের আক্ষেপ নিয়ে পর পারে চলে গেছেন। সেই সময়ে ব্যক্তি বা সমাজের দায়িত্ব ছিল সন্তান ছেলে হবে না মেয়ে হব- তা পিতার উপর নির্ভর করে এই তথ্যটি জানানো। এবং কন্যা কিংবা পুত্র সন্তানের জন্য গর্ভধারণের বিষয়টি সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত বিষয়। তারা বিজ্ঞানে জটিল (গ্রামের মহিলাদের জন্য) বিষয়টি বুঝাতে পারতেন;

মানুষ তার যৌন প্রজননের সময় অর্ধেক এক্স ক্রোমোজোম এবং বাকি অর্ধেক ওয়াই ক্রোমোজোম বহন করে। এই পদ্ধতিতে একটি এক্স ক্রোমোজোম এবং একটি ওয়াই ক্রোমোজোম মিলিতভাবে ভ্রনের লিঙ্গ নির্ধারণে ভূমিকা পালন করে। এই পদ্ধতিতে ওয়াই ক্রোমোজোমে কিছু জিন থাকে যা ভ্রুণে পৌরুষত্ব্য সৃষ্টি করে। তাই যদি ভ্রুণে একটি এক্স এবং একটি ওয়াই ক্রোমোজোম থাকে তবে সন্তানে পুরুষ চরিত্রের অর্থাৎ ছেলে হবে এবং যদি ভ্রুণে দুইটিই এক্স ক্রোমোজোম থাকে তবে ভ্রুণ নারী হবে অর্থাৎ মেয়ে হবে। অথবা, বিষয়টি এভাবে বুঝাতে পারতেন, মায়েদের সেক্স ক্রমোজম থাকে XX আর বাবাদের XY ধরণের। মায়েদের ডিম্বানু তে থাকে শুধু X আর পুরুষের শুক্রানু তে থাকে X অথবা Y ক্রমোজম।
X শুক্রানু ডিম্বানুকে নিষিক্ত করলে মেয়ে (XX) আর Y শুক্রানু ডিম্বানুকে নিষিক্ত করলে ছেলে (XY) সন্তানের জন্ম হয়।

হয়ত বিজ্ঞানের ছোট এই বার্তাটি চাচীকে দায়মুক্তি নিয়ে মড়তে সাহায্য করতে পারত। শান্তণা এই যে, চাচী-চাচীর দাপত্য জীবনে কোন দিন অসুখী দেখিনি আর চাচাকেও কোন দিন চাচীর প্রতি অবমূল্যায়ন কিংবা নিয়ে কথা বলতে শুনিনি। কিন্ত যে পাঁচটি বেহেস্তের আশা নিয়ে চাচী মৃত্যু বরণ করেছেন সে আশা নিশ্চয় খোদা পূর্ণ করে দিবেন।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:২৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমাদের সমাজে ছেলে বা মেয়ে এই নিয়ে মা বাবা যতটা না ভাবে তার চেয়ে বেশি ভাবে অন্যরা। ছেলেই যেন পৃথিবীর সব, মেয়ে কিছুইনা। অশিক্ষিতদের কথা কি বলবো , আমাদের এলাকার এক এম বি বি এস ডাক্তার এক ছেলের আশায় ৯ মেয়ে জন্ম দিয়েছেন। ১০ নম্বরটা যদি ছেলে না হত, তাহলে মনে হয় দেশটাকে তিনি নারীস্থান বানিয়ে ফেলতেন। =p~
-- আমিও আপনার মত , ৪ ভাইয়ের মধ্যে সবার ছট, বোন নাই। মা বাবাকে কিছু বলতে শুনিনি। তবে আমার ক্ষীণ ধারনা, চতুর্থ সন্তানকে তারা ছেলে হিসাবে চান নি।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মানুষের জীবনে অনেক চাওয়া-পাওয়া থাকে। কিছু পূরণ করতে পারলেও এমন কিছু চাওয়া পাওয়া আছে যেগুলো সাধারণ মানুষের পক্ষে পূরণ করা সম্ভব না। আবার এমন কিছু আছে যা পূরণ করা মানুষের পক্ষে একেবারে অসম্ভব। সেটি অনেকটা প্রকৃতির উপর নির্ভর করতে হয়। কোন কারণে প্রকৃতি বিরুপ হলে মানুষের আক্ষেপ সারা জীবন থেকে যায়। সন্তান জন্ম লাভ করা তেমন একটি বিষয়। হয়ত বিজ্ঞান আরো অধিক উন্নত হলে এ কষ্ট কিছুটা লাঘব করা যেতে পারে।

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৩৪

সুমন কর বলেছেন: হুম, চরম বাস্তবতা। সমাজের সবাই ছেলে সন্তান চায়।

ভালো লিখেছেন।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ছেলে সন্তান চাওয়াটা জাহেলী যুগ থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত মানুষের মধ্যে চরম আকাঙ্খা কাজ করে। এমন অনেক মা আছে যারা মেয়ে সন্তান জন্ম দেয়ার কারণে নানা রকম বঞ্চনার শিকার হন। এ সকল মাকে লক্ষ কোটি সালাম।

কিন্তু এক্ষেত্রে মায়েদের কিছুই করার নেই। সব প্রকৃতি ও পিতার দায়ভার।

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০০

প্রামানিক বলেছেন: চাচী পাঁচ মেয়ের কারণে স্বর্গবাসী হোক এই কামনা করি।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমিন।।

আমাদের মত অনুন্নত দেশে এ একটি জায়গায় মানুষ শান্তনা লাভ করে।
মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: প্রামানিক ভাই, আপনি ব্লগ থেকে প্রায়াই হারিয়ে যান।

নতুন কোন ছড়া আসছে কি?

৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০৮

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: বর্তমান সময়ের বাস্তবতা।

অনেক ভাল লাগল।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: :-B ধন্যবাদ ম ন্তব্য করার জন্য।
শুভ কামনা জানবেন।

৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: যদি ভুলে কারো মন্তব্য মুছে যায়, তাহলে আপনি প্রোফাইল ছবির পাশে ড্রপডাউন মেন্যুতে ক্লিক করে কমেন্ট মডারেশনে থেকে তা ফিরিয়ে আনতে পারেন।

আপনার লেখা ভালো লেগেছে। শুভেচ্ছা রইল।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: :-B ধন্যবাদ মূল্যবান পরামর্শ দেওয়ার জন্য।
আর, ভাল লেগেছে জেনে অনুপ্রাণিত হলাম।

শুভ কামনা জানবেন।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এখানে দেখুন

৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২০

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আমার লেখাগুলো চুরি হয়ে যাচ্ছে!! উপদেশ পরামর্শ থেকে থাকলে সাহায্য করুন প্লিজ
বিস্তারিত

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: X( আপনার সূত্রে গুতা মেরে দেখলাম। যা ঘটেছে তা একজন লেখকের জন্য হতাশা জনক। কিন্তু মনে কোন ধরণের হতাশা রাখা যাবে না। কারণ, লেখার মান ভাল বলেই লোকে চুরি করে।

আপনার জন্য শুভ কামনা রইল।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এখানে দেখুন

৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫১

নাগরিক কবি বলেছেন: সন্তান ছেলে কিংবা মেয়ে বড় কথা নয়। সুস্থ সন্তান হোক সবার কাম্য।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সহমত।

৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫৭

নাঈম ইবনে রেজা বলেছেন: অবশয়ি

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:১৫

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ছেলে বা মেয়ে কোন ব্যাপার না, তবে আমাদের দেশ সহ বেশ কিছু দেশে এই নিয়ে অনেক কিছুই হয়। ছেলে সন্তানের জন্য শ্বশুরবাড়ির লোকেদের কাছে কত কথাই না শুনতে হয়। সবাইকে বুঝতে হবে, ছেলে কিংবা মেয়ে হোক এটা বড় ব্যাপার না, সুস্থ সন্তান হলেই হলো।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: :< সুন্দর মন্তব্য করেছেন।

পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৫

তারেক ফাহিম বলেছেন: সমাজের বাস্তবরূপ তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপ্নাকেও ধন্যবাদ।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এখানে দেখুন

১১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আত্মজীবনীর প্রথম অধ্যায় লেখা হয়ে গেছে, ভালো।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: তাই নাকি! আগে এমনটা ভাবিনি।

মন্তব্য করার জন্য ন্যবাদ।

১২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২০

আবু ছােলহ বলেছেন:



''কিন্ত যে পাঁচটি বেহেস্তের আশা নিয়ে চাচী মৃত্যু বরণ করেছেন সে আশা নিশ্চয় খোদা পূর্ণ করে দিবেন।''

-আমীন।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমীন।
দোয়া করবেন ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.