নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রতি যুগে একদল সত্যের অনুসারী থাকে। আমি সে দলে আছি।

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া)

সকল মানুষের মধ্যে কিছু কিছু ভুলত্রুটি আছে যা মানুষ নিজে বুঝতে পারে না, সেই ভুলগুলো ধরিয়ে দেয়া এই অধমের দায়িত্ব

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) › বিস্তারিত পোস্টঃ

আস্তিক বনাম নাস্তিকতা, উভয় গ্রুপের মূল সমস্যায় না যাওয়া!!

১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:০৬



মানুষ বেঁচে আছে। হয়ত বেঁচে থাকবে সভ্যতা ধ্বংস হওয়ার আগ পর্যন্ত। তবে সমান্তরাল নয় অসমান্তরালভাবে। আগে মানুষের বড় শত্রু ছিল প্রাকৃতিক বন্যা, ঝড়, অতি বৃষ্টি, খড়া, প্লেগ, দাবানল দুর্ভিক্ষ ইত্যাদি। একেক এলাকায় একেক ধরণের সমস্যা ও মহামারী দেখা দিত। যে এলাকায় যে সমস্যার প্রার্দুভাব বেশী থাকত সে এলাকার লোকজন সে সমস্যার থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অতি প্রাকৃতিক-কাল্পনিক শক্তির কাছে অসহায়ভাবে আত্মসর্মপণ করে তার কাছে নাজাত চাইত। ভিন্ন ভিন্ন এলাকায় ভিন্ন সৃর্ষ্টিকর্তার ধারণা উদ্ভুত হয়। ফলে এ সমস্যা সমাধানের জন্য পবিত্র আত্মাদের আগমন ঘটে। তারা দুনিয়াতে একেশ্বরবাদী ধারণার প্রচলন ঘটান। তারা হয়ত সমসাময়িক আমলে তাদের একেশ্বরবাদী মতবাদ প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছিলেন। কিন্তু তাদের মৃত্যুর পরে কয়েক শতাব্দি গেলে মানুষ একেশ্বরবাদী খোদাকে ভুলে পুনঃরায় বিভিন্ন প্রাকৃতিক খোদায় আসক্ত হয়ে পড়তেন। এর বিভিন্ন কারণ ছিল, তার মধ্যে সৃষ্টিকর্তার শৃঙ্খলা থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীন জীবন যাপন করা, একেশ্বরবাদীর ধারণার মৌলিক বিষয়গুলো সম্পর্কে মানুষের পর্যাপ্ত ধারণা না থাকা, নতুন করে প্রাকৃতিক দুর্যোগের আক্রান্ত হওয়া, খারাপ কাজে প্রলুদ্ধ হওয়া, একেশ্বরবাদী মতবাদ তুলনামূলক কঠিন ও অপরিবর্তনীয় হওয়া ইত্যাদি।

তাই মানুষ কে নতুন করে একেশ্বরবাদী ধারণায় পরিচয় করতে দুনিয়াতে পবিত্র আত্মাদের পুনঃরায় আগমন ঘটত।
তারা প্রকৃতির কাছে অসহায়ভাবে আত্মসর্ম্পণ করা এই মানুষগুলো কে মুক্তিদানের জন্য একেশ্বরবাদী ধারণা নতুন করে উত্থাপন করতেন। ফলে সমাজের একটা অংশ সে সময় পুনরায় একেশ্বরবাদী খোদার বিশ্বাসে ফিরে আসত। এভাবে চলতে চলতে আরবে পবিত্র আত্মা মুহাম্মদ (সা: ) পর্যন্ত এসে ঠেকেছে। তারপরে যারাই নিজেদের কে প্রোফেট বা পবিত্র আত্মা হিসেবে দাবী করেছে তারা ভালো সফলতা দেখাতে পারেননি। অনেকে অঙ্কুরোধগমন করার আগেই ঝড়ে পড়েছে। কেউ সামান্য অনুসারী রেখে গেছে। আবার কেউ কেউ মোহাম্মদ (সা: ) এর নামের উপর পুনঃরায় নবুয়াতী দাবী করেছে। উনিশ শতকে এসে এ হার আশংকাজনকভাবে কমে গেছে। বর্তমানে প্রায় শূন্যের কাছাকাছি। এখন যদি কেউ নবুয়াতী দাবী করে একমাত্র অশিক্ষিত মানুষ ছাড়া তাতে কর্ণপাত করার সময় সভ্য মানুষের নেই। এর অন্যতম কারণ প্রযুক্তি। এখন মানুষ নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত। প্রযুক্তি এই ব্যস্ততায় নিন্মজিত করেছে। ফলে মানুষের নতুন ধর্মমত গ্রহন করতে অনীহা চলে এসেছে। পুরাতন যেটা আছে সেটাইতে থাকতে চায়। এই থেকে চাওয়ার হার আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পাবে।
অপর দিকে প্রযুক্তির আর্বিভাবে আরেকদল মানুষের মতবাদ প্রবলভাবে প্রচারণা পাচ্ছে। সেটা হলো নাস্তিকবাদ। এই নাস্তিকবাদের নির্দিষ্ট কোন প্রবক্তা নেই। বিভিন্ন কারণে মানুষ নাস্তিক হচ্ছে।

আগে পবিত্র আত্মাদের সাথে প্রাকৃতিক পূজারীদের বিরোধ চলত। অর্থাৎ একেশ্বরবাদী বনাম বহুত্ববাদী। বর্তমানে একেশ্বরবাদী বনাম নাস্তিকবাদী। অর্থাৎ সময়ের প্রয়োজনে বিরোধের ধরণ পাল্টিয়েছে।

এ নিয়ে মানুষের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। কারণ, এই পবিত্র আত্মাদের (নবী বা রাসূল)পাশাপাশি সে সময় আরেকদল মানুষ সভ্যতায় উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন। তাদের আমরা বিজ্ঞানী, দার্শনিক নামে অভিহিত করতে পারি। সম-সাময়িক আমলে এ ব্যক্তিদের সাথে নবী বা রাসূলেদের দ্বন্দের কোন খবর আমার জানা নেই। অর্থাৎ ততকালীন সময়ে রাজা বাদশাদের সাথে দ্বন্দ ছিল নবী রাসূলদের। আবার বিজ্ঞানী বা দার্শনিকদের সাথে দ্বন্দ ছিল রাজা বাদশাদের। অর্থাৎ তাদের মতবাদের/আবিস্কারের মূল শত্রু ছিল রাজ ক্ষমতা।

তবে, বর্তমানে যে দ্বন্দ (আস্তিক বনাম নাস্তিক) চলছে সেটা প্রচারের দ্বন্দ। যে যার মতামতাতের প্রচারণা তুঙ্গে রাখতে চায়।
প্রাকৃতিক দুর্যোগের বদলে মানুষ এখন নিজেরাই নিদের বড় শত্রু। একে অপর কে নমিস্য করতে বা বাধ্য বাধকতায় আনতে ব্যস্ত। এর পিছনে বিজ্ঞানের কুফল দায়ী। সব চেয়ে ভাল হয়, নাস্কিক এবং আস্তিকরা মানুষের মৌলিক অধিকারের কথা বলুক। সু-শিক্ষা, স্বাস্থ্য, চিকিৎসার কথা বলুক। বিজ্ঞানের কু-ফল সম্পর্কে সোচ্চার হউক। মানব সভ্যতা এগিয়ে নেয়ার জন্য মানব কল্যাণে নতুন নতুন প্রযুক্তি আবিস্কার করুক। মানুষ সু-শিক্ষায় শিক্ষিত হলে নিজ থেকে বুঝে নিবে কোনটা তার ধর্ম কোনটা তার অধর্ম। সে আস্তিক হবে নাকি নাস্তিকবাদে বিশ্বাস করবে। কাউকে কোন কিছু অন্যের উপর চাপিয়ে না দেয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ রইল।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:১৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো বলেছেন, ভালো লাগলো পড়ে।

শেষে, আপনার অনুরোধের মাঝেই রেখেগেলাম আমার অনুরোধ।

শুভকামনা রইল।

১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:২৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: একটা আরেকটার উপরে চাপিয়ে দিতে গিয়ে রক্তারক্তি হচ্ছে। মানুষ সু-শিক্ষায় শিক্ষিত হলে এই রক্তারক্তিরর হার কমে যাবে বলে আমি মনে করি। যার যে মত পালন করুক।

ধন্যবাদ ভাই, পড়ে মন্তব্য করেছেন।

২| ১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭

কানিজ ফাতেমা বলেছেন: অধিকাংশ ক্ষেত্রে মানুষ প্রকৃত সত্য জানতে চায়না, যে ব্যাক্তি যে দর্শন পছন্দ করে সেটাই সে প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করে প্রকারান্তরে নিজেকেই প্রতিষ্ঠিত করতে চায় । প্রকৃত সত্য তাই সামগ্রিক আকারে ধরা দেয় না, সত্য থেকে যায় খন্ড খন্ড আকারে ।

আস্তিকতা বা নাস্তিকতার সাথে ঠিক মানবিকতার কোন সম্পর্ক নেই বলে আমি মনে করি । এটি ব্যক্তির ব্যাক্তিগত বিশ্বাস । মানবিকতা লঙ্ঘিত হয় ক্ষমতার প্রতি তীব্র লালসার কারনে । সুশিক্ষার বিষয়ে সহমত পোষন করছি ।

১৫ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: বর্তমান সভ্যতার অগ্রগতিতে ধর্ম কোন বাধা হতে পারে না। সামনের দিনে একেবারেই না। ধর্মের যে বিষয়গুলোতে মানুষ সবচেয়ে বির্তক করে তা হলো তার নিয়ম কানুন/আইন। আপনি সৃষ্টি কর্তায় বিশ্বাস করলেন মানে তার অধীনতা মেনে নিলেন।

অনেকের ভাল লাগেনা সে বের হয়ে যাচ্ছে। ধর্ম তাকে বাঁধা দিচ্ছে না। আর দেয়া উচিৎও না। আর এতে কোন সমস্যা হওয়ার কথা না। কিন্তু আপনি বের গেলেন আর তার বিরোধিতা করলেন এতে যারা ধর্মে বিশ্বাসী তার সাথে আপনার সংঘাত অনিবার্য। ফলে রক্তারক্তিতে কতগুলো মানুষের প্রাণের অকাল প্রস্হান হইছে, হচ্ছে এবং হবে। এর সন্তোষ জনক নিরসন হওয়ার দরকার।

ধন্যবাদ আপা মতামতা জানানোর জন্য।

১৫ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:০২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ঠিকই বলেছেন আপা, অনেক ধার্মিক ব্যক্তি আছেন যারা মানবতার প্রকৃত রুপ উন্মেষিত করে গেছেন। আবার অনেক অধার্মিক বা নাস্তিক আছেন যারা মানবতার প্রকৃত স্বাক্ষর রেখে গেছেন।

মানবতা সম্পর্কে আপনার মতের উপর শ্রদ্ধা পোষণ করলাম।

৩| ১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আস্তিক নাস্তিক ভেবে দেখিনা, ধর্মমত নিয়ে বিরোধিতা করিনা। এটা যার যার আত্মিক বিষয়।

আমি চাই, সবাই মানুষ নামেই পরিচিত হই, মানুষের মধ্যে ভালোবাসা থাকুক, সহমর্মিতা থাকুক। অসত্যের কাছে সত্য হেরে না যাক।

১৫ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:১২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনার আইডলজি সবার মধ্যে থাকলে অনাকাঙ্ক্ষিত রক্তারক্তি এড়ানো যেত। কে আস্তিক আর কে নাস্তিক এ নিয়ে দ্বন্দে না জড়িয়ে সবাই মিলে মিশে যার যার হুকুম আহকাম মেনে চলা উচিৎ। তাতে সভ্যতার মঙ্গল।

শুভ কামনা জানবেন।

৪| ১৫ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:০২

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: দেশে বেকার বাড়ছে। তাই এসব নিয়ে ত্যানা পেচানোর মতো মানুষের সংখ্যাও বাড়ছে। সবার জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হলে সমস্যা থাকবে না।

১৫ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:১১

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ঠিক কথা বলেছেন। মানুষের কর্ম থাকলে আর পেট ভরে ভাত খেতে পারলে মাথায় নানান চিন্তা মাথায় আসে না। তখন তারা বউ, বাচ্ছা এবং সংসারে মন যোগী হয়।

আমিও চাই আস্তিক এবং নাস্তিক গুরুগণ মানুষের মৌলিক অধিকার নিয়ে কথা এবং কাজ করুক। একাজে যারা সফলতা দেখাতে পারবে তারা আগামী দিনে মানুষের কাছাকাছি পৌছাতে পারবে।

৫| ১৫ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:০৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: অনেক দিন পরে আপনার লেখা পড়লাম। কেমন আছেন?

১৫ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:১৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: জ্বি ভাল, মাঝখানে দীর্ঘ বিরতি গেছে। এখন থেকে নিয়মিত পাশাপাশি থাকার চেষ্টা করব।

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

৬| ১৫ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:১৪

Naim500 বলেছেন: যুগের হাওয়া লাগলো মনে |-) আমি আপনি যে যেখানেই থাকুক, অবিশ্বাস করার মত কেউ নেই বদ শক্তির নেতা(ডেভিল,ইবলিশলুসিফার =p~) কে চেনে না,, যদিও আধুনিক বিজ্ঞানের আলোয় আলোকিত কিছু লোক বলে বিলিভ ও করে না ভয় ও পায় না। :-0 ভয় পাওয়ার বিষয় সরিয়েই রাখলাম,, বিলিভেই অনেকে আটকে দিবে,,, যাইহোক, বদ এর হাড্ডির নেতাজিরর অস্তিত্ব সবার কাছে কোমল সত্য,, অথচ একেশ্বরবাদ মনোভাববায় দলীয় বিভাগ B:-) এখন এই বিভাগ থেকে বিভাগীয় ভিন্ন ভিন্ন জাতি,গোত্র,ধর্মের প্রকাশ পেলেও ১টা কথা মানতেই হবে(না মেনে উপায় নেই :-P ) স্বজাতিরর মধ্যেও কিন্তু শত্রু/কাটার ভয় সবার ক্ষেত্রেই আছে,, এখানেই রহস্যের উন্মোচন-- প্রতিটা পরিবার,সমাজ,জাতি,গোত্র,ধর্ম,রাষ্ট্র অর্থাৎ সব জায়গাতেই স্ব দলের জাতিতেও ভুলে করা দলের অস্তিত্ব থাকে/প্রকাশ পায়/পাবে ,, আর সেই জন্যই প্রতিটা ধর্ম,গোত্রের নিয়ম-মাফিক চলার যে তরিকা বা পথ বলা থাকে তা ঘাটলে কিন্তু এমন পাওয়া যাবে না,,, কোনোটায় লেখা আছে পাপাচারের পথই তোমাদের চলার তরিকা বা ভুল কাজের কথা মুণি,ঋষিরা বলে গেছেন। এখন প্রশ্ন তারপ্রেও কেনো এই হাঙ্গামা,মন্দ কাজে ভরপুর?? উত্তরের আগে প্রশ্ন হলো এই-- কেনো মন্দের জন্য ভালোদের ও খারাপ চোখে দেখা হবে? কেনো মন্দের জন্য পুরো ধর্ম কলঙ্কিত হবে??? উদাহরণে বলি,, ১ ফ্যামিলিতে ৪জন ফ্যামিলি মেম্বার,, মা,বাবা,২ ছেলে,, এখন বাবা,মা তাদের নিজ নিজ ধর্ম বা ভালো পথের জ্ঞান অর্জনের ব্যবস্থা করলো অথচ এত কিছুর পরেও ১ছেলে ভালো হলো আরেক জন মন্দ কাজে জড়িয়ে পড়লো ,, হাঙ্গামা, দাঙ্গামা,, এমনকি খুন পর্যন্ত গেলো,, এখন পুলিশ আসলে মা,বাবা অস্বীকার করলো এ তাদের ছেলে না,, কেনো এই উক্তি??? নিশ্চয়ই সে চরম সীমা লঙ্ঘন করেছে,, এখন তার পরিচয়ে ত গোটা ফ্যামিলি কলঙ্কিত হিসেবে গণ্য হতে পারে না,, তারা তাদের সৎ তরীকায় অটল রয়েছেন আর অন্যদিকে পাপী ছেলে সৎ পথের অনুসারী হয়েও চরম সীমা লঙ্ঘনের পথে চলে গেছে,,, অতএব, বর্তমানে প্রয়োজন এই জ্ঞান বাস্তবায়ন,, একের ভুল অন্যের উপর না চাপিয়ে মিলেমিশে ভুল কারীকে আর ভুল কে এক করে দেখা,, পাপ আর পাপী ২ই এক। অবশ্যই সেই পাপ এর শাস্তি নিজ জাতি,গোত্র,ধর্মের আলোকে শাস্তির বিধান আছে। একের অপরাধে অন্যকে দোষী নয়,, দোষীকেই দোষের যোগ্য ভাবতে হবে

১৫ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৩২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মানুষ যে ভুল করে এবং ভুলের প্রচারণার জন্য পবিত্র আত্মারা যাকে দায়ী করেছেন সে হলো শয়তান। এই শয়তান থেকে সাবধান থাকার জন্য ধর্ম গ্রন্থে বার বার হুশিয়ারী করেছেন। এই হুশিয়ারী অপেক্ষা করে যে পাপ কাজ করবে তার জন্য (প্রমাণিত) দুনিয়াতে শাস্তির বিধান রেখেছেন। আর যে সমস্ত পাপ অদৃশ্য বা প্রমাণ করা যায় না তার জন্য খোদার কাছে সারেন্ডার করতে বলেছেন। ইহা একটি মতবাদ বা পথ। এই পথ মেনে যদি দুনিয়াতে কেউ শান্তি পায় তাহলে আপনি তাকে বাঁধা দিতে পারেন না। আপনার যদি ভাল না লাগে বেরিয়ে যান। ধর্ম আপনাকে ঠেকাবে না।

মতামত রাখার জন্য ধন্যবাদ।

৭| ১৫ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৩০

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মানুষ যে ভুল করে এবং ভুলের প্রচারণার জন্য পবিত্র আত্মারা যাকে দায়ী করেছেন সে হলো শয়তান। এই শয়তান থেকে সাবধান থাকার জন্য ধর্ম গ্রন্থে বার বার হুশিয়ারী করেছেন। এই হুশিয়ারী অপেক্ষা করে যে পাপ কাজ করবে তার জন্য (প্রমাণিত) দুনিয়াতে শাস্তির বিধান রেখেছেন। আর যে সমস্ত পাপ অদৃশ্য বা প্রমাণ করা যায় না তার জন্য খোদার কাছে সারেন্ডার করতে বলেছেন। ইহা একটি মতবাদ বা পথ। এই পথ মেনে যদি দুনিয়াতে কেউ শান্তি পায় তাহলে আপনি তাকে বাঁধা দিতে পারেন না। আপনার যদি ভাল না লাগে বেরিয়ে যান। ধর্ম আপনাকে ঠেকাবে না।

৮| ১৫ ই মে, ২০১৭ দুপুর ২:০২

Naim500 বলেছেন: আমি বেরিয়ে যাবার দলে নই, তারপরেও বলতে হয়-- অপরের দোষ নিজ কাধে নেওয়ার ভাগিদার কেউ না রয় না রবে না হবে-- জ্ঞাণী লোক থাকতেও একের দোষ অন্যকে কেনো বইতে হবে?? (ভাই আমার কথায় নাস্তিকতার কিছু নাই,,, হয়তো ঠিক করে বুঝেন নাই)

১৫ ই মে, ২০১৭ দুপুর ২:২৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমি আপনাকে উদ্দেশ্য করে মন্তব্য করি নাই। যাদের উদ্দেশ্যে লেখা তাদের কে উদ্দেশ্য করে মন্তব্য মন্তব্য করেছি। হয়ত আপনি লেখায় মন্তব্য করেছেন বিধায় তেমনটা মিন করেছেন।

আর,
'ভাই আমার কথায় নাস্তিকতার কিছু নাই,,, হয়তো ঠিক করে বুঝেন নাই)

আপনি স্বীকার করেন আর না করেন পৃথিবীতে উল্লেখ যোগ্য মানুষ নাস্তিকতায় বিশ্বাসী। এটা কোন সমস্যা না, সমস্যা হলো আস্তিকবাদ আর নাস্তিকবাদ দ্বন্দে জড়িয়ে কিছু সংখ্যক মানুষ রক্তারক্তি হচ্ছে।

এর আশু সমাধান হওয়া দরকার।

ফিরে এসে মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৩:২৬

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনি কি বুঝাতে চাচ্ছেন তা আমি আগেও বুঝেছি। কিন্তু এই বুঝ for all নয়, এই বুঝ someone। মানুষ লাইট, ক্যামরা Actions তে যা বুজানো হয় এর বাইরে বুঝতে অনীহা প্রকাশ করে।

৯| ১৫ ই মে, ২০১৭ দুপুর ২:২৬

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমি আপনাকে উদ্দেশ্য করে মন্তব্য করি নাই। যাদের উদ্দেশ্যে লেখা তাদের কে উদ্দেশ্য করে মন্তব্য মন্তব্য করেছি। হয়ত আপনি লেখায় মন্তব্য করেছেন বিধায় তেমনটা মিন করেছেন।

আর,
'ভাই আমার কথায় নাস্তিকতার কিছু নাই,,, হয়তো ঠিক করে বুঝেন নাই)

আপনি স্বীকার করেন আর না করেন পৃথিবীতে উল্লেখ যোগ্য মানুষ নাস্তিকতায় বিশ্বাসী। এটা কোন সমস্যা না, সমস্যা হলো আস্তিকবাদ আর নাস্তিকবাদ দ্বন্দে জড়িয়ে কিছু সংখ্যক মানুষ রক্তারক্তি হচ্ছে।

এর আশু সমাধান হওয়া দরকার।

ফিরে এসে মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

১০| ১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:২৫

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: বতাস বিষাক্ত হচ্ছে। আস্তিকরা আল্লাহর কাছে সাহায্য চাই। নাস্তিকরা কী করবে? ওরাও জানে বাতাস বিষাক্ত হলে মরে যাবে।

১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৪২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এমন কতগুলো বিষয় আছে যা মানুষের আত্মার প্রশান্তি দিতে অক্ষম। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় সাগর-রুনির হত্যা কান্ড। তারা(সাগর-রুনির আত্মীয়রা) এখন বিচারহীনতায় ভুগছে। তাদের যদি স্বয়ং শেখ হাসিনা কিংবা খালেদা জিয়া শান্তনা দেয় অপরাধীর বিচার করা হবে, আমার বিশ্বাস তারা আস্বস্ত হতে পারবেনা।

তাহলে তাদের শান্তনা? ঔ যে 'আমার আল্লায় করবে তোমার বিচার'

১১| ১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১

Naim500 বলেছেন: বয়সে বেশি না হলেও সাইবার জগৎ এ বেশ ভালো অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি বলতে হবে =p~ , জ্ঞানের আলোকে অর্জিত হয়েছে আক্রমণাত্মক কর্মকান্ডে সাইবার আক্রমন বর্তমানে শীর্ষে, না চাইতেও অনেক অভিজাত পরিবারের শিক্ষিত সমাজের শিক্ষিত মানুষ ও পালটা পালটি সাইবার ঝগড়ায় জড়িয়ে যায়,, কেনো না,, দেখতে দেখতে আর সহ্য করতে করতে যখন দেখা যায়,, এখন চুপ থেকেও লাভ হচ্ছে না বরং বিষয় টা যতই এড়িয়ে যাবার চেষ্টা করছে ততই টপ অব দ্য কান্ট্রি তে চলে আসছে,,, তখন আর কি করা?? শখের বশেই হোক আর ক্ষোভের বশেই হোক পালটা পালটি আক্রমন শুরু,,, এছাড়া বাস্তব জগতেও কম না

১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এর সন্তোষ জনক সমাধান হওয়া দরকার। মানুষ কে সংযম, ধৈর্যশীলতা শিক্ষা দিতে হবে।

১২| ১৫ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫

Naim500 বলেছেন: ১০জনের পরিবার,,, ১০জনই শিক্ষিত অথচ ১জন শিক্ষিত হয়েও চরম পাপী,,, আর এক জনেই ১০জনের হেনস্থার জন্য যথেষ্ট,,, সহজ কথায় জ্ঞান নিয়েও অজ্ঞান পার্টি লোক সমাজে বিদ্যমান,,, ১০০% নির্মূল সহজ হলে পৃথিবী হতো শান্তিময়,,, আর ধৈর্য বলে যা বোঝায় তা আদৌ ধরে রাখার মতো বেশি সংখ্যক লোক আছে কিনা জানি না,,, নেট সাইবার জগৎ এর ১টা সাইড ইফেক্ট ধৈর্য কমা, রাগ বেড়ে যাওয়া,, এদিক দিয়ে আমরা আবার উন্নত বিশ্বের প্রযুক্তি প্রিয় মানব জাতি,,,

১৫ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: পৃথিবীর শুরু থেকে নানা সমস্যার মধ্যে দিয়ে মানুষ এই পর্যন্ত এসেছে। এখন বিজ্ঞান, প্রযুক্তির সহায়তার মাধ্যমে মানুষ অনেক কিছু করছে। সে হিসেবে মানুষের মননে আর চিন্তায় পরিবর্তন হচ্ছে খুব কম। নিত্যু নতুন কৌশলে নানা কিছু নিজের মত করে ব্যাখ্যা করছে। একদল আরেক দলের বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগেছে। ফলে হানাহানি বাড়ছে।

১৩| ১৫ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: পৃথিবীর শুরু থেকে নানা সমস্যার মধ্যে দিয়ে মানুষ এই পর্যন্ত এসেছে। এখন বিজ্ঞান, প্রযুক্তির সহায়তার মাধ্যমে মানুষ অনেক কিছু করছে। সে হিসেবে মানুষের মননে আর চিন্তায় পরিবর্তন হচ্ছে খুব কম। নিত্যু নতুন কৌশলে নানা কিছু নিজের মত করে ব্যাখ্যা করছে। একদল আরেক দলের বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগেছে। ফলে হানাহানি বাড়ছে।

১৪| ১৫ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৩৩

Naim500 বলেছেন: কথায় বলে,,, ইট মারলে পাটকেল খেতে হয়,,, ধৈর্য্য বা সবর যে কেমন কষ্ট তার পরীক্ষা স্বরুপ মুক্ত মনা টাইপের জগৎ ই প্রধান ক্ষেত্র। অবশ্যই এর বড় অংশ সাইবার জগৎ এর মধ্যে,, আসল কথা হলো,,, মানুষ নতুন কে জানতে চায়,,, রহস্য উন্মোচন করতে চায় আর সে চাওয়ার মধ্যে ধর্ম কেও বাদ দেওয়া হয় না,,, ভালো অর্থে উদাহরণ- আর্ক অব দ্য কোভেন্যান্ট আর মন্দ হিসেবে উদাহরণ- ধর্ম কে হেয় করার লক্ষ্যে অহেতুক। মন্দ অশালীনতার পরিচয় দিয়ে ছোট করার ইচ্ছা--- আর এখানেও ইট- পাটকেল এর খেলা শুরু হয়,,, কতিপয় জ্ঞানী আর কতিপয় মানসিক রোগিদের মাঝে আক্রমণাত্মক খেলা আর এর মাঝে ক্ষতি যা হবার ধর্মের উপর দিয়েই সব হয়,,,

১৬ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:০৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ক্রিয়ার প্রতিক্রিয়া আছে। এবং সেটা মারাত্মক!

চাপাতি, ব্লগার, নাস্তিক, ধর্মীয় অবমাননা, হেফাযত এগুলো দেশে আলোচিত শব্দ। হেফাযত কে ফ্রন্ট লাইনে আনার জন্য শাহাবাগ, ব্লগের অবদান আছে। অ

১৫| ১৬ ই মে, ২০১৭ রাত ১২:২৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ভালো বলেছেন

১৬ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:০৬

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: জি ধন্যবাদ।

শুভ কামনা জানবেন।

১৬| ১৬ ই মে, ২০১৭ সকাল ১০:০৬

নতুন নকিব বলেছেন:



কেমন আছেন, ভাই?

১৬ ই মে, ২০১৭ সকাল ১০:১৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: জি আপনাদের দোয়ায় ভাল আছি।

খোঁজ খবর নেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

শুভ কামনা জানবেন।

১৭| ১৬ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সে আস্তিক হবে নাকি নাস্তিকবাদে বিশ্বাস করবে। কাউকে কোন কিছু অন্যের উপর চাপিয়ে না দেয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ রইল।

আপনার সাথে সহমত!:)

নাস্তিক আস্তিক বিতর্কটা আমার কাছেও অর্থহীন লাগে!:)

১৬ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:২২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এ বিষয়ে বিতর্ক করতে গিয়ে অনেক কিবোর্ড এর বারোটা বেজেছে, অনেকের আঙ্গুল ব্যাথ্যা হয়ে গেছে। এবং কি রক্তারক্তি হয়েছে। আমরা থাকিনা যে যার মত। একে অপর কে না খোঁচাইলে ভাল হয়।

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

১৮| ১৬ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:২২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এ বিষয়ে বিতর্ক করতে গিয়ে অনেক কিবোর্ড এর বারোটা বেজেছে, অনেকের আঙ্গুল ব্যাথ্যা হয়ে গেছে। এবং কি রক্তারক্তি হয়েছে। আমরা থাকিনা যে যার মত। একে অপর কে না খোঁচাইলে ভাল হয়।

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

১৯| ১৬ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:২৫

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনাকেও ফিরতি ধন্যবাদ ভাই!:)

১৬ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:২৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: শুভ কামনা,জানবেন।

২০| ১৬ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:৪৮

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সত্য আর মিথ্যা এই দুই দুই মেরুর। সত্য চীর কালই যেমন সত্য মিথ্যাও তেমন। সত্যবাদীরা সৎ পথে চলবে। যার কাছে যে পথ সুখময় সে তার পথেই চলুক। বাদ নিয়ে কেন দন্ধ হবে! পৃথিবীর সবকয়টা জীব কল্যান এর মধ্যে থাকুক মানুষ উন্নত চরিত্রের হউক এই প্রত্যাশা।

১৬ ই মে, ২০১৭ রাত ১১:০১

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই,
যে মিথ্যা মতবাদ নিয়ে পড়ে আছে সে পড়ে,থাকুক। আবার যে সত্য মতবাদ নিয়ে আছে তাকে সেভাবে থাকতে দিতে হবে।

আমি আমার মতবাদ প্রচার করতে পারি আমার মহত্বের কথা বলে আদর্শের কথা বলে। আমার মতবাদ প্রচার করতে গিয়ে অন্য মতবাদ কে ভুল প্রমাণের মিথ্যা চেষ্টা করতে পারিনা। এটা উচিত না। আপনি আমার বিশ্বাসে আঘাত করবেন তার বিনিময়ে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হবে না, এটা ভাবা ভুল।

ভাল থাকবেন, এই কামনা করি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.