নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রতি যুগে একদল সত্যের অনুসারী থাকে। আমি সে দলে আছি।

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া)

সকল মানুষের মধ্যে কিছু কিছু ভুলত্রুটি আছে যা মানুষ নিজে বুঝতে পারে না, সেই ভুলগুলো ধরিয়ে দেয়া এই অধমের দায়িত্ব

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিরাপদ সড়ক এখন সময়ের দাবি

০২ রা আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩



আমাদের দেশে কিছু মানুষ আছে তাদের সব কিছুতেই চুলকানি। অবশ্য নিজেদের স্বার্রথের বেলায় বাপের মুখে মাখে চুনকালি। আচ্ছা বলুন তো এতো চুলকানি কিসের? চুলকাতে যদি এতোই ভালো লাগে তাহলে গুলিস্তান থেকে মলমের বড় বড় কৌটা কিনে বড়পুকুরিয়ায় চলে যান, সেখানে গিয়ে কয়লা দিয়ে দাঁত মেজে তারপর নিজের মুখটা পরিস্কার করে আয়নাতে দেখুন। আয়নার মুখ দেখার পর বগলের নিচে হাত দিয়ে জোড়ে জোড়ে চুলকাতে থাকুন। চুলকানির সাথে শব্দ করুন উহ.. আহ..। সর্বশেষ হাতটিকে বগল থেকে বের করে নাকে ধরুণ এবং জোড়ে জোড়ে দম টানুন। আহ্ কি ঘ্রাণ…., কি শান্তি….! যত সব আবাল।

দেশে যখন বিভিন্ন ইস্যুতে বিশেষ করে আধিকার আদায়ে আন্দোলন শুরু হয় তখন এই আন্দোলনের যারা বিরোধী তারা অনেক কিছুই আন্দোলনের বিরুদ্ধে দাড় করাতে চেষ্টা করেন। স্বাধীনতার পর অতীতে যখন এদেশের শান্তিকামী জনগণ বিভিন্ন ইস্যুতে আন্দোলন করেছে তখন তাদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ এবং নানা অপবাদ ট্যাগ করা হয়েছে। এই ট্যাগগুলো সাধারণত ক্ষমতাশালী এবং বিরোধীরাই করে থাকে। তারা কথায় কথায় মানুষ কে রাজাকার, পাকিস্তানী চর, ইন্ডিয়ার দালাল, পশ্চিমা ভূত ইত্যাদি ইত্যাদি বলে বেড়ায় । তবে আশার কথা হলো, তাদের এই অপবাদ, তাদের ট্যাগিং অস্ত্র এতই ভোঁতা হয়েছে যে বর্তমান প্রজন্ম এই সমস্ত অপবাদ, ট্যাগ কে পাগলের প্রলাপ ছাড়া কিছুই ভাবেনা। এই সমস্ত বালছাল ডেলিভারী দেয়া বন্ধ করুন। জনগণের কাতারে আসুন, না হলে বর্তমান প্রজন্ম আপনাদের ডাস্টবিনে নিক্ষেপ করবে।

নিরাপদ সড়ক দাবিতে কোমলমতি ছাত্ররা রাস্তায় নেমে এসেছে। তারা হাতে বিভিন্ন প্লেকার্ড বহন করেছে। এই প্লেকার্ড, ফেস্টুনের ভাষা নিজস্ব। এর মধ্যে ৯৯.৯ পারসেন্ট ক্রিয়েটিভ। হয়ত দু'একটি ব্যতিক্রম। এই ব্যতিক্রম বিষয়টি সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক প্রচারণা পাচ্ছে, দুএকজন এই সুযোগে আন্দোলন কে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার হীন অপচেষ্টা চালাচ্ছেন। যার কোন গ্রহণ যোগ্যতা নাই।

এদেশের হাজার হাজার কোমলমতি ছাত্র/ছাত্রীরা তিন চার দিন ধরে রাস্তায় অবস্থান করছে । যখন ছাত্র/ছাত্রীরা রাস্তায় নেমে আসে তখন বুঝতে হবে দেশের ভিতর রন্ধ্রে রন্ধ্রে অনিয়ম আর অন্যায় ঝেকে বসেছে। এই অন্যায়, এই অনিয়ম দূর করতে ছাত্ররা দেবদূতের ভূমিকায় অভিনয় করে। আমাদের দেশে যারা ক্ষমতাসীন তারা মনে করে এদেশের মানুষেরা মুরগির বাচ্চা। চিলে যেমন মুরগির বাচ্চা নিলে মুরগি মা কিছুক্ষণ পর হিসাব রাখতে পারেনা, ঠিক তেমনি প্রতিনিয়ত দশ বারোজন মানুষ গাড়ির নিচে পিষ্ট হলে তাদের দায় নেয়া যায়না।

ছাত্ররা রাস্তায় নেমে এদেশের পুলিশের চেহারাটা আরেকবার নূরে আলোকিত করেছে। এদেশের আমলা মন্ত্রীদের প্রকৃত চেহারা উন্মোচিত করেছে। তোফায়েল সাহেব কে যখন এক ছাত্র বললো ‘তুমি ভুল পথে এসেছো, তুমি ফিরে যাও’ তখন তোফায়েল সাহেবের মুখ কালো হয়ে গেছে, তিনি চুপ করে বসেছিলেন।

আমাদের দেশে পরিবহন সেক্টর মাফিয়ারা চালায়। মাফিয়ারা এতো দিন আমাদের রোডে রাজত্ব করত। এই মাফিয়াদের গড ফাদার হলো মালিক সমিতিরি বিভিন্ন কর্তারা। এই কর্তাদের গ্রেট আব্বা হলো শাহাজাহান মিয়া। মাফিয়াদের সহযোগী হলো, ড্রাইভার, হেলপার আর কন্ট্রাকটর নামীয় প্রাণীরা । বাসের 90 পার্সেন্ট্ স্টাফের কথা বার্তা শুনলে মনে হয় তারা জন বিছিন্ন কোন অসভ্য সমাজ থেকে উঠে এসেছে। তারা এক একটি বাস কে একটি ডেরা বানিয়ে ফেলে। এই ডেরায় যারা প্রবেশ করে তাদের জীবন ত্রাহী ত্রাহী অবস্থা হয়। অতীতে ঢাকার শহরে রাতের বেলা বাসের মধ্যে পিসিঞ্জার উঠিয়ে তারপর সংঘবন্ধ চক্রের যোগ সাজেশে ডাকাতি করা হতো, এই ডাকাতিতে বাস স্টাফরা প্রধান ভূমিকা পালন করতো, অবশ্য এখানো বাসে চুরি ডাকাতি হয়। বাসের মধ্যে নারীদের অভিজ্ঞতা সু-খবর নয়। তারা প্রায় নারীদের সাথে ভাড়া নিয়ে বস্সা করে, নানা এঙ্গলে কথা বলে। অনেকে উঠার সময় পিঠে হাত দেয়। অনেক সময় ঝামেলা মনে মহিলা যাত্রী বাসে উঠাতে চায় না, তারা বলে "সীট খালি নাই, পরেরটায় আসুন”। বাংলাদেশে চলন্ত বাসে নারী ধর্ষণের ভূরি ভূরি উদাহরণ আছে। এই তালিকায় গার্মেন্টস কন্যা থেকে শুরু করে স্কুল, কলেজ ভার্সিটি পড়ুয়া মেরেয়ারাও আছে। এই তো সেদিন, টাঙ্গালে রুপা প্রামানিক নামের এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের পর লাশ জঙ্গলে ফেলে দিয়েছিলো। শাজাহান মিয়া যে প্রভু ইন্ডিয়ার দোহাই দেয় সেই ইন্ডিয়ার দিল্লিতে 2012 সালে একটি চলন্ত বাসে মেডিকেল ছাত্রীকে ধর্ষণের পর সমস্ত ভারত জুড়ে এর প্রতিবাদ, প্রতিক্রয়া হয়েছিলো।

পরিবহন শ্রমিকরা বাসে শুধু নারীদের সাথেই হয়রানি করে ক্ষ্যান্ত হয়না তারা সব শ্রেণির পেসেঞ্জারের সাথেই বিভিন্ন মাফিয়া সুলভ আচরণ করে। এই আচরণ শুরু হয় ভাড়া নিয়ে। তেল বা গ্যাসের দাম বাড়ার কারণে ভাড়া হয়ত এক বা দুই টাকা বাড়তে পারে সেক্ষত্রে তারা পাঁচ টাকা আদায় করে। ঈদে ঘরমুখো মানুষ তাদের কাছে জিন্মি হয়ে পড়ে। পঞ্চাশ টাকার ভাড়া মানুষ অসহায় হয়ে আড়াশো টাকা দিতে বাধ্য হয়। লোকাল বাসে মাঝেমধ্যে মানিব্যাগ, মোবাইল চুরি হয়। অনেকের সন্দেহ এই অপকর্মে বাস স্টাফের হাত থাকে। নামে সির্টিং লেখা থাকলেও লোকাল করে সিটিং এর ভাড়া আদায় করে। অনেক বাসের গায়ে লেখা থাকে “হাফ ভাড়া” নাই। জাবালে নূর’ বাসেও ছাত্রদের থেকে হাফ ভাড়া নেয়া হতো না। অনেক সময় যাত্রীদের সাথে এটা সেটা নিয়ে হাতাহাতিও হতে দেখা যায়।

শুধু যে বাসের স্টাফরা খারাপ বিষয়টি তেমন নয়। অনেকের ব্যক্তিগত গাড়ীর ড্রাইভারাও চরম অসভ্য ও বেয়াদপ। এই সমস্ত অসভ্য ও বেয়াদপ ড্রাইভারা যখন বাড়িতে ভাট জুটেনা তখন ঢাকার শহরে এসে ওর কাছে এর কাছে থেকে দয়া দক্ষিনা নিয়ে কোন রকম ড্রাইভারী শিখে পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়াই এক নব্য টাকাওয়ালার ড্রাইভার হিসেবে নিয়োগ পায় । নিয়োগের পর সে দেখতে পায় তার মনিবের বিশাল টাকা, এবং তার অনেক ক্ষমতা। ফলে সে (ড্রাইভার) মনে করে আমি যেহেতু তার ড্রাইভার, অন্যকে থোরাই কেয়ার।

পাব্লিক বাসে যাতায়াতে এদেশের মানুষের সুখ স্মৃতি নেই। আজকে যারা বাবা-মা তাদের প্রত্যেকের তিক্ত অভিজ্ঞতা রয়েছে। আজকে সে সমস্ত কোমলমতি ছাত্র/ছাত্রীরা রাস্তায় নেমে এসেছে তাদের পিছনে প্রত্যেক বাবা মায়ের সাহস, সমর্থণ ও দোয়া আছে। অবাক করার বিষয় হলো প্রত্যেক পরিবারেই একজন না একজন স্কুল কলেজ, পড়ুয়া সন্তান আছে। তাই অবলীলায় বলা যায় 71 একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের পর ছাত্রদের এই আন্দোলন সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে জন সমর্থণ আন্দোলন। এই আন্দোলন কে দুই চারটা প্লে কার্ড দেখিয়ে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার সুযোগ নাই।

হাসিনা সরকারের বুঝা উচিত দেশের মানুষ এখন আর অবুঝ নেই, দেশের মানুষ চিন্তায়, চেতনায়, মননে অনেক এগিয়ে গেছে। মানুষের সাথে রাজনীতির এজেন্ডা, চরিত্র এবং গতিপ্রবাহ এগিয়ে নিতে না পারলে এক সময় হারিয়ে যেতে হবে। মানুষকে এখন শুধু মিডিয়াতে গলাবাজি করে কোন কিছু বিশ্বাস করানো যায় না। মানুষ এখন বিটিভি দেখেনা। তারা অশান্তিতে থাকলে কিংবা বিনোদনের দরকার হলে ড. মাহফুজুর রহমানের গান দেখে। প্রধান মন্ত্রীর উচিত ছিলো তার আশেপাশের দুষ্ট মানুষগুলো সংশোধন করা নয়ত বিদায় করে দেয়া। এই দুষ্ট মানুষগুলো আওয়ামীলীগ থেকে বিদায় করে দিলে আওয়ামীলীগের কিছুই হবেনা, কিন্তু এদের কারণে আওয়ামীলীগের বিশাল ক্ষতি হচ্ছে, হবে।

শুধু ‘জাবালে নূর’ গাড়ির ড্রাইভার কে শাস্তি দিলে হবে না, কিংবা ছাত্রদের দাবী মেনে নিলেই হবেনা। সরকারের উচিত হবে পুরো পরিবহন সেক্টর কে মাফিয়াদের থেকে উদ্ধার করে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনা। ড্রাইভারদের লাইসেন্স দেয়ার আগে ভালোভাবে প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা।ফিটনেস বিহীন, রোডপারমিট বিহীন গাড়ি গুলোকে ব্যান করা, যে সমস্ত গাড়ির কাগজপত্র নেই এবং যাদের ড্রাইভিং লাইসেন্স নেই তাদের কে সড়কে নামতে না দেয়া। সড়কে পুলিশ ও ক্ষমতাসীন চ্যালাদের চাঁদাবাজী বন্ধ করা। সর্ব শেষ বিআরটিএ, বিআইডিব্লউটি্ এর পরিচালনা ম্যানুয়াল কে যুগোপযোগী করা এবং সড়ক দুর্ঘটনা সমন্ধে যে সমস্ত আইন রয়েছে তা বাস্তব সম্মত করে তা প্রতিপালনে বাধ্য করা।

পরিশেষে বলতে চাই, কোমলমতি ছাত্র/ছাত্রীরা কোন ভোটের নমিনেশন পাওয়ার জন্য রাস্তায় নামেনি। সরকারের বড় পুকুর চুরির প্রতিবাদ করেনি বা করছেনা। তারা আজকে রাস্তায় নেমেছে জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য। তারা নিরাপদ সড়ক প্রতিষ্ঠা করতে চায়। নিরাপদ সড়ক প্রতিষ্ঠা করা সরকারের পবিত্র দায়িত্ব। এই দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে সরকারকে আগামী দিনে বর্তমান প্রজন্মে মুখোমুখি হতে হবে।

পুনঃ আমরা যন্ত্র দানবের হত্যার শিকার হতে চাইনা, আমরা সরকারের দান অনুদান চাইনা। আমরা চাই নিরাপদ সড়ক, আমরা চাই সড়ক দূর্ঘটনা প্রতিরোধে যুগোপযোগী আইন।।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহের নামে পশু নয় , ক্ষমতায় থাকার জন্য জন্য সরকারের একটা মন্ত্রীত্ব কোরবানি অতি আসন্ন !!!

০২ রা আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এক শাজাহানের বোল্ড আউট কোন ফ্যাক্টর নয়। টোটাল সাব্জেক্টে রেভুলেশন ঘটাতে হবে।

২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মন্ত্রী শাহজাহান পুরোপুরি মাফিয়া, উহা ইটালিয়ান পদ্ধতিতে পরিবহনে মাফিয়া গোষ্টী গড়ে তুলেছে; ইহা সবাই বুঝতেছেন, একা শেখ হাসিনা বুঝতেছেন না; কারণ, উনি বুঝতে চাইছেন না

০২ রা আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন:
সময়ের সাথে আপডেটেড না হতে পারলে একদিন সময়ের টানে হারিয়ে যেতে হবে।

৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:


মন্ত্রী শাহজাহান পুরোপুরি মাফিয়া, উহা ইটালিয়ান পদ্ধতিতে পরিবহনে মাফিয়া গোষ্টী গড়ে তুলেছে; ইহা সবাই বুঝতেছেন, একা শেখ হাসিনা বুঝতেছেন না; কারণ, উনি বুঝতে চাইছেন না

০২ রা আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: দেশ এখন মাফিয়ারা নিয়ন্ত্রণ করছে।

৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩

সনেট কবি বলেছেন: সরকার জনগণের মনের ভাষা না বুঝলে বড় ভুল করবে।

০২ রা আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সরকারের উপর মানুষের এখন আস্থা নেই।

৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৩

মায়াবী ঘাতক বলেছেন: পরিবহন মাফিয়াদের হাত থেকে মুক্তি চাই। নিরাপদে বাঁচতে চাই। পোস্টে+++

০২ রা আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: পরিবহন মাফিয়াদের হাত থেকে মুক্তি চাই। নিরাপদে বাঁচতে চাই।

এটা আমাদের সকলের চাওয়া। প্লাসের জন্য ধন্যবা।।

৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:২৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আন্দোলনে সবারই সমর্থন আছে। তবে ক্ষমতায় আওয়ামীলীগ + ছাত্রলীগ বলেই বাচ্চাদের নিয়ে একটু ভয় হচ্ছে...

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আওয়ামীলীগ আর ছাত্রলীগ ত্রাসের রাজত্বে হাত পা ঘুটিয়ে বসে থাকা বোকামী। তবে এই আন্দোলনে অন্য একটি পক্ষ সুবিধা নিতে চেয়েছে। যা হউক, বাচ্চারা দেশের ভিতর একটি ঝাকুনি দিয়েছে। এই ঝাকুনিতে সরকার বাহাদুর নড়বরে হয়ে গেছে।

৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৫

হাঙ্গামা বলেছেন: পুলিশ চুলকানির সমস্যায় জর্জরিত।
কথাবার্তা ছাড়া হাজির হয়ে যাকে পাচ্ছে তাকে পেটাচ্ছে।
সামনে ঈদ। ঈদের আগে ছাত্রছাত্রীদের এহেন আন্দোলনে উহারা বেকার হইয়া পড়িয়াছে। ফলে বেতনের পাশাপাশি দুইটা বাড়তি রুজির রাস্তা ও বন্ধ রহিয়াছে। পাগলা আচরন করাটা ও স্বাভাবিক।
শেখ হাসিনার শাজাহান খান দরকার, আইন, লাইসেন্স, দিয়া, করিম এগুলার দরকার নাই।
আন্দোলনের সফলতা কামনা করি।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: পুলিশ যদি রোডে কাগজ পত্র ছাড়া কাউকে গাড়ি চালাতে না দেন তাহলে অবৈধ গাড়ি চালানোর হার শূন্যের কোঠায় নামানো সম্ভব । কিন্তু পুলিশ এগুলো কখনো করবেনা। করলে পরিবহন সেক্টরে তাদের চাঁদাবাজি বন্ধ হয়ে যাবে।

৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪২

খায়রুল আহসান বলেছেন: ভাল লিখেছেন। কেবলমাত্র কিছু দলকানা লোক হয়তো এসব কথার সাথে দ্বিমত পোষণ করতে পারে।
ছাত্ররা জাতিকে চমকে দিয়েছে। অনেক দুর্বৃত্তের পিলে চমকে উঠেছে। শাজাহান খান যা জীবনে কল্পনাও করতে পারেনি, তাই হয়েছে। পঁচা শামুকে তার পা কেটেছে।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:১১

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমাদের দেশে রাজনীতি মানুষ কে অন্ধ করে দেয়। দল ভুলপথে চললেও তারা দেখতে পায়না। অনেকটা পীরের অন্ধ মুরিদের মত। ধন্যবাদ।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.