নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বনির্ভর সরল পাঠ - গরিব মানুষ, মানুষ হতে চাই

বিক্ষিপ্ত ভাবনা

সরলপাঠ

সবার উপরে দেশ - আমার স্বদেশ। ভাল লাগে সততা, সরলতা। খারাপ লাগে নোংরামি, মিথ্যা, অহমিকা, কুটিলতা।

সরলপাঠ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জেগে উঠুক বংগবন্ধুর আওয়ামীলীগ

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:১৫

বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ - আদর্শের দ্বন্ধের বলী। জাহাংগীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, অথবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে ভিসি নিয়ে সমস্যা - এর সবই হচ্ছে বংগবন্ধুর আওয়ামীলীগ আর বামু আওয়ামীলীগের সমস্যা। চবির সাবেক ভিসি মান্নানের প্রথমালুতে কয়েকদিন আগের কলাম এবং জাফর ইকবালের আজকের কলাম পড়লেই বুঝা যায় এরা কিভাবে ভেতর থেকে আওয়ামীলীগকে পঁচিয়ে শেষ করে দিচ্ছে। আওয়ামীলিগের মধ্যে থাকা মতলববাজ বামরাই পঁচা বামু ভিসি গুলারে বাঁচানোর জন্যে উঠে পড়ে লেগেছে। বামুদের হাতে থাকা পত্রিকায় কলাম লিখে তাদের অযোগ্য ভিসি গুলারে বাঁচানোর জন্যে উঠে পড়ে লেগেছে।



বলে রাখি এই মান্নান কিন্তু তার ছাত্রজীবনে বাম রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল যা সে কয়েকমাস আগে তার এক স্মৃতিচারণমূলক লিখায় স্বিকার করেছে। আর জাফর ইকবালের কথাতো সবার জানা। রাজাকারের গোষ্টি তারে জাফর ষাঁড় বা ফাফড় ষাঁড় নামে ডাকে। কারণ, এটা বামু-রাজাকারের ঝামেলা। কিন্তু বামুগুলা দিনে দিনে রাজাকার ইস্যু নিয়ে আওয়ামীলীগকে বুদ্ধিভিত্তিক জগতে, রাজনীতির জগতে পংগু করে ফেলছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। বর্তমান রাজনীতির অবস্হা দেখলেই সব বুঝা যায়, আওয়ামীলীগকে তারা ইসলামের প্রতিপক্ষ হিসাবে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। রাজাকর মানে যেমন ইসলাম নয়, তেমন বামুরাও আওয়ামীলীগ নয়।



মান্নান আর জাফর ইকবালের লিখার মধ্যে আমি মান্নানের কথা নাই বা বললাম, জাফর ইকবাল মনে করে সেই বাংলাদেশের একমাত্র বুদ্ধজীবি। এই মতলববাজ (দুঃখি্ত এই বাজে শব্দটি ব্যবহারের জন্যে) যে একটা বুদ্ধিপ্রতিবন্ধি সে নিজেও তা বুঝেনা। তা না হলে সে কি করে লিখে "জাহাংগীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দাবী কি তা আমি পত্রপত্রিকা পড়ে এত দিনেও বুঝতে পারিনি"।



আসলে এই কম্যুনিস্টগুলা কখনই কোন বিষয় তাদের বিরুদ্ধে গেলে তা বুঝেনা। যেখানে ১২ দফা দাবী বিস্তারিত পত্রিকায় এসেছে, তা না বুঝে থাকলে তাতো তোমার দোষ, বাংলাদেশের জনগণকে নদু বানানোর চেষ্টা না করলেই তুমি ভাল করতে। তাই বলি বামু জাতটা কুকুরের ছেয়েও অধম। জামাতীরা (পড়ুন রাজাকারেরা) শত চেষ্টা করেও খালেদার উপর ছড়ি গুরাতে পারে নাই। আর আজ সব জায়গায় এই বামরা আওয়ামীলীগকে গিলে ফেলেছে। আগেই বলেছি জাবির এই দ্বন্ধকে ১২ দফা দাবীর পাশাপাশি আদর্শিকে দিক থেকেও বিচার করতে হবে। জাবির সমস্যা এখন আর ১২ দফার মধ্যে সীমিত নেই। আনোয়ারকে জাবি ছেড়ে দিতেই হবে।



বামুরা কিভাবে আওয়ামীলিগকে গিলেছে জানতে পড়ুন: Click This Link

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৫৯

কলাবাগান১ বলেছেন: যারা জাফর স্যারকে একটা প্রানীর সাথে তুলনা করতে পারে, তাদের ক্ষোভ টা যে স্যারের রাজাকার বিরুধী অবস্হানের জন্য, তা বুঝতে দেরী হয়না।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:২৪

সরলপাঠ বলেছেন: রাজাকার পাকীদের বিরুদ্ধে সে সারাদিন লিখুক তাতে সমস্যা নেই, কিন্তু জাবি আওয়ামীলীগের আন্দোলনকে উপহাস করার আধিকার তার নেই। আমাদের বুঝতে অসুবিধা হয়না রাজাকার বিরোধী আন্দোলন করতে গিয়ে এরা আমাদের গিলে ফেলতে চাচ্ছে। বাংলাদেশের ২২ টি সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের কমপক্ষে ১৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি এই বামুরা, যারা আমাদের কাঁদে সওয়ার হয়ে আমাদের অস্তিত্ব নিয়ে টান দিচ্ছে। ছাত্রলীগ আজ নিয়ন্ত্রনের বাইরে, এর পিছনে কোন না কোন ভাবে এই বামুরাজনীতিই জড়িত, আর যতদোষ হচ্ছে আমাদের অনুজদের। রাজাকারের বিরুদ্ধে বললেই যে আমাদেরকে এইসব বামু আবর্রজনাদের সবকিছু মেনে নিতে হবে তার কোন কারণ নেই।

২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:৫০

অর্থব আমি বলেছেন: জেগে উঠুক বঙ্গবন্ধুর আওয়ামীলীগ।

কিন্তু কে জাগাবে?????

জাগানোর লোক গুলোরেতো আগে সাইড কইরা দিসে। এমনকি অনেক সিনিয়র নেতা, যারা বঙ্গবন্ধুর সাথে দারাইয়া দেশ চালাইসে, তাদেরও মৃত্যুর আগে অপমান মাথায় নিয়া সাইড হইয়া যাইতে হইসে।

ভাবসিলাম দলে নতুন নেতা আসতেছে, শিক্ষিত মানুষ, হয়তো সে কিছু বুঝতে ও ভালো কাজ করতে পারব। কিন্তু এখন মনে হইতাছে যেই লাউ সেই কদু।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:২৮

সরলপাঠ বলেছেন: নেত্রী তার ক্ষমতাকে নিরংকুস করতে গিয়ে ঢালপালা কেটে ফেলেছেন, এখন আগাছায় গাছ পরিপূর্ন। যারা বংগবন্ধু সৈনিক তারা আজ অসহায়।

৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৪৪

জহির উদদীন বলেছেন: জেগে উঠুক বংগবন্ধুর আওয়ামীলীগ.....
নিপাত যাক শেখ হাসিনার ভন্ড আওয়ামীলীগ...

৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১০

ভিটামিন সি বলেছেন: জহির উদদীন বলেছেন: জেগে উঠুক বংগবন্ধুর আওয়ামীলীগ.....
নিপাত যাক শেখ হাসিনার ভন্ড আওয়ামীলীগ...

আমিও সহমত।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

সরলপাঠ বলেছেন: দলের ভিতর কে বলবে এখন এই কথা - সে সাহস কারো কি অবশিষ্ট আছে?

৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৪৪

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: অন্যকে সন্মান করলে নিজেও সন্মান পাবেন। এই সামান্য কথাটা মনে রাখবেন। নিজে আগে জাফর ইকবালের সমান হোন, তারপরে তাঁর সমালোচনা করবেন। গু আর ভাতের ভেতরে তফাৎ আছে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩

সরলপাঠ বলেছেন: আমি জাফর ইকাবালের সমান না কম বেশী - এটা আপনিতো অলরেডি হিসেব করে ফেলেছেন। তাই আর কিছু বললাম না। শুধু এই কথাই বলব, বাম মিডিয়া বাদ দিলে জাফর ইকবাল একজন বিতর্কিত শিশু সাহিত্যিক - যিনি বিদেশী সাইন্স ফিকসনের অনুকরণে বই লিখেছেন, এবং বাম মিডিয়ার কল্যানে নিজেকে প্রমোট করতে ফেরেছেন। আপনাকে বলে রাখি পিএচডি করার ২ বছরের পর থেকে জাফর ইকবালের কোন মৌলিক গবেষনা গ্রন্হ বা প্রবন্ধ নেই গত ১০ বছরে ১ম লেখক হিসাবে। বিদেশে হলে তার এই অযোগ্যতার জন্য অধ্যপক হিসাবে চাকুরী চলে যেত।

তার সমসাময়িক কালে বুয়েটের অধ্যাপক কায়কোবাদ অনেক বেশী অবদান রেখেছেন গবেষক, বুদ্ধিজীবি হিসাবে। কয়জন তার নাম জানেন। অধ্যাপক কায়কোবাদই কিন্তু বাংলাদেশে সাইন্স অলম্পিয়াড এবং গণিত অলম্পিয়াডের মূল উদ্যোক্তা। অতচ ইসলাম বিরোধী নয় বলে কায়কোবাদের প্রচার নেই বাম মিডিয়ায়।

আপনার কথা আপনাকেই বলি "গু আর ভাতের ভেতরে তফাৎ আছে"। ভাত প্রসেস হওয়ার পর শরীরের অযোগ্য অংশটুকুই গু হয়। প্রফেশনালদের মধ্যে যারা সমাজের জন্যে অযোগ্য হয়ে যায় তারাই গু হয়ে যায় সমাজের জন্য, আর গন্ধ ছড়ায়। আপনাদের জাফর এখন শুধু গন্ধই ছড়ায়।

বিঃদ্রঃ গুগল স্কলারে সার্চ দিলে আমার নামে যতগুলো মৌলিক প্রবন্ধ আসবে তার ১০% ও জাফরের নামে আসবে না (তার পিএইচডির কাজ সহ)।

৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৩২

অর্থব আমি বলেছেন: নিষ্‌কর্মা বলেছেন: অন্যকে সন্মান করলে নিজেও সন্মান পাবেন। এই সামান্য কথাটা মনে রাখবেন। নিজে আগে জাফর ইকবালের সমান হোন, তারপরে তাঁর সমালোচনা করবেন। গু আর ভাতের ভেতরে তফাৎ আছে।

নিষ্‌কর্মা জাফর স্যার বইলা তার বিরুদ্ধে কেউ মন্তব্য করলেই সে গু হইয়া গেল?????
জাফর স্যার যা বলবেন পৃথিবীতে কি সেটাই চিরন্তন সত্য?????
জাফর স্যার কি কক্ষনই ভুল বলতে পারেন না?????
জাফর স্যার কি কক্ষনই মিথ্যা বলতে পারেন না?????


ভুইলা যাইয়েন না জাফর স্যারও মানুষ।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪

সরলপাঠ বলেছেন: বাম মিডিয়ার কল্যানে এই প্রজন্মের অনেকেরই মগজ দোলাই হয়ে গেছে। বিভক্ত সমাজে মানুষের বিচার, বুদ্ধির ক্ষমতা হ্রাস পায়।

জাফর ইকবাল বা বামুরা সমাজে যে বিভক্তির বীজ বুনেছে, তা আমাদের বিবেক, বুদ্ধি, বিচার ক্ষমতা সব কিছুকেই একপেশে করে ফেলেছে। এর থেকে সহজে মুক্তি নেই।

এরা গণিতের কথা বলে, কিন্তু খেলা করে মানুষের আবেগ নিয়ে। অথচ গণিত হচ্ছে যুক্তির মা। এদের কথায় যুক্তি থেকে আবেগই থাকে বেশী, কারণ এর মাধ্যমে যুব সমাজকে সহজে বোকা বানানো যায়।

আপনাকে ধন্যবাদ কিছু সাহসী প্রশ্ন করার জন্যে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.