নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অব্যক্ত ধ্বনি

আল-শাহ্‌রিয়ার

গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।

আল-শাহ্‌রিয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলাম বিরোধী রিট বাতিল হল আদালাতের রায়ে।

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৫৮

আলহামদুলিল্লাহ রাষ্ট্র ধর্ম হিসেবে ইসলামকে চ্যালেঞ্জ করে দায়ের
করা রিট মহামান্য আদালত সরাসরি খারিজ করে দিয়েছে।
সুতারাং রাষ্ট্র ধর্ম হিসেবে ইসলামই বহাল থাকছে।
ধন্যবাদ সঠিক সময়ে সঠিক রায়ের মাধ্যমে ২৮ বছরের অমীমাংসিত
বিষয়টিকে সুন্দরভাবে নিষ্পত্তি করায়।

রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম ছিল আছে থাকবে ইনশাল্লাহ।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০১

বিজন রয় বলেছেন: যাক, সংঘর্ষ এড়ানো গেল।
তা এটি কি আপনাদের আন্দোলনের ফসল না সরকারের কৌশল?

তা আওয়ামীলীগ সরকারের উপর খুশি হয়েছেন তো?
পরের বার আওয়ামীলীগকে ভোট দিবেন তো?

২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আদালাতের রায়ে!!

একটা সত্য কথা কই। খাঁটি সইত্য কথা। আদালত সম্পুর্ণতই স্বাধীন ও নিরপেক্ষ। তাদের রায়ে সরকারের কোনই এখতিয়ার/প্রভাব নাই।

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: আদালত অবশ্যই সরকারের নির্দেশনা অনুসরন করেছে। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশে ইসলামই ফাউন্ডেশান প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। সুতরাং আওয়ামীলীগ সরকারের অধিকাংশ ইসলামের বিপক্ষে নয় তবে ইনু বা মেননদের কথা আলাদা, যেমনটি ছিল লতিফ সিদ্দিকি।
আর ভাষার জন্য যে জাতি প্রান দিতে পারে তারা ধর্মের জন্য অবশ্যই আরও বড় কিছু করে ফেলতে পারে।

৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০৫

বিজন রয় বলেছেন: @ লেখক.....এই আদালত গতকাল পর্যন্ত আপনার নিকট ছিল সরকারের দালাল।

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১০

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: আপনি কি মনে করেন সরকারের না চাইলে আদালত একই রায় দিত?

৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫

বিজন রয় বলেছেন: অবশ্যই সরকার চেয়েছে।

সেই জন্যই আপনাকে আমার প্রশ্ন।

আমি প্রথম থেকেই বলে এসেছি এদেশে আর কোন সরকার রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করবে না। তাই এটা আর বাতিল হবে না। অনেকের পোস্টে আমার ওই মন্তব্য পাবেন।

কিন্তু আপনি তো সরকারকে প্রচন্ড ঘৃণা করেন, সেজন্য জানতে চেয়েছি এজন্য কি সরকারের প্রতি আপনার একটু হলেও সুদৃষ্টি পড়বে কিনা।

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:২০

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: ভাই পাপকে ঘৃণা করতে শিখেছি পাপিকে নয়। ভাল সব কিছুর প্রতি সমর্থন থাকবে সব সময়। সরকারের সবাই খারাপ নয়। তবে অনেকে অন্যায় প্রভাব খাটিয়ে সরকারকে অপরাধী বানিয়ে ছাড়ে।

৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:২৩

বিজন রয় বলেছেন: আপনার উত্তরে আমি খুবই খুশি। ভাল লাগল।
ধন্যবাদ।

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩১

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: মহান আল্লাহ্‌ বলেছেন ভাল কাজের জন্য পুরস্কার আর মন্দ কাজের জন্য শাস্তি রয়েছে। সুতরাং যেই ভাল কাজ করবে তাকে সমর্থন করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।

৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:২৯

মু. মিজানুর রহমান মিজান (এম. আর. এম.) বলেছেন: আলহামদুলিললাহ

৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৬

তট রেখা বলেছেন: আলহামদুলিললাহ

৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বহাল থাকায় কি কি সুফল পাইতে পারি বলবেন কি?

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:০৩

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: সুখে শান্তিতে বসবাস করিতে পারিবেন, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হইতে রক্ষা পাইবেন, সরকারি সুবিধার ক্ষেত্রে পূর্বের কোটাগুলো বহাল থাকিবে। প্রত্যেকে নিজ নিজ ধর্ম সঠিক ভাবে পালনে সমার্থ হইবে। সুশাসন প্রতিষ্ঠা পাইবে। গণতন্ত্রের জয় হইবে। সকলের জন্য সমান অধিকার প্রতিষ্ঠিত হইবে। অন্যায়কারী কঠোর সাজার ভয়ে অপরাধ ছাড়িয়া দিবে। তনুদের আর ধর্ষিত হইয়া হত্যার স্বীকার হইতে হইবেনা। সকলের মধ্যে দেশ প্রেম জাগ্রত হইবে, সুদ, ঘুষ, দুর্নীতি বন্ধ হইয়া যাইবে।

৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২

মোঃ সাকিব বলেছেন: রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ছিল, আছে, ইনশাআল্লাহ থাকবে। পবিত্র ইসলাম এমন একটি ধর্ম যাহা মানুষের কল্যাণ এবং অধীকার ১০০% নিশ্চ্যিৎ করে। লক্ষ কোটি দিক নির্দেশনা ও উধাহরণের মধ্যে থেকে ছোট্ট একটি উধাহরণ দিয়ে বলা যায যেমন, ইসলামের হকুম আহকামে বলা হয়েছে "তোমার পাড়া প্রতিবেশীরা খেয়েছে কিনা খবর নিয়ে নিজের খাবার গ্রহন কর" অর্থাৎ তাদের কেউ যদি না খেয়ে থাকে তাকে তোমার নিজের খাবর থেকে সরবরাহ কর। এখানে পাড়া প্রতিবেশী বলা হয়েছে, কোন্ ধর্ম বিশ্বাসী উল্লেখ করা হয় নাই সূতরাং বিজ্ঞ আলেম ওলামার কাছে জিজ্ঞাসা করুন পাড়া প্রতিবেশী বেদ্বীন হলেও তার জন্য একই হকুম, সে বা তারা মুসলমান নয় বলে উপেক্ষা করা যাবেনা। যাবতীয় পাপাচর, অন্যায় অত্যাচার, জুলম নর্যিাতন, মানুষ তো বটেই অন্য যেই কোনো প্রাণীর অধীকার হনন ইত্যাদির বিরোদ্ধে ইসলাম জেহাদ ঘোষনা করে। এখানে "জেহাদ" বলতে কামানের গোলা, তলোয়ারের আঘাত নয় বরং বুঝায় যে, সরল পথে নিয়ে আসা, প্রতিবাদ করা, প্রতিরোধ করা, এমনকি অন্যায়কে ঘৃনা করার নামও জেহাদ। বলা যাইতে পারে দেশের হক্কানী শ্রদ্ধেয় আলেম ওলামাদের ব্যর্থতা রয়েছে, তারা পবিত্র কোরান হাদিসের বাণী সর্বস্তরের মানুষের কাছে সঠিক ভাবে পৌঁছাইতে সক্ষম হন নাই, অপরদিকে রয়েছে শত শত দুনিয়া লোভী, চক্রান্তকারী, ফেতনাবাজ এবং ইসলাম বিদ্ধেশী মানুষ গুলি। তারা পবিত্র ইসলামকে বিতর্কীত করার জন্য হাজারও কৌশল অবলম্বন করে থাকে, মানুষকে বিভ্রান্ত করে অথচ নিজেকে নিজে মুসলমান দাবী করে।

টিভির পর্দায় টক'শোতে এবং বিভিন্ন আলোচনায় (ফোরামে) দেখা যায় তারা মানুষের সমাজের নানা সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেন সমস্য সমাধানের পথ খোঁজেন, অনেকে এমন করতে হবে তেমন করতে হবে ইত্যাদি দাবী তোলেন, সিদ্দান্তও দেন অথচ ঐসব সমস্যা সমাধানে তারই পবিত্র ধর্ম ইসলাম কি বলে নিজেতো জানেই না এবং তাহা জানার জন্য টক'শোতে বা আলোচনায় দেশের বিজ্ঞ আলেম ওলামাকে ধারে কাছেও আসতে দেয়া হয়না। অনেকে বলেন, আলোচনায় হক্কানী আলেম ওলামকে সম্পৃক্ত না করাটাও তাদের একটি কৌশল, সামাজিক জীবনাচারে মানুষের খেয়ালী কর্মকান্ডকে সংশোধনের জন্য পবিত্র ইসলামের বিধানে অনেক কিছু বর্জনের কথা বলা হয়েছে আবার অনেক কিছুর উপর আস্থা বিশ্বাস রেখে শতভাগ চর্চা করার কথা বলা হয়েছে, ব্যাখ্যা করা হয়েছে সহজ সরল জীবনাচারের বিধান লক্ষন বা অমান্যকারীর জন্য ইহ ও পরকালের কঠোর শাস্তির কথা। পবিত্র ইসলামরে "বিধান বলি" যদি জনসম্মুখে চলে আসে তখন তথাকথিত ব্যক্তি - বাক স্বাধীনতার অপব্যবহার কারীর খেয়ালী তত্ত্ব, উগ্র অশ্লীল, উশৃঙ্খল বিধান রহিত হয়ে যায়, সাধারণ মানুষ এইসব খেয়ালী বিধানে বিরোদ্ধে সচ্চার হবে এবং ব্যক্তি - বাক স্বাধীনতার অপব্যবাহর কারীরা বিপাকে পড়বে তাই তারা হক্কানী আলেম ওলামাদের কাছে থেকে দূরে থাকেন বা আলেম ওলামাকে ধারে কাছে আসতে দেন না। আল্লাহ আমরা সকলকে জানার, বুঝার তৌফিক দান করুন। আমিন

১০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বহাল থাকায় কি কি সুফল পাইতে পারি বলবেন কি?

লেখক বলেছেন: সুখে শান্তিতে বসবাস করিতে পারিবেন, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হইতে রক্ষা পাইবেন, সরকারি সুবিধার ক্ষেত্রে পূর্বের কোটাগুলো বহাল থাকিবে। প্রত্যেকে নিজ নিজ ধর্ম সঠিক ভাবে পালনে সমার্থ হইবে। সুশাসন প্রতিষ্ঠা পাইবে। গণতন্ত্রের জয় হইবে। সকলের জন্য সমান অধিকার প্রতিষ্ঠিত হইবে। অন্যায়কারী কঠোর সাজার ভয়ে অপরাধ ছাড়িয়া দিবে। তনুদের আর ধর্ষিত হইয়া হত্যার স্বীকার হইতে হইবেনা। সকলের মধ্যে দেশ প্রেম জাগ্রত হইবে, সুদ, ঘুষ, দুর্নীতি বন্ধ হইয়া যাইবে।

------ কি হাস্যকর কথা ! আদালতের রায় হইবার পূর্বে কি বাংলাদেশ ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র ছিল ? তাই ধর্ষণ হইছে, তাই দুর্নীতি হইছে, তাই সংখ্যা লঘুদের ঘর পুড়ছে, তাই চার্চে হামলা হইছে?

যা বললেন এইগুলি তো মুখস্থ কথা। প্রহসন!

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:২৫

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: আপু বলিলে অনেক কিছুই বলিতে হয়। আমাদের দেশে এখন একমাত্র রাষ্ট্র ধর্ম হিসেবে ইসলাম স্বীকৃতি পেয়েছে কিন্তু ইসলামী বিধান কিন্তু বাস্তবায়িত হয় নাই। যেদিন ইসলামী শাসন কায়েম হবে সেই দিন উপরিউক্ত সুবিধাগুলো ১০০ ভাগ ভোগ করিতে পারিবেন। তবে রাষ্ট্র ধর্ম হল ইসলামী শাসনের প্রথম প্রদক্ষেপ।

১১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:১২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এইবার বর্বর শরীয়াহ আইনের জন্য আন্দোলন করা যাইতে পারে!

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:২০

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: শরিয়া আইন আপনার কাছে বরবর কারন শরিয়া আইনে ধর্ষকের শাস্তি মৃত্যু দণ্ড বলা হয়েছে কিন্তু আপনি ধর্ষণ করিতে ভালোবাসেন! শরিয়া আইন আপনার কাছে বরবর কারন শরিয়া আইনে চুরির শাস্তি হাত কর্তনের বলা হয়েছে কিন্তু আপনি চুরি করিতে ভালোবাসেন! শরিয়া আইন আপনার কাছে বরবর কারন শরিয়া আইনে খুনের শাস্তি মৃত্যু দণ্ড বলা হয়েছে কিন্তু আপনি একজন খুনিকে রক্ষা করিতে চান! শরিয়া আইন আপনার কাছে বরবর কারন শরিয়া আইনে শাস্তি সকলের জন্য সমান কিন্তু আপনি অপরাধ করিয়া প্রভাব খাটাইয়া শাস্তি হইতে রক্ষা পাইতে চান!
সুতরাং শরিয়া আইন আপনার নিকট আদিম ও বর্বর ।

১২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯

নক্‌শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: মোল্লারা খুব আশা নিয়ে ছিলো এই ইস্যুকে পুঁজি করে পানি ঘোলা করে কিছু করা যায় কিনা দেখতে। বেচারারা ভেবে রেখেছিলো এই একটা ইস্যুতে ব্যাপক গণসমর্থন পাবে, আন্দোলন জমিয়ে তোলা যাবে, এবং তাতে হয়তো যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচানোর একটা পথ বের করা যেতে পারে। কিন্তু তাদের সেই আশায় গুড়েবালি। সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ইসলামকে অন্তর্ভুক্তির বিধান নিয়ে জারি করা রুল খারিজ করে দিয়েছে হাইকোর্ট। মনে হচ্ছে ব্যাপারটা পুরোটাই সরকারের একটা রসিকতা ছিলো মোল্লাদের প্রতি....

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৩২

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: আসলে এই রায়টা এই মুহূর্তে খুব জরুরি ছিল কেননা তসলিমা নাসরিন,আসিফ মহিউদ্দিন, ইনু, মেমনরা অনেক বেড়ে গিয়েছিলো।
তবে ভাল একটি রায়ের মাধ্যমে আপাতত বড় ধরনের ঝামেলা থেকে দেশ জাতি রক্ষা পেয়েছে। তবে এখন ব্যাংক দুর্নীতি, তনুর হত্যা,সাগর-রুনি হত্যা,সেয়ারবাজার কেলেঙ্কারি, হলমার্ক,বিসমিল্লাহ গ্রুপ,সোনালি এবং বেসিক ব্যাংক দুর্নীতি আর যুদ্ধাপরাধিদের বিচারের বিষয়টি ভুলে গেলে চলবে না।

১৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬

এসব চলবে না..... বলেছেন: সরকার মাঝে মধ্যে পাব্লিকের সাথে কি যে মজা নেয় !!
খুব দুষ্ট :D
মোল্লারা আশাহত হইলো.....তাদের জন্য সমবেদনা ...লুল

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: তবে ২৮ বছর আগের একটি বিষয়ের সমাধান হইল সেটিই বা কম কিসে?

১৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫

আনিসুর র বলেছেন: মোল্লা মোল্লা বলে কেউ খোচা মারবেন না।

১৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:২৭

কালীদাস বলেছেন: নক্‌শী কাঁথার মাঠের সাথে একমত। হঠাৎ করে এই জিনিষ চেন্জ করার চুলকানি উঠার আর কোন পসিবল কারণ তো আমি দেখিনা।

১৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৩৩

নতুন বলেছেন: দেশে সব অবৈধ কাজই বৈধ...

দূনিতি,ভ্যাজাল যেখানে বৈধ ব্যবসা.... ঘুষ ছাড়া দেশে কাজ হয়না।

দূনিতিতে দেশ ১ নং ছিলো কয়েক বছর এখন ও মনে হয় ৫ নং...

এমন দেশের দায় ভার কেন ধমের` উপরে দেবেন?

নামে ইসলামি দেশ কিন্তু কাজে ভন্ডামী??

১৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১৮

প্রামানিক বলেছেন: মহামান্য আদালত যা বলবে তাই শিরোধার্য।

১৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৩০

এস বি সুমন বলেছেন: যাই হোক এখন হাসিনার পদত্যাগ দাবী করছি, কারণ ইসলামে নারী নেতৃত্ব হারাম।

১৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৩৬

তিক্তভাষী বলেছেন: ঠিক কী গ্রাউন্ডে রীটটি খারিজ হলো জানেন নাকি কেউ?

২০| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৩৯

মাসূদ রানা বলেছেন: @তিক্তভাষী বলেছেন: ঠিক কী গ্রাউন্ডে রীটটি খারিজ হলো জানেন নাকি কেউ?

যে সংগঠনের পক্ষ থেকে হয়েছিল, সে সংগঠনের কোন সাংগঠনিক অস্তিত্ব পাওয়া যায় নি।

২১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ২:০০

তিক্তভাষী বলেছেন: @মাসূদ রানা: ধন্যবাদ।

এক পত্রিকায় দেখলাম ১৯৮৮ সালে ‘স্বৈরাচার ও সামপ্রদায়িকতা প্রতিরোধ কমিটি’র পক্ষে রিটটি দায়ের করা হয়। আজ খারিজ করতে গিয়ে উচ্চ আদালত বলেছে কমিটির এ রিট করার ‘লোকাস স্ট্যান্ডি’ (যোগ্যতা) ছিল না। তাই রিট আবেদন ও রুল খারিজ করা হলো।

তার মানে কেসের বিষয়বস্তুর (গ্রাউন্ড এবং মেরিট) ওপর কোন শুনানী বা যুক্তিতর্ক হয়নি এবং তার ভিত্তিতে রায় প্রদানের মাধ্যমে রীটটি নিষ্পত্তি হয়নি।

সুতরাং রীট করার যোগ্যতা আছে এমন কেউ একই গ্রাউন্ডে আবার নতুন করে আবেদন করতে পারে।

তাহলে? বুঝহে সুজন!

২২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৩৯

আমিই মিসির আলী বলেছেন: এটাকে একটা সরকারীও গুটিচাল বলা যায়!!!
নিজেদের ইসলাম প্রেমী হিসেবে প্রকাশ করার একটা চালু!

যাইহোক রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম বহাল আছে।
এতেই খুশি।

২৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বহাল থাকায় কি কি সুফল পাইতে পারি বলবেন কি?

লেখক বলেছেন: সুখে শান্তিতে বসবাস করিতে পারিবেন, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হইতে রক্ষা পাইবেন, সরকারি সুবিধার ক্ষেত্রে পূর্বের কোটাগুলো বহাল থাকিবে। প্রত্যেকে নিজ নিজ ধর্ম সঠিক ভাবে পালনে সমার্থ হইবে। সুশাসন প্রতিষ্ঠা পাইবে। গণতন্ত্রের জয় হইবে। সকলের জন্য সমান অধিকার প্রতিষ্ঠিত হইবে। অন্যায়কারী কঠোর সাজার ভয়ে অপরাধ ছাড়িয়া দিবে। তনুদের আর ধর্ষিত হইয়া হত্যার স্বীকার হইতে হইবেনা। সকলের মধ্যে দেশ প্রেম জাগ্রত হইবে, সুদ, ঘুষ, দুর্নীতি বন্ধ হইয়া যাইবে।
=p~

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.