নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্ন

Love all, trust a few, do wrong to none.

শাহরীয়ার সুজন

আমিও একদিন হারিয়ে যাবো, নীল তারাদের সাথী হবো, রাখবে কি আমায় মনে, গোপন কষ্টে ভিজবে কি চোখ একলা থাকার ক্ষণে? www.twitter.com/shahriar_sj

শাহরীয়ার সুজন › বিস্তারিত পোস্টঃ

“রুদ্র কবির প্রিয় কবিতাগুলো”

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৭

রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে বলা হয় "দ্রোহ ও প্রেমের কবি।" তাঁর কবিতা আমার অসম্ভব ভালোলাগে। বিশেষ করে তাঁর রোমান্টিক কবিতাগুলো। রুদ্র কবির লিখা আমার ভীষণ প্রিয় কয়েকটি কবিতা আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।


(১) এতো সহজেই ভালোবেসে ফেলি কেন?
বুঝি না আমার রক্তে কি আছে নেশা-
দেবদারু-চুলে উদাসী বাতাস মেখে
স্বপ্নের চোখে অনিদ্রা লিখি আমি,
কোন বেদনার বেনোজলে ভাসি সারাটি স্নিগ্ধ রাত?
সহজেই আমি ভালোবেসে ফেলি, সহজে ভুলিনা কিছু-
না-বলা কথায় তন্ত্রে তনুতে পুড়ি,
যেন লাল ঘুড়ি একটু বাতাস পেয়ে
উড়াই নিজেকে আকাশের পাশাপাশি।
সহজে যদিও ভালোবেসে ফেলি
সহজে থাকি না কাছে,
পাছে বাঁধা পড়ে যাই।
বিস্মিত তুমি যতোবার টানো বন্ধন-সুতো ধ’রে,
আমি শুধু যাই দূরে।
আমি দূরে যাই-
স্বপ্নের চোখে তুমি মেখে নাও ব্যথা-চন্দন চুয়া,
সারাটি রাত্রি ভাসো উদাসীন বেদনার বেনোজলে…
এতো সহজেই ভালোবেসে ফ্যালো কেন?


(২) এ কেমন ভ্রান্তি
আমার !
এলে মনে হয় দূরে স’রে আছো, বহুদূরে,
দূরত্বের পরিধি ক্রমশ বেড়ে যাচ্ছে আকাশ।
এলে মনে হয় অন্যরকম জল হাওয়া, প্রকৃতি,
অন্য ভূগোল, বিষুবরেখারা সব অন্য অর্থবহ-
তুমি এলে মনে হয় আকাশে জলের ঘ্রাণ।
হাত রাখলেই মনে হয় স্পর্শহীন করতল রেখেছো চুলে,
স্নেহ- পলাতক দারুন রুক্ষ আঙুল।
তাকালেই মনে হয় বিপরীত চোখে চেয়েআছো,
সমর্পন ফিরে যাচ্ছে নগ্ন পায়ে একাকী বিষাদ- ক্লান্ত
করুণ ছায়ার মতো ছায়া থেকে প্রতিচ্ছায়ে।
এলে মনে হয় তুমি কোনদিন আসতে পারোনি..
কুশল শুধালে মনে হয় তুমি আসোনি
পাশে বসলেও মনে হয় তুমি আসোনি।
করাঘাত শুনে মনে হয় তুমি এসেছো,
দুয়ার খুললেই মনে হয় তুমি আসোনি।
আসবে বললে মনে হয় অগ্রিম বিপদবার্তা,
আবহাওয়া সংকেত, আট, নয়, নিম্নচাপ, উত্তর, পশ্চিম-
এলে মনে হয় তুমি কোনদিন আসতে পারোনি।
চ’লে গেলে মনে হয় তুমি এসেছিলে,
চ’লে গেলে মনে হয় তুমি সমস্ত ভূবনে আছো।


(৩) পৃথিবী কি আয়তনে যাচ্ছে বেড়ে
অথবা ক্রমাগত হয়ে আসছে সীমিত
আমি তার কিছুই বুঝতে পারিনা!
এদেশ থেকে ওদেশে যাওয়া যেন
বিকেলে পার্কে বেড়াতে এলাম-
কিন্তু একজন মানুষের মনের কাছাকাছি
যেতে আমার অ-নে-ক
সময় লেগে যায়।
পৃথিবী কি ক্রমান্বয়ে বেড়ে যাচ্ছে
অথবা সীমিত হয়ে আসছে আয়তনে
আমি তার কিছুই বুঝতে পারি না!
তোমার কাছে
পৌঁছাতে আমার এক যুগ কেটে গেল।


(৪) শেষমেষ যে যার সন্ধ্যার কাছে ফিরে যায়,
যে যার অন্ধকারের কাছে।
তবুও শেষমেষ,
একটি নীলাভ প্রজাপতির জন্যেও,
যে যার স্মৃতির ফ্রেমে কষ্টকে বাধিয়ে রাখে।
হাত বাড়ালেই ফুটে থাকা রক্তিম গোলাপ,
তবুও যে যার কাঁটার কাছে ফিরে যায় একদিন। একদিন যে যার নিঃসঙ্গতার কাছে.........।।


(৫) আমাকে জড়াও তোমার সবুজ ফুলে,
আমাকে জড়াও তোমার শিকড়ে ডালে।
স্বপ্নের রেণু মাখাও সারাটি দেহে,
আমাকে বাজাও তোমার নিভৃত সুরে...


(৬) পেছনে তাকালে কেন মূক হয়ে আসে ভাষা!
মনে পড়ে সেই সব দুপুরের জলাভূমি,
সেই সব বেতফল, বকুল কুড়ানো ভোর,
আহা সেই রাঙাদির আঁচলতলের উত্তাপ,
মনে পড়ে...
মনে পড়ে, বন্দরে সেই সব কালোরাত,
ঈগলের মতো ডানা সেই বিশাল গভীর রাতে,
একটি কিশোর এসে চুপি চুপি সাগরের কূলে
দাঁড়াতো একাকী
তন্ময় চোখে তার রাশি রাশি বিস্ময় নিয়ে।
কবে তারে ডাক দিয়ে নিয়ে গেলো যৌবন সুচতুর,
কবে তারে ডেকে নিলো মলিন ইটের কালো সভ্যতা!
সবুজ ছায়ার নিচে ঘুমে চোখ ঢুলে এলে
মা যাকে শোনাতো সেই তুষারদেশের কথা,
তার চোখে আজ এতো রাতজাগা ক্লান্তির শোক!
পেছনে তাকালে কেন নিরবতা আসে চোখে!
মনে পড়ে- জ্যোৎস্নায় ঝলোমলো বালুচর,
একটি কিশোর- তার তন্ময় দুটি চোখে
রাশি রাশি কালোজল- সুদূরের মাস্তুল
মনে পড়ে..।


(৭) এতো ক্ষয়, এতো ভুল জমে ওঠে বুকের বুননে,
এই আঁখি জানে, পাখিরাও জানে, কতোটা ক্ষরণ
কতোটা দ্বিধায় সন্ত্রাসে ফুল ফোটে না শাখায়
তুমি জানো নাই– আমি তো জানি
কতোটা গ্লানিতে এতো কথা নিয়ে, এতো গান, এতো হাসি নিয়ে বুকে
নিশ্চুপ হয়ে থাকি
বেদনার পায়ে চুমু খেয়ে বলি এই তো জীবন,
এইতো মাধুরী, এই তো অধর ছুঁয়েছে সুখের সুতনু সুনীল রাত।
তুমি জানো নাই– আমি তো জানি
মাটি খুঁড়ে কারা শষ্য তুলেছে,
মাংসের ঘরে আগুন পুষেছে
যারা,কোনোদিন আকাশ চায়নি নীলিমা চেয়েছে শুধু।


(৮)এতোদিন কিছু একা থেকে শুধু খেলেছি একাই
পরাজিত প্রেম তনুর তিমিরে হেনেছে আঘাত
পারিজাতহীন কঠিন পাথরে
প্রাপ্য পাইনি করাল দুপুরে,
নির্মম ক্লেদে মাথা রেখে রাত কেটেছে প্রহর বেলা_
এই খেলা আর কতোকাল আর কতোটা জীবন!
কিছুটা তো চাই- হোক ভুল হোক মিথ্যে প্রবোধ,
অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক, জ্যোৎস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই
কিছুটা তো চাই, কিছুটা তো চাই।
আরো কিছুদিন, আরো কিছুদিন– আর কতোদিন?
ভাষাহীন তরু বিশ্বাসী ছায়া কতোটা বিলাবে?
কতো আর এই রক্ততিলকে তপ্ত প্রণাম!
জীবনের কাছে জন্ম কি তবে প্রতারণাময়?

(৯) ভালোবাসার সময় তো নেই
ব্যস্ত ভীষণ কাজে,
হাত রেখো না বুকের গাড় ভাজে।
ঘামের জলে ভিজে সাবাড়
করাল রৌদ্দুরে,
কাছে পাই না, হৃদয়- রোদ দূরে।
কাজের মাঝে দিন কেটে যায়
কাজের কোলাহল
তৃষ্ণাকে ছোয় ঘড়ায় তোলা জল।
নদী আমার বয় না পাশে
স্রোতের দেখা নেই,
আটকে রাখে গেরস্থালির লেই।
তোমার দিকে ফিরবো কখন
বন্দী আমার চোখ
পাহারা দেয় খল সামাজিক নখ।


তাঁর তিনটি গুচ্ছ কবিতাও দিয়ে দিলাম।


১.
থাকুক তোমার একটু স্মৃতি থাকুক
একলা থাকার খুব দুপুরে
একটি ঘুঘু ডাকুক
২.
দিচ্ছো ভীষণ যন্ত্রণা
বুঝতে কেন পাচ্ছো না ছাই
মানুষ আমি, যন্ত্র না!
৩.
চোখ কেড়েছে চোখ
উড়িয়ে দিলাম ঝরা পাতার শোক।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪১

রাখালছেলে বলেছেন: দারুন কাজ করেছেন । ভাল লাগল ।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৪৯

শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১১

কয়েস সামী বলেছেন: বন্দনা করি এদেশেরই অনার্য পিতার.. এভাবে একটা কবিতা শুরু হয়েছিল তার। কবিতাটি কি আপনার সংগ্রহে আছে?

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৪৪

শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: বন্দনা করি
বন্দনা করি এদেশেরই অনার্য পিতার
শ্যাম চামড়ার শ্যামল মানুষ মাটি শ্যামলার,
খাঁটি মানুষ যারা

খাঁটি মানুষ যারা, রক্ত ধারা দিয়েছে মিশায়ে
এদেশেরই মাটি জলে নওল নোনা বায়ে,
যারা মাটির ছেলে,

যারা মাটির ছেলে,কৃষক জেলে শ্রমিক সর্বহারা
এই জাতির রক্তে দিছে শক্ত শ্রমের ধারা,
যারা গাঁয়ে থাকে,

যারা গাঁয়ে থাকে, গায়ে মাখে বৃষ্টি রোদের প্রেম
আষাঢ় মাসের কাদায় বোনে শস্য সুখের হেম,
বোনে দুঃখ জরা,

বোনে দুঃখ জরা, রক্ত ঝরা জীবন যুদ্ধের গান,
যাদের হাড়ে মাংশে ফোটে আন্দোলনের ধান।
বাজান করতালি,

বাজান করতালি, সবকে বলি পদ্য আমার শুরু
প্রণতি জানাতাম যদি থাকতো কোনো গুরু
কিন্তু হতভাগ্য

কিন্তুত হতভাগ্য, দুরারোগ্য ব্যারাম সারাদেশে
কোন তথ্যে কোনো পথ্যে সারে না সে ব্যাধি।
দ্যাখো চতুর্দিকে,

দ্যাখো চতুর্দিকে, নিচ্ছে শিখে, ছেলে, বুড়ো, নারী,
তেল মালিশের না-না কৌশল না-না ছল-চাতুরী।
এবার সুদিন এলো,

এবার সুদিন এলো, পাওয়া গেল পানির নিচে গ্যাস,
সাগরে ভাই পাওয়া যাবে আরো তেলের রাশ।
বলো মারহাবা,

বলো মারহাবা, তেল পাইবা, পাইবা তেলের পা
দরকার মত সেই পায়েতে তেল লাগাইয়া যা।
কোন চিন্তা নেই,

কোন চিন্তা নেই , ধেই ধেই নাচো দিয়ে কাছা
মামা ভাগ্নে নাইবা রইলো আছে আইনের চাচা।
আমরা হাঁদা-হাবা,

আমরা হাঁদা-হাবা, মার বাবা বেঁধে হাত ও পা
চিরকালই খাব আমরা ফরেন লাঠির ঘা।
বড়ো কষ্ট মনে,

বড়ো কষ্ট মনে, এ অরণ্যে বাঁচা ভীষণ দায়
রাজার হাতি ছাইরা দিছে সকল কিছুই খায়,
কোনো বিচার হয় না,

কোনো বিচার হয় না, আছে জানা আইনের সব ফাঁক
আইন তৈরী করেন যারা তাদের সবি মাফ।
আহা বঙ্গদেশ,

আহা বঙ্গদেশ, রঙ্গ বেশ কত রঙ্গের খেলা,
তন্ত্রে মন্ত্রে যুদ্ধ চলছে , চলছে শিল্প মেলা।
আমরা চুনোপুঁটি,

আমরা চুনোপুঁটি, গুটি সুটি থাকি ঘরের কোণে,
রুই বোয়ালের বড় বুদ্ধি বড়ো যে তার মানে।
তবু যেটুক বুঝি,

তবু যেটুক বুঝি, তাই পুঁজি, তাও হয় যে মিস,
গাছপালা কাইটা ঢাকার বানাইছে প্যারিস।
বড় ভাল চিন্তা,

বড় ভাল চিন্তা, নাচো ধিনতা , ধিনতা ধিনা ধিনা
বাংলাদেশে প্যারিস পেলে মজার নেই তো সীমা।
ওরা নষ্ট লোক

ওরা নষ্ট লোক, করে শোক গেরাম গেরাম বোলে,
বাংলাদেশকে ঢোকাবো ভাই রাজধানীর খোলে-
বলেন চিন্তাবিদ

বলেন চিন্তাবিদ, দিকবিদিক, জ্ঞানের মধ্যে পোকা,
নামের শেষে না-না হরফ মানুষকে দ্যায় ধোকা।
করে বুদ্ধি বন্টন,

করে বুদ্ধি বন্টন, হাতে লন্ঠন, দিবালোকের চোর
ডলার রুবেল দিনার পেয়ে কাটে না আর ঘোর।
আমরা সবই জানি,

আমরা সবই জানি, কতখানি কারা কোথায় আছে,
কে কতটা জলে তলে কে কতটা গাছে।
কারা ছদ্মবেশী,

কারা ছদ্মবেশী, বাইরে দেশী, বিদেশী ভেতরে
সময় মত মুখোশ খোলে, সময় মত পরে।
এরাই মূল শত্রু,

এরাই মূল শত্রু, পাপের গুরু সমাজের জীবানু,
মনের মধ্যে ক্ষত এদের বাইরে সুশ্রী তনু
ভাইরে বিশ্বেস করো

ভাইরে বিশ্বেস করো, বুকে বড়ো ব্যথার আগুন জ্বলে,
আর্ত মানুষ পিষে ওরা সুখের দালান তোলে।
দেশে নানা শ্রেণী

দেশে নানা শ্রেণী, বাড়ায় গ্লানি, হিংসা ও বিদ্বেষ,
সব কথার গোড়ার কথা বলছি আমি শেষ।
মানুষ সচেতন হও

মানুষ সচেতন হও, মুখোশ হটাও, ভাঙো শ্রেণীভেদ,
দেশের মাংশে পচন তারে করতে হবে ছেদ।
বাজাও খোল করতাল

বাজাও খোল করতাল, আর কতোকাল মুখোশ পরে রবে,
বুকের স্বপ্ন বাজাও এবার জাগরণের রবে,
ফেরো নিজের ঘরে

ফেরো নিজের ঘরে, নিজ সংসারে স্বজনের উঠোনে,
সমান ভাবে ভাগ কোরে নাও, বেঁচে থাকার মানে,
মানুষ কষ্টে আছে

মানুষ কষ্টে আছে, কষ্টে বাঁচে হাজার গ্রামের লোক,
স্বপ্নবিহীন জীবন তাদের হৃদয় ভরা শোক,
তাদের বন্দনা গাই

তাদের বন্দনা গাই, বুকে সাজাই সময়ের ইতিহাস,
এই জাতির আনন্দ, সুখ, দূঃখ, দীর্ঘশ্বাস,
পরাজয়ের গ্লানি

পরাজয়ের গ্লনি, টানছি ঘানি আজো জানি তার,
আলোর ঘায়ে খুললো না কেউ অন্ধকারের দ্বার,
ছিল শক্ত পেশী

ছিলো শক্ত পেশী, যে বিশ্বাসী সমুন্নত হাত,
ছিঁড়লো না সে, রক্তচোষা অবিচারের রাত,
ছিলো নিজস্ব গান

ছিলো নিজস্ব গান, নিজের পরান, নিজের বাড়ি ঘর,
মাল মশলা নিজের ছিল নিজের কারিগর,
ছিলো নদীর ভাষা

ছিলো নদীর ভাষা, ভালোবাসা বেহুলার সাম্পান,
তবু লখিন্দরে আজো পেলো না পরান।
যতো বিজ্ঞজনে

যতো বিজ্ঞজনে, আয়োজনে ব্যস্ত যে শহরে
নিজের সুখের ঘর গড়তে দুখী মাইনসের হাড়ে।
তাদের বলি শোনো

তাদের বলি শোনো, যদি কোনো না করো উপায়
হাজার মানুষ ভাঙবে ও-সুখ হাজার হাতের ঘায়,
কোনো নিষ্কৃতি নাই,

কোনো নিষ্কৃতি নাই, আমি জানাই শোনো স্বার্থপর-
আর্ত মানুষ কেড়ে নেবে তাদের অধিকার।
তারা জেগে উঠছে

তারা জেগে উঠছে, ছুটে আসছে, বুকে সত্য আলো
তাদের আগমনের বার্তা রুদ্র বইলা গেল,
আমার পদ্য শেষ

আমার পদ্য শেষ, এই দেশ, এ মাটির বাঙালি,
আমার ভালবাসার অস্ত্রে সাহস ওঠে জ্বলি।
ওঠে রণবাদ্য

ওঠে রণবাদ্য, যা আরাধ্য প্রার্থনা যা মনে
সমস্ত আরতি আমার বিশ্বাসের চরণে-
তুমি শক্তি দিও।

৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৫৯

অপ্রকাশিত কাব্য বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৫২

শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।

৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:০২

কয়েস সামী বলেছেন: ওয়াও!! ধন্যবাদ!

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪২

শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও। ভালো থাকবেন।

৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০২

আমি শঙ্খনীল কারাগার বলেছেন: ভালো লাগলো। আপনার প্রিয়গুলো আমারও প্রিয় হলো।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৩

শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: আপনার প্রিয় হওয়াতে আমারো ভালোলাগলো। ধন্যবাদ,ভালো থাকুন সব সময়।

৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৪

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: অসাধারণ ------ সরাসরি প্রিয়তে পাঠিয়ে দিলাম

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২

শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: প্রিয়তে পাঠানোর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩০

লিরিকস বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০২

শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: ধন্যবাদ,ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.