নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মঙ্গল বারতা

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৫৫




১৯৬৯ সালে চাঁদে মানুষ গেল । খুব আগ্রহ নিয়ে বসে রইলাম কি হয় তাই জানতে । পাড়ায় একটি বাড়িতে টেলিভিশন আছে তাতে নাকি অস্পষ্ট দেখা যাচ্ছে । সেখানে ব্যাপক ভিড় । আমার কাছে সেখানে গিয়ে টি ভি দেখা খুব ভাল লাগলো না । পরদিন বিকালে পত্রিকায় ছবি ছাপল । আমি কল্পনায় চাঁদে গিয়ে বসে রইলাম । ভেতরে ভেতরে একটা গল্প তৈরি হয়ে রইল । ওটাই বোধহয় বিশ্বব্রহ্মাণ্ড নিয়ে বিপুল ভাবনার শুরু । তেমনি মঙ্গলে প্রথম রোভারের অবতরন , চলাফেরা , পাথরে আটকে যাওয়া কি বিপুল বিস্ময় তৈরি করল বোঝাতে পারব না । আমার দৃঢ় বিশ্বাস মঙ্গল থেকেই মানুষের আগমন আর তাই একটা গল্প শুরু করলাম কিন্তু তা কখনই এগোয়নি অলসতার কারনে । মঙ্গলে প্রথম যে দলটি যাবে তাদের সম্ভবত বাদ দেয়া হয়েছে , কারন কি জানিনা । ১১ বছরের এক বালিকা এখন থেকেই প্রস্তুতি নিচ্ছে ২০৩৩ সালে মঙ্গলে যাবে বলে । মনে হচ্ছে নাসা তার পরিকল্পনায় পরিবর্তন এনেছে । খুব উৎসাহ লাগে ভেতরে ভেতরে , আহা আমি যদি বেচে থাকতাম ততদিন , দেখতাম মঙ্গল মানে আমাদের প্রাক্তন আবাস আবার ভরেছে পুরাতন মানুষের বহুকালের পরের প্রজন্ম দিয়ে । তৌফিকুল ইসলাম পিয়াস লিখেছে সর্বশেষ আপডেট আর তাই ছেপে দিলাম আগ্রহী পাঠকদের জন্য ।


#প্লানেট মঙ্গলে পাঠানো পারসিভেরেন্স রোভার নিয়ে এতোটা হৈচৈ কেন বিজ্ঞান-মহলে?
নাসা তো এর আগেও আরও ৪-টি সাকসেসফুল রোবটিক মিশন মঙ্গলে পাঠিয়েছে যেগুলি যথাক্রমে সোজার্নার ( Sojourner), অপুর্চুনিটি (Opportunity), স্পিরিট (Spirit), কিউরিওসিটি (Curiosity)। রোভারগুলি সাফল্যের সংগে চষে বেড়িয়েছে মঙ্গলের মাটি। পাঠিয়েছে এই পৃথিবীতে নানা ছবি, তথ্যাদি।
তখন তো এতটা হৈচৈ দেখিনি? তাহলে কেন এতোটা আগ্রহ, এতোটা কৌতুহল এবারের এই পার্সিভেরান্স (Perseverance) নিয়ে?
কারণ, উত্তরটাও বেশ আশাব্যঞ্জক।
আমেরিকার জোর চিন্তা ভাবনা চলছে মঙ্গল গ্রহে মানুষ পাঠানোর। নাসার দায়িত্ব সেই চিন্তাকে বাস্তব রুপ দান করা।
আজ থেকে অর্ধশতবছর আগেই নাসা জয় করেছে চাঁদ, ৬-ছয় বার (১৯৬৯ থেকে ১৯৭২ সালের মধ্যে (Apollos 11, 12, 14, 15, 16, and 17)) চাঁদে মানুষ পাঠিয়েছে আমেরিকা। প্রতিটি মানুষই চাঁদ গিয়ে আবার আমাদের পৃথিবীতে ফেরত এসেছেন। সর্বমোট ১২-জন এসট্রোনাটস চাঁদে পদার্পন করেছেন। আমেরিকার জন্য সে এক বিরাট সাফল্য। পৃথিবীর অন্য কোন দেশ চাদের মাটিতে মানুষ পাঠানোর সাফল্য অর্জন করতে পারেনি অদ্যাবধি।
চাঁদে বার বার মানুষ পাঠানো বিপুল খরচের ব্যাপার এবং সেখান থেকে পাবার কিছু নেই বিধায় আমেরিকার গত ৫০ বছরে নতুন করে আর কোন ম্যান মিশন চাঁদে পাঠায়নি। তবে, ভয়েজার-১ ও ভয়েজার-২ এর মতো আগ্রাসী মিশন এখনও অব্যহত আছে। আমরা জানি ভয়েজারস এখন আমাদের পৃথিবী থেকে প্রায় ২৫ বিলিয়ন মাইল দূরে ছুটে চলছে, দূর থেকে আরও দূরে। নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে পৃথিবীর সংগে। আমার দৃষ্টিতে ভয়েজার্স মুন মিশনের চেয়েও বেশী সফলতা দেখাতে পারছে।
শনি গ্রহের চাঁদ টাইটানের মাটি স্পর্শ করেছে আমেরিকার হাইজিন্স রোভার - দেখেছে মিথেনের নদী, মিথেনের বৃষ্টি, ঝড়। সেও এক চমকপ্রদ আবিস্কার, সাফল্য। ৩ কোটি মাইল দূরবর্তী গ্রহানুর পিঠ থেকে চিলের মতো ছৌ মেরে তুলে এনেছে গ্রহানুর মাটি।
নাসা এই পর্যন্ত ২০০'র উপর মহাকাশ মিশন পরিচালনা করেছে এবং তার মধ্যে সম্পূর্ণ সাকসেসফুল মিশন ছিলো ১৩৫টি। নাসা এই পর্যন্ত ২০০+ নভোচারীবাহী মহাকাশ মিশন মহাশূন্যে পাঠিয়েছে নাসা এবং তার মধ্যে থেকে মাত্র ২-টি মিশন (চ্যালেঞ্জার ও কলম্বিয়ায় ৭ জন করে) ব্যর্থ হয়ে মারা গেছে ১৪-জন এসট্রোনটস।
যাই হোক, নাসা এখন অনেক অভিজ্ঞ।
বিশাল অর্থনৈতিক বিষয় জড়িত বিধায় মঙ্গলে মানুষ পাঠানোর বিষয়ে চিন্তা থাকলেও সিদ্ধান্ত নিতে দেরী হচ্ছিল। অবশেষে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার ক্ষমতাকালে নতুন করে আবারও চাঁদে ও মঙ্গলে নভোচারী পাঠানোর সিদ্ধান্ত ও প্রয়োজনী বাজেট বরাদ্দের সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছিলেন। তৈরী করেছে বিশ্বের প্রথম 'ইউএস স্পেস-ফোর্স'।
ওদিকে বেসরকারী মহাকাশ গবেষক ইলন মাস্ক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে তিনি মঙ্গলে একটি শহর তৈরী করবেন যেখানে মানুষ বসবাস করবে; এছাড়া তিনি আগামী ২০৩০'র মধ্যেই মঙ্গলে মানুষ পাঠানোর ব্যাপারে কাজ করে যাচ্ছেন। অবশ্য নাসার চিন্তা ২০৪০ নাগাদ। দেখা যাক কে আগে সফল হয়? নাসা না স্পেস-এক্স?
তো, মুলত মঙ্গলে মানুষ পাঠানোর প্রথম পদক্ষেপ হিসাবেই এবার নাসা মঙ্গলে পাঠিয়েছে পার্সিভেরান্স রোভরকে।
রোভারটিতে বেশ কিছু টুলস দিয়ে সজ্জিত করা রয়েছে।
তার মধ্যে সবচে মজার টুলসটি হলো মোক্সিফ (MOXIF)। আমরা জানি মঙ্গলে খুবই পাতলা বায়ুমন্ডল রয়েছে। মঙ্গলের বায়ুমন্ডল আমাদের পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের তুলনায় ১০০ ভাগের ১ ভাগ পাতলা। এবং সেই বায়ুমন্ডলে কার্বন-ডাইঅক্সাইড এর পরিমাণ ৯৬%।
মোক্সিফ এর কাজ হচ্ছে সেই মঙ্গল গ্রহের বায়ুমন্ডলের কার্বন-ডাইঅক্সাইডকে ৮০০ সেলসিয়াস উচ্চতাপমাত্রায় ভেংগে তা থেকে অক্সিজেন বের করে নেয়া। যদি মোক্সিফ এতে সফল হয়, তাহলে নাসা শিগগিরই পর্যাপ্ত অক্সিজেন উৎপাদনের জন্য মঙ্গলে আর বড় বড় মিশন পরিচালনা শুরু করবে। এবং সেই তৈরীকৃত অক্সিজেন ব্যবহার করা হবে মঙ্গলের মহাকাশযান (স্পেসক্রাফট) এর জ্বালানী হিসাবে। মিলিয়ন মিলিয়ন টনস অক্সিজেন তৈরী করা হবে মঙ্গল গ্রহে। মানুষ যখন মঙ্গলে যাবে- মানুষকে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন সরবরাহ করা হবে সেখান থেকেই। খুবই দূরদর্শি চিন্তা-ভাবনা এটি।
এবং সেই উৎপাদিত অক্সিজেন আবার মঙ্গলের পরিবেশে উম্মুক্ত করে দেয়া হবে- বায়ুমন্ডল পরিবর্তন করে দেবার লক্ষ্যে।
মোক্সিফ এবার পরীক্ষামূলকভাবে ১০ গ্রাম অক্সিজেন উৎপন্ন করে দেখবে- আমাদের চিন্তা সঠিক পথে এগুচ্ছে কি না। আমরা শিগগিরই তার ফলাফল জানতে পারবো।
এছাড়া রোভারটি যেখানে অবতরণ করা হয়েছে, ধারণা করা হচ্ছে যে সেখানে একসময় বড় একটি লেক ছিল যা পানিতে পরিপূর্ণ ছিল। রোভার এই ধারণাটি সত্য কি না সেটাও যাচাই করার জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি (টুলস) সংগে করে নিয়ে গেছে। অপেক্ষা শুধুই পরীক্ষার।
বিজ্ঞানীরা সিদ্ধান্তে পৌছেছেন যে, মঙ্গলের মাটির নীচে এখনও বরফে জমাটবদ্ধ পানির অস্তিত্ব রয়েছে। সেটাও যাচাই করে দেখা হবে। আর দেখা হবে সেই মাটিতে কোটি কোটি বছর আগে সত্যিই কোন প্রাণের অস্তিত্ব ছিলো কি না। বা এখনও কোন এককোষী প্রাণ রয়েছে কি না মঙ্গলে?
এছাড়া রোভারটি এবার মঙ্গলের মাটি খুঁড়ে মঙ্গল-মাটির বেশ কিছু স্যাম্পল (৩৮-টি টিউবে করে) সংগ্রহ করে রোভারে স্থাপিত নিজস্ব রকেট দিয়ে সেই স্যাম্পল পৃথিবীতে পাঠাবে আরও বিস্তারিত গবেষনার জন্য।
অপুর্চুনিটি নামের যে রোভারটি মঙ্গলে পাঠানো হয়েছিল- আমরা জানি সেটা মঙ্গলের উপর্যুপুরি ডাষ্ট (ধুলা ঝড় হওয়ায়) এ নির্ধারিত সময়ের আগেই পৃথিবীর সংগে যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছিল।
সেই ডাষ্ট মঙ্গলের জন্য এক মহাসমস্যা। সেখানে প্রায়ই ডাষ্ট-স্ট্রোম হয়। আর সেজন্যই এবার মেডা (MEDA) নামের একটি ইলেকট্রনিক সেন্সর সংযুক্ত করা হয়েছে পারসিভেরান্স রোভারের মধ্যে। মেডার কাজ হবে পরীক্ষা করে দেখা যে কতটা ডাষ্ট রয়েছে মঙ্গলের আবহাওয়ায়, কিভাবে এটি তৈরী হয় এবং এথেকে মুক্তির উপায় কি হতে পারে? আগামীতে যখন মানুষ পাঠানো হবে মঙ্গলে তখন যেন এই ডাস্ট থেমে মানুষ রক্ষা পায় সেটা নিয়ে গবেষনা করা।
এছাড়াও পারসিভেরান্সে রয়েছে ইনজিউনিটি নামের ১.৮ কেজি ওজনের একটি হেলিকপ্টার (মার্সকপ্টার)। কয়েক দিন বাদেই ঐ মার্সকপ্টারটিকে উড়ানো হবে। হেলিকপ্টারটির ব্লেড প্রতি মিনিটে ২৫০০ বার ঘুড়বে। আগেই বলেছি মঙ্গলের বায়ুমন্ডল পৃথিবীর তুলনায় ১০০ ভাগের ১ ভাগ মাত্র। সে কারণে সেখানে হেলিকপ্টার উড়ানো একটি বিশাল চ্যালেঞ্জ। আমাদের পৃথিবীর বাইরে এই প্রথম মঙ্গলের আকাশে উড়ানো হবে হেলিকপ্টার।
হেলিকপ্টারটি যদি সাফল্যজনকভাবে উড়ানো যায়, তাহলে অদূর ভবিষ্যতে মঙ্গলের জন্য এরিয়াল মার্স মিশন (Aerial Mars Mission) শুরু হবে। তৈরী করা হবে কমপক্ষে ১ মাইল উড়ে যাওয়া সম্ভব এমন বিমান বা হেলিকপ্টার- উড়বে মঙ্গলের আকাশে। ভবিষ্যতের নভোচারীরা সেই হেলিকপ্টারে বা বিমানে উড়ে বেড়াবে মঙ্গলের বায়ুমন্ডলে।
অর্থাৎ মঙ্গলে মানুষ পাঠানোর পরিকল্পনার জন্য এটি একটি সূদুর প্রসারী এবং দূরদর্শি মার্স মিশন।
আগামী এক দশকের মধ্যে পৃথিবীর মানুষ নতুন প্লানেটে নতুন ঠিকানা খুঁজে পাবে এমনটাই আশাবাদী আমি।
আমরা জানি ১৪৯২ সালের ১২ই অক্টোবর ক্রিষ্টোফার কলম্বাস ইওরোপ (স্পেন) থেকে পশ্চিম দিকে সমুদ্রপথে যাত্রা করে ইন্ডিয়া আবিস্কার করতে গিয়ে আবিস্কার করে ফেলেন দু'টি বিশাল মহাদেশ; যেটাকে বলা হতো 'নতুন পৃথিবী'।
ক্রিষ্টোফার কলম্বাস তার যাত্রা শুরু করেছিলেন ১৪৯২ সালের ৩রা আগষ্ট।
ভাবুন তো ঠিক সেই সময় স্পেনের রানী তথা স্পেনবাসীর মনের কেমন অবস্থা ছিল যখন সত্যি সত্যিই ভয়ংকর আটলানটিক মহাসাগর পাড়ি দিয়ে অজানার উদ্দেশ্যে নতুন কিছু আবিস্কারের লক্ষ্যে যাত্রা শুরু করেছিলেন কলম্বাস?
বিষয়টা কি অনেকটা ঠিক তেমন নয়?
১৪৯২ সালে আমি এই পৃথিবীতে ছিলাম না। কিন্তু ২০২১ (সাড়ে ছয়শত বছর পর) সালের এই আমি নতুন পৃথিবী দেখার আশায় অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
শুধুমাত্র ১৩০ মিলিয়ন মাইল দূরত্বের, ৬ মাসের যাত্রাপথের মঙ্গলের মাটি নয়; আমি অধীর আগ্রহ নিয়ে তাকিয়ে আছি ৫৮৭ আলোকবর্ষ (লাইটইয়ার) দূরের কেপলার (Kepler-22b) গ্রহে মানুষের অবতরণ দেখতে।

Taufiqul Islam Pius এর পেজ থেকে ।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩৭

জগতারন বলেছেন:

চাঁদে যে বছর মানুষ যায় ১৯৬৭ সালে। সে বছর আমি তৃতীয় শ্রেনীতে পড়ি।
সেই সময়ে আমাদের বাংলা বইতে পাঠ্য একটি গল্প ছিল;
আনোয়ার ও চাঁদের বুড়ী সেই গল্পটি খুউবি কৌতূহল নিয়ে পড়েছিলাম। আর প্রিয় চাঁদ নিয়ে সেই ছোট্ট বয়সে কত যে ভেবেছি (!) সেই বছর জুন মাসেই চাঁদে মানুষের অবতরণ (!) সে বিস্ময়জনক জনক স্মৃতি। আমাদের বাড়ীতে একটি রডিও ছিল; ঘুমকে উপেক্ষা করে বাড়ীর উঠানে হোগলা পাটীতে উপর বসে গ্রামের বহু জনের সাথে সে খবর আমরা শুনেছিলেম। তার পর ১৯৭৩ সালে হাই স্কুলে উঠে অষ্ঠম শ্রেনীতে ইংরেজি বইতে পাঠ্যসূচিতে পাঠ্য ছিল; "অন দি মুন"
প্রবন্ধ সে অনুভূতি আর কৌতূহল তা এখনো আমার স্মরনে আছে।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৩

শাহ আজিজ বলেছেন: অ্যাপোলো ১১ প্রথম মনুষ্যবাহী মহাকাশ অভিযান, যা চাঁদে অবতরণ করে। এটি অ্যাপোলো প্রোগ্রামের ৫ম মহাকাশ অভিযাত্রা যাতে নভোচারীরা অংশ গ্রহণ করেছিলেন। ১৯৬৯ খ্রীস্টাব্দের জুলাই ১৬ তারিখে এই অভিযানের সূচনা হয়। এই অভিযানে অংশ নেন দলপতি নীল আর্মস্ট্রং, কমান্ড মডিউল চালক মাইকেল কলিন্স, এবং চান্দ্র অবতরণযানের চালক বাজ অলড্রিন।

----------------------------------------------------------------------
এমন ঐতিহাসিক বিষয় ভুল হতেই পারেনা । আমার জন্ম ৫৭ সালে ।

২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৫৯

জগতারন বলেছেন:
তারিখের ভুলের জন্য দুখিত !

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:২৫

শাহ আজিজ বলেছেন: তাই বলি জগতারন কি সিদ্ধি খাইয়া ব্লগিং করতাছে =p~

৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০১

জগতারন বলেছেন:
টাইপে ভুল করেছিলা।
১৯৬৭ = ১৯৬৯ সাল।

৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০২

জগতারন বলেছেন:
টাইপে ভুল করেছিলা।
১৯৬৭ = ১৯৬৯ সাল।
ফোন দিয়ে লিখছি এখন।

৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০৪

জগতারন বলেছেন:
আমার জন্ম ডিসেম্বর ১৯৬০-এ।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:২৭

শাহ আজিজ বলেছেন: :``>>

৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৪

শাহ আজিজ বলেছেন: টেস্ট

৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আর্মস্ট্রং সাহেব যেদিন চাদে নামেন,সেদিন আমার বয়স ছিল তের দিন

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫৪

শাহ আজিজ বলেছেন: হা হা হা :P

৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪৬

নয়ন বিন বাহার বলেছেন: পৃথিবীর অনেক বড় বড় সমস্যা আছে। আমার মনে হয়, মঙ্গল বিজয়ের চেয়ে এই সমস্যাগুলো সমাধান খুবই জরুরী।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫৮

শাহ আজিজ বলেছেন: আসলে সব্ দিক একসাথে চালিয়ে নিলে কোথাও বাধাগ্রস্থ হবার সম্ভাবনা থাকেনা । একটি নতুন আবাসনের চিন্তা এখন থেকে না করলে হাতে সময় থাকবে না । আমেরিকান আর আমাদের চিন্তাভাবনার তফাত এখানেই আর এজন্যই ওরা এগিয়ে । একটু গভীর ভাবে ভাবুন ।

৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৮

নয়ন বিন বাহার বলেছেন: পৃথিবীতে সম্পদ, আবাসনের কোন সমস্যা নেই। সমস্যা সুষম বন্টনের।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩৪

শাহ আজিজ বলেছেন: তাই বলে গবেষণা বন্ধ থাকবে ? সুষম বণ্টন কখনো হয়নি , হবেওনা ।

১০| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৩৫

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: আজীজ ভাই,
আপনি মঙ্গলে গিয়া, ছবি সহ পোষ্ট দিবেন- এই আশা করি।
এখন নাসার প্রবলেম- তারা কবে সাধারন মানুষ লেওয়া শুরু করব।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৪৯

শাহ আজিজ বলেছেন: ২০১৭ তে পরিকল্পনা ছিল মানুষ পাঠাবে , কেন বাতিল হল জানিনা। ২০৩৩ সালের জন্য শিশুদের তৈরি শুরু করেছে আবার । আমি ওভার এজ -------------------------

১১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

আধুনিক বিজ্ঞান ও শিল্প বিপ্লবের বয়স মাত্র ২০০-৩০০ বছরের মত। আগামী দুশো বছরের ভেতর বিজ্ঞান ও যান্ত্রিক উন্নতি অনেক উন্নত পর্যায়ে পৌছাবে, হাজার বছরে অসীম পর্যায়ে
মানুষ নিজেরা ক্ষতি না করলে পৃথিবী আরো ৪ বিলিয়ন বছর টিকে থাকার সম্ভাবনা। সুর্য নিভে না যাওয়া পর্যন্ত।
সুর্য নেভার আগেই মানবকুলকে টিকিয়ে রাখার জন্য ভিন্ন গ্রহে বা ভিন্ন তারকা মন্ডলে রাখতেই হবে। সে কারনেই এত ব্যায়বহুল অভিযান।

নাসার ইন্টার স্টেলার অভিযান নিয়ে আমার একটা পুরোনো লেখা পড়ে দেখতে পারেন। কমেন্টের জবাব সহ পড়বেন।
পড়ুন -
অসীমের সন্ধানে

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১০

শাহ আজিজ বলেছেন: পড়বো , ধন্যবাদ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.