নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অব্যক্ত ধ্বনি

আল-শাহ্‌রিয়ার

গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।

আল-শাহ্‌রিয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

পশ্চিমা যুব সমাজের কাছে ইরানের সর্বোচ্চ নেতার ঐতিহাসিক চিঠি

১৩ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০৯

হ্যাঁ আমি প্রায় ৩ মাস পর লেখাটি পড়লাম এরপর আপনাদের কাছে শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারলাম না। যদিও লেখাটি একটু বড় তবুও পড়ার অনুরোধ করছি। কেননা এই লেখাটি আপনাকে ভবিষ্যতে ভ্রান্ত ধারনা থেকে মুক্তি পেতে সহায়ক হবে বলে আশা করি।

এখানে তাঁর ওই ঐতিহাসিক বাণীর পূর্ণাঙ্গ বিবরণ দেয়া হলো:

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
ফ্রান্সের সাম্প্রতিক কিছু ঘটনা ও পশ্চিমের আরো কয়েকটি দেশের অনুরূপ ঘটনার কারণে তোমাদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তোমাদের (তরুণদেরকে) সম্বোধন করে আমার কথা বলার কারণ এটা নয় যে, আমি তোমাদের বাবা-মাকে আমি উপেক্ষা করছি, বরং এর কারণ এটা যে তোমাদের জাতি ও দেশের ভবিষ্যতকে তোমাদের হাতে দেখতে পাচ্ছি এবং তোমাদের মধ্যে সত্যানুসন্ধানের অনুভূতিকে তীব্রতর ও বেশি সচেতন দেখতে পেয়েছি।
তোমাদের রাজনীতিবিদ ও সরকারের নেতাদের সম্বোধন করেও আমি লিখছি না, কারণ আমি বিশ্বাস করি তারা সচেতনভাবেই রাজনীতির পথকে ন্যায় ও সত্যের পথ থেকে আলাদা করে রেখেছেন।
তোমাদের সঙ্গে আমি ইসলাম নিয়ে কথা বলতে চাই, বিশেষ করে, তোমাদের কাছে ইসলামের নামে যে ছবি তুলে ধরা হয়, সেটা নিয়ে। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাবার পর থেকে গত প্রায় দুই দশক ধরে এই মহান ধর্মকে ভয়ঙ্কর শত্রুর আসনে বসানোর বহু চেষ্টা করা হয়েছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, মানুষের মনে ভয় ও ঘৃণার অনুভূতি উসকে দিয়ে ফায়দা হাসিল করার এক দীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে পশ্চিমা রাজনীতির ইতিহাসে। পশ্চিমের জাতিগুলোর কাছে নানা ধরনের যেসব আতঙ্ক প্রচার করা হয়েছে, তার ফিরিস্তিও আমি এখানে তুলে ধরতে চাই না। ইতিহাসের সাম্প্রতিক সমালোচনামূলক বিষয়গুলোর ওপর সংক্ষিপ্ত নজর বুলালেই তোমরা বুঝতে পারবে যে, নতুন করে যেসব ইতিহাস লেখা হচ্ছে তাতে অন্যান্য জাতি ও সংস্কৃতির সঙ্গে পশ্চিমা সরকারগুলোর কপট ও বলদর্পী আচরণের নিন্দা করা হয়েছে।
ইউরোপ ও আমেরিকার ইতিহাস দাসপ্রথার জন্য লজ্জিত, তার মাথা হেট হয়ে আছে ঔপনিবেশিক যুগের জন্য। যারা অশ্বেতাঙ্গ ও যারা খ্রিস্টান নয় তাদের ওপর অত্যাচারের জন্য লজ্জিত এই ইতিহাস। ক্যাথলিক ও প্রোটেস্ট্যান্টদের মাঝে ধর্মের নামে অথবা প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাতীয়তার নাম করে ঘটানো রক্তপাত নিয়ে তোমাদের গবেষক ও ইতিহাসবিদদের মাথা নত হয়ে আছে।
(লজ্জিত হওয়ার) এই ধারা প্রশংসার যোগ্য বিষয়। এ সংক্রান্ত দীর্ঘ ফিরিস্তির অংশ-বিশেষ পর্যালোচনা করে ইতিহাসের নিন্দা করাও আমার লক্ষ্য নয়। বরং আমি চাই তোমরা তোমাদের বুদ্ধিজীবীদের কাছে এ প্রশ্ন করো যে, কেনো পশ্চিমের জনগণের বিবেক জেগে উঠতে ও সচেতন হতে কয়েক দশক বা কয়েক’শ বছর সময় লাগে? কেনো গণ-বিবেক বা সামষ্টিক বিবেকের পুনর্বিবেচনা কেবল সুদূর অতীতের ক্ষেত্রেই প্রয়োগ করা হয়, কেনো তা বর্তমান যুগের বিষয়গুলো নিয়ে করা হয় না? কেনো ইসলামী চিন্তাধারা ও সংস্কৃতির সঙ্গে আচরণের পদ্ধতির মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর ব্যাপারে গণ-সচেতনতা সৃষ্টিতে বাধা দেয়া হচ্ছে?
তোমরা খুব ভালোভাবেই জানো যে ঐ সমস্ত অন্যায্য ফায়দা হাসিলের সাধারণ ভিত্তি ছিলো 'অন্যদের' অপমান করা এবং তাদের ব্যাপারে কাল্পনিক আতঙ্ক ও ঘৃণা ছড়ানো। এখন আমি চাই তোমরা নিজেদের প্রশ্ন করো, কেনো ঘৃণা ও আতঙ্ক ছড়িয়ে দেয়ার পুরনো কূটকৌশলটিকে নজিরবিহীনভাবে তীব্রতর কোরে ইসলাম ও মুসলমানদের টার্গেট করা হয়েছে?" কেনো দুনিয়ার ক্ষমতাশালীরা চায় যে ইসলামী চিন্তাধারা কোণঠাসা হয়ে যাক ও অক্ষম হয়ে পড়ুক? ইসলামের কোন্ ব্যাখ্যা ও মূল্যবোধগুলো পরাশক্তিগুলোর নানা পরিকল্পনার পথে বাধা এবং ইসলামের ভুল চিত্র তুলে ধরার মাধ্যমে কোন্ স্বার্থকে রক্ষা করা হয়? তাই আমার প্রথম অনুরোধ হল, ইসলামের চিত্রকে মলিন করার পেছনের সুদূরপ্রসারী লক্ষ্যগুলো সম্পর্কে পড়াশুনা ও গবেষণা করো।
আমার দ্বিতীয় অনুরোধ হলো, ইসলাম সম্পর্কে আগাম নানা রায় বা বাছ-বিচার (অনিরপেক্ষ মতামত) ও মিথ্যা প্রচারণার বন্যার-জবাবে তোমরা এই ধর্মটির সম্পর্কে সরাসরি জানার চেষ্টা করো। সুস্থ যুক্তিবাদী মনের দাবী এই যে, তোমাদেরকে তারা ভয় দেখিয়ে যা থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করছে তোমরা অন্তত সেটার প্রকৃতি ও ধরণ সম্পর্কে জানবে।
আমার ব্যাখ্যা কিংবা ইসলামের অন্য কোনো ব্যাখ্যা গ্রহণ করতেও আমি জোর করছি না। আমি যা বলতে চাই তা হলো, বর্তমান দুনিয়ায় ইসলামের মতো একটি শক্তিশালী ও প্রভাবশালী বাস্তবতার সঙ্গে পরিচয় বিদ্বেষ ও অশুভ লক্ষ্যের মাধ্যমে হতে দেবে না। (তাদের তথা সাম্রাজ্যবাদীদের) ভাড়া করা সন্ত্রাসীদেরকে ইসলামের প্রতিনিধি হিসেবে তুলে ধরার সুযোগ দিও না। ইসলামের প্রাথমিক ও মৌলিক উৎস থেকে ইসলামের জ্ঞান অর্জন করো। কুরআন ও মহান নবীর (সা.) জীবন থেকে ইসলাম সম্পর্কে তথ্য নাও।
আমি প্রশ্ন করতে চাই, তোমরা কি কখনো মুসলমানদের কুরআন সরাসরি পড়েছো? ইসলামের নবীর (সা.) শিক্ষা ও তাঁর মানবিক এবং নৈতিক শিক্ষাগুলো নিয়ে তোমরা কি কখনো গবেষণা করেছো? মিডিয়া ছাড়া অন্য কোনো উৎস থেকে তোমরা কখনো ইসলামের বাণী গ্রহণ করেছো ? তোমরা কি কখনো নিজেকে প্রশ্ন করে দেখেছো, কিভাবে ও কোন্ মূল্যবোধগুলোর ভিত্তিতে এই ইসলাম বহু শতাব্দী ধরে দুনিয়ার ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ বুদ্ধিবৃত্তিক ও বৈজ্ঞানিক সভ্যতাকে লালন করেছে এবং শ্রেষ্ঠ সব বিজ্ঞানী, পণ্ডিত ও চিন্তাবিদ গড়ে তুলেছে? আমি চাই, এইসব মানহানিকর ও পরিহাসমূলক প্রচারণা যেন বাস্তবতা ও তোমাদের মাঝে আবেগের বাঁধ তৈরি না করে ও নিরপেক্ষ বিচার-বিবেচনার সম্ভাবনাকে কেড়ে না নেয় তোমাদের কাছ থেকে।
বর্তমান যুগে যোগাযোগ-মাধ্যমগুলো ভৌগলিক সীমারেখাকে তুলে দিয়েছে। তাই এসব যেনো তোমাদেরকে মনগড়া চিন্তার গণ্ডীতে বন্দী করে না ফেলে। এটা ঠিক যে যেসব ফাঁক বা ব্যবধানগুলো গড়ে তোলা হয়েছে সেগুলোকে কেউই একা একা পূরণ করতে পারবে না, তবুও তোমরা প্রত্যেকেই নিজেকে ও আশপাশকে আলোকিত করার উদ্দেশ্যে ওইসব ফাঁকগুলোর ওপর চিন্তা ও ন্যায়বিচারের এক সেতুবন্ধন তৈরি করতে পারো। যদিও ইসলাম ও তোমাদের তরুণদের মাঝে সৃষ্ট এই পূর্বপরিকল্পিত চ্যালেঞ্জ একটি তিক্ত বিষয়, কিন্তু তা তোমাদের আগ্রহী ও অনুসন্ধিৎসু মনে নতুন কিছু প্রশ্নের জন্ম দিতে পারে। আর এসব প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা তোমাদের কাছে নতুন সত্য আবিষ্কারের সুবর্ণ সুযোগ এনে দেবে।
তাই, ইসলামের সঠিক, সত্য ও (আগাম নানা রায় বা বাছ-বিচারের প্রভাবমুক্ত) নিরপেক্ষ ধারণা অর্জনের এই সুযোগ ছেড়ে দিও না যাতে সত্যের প্রতি তোমাদের দায়িত্ববোধের কারণে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ইসলামের সঙ্গে পশ্চিমা দুনিয়ার যোগাযোগের এই যুগটির ইতিহাসকে আরো ক্লেশমুক্ত বিবেক ও কম অস্বস্তি নিয়ে লিখতে পারে।
সাইয়্যেদ আলী খামেনেয়ী
২১ জানুয়ারি, ২০১৫

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



পশ্চিমের ২য় শ্রেণীর ছাত্র ইরানের সর্বোচ্চ নেতা থেকে ভালো ধরণা রাখে!

১৩ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৫১

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: যেখানে পশ্চিমাদের নেতৃত্ব দানকারীদের এই অবস্থা সেখানে আর কি বা বলার থাকে, পড়ুন জানতে চেষ্টা করুন অহেতুক বিভ্রন্ত হয়ে কি লাভ?

যুক্তরাষ্ট্রকে একহাত দেখাল ইরান- প্রথম আলো
ইরান এবার এক খেল দেখাল। সম্ভাব্য পারমাণবিক চুক্তির বিষয়ে একদল মার্কিন রাজনীতিবিদের হুঁশিয়ারির পর তাঁদের নিজেদের দেশের সংবিধান ও আন্তর্জাতিক আইনের নিয়মনীতি স্মরণ করিয়ে দিয়েছে তেহরান।
টাইমস অব ইন্ডিয়া অনলাইনের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, সম্প্রতি ৪৭ জন রিপাবলিকান সিনেটরের এক খোলা চিঠির জবাব দিতে গিয়ে তাঁদের রীতিমতো একহাত নিয়েছে ইরান।
চিঠিটিতে ওই রিপাবলিকানরা বলেন, কংগ্রেসের অনুমোদন না নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে কোনো চুক্তি হলে তা হবে কেবল মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির মধ্যে একটি সমঝোতা মাত্র।
চিঠিতে লেখা হয়েছে, ‘পরবর্তী মার্কিন প্রেসিডেন্ট এ ধরনের একটি নির্বাহী চুক্তিকে কলমের এক খোঁচায়ই বাতিল করে দিতে পারেন। ভবিষ্যতে কংগ্রেস চুক্তির যেকোনো শর্তকে যেকোনো সময় পরিবর্তন করতে পারবে।’
রিপাবলিকান সিনেটরদের ওই খোলা চিঠির কড়া সমালোচনা করেছে ইরান। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ জাভেদ জারিফ বলেছেন, রিপাবলিকানদের ওই চিঠি প্রচারণার একটা কৌশলমাত্র।
মার্কিন সিনেটররা প্রায়ই নিজেদের আন্তর্জাতিক ও পররাষ্ট্র বিষয়ে বিশেষজ্ঞ মনে করে গর্বে মাটিতে পা ফেলেন না। কিন্তু এবার তাঁদের মাটিতে নামিয়ে এনেছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ছাত্র ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জারিফ।
৪৭ জন রিপাবলিকান সিনেটরের উদ্দেশে জারিফ বলেছেন, তাঁরা আন্তর্জাতিক আইন তো বোঝেন-ই না, নিজেদের সংবিধান সম্পর্কেও তাঁদের পুরোপুরি ধারণা নেই।
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘বিশ্বটা কেবল যুক্তরাষ্ট্র নয়। আন্তরাষ্ট্রীয় সম্পর্ক পরিচালিত হয় আন্তর্জাতিক আইনে, যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ আইনে নয়। চিঠির লেখকেরা সম্ভবত পুরোপুরি জানেন না যে, আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে রাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করে তার সরকার। পররাষ্ট্র-সংক্রান্ত বিষয় পরিচালনার দায়িত্ব ওই সরকারেরই। অন্যান্য রাষ্ট্রের সঙ্গে মিলে তারা যে দায়দায়িত্ব নেবে, সেগুলোর পূরণ করার ভারও সরকারগুলোর। এখানে তারা নিজ দায়িত্ব পালন করুক বা না করুক, আন্তর্জাতিক বিষয়াদির বেলায় অভ্যন্তরীণ আইন কোনো কাজে আসবে না।’
রাষ্ট্রের মধ্যকার কোনো চুক্তি সরকারের মানার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক আইনের বাধ্যবাধকতার কথাও ওই সিনেটরদের মনে করিয়ে দেন জারিফ। তিনি বলেন, ‘লেখকদের আমি জানাতে চাই, পরবর্তী মার্কিন প্রশাসন যদি কলমের এক খোঁচায় কোনো চুক্তিকে বাতিল করে, তবে তা হবে আন্তর্জাতিক আইনের চরম লঙ্ঘন।’
সম্ভাব্য চুক্তিটি কেবল যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যকার কোনো চুক্তি হবে না বলেও উল্লেখ করেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। কারণ যুক্তরাষ্ট্রসহ ছয় বিশ্বশক্তি তেহরানের পারমাণবিক কর্মসূচির বিষয়ে ইরানের সঙ্গে একটি চুক্তি করার চেষ্টা চালাচ্ছে।
চুক্তিটির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা নিশ্চিত হতে চায় যে—ইরান কোনো পারমাণবিক অস্ত্র বানাতে পারবে না।
চুক্তিটির বিরোধিতা করছে রিপাবলিকানরা। এ ব্যাপারে তারা ইসরায়েলের সঙ্গে সুর মিলিয়েছে।
গত সপ্তাহে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু মার্কিন কংগ্রেসে ভাষণ দেন। এতে ইরানের সঙ্গে সম্ভাব্য চুক্তির তীব্র বিরোধিতা করেন তিনি। তাঁর দাবি, চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হলে ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির পথ আরও সুগম হবে।
ইরানের সঙ্গে চুক্তির ব্যাপারে কংগ্রেসের অনুমোদন নেওয়ার পক্ষে রিপাবলিকানদের পাশাপাশি ওবামার দল ডেমোক্রেটিক পার্টির কিছু নেতাও দীর্ঘদিন ধরে সরব। তবে হোয়াইট হাউস বলে আসছে, এ ধরনের চুক্তির জন্য আইনপ্রণেতাদের অনুমোদনের কোনো দরকার নেই।
পরমাণু প্রকল্পের উদ্দেশ্য শান্তিপূর্ণ বলে শুরু থেকেই দাবি করে আসছে ইরান। এই দাবি নাকচ করে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা বলছে, বোমা বানানোই তেহরানের উদ্দেশ্য।

২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:২৮

দধীচি বলেছেন: সুন্দর বক্তব্য

৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৭

বেকার যুবক বলেছেন: অসাধারণ।

ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.