নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চিন্তায় মুক্ত - ভাষায় প্রকাশে ভীত , কল্পনার সীমানা মহাকাশ ছাড়িয়ে - বাস্তবতায় পা বাড়াই না সীমানার বাহিরে

শান্তনু চৌধুরী শান্তু

কবিতা লিখি , গল্প লিখি , মুভি রিভিউ লিখি , বুক রিভিউ লিখি , ফিচার লিখি । এই তো আমার লিখিময় জীবন ।

শান্তনু চৌধুরী শান্তু › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প : প্রেত কন্যা

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৩


.
দাদুর বাড়ির অদুরেই সাগর । ঝাউ গাছে সারি এক প্রান্ত থেকে আর এক প্রান্ত । সবুজের বাঁধটি গ্রামটিকে রক্ষার দায়িত্ব নিয়েছে আজ বহুদিন হলো । এখানকার তটরেখাগুলো কাদাময় , বালু নেই বললেই চলে , ভাটার সময় যতদুর চোখ যায় কাদা আর কাদা । আর এই কাদার পরিধি এতটাই বড় যে , দেখে মনে হয় কাদার বিশাল একটা চাদর গিয়ে বহুদুরের মেঘলা আকাশের সাথে মিশেছে ।
.
হ্যাঁ দৃশ্যটা এমনি ছিল । সময়টা তখন ঝড়ের । গ্রামের এই দিকটা পিকনিক স্পট নয় বলে মানুষের চলাচলটা অনেক কম । আর ঝড়ের সময় বলে মানুষ তো নেই ।বাতাস অদ্ভুত গন্ধ । তখন সবকিছু অস্বাভাবিক , পাখি পযর্ন্ত ডাকছে না । হয়ত বা ঝড়ের কারণে । আর ঠিক এমনই একটা সময়ে আমি ওকে দেখি ।
.
.
.
কুচকুচ কালো গাউনে তীরে হাটছে । সাথে একটা কুকুর । একটু অবাক লাগলো , কুকুরটা যেন একটি নিদিষ্ট দুরুত্ব বজায় রেখে পিছে পিছে হাটছে । বাতাসের তীব্রতা বেড়েছে । কি মনে করে মেয়েটা তার চুলের বাধঁনটা খুলে দিলো । হুস করে ঝলমলে কুচকুচে কালো চুলগুলো বাতাসে উড়তে লাগলো । কি এক আবেদন তার চোখে মুখে । "মেয়ে তুমি কে ?" মনের অজান্তেই কথাটা বেরিয়ে এলো ।
.
.
.
.
মেয়েটা গভীর চোখে তাকিয়ে আছে । চোখগুলোতে তাকাতেই মাথাটা ফাঁকা হয়ে গেলো । নিজের পায়ে জোর পাচ্ছি না । হাতগুলো অসাড় হয়ে পড়ছে । চোখে ঘুমের আভাস । স্রষ্টা আমাকে এই জীবনে যতগুলো প্রিয়জন বিয়োগের যত ব্যাথা দিয়েছে তাতে আমার নার্ভ নিজেকে ধীরে ধীরে কঠিন থেকে কঠিন করে তুলতে পেরেছে । ফলে আমাকে সহজে কোন ঘটনা বিচলিত করতে পারে না । আর এই ইস্পাত সদৃশ নার্ভের জোরেই আমি নিজের উপর আস্তে নিয়ন্ত্রণ ফিরে পাই ।
.
মেয়েটার চোখে বিস্ময় ।
"কে তুমি ?"
" প্রশ্নটা তো আমার ছিলো "
" এই এদিকেই আমার বাসা " গম্ভীর । মেয়েটা মিথ্যা বলতে মোটেও পটু না । কথা শুনেই বুঝতে পারলাম ।
" আমি রবি , তোমার নাম ? "
" মায়া "
" কি কর ?"
"একদিনেই কি সব জেনে নিবে ?" বলে একটু হাসলো , তবে হাসিতে প্রাণ ছিল না
" তোমার কুকুরটা কোথায় ?" বলে পিছনে তাকিয়ে দেখি ,নেই !
"চলে গেছে"
.
"আমরা কোথাও কী বসতে পারি ?" সরাসরি তার চোখে দিকে তাকিয়ে প্রশ্নটা করলাম । প্রথম খেয়াল করিনি মায়ার চোখের কাজল একটু অদ্ভুত ভাবে দেওয়া , রেখাগুলো একটানে কানের উপর পযর্ন্ত এসেছ । উত্তরে মেয়েটা আমার দিকে তাকিয়ে কি যেন খুঁজলো । এরপর মৃদু ভঙ্গিতে মাথা ঝাকালো ।
.
সময়ের হিসেবে হয়তো ২০ মিনিট কিন্তু মায়ার সাথে কাটানো সময়গুলো যেন অনন্তকাল ধরে চলছিল । মেয়েটা কালো , আমার শরীরের শুভ্র রঙের তুলনায় তো বটে । তবে তার চেহারাটা তার নামের মতই মায়াময় , কোন বিশ্ব সুন্দরীর চেয়ে কম নয় । গায়ে রঙটা যেন মোম পলিশ করা । চুল , কাপড় , চুড়ি এমনি হাতের আংটি পযর্ন্ত কালো । সাদা শুধুমাত্র চোখের সাদা অংশটুকু । এই ২০ মিনিটে আমরা শুধু শান্ত ভঙ্গিতে আমরা শুধু আকাশটাকেই দেখেছি । বৃষ্টি হবে হবে কিন্তু হচ্ছে না । আমাকে শুধু একটি প্রশ্নই করেছে "কি আছে আমার মাঝে ?" উত্তর না দিয়ে উল্টো ওকে বলেছি "কি আছে তোমার মাঝে ? , এত অস্বাভাবিক কেন ? " মাথা নিচু করে ঠোটে কামড়ে বলেছিলো "একটি রহস্য" এরপর এক ব্যাখাতীত র্দীঘশ্বাস ।
.
আর তখনই ভুতের মত উদয় হল কুকুরটি ।
.
কুকুরটিকে এক নজর দেখে "যেতে হবে" বলে বিদায় না নিয়ে হাঁটতে শুরু করলো ।
"কাল দেখা হবে মায়া ?"
" হতে পারে"
সংক্ষিপ্ত উত্তর
.
.
.
.
সে রাতে আমার ঘুম হল না । স্বপ্ন দেখছি আমি একটা বিশাল ময়দানে দৌড়াচ্ছি , পিছনে হাজারে হাজারে কালো কুকুরের দল । পিপাসায় আমি হাসফাস করছি । এমন সময় কোথা থেকে মায়ার উদয় হয় । ঠিক আমার আর কুকুরগুলোর মাঝখানে দাড়িয়ে গেলো । কুকুরগুলো তাকে অতিক্রম করে আমার কাছে আসতে পারছে না । ভয় পেয়ে মায়াকে ধরলাম ।
.
হাসলো
.
আমি আছি না ? বলে তার ঠোট দুটি আমার ঠোটে চিপসে দিলো । কোমল ভেজা ভেজা সে অনুভুতি ।
.
এরপরই ঘুমটা ভেঙ্গে গেলো । ঘামে সারা শরীর ভিজে ঝপঝপ করছে । জানালায় তাকিয়ে দেখি । তখন সকালের আলো ফুটছে ।
.
.
.
.
.
.
ঝড়ের প্রকোপ বেড়েছে । বাতাসের সাথে বৃষ্টি ছিটে নিচ্ছি । কিছুটা দুরেই সমুদ্র উত্তাল ভঙ্গিতে গর্জন করছে । স্কুল জীবনে ভূগোলের কিছু কথা মনে পড়ছে । প্রশান্ত মহাসাগরে একটা জায়গা আছে , যাকে বলা হয় গর্জনশীল চল্লিশা ওখানে নাকি বাতাসের গতিবেগ সর্বোচ্চ থাকে , ভাবছি এর গতিবেগ কি এই ঝড়ের চেয়ে বেশি ? যদি বেশি হয় তাহলে কতটুকু বেশি ? আর এই অবস্থায় যদি সমুদ্রে ঝাপ দিই তাহলে আমার বেঁচে থাকার চান্স কতটুকু ?
.
নিজের প্রশ্নে নিজেই হাসলাম । জীবনে এতটা মৃত্যু দেখেছি যে নিজের কাছে নিজের জীবনেরই কোন মুল্য নেই ।
.
.
ঝাঁপ দিবার কথা ভাবছো ?
কথাগুলো যেন একদম কানের কাছে । একটু চমকে উঠলাম । "মায়া ! " এত ঝড়ে যে মেয়েটা আসবে বুঝে উঠতে পারিনি ।
.
কথা উত্তর দিলো । শুধু একটা কথায় বলল " আমারও মরতে ইচ্ছা করে " উত্তরে ঠিক কি বলব বুঝছি না ।
.
"কিছু বলবে ?"
.
"আমি তোমার প্রেমে পড়ে গেছি " শব্দ করে হাসলো । অবাক দেখলাম এই হাসিতে প্রাণ আছে !
.
"তুমি জানো আমি কে বা কি ?"
.
"জানতে চাচ্ছি না"
.
"জানা উচিত"
.
"তাহলে বলো কি জানাবে ?"
.
"তাহলে শোনো ,আমি ঠিক মানুষ নয় , এমনি আমার ক্যানের কেউ না , আমরা প্রেত পুজারী , শয়তানের আজ্ঞাবহ দাসী । মানুষের বলি আর রক্ত আমাদের খাদ্য , আমাদের অমৃত । শতশত বছর ধরে আমরা বেঁচে আছি । তবে এই বেঁচে থাকাটা যেন কোন বেঁচে থাকা নয় । প্রকৃতির বিরুদ্ধে গিয়ে আমরা অমর হয়েছি তাই প্রকৃতিও আমাদের প্রতি অদ্ভুত প্রতিশোধ নিয়েছে , আমরা ঘুমাতে পারি না , মানুষের খাবার খেতে পারি না , আমরা সন্তান ধারণের সক্ষম না বিধায় আমরা বংশবৃদ্ধি করতে পারি না শুধু একটাই কাজই করতে পারি , আর তা হচ্ছে বেঁচে থাকতে "
.
গলার সুরে কি ছিল জানি না তবে ভয়ের একটা শীতল স্রোত যেন আমার মেরুদন্ড বরাবর নেমে গেলো
.
."ভয় পেয়েছো ?"
.
"পাওয়াটাই তো স্বাভাবিক"
.
"এত গোপন কথা বলে ফেললে , সমস্যা হবে না ?"
.
"হবে , তারপরও তুমিই একমাত্র যে আমাকে এই গতানুগতিক জীবন থেকে বের করতে পারবে"
.
"কি ভাবে "
"ভালোবেসে"
"তা তো বাসিই"
"আর সেটাই আমি চাই । মানুষ আমাদের সামনেই আসলে সম্মোহিত হয়ে পড়ে , তবে তুমিই একমাত্র যে আমাকে দেখে সম্মোহিত হওনি , আর তখনই বুঝেছি তুমি আলাদা কিছু "
.
হাসলাম । কি অদ্ভুত ! আমি এক প্রেত সাধককে ভালোবাসি ! প্রেত কন্যাকে ভালোবাসি
.
.
.
এরপর থেকে আমরা প্রায় দেখা করতে লাগলাম সৈকতের নির্জন তীরটিতে । আমরা আকাশের কথা বলতাম , ভালোবাসার কথা বলতাম , কখনো বা সন্ধ্যার সময় ছেয়ে যাওয়া লাল কাঁকড়ার দলকে তাড়াতাম । মায়া হাসতো মন খোলা সে হাসি যা সে বহুদিন ধরে হাসতে পারিনি । প্রায় সে আমার হাতটা বসে থাকতো ।
.
হাত ধরে থাকতো যতক্ষণ না ঐ কুলক্ষুণে কুকুরটা এসে হাজির না হত ।
.
.
একদিন হঠাৎ বলল
"আমাকে একটা সন্তান দাও , তোমার সন্তান , আমাদের ভালোবাসার নিদর্শন , তুমিই পারে এই প্রেত কন্যাকে সন্তান দিতে" চমকালাম । মায়া আমার দিকে টলটল চোখে তাকিয়ে ।
.
আস্তে করে ঠোঁটগুলো এসে পড়লো আমার ঠোঁটে । ক্রমশ পিষতে থাকলো শরীর । আর পারলাম না । আমিও তো পুরুষ । তার সুমিষ্ট গিরিখাদে মাঝে মুখ গুঁজে দিলাম । উত্তাপ বেরুতে শুরু করলো শরীর থেকে । দুই নরনারী সেই প্রবাহমান কাল থেকে আসা ঢেউতে গা ভাসিয়ে দিলাম ।
.
.
একসময় থেমে গেলো ঝড় । মায়া মাথাটা আমার বুকে রেখে আকাশ দেখছে । আস্তে করে বললো ভালোবাসি । প্রত্তুস্বরে জবাব দিলাম আমিও বাসি ।
.
হঠাৎ হাজার হাজার কুকুরের শব্দ । চারদিকে থেকে আসছে । মায়া আমাকে জড়িয়ে ধরলো ।
"আমি আছি ,আমি আছি" কোথা হতে ৪টা ছায়ামুর্তি এসে উপস্থিত ।
.
"ছেলেটাকে মরতে হবে"
"তুমি নিয়ম ভেঙ্গেছো"
.
হঠাৎ আমার মাথা ঘুরতে লাগলো । চোখ ঝাপসা আসছে , পড়ে গেলাম । কানে মায়ার চিৎকার শুনছি ।
.
"ওকে ছেড়ে দাও । ওর কোন দোষ নেই "
"মরতে হবে"
"আমি মিনতি করছি ছেড়ে দাও"
" মরতে হবে "
"আমার জীবন থাকতে না"
.
এরপর আমার কিছু মনে নেই । আঁধারে হারিয়ে গিয়েছিলাম ।
.
.
.
.
.
.
.
আজ অনেকদিন পর আবার সে তীরে । ঝড় উঠবে । এমনই একটা দিনে মায়ার সাথে আমার দেখা । মায়া কোথায় গেলো জানি না হয়তো মরে গেছে । সেদিনের পর আমার কবজিতে গোল করে একটা কালো দাগ পড়েছে । হয়তো সেটা রক্ষা কবজ । যার বিনিময়ে সে তার জীবন দিয়ে প্রায়চিত্ত করেছে ।
.
.
.
ঝড় বাড়ছে । বৃষ্টির ফোঁটা তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে । কিছুটা দুরেই সমুদ্র উত্তাল ভঙ্গিতে গর্জন করছে । স্কুল জীবনে ভূগোলের কিছু কথা মনে পড়ছে । প্রশান্ত মহাসাগরে একটা জায়গা আছে , যাকে বলা হয় গর্জনশীল চল্লিশা ওখানে নাকি বাতাসের গতিবেগ সর্বোচ্চ থাকে , ভাবছি এর গতিবেগ কি এই ঝড়ের চেয়ে বেশি ? যদি বেশি হয় তাহলে কতটুকু বেশি ? আর এই অবস্থায় যদি সমুদ্রে ঝাপ দিই তাহলে আমার বেঁচে থাকার চান্স কতটুকু ?
.
সমুদ্রের পথে এক পা বাড়ালাম .....

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩১

জাহিদ হাসান মিঠু বলেছেন:
অসাধারন।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৮

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ ।

২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৬

রাজু আহমেদ তন্ময় বলেছেন: জাস্ট চুপ!!!!
অসাধারন!!!!

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৯

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: থ্যাংকস । ট্রাই মাই বেষ্ট ।

৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৩

সুলতানা রহমান বলেছেন: প্রেতসাধকের সাথে প্রেম! ভাল লাগলো তবে ধারাবাহিকতাটা ঠিক লাগেনি।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০১

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: চেষ্টা করেছি বেটার করার তবে পারিনি । পরের বার আরো বেটার করবো ।

৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৪

সুমন কর বলেছেন: আরো সময় দিলে, হয়তো ভালোটা বেরিয়ে আসতো। প্লট সাধারণ কিন্তু বর্ণনা তেমন ভালো হয়নি, যা গল্পটি সুন্দর করে তুলতে পারতো। তাই মোটামুটি !!

শুভ রাত্রি।

৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৭

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: মুটামুটি লেখা চালিয়ে যান এক সময় ঠিক হয়ে যাবে ।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৭

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: থ্যাংকস

৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৭

উল্টা দূরবীন বলেছেন: গল্পের থিমটা ভালো তবে ধারাবাহিকতাটা ধরে রাখতে পারেননি। ভালো লএগএগেছে গল্প। লিখতে থাকুন।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৮

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: আশা করি এটার এডিটটা ভালো হবে ।

৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২০

এ এস রিপন বলেছেন: গল্পে সুন্দর একটা আবহ তৈরী করতে পেরেছেন। এটা একটা বড় ব্যাপার! ভাষায় অতিরিক্ত মেদ নেই। আমরা সাধারনত প্রেতকে ভয় পাই। আপনি একটা প্রেতের মধ্যে মানবিক আবেগ দিতে পেরেছেন। এটিই এই গল্পের শক্তি। পড়তে ভালো লেগেছে। লেখা চালিয়ে যান।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২০

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: যথার্থ মন্তব্য । সাহস পেলাম ভাই ।

৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



শুভকামনা রইলো।

৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৭

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আসলে মানে... সকালের সূর্যটা যেই দিনের আভাসটা দিয়েছিল - দুপুরে এসেই তা অন্যরকম হয়ে যায়... আর তারপর সন্ধ্যায় একদম ভয়ানক হয়ে যায়...

গল্পটাও এইরকমই লাগলো :(

শুরুটা ভালছিল,
মধ্যটা মোটামুটি,
শেষটায় তেমন একটা ভালো না।

দৌড়ের উপর ছিলেন নাকি লেখার সময়? :( আরেকটু সময় দিয়ে লিখলেই সুন্দর হত লেখাটা।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৮

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: একদম আমার প্রথম দিকের লিখা কিনা , তাই এমনটা হয়েছে । ধন্যবাদ

১০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৭

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: মোটামুটি লেগেছে। লেখনী আরো ভালো হোক, পরিনত হোক, লেখার সৌরভ বারুক...এই কামনা রইলো।

১১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০২

প্রামানিক বলেছেন: গল্প ভাল লাগল। ধন্যবাদ

১২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৩

বর্ণিল হিমু বলেছেন: গল্পটার ধাচ, জহির রায়হানের "সময়ের প্রয়োজনে" এর মতো......!

১৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৪৭

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: প্রেতের সাথে প্রেম, হা হা ভালই।

লেখা চলুকা আগামীতেও

১৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৪

মোঃ এস. আর. শাকিল বলেছেন: কোনো কথা নাই। এক কথায় অসাধারণ, সুপার, বেস্ট ।

১৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১৪

তাসজিদ বলেছেন: অনেক দিন সমুদ্র দেখা হয় না।

গল্পে +++++++++

২৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:০৫

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ :) :)

১৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৪

আমি তুমি আমরা বলেছেন: শুরুটা ভাল ছিল।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:০২

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: আমারো তাই মনে হয় :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.