নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রতি যুগে একদল সত্যের অনুসারী থাকে। আমি সে দলে আছি।

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া)

সকল মানুষের মধ্যে কিছু কিছু ভুলত্রুটি আছে যা মানুষ নিজে বুঝতে পারে না, সেই ভুলগুলো ধরিয়ে দেয়া এই অধমের দায়িত্ব

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা হয়ত সহজে মানুষ হচ্ছি না।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯



আজ সকালে ঘুম থেকে উঠে জানালা দিয়ে বাইরে তাকালাম। অবশ্য প্রতিদিনই তাকাই কিন্তু কখনো এই বিষয়টা গভীরভাবে খেয়াল করা হয়না। মেইন রোডের পাশেই আমার বাসা। রোডের উপর কতগুলো মানুষ দাঁড়িয়েছে। বাস যেখানে থামবে মানুষজন অনুমান করে তারো আগে দাঁড়িয়েছে যাতে তাড়াতাড়ি বাসে উঠা যায়। এই মানুষের তালিকায় গুড়া থেকে বুড়া (সব বয়সী মানুষ) পর্যন্ত আছে। পুরুষের পাশাপাশি মেয়েরাও বাসের জন্য অপেক্ষা করছে। কিছুক্ষণ পরপর একটা বাস আসার সাথেই মানুষজন হুমড়ি খেয়ে বাসের দরজায় গিয়ে চাপ সৃষ্টি করছে। বাসে উঠার জন্য এ এক ভীষণ যুদ্ধ। মহিলারা এগিয়ে আসে বাসের উঠার জন্য কিন্তু পুরুষদের ধাক্কাধাক্কি জন্য তারা বাসের কাছে ঘেঁষতে পারে না। ফলাফলঃ পরেরটার জন্য অপেক্ষা করা ছাড়া দ্বিতীয় কোন উপায় নাই। এই মহিলাদের কারো মুখে এখনো ঘুমের ছাপ আছে। হয়ত কাল অনেক রাত পর্যন্ত অফিস করে বাড়ি ফিরেছেন। রান্না বান্না করে খেতে অনেক রাত হয়েছে। সকালবেলা অফিস ধরার তাড়া তাকে খুব ভোড়ে ঘুম থেকে উঠিয়ে দিয়েছে। ঠিক সময় অফিস যেতে না পাড়লে বসদের কথা শুনা লাগবে। অফিসে পৌছাতে দেরি করার কারণে বসদের কড়া কথা মহিলাদের অনেক দিন শুনতে হয়ছে। অনেকের ইচ্ছে হয়েছে চাকুরী ছেড়ে দিবে কিন্তু স্বামীর যা ইনকাম এবং ছেলে মেয়েদের লেখাপড়ার খরচের হিসাব করে চাকুরিটা ছেড়ে দেয়া আর হয়নি।

আমরা হয়ত আর্থিকভাবে কচ্ছপ গতিতে দিন দিন উন্নত হচ্ছি, কিন্তু আমাদের সার্বিক উন্নতি হচ্ছে না। দেশের প্রধান সমস্যাগুলো আসল জায়গায় বরাবরের মতই থেকে যাচ্ছে।

হাটা আমার সখ। সময় পেলে আমি প্রায়ই হাটি। হাটলে বিচিত্র জিনিষ চোখে পড়ে। আজ দুপুরবেলা গুলশান এভিনিউতে হাঁটতে ছিলাম।রাস্তায় শতখানেক মানুষ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দুইজন মানুষের মধ্যে সংঘটিত মারামারি দেখছে। কেউই এগিয়ে যাচ্ছেনা তাদের কে নিবৃত্ত করতে। যারা মারামারি করছে তাদের মধ্যে একজনের বয়স আঠারো থেকে বিশ বছর এবং অপরজন সাতাই থেকে আঠাইশ হবে। আমি সাহস করে রাস্তায় নেমে গেলাম এবং তাদের নিবৃত্ত করতে চেষ্টা করলাম। আমার দেখাদেখি আরেকজন ইয়ংম্যান নেমে আসলো। তারপরে আরো দুই তিন জন। সবাই এক সাথে চেষ্টা করার পর তাদের হাত এবং পা চালাচালি বন্ধ হয়ে গেল; কিন্তু দু’জনের মুখ তখনো সমান তালে চলতে ছিলো। উপায় না দেখে তখন আমি হাতের জামা ঘুটাতে ঘুটাতে বললাম এবার দুটাকেই আস্ত বানাব! তখন তারা একেবারে চুপ হয়ে গেল। তারা হয়ত ভেবেছিলো আমি গুলশানের মাস্তান টাইপের কেউ হবো। কিছুক্ষণ পর উপস্থিত লোকজন তাদের কে জেরা শুরু করল, কেউ কেউ নিক্তি দিয়ে দোষের পাল্লা মাপা শুরু করে দিল। আঠার বাইশ বছরের ছেলেটা নরম সূরে জানালো তিনি পার্শ্ব রাস্তা থেকে মেইন রোডে মাইক্রোবাস নিয়ে উঠার সময় একটি মটর সাইকেল এসে তার গাড়ির গায়ে ধাক্কা লাগে। এতে মটর সাইকেল ও তার আরোহীর তেমন ক্ষয়ক্ষতি না হলেও মটর সাইকেলের ড্রাইভার রাস্তায় নেমে এসে তাকে চটাস করে গালে এক চড় বসিয়ে দেয়। সাথে সাথে সেও (মাইক্রোবাসের ড্রাইভার) রাস্তায় নেমে এসে রেসলিং খেলা শুরু করে দেয়। তাদের কথা শুনে আমি মটর সাইকেলের ড্রাইভার কে বললাম, At first you made a mistake by hitting him. Do you understand? মটর সাইকেল ড্রাইভার চুপ হয়ে গেল।

বাঙ্গালি সব সময় মজলুমের পাশে থাকে। যখনি শুনেছে মাইক্রোবাসের ড্রাইভার মটর সাইকেলের ড্রাইভার কে আগাম সংকেত না দিয়ে আঘাত করেছে, তখনি আঘাতপ্রাপ্ত ড্রাইভারের প্রতি সবাই সহানুভূতি দেখানো শুরু হয়েছে। কেউ কেউ মুখ দিয়ে মটরসাইকেল চালকদের চৌদ্দ গোষ্ঠি উদ্ধার করছে। এতক্ষণে পুলিশের একটি টহল দল ঘটনাস্থলে এসে হাজির হলো। প্রথমে তারা জনগণের সেন্টিমেন্ট বুঝার চেষ্টা করে মটরসাইকেল ড্রাইভারকে শাসাতে লাগলো, গ্রেফতারের হুমকি ধামকিও দিলো, সাথে এটাও বললো সব কিছু সিসি ক্যামরায় রেকর্ড করা হচ্ছে। এবার ড্রাইভার ব্যাটা একেবারে চুপসে গিয়ে কাচুমাচু করে পুলিশের কাছে মাপ চাইল। আমি মনে মনে হেসে বললাম, দোষ করলি কার সাথে আর মাপ চাও কার কাছে! হায়রে দুনিয়া। পুলিশ এত সহজে কাউকে ছেড়ে দেয়ার পাত্র নয়। তারা মটর সাইকেল থানায় নিয়ে যেতে চায়। শেষমেষ একজন পুলিশ কে মটর সাইকেল ও তার ড্রাইভার সহ থানায় পাঠানো হলো!

কি ভাবছেন, পুলিশ এখানে মহৎ কাজ করেছে? মোটেও না। পুলিশ হয়ত লোকটিকে থানায় নিয়ে আইন ভাঙ্গার অযুহাত দেখাবে, জনগণের রোষাণলের থেকে উদ্ধারের জন্য টাকা চাইবে। টাকা না দিলে মারধরের ভয় দেখাবে, কোর্টে চালানের কথা বলবে, নয়তবা ইয়াবা দিয়ে ফাসানো হুমকি ধামকি দিবে। শেষ পর্যন্ত লোকটি ভয়ে পাঁচ হাজার থেকে বিশ হাজার টাকা দিয়ে রফাদফা করে শেষে বাড়ি ফিরবে। পকেটে টাকা না থাকলেও বিষয়টি ফোনে পরিবার কে বললে মহুর্তের মধ্যে টাকা পঁয়সা ম্যানেজ করে পরিবারের লোকজন থানায় এসে হাজির হবে।

আমরা দিন কে দিন অর্থনৈতিক উন্নতি করতে পারলেও সামগ্রিক উন্নতি করতে পারছিনা। আমরা হয়ত সহজে আর মানুষ হচ্ছি না।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫০

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

আমাদের মনের ভিতর ভয়ংকর জীবাণু লুকিয়ে আছে । যার জন্য সহজে মানুষ হচ্ছি না। এই জীবাণুগুলোকে মনের থেকে প্রতিরোধ করতে হবে।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মানুষের ভিতরে লুকিয়ে থাকা অমানুষটা সুযোগ পেলে বেরিয়ে আসে, মানুষের সামনে তার আসল রুপটা প্রকাশ পায়।

২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


এগুলো অর্থনৈতিক সমস্যা, এগুলো সমাধানের জন্য দক্ষ মানুষের দরকার

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: অর্থনৈতিক সমস্যা বটে। তবে মহান মুক্তি যুদ্ধের এতো বছর পর দক্ষ মানুষদের জন্ম না নেওয়াটা অন্যায়।

৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪

কোয়েজার বলেছেন: আমি আইন কানুন এত বুঝিনা। তবে আমার মনে হয় উপস্থিত মানুষদের মধ্যহতে যদি ১০ - ১৫ জন পুলিশের সাথে থানায় গিয়ে বোঝার চেষ্টা করতো ব্যাপার কি তাহলে হয়তো আপনি দশ বিশ হাজার টাকার যে আশংকা করলেন সেটা নাও ঘটতে পারতো।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: থানায় যাওয়ার রিস্ক হয়ত কেউ নিবেনা। তবে আমাদের সৎ মানুষ বানানোর রিস্ক কেউ চাইলে নিতে পারে। এতে সবাই বাহ..বা জানাবে।

৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশের রাজনীতি, শিক্ষা ব্যবস্হা, প্রশাসন চোর ডাকাতের জন্ম দিচ্ছে, দক্ষ লোকের জন্ম দিচ্ছে না; সাইফুর রহমান, মুহিত এমন অর্থনীতি চালু করেছিলেন, যেখানে ডাকাতেরা জয়ী হয়েছে; বাংলাদেশে চীনের চেয়েও শতকরা হারে বেশী মানুষ ধন-সম্পদ দখল করেছে।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এদেশে রাজনৈতিক সিষ্টেমের দেউলিয়াত্বের কারণে মানুষ হয় চুপ করে থাকে না হয় দলের চামচামি করে। আর যে জাতি নেতার/দলের অন্যায় জেনেও তার চামচামি করে সে জাতি কখনো ভালো হওয়া সুযোগ পাবেনা। গলাকাটা ক্যাপিটালিজম তাদের কে শেষ করে দিবে।

৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পুলিশের হেফাজতে চলে যাওয়াটা একটা স্বস্তির ব্যাপার হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু উলটো আমরা আতঙ্কের মধ্যে পড়ে গেলাম। শিরোনাম যথার্থ- আমরা হয়ত সহজে মানুষ হচ্ছি না।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মানুষ এখন আতঙ্কে আছে, মনোফুবিয়ায় ভোগে কখন কি ঘটে যায়। এই আতঙ্ক রাষ্ট্র যন্ত্র তৈরি করে রেখেছে।

৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আমরা হয়ত আর্থিকভাবে কচ্ছপ গতিতে দিন দিন উন্নতহচ্ছি, কিন্তু আমাদের সার্বিক উন্নতি হচ্ছে না।দেশের প্রধান সমস্যাগুলো আসল জায়গায় বরাবরের মতই থেকে যাচ্ছে।

সহমত।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমরা শিক্ষা দীক্ষায়, টাকা পয়সায় উন্নতি করছি কিন্তু আমাদের মন মানুষিকতা নিচের দিকে ধাবিত হচ্ছে।

৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: একবার টক শোতে আসাফ উদ দৌলা বলেছিলেন, তাঁর পিতার কথা - মানুষ তার স্বভাব থেকে খুব সামান্যই পরিবর্তন হয়, বিশাল পরিবর্তন হয় না...

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:১৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মানুষ তার কুপ্রবণতাটি মজ্জাগতভাবে পেয়ে থাকে, ফলে নিজেকে চেঞ্জ করা তার জন্য বিশাল এক চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়।

৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫১

সুমন কর বলেছেন: সবার বিবেক মৃত !! মানুষ কই পাইবেন !!!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:১৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সত্যিই মানুষ পাওয়া এখন খুব কঠিন। তবে মানুষের মত প্রাণীরা চারদিকে কিলবিল করছে।

৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: ঢাকা শহ্রের মানুষ গুলো খুব বেশি নিষ্ঠুর। অমানবিক।
একজন ভদ্র শিক্ষিত মানুষ বাসে উঠলে, তার মন মানসিকতা খুব নিম্মমানের হয়ে যায়।
আপনার দেখার দৃষ্টি বেশ ভালো।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:২২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ঢাকা শহরে সামাজিক কাঠামোর হিসাব মিলানো খুব কঠিন। এখানকার প্রতিটি মানুষ কঠিন মনের অধিকারী, নয়তো নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকে।

১০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৫৩

মলাসইলমুইনা বলেছেন: চোখ থাকলেও অনেকে সমস্যাগুলো দেখতে পারেনা, বুঝতেও পারেনা Iআপনি সত্যিকার কিছু সমস্যা দেখতে পেরেছেন আর সেগুলো বুঝতেও পেরেছেন আরো ভালোভাবে I চাঁদগাজীর মন্তব্যটা ভালো হয়েছে Iতবে আরো কিছু ফ্যাক্টর যোগ হতেই পারে তার সাথে I লেখা ভালো হয়েছে খুব I

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: জি আপনাকে ধন্যবাদ।।

১১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০২

ওমেরা বলেছেন: মানুষের বিবেক আর অনুভূতি দুটোই শেষ হয়ে যাচ্ছে দিনে দিনে। লিখা ভাল লাগল ধন্যবাদ।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২১

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: জি আপ্নাকেও ধন্যবাদ আপা।।

১২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০২

খায়রুল আহসান বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পুলিশের হেফাজতে চলে যাওয়াটা একটা স্বস্তির ব্যাপার হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু উলটো আমরা আতঙ্কের মধ্যে পড়ে গেলাম। শিরোনাম যথার্থ- আমরা হয়ত সহজে মানুষ হচ্ছি না। - খুব ভাল বলেছেন কথাটা, আমি তার সাথে একমত।
আপনি শেষের দিকে অনেকগুলো "হয়তো" বলেছেন। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে হয়তো "হয়তো"গুলো নিতান্তই সঙ্গত ভাবনা, তবুও সবগুলো হয়তো সঠিক নাও হতে পারতো। তবে একাডেমিক আলোচনার জন্য এমন ভাবনা ঠিক আছে।
চাঁদগাজী তার ২ নং মন্তব্যেও ঠিক কথা বলেছেন।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সুন্দর এবং বিশ্লেষণমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.