নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দীর্ঘ ৫বছর যাবত টিউশনি করার সুবাদে অনেক এক্সপেরিয়েন্স হইল। কিছু কিছু অভিভাবক রূপী অমানুষ আছে যাদের কাছে কাজের বুয়া আর টিউটর এর কোন দাম নাই। কাজের বুয়ার সাথে যদি কন্টাক্ট হয় যে প্রতিদিন ঘর মোছা, থালা বাসন ধোয়া, কাপড় ধোয়ার বিনিময়ে মাসে এক হাজার টাকা দিবে, তখন ঐ অমানুষ গুলার টার্গেট থাকে কিভাবে এই এক হাজার টাকা উশুল করা যায়!! প্রতিদিন অহেতুক ঘর মোছাবে, ধোয়া কাপড় আবার ধুইতে দিবে। যদি ধোয়ার মত কাপড় নাও থাকে,তাইলে বলবে, তুমি তো আজ কাপড় ধোও নাই, এর বিনিময়ে আজ আমার মাছ মাংস গুলা কেটে দাও, রুটি গুলা বেলে দাও।
টিউটর এর বেলায়ও একই। প্রতিদিন ২ঘন্টা পড়াইতেই হবে! যদি একদিন দেড় ঘন্টা পড়াই, আধা ঘন্টা কেন পড়াই নাই তার জবাবদিহি করতে হবে। যদি বলি পড়ানোর তেমন কিছু বাকি ছিল না। বলবে, তো কি হইছে? পড়ানোর কিছু থাকলে অংক গুলা নোট করে দিলেও তো পার! যদি ১দিন না যাই, জবাবদিহি করতে হবে কেন যাই না। হুকুম আসবে শুক্রবার এসে ঐ ১দিন পুষিয়ে দেয়ার জন্য। আর স্টুডেন্ট যদি খারাপ রেজাল্ট করে তাহলে তো আর কথাই নাই!!
২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৯
নীলতিমি বলেছেন: খারাপ স্টুডেন্ট যে পাই না তা না। তবে সেজন্য তারা স্টুডেন্টকেই প্যাদানী দিতো।
৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪৭
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: সবক্ষেত্রে এমনটা ঘটেনা।অল্পবিদ্যা ভয়ংকর টাইপ কিছু মানুষ সমাজে আছেই আপনি হয়ত তাদের মুখোমুখি হয়েছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৭
নীলতিমি বলেছেন: খারাপ অভিজ্ঞতা হয়েছে বলতে হবে।
ছাত্রাবস্থায় আমিও প্রায় চার'বছর পড়িয়েছিলাম। খুব ভালো ব্যবহার পেয়েছি সবখানেই। টাকা পয়সাও।
কোথাও নিজের ছেলে, নিকট আত্মীয় কিংবা ছোট ভাই - এভাবেই ট্রিট করতো। আর আদর যত্নেরও কমতি ছিলো না।
এদের মধ্যে দু'জনের ফ্যামিলি খারাপ আবহাওয়া, যেমন ঝড়-বৃষ্টির সময় ভার্সিটির হলে গাড়ি পাঠায় দিতো নিয়ে যাবার জন্য।