নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চিন্তায় মুক্ত - ভাষায় প্রকাশে ভীত , কল্পনার সীমানা মহাকাশ ছাড়িয়ে - বাস্তবতায় পা বাড়াই না সীমানার বাহিরে

শান্তনু চৌধুরী শান্তু

কবিতা লিখি , গল্প লিখি , মুভি রিভিউ লিখি , বুক রিভিউ লিখি , ফিচার লিখি । এই তো আমার লিখিময় জীবন ।

শান্তনু চৌধুরী শান্তু › বিস্তারিত পোস্টঃ

The Shawshank Redemption (1994) - কথায় ছবিতে পুরো কাহিনী

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০৪

অনেকদিন ধরেই ভাবছিলাম The Shawshank Redemption নিয়ে লিখবো । লিখতে বসা হলো । তারপর অবাক হয়ে দেখলাম পুরো কাহিনী লিখে ফেলেছি । যাকে বলে শতভাগ স্পয়লার লিখা । লিখে যেহেতু ফেলেছি পোস্ট তো করতে হবে । তাই পুরো মুভিকে কথায় আর ছবিতে তুলে দিলাম । যারা The Shawshank Redemption দেখেননি তাদের শতভাগ স্পয়লার এলার্ট ।
.
The Shawshank Redemption (1994) - ১০০ ভাগ স্পয়লার এলার্ট

হতাশাগ্রস্থ জীবন, মুক্তির স্বপ্ন আর আত্মার স্বাধীনতা এটাই গল্পের মূল মন্ত্র । গল্পটা অ্যান্ডি ডুফেন্স নামক ব্যক্তির । অ্যান্ডি তার স্ত্রী ও স্ত্রীর গোপন প্রেমিকের হত্যায় দায়ে অভিযুক্ত যদিও সে নিজেকে নির্দোষই দাবী কৱে । সালটা ১৯৪৭ । অ্যান্ডি যেদিন শশাঙ্ক কারাগারে আসে সেদিন রেড় নামক এক ব্যক্তি তার যাবজ্জীবনের ২০ বছরের সাজা কাটিয়ে ফেলেছে এবং নিজের মুক্তির জন্য দরখাস্ত করে ব্যর্থ হয়েছে । কারাগারে প্রবেশের মূহুর্তে কয়েদীদের মাঝে জুয়া খেলা চলে হয় 'কে আগে কেঁদে ফেলবে'- তার উপর । রেড় বেট ধরে অ্যান্ডি'র উপর । পরিস্কার কাপড় , ধনীর দুলালীর মত নাজুক চলন ভঙ্গি , সুদর্শন চেহারায় অ্যান্ডিকে বেট ধরবার উপযুক্ত মনে হয়ে ছিল । সেদিন রাতেই রেড় হেরে গেলো । অ্যান্ডি একটি টু শব্দ করেনি। দীর্ঘদিন অ্যান্ডি কারো সাথে কোন কথা না বললেও প্রথম যার সাথে কথা বলে সে হলো রেড় । রেড় হল জেলের বাহির থেকে যেকোন কিছু জেলের ভিতরে আনতে ওস্তাদ । কেবল খরচটা বেশি লাগে এই যা । অ্যান্ডি চাইলো একটি পেনসিল সাইজের হাতুড়ি। রেড় প্রথমে ভয় পেলেও পরে রাজি হলো । হাতুড়ির সাইজ দেখে হাসলো কারণ তার ধারণা এই হাতুড়ি দিয়ে শশাঙ্কের দেয়াল ভাঙ্গতে আনুমানিক ৬০০ বছর লাগবে। অ্যান্ডির উপর কিছু মস্তিস্ক বিকৃত মানুষের দৃষ্টি ছিল । যাদের নেতা বগস । রেড় অ্যান্ডিকে সাবধান করলেও শেষ রক্ষা হয়নি । প্রতিবার অ্যান্ডির চেহারায় নতুন নতুন আঘাতের চিহ্ন দেখা যেত । কি হয়েছে অ্যান্ডি কখনো রেড়কে বলেনি । রেড়ও কখনো প্রশ্ন করেনি । অ্যান্ডির জেল জীবনের ১ম দুটো বছর খুব কষ্টের ছিল। কোন এক মে মাসে ছাঁদে পিচ ঢালাইয়ে কাজ পেলো কিছু কয়েদী । যার মাঝে রেড়-অ্যান্ডিও ছিল । গার্ডদের মাঝে সবচেয়ে কঠোর ছিল বারন হেডলী । কয়েদীকে পিটিয়ে মেরে ফেলার রেকর্ড থাকায় কেউ তার সাথে পারতপক্ষে কথা বলতে যেত না । তবে সে বর্তমানে খুব ঝামেলায় আছে তার মৃত ভাই থেকে প্রাপ্ত ৩৫ হাজার ডলারের ট্যাক্স নিয়ে । অ্যান্ডি জানালো ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে এই পুরো টাকাটা লিগ্যাল করে দেওয়ার পথ । হেডলী চাইলে তার হয়ে অ্যান্ডি পুরো পেপার ওয়ার্কও করে দিতে পারে । তবে একটি শর্তে । তার কয়েদী বন্ধুদের জন্য জনপ্রতি ৩টি করে ঠান্ডা বিয়ার দিতে হবে । যা কয়েদীদের জন্য রীতিমত স্বর্গতুল্য বিলাসিতা । বারন হেডলী রাজি হলো । এই ঘটনাটা অ্যান্ডির জন্য টার্নিং পয়েন্ট ছিল । যা অ্যান্ডিকে অনেকগুলো সঙ্গী এনে দিল । এনে দিল গার্ড মহলে জনপ্রিয়তা ও সহানুভূতি। ফলে এই ধরণের কাজে প্রায়শ অ্যান্ডির ডাক পড়তে লাগলো । ঘটনাক্রমে পুনরায় অ্যান্ডির উপৱ হামলা হয় । তবে এবার বগস পার পায় নি । গার্ড বেরন হেডলী তাকে এমন মার দেয় যে সে আর কখনো সোজা হয়ে দাড়াতে পারেনি এবং পরবর্তী জীবনে সুপ ছাড়া অন্য কিছু খেতে পারে নি । ব্রুকস ছিল এখানকার জরাজীর্ণ লাইব্রেরীর লাইব্রেরিয়ান । তাঁর যাবজ্জীবনের ৫০ বৎসর হয়ে গেছে । এখনো মুক্তি পাননি । অ্যান্ডি ছিল একজন প্রতিভাবান ব্যাংকার । সে তার অর্জিত বিদ্যা এখানে ব্যয় করবে বলে মনস্থির করে । একই সাথে লাইব্রেরিয়ান কাজ ও গার্ডদের ট্যাক্স ফাইল করতে লাগলো । এই কাজে সে এতটাই ব্যস্ত হয়ে পড়েছিল যে রীতিমত রেড়কে এসিস্ট্যান্ড হিসেবে রাখতে হয়েছিল । এতকিছুর মাঝে একটা ঘটনা ঘটলো । ৫০ বছর পর ব্রুকস মুক্তি পেয়েছে । ব্রুকস এই মুক্তি চায় না । এই ৫০ বছরে জেলই তার ঘর বাড়ি , তার ভালোবাসা , ভালো লাগা । এই বিচ্ছেদ ব্রুকস সহ্য কৱতে পারে না । মুক্তির কিছুদিন পর ব্রুকস আত্মহত্যা করে । যা রেড় ও অ্যান্ডির মনে গভীর ছাপ ফেলে । মৃত্যুর পুর্বে ব্রুকস রেড-অ্যান্ডিকে উদ্দেশ্য করে একটি চিঠি লিখে । চিঠির ভাষা এতটাই আবেগ প্রবণ যে কথাগুলো হুবাহু অনুবাদ অনলাইন থেকে তুলে দিলাম ' “বন্ধুরা, বহিঃবিশ্ব যে এতটা গতিময় তা বিশ্বাস হতে চায় না। যখন ছোট্ট ছিলাম, তখন একবার একটা গাড়ি দেখেছিলাম আমি। কিন্তু এখন… গাড়িতে ভরে গিয়েছে শহর। পুরো পৃথিবীটাই যেন অনেক ব্যাস্ত। প্যারোল বোর্ড আমাকে যে বাড়িতে থাকার জায়গা দিয়েছে তার নাম ‘ব্রিউয়ার’। একটি চাকরীও দিয়েছে সাথে গ্রোসারীতে পন্য ব্যাগে ভরে দেবার। কঠিন কাজ, তাল মিলিয়ে চলার চেষ্টা করি। কিন্তু জানো তো বয়স হয়েছে; হাত প্রায়শই ধরে আসে। ম্যানেজার আমাকে খুব একটা পছন্দ করে বলেও মনে হয় না বৃদ্ধ বলে। কাজ শেষে মাঝে মাঝে পার্কে যাই পাখিদের খাওয়াতে। আর ভাবি আমার ‘জেড’ (পোষা কাক) আকাশে উড়তে উড়তে কোনোদিন আমাকে খুঁজে পাবে। সে যেখানেই থাকুক, আশা করি ভাল আছে আর নতুন অনেক বন্ধুও জুটিয়েছে। রাতে ঘুম আসে না আমার; ভয়ঙ্কর স্বপ্ন দেখে জেগে উঠি। মাঝে মাঝে ভুলে যাই কোথাই আছি। ইচ্ছে করে একটা পিস্তল জোগাড় করে দোকানে ডাকাতি করি যাতে তারা আমাকে আবার আমার বাসাতে ফেরত পাঠায়। সাথে যদি ম্যানেজার কেউ খুন করতে পারতাম! কিন্তু আমি এমন কাজ করার জন্য আমি বড় বেশি বৃদ্ধ হয়ে গেছি। এখানে থাকতে ইচ্ছে করে না, সব সময় ভয় পেতে পেতে আমি ক্লান্ত। ঠিক করেছি… আর থাকব না। মনে হয় না কারো কিছু এসে যাবে এই বুড়ো মানুষটার জন্য”" লাইব্রেরীর দায়ীত্ব এসে পড়ে অ্যান্ডি'র উপর । তার অনেকগুলো কাজের মাঝে একটা ছিলো প্রতি সপ্তাহে অন্তত একবার সরকারের কাছে লাইব্রেরীর জন্য কিছু টাকা বরাদ্দ জন্য চিঠি লিখা । অবশেষে সরকার লাগাতার চিঠিতে বিরক্ত হয়ে কিছু বই ও ২০০ ডলার প্রদান করে । এরপর থেকে অ্যান্ডি প্রতি দুই সপ্তাহে একটি করে চিঠি পাঠাতে পারে । অবশেষে সরকার বিরক্ত হয়ে তার আবেদন মঞ্জুর পূর্বক বার্ষিক ৬০০ ডলার করে লাইব্রেরীর জন্য অনুদান প্রদান কৱতে শুরু করে । এইভাবে অ্যান্ডির হাতে গড়ে উঠে ব্রুকস মেমোরিয়াল লাইব্রেরী । যা পরবর্তীতে দেশের জেলগুলোর মাঝে সেরা লাইব্রেরীর খেতাব পায়। এইভাবে ২০ বৎসর কেটে যায় । এতদিনে অনেক কিছু বদলে গেছে । এই সময় জেলার/ওয়ার্ডান নরটন কয়েদীদের সামাজিক কাজের জন্য কারাগারের বাহিরে নিয়ে যাওয়া শুরু করে । রাস্তা তৈরী রাস্তা মেরামত ইত্যাদি কাজে কায়েদীদের নিয়োজিত করে । প্রকৃত পক্ষে সস্তায় সে এইসব কাজ করে অন্যের আয় রোজগার ছিনিয়ে নিতে থাকে । ফলে ক্রমে তার ব্যাংক ব্যালেন্স বাড়তে থাকে । যার সব হিসাব অ্যান্ডি করে । অ্যান্ডি এক অভিনব পদ্ধতি ব্যবহার করে ওয়ার্ডানকে সুরক্ষিত করার জন্য । সে এমন এক নাম পরিচয় তৈরি করে, যে নামটা কেবল ড্রাইভিং লাইসেন্স , ন্যাশনাল আইডি কার্ড , ব্যাংক একাউন্টে থাকে। কিন্তু বাস্তবে সেই নামের কারোর অস্তিত্ব নেই । ফলে কখনো ধরা খেলে গভমেন্ট কেবল সেই কল্পিত নামকেই খুঁজবে, তাদের খুঁজে পাবে না । এইভাবেই ভালোই চলছিল তাদের জীবন । এক তরুণ অপরাধী টমি উইলিয়াম এসে সব উলট পালট করে দেয় । সে জানায় অন্য এক জেলে থাকতে সে এমন এক অপরাধীর দেখা পেয়েছিল যে দাবী করে ঘটনাক্রমে তাকে চুরির করতে দেখে ফেলায় সে অ্যান্ডির স্ত্রী ও তার প্রেমিককে মেরে । অ্যান্ডি মুক্তির আলো খুঁজে পায় । ওয়ার্ডানকে জানায় সেই সম্ভাবনাৱ কথা । ওয়ার্ডানের কাছে অ্যান্ডি ছিল সোনার ডিম পাড়া হাঁস । সে চলে গেলে ওয়ার্ডান বিপদে পড়ে যাবে । তাই ওয়ার্ডান টমিকে কৌশলে ডেকে নিয়ে পালাবার অজুহাতে গার্ড হেডলিকে দিয়ে গুলি করে মেরে ফেলে । যা অ্যান্ডির মুক্তির শেষ আশাটুকুকে ধ্বংস করে ফেলে । অ্যান্ডি ভেঙ্গে পড়ে । অ্যান্ডি রেড়কে তার স্বপ্নের কথা জানায় । মেক্সিকোর এক সমুদ্রের তীরের কথা জানায় । রেড়ের সাথে দাড়িয়ে নীল রঙ দেখার কথা বলে । বলে একটি গোপন চিঠি কথা । যদি কখনো রেড় মুক্তি পায় তাহলে সে যেন গোপন চিঠিটা পড়ে । সে রাতটা রেড়ের জন্য দীর্ঘ লম্বা একটি রাত ছিলো । কারণ সে জানতে পেরেছে অ্যান্ডি একটি রশি নিয়ে সেলে ঢুকেছে । ঠিক ব্রুকসের মত । কাল সকাল না হওয়া পযর্ন্ত রেড় কিছুই করতে পারবে না । সকালে একটি অদ্ভূত ঘটনা ঘটল । অ্যান্ডিকে পাওয়া যাচ্ছে না । সে সেল হতে বেমালুম গায়েব হয়ে গিয়েছে । অবশেষে সবাই অবাক হয়ে দেখলো পোস্টারের পিছে একটি বিশাল গর্ত । রেড় পুরো ঘটনা বুঝতে পারলো । ২০ বছর আগের দেওয়া সেই পেন্সিল হাতুড়িটা তার কাজ করতে ৬০০ বছর লাগেনি । মাত্র ২০ বছরে কাজ সেরে ফেলেছে । যে মূহুর্তে জেলার অ্যান্ডিকে খুঁজতে পুরো এলাকা অভিযান চালাচ্ছিল । সে মূহুর্তে অ্যান্ডি ছিল ব্যাংকে । সেই বানোয়াট নামে যে যে একাউন্ট আছে তার সবগুলো থেকে টাকা একসাথে তুলে ফেলে। সাথে সাথে দেশ ছাড়বার আগে অ্যান্ডি পত্রিকা অফিসে ওয়ার্ডানের অপকর্মের সব প্রমান পাঠিয়ে দেয় । করাপশন ও হত্যার অপরাধে পুলিশ ওয়ার্ডানকে ধরার পূর্বে ওয়ার্ডান আত্মহত্যা করে । অবশেষে রেড় মুক্তি পায় । গোপন চিঠিটা বলে কোথায় যেতে হবে । সমুদ্রের কাছে । পেসেফিক ওসানের নীল রঙের কাছে । মুভিটা আসলে প্রজন ব্রেকের গল্প না । গল্পটা বন্ধুত্বের । গল্পটা কারাগার জীবনের । গল্পটা আশার । “Remember, Red, hope is a good thing, maybe the best of things. And no good thing ever dies.”

ভালো লাগা রইলো ।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: সর্ব কালের শ্রেষ্ঠ মুভি।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৫

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: আমার মতে ফরেস্ট গাম

২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২২

ডি মুন বলেছেন: আমার প্রিয় একটা মুভি।
অনেকবার দেখেছি। ফ্রিমান আর রবিন্স নিজেদের সেরাটা দিয়েছেন এ মুভিতে।

আপনার পোস্টটা ভালো লাগলো। কিছু স্পেলিং মিসটেক হয়েছে। ঠিক করে নিলে আরও সুন্দর হবে।

ধন্যবাদ

১১ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৪

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: ধন্যবাদ ঠিক করে নিচ্ছি

৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০৩

সোনালী ডানার চিল বলেছেন: সবসময়ের প্রিয়- এই মুভিটি নিয়ে কথা বলতে ও শুনতে এখনও ভালোবাসি।
আপনার পোষ্টটি দারুন হয়েছে। শুভকামনা

১১ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৪

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ ।

৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২২

শুভ্র শৈশব বলেছেন: আমি অনেকবার এই মুভিটা দেখেছি। অসাধারণ!

১১ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৫

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ

৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১০

শের শায়রী বলেছেন: বইটা পড়া আছে কিন্তু ছবিটা দেখা হয়নি। আপনার লেখা পড়ে মনে হচ্ছে এইবার দেখে ফেলতে হয়।

০৯ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৫৪

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: দেরী করিয়েন না । তবে বই পড়লে নিরাশ হতে পারেন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.