নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আড্ডা - সাপ্তাহিক ছুটি ৩ দিন , গুজব না তো ??

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:০০

একজন আমেরিকান ধনী লোক বলছিলেন কাজে কামে এখন ৩ দিন ছুটি করতে হবে । চীনের পত্রিকাতেও একই আওয়াজ পেলাম । শেষ বিকেলে পিঠা খাচ্ছি আর পাশের বস্তিবাসি মহিলার কথা শুনছি সেই একই ৩ দিনের ছুটি । বেশ তো তা কবে হবে সেই ছুটি । বৃহস্পতি , শুক্র আর শনি । একটু আগে খুব খবরের কাগজ ঘাঁটলাম কিন্তু নাহ তেমন কিছু পেলাম না । একজন বস্তিবাসি দিনমজুর যদি একথা বলতে পারে তাহলে ব্যাপারটা ফেলার মত নয় । অবশেষে শরনাপন্ন হচ্ছি আড্ডার ব্লগারদের কাছে । কিছু জানেন আপনারা ? থাকলে আলাপ টানুন আর এর সুবিধা অসুবিধা নিয়ে আলাপ শুরু করুন ।

ধন্য বাদ ।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:১৩

নাহল তরকারি বলেছেন: আমি তো ফেসবুক, পেপার পত্রিকাতে কিছু দেখলাম না।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:১৭

শাহ আজিজ বলেছেন: কি জানি সেটাই বড় প্রশ্ন । আমেরিকা আর চীনের ব্যাপারটা আমি কনফার্ম করলাম । আজকে তো অশিক্ষিত এক কর্মজীবী মহিলার মুখে শুনে অবাক ।

২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:২৯

কামাল১৮ বলেছেন: খরচ কমানোর জন্য করতে পারে।খারাপ হবে না।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৩৪

শাহ আজিজ বলেছেন: হুম জানাটা জরুরি । যেসব রাষ্ট্রে উৎপাদন কম হয় তারা কি করবে ।

৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আসলে কাজের মত কাজ করলে সাপ্তাহে দুইদিন কাজ করলেই যথেষ্ট।

আমেরিকাতে কি একটা গবেষণা জানি করছিলো যেখানে দেখা গেছে সপ্তাহে তিন দিন ছুটি থাকলে কাজের আউকাম অনেক ভালো হয়। অবশ্য এটা নির্ভর করবে কাজের ধরণের উপর।

ভবিষ্যতে সাপ্তাহে তিনদিন ছুটি হতে পারে, মানুষের ব্যক্তিগত অনেক কাজ থাকে।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:১৬

শাহ আজিজ বলেছেন: উৎপাদন বেড়েছে যন্ত্র প্রকৌশল এর গুনে । এখন মানুষকে ছুটি দিয়ে আরাম দিতে চাইছে মনে হয় । হ্যা মানুষের সময় দরকার বিবিধ বিষয়ে ।

৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০৭

শেরজা তপন বলেছেন: একেবারে সাতদিনের ছুটি দিলে মন্দ হয় না!
সাতদিন কাজ সাতদিন ছুটি - কিন্তু আপনার এতে কি লাভ?

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

শাহ আজিজ বলেছেন: আমার অখণ্ড ছুটি শেষ হতে চলেছে খুব শীঘ্রই । :P

৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:১৮

কলাবাগান১ বলেছেন: 1979 PIA advertisement

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২০

শাহ আজিজ বলেছেন: অ্যাড টা বোঝা গেলো না ফন্ট ছোট হওয়ার কারনে ।

৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:



অফিসের লোকজনের বেলায়, সবাই যদি ৮ ঘন্টা করে সঠিক মতো কাজ করে, ৩ দিন ছুটি দিলে অসুবিধা হবে না।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২১

শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , ভাল কথা বলেছেন । তাহলে কি কর্মঘণ্টা বাড়বে ?

৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৩৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এগুলো সরকারী। বেসরকারী বা প্রাইভেট পারেনা শুক্রবারেও খোলা রাখতে।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২৪

শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , তাইতো ।

৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:৪২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




সরকারী পর্যায়ে ফলাও করে বলা হয় সরকারী সিন্ধান্ত হবে গনমুখী ও তা হবে তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের চাওয়া
পাওয়া ও ভাবনার আলোকে। বস্তিবাসী মানুষ জনদের চেয়ে তৃণ মুলের জনগুষ্টি আর কে আছে। তাদের কথাকেই
তো গুরুত্ব দিতে হবে সর্বাজ্ঞে । এটা গুজব হলেও সু গুজবে পরিনত হতে পারে এবং ব্যক্তিগত পর্যায় থেকে শুরু
করে সমাজ দেশ ও জাতি উপকৃত হতে পারে ।

পোষ্টটির কথাগুলি বেশ ছোট আকরের হলেও পোষ্টটি কিন্তু ওজনে বেশ ভারী ।
সপ্তাহে ৪ দিন কাজ ও ত দিন ছুটির ব্যবস্থা করা যায় আনায়াসে । দিনে ৮ ঘন্টা করে সপ্তাহে ৫দিন করে কাজ
করলে সপ্তাহে কর্মঘন্টা হয় ৪০ ঘন্টা । এখন কর্ম ঘন্টাকে রিজিড না করে নমনীয় কর্ম ঘন্টা তথা Flexible
work hour করে দিয়ে তাকে সপ্তাহের যে কোন দিন ১০ ঘন্টা করে নীজ নীজ সুবিধা আনুযায়ী ৪ দিন কাজ
করার বিধান রাখা যেতে পারে কিংবা কর্মচারীদের (সকল এমপ্লয়ী) জন্য অবশ্য পালনীয় সাপ্তাহিক কিংবা
মাসিক work rota কর্মসুচী তৈরী করে তাদের হাতে ধরিয়ে দিলে এমপ্লয়ীগন সপ্তাহে ৪ দিন নিয়োগকারীর
সুবিধামত সময়ে কাজ করতে বাধ্য হবে । তবে work rota প্রনয়নের সময় কর্মচারী ও HRবিভাগের /সুপার
ভাইজারের সাথে আলাপ আলোচনা করে নিতে পারে ।

সাম্প্রতিক বছরগুলিতে নমনীয় কাজের সময় ক্রমবর্ধমানহারে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে পৃথিবীর সর্বত্রই । কারণ
কর্মচারীরা কর্ম-জীবনের ভারসাম্যের সন্ধান করে এবং নিয়োগকর্তারা শীর্ষ প্রতিভাকে আকর্ষণ এবং ধরে রাখার
চেষ্টা করেন। যাহোক, এই পদ্ধতির সুবিধা এবং অসুবিধাও রয়েছে যা এটি বাস্তবায়নের আগে বিবেচনা করা
প্রয়োজন। প্রথমেই আসা যাক নমনীয় কাজের সময়গুলির ( working hours) এর সুবিধাবলীর কথায় ।

নমনীয় কাজের ঘন্টার সুবিধা
১) বর্ধিত উৎপাদনশীলতা
নমনীয় কাজের সময়গুলি কর্মীদের তাদের সর্বাধিক উৎপাদনশীল সময়ে কাজ করার অনুমতি দিয়ে উৎপাদন
শীলতা বাড়াতে সহায়তা করতে পারে। এর অর্থ হতে পারে যে তারা দিনের আগে বা পরে কাজ করতে পারে, বা
সম্পূর্ণ আলাদা অবস্থান থেকে। ফলস্বরূপ, তারা আরও দক্ষতার সাথে এবং কার্যকরভাবে কাজগুলি সম্পূর্ণ করতে
সক্ষম হতে পারে।

২) উন্নত কর্ম-জীবনের ভারসাম্য
নমনীয় কাজের সময় কর্মীদের তাদের কাজ এবং ব্যক্তিগত জীবনে আরও ভাল ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য
করতে পারে। এটি তাদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী হতে পারে যাদের পারিবারিক দায়িত্ব রয়েছে, কারণ এটি
তাদের কর্মজীবনের আকাঙ্খাকে বিসর্জন না করে তাদের প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে দেয়।

৩)উচ্চ কর্মচারী সন্তুষ্টি এবং প্রেরণা
নমনীয় কাজের সময় দেওয়ার মাধ্যমে, নিয়োগকর্তারা তাদের কর্মীদের দেখাতে পারেন যে তারা তাদের ব্যক্তিগত
জীবনকে মূল্য দেয় এবং তাদের মঙ্গলকে সমর্থন করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এটি কাজের সন্তুষ্টি এবং অনুপ্রেরণার
উচ্চ স্তরের দিকে নিয়ে যেতে পারে, যার ফলস্বরূপ উত্পাদনশীলতা এবং উন্নত কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে পারে।

৪) অনুপস্থিতি এবং টার্নওভার হ্রাস
নমনীয় কাজের সময় অনুপস্থিতি এবং টার্নওভারের হার কমাতে সাহায্য করতে পারে। কর্মচারীরা যখন তাদের
কাজ এবং ব্যক্তিগত দায়িত্বগুলি আরও কার্যকরভাবে পরিচালনা করতে সক্ষম হয়, তখন তাদের ছুটি বা চাকরি
ছেড়ে দেওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।

৫)উন্নত নিয়োগ এবং প্রতিভা ধরে রাখা
নমনীয় কাজের সময় সম্ভাব্য কর্মীদের জন্য একটি প্রধান বিক্রয় পয়েন্ট হতে পারে। যে নিয়োগকর্তারা নমনীয়
কাজের ব্যবস্থা অফার করেন তারা শীর্ষ প্রতিভাকে আকর্ষণ করা এবং ধরে রাখা সহজ হতে পারে, বিশেষ করে
এমন শিল্পে যেখানে দক্ষ কর্মীদের জন্য প্রতিযোগিতা বেশি।

৬) কর্মচারী ও এবং সুপারভাইজারদের মধ্যে উন্নত সম্পর্ক
নমনীয় কাজের সময় কর্মজারী এবং তাদের সুপারভাইজারদের মধ্যে সম্পর্ক উন্নত করতে পারে। যখন কর্মচারী
দের তাদের সময়সূচীর উপর আরও নিয়ন্ত্রণ থাকে, তখন তারা আরও মূল্যবান এবং সম্মানিত বোধ করতে পারে,
যা আরও ভাল যোগাযোগ, সহযোগিতা এবং সামগ্রিক কাজের সন্তুষ্টির দিকে পরিচালিত করতে পারে।

নমনীয় কাজের ঘন্টার অসুবিধা
১) কর্মীদের পরিচালনা ও তত্ত্বাবধানে অসুবিধা
নমনীয় ঘন্টা কাজ করে এমন কর্মীদের পরিচালনা এবং তত্ত্বাবধান করা চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। কর্মীরা কার্যকরভাবে
কাজ করছে এবং যোগাযোগের লাইন খোলা আছে তা নিশ্চিত করতে নিয়োগকর্তাদের নতুন প্রযুক্তি বা কৌশলগুলি
বিনিয়োগ করতে হতে পারে।

২) হ্রাসকৃত সহযোগিতা এবং যোগাযোগের ভঙ্গুরতা আনতে পারে
নমনীয় কাজের সময় দলের সদস্যদের মধ্যে মুখোমুখি মিথস্ক্রিয়া এবং সহযোগিতার সুযোগ কমাতে পারে। এটি
যোগাযোগের ভাঙ্গন এবং ভুল বোঝাবুঝির দিকে পরিচালিত করতে পারে, যা নেতিবাচকভাবে উত্পাদনশীলতা
এবং দলগত কাজকে প্রভাবিত করতে পারে।

৩) শ্রমঘন্টা নষ্ট এবং অতি কাজের ঝুঁকি বৃদ্ধি
নমনীয় কাজের সময় বার্নআউট এবং অতিরিক্ত কাজের ঝুঁকি বাড়াতে পারে, কারণ কর্মীরা দীর্ঘ সময় ধরে কাজ
করার চাপ অনুভব করতে পারে বা স্বাভাবিক ব্যবসায়িক সময়ের বাইরে উপলব্ধ থাকতে পারে।

৪) কর্ম-জীবনের সীমানা বজায় রাখতে অসুবিধা
নমনীয় কাজের সময় কর্মীদের জন্য স্বাস্থ্যকর কর্ম-জীবনের ভারসাম্য বজায় রাখা কঠিন করে তুলতে পারে।
স্পষ্ট সীমানা ছাড়া, তারা কাজ থেকে স্যুইচ অফ করা এবং প্রযুক্তি থেকে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা কঠিন বলে
মনে করতে পারে।

৬) কাজের নিরাপত্তা এবং সুবিধা হ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা
নিয়োগকর্তারা নমনীয় ঘন্টা কাজ করে এমন কর্মচারীদের একই স্তরের কাজের নিরাপত্তা এবং সুবিধা প্রদানের
প্রতি কম ঝোঁক থাকতে পারে। এটি কর্মীদের জন্য তাদের ভবিষ্যতের জন্য পরিকল্পনা করা এবং দীর্ঘমেয়াদী
ক্যারিয়ারের সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন করে তুলতে পারে।


নমনীয় কাজের ঘন্টার সুবিধা এবং অসুবিধা উভয়ই রয়েছে। এই কারণগুলিকে ওজন করে এবং একটি কৌশল
তৈরি করে সেগুলিকে মোকাবেলা করে, নিয়োগকর্তারা Human Resource ( HR ) teamকে উপযুক্ত করে
ডেলে সাজিয়ে তুলে আরও উত্পাদনশীল, নিযুক্তি এবং সন্তুষ্ট কর্মীবাহিনী তৈরি করতে পারেন। এর জন্য সরকারী
ও বেসরকারী সকল স্তরেই উপযৃক্ত কর্মপন্থা নির্ধারন করে দেশে প্রত্যের জন্য পর্যায়ক্রমে ৪ দিন কর্মদিবস ও
৩ দিনের সাপ্তাহিক ছুটি কার্যকর করতে পারেন । এটা শুধু কথার কথা নয় পৃথিবির অনেক দেশেই এভাবে
কর্মক্ষেত্রে সাপ্তাহিক কর্মদিবস ও ছুটি ভোগের সুযোগ দিচ্ছে ।
আমাদের দেশেও এটা করা সম্ভব । যদি সকলের সদিচ্ছা থাকে । সকলের সাথে আলাপ আলোচনা করে
সঠিক কর্মপন্থা নির্ণয় খুব একটা কঠিন কর্ম নয় ।

মুল্যবান পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ

নিরন্তর শুভেচ্ছা রইল

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২৬

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ বিস্তারিত লেখার জন্য , ডঃ আলী ।

৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:২২

হাসান রাজু বলেছেন: ২০০৬ সাল থেকে চাকরি করি। ৪ টা কোম্পানিতে কাজ করেছি। এখনো করছি। কোথাও শনিবার ছুটি পাইনি। আমি সপ্তাহে একদিন ছুটি ভোগ করি।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮

শাহ আজিজ বলেছেন: এই যে অতিরিক্ত খাটিয়ে নিচ্ছে তারজন্য পে করেনা কিন্তু ।

১০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:২৬

হাসান রাজু বলেছেন: অভিজ্ঞতা থেকে বলি,
৯-১২ টা পর্যন্ত যে পরিমান কাজ হয়। বাকি দিনে এর ১০ ভাগের ১ ভাগ ও কাজ হয় না।
৩/৪ দিন ছুটি কাটিয়ে আসার পর কাজে মন বসে না। অন্তত আরও ১/২ দিন লাগে কাজে মনোনিবেশ করতে।
সপ্তাহে ২ দিন ছুটিই স্ট্যান্ডার্ড ।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৭

শাহ আজিজ বলেছেন: আমার তো মনে হয় ২ দিন ছুটি যথেষ্ট । কিন্তু পশ্চিমে যান্ত্রিক সভ্যতায় উৎপাদন বেশী হওয়ার ফলে উদ্বৃত্ত থেকে যাচ্ছে ফলে কর্ম দিন কমাও এবং শ্রমিককে তার পে করার পরে লস হচ্ছে না । করোনার সময় থেকে ওয়ার্ক ফ্রম হোম এখনো চালু আছে । বাংলাদেশি একজন আমেরিকা থেকে এখনো ঘরে বসে গুগলের কাজ করে । কিন্তু পাশাপাশি কর্মীর বিনোদনের ব্যাপারও আছে ।

১১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১৯

বিজন রয় বলেছেন: আপনি প্রতিদিন পিঠা খান নাকি?

৩ দিন ছুটির ব্যাপারে আমি কিছু শুনিনি।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:২৬

শাহ আজিজ বলেছেন: হ্যা প্রতিদিন খাই । শীত গেলে আর খাওয়া হবে না ।

১২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: ছুটির দরকার আছে।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮

শাহ আজিজ বলেছেন: হুম ।

১৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:২৬

কলাবাগান১ বলেছেন: বিজ্ঞাপন এর ছবি টাই মুখ্য... ছবিটা ১৯৭৯ সনের আমেরিকার টুইন টাওয়ার এর পিআইএ বিমান এর ছায়া মনে হচ্ছে টুইন টাওয়ার কে ফুড়ে বের হচ্ছে যেটা হয়েছিল ২০০১ সনের সেপটেম্বর ১১ এর সময়।

২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২৭

শাহ আজিজ বলেছেন: ও আচ্ছা । প্রথমে বুঝিনি ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.