নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অব্যক্ত ধ্বনি

আল-শাহ্‌রিয়ার

গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।

আল-শাহ্‌রিয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওআইসি সম্মেলনে যোগ দেয়নি সৌদি আরব, সৌদি যুবরাজ পেলেন ইসরাইল সফরের আমন্ত্রণ! ফিলিস্তিনিদের ক্ষোভ।।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৯


মুসলিমদের অন্যতম পবিত্র স্থান আল-কুদস বা জেরুজালেমে ইসরাইলের দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে তুরস্কের ইস্তাম্বুল শহরে বুধবার অনুষ্ঠিত ইসলামি সহযোগিতা সংস্থা বা ওআইসি’র জরুরি শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেয় নি সৌদি আরবের রাজা সালমান বিন আবদুল আজিজ কিংবা যুবরাজ মুহাম্মাদ বিন সালমান। এ সম্মেলনে সৌদি সরকার তাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকেও পর্যন্ত পাঠয় নাই। এদিকে গাজায় ফিলিস্তিনের জনগন তাদের সাথে প্রতারণা করে ইসরাইলের স্বার্থ রক্ষা করবার জন্য সৌদি রাজা ও যুবরাজের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে তাদের ছবিতে আগুন দিয়েছে।

বিশ্লেষকদের মতে সৌদি আরবের সঙ্গে ইহুদিবাদী ইসরাইলের সাম্প্রতিক নানা যোগাযোগের পরই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বায়তুল মুকাদ্দাসকে ইসরাইলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দিতে উৎসাহী হয়ে ওঠে। সেই কারণেই সম্ভবত সৌদি রাজা কিংবা যুবরাজ এ সম্মেলনে যায় নি। সৌদি আরবের শীর্ষ নেতৃত্ব এ সম্মেলনে অংশ না নিয়ে প্রমাণ করেছেন- তারা ফিলিস্তিনের জনগণের পক্ষে নন বরং ইহুদিবাদী ইসরাইল ও আমেরিকা স্বার্থের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে।

১৯৬৯ সালে পবিত্র আল-আকসা মসজিদে ইহুদিবাদীরা আগুন দিলে মরক্কোর রাজধানী রাবাতে মুসলিম দেশগুলোর অংশগ্রহণে একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় এবং সেখানেই ওআইসি গঠিত হয়। এটি এখন জাতিসংঘের পরেই সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক সংস্থা।

এদিকে আল-কুদস বিষয়ে ইসরাইলের পক্ষে অবস্থান নেওয়ার পুরষ্কার হিসেবে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মাদ বিন সালমানকে ইহুদিবাদী ইসরাইল সফরের আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। ইসরাইলের গোয়েন্দামন্ত্রী ইসরায়েল কাট্‌য সৌদি দৈনিক ‘ইলাফ’কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, তিনি সৌদি যুবরাজকে তেল আবিব সফরের আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।

মোহাম্মাদ বিন সালমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জেরুজালেম সংক্রান্ত ঘোষণার প্রতি সমর্থন জানিয়ে মাহমুদ আব্বাসকে ওই সিদ্ধান্ত মেনে নেয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করে। তবে মাহমুদ আব্বাস বুধবার তুরস্কের ইস্তাম্বুলে ওআইসির জরুরি শীর্ষ সম্মেলনে দেয়া ভাষণে ট্রাম্পের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। মাহমুদ আব্বাস তার ভাষণে বলেন, ইসরাইল ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে কথিত শান্তি প্রক্রিয়ায় মধ্যস্থতা করার যোগ্যতা হারিয়েছে আমেরিকা।

জেরুজালেম আল-কুদসকে কেন্দ্র করে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থা বা ওআইসি’র জরুরি শীর্ষ সম্মেলন ডাকায় তুরস্ককে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি। তিনি বলেছেন, এই সম্মেলন ফিলিস্তিন প্রসঙ্গে মুসলিম বিশ্বে আশা সঞ্চার করেছে। ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেছেন মুসলিম দেশগুলো কঠোর অবস্থান নিলে মার্কিন সরকার তার সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে পারবে না। ইস্তাম্বুল সম্মেলনে বেশিরভাগ মুসলিম দেশের সরকার বা রাষ্ট্রপ্রধানরা উপস্থিত হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করে তুর্কি প্রেসিডেন্ট এরদোগান বলেন, এই উপস্থিতি ফিলিস্তিন প্রসঙ্গে মুসলিম বিশ্বের ঐক্যমত্য ফুটিয়ে তুলেছে। ফিলিস্তিনিদের ন্যায়সঙ্গত অধিকার আদায়ের ক্ষেত্রে এই ঐক্যমত্য কাজে লাগবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

এদিকে ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ আন্দোলনের নেতাদের সঙ্গে ইরানের শীর্ষস্থানীয় সেনা কমান্ডার মেজর জেনারেল কাসেম সোলায়মানির টেলিফোনালাপে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে ইহুদিবাদী ইসরাইল। ইহুদিবাদী পত্রিকা মা’রিভ জানিয়েছে, তেল আবিব মনে করছে, এই টেলিফোনালাপে জেনারেল সোলায়মানি হামাস ও ইসলামি জিহাদ আন্দোলকে ইসরাইল বিরোধী অভিযান পরিচালনার জন্য সবুজ সংকেত দিয়েছেন। ধারনা করা হচ্ছে ফোনালাপে জেনারেল সোলায়মানি ফিলিস্তিনের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলনের প্রতি সর্বাত্মক সহযোগিতা দিতে ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করেছেন।

মুসলিম দেশ মালয়েশিয়া ঘোষণা করেছে বায়তুল মুকাদ্দাস ইস্যুতে তারা সেনা পাঠাতে প্রস্তুত রয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিশাম উদ্দিন হোসেইন বলেছেন ফিলিস্তিনের বায়তুল মুকাদ্দাস শহরকে ইহুদিবাদী ইসরাইলের রাজধানী ঘোষণা করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পুরো মুসলিম বিশ্বের সাথে বিশ্বাস ভঙ্গ করেছে এবং পরিস্থিতি মোকাবেলায় যদি প্রয়োজন হয় তাহলে মালয়েশিয়া ফিলিস্তিনে সেনা পাঠাতে প্রস্তুত রয়েছে। তিনি বলেন, "আমাদেরকে যেকোনো পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। মালয়েশিয়ার সামরিক বাহিনী সবসময় প্রস্তুত আছে এবং সর্বোচ্চ নেতৃত্ব থেকে নির্দেশনার জন্য অপেক্ষা করছে।"তিনি আরো বলেছেন, "আমরা দোয়া করছি যেন চলমান এ দ্বন্দ্ব বড় ধরনের সংঘাতের পর্যায়ে না যায়।"

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৯

অলিউর রহমান খান বলেছেন: এর শেষ একদিন হবে। জয় পরাজয় আসবে।
আজ সবাই মুসলিম নিধনে যোগ দিয়েছে কিন্তু তাঁরা আল্লাহর
কৌশল সম্পর্কে অবগত নয়।

তাঁরা ফেরাউন কে দেখে ও শিক্ষা নেয়নি।
তাঁরা নিজেদের বড়ই পন্ডিত ও শিক্ষিক মনে করে
কিন্তু তাঁরা মূর্খের সাগরে ডুবে আছে তা সম্পর্কে অবগত নয়।

আমরা ধর্য্য ধারণ করলাম।
আল্লাহ্ এর উওম ফয়সালা করে দিবেন।
তিনি উওম ফয়সালাকারী।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৫

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: সহমত। আল্লাহ্ উওম ফয়সালাকারী।

২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: চলমান ঘটনাবলীর একটি সংক্ষিপ্ত সারাংশ। সংক্ষিপ্ত হলেও বেশ তথ্যবহুল। ধন্যবাদ, সংকলনের জন্য।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৫

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৮

জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন:
মার শালারে! ধর শালারে!
এ ছাড়া মুসলমানদের প্রতিবাদের কোনও ভাষা নেই?
ওআইসি একটা নামসর্বস্ব দল। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এর অবস্থান নগণ্য।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৩

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: জাতিসংঘের অবস্থান কোথায় বলতে পারবেন কি? সেখানে তো বিশ্বের সব দেশ রয়েছে। তাদের সেনাবাহিনী আছে কোটি কোটি ডলার, ইউরো খরচ হচ্ছে প্রতিবছর।

৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০০

রাজীব নুর বলেছেন: মুসলমানদের উচিত শান্ত হয়ে ভালো কিছুই জন্য অপেক্ষা করা।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৫

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: শান্ত হয়ে আইএসের তাণ্ডব দেখলে এতো দিনে আইএস সারা বিশ্বে ছড়িয়ে যেত।

৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১০

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: সৌদিআরবের রাজপরিবার সরাসরি ইসলামের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে।মধ্যপ্রচ্যের বাকি দেশগুলোর মাঝেও নেই কোন ঐক্য।ইসরাইল এখন মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে শক্তিশালি দেশ। এটাই এখন বাস্তবতা। এই বাস্তবতাকে মেনে নিয়ে কিভাবে ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধান করা যায় সেটা নিয়ে আলোচনা করা উচিৎ ওয়াইসিতে যোগদানকারী দেশগুলোর। ধর্মকে একপাশে রেখে বাস্ততার নিরিখে আলোচনা না করলে কোনদিনই ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধান হবে না।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩০

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: নিঃসন্দেহে ইসরাইল শক্তিশালী কারন মুসলিমরা বিভাজিত। কিন্তু আলী খোমেনি বলেছিলেন সব মুসলিমরা যদি এক বালতি করে পানিও ঢালত তবে ইসরাইল বন্যায় ভেসে যেত। একটার বিকল্প কিছুই নাই। তবে একতার জন্য মোনাফেকদের চরিত্র উন্মোচন জরুরী ছিল। সুতরাং ভালো কিছুর জন্য অপেক্ষা করাই যায়।

৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৯

নতুন নকিব বলেছেন:



আল-শাহ্‌রিয়ার,
আপনার এই পোস্টটি পাবলিশ হওয়ার পর থেকে দেখে এসেছি। গুরুত্বপূর্ন পর্যবেক্ষন তুলে ধরেছেন। যাযাকাল্লাহু খাইরান।

বিলাসিতায় গা ভাসিয়ে দেয়া স্বজাতির সাথে বিশ্বাসঘাতকতাকারী, গাদ্দারিতে লিপ্ত বিন গংরা ইতিহাসের আস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হবে। এদের ইসলাম এবং বিশ্ব মুসলিমের স্বার্থ রক্ষার কেউ বলে মনে হচ্ছে না। ঘৃনা, প্রতিবাদ আর প্রতিরোধ। এগুলোই এদের প্রাপ্য। ঐতিহাসিক বাইতুল মুকাদ্দাস নিয়ে হোলি খেলা ইসলামী বিশ্ব মেনে নিবে না। মার্কিন-ইসরাঈলীদের পা-চাটা এই নতজানু গোলামদের ক্ষমতার মসনদ আঁকড়ে থাকার কোন অধিকার নেই। এদের টেনে হিঁচড়ে নামানো হোক।

৬ নং কমেন্টটি মুছে দিয়েছেন দেখে খুশি হলাম। এই সব লোকদের সাথে কথা বলার মানে হয় না। এরা এদের মাথা বিক্রি করে দিয়েছে। যা অবশিষ্ট আছে তা দিয়ে অার যা হোক, সত্য অনুধাবন বোধ হয় সুদূরপরাহত।

ইসলাম এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দায়িত্বে ইনি বর্তমানে সামুতে অগ্রগামী। ব্লগে ফিতনা ফাসাদ সৃষ্টি, ধর্মীয় উস্কানীমূলক বয়ান ঝাড়া, অন্যমতের লোকদের গালিগালাজ করা কিংবা আলকায়েদা-আইএস ইত্যাদি মানবতাবিরোধী জঙ্গী সংগঠনের সদস্য বলে সম্মোধনের মাধ্যমে বিবাদ বিসম্বাদ সৃষ্টি করে বেড়ানোই এদের কাজ। এর সাম্প্রতিক কমেন্টসগুলোতে একবার চোখ রাখলেই আশা করি, এসব কথার সত্যতা অনুধাবন করতে পারবেন।

তবে এদের আগমন ঝড়ের মত। অপনোদনও একই পদ্ধতিতে। ধরন দেখে মনে হয়, এরা পেইড এজেন্ট। উপরি পেলে হয়তো কাজ করে। না পেলে নিজে থেকেই হাওয়ায় মিইয়ে যায় একসময়। সুতরাং, এদের নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। আমি অবশ্য কখনও কখনও এদের আগমনকে সাধুবাদ জানাই। কারন, এদের কঠোর ইসলাম বিদ্ধেষ মাঝে মাঝে মুসলমানদের ত্রুটিগুলো চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে সাহায্য করে। এটার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য।

ইতিপূর্বে বেশ কয়েকটি নিক চিহ্নিত হয়েছে, যারা মুসলিম নন কিন্তু সামুতে মুসলিম নিক ব্যবহার করে ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে বিষোদগার, অপপ্রচার এবং ধর্মীয় উস্কানিমূলক পোস্ট এবং মন্তব্য দিয়ে বেড়াতো। এই নিকটিও পর্যবেক্ষনে রাখা দরকার। তাদের সমগোত্রীয় অথবা মাল্টি কি না, তা স্পেসিফাই করার জন্য।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০০

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ। আমিও তর্ক বাড়াতে চাই নাই কেননা যারা মাথা বিক্রি করে দিয়েছে তাদের সাথে তর্ক করবার মানে হয় না। আবারও ধন্যবাদ পাশে থাকবার জন্য।

৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫

আমার আব্বা বলেছেন: আলোচনা ভাল লেগেছে

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০০

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩২

টারজান০০০০৭ বলেছেন: ওহ জেরুজালেম ! হায় ফিলিস্তিনি, তুমি আজ সন্ত্রাসী !!!!!!!!!!!

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪১

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: দুঃখজনক/

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.